শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৬, রবিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৮

মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ, সংগ্রহে রাখার মতো একটি বই

রহমান শেলী
অনলাইন ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ, সংগ্রহে রাখার মতো একটি বই

আমি বলি, দেশটি আমার। আমরা বলি দেশটি আমাদের। এই মাটি, এই সবুজমাখা বৃক্ষ আমার। বয়ে যাওয়া জালের মতো নদী, পলিমাটির ধূলিকণা আমার। এই আমার, এই যে আমি, আমি যে বলি, আমার, দেশটি আমার। এই আমার কীভাবে হলো? 

উত্তরে কেউ বলবে, এটা তো ব্রিটিশ উপনিবেশের বিরুদ্ধে বিপ্লব করতে করতে শুরু হয়েছিল। কেউ বলবে, তাহলে ক্ষুদিরাম বসু! ১৯১৮ সালে জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছিলেন যে। তাহলে এই আমিত্বের বীজ বপন অনেক আগেই হয়েছিল। কিন্তু একটি পরিপূর্ণ গাছে পরিণত হতে পারিনি। যুগে যুগে শত সহস্র বাধা পেরিয়ে এলেন একজন মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি বীজ থেকে ফলে পরিণতি করলেন এই মাটিকে। আমরা পেলাম আমাকে, একটি স্বাধীন ভূখণ্ড। 

শেষ হলো দুইশ বছরের গোলামির ইতিহাস। বলতে থাকলাম, আমার দেশ। দেশটি এখন আমার। আমাদের। এই স্বাধীনতার প্রথম প্রহরে সর্বপ্রথম অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স-এ পুলিশের বীর সদস্যরা। ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ রাতে অকুতোভয় এই যোদ্ধারা প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে।

বীর পুলিশ সদস্যরা সেই রাতে আকস্মিক আক্রমণে মাথা নত না করে বুক ফুলিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নেন। থ্রি নট থ্রি রাইফেলের ট্রিগার চেপে বসেন। শুধু তা নয়, আক্রমণের সংবাদ তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশের বেতারের মাধ্যমে সারাদেশে জানিয়ে দেন। রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সসহ সারাদেশের পুলিশ লাইন্সগুলোতেও শুরু হয় প্রতিরোধ যু্দ্ধ। এর ফলে প্রতিরোধ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে পারে পুলিশ ও আপামর সাধারণ মানুষ।

তখন নিজ চোখে দেখা রাজারবাগের স্মৃতি বহন করে চলেছেন অনেকে। তাদের কথা ওঠে এসেছে বাস্তবতার ছাপচিত্র হয়ে। যেমন, একাত্তরের স্মৃতিকথা নামে লেখাটিতে মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী  বলেছেন, ...  রাত যত গভীর হতে থাকে উৎকন্ঠা তত বাড়তে থাকে। এত উৎকন্ঠার মধ্যেও কান সরাইনি আমরা। তারপর একসময় শুনতে পাই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা। উৎকন্ঠা আর উত্তেজনায় সেই এক চরম মুহূর্ত। কারণ, ততক্ষণে গোলাগুলি শুরু হয়ে গেছে। 

রাজারবাগের পাক হানাদার বাহিনীর মর্টার, গ্রেনেড আর ভারি অস্ত্রশস্ত্রের গুলি তখন কানে আসছে। একই সাথে কানে আসছিল রাজারবাগস্থ পুলিশের থ্রি নট থ্রি রাইফেলের গুলির শব্দ। তৎকালীন পুলিশের কাছে আধুনিক অস্ত্র ছিল না। বাঙালি জাতির মতো পুলিশও ছিল পাকিস্তান সরকারের বৈষম্যের শিকার। পুলিশকে আধুনিক ঢালের পরিবর্তে বেতের তৈরি ধামার মতো দেখতে ঢাল দেয়া হতো। অস্ত্রের ক্ষেত্রে দেয়া হতো শুধু থ্রি নট থ্রি। রাজারবাগের হাজার হাজার পুলিশ এই থ্রি নট থ্রি দিয়েই যুদ্ধ করে আধুনিক আর ভারি অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি আর্মির বিরুদ্ধে। পুলিশ ইচ্ছে করলে সেদিন পালিয়ে যেতে পারত।

কিন্তু তারা পালায়নি। বরং বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে তারা উজ্জীবিত হয়েছিল পাক হানাদারদের রুখে দিতে। সমরাস্ত্রে তারা দুর্বল হলেও মানসিক শক্তিতে তারা ছিল সবল, উজ্জীবিত। এ জন্য পুলিশের সশস্ত্র প্রতিরোধের প্রথম ধাক্কায় পাকিস্তানি সেনারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। তাদের কাছে ওই প্রতিরোধ ছিল সত্যিই অকল্পনীয়।

লিখেছেন, মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম, 'পুলিশের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ ও একটি দেশপ্রেমের সূচনা' হেডিংয়ে। ... এই বাংলা ও বাঙালির ইতিহাস নক্ষত্রময় সবকীর্তির এক মহাকাব্য। ... ২৫ মার্চ কালরাতে রাজারবাগে বাঙালি পুলিশ সদস্যদের প্রতিরোধ ছিল মুক্তিযুদ্ধে বীর বাঙালির প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ।... 

বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকের, 'স্বাধীনতার সাহসী সৈনিকদের স্মরণে' লেখায় বলেছেন, রাত প্রায় ১১টা। হঠাৎ করে কামানের গর্জন শোনা গেল। ... পুলিশের বরাদ্দ করা ৩০৩ রাইফেল হাতে সবাই...। ... শেষ বুলেটটি থাকা পর্যন্ত এবং তাদের মৃত্যুর না হওয়া পর্যন্ত তারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়ে যাবেন। ... 

তখন চামেলীবাগে অবস্থানরত বিশিষ্ট সাংবাদিক শাহীন রেজা নূর লিখেছেন, স্মৃতির সিঁড়ি বেয়ে ১৯৭১ এর মার্চে পৌঁছালেই মানস-পর্দায় যে সকল দৃশ্য ভেসে ওঠে, এতকাল পরেও তা এতটুকু মলিন হয়নি। বরং যেন স্পষ্টই দেখতে পাই সেদিনের মানবজন্তুর সেই উন্মত্ত আস্ফালন তথা নারকীয়তা বীভৎস রূপটি। ... আধুনিক সামরিক সম্ভারে সমৃদ্ধ পাক বরবরদের মোকাবেলায় ওই থ্রি নট থ্রি যে নস্যি একথা কারুর মাথায়ই নেই স্বাধীনতার উদ্বেল আকাঙ্ক্ষাজনিত কারণে আর দেশপ্রেমের চিত্ত প্রজ্জ্বলিত থাকার কারণে। ... 

চোখের জল ফেলে স্মৃতিকে বুকে জড়িয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ২৫ মার্চ রাতে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী পুলিশবীরদের কথা ওঠে এসেছে। 

যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী পুলিশ সার্জেন্ট মো. মর্ত্তুজা হোসেন বলেন, পাকসেনারা প্রথমে মালিবাগ মোড়ের দিক থেকে পুলিশ লাইন্সে আক্রমন চালায়। প্রতিউত্তরে পুলিশ বাহিনীর হাতের রাইফেলগুলো একসঙ্গে গর্জে ওঠলে বহু পাকসেনা হতাহত হয় এবং কিছুক্ষণের মধ্যে পাকসেনারা হাতহতদের ট্রাকে উঠিয়ে পিছু হটে।... বীরাঙ্গনা রাবেয়ার কথা ওঠে এসেছে, তিনি রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে সুইপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 

তার কথায়, পাঞ্জাবি সেনারা রাজাকার ও দালালের সাহায্যে রাজধানী স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং অভিজাত জনপদ থেকে বহু বাঙালি যুবতী, রূপসী মহিলা এবং সুন্দরী বালিকাদের জিপে, মিলিটারি ট্রাকে করে পুলিশ লাইন্সের বিভিন্ন ব্যারাকে জমায়েত করতে থাকে। ... শুরু হলো ধর্ষকদের নারকীয় মহোৎসব। পাকিদের কেউ কেউ বালিকাদের দাঁড় করিয়ে দাঁড়ানো অবস্থায়ই...! আরও অনেকের স্মৃতিকথা ওঠে এসেছে নিপুণভাবে।

অসাধারণ তাদের সেই স্মৃতিকথা! এইসব লেখা পড়লে আপনার চোখের কোণায় ভেসে আসবে সেই ভয়াবহতা ও আমাদের বীরদের কথা। আর বইটি পড়া শেষ হলে মনে হবে, যেন যুদ্ধক্ষেত্র ঘুরে এলাম! মনে হবে আমিও তখন ছিলাম রাজারবাগ ময়দানে! তাই বলা যায়, বইটিতে যেসব লেখা ওঠে এসেছে, তা গল্পগ্রন্থ নয়, বাস্তব ঘটনার বর্ণনা। এ গ্রন্থে সংকলিত লেখাগুলোতে পাওয়া যাবে সেই প্রতিরোধের বীরত্বগাথা। প্রত্যক্ষদর্শী ও অভিজ্ঞ বিদগ্ধজনেরা অঙ্কন করেছেন তাদের স্মৃতির পটচিত্র। তাই দেশপ্রেম ও নিজেকে জাগ্রত করতে বইটি পড়া বিকল্প নেই।

উল্লেখ্য, 'মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ', বইটি সম্পাদনা করেছেন, হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম। ডিআইজি, বালাদেশ পুলিশ। প্রকাশক বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। প্রচ্ছদ করেছেন মোস্তাফিজ কারিগর। পেপার ব্যাকে করা একশ বিরান্নবই পৃষ্ঠার বইটির মূল্য রাখা হয়েছে তিনশত টাকা, প্রকাশকাল জানুয়ারি ২০১৮। পরিবেশক পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড।

লেখক: অতিরিক্ত পুলিশ সুপার 

বিডি প্রতিদিন/১৪ অক্টোবর ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

এই মাত্র | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে