শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৭, সোমবার, ১৫ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

যেভাবে প্রাণের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখতে চাই

ড. মো. নেয়ামুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে প্রাণের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখতে চাই
স্পেলনডিড ইম্পিরিয়াল কমপেনসেশন বা বঙ্গভঙ্গ রদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তদানীন্তন পূর্ববঙ্গ শিক্ষাদীক্ষা, অর্থনীতি সব ক্ষেত্রেই পিছিয়ে ছিল। বঙ্গভঙ্গ হওয়ার পর এ অবস্থায় খানিকটা পরিবর্তন হয়েছিল, বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে।
 
ঢাকার নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৯১২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ। ১৯১৩ সালে ব্যারিস্টার আর. নাথানের নেতৃত্বে ডি আর কুলচার নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, নওয়াব সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ কর্তৃক নাথান কমিটির ইতিবাচক রিপোর্ট এবং একই বছর ডিসেম্বর মাসে সেটি অনুমোদন। ১৯১৭ সালে গঠিত স্যাডলার কমিশনও ইতিবাচক প্রস্তাব দিলে ১৯২০ সালের ১৩ মার্চ ভারতীয় আইন সভা পাশ করে দি ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট (অ্যাক্ট নং-১৩)১৯২০। ১৯২০ সালের ২৩ মার্চ গভর্নর জেনারেল এ বিলে সম্মতি দেন। এ আইনের বাস্তবায়নের ফলাফল হিসেবে ১৯২১ সালে ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু করে। প্রতিষ্ঠার এই দিনটি প্রতি বছর “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস” হিসেবে পালন করা হয়। 
 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ১ জুলাই, ২০১৯। শতবর্ষের পথের যাত্রী এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৯২১ সালে এই দিনে ঢাকা কলেজ ও জগন্নাথ কলেজের (বর্তমান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) ডিগ্রি ক্লাসে অধ্যায়নরত ছাত্রদের নিয়ে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে তিনটি অনুষদ, ১২টি বিভাগ, ৮৫০ জন শিক্ষার্থী ও ৬০ জন শিক্ষক নিয়ে শুরু করেছিল শিক্ষা কার্যক্রম। দীর্ঘ এই সময় জ্ঞান বিতরণের পাশাপাশি একটি দেশের অভ্যুদয়, অভ্যুদয় পরবর্তী দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ধারাবাহিক অবদান রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। বিশেষ করে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আন্দোলনের নানা কর্মকাণ্ডসহ ৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭১ মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা সর্বজনস্বীকৃত। অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকার ফলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের প্রতিশব্দ হয়ে দাঁড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়টি। 
 
এশিয়া তথা বিশ্বের বরেণ্য শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও বিজ্ঞানীদের অনেকেই ছিলেন এ বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্র। এ বিশ্ববিদ্যালয়েই পাঠদান করতেন মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, রমেশচন্দ্র মজুমদার, সত্যেন বসু, হরিদাস ভট্টাচার্য, জি এইচ ল্যাংলি, রাধা গোবিন্দ বসাক, জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ, বিএম সেনগুপ্ত, গণেশচরণ বসু, রাজেন্দ্র চন্দ্র হাজরা, ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. জিসি দেব প্রমুখ। 
 
প্রতিষ্ঠার কয়েক দশকে বিশ্ববিদ্যালয়টি যে যশ, খ্যাতি ও সম্মান অর্জন করেছে, বর্তমানে তার অনেকটাই হারাতে বসেছে। বিদ্যাচর্চা, গবেষণা ও পঠন-পাঠনের গতিধারাও কমে গেছে আগের তুলনায়। দলপ্রীতি-স্বজনপ্রীতির কাছে হার মেনেছে নীতি-নৈতিকতা। অর্থ, পদমর্যাদা ও ক্ষমতা অধিগ্রহণের দিকেই বেশি ধাবিত কিছু শিক্ষক ও ছাত্রনেতারা। বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা হচ্ছে না। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কোন বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা, বই প্রকাশ ছাড়া চলতে পারে না। 
 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার সঙ্গে আবাসিক জীবনযাপন, পড়ালেখার পরিবেশ, ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ এবং এর সঙ্গে শিক্ষার্থী নিরাপত্তার বিষয়টিও জড়িত। দেশ সেরা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির পর প্রথম বছরেই যখন মসজিদ, টিভি রুম কিংবা ফ্লোরে শিক্ষার্থীদের রাত কাটাতে হয় তখন সেই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা ব্যবস্থা কতটুকু শিক্ষার্থীবান্ধব সেটা প্রশ্ন করার আবশ্যকতা থাকে না। হলগুলোর পরিবেশও আজ বড় অস্বাস্থ্যকর আর ঘিঞ্জি। চার বেডের এক রুমে থাকতে হয় ৮ জনকে। গণরুম বলে খ্যাত রুমগুলোতে সেই ৮ জনের বিপরীতে ফ্লোরিং করে থাকে অন্তত ৩০ জন। আর শিক্ষার্থীদের এই দুর্বলতাকে কাজে লাগায় রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনগুলো। একটি সিটকে পুঁজি করে রাজনীতির হাতেখড়ি দেয়। যার মাশুল অনেককেই ভয়াবহ আকারে দিতে হচ্ছে। এক পরিসংখ্যানের তথ্য মতে, পাঁচ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেশনে গড়ে প্রায় ৯০০ শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করার আগেই ঝরে পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে বাদ দিয়ে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রার্থীকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার ঘটনাও অহরহ। এছাড়া মেধার বিপরীতে দলীয় বিবেচনা, স্বজন প্রীতি ও তৃতীয় পক্ষের খবরদারিতে তুলনামূলক অযোগ্য ও কম মেধাবীদের নিয়োগ দিতে গিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বঞ্চিত হয়েছে এখানকার ফার্স্টক্লাস ফার্স্টধারী স্কলার প্রার্থীরা। 
 
প্রফেসর এমিরেটস সিরাজুল ইসলাম বলেন, তারপরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে অবদান ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যা করেছে পৃথিবীর অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয় তা করতে পারেনি। তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা ছাত্র হিসেবে সর্বোচ্চ মেধাবীদের পাচ্ছি। তবে শিক্ষক নিয়োগে আমরা কতটুকু স্বচ্ছ, কতটুকু মেধাকে দিচ্ছি এটা দেখার বিষয়। এ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। অন্যথায় শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয় বাংলাদেশের কাছে আমরা দায়ী থাকবো বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, আর্থিকভাবে আমরা সরকারের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়কে সরকারের প্রভাব থেকে মুক্ত রেখেই এগিয়ে নিতে হবে। 
 
তবে এ থেকে পরিত্রানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও জ্ঞানালোকে সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মহান ব্রত নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শতকের পথে এগিয়ে নেয়া। পূর্বের ন্যায় দেশ ও জাতির প্রয়োজনে সব সময় পরিবর্তিত জীবনাদর্শ, বাস্তবতা, উদ্ভাবন ও বিবর্তন বিশ্লেষণ করে জাতিকে দিকনিদের্শনা দেয়ার উপযোগী করা এই বিদ্যাপীঠের প্রতিটি শিক্ষক-শিক্ষার্থীকে। জাতিকে উদারনৈতিক উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত নতুন প্রজন্ম উপহার দিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাধর্মী কাজ করা প্রয়োজন। পাশাপাশি একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বিনির্মানে একটি যোগ্য ও মেধাবী প্রজন্ম গড়ে তুলতে এ বিশ্ববিদ্যালয় সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। 
 
যেভাবে প্রাণের বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখতে চাই:
 
(১) গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা: গবেষণাই হতে হবে সব কিছুর কেন্দ্রবিন্দু। উৎসাহ প্রদানের জন্য হলেও প্রতিটি জার্নালে আর্টিকেল পাবলিকেশনের জন্য গবেষকদের সম্মানির চালু যেমন- জার্নালভেদে এ প্লাস শ্রেণির জন্য ৫ লাখ; এ শ্রেণির জন্য ৪ লাখ; বি শ্রেণির জন্য ৩ লাখ; সি শ্রেণির জন্য ২ লাখ টাকা সম্মানীর ব্যবস্থা। এর ফলে শিক্ষকরা গবেষনা কার্যে অধিক মনোযোগী হতে পারবে।
 
(২) ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা : একটি স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে সকল কার্য সম্পাদন (আবাসিক হল বা ক্যাম্পাসে প্রবেশে/বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সেবা গ্রহণে/ ক্যাম্পাসে সকল ক্রয়সহ যাবতীয় কার্যে একটি কার্ড)।
 
(৩) ডিজিটাল লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা : ২৪/৭ এক্সেস থাকতে হবে, যখন খুশি একজন শিক্ষার্থী প্রবেশ এবং পড়াশুনা করতে পারবে। সকল বই এর অনলাইন/সপ্ট কপি সহজলভ্য হতে হবে। 
 
(৪) ছাত্রদের পর্যাপ্ত আর্থিক সহয়তা/লোনের ব্যবস্থা করা : একজন শিক্ষার্থীও যাতে অর্থাভাবে ঝরে না পড়ে তার ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে বৃত্তি/স্টুডেন্ট লোনের ব্যবস্থা। ধরা যাক, ১০০০ হাজার ছাত্রের লোনের প্রয়োজন-৫০০০ টাকা করে হলে দরকার =৫০০০*১০০০=৫০ লক্ষ টাকা (মাসিক); বাৎসরিক ৬ কোটি টাকা লোন। একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনে মোট লোন হবে ৫০০০*১২*৫=৩ লক্ষ টাকা। এ লোন চাকরি প্রাপ্তির এক বছর পরেই কিস্তিতে শোধযোগ্য। 
 
(৫) নিয়মিত এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের ব্যবস্থা : নিয়মিত আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় /বিভাগের সহিত মতবিনিময়/সেমিনার/ সিম্পোজিয়ামের ব্যবস্থাকরণ।
 
(৬) স্নাতক পর্যায়ে মেজর ডিগ্রির পাশাপাশি একাধিক মাইনর ডিগ্রি প্রদান: বিশ্বের নামিদামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ধরনের ডিগ্রি প্রচলন থাকলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূরে এটা সময়ের দাবী।
 
(৭) ক্যারিয়ার সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে পর্যাপ্ত ইন্টার্ন ও জবের নিশ্চয়তা প্রদান, পৃথিবীর বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুালো তাদের গ্রাজুয়েটদের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছতে সহায়তা অব্যাহত রাখছে। 
 
(৮) একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রস্তুত এবং মেনে চলা: একই সময়ে ক্লাস শুরু এবং একই সময় শেষ উদাহরণ স্বরূপ: ফল সেশন আগস্ট-ডিসেম্বর; স্পিরিং সেশন জানুয়ারি-মে।
 
(৯) মেধাবীদের মধ্য হতে নেতৃত্ব বাছাই: সর্বক্ষেত্রে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের কমপক্ষে টপ ২০ মেধায় থাকতে হবে, তাহলে পড়াশুনা বিমুখ হবে না । 
 
(১০) ছাত্রদের মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, মোটিভেশন এবং এওয়ার্ড প্রথা চালুকরণ। 
 
লেখক: অতিরিক্ত কমিশনার, কাস্টম হাউস, বেনাপোল।
 
বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব
এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন