শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৮, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০২০

এক কাপ চা

আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
এক কাপ চা

প্রতি বছরের মতো এবারেও ভালোবাসা দিবসে অঞ্জন চৌধুরী তার খুব প্রিয় জায়গা ঢাকা ইউনিভার্সিটির টিএসসি চত্বরে একা একা বসে বসে একুশের বই মেলার অসংখ্য মানুষের আনাগোনা দেখছে। অঞ্জন ফরাসী একটি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরির সুবাদে গত দশ বছর ধরে প্যারিসে বসবাস করে, আর প্রতি বছর ফেব্রুয়ারী মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রায় দুই/তিন সপ্তাহের জন্য ছুটি নিয়ে ঢাকায় আসে। 

স্মৃতিকোঠায় জমে থাকা অসংখ্য স্মৃতির ভান্ডার থেকে একের পর এক চোখের সামনে ভেসে উঠছে, মনে হয় এইত সেদিন ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে অথনীতি বিভাগে ভর্তি হয়েছে, তারুণ্যের উচ্ছাস, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া, বিকেল বেলা টিএসসি চত্বরে, রাতে হলের ক্যান্টিনে অনেক রাত পর্যন্ত, তারপর রাতে তাসের আড্ডায়। ক্লাসে যেতে খুব ভালো লাগত, মফস্বল শহর থেকে আসা অঞ্জনের মনে হত তার ক্লাস এ সবাই তার চেয়ে স্মার্ট প্রকৃতির, আর মেয়েরা তো সবাই অসম্ভব সুন্দরী, কেমন এক ধরনের ভালোলাগার অনুভূতি, টকবগে তরুণের যা হওয়ার কথা অঞ্জন তার বাইরে নয়। 

প্রায় বিশ বছর আগের কথা: একদিন ক্লাস থেকে বেরিয়ে রাস্তার ধারে চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছে, হঠাৎ তাদের ক্লাসের একটি মেয়ে তার পাশ দিয়ে হেটে যেতে যেতে থামল এবং বলল এই "তুমি আমাদের ক্লাসের না?"
অঞ্জন থতমত খেয়ে বলল "হা"
মেয়েটি বলল "তোমার নাম কি?"
"অঞ্জন" প্রচন্ড নার্ভাস অনুভুতির উপর দাঁড়িয়ে মুখ দিয়ে কোনো কথা বের হচ্ছে না।
"সুন্দর নাম ! কি কাচুমাচু করছ কেন? এক কাপ চা তো খাওয়াও, একই ক্লাসে পড়ি, তুমি কোন হলে থাক?" মেয়েটি গরগর করে অনেকগুলো কথা বলে একটু থামল।
অঞ্জন তার জরতা কিছুতেই কাটাতে পারছে না, শুধু চা বিক্রেতাকে এক কাপ চা দিতে বলে আবার চুপ।
"কথা না বললে আমি কিন্তু চা খাব না" কিছুটা অধিকার নিয়ে বলল। 
"সরি! আমি মহসীন হলে থাকি।"

এভাবে আরো ১৫/২০ মিনিট কথা বলে মেয়েটি একটি রিক্সা ডেকে উঠতে যাওয়ার আগে বলল, "অঞ্জন তুমি আমার নাম জানো? শীলা! তুমি সত্যিই ভিশন লাজুক, হাহহাহাহাহ!", বলে মেয়েটি চলে গেল।

অঞ্জন অনেকক্ষণ তার যাওয়ার পথের দিকে চেয়ে রইলো, আর মনের ভিতর কেমন জানি এক অনুভূতির সৃষ্টি হচ্ছে, মনে মনে ঠিক করলো যখন দেখা হবে তাকে অনেক কথা বলবে, হেটে হেটে হলে চলে এলো এবং সোজা রুমে চলে এলো, আজকে বন্ধুদের অনেক ডাকাডাকিতেও আড্ডায় গেল না সে।

পরদিন যথারীতি হলের কেন্টিন এ নাস্তা করে কাম্পাসে, এখনো ৩০ মিনিট বাকি ক্লাস শুরু হওয়ার, অপেক্ষার সময় যেন কিছুতেই যাচ্ছে, মনে মনে ঠিক করে এসেছে মেয়েটিকে কি কি বলবে। তারপর যথারীতি ক্লাস শুরু হলো দেখতে দেখতে তিনটে ক্লাস শেষ হয়ে লাঞ্চ এর সময় হয়ে গেল, মেয়েটি আজ ক্লাসে আসেনি, ঐদিন সে আর ক্লাসে আসল না। অঞ্জন ভাবছে যে মেয়েটি সম্পর্কে সে কিছুই জানে না তাকে নিয়ে এত কেন ভাবছে?

তারপর আরো তিন দিন সে ক্লাসে আসল না, চতুর্থ দিন ক্লাসে আসার পর অঞ্জন তাকে নতুন ভাবে আবিষ্কার করলো- যেন তাকে চিনেই না অঞ্জনের মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল, মনকে বার বার সান্তনা দিচ্ছে এই ভেবে যে ওর সাথে এমন কিছু ঘটেনি যার জন্য মন খারাপ করতে হবে। লাঞ্চের সময় ওই চায়ের দোকানে অর্ডার দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, হঠাৎ করে পিছন থেকে অঞ্জন ডাক শুনে তাকাতেই দেখে হাসতে হাসতে তার দিকে এগিয়ে আসছে, আর এসেই চায়ের অর্ডার দিতে বলল, চায়ের কাপ হাতে নিয়ে সে বলল, "অঞ্জন তুমি এত লাজুক কেন? তোমার কি কিছুই বলার নেই?" বলেই হাসতে লাগলো। অঞ্জন আগের মতই তার জমানো কথার কোনটাই বলতে পারল না।
"তুমি কি আমার নামটা মনে রেখেছ"
"শীলা"
"যাক ভালো লাগলো যে নামটা মনে আছে"
"তুমি কাকে সবচেয়ে বেশি ভালবাস"
"মাকে" অঞ্জন উত্তর দিল।
"আর কোনো মেয়ে নেই যাকে তুমি অনেক ভালোবাস"
"হাহাহা! আমি কি ভালোবাসার মত মানুষ নাকি? আচ্ছা তুমি গত তিন দিন ক্লাস এ আসলে না কেন?"
"আরেক দিন বলব, আজকে আমার মন খুউউব ভালো তোমার সঙ্গে অনেকক্ষন কাটাব, চল তোমাকে আমি রেস্টুরেন্ট খাওয়াব, কোথায় যাওয়া যায় বলত?"
"চল নিরব হোটেলে যাই I" 
"না নিরব হোটেলে প্রচন্ড ভীর, চল বলাকা সিনেমা হলের পার্শ্বে চাইনিজে যাই I"
ঢাকা শহর তখনও অতটা পরিচিত হয়ে ওঠেনি, চাইনিজে পৌঁছার পর একগাদা খাবারের অর্ডার দিল।
"এত খাবার কে খাবে" অঞ্জন বলল।
"কেন তুমি খাবে আর আমি চেয়ে চেয়ে দেখব, মানুষকে খাওয়াতে আমার ভিশন পছন্দ, আজ আমরা অনেকক্ষন এখানে থাকব কাজেই ধীরে ধীরে খাও এবং তোমার কথা বল"
"তোমার ভালবাসার মানুষটির কথা বল" অঞ্জন প্রশ্ন করলো 
"আরে বুদ্ধু, আমার ভালোবাসার কেউ থাকলে তোমাকে এখানে আনতাম।  জীবনের কতুকুই বা পার করেছি এখন যদি হঠাৎ জীবন থেমে যায় তাইলে" শীলা বলল।
"তুমিতো কেবল অন্যকে তোমার জীবনের দিকে অগ্রসর হওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছ, আর এই মুহূর্তে তোমার থেমে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না" অঞ্জন বলল।
"তুমি তো খুব সুন্দর করে কথা বল, আরো বল শুনি-ভালো লাগছে আমাদের তো খুউব অল্প দিনের পরিচয় কিন্তু আমি যদি হঠাৎ হারিয়ে যাই তুমি কি আমাকে খুজবে?"
"অবশ্যই বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে তোমার জন্য আনব একশ আটটি নীল পদ্ম, কোথায় যাবে তুমি? দুরন্ত ঘোড়ার মাথায় নীল কাপড় বেধে সারা পৃথিবীর আনাচে কানাচে যাব তোমার জন্য- আমি আসলে ঠাট্টা করছিলাম"

"না না বল আমার তো শুনতে খুব ভালো লাগছে, থামবে না প্লিজ" 
এভাবে কখন যে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসল অঞ্জন শীলা কেউই বুঝে ওঠেনিI 
"এবারে বিদায়ের পালা, কিছুতেই যেতে ইচ্ছে করছে না" শীলা বলে উঠলো।
"তুমি থাকতে চাইলে আরো কিছুক্ষণ থাকতে পারো" অঞ্জন উত্তর দিল।
"না, মা নিশ্চয়ই খুব চিন্তা করছে।"

এরপর বিদায় নিয়ে শীলা চলে গেল তার চলে যাওয়ার পর অঞ্জনের মনে হলো তার বাড়ির ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর কিছুই নেওয়া হয়নি। এক ধরনের মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিয়ে হলে ফিরে আসল।
এর পরদিন শীলা ক্লাস এ আসল না, এক দিন, দুই দিন, তিন দিন, এভাবে দু সপ্তাহ কেটে গেল তার কোনো হদিস নেই। কোথায় শীলাকে খুঁজব, ক্লাস এর কেউই তার কোনো খবর জানে না।
প্রায় দুমাস পর ক্লাস থেকে বের হওয়ার পর একজন লোক এসে জিজ্ঞেস করলো, "আপনি কি অঞ্জন?"
"হা কেন বলুন তো ?" 
"এদিকে আসুন একজন ভদ্রমহিলা আপনার সঙ্গে কথা বলতে চায়"
কাছাকাছি আসতেই মহিলা বলে উঠলো,"বাবা তুমি অঞ্জন, আমি শীলার মা, ও তো অনেক দিন ধরে লিভার ক্যান্সার এ ভুগছিল, কিছুদিন যাবত কেমোথেরাপি চলছিল এখন তো বাবা ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট এ, আমরা কয়েক দিন পর সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাব, কিন্তু ও তো কিছুতেই যাবে না তোমার সঙ্গে দেখা না করে তুমি, বাবা আমর সাথে একটু হাসপাতাল এ যাবে?"
অঞ্জন এর মুখ থেকে কোনো কথা বের হচ্ছে না, হাসপাতাল এ গেল এবং ওর বেড এর কাছে দাঁড়িয়ে অঞ্জন কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না এই সেই শীলা!

সে চোখ মেলে শুধু তাকিয়ে আছে, দুচোখ দিয়ে শুধু পানি গড়িয়ে পরছে অঞ্জন যখন চেয়ারে বসে তার মাথার কাছাকাছি গেল তখন খুব মৃদু শব্দে বলে উঠলো " I love you too much, will you keep me with you, please don’t let me go!” অঞ্জন তার দুহাত অনেক্ষণ জড়িয়ে ধরে থকলো, মুখ দিয়ে কোনো কথা বের হলো না, একসময় অনুভব করলো তার গাল বেয়ে পানি গড়িয়ে পরছে !
হঠাৎ শীলার শাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় নার্স, ডাক্তার এসে ওকে ভিতরে নিয়ে গেল, ভোর রাতে সে মারা গেল !

স্যার এক কাপ চা দিব? আপনি তো কাঁদছেন! অঞ্জন সম্ভিত ফিরে পেয়ে দেখলো একটি বালক তাকে চা দিতে চাচ্ছে, সে অনুভব করছে তার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পরছে! আজ প্রায় বিশ বছর পেরিয়ে গেছে, প্রতি বছর এই সময় টিএসসিতে আসে অঞ্জন। 
বার বার মনে হয় "শীলা যদি পিছন থেকে ডেকে বলে এক কাপ চা খাওয়াও না প্লিজ!"

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর