শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৭, রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশনের জরুরি বিজ্ঞপ্তি

মালয়েশিয়া প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশনের জরুরি বিজ্ঞপ্তি

মালয়েশিয়ায় কলিং ভিসায় কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। শনিবার হাইকমিশন থেকে প্রেরিত বিজ্ঞপ্তিটি তুলে ধরা হলো- 

বাংলাদেশ সরকারের সকল সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের নিবিড় কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফলে গত ১৯ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া দ্বি-পাক্ষিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে নতুন কর্মী নিয়োগের উপর চার বছর পূর্বে জারীকৃত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয়। 

পরবর্তীতে ২ জুন ২০২২ তারিখে ঢাকায় অনুসঠিত যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের সভায় কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হবার পর দুই দেশের সংশ্লিষ্ট অফিস সমুহে  প্রয়োজনীয় নেটওয়ার্কিং হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার স্থাপন পূর্বক আনুমানিক আগস্ট ২০২২ মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশী নতুন কর্মী নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হয়। সর্বশেষ তথ্য মোতাবেক মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত লেবার ডিপার্টমেন্ট  ৮,৭২৭ টি  নিয়োগের ডিমান্ডের বিপরীতে ৩,৫৮,৮৯২ জন বাংলাদেশী নতুন কর্মী নিয়োগের অনুমোদন প্রদান করেছে এবং ইতোমধ্যে ১,৩৪,৫৯৫ জন নতুন কর্মী মালয়েশিয়ায় এসে পৌঁছেছে। বাকি প্রায় ২,২৫,০০০ বাংলাদেশী কর্মীর আগমন প্রক্রিয়াধীন আছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী ২/৩ বছরে মধ্যে মালয়েশিয়ায় আনুমানিক মোট পাঁচ লক্ষ নতুন বাংলাদেশী কর্মীর কর্মসংস্থান হবে বলে বাংলাদেশ হাইকমিশন আশাবাদী। 

এদিকে, মালয়েশিয়ায় আসার পর কিছু সংখ্যক বিদেশি কর্মী সঠিক কাজ পাচ্ছেনা বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম, সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্যক্তিগত সোর্স থেকে জানা গিয়েছে। তার মধ্যে কিছু সংখ্যক বাংলাদেশী কর্মীও সমস্যায় পড়েছে বলে বাংলাদেশ হাইকমিশন অবহিত হয়েছে। এ বিষয়ে,  হাই কমিশন নিজস্ব উদ্যোগে এবং মালয়েশিয় কর্তৃপক্ষের সহায়তায় তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করে সমস্যা সমাধানের পদক্ষেপ নিয়েছে এবং কিছু সংখ্যক কর্মীদের কাজ প্রদানে নিয়োগকর্তাকে বাধ্য করতে সমর্থ হয়েছে, বাকি কর্মীদের নতুন নিয়োগকর্তার অধীনে নিয়োগের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

মালয়েশিয়ায় বিদেশী কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়াটির বিষয়ে সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে কিছুটা আলোকপাত করা প্রয়োজন বলে বাংলাদেশ হাইকমিশন মনে করে। মালয়েশিয়া সরকারের বিদেশি কর্মী নিয়োগের অনুমোদন প্রক্রিয়া স্বচ্ছ হলে একজন কর্মীও কর্মহীন হবার কথা নহে। কারণ, মালয়েশিয়ায় সারা দেশব্যাপী লেবার ডিপার্টমেন্টের শাখা-প্রশাখা রয়েছে। একমাত্র তারা যদি সঠিক যাচাই-বাছাই করে বিদেশি কর্মী নিয়োগের আবেদন অনুমোদন করেন তাহলেই বিদেশি কর্মীদের সঠিক চাকুরী, কর্ম পরিবেশ, আবাসন ও মজুরি নিশ্চিত হবে। তাছাড়াও, মালয়েশিয়ার আইন অনুযায়ী দেশী-বিদেশী সকল কর্মীর আইনগত সকল অধিকার নিশ্চিতের দায়িত্ব লেবার ডিপার্টমেন্টের উপর এবং সে লক্ষ্যে উক্ত প্রতিষ্ঠানকে সাংগঠনিক ও আইনগত ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। কোন দেশের দূতাবাসের পক্ষেই শতভাগ যাচাই-বাছাই করে কর্মী নিয়োগের ডিমান্ড সত্যায়ন করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে, দূতাবাসকে আবশ্যিকভাবে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের উপর নির্ভর করতে হবে। এটা বাংলাদেশসহ সকল সোর্সিং কান্ট্রির দূতাবাসের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। বাংলাদেশ দূতাবাস আনুমানিক ৯৫% ক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সঠিক আছে কি-না সে সংক্রান্ত কাগজ-পত্র যাচাই বাছাই করে ডিমান্ড সত্যায়ন করে থাকে। বাকি আনুমানিক ৫% ডিমান্ডের বিপরীতে দূতাবাস নিয়োগকর্তার অফিস/প্রজেক্ট সাইট ইত্যাদি ভিজিট করে সত্যায়ন করে থাকে। শতভাগ প্রজেক্ট /ফ্যাক্টরী তথা হাজার হাজার নিয়োগ প্রতিষ্ঠান সরেজমিনে ভিজিট করা দূতাবাসের পক্ষে বাস্তবিকভাবেই অসম্ভব। এটা মালয়েশিয়ার লেবার ডিপার্টমেন্টের পক্ষেই একমাত্র সম্ভব। তাই, মালয়েশিয়ার লেবার ডিপার্টমেন্টের ছাড়পত্রের উপর আস্থা রেখে শ্রমিক প্রেরন করাটাই যুক্তিসংগত এবং অন্যান্য সকল শ্রমিক প্রেরণকারী দেশ এটাই করছে। তাছাড়া,  শতভাগ প্রজেক্ট দূতাবাস কর্তৃক ভিজিট করে ডিমান্ড সত্যায়ন করতে হলে কর্মী আগমনের গতি এতই ধীর হবে যে, যেটা কারও কাছেই গ্রহণযোগ্য হবে না। অপরদিকে, প্রতিযোগী দেশসমূহ সেই সুযোগ গ্রহণের কারণে বাংলাদেশ তার যথাযথ সুফল থেকে বঞ্চিত হবে। তবে, এক্ষেত্রে ডিমান্ড সংগ্রহকারী বাংলাদেশী রিক্রুটিং এজেন্সীসমুহ তাদের মালয়েশিয়ার সহযোগী এজেন্সির মাধ্যমে নিয়োগকর্তার সঠিকতা এবং বিদেশী শ্রমিক নিয়োগের সক্ষমতা যথাযথভাবে যাচাই করার পর শ্রমিক প্রেরনের কার্যক্রম গ্রহণ করলে শ্রমিকদের কর্মহীনতার ঝুঁকি অনেকাংশে হ্রাস পাবে।

আরেকটা বিষয় এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, মালয়েশিয় সরকার বাংলাদেশ দূতাবাসকে কূটনৈতিক পত্রের মাধ্যমে সতর্ক করেছে যাতে দূতাবাস কোন প্রজেক্ট সাইট/ কোম্পানি সরেজমিনে যাচাই করতে না যায়। উক্ত কূটনৈতিক পত্রে তারা জানিয়েছেন যে, মালয়েশিয়ার যে কোন কোম্পানী পরিদর্শনের একমাত্র এখতিয়ার মালয়েশিয়ার লেবার ডিপার্টমেন্টের। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের সময়ে অনুসঠিত দ্বিপাক্ষিক সভায়ও বিষয়টি বিস্তারিত আলোচিত হয়েছে এবং কর্মী নিয়োগের ডিমান্ডের যথার্থতা নিশ্চিতের দায়িত্ব মালয়েশিয়ার সরকারের বলে মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উচ্চতর প্রতিনিধি কর্তৃক বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করা হয়েছে এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনকে কোম্পানী ভিজিট থেকে বিরত থাকার জন্য পুনরায় বলা হয়েছে। 

মালয়েশিয়ায় আসার পর কাজ না পাওয়া কর্মীর সংখ্যা মোট আগত কর্মীর তুলনায় খুবই নগন্য এবং এটি এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রনযোগ্য সীমার মধ্যে রয়েছে। এটা শুধু বাংলাদেশী কর্মীদের ক্ষেত্রেই হচ্ছেনা- নেপাল, মিয়ানমার সহ অন্যান্য অনেক দেশের শ্রমিকও  এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছে। উক্ত শ্রেণীর বাংলাদেশী কর্মীদের নতুন নিয়োগকর্তার অধীনে নিয়োগ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে এবং ভবিষ্যতে যাতে এই পরিস্থিতির অবনতি না হয় সে বিষয়ে মালয়েশিয়ার সরকারের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে যাতে করে বৈধভাবে আগত একজন বাংলাদেশী কর্মীও মালয়েশিয়াতে বিড়ম্বনার শিকার না হয়। 

মালয়েশিয়ায় বিদেশী কর্মী নিয়োগ এবং ব্যবস্থাপনার বাস্তবতার বিষয়টি সকল সচেতন মহল সম্যক অবহিত আছেন। মালয়েশিয়ার নতুন সরকার এ সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ের সভায় বাংলাদেশকে অবহিত করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশী শ্রমিক নিয়োগের দীর্ঘদিনের পুরানো ব্যবস্থাপানার উন্নয়ন ও অধিকতর স্বচ্ছতা নিশ্চিতে মালয়েশিয়ার বর্তমান সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মহোদয়গনের প্রচেষ্টা ও পরিকল্পনাকে বাংলাদেশ হাইকমিশন সাধুবাদ জানাচ্ছে। 

বাংলাদেশ হাইকমিশন এই বিশাল কর্মযজ্ঞ পূর্ণ আন্তরিকতা ও সর্বোচচ স্বচ্ছতার সাথে সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর, যাতে করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক বাংলাদেশী কর্মীর নিরাপদ অভিবাসনের মাধ্যমে বাংলাদেশ লাভবান হতে পারে।  এক্ষেত্রে, কর্মীদের স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষ্যে সকল প্রকার চ্যালেঞ্জকে বিবেচনায় রেখে  কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন শ্রমিক নিয়োগের ডিমান্ড সমুহের অনুমোদনের সত্যতা এবং নিয়োগকারীর সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য ক্ষেত্র বিশেষে কিছু কিছু কোম্পানী সরেজমিনে তদন্তের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এ কার্যক্রম পরিচালনায় হাইকমিশনের অভ্যন্তরীন ব্যবস্থাপনায় কোন প্রকার শিথিলতাকে প্রশ্রয় দেয়া হচ্ছে না। 

এই মহৎ কার্যক্রমে বাংলাদেশ হাইকমিশন সকল সচেতন মহল এবং সকল অংশীজনের যথাযথ দায়িত্ববোধ, পূর্ণ আন্তরিকতা ও সহায়তা প্রত্যাশী।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে
এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির
আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ