শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, সোমবার, ০৪ মে, ২০২০ আপডেট:

করোনার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে

ডাঃ মোঃ হাসান ইমাম
অনলাইন ভার্সন
করোনার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে

করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ইতোমধ্যে সরকার বেশ কিছু  গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। যার ফলে এখনও বাংলাদেশকে সংক্রমণের ৪র্থ ধাপের মারাত্বক ঝুঁকি থেকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে। কিন্তু বিভিন্ন মন্ত্রনালয় ও দপ্তরের সমন্বয়হীনতা এবং জনগণের অসচেতনতার জন্য উদ্যোগগুলি দ্রুত বাস্তবায়ন হচ্ছে না এবং দেশ আজ মারাত্নক ঝুঁকির মধ্যে পরে গেছে। 

আমরা যদি সংক্রমণের চতুর্থ ধাপের মারাত্নক ঝুঁকি থেকে বাঁচতে চাই তাহলে নিম্নের ১-৯ নং প্রস্তাবনাগুলি আগামী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে এবং অন্যান্য প্রস্তাবনাগুলি জরুরি ভিত্তিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারলে বাংলাদেশকে কিছুদিনের মধ্যে করোনাভাইরাসের মহামারী থেকে মুক্ত করতে পারা যাবে ইন শা আল্লাহ। 

বাংলাদেশে আজ সোমবার (৪ মে) পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০,১৪৩, মোট মৃত্যু ১৮২ জনের এবং গত ৫৭ দিনে বাংলাদেশে আঠারো কোটি মানুষের মধ্যে ৮৭,৬৪১ টি টেষ্ট করা হয়েছে। পর্যাপ্ত টেষ্ট না করলে রোগীর সঠিক সংখ্যা জানা  এবং আক্রান্তদের দ্রুত পৃথক করা সম্ভব নয়।           

আজ সোমবার (৪ মে) পর্যন্ত  শ্রীলঙ্কায় মোট আক্রান্ত- ৭১৮, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৭, ভিয়েতনামে মোট আক্রান্ত- ২৭১, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ০, তাইওয়ানে মোট আক্রান্ত- ৪৩৮, নতুন আক্রান্ত- ৬, মোট মৃত্যু- ৬, মিয়ানমারে মোট আক্রান্ত- ১৫৫, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৬, হংকংয়ে মোট আক্রান্ত- ১০৪১, নতুন আক্রান্ত- ১, মোট মৃত্যু- ৪, দক্ষিণ কোরিয়ায় মোট আক্রান্ত- ১০,৮০১, নতুন আক্রান্ত- ৮, মোট মৃত্যু- ২৫২, থাইল্যান্ডে মোট আক্রান্ত- ২৯৮৭, নতুন আক্রান্ত- ১৮, মোট মৃত্যু- ৫৪, দক্ষিণ আফ্রিকায় মোট আক্রান্ত- ৬,৭৮৩, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ১৩১, নিউজিল্যান্ডে মোট আক্রান্ত- ১৪৮৭, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ২০, কিউবায় মোট আক্রান্ত- ১৬৪৯, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৬৭, ভুটানে মোট আক্রান্ত- ৭, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ০, নেপালে মোট আক্রান্ত - ৫৯, নতুন আক্রান্ত-০, মোট মৃত্যু- ০। 

এসকল দেশের মধ্যে আজ পর্যন্ত নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কিছু দেশে- ০, কিছু দেশে  ১-১৮ এর মধ্যে এবং এসকল দেশ লাখ লাখ টেষ্ট করেছে। এই দেশগুলির ৫৭ দিনের টেষ্টের সংখ্যা, রোগীর সংখ্যা, মৃত্যুর সংখ্যা ও প্রতিরোধকমূলক ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে আমাদের দেশের জন্য  প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে আমরা আশা করি সফল হবো।  

চীন, দক্ষিন কোরিয়াসহ যে সকল দেশ করোনাভাইরাস ভালভাবে প্রতিরোধ করেছে সে সকল দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ  চিকিৎসক এনে উন্নত  চিকিৎসা প্রদান ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। প্রতিদিন কমপক্ষে দশ হাজার সংখ্যক টেষ্ট করে আক্রান্ত ব্যক্তিদের দ্রুত সনাক্ত করা, উপসর্গ থাকলেই টেষ্ট করা, টেষ্ট করাতে ভোগান্তি কমানো, টেষ্ট সেন্টারের সংখ্যা বৃদ্ধি, মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং বের করা, কোভিড হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসার সুব্যবস্থা করা, লকডাউন/ বাসায় থাকা শতভাগ কার্যকরী করা, সক্ষম ব্যক্তিদের অর্থের বিনিময়ে ও অক্ষমদের বিনামূল্যে সকলের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া এবং বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করতে পারলে মহামারী থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে আশা করি। 

১। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে জাতীয় দুর্যোগ সংক্রান্ত কাউন্সিল জরুরি ভিত্তিতে  গঠন। (যৌক্তিকতা- স্বাস্থ্য  মন্ত্রনালয়ের সাথে অন্য   মন্ত্রনালয়গুলি সমন্বয় করছে না।) 

২। ঢাকার যে সকল এলাকা এবং দেশের যে সকল বিভাগ, জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হয়েছে তাদের পরিবার এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা সকল ব্যক্তিকে আগামী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ জনবল নিয়োগ করে নূন্যতম প্রতিদিন দশ হাজার করোনা টেষ্ট করতে হবে এবং যাদের টেষ্ট পজিটিভ হবে তাদেরকে দ্রুত প্রাতিষ্ঠানিক  আইসোলেশনে এবং সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নিতে হবে। হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে চাইলে বাসায় সে রকম ব্যবস্থা আছে কিনা সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে এবং স্বাস্থ্য বিভাগ অথবা প্রশাসনের মাধ্যমে  নিয়মিত নিবিড় পর্যবেক্ষণে অথবা মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- জনগণ নিজ বাড়িতে আইসোলেশন/ কোয়ারেন্টাইন মেনে চলতে পারে না, সকলের বাসায় পৃথক একাধিক টয়লেট ও পর্যাপ্ত রুম নাই বরং প্রতিবেশী ও পরিবারের  অন্যদের আক্রান্ত  করে ফেলে। সংক্রমিত  ৬৩টি জেলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সদর হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে করোনা টেষ্টের সেন্টার  করতে হবে অথবা বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত  সেন্টার গুলির টেষ্টের সক্ষমতা বারিয়ে পরীক্ষা করা এবং হাসপাতালের টেকনোলজিষ্ট ও কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচপিদের মাধ্যমে সংক্রমিত এলাকার ঘরে ঘরে গিয়ে দ্রুত স্যাম্পল  সংগ্রহ করতে হবে)। 

৩। বাংলাদেশে যাদের নূন্যতম করোনার উপসর্গ আছে এবং করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে, সর্বোচ্চ জনবল নিয়োগ করে তাদের সকলের আগামী  সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে করোনা টেষ্ট করতে হবে এবং রিপোর্ট  না পাওয়া পর্যন্ত তাদের সবাইকে প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন/কোয়ারেন্টাইনে রাখতে  হবে। দক্ষিন কোরিয়ার মত পিপিই ছাড়া করোনা টেষ্ট বুথ বানিয়ে  স্যাম্পল সংগ্রহ করার ব্যবস্থা করতে হবে অথবা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ও কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচপিদের মাধ্যমে স্যাম্পল সংগ্রহ করতে হবে। এতে সমগ্র দেশের যে কোনও স্থানে দ্রুত সময়ে স্যাম্পল সংগ্রহ করা যাবে। যাদের স্যাম্পল সংগ্রহের অভিজ্ঞতা নেই তাদেরকে দ্রুত  অনলাইন /ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। 

৪। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এলাকা এবং জেলাগুলিতে সরকারের পক্ষ থেকে  লকডাউন করা হলেও  জনগনের অসচেতনতার জন্য অনেকেই  লকডাউন  সঠিকভাবে মানছে না। লকডাউন শতভাগ কার্যকরী করতে হলে এখনই জরুরী  আইন প্রয়োগের মাধ্যমে ঘরে থাকা বাধ্যতামূলক  করতে হবে। একটু কষ্ট করে সবাইকে ৭ থেকে ১০ দিন ঘরে রাখতে পারলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এক জেলা থেকে অন্য জেলায় কাউকে প্রবেশ করতে না দেয়া। ধান কাটার জন্য এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যে সকল শ্রমিক যাবে তাদেরকে প্রশাসনের সহায়তায় শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে নির্দিষ্ট যানবাহনে পাঠাতে হবে এবং প্রত্যেকের করোনা টেষ্ট করে কাজে নামাতে হবে। গার্মেন্টস এখনই চালু করার অনুমতি না দিলে ভালো হতো, এটা চালু করলে আরেকটা মহামারী হতে পারে। যদি একান্তই চালু করতে হয় তাহলে সীমিত সংখ্যক গার্মেন্টস চালু করা যেতে পারে, শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে নিজস্ব যানবাহনে কর্মস্থলে আনতে হবে এবং সকল কর্মীর করোনা টেষ্ট করে স্বাস্থ্য বিধি মেনে কাজে নিয়োজিত করতে হবে। প্রশাসনের মাধ্যমে গার্মেন্টস গুলি নিয়মিত নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। ইফতার বিক্রয়ের অনুমতি দেওয়া সঠিক হয়নি বলে মনে হয়। কারন ইফতার বাজারে শত শত মানুষ ভিড় করবে। গার্মেন্টস এবং ইফতার বাজার করোনা মহামারীর জন্য একটি উপযুক্ত ক্ষেত্র। বিশেষজ্ঞদের নিয়ে দুইটি টিম গঠন করে একটি টিমকে শুধু প্রতিরোধক মূলক কাজে সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহন এবং অন্য টিমকে চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার কাজে হাসপাতাল গুলোতে দক্ষ জনবলসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের নিশ্চিতকরণ, চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

৫। যাদের সক্ষমতা আছে শুধু তাদেরকে অর্থের বিনিময়ে এবং সকল গরীব ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঘরে ঘরে বিনামূল্যে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব, আনসার, জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে খাবার পৌঁছে দিতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- তাহলে খাবারের  জন্য অথবা অন্য কোনও অজুহাতে ঘর থেকে কেউ বের হবে না এবং না খেয়ে কেউ কষ্ট পাবে না। ঘরে খাবার না থাকলে শত চেষ্টা করলেও মানুষ ক্ষুধার জ্বালায় ঘর থেকে বের হবে। চীন, দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান,ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, ভারতের কেরেলা এই পদ্ধতি অবলম্বন করে সফল হয়েছে।) 

৬। বাংলাদেশে  প্রচুর সংখ্যক স্কুল-কলেজ,  এক্সপ্রেস ট্রেন, ষ্টীমার, উন্নত  মানের হোটেল, আশুলিয়ার ইজতেমা মাঠ,  স্টেডিয়াম, সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের বেড বর্তমানে অব্যবহৃত আছে।  এগুলিকে অস্থায়ী করোনা হাসপাতাল অথবা আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- এ ধরনের সেন্টারে করোনা আক্রান্ত  ও সন্দেহ ভাজন রোগী রাখলে সংক্রমন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বাসায় রেখে আইসোলেশন/কোয়ারেন্টাইন শতভাগ কার্যকর করা সম্ভব না। কারণ সকলের বাসায় পৃথক একাধিক টয়লেট ও পর্যাপ্ত রুম নাই।) 

৭। দেশের সকল বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন  পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা, সিটি  কর্পোরেশন, পৌরসভার পক্ষ থেকে প্রতিদিন রাস্তায়  জীবানুনাশক  স্প্রে করতে হবে। বিশেষ করে যে সকল বিভাগ ও জেলা সংক্রমিত। সকল যানবাহন বাহির থেকে এসে বাসায়/অফিসে প্রবেশের পূর্বেই গেটের বাহিরে চাকাসহ যানবাহন জীবানুনাশক দিয়ে স্প্রে করতে হবে এবং ঘরের বাহিরে যারা যাবেন সবাই বাসার মেইন গেটের বাহিরে জুতা/ স্যান্ডেল স্প্রে করে জুতা ঘরের বাহিরে রাখতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- যানবাহনের চাকা ও জুতার মাধ্যমে করোনা ভাইরাস ফ্ল্যাট/ বাসায় সংক্রমিত করে)

৮। গত ১ মার্চ থেকে যতজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে বাংলাদেশে বিমান বন্দর, স্থল বন্দর, নৌ বন্দর, সমুদ্র বন্দর, রেলপথ দিয়ে প্রবেশ করেছে তাদের সকলের এবং তাদের পরিবারের করোনা টেষ্ট করতে হবে। যাদের টেষ্ট করা হয়েছে এবং ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইন সম্পন্ন করে সুস্থ আছে তারা ব্যতীত টেষ্ট করতে হবে। অথবা বিদেশ ফেরত সকলের ঘরে ঘরে গিয়ে নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। যাদের করোনা টেষ্ট পজিটিভ হবে তাদের সকলকে দ্রুত প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশনে নিতে হবে এবং করোনা রোগীর সংস্পর্শে যারা ছিল তাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক  কোয়ারেন্টাইনে নিতে হবে।

(যৌক্তিকতা- শুধুমাত্র শরীরের তাপমাত্রা মেপে করোনাভাইরাস সনাক্ত করা যায় না। বিমানবন্দরসহ সকল বন্দরে বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রার মাধ্যমে স্ক্রিনিং করা হয়েছিল। তাদের সকলের স্যাম্পল সংগ্রহ করা অথবা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা প্রয়োজন  ছিলো)।

৯। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সকল তথ্য ডাটাবেইজ তৈরি করে তাদের যাতায়াত মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং বের করে সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের দ্রুত টেষ্ট করে আইসোলেশন করা। এ বিষয়ে আইসিটি মন্ত্রনালয় উদ্যোগ নিতে পারে। 

(যৌক্তিকতা- দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম  কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং এর মাধ্যমে আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে)। 

১০। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নির্দেশিত ৩১ দফা কঠোরভাবে পালনের ব্যবস্থা করতে হবে। 

১১। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি  দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠে এবং আক্রান্তের সম্ভাবনাও কম। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো এবং করোনাভাইরাসের প্রতিরোধক হিসাবে প্রতিটি মানুষকে আদা, দারচিনি, লবঙ্গ, যষ্টিমধু, কালজিরা, গোল মরিচ, হলুদ, ও তুলসীপাতা জ্বাল দিয়ে  চায়ের মতো সেবন, প্রতি বেলায় কুসুম গরম পানি সেবন ও গার্গেল করা এবং ভিটামিন  সি অথবা ভিটামিন সি যুক্ত ফল দিনে দুইবার খাবার উপদেশ প্রদান। 

(বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি প্রফেসর ডাঃ মোঃ শহিদুল্লাহ সিকদার ও তার চিকিৎসক কন্যা, মোঃ ফেরদৌস ও চৌধুরী ফারহানা দম্পতি দু'জনই ফার্মাসিস্ট এবং নাইজেরিয়ার গভর্নর সেয়ি মাকিন্দেসহ আক্রান্ত অনেকে এই ব্যবস্থা গ্রহন করে সুস্থ হয়েছেন। এ সকল  উপাদান জেলা প্রশাসক, ইউএনও, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন  পরিষদের প্রতিনিধির মাধ্যমে সকল ঘরে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব)।

১২। আগামী এক মাসের মধ্যে সকল সক্ষমতা সম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ১০০০ (এক হাজার) আইসিইউ বেড ও সরকারের পক্ষ থেকে ১০০০ (এক হাজার) আইসিইউ বেড ভেন্টিলেটরসহ প্রস্তুত করতে হবে।

(যৌক্তিকতা- করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১০- ১৫% রোগীর আইসিইউ সাপোর্ট লাগে, আইসিইউ সাপোর্ট দেয়া  গেলে বেশির ভাগ রোগীকে বাঁচানো যাবে।)

১৩। বাংলাদেশে বেশ কয়েকজন চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, নবীন বিজ্ঞানি এবং বাংলাদেশের মেডিকেল যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান মিনি ভেন্টিলেটর তৈরি করেছে, যদি এগুলো কার্যকর হয় তবে তাদের কাছ থেকে সল্প মূল্যে দ্রুত সময়ে মিনি ভেন্টিলেটরগুলি সংগ্রহ করতে হবে। 

১৪। সকল উপজেলা, জেলা ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীর পৃথক বিভাগ খুলে চিকিৎসা প্রদান এবং করোনা রোগীদের হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য পৃথক রাস্তা প্রনয়ণ ও প্রতিটি হাসপাতালে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ব্যবস্থা রাখা। 
(যৌক্তিকতা- করোনায় আক্রান্ত  শ্বাস কষ্টের রোগীদের সঠিক সময়  অক্সিজেন দিতে পারলে জীবন বাচানো সম্ভব)।

১৫। পিপিইসহ সুরক্ষা সামগ্রী ও চিকিৎসা সরঞ্জাম পর্যাপ্ত পরিমানে সংগ্রহে রাখতে হবে। নাহলে আমেরিকা ও ইতালির মতো চিকিৎসা সরঞ্জামের সংকটে পরতে হবে। চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের পর্যাপ্ত সুরক্ষা প্রদান, শুন্য পদে অথবা প্রকল্পের মাধ্যমে দ্রুত মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট নিয়োগ ও টেষ্টের জন্য নিয়োজিত করা, অবসর প্রাপ্ত চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্য সেবাদানকারীদের খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে  ভবিষ্যতের জন্য রিজার্ভ রাখা। 

লেখক: এমডি (মেডিসিন), নিউ দিল্লী, স্পেশাল ট্রেইনিং ইন টিএম (চীন, থাইল্যান্ড, কোরিয়া), মেডিসিন বিশেষজ্ঞ (এএমসি) এস.পি. হাসপাতাল, ঢাকা।

 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম