শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, সোমবার, ০৪ মে, ২০২০ আপডেট:

করোনার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে

ডাঃ মোঃ হাসান ইমাম
অনলাইন ভার্সন
করোনার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে

করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ইতোমধ্যে সরকার বেশ কিছু  গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। যার ফলে এখনও বাংলাদেশকে সংক্রমণের ৪র্থ ধাপের মারাত্বক ঝুঁকি থেকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে। কিন্তু বিভিন্ন মন্ত্রনালয় ও দপ্তরের সমন্বয়হীনতা এবং জনগণের অসচেতনতার জন্য উদ্যোগগুলি দ্রুত বাস্তবায়ন হচ্ছে না এবং দেশ আজ মারাত্নক ঝুঁকির মধ্যে পরে গেছে। 

আমরা যদি সংক্রমণের চতুর্থ ধাপের মারাত্নক ঝুঁকি থেকে বাঁচতে চাই তাহলে নিম্নের ১-৯ নং প্রস্তাবনাগুলি আগামী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে এবং অন্যান্য প্রস্তাবনাগুলি জরুরি ভিত্তিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারলে বাংলাদেশকে কিছুদিনের মধ্যে করোনাভাইরাসের মহামারী থেকে মুক্ত করতে পারা যাবে ইন শা আল্লাহ। 

বাংলাদেশে আজ সোমবার (৪ মে) পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০,১৪৩, মোট মৃত্যু ১৮২ জনের এবং গত ৫৭ দিনে বাংলাদেশে আঠারো কোটি মানুষের মধ্যে ৮৭,৬৪১ টি টেষ্ট করা হয়েছে। পর্যাপ্ত টেষ্ট না করলে রোগীর সঠিক সংখ্যা জানা  এবং আক্রান্তদের দ্রুত পৃথক করা সম্ভব নয়।           

আজ সোমবার (৪ মে) পর্যন্ত  শ্রীলঙ্কায় মোট আক্রান্ত- ৭১৮, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৭, ভিয়েতনামে মোট আক্রান্ত- ২৭১, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ০, তাইওয়ানে মোট আক্রান্ত- ৪৩৮, নতুন আক্রান্ত- ৬, মোট মৃত্যু- ৬, মিয়ানমারে মোট আক্রান্ত- ১৫৫, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৬, হংকংয়ে মোট আক্রান্ত- ১০৪১, নতুন আক্রান্ত- ১, মোট মৃত্যু- ৪, দক্ষিণ কোরিয়ায় মোট আক্রান্ত- ১০,৮০১, নতুন আক্রান্ত- ৮, মোট মৃত্যু- ২৫২, থাইল্যান্ডে মোট আক্রান্ত- ২৯৮৭, নতুন আক্রান্ত- ১৮, মোট মৃত্যু- ৫৪, দক্ষিণ আফ্রিকায় মোট আক্রান্ত- ৬,৭৮৩, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ১৩১, নিউজিল্যান্ডে মোট আক্রান্ত- ১৪৮৭, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ২০, কিউবায় মোট আক্রান্ত- ১৬৪৯, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৬৭, ভুটানে মোট আক্রান্ত- ৭, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ০, নেপালে মোট আক্রান্ত - ৫৯, নতুন আক্রান্ত-০, মোট মৃত্যু- ০। 

এসকল দেশের মধ্যে আজ পর্যন্ত নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কিছু দেশে- ০, কিছু দেশে  ১-১৮ এর মধ্যে এবং এসকল দেশ লাখ লাখ টেষ্ট করেছে। এই দেশগুলির ৫৭ দিনের টেষ্টের সংখ্যা, রোগীর সংখ্যা, মৃত্যুর সংখ্যা ও প্রতিরোধকমূলক ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে আমাদের দেশের জন্য  প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে আমরা আশা করি সফল হবো।  

চীন, দক্ষিন কোরিয়াসহ যে সকল দেশ করোনাভাইরাস ভালভাবে প্রতিরোধ করেছে সে সকল দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ  চিকিৎসক এনে উন্নত  চিকিৎসা প্রদান ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। প্রতিদিন কমপক্ষে দশ হাজার সংখ্যক টেষ্ট করে আক্রান্ত ব্যক্তিদের দ্রুত সনাক্ত করা, উপসর্গ থাকলেই টেষ্ট করা, টেষ্ট করাতে ভোগান্তি কমানো, টেষ্ট সেন্টারের সংখ্যা বৃদ্ধি, মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং বের করা, কোভিড হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসার সুব্যবস্থা করা, লকডাউন/ বাসায় থাকা শতভাগ কার্যকরী করা, সক্ষম ব্যক্তিদের অর্থের বিনিময়ে ও অক্ষমদের বিনামূল্যে সকলের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া এবং বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করতে পারলে মহামারী থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে আশা করি। 

১। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে জাতীয় দুর্যোগ সংক্রান্ত কাউন্সিল জরুরি ভিত্তিতে  গঠন। (যৌক্তিকতা- স্বাস্থ্য  মন্ত্রনালয়ের সাথে অন্য   মন্ত্রনালয়গুলি সমন্বয় করছে না।) 

২। ঢাকার যে সকল এলাকা এবং দেশের যে সকল বিভাগ, জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হয়েছে তাদের পরিবার এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা সকল ব্যক্তিকে আগামী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ জনবল নিয়োগ করে নূন্যতম প্রতিদিন দশ হাজার করোনা টেষ্ট করতে হবে এবং যাদের টেষ্ট পজিটিভ হবে তাদেরকে দ্রুত প্রাতিষ্ঠানিক  আইসোলেশনে এবং সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নিতে হবে। হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে চাইলে বাসায় সে রকম ব্যবস্থা আছে কিনা সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে এবং স্বাস্থ্য বিভাগ অথবা প্রশাসনের মাধ্যমে  নিয়মিত নিবিড় পর্যবেক্ষণে অথবা মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- জনগণ নিজ বাড়িতে আইসোলেশন/ কোয়ারেন্টাইন মেনে চলতে পারে না, সকলের বাসায় পৃথক একাধিক টয়লেট ও পর্যাপ্ত রুম নাই বরং প্রতিবেশী ও পরিবারের  অন্যদের আক্রান্ত  করে ফেলে। সংক্রমিত  ৬৩টি জেলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সদর হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে করোনা টেষ্টের সেন্টার  করতে হবে অথবা বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত  সেন্টার গুলির টেষ্টের সক্ষমতা বারিয়ে পরীক্ষা করা এবং হাসপাতালের টেকনোলজিষ্ট ও কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচপিদের মাধ্যমে সংক্রমিত এলাকার ঘরে ঘরে গিয়ে দ্রুত স্যাম্পল  সংগ্রহ করতে হবে)। 

৩। বাংলাদেশে যাদের নূন্যতম করোনার উপসর্গ আছে এবং করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে, সর্বোচ্চ জনবল নিয়োগ করে তাদের সকলের আগামী  সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে করোনা টেষ্ট করতে হবে এবং রিপোর্ট  না পাওয়া পর্যন্ত তাদের সবাইকে প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন/কোয়ারেন্টাইনে রাখতে  হবে। দক্ষিন কোরিয়ার মত পিপিই ছাড়া করোনা টেষ্ট বুথ বানিয়ে  স্যাম্পল সংগ্রহ করার ব্যবস্থা করতে হবে অথবা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ও কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচপিদের মাধ্যমে স্যাম্পল সংগ্রহ করতে হবে। এতে সমগ্র দেশের যে কোনও স্থানে দ্রুত সময়ে স্যাম্পল সংগ্রহ করা যাবে। যাদের স্যাম্পল সংগ্রহের অভিজ্ঞতা নেই তাদেরকে দ্রুত  অনলাইন /ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। 

৪। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এলাকা এবং জেলাগুলিতে সরকারের পক্ষ থেকে  লকডাউন করা হলেও  জনগনের অসচেতনতার জন্য অনেকেই  লকডাউন  সঠিকভাবে মানছে না। লকডাউন শতভাগ কার্যকরী করতে হলে এখনই জরুরী  আইন প্রয়োগের মাধ্যমে ঘরে থাকা বাধ্যতামূলক  করতে হবে। একটু কষ্ট করে সবাইকে ৭ থেকে ১০ দিন ঘরে রাখতে পারলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এক জেলা থেকে অন্য জেলায় কাউকে প্রবেশ করতে না দেয়া। ধান কাটার জন্য এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যে সকল শ্রমিক যাবে তাদেরকে প্রশাসনের সহায়তায় শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে নির্দিষ্ট যানবাহনে পাঠাতে হবে এবং প্রত্যেকের করোনা টেষ্ট করে কাজে নামাতে হবে। গার্মেন্টস এখনই চালু করার অনুমতি না দিলে ভালো হতো, এটা চালু করলে আরেকটা মহামারী হতে পারে। যদি একান্তই চালু করতে হয় তাহলে সীমিত সংখ্যক গার্মেন্টস চালু করা যেতে পারে, শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে নিজস্ব যানবাহনে কর্মস্থলে আনতে হবে এবং সকল কর্মীর করোনা টেষ্ট করে স্বাস্থ্য বিধি মেনে কাজে নিয়োজিত করতে হবে। প্রশাসনের মাধ্যমে গার্মেন্টস গুলি নিয়মিত নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। ইফতার বিক্রয়ের অনুমতি দেওয়া সঠিক হয়নি বলে মনে হয়। কারন ইফতার বাজারে শত শত মানুষ ভিড় করবে। গার্মেন্টস এবং ইফতার বাজার করোনা মহামারীর জন্য একটি উপযুক্ত ক্ষেত্র। বিশেষজ্ঞদের নিয়ে দুইটি টিম গঠন করে একটি টিমকে শুধু প্রতিরোধক মূলক কাজে সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহন এবং অন্য টিমকে চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার কাজে হাসপাতাল গুলোতে দক্ষ জনবলসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের নিশ্চিতকরণ, চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

৫। যাদের সক্ষমতা আছে শুধু তাদেরকে অর্থের বিনিময়ে এবং সকল গরীব ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঘরে ঘরে বিনামূল্যে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব, আনসার, জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে খাবার পৌঁছে দিতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- তাহলে খাবারের  জন্য অথবা অন্য কোনও অজুহাতে ঘর থেকে কেউ বের হবে না এবং না খেয়ে কেউ কষ্ট পাবে না। ঘরে খাবার না থাকলে শত চেষ্টা করলেও মানুষ ক্ষুধার জ্বালায় ঘর থেকে বের হবে। চীন, দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান,ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, ভারতের কেরেলা এই পদ্ধতি অবলম্বন করে সফল হয়েছে।) 

৬। বাংলাদেশে  প্রচুর সংখ্যক স্কুল-কলেজ,  এক্সপ্রেস ট্রেন, ষ্টীমার, উন্নত  মানের হোটেল, আশুলিয়ার ইজতেমা মাঠ,  স্টেডিয়াম, সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের বেড বর্তমানে অব্যবহৃত আছে।  এগুলিকে অস্থায়ী করোনা হাসপাতাল অথবা আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- এ ধরনের সেন্টারে করোনা আক্রান্ত  ও সন্দেহ ভাজন রোগী রাখলে সংক্রমন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বাসায় রেখে আইসোলেশন/কোয়ারেন্টাইন শতভাগ কার্যকর করা সম্ভব না। কারণ সকলের বাসায় পৃথক একাধিক টয়লেট ও পর্যাপ্ত রুম নাই।) 

৭। দেশের সকল বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন  পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা, সিটি  কর্পোরেশন, পৌরসভার পক্ষ থেকে প্রতিদিন রাস্তায়  জীবানুনাশক  স্প্রে করতে হবে। বিশেষ করে যে সকল বিভাগ ও জেলা সংক্রমিত। সকল যানবাহন বাহির থেকে এসে বাসায়/অফিসে প্রবেশের পূর্বেই গেটের বাহিরে চাকাসহ যানবাহন জীবানুনাশক দিয়ে স্প্রে করতে হবে এবং ঘরের বাহিরে যারা যাবেন সবাই বাসার মেইন গেটের বাহিরে জুতা/ স্যান্ডেল স্প্রে করে জুতা ঘরের বাহিরে রাখতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- যানবাহনের চাকা ও জুতার মাধ্যমে করোনা ভাইরাস ফ্ল্যাট/ বাসায় সংক্রমিত করে)

৮। গত ১ মার্চ থেকে যতজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে বাংলাদেশে বিমান বন্দর, স্থল বন্দর, নৌ বন্দর, সমুদ্র বন্দর, রেলপথ দিয়ে প্রবেশ করেছে তাদের সকলের এবং তাদের পরিবারের করোনা টেষ্ট করতে হবে। যাদের টেষ্ট করা হয়েছে এবং ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইন সম্পন্ন করে সুস্থ আছে তারা ব্যতীত টেষ্ট করতে হবে। অথবা বিদেশ ফেরত সকলের ঘরে ঘরে গিয়ে নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। যাদের করোনা টেষ্ট পজিটিভ হবে তাদের সকলকে দ্রুত প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশনে নিতে হবে এবং করোনা রোগীর সংস্পর্শে যারা ছিল তাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক  কোয়ারেন্টাইনে নিতে হবে।

(যৌক্তিকতা- শুধুমাত্র শরীরের তাপমাত্রা মেপে করোনাভাইরাস সনাক্ত করা যায় না। বিমানবন্দরসহ সকল বন্দরে বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রার মাধ্যমে স্ক্রিনিং করা হয়েছিল। তাদের সকলের স্যাম্পল সংগ্রহ করা অথবা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা প্রয়োজন  ছিলো)।

৯। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সকল তথ্য ডাটাবেইজ তৈরি করে তাদের যাতায়াত মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং বের করে সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের দ্রুত টেষ্ট করে আইসোলেশন করা। এ বিষয়ে আইসিটি মন্ত্রনালয় উদ্যোগ নিতে পারে। 

(যৌক্তিকতা- দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম  কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং এর মাধ্যমে আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে)। 

১০। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নির্দেশিত ৩১ দফা কঠোরভাবে পালনের ব্যবস্থা করতে হবে। 

১১। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি  দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠে এবং আক্রান্তের সম্ভাবনাও কম। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো এবং করোনাভাইরাসের প্রতিরোধক হিসাবে প্রতিটি মানুষকে আদা, দারচিনি, লবঙ্গ, যষ্টিমধু, কালজিরা, গোল মরিচ, হলুদ, ও তুলসীপাতা জ্বাল দিয়ে  চায়ের মতো সেবন, প্রতি বেলায় কুসুম গরম পানি সেবন ও গার্গেল করা এবং ভিটামিন  সি অথবা ভিটামিন সি যুক্ত ফল দিনে দুইবার খাবার উপদেশ প্রদান। 

(বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি প্রফেসর ডাঃ মোঃ শহিদুল্লাহ সিকদার ও তার চিকিৎসক কন্যা, মোঃ ফেরদৌস ও চৌধুরী ফারহানা দম্পতি দু'জনই ফার্মাসিস্ট এবং নাইজেরিয়ার গভর্নর সেয়ি মাকিন্দেসহ আক্রান্ত অনেকে এই ব্যবস্থা গ্রহন করে সুস্থ হয়েছেন। এ সকল  উপাদান জেলা প্রশাসক, ইউএনও, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন  পরিষদের প্রতিনিধির মাধ্যমে সকল ঘরে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব)।

১২। আগামী এক মাসের মধ্যে সকল সক্ষমতা সম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ১০০০ (এক হাজার) আইসিইউ বেড ও সরকারের পক্ষ থেকে ১০০০ (এক হাজার) আইসিইউ বেড ভেন্টিলেটরসহ প্রস্তুত করতে হবে।

(যৌক্তিকতা- করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১০- ১৫% রোগীর আইসিইউ সাপোর্ট লাগে, আইসিইউ সাপোর্ট দেয়া  গেলে বেশির ভাগ রোগীকে বাঁচানো যাবে।)

১৩। বাংলাদেশে বেশ কয়েকজন চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, নবীন বিজ্ঞানি এবং বাংলাদেশের মেডিকেল যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান মিনি ভেন্টিলেটর তৈরি করেছে, যদি এগুলো কার্যকর হয় তবে তাদের কাছ থেকে সল্প মূল্যে দ্রুত সময়ে মিনি ভেন্টিলেটরগুলি সংগ্রহ করতে হবে। 

১৪। সকল উপজেলা, জেলা ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীর পৃথক বিভাগ খুলে চিকিৎসা প্রদান এবং করোনা রোগীদের হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য পৃথক রাস্তা প্রনয়ণ ও প্রতিটি হাসপাতালে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ব্যবস্থা রাখা। 
(যৌক্তিকতা- করোনায় আক্রান্ত  শ্বাস কষ্টের রোগীদের সঠিক সময়  অক্সিজেন দিতে পারলে জীবন বাচানো সম্ভব)।

১৫। পিপিইসহ সুরক্ষা সামগ্রী ও চিকিৎসা সরঞ্জাম পর্যাপ্ত পরিমানে সংগ্রহে রাখতে হবে। নাহলে আমেরিকা ও ইতালির মতো চিকিৎসা সরঞ্জামের সংকটে পরতে হবে। চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের পর্যাপ্ত সুরক্ষা প্রদান, শুন্য পদে অথবা প্রকল্পের মাধ্যমে দ্রুত মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট নিয়োগ ও টেষ্টের জন্য নিয়োজিত করা, অবসর প্রাপ্ত চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্য সেবাদানকারীদের খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে  ভবিষ্যতের জন্য রিজার্ভ রাখা। 

লেখক: এমডি (মেডিসিন), নিউ দিল্লী, স্পেশাল ট্রেইনিং ইন টিএম (চীন, থাইল্যান্ড, কোরিয়া), মেডিসিন বিশেষজ্ঞ (এএমসি) এস.পি. হাসপাতাল, ঢাকা।

 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম