শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, সোমবার, ০৪ মে, ২০২০ আপডেট:

করোনার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে

ডাঃ মোঃ হাসান ইমাম
অনলাইন ভার্সন
করোনার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে

করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ইতোমধ্যে সরকার বেশ কিছু  গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। যার ফলে এখনও বাংলাদেশকে সংক্রমণের ৪র্থ ধাপের মারাত্বক ঝুঁকি থেকে রক্ষা করার এখনও সুযোগ আছে। কিন্তু বিভিন্ন মন্ত্রনালয় ও দপ্তরের সমন্বয়হীনতা এবং জনগণের অসচেতনতার জন্য উদ্যোগগুলি দ্রুত বাস্তবায়ন হচ্ছে না এবং দেশ আজ মারাত্নক ঝুঁকির মধ্যে পরে গেছে। 

আমরা যদি সংক্রমণের চতুর্থ ধাপের মারাত্নক ঝুঁকি থেকে বাঁচতে চাই তাহলে নিম্নের ১-৯ নং প্রস্তাবনাগুলি আগামী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে এবং অন্যান্য প্রস্তাবনাগুলি জরুরি ভিত্তিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারলে বাংলাদেশকে কিছুদিনের মধ্যে করোনাভাইরাসের মহামারী থেকে মুক্ত করতে পারা যাবে ইন শা আল্লাহ। 

বাংলাদেশে আজ সোমবার (৪ মে) পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০,১৪৩, মোট মৃত্যু ১৮২ জনের এবং গত ৫৭ দিনে বাংলাদেশে আঠারো কোটি মানুষের মধ্যে ৮৭,৬৪১ টি টেষ্ট করা হয়েছে। পর্যাপ্ত টেষ্ট না করলে রোগীর সঠিক সংখ্যা জানা  এবং আক্রান্তদের দ্রুত পৃথক করা সম্ভব নয়।           

আজ সোমবার (৪ মে) পর্যন্ত  শ্রীলঙ্কায় মোট আক্রান্ত- ৭১৮, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৭, ভিয়েতনামে মোট আক্রান্ত- ২৭১, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ০, তাইওয়ানে মোট আক্রান্ত- ৪৩৮, নতুন আক্রান্ত- ৬, মোট মৃত্যু- ৬, মিয়ানমারে মোট আক্রান্ত- ১৫৫, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৬, হংকংয়ে মোট আক্রান্ত- ১০৪১, নতুন আক্রান্ত- ১, মোট মৃত্যু- ৪, দক্ষিণ কোরিয়ায় মোট আক্রান্ত- ১০,৮০১, নতুন আক্রান্ত- ৮, মোট মৃত্যু- ২৫২, থাইল্যান্ডে মোট আক্রান্ত- ২৯৮৭, নতুন আক্রান্ত- ১৮, মোট মৃত্যু- ৫৪, দক্ষিণ আফ্রিকায় মোট আক্রান্ত- ৬,৭৮৩, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ১৩১, নিউজিল্যান্ডে মোট আক্রান্ত- ১৪৮৭, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ২০, কিউবায় মোট আক্রান্ত- ১৬৪৯, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ৬৭, ভুটানে মোট আক্রান্ত- ৭, নতুন আক্রান্ত- ০, মোট মৃত্যু- ০, নেপালে মোট আক্রান্ত - ৫৯, নতুন আক্রান্ত-০, মোট মৃত্যু- ০। 

এসকল দেশের মধ্যে আজ পর্যন্ত নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কিছু দেশে- ০, কিছু দেশে  ১-১৮ এর মধ্যে এবং এসকল দেশ লাখ লাখ টেষ্ট করেছে। এই দেশগুলির ৫৭ দিনের টেষ্টের সংখ্যা, রোগীর সংখ্যা, মৃত্যুর সংখ্যা ও প্রতিরোধকমূলক ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে আমাদের দেশের জন্য  প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে আমরা আশা করি সফল হবো।  

চীন, দক্ষিন কোরিয়াসহ যে সকল দেশ করোনাভাইরাস ভালভাবে প্রতিরোধ করেছে সে সকল দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ  চিকিৎসক এনে উন্নত  চিকিৎসা প্রদান ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। প্রতিদিন কমপক্ষে দশ হাজার সংখ্যক টেষ্ট করে আক্রান্ত ব্যক্তিদের দ্রুত সনাক্ত করা, উপসর্গ থাকলেই টেষ্ট করা, টেষ্ট করাতে ভোগান্তি কমানো, টেষ্ট সেন্টারের সংখ্যা বৃদ্ধি, মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং বের করা, কোভিড হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসার সুব্যবস্থা করা, লকডাউন/ বাসায় থাকা শতভাগ কার্যকরী করা, সক্ষম ব্যক্তিদের অর্থের বিনিময়ে ও অক্ষমদের বিনামূল্যে সকলের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া এবং বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করতে পারলে মহামারী থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে আশা করি। 

১। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে জাতীয় দুর্যোগ সংক্রান্ত কাউন্সিল জরুরি ভিত্তিতে  গঠন। (যৌক্তিকতা- স্বাস্থ্য  মন্ত্রনালয়ের সাথে অন্য   মন্ত্রনালয়গুলি সমন্বয় করছে না।) 

২। ঢাকার যে সকল এলাকা এবং দেশের যে সকল বিভাগ, জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হয়েছে তাদের পরিবার এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা সকল ব্যক্তিকে আগামী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ জনবল নিয়োগ করে নূন্যতম প্রতিদিন দশ হাজার করোনা টেষ্ট করতে হবে এবং যাদের টেষ্ট পজিটিভ হবে তাদেরকে দ্রুত প্রাতিষ্ঠানিক  আইসোলেশনে এবং সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নিতে হবে। হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে চাইলে বাসায় সে রকম ব্যবস্থা আছে কিনা সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে এবং স্বাস্থ্য বিভাগ অথবা প্রশাসনের মাধ্যমে  নিয়মিত নিবিড় পর্যবেক্ষণে অথবা মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- জনগণ নিজ বাড়িতে আইসোলেশন/ কোয়ারেন্টাইন মেনে চলতে পারে না, সকলের বাসায় পৃথক একাধিক টয়লেট ও পর্যাপ্ত রুম নাই বরং প্রতিবেশী ও পরিবারের  অন্যদের আক্রান্ত  করে ফেলে। সংক্রমিত  ৬৩টি জেলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সদর হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে করোনা টেষ্টের সেন্টার  করতে হবে অথবা বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত  সেন্টার গুলির টেষ্টের সক্ষমতা বারিয়ে পরীক্ষা করা এবং হাসপাতালের টেকনোলজিষ্ট ও কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচপিদের মাধ্যমে সংক্রমিত এলাকার ঘরে ঘরে গিয়ে দ্রুত স্যাম্পল  সংগ্রহ করতে হবে)। 

৩। বাংলাদেশে যাদের নূন্যতম করোনার উপসর্গ আছে এবং করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে, সর্বোচ্চ জনবল নিয়োগ করে তাদের সকলের আগামী  সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে করোনা টেষ্ট করতে হবে এবং রিপোর্ট  না পাওয়া পর্যন্ত তাদের সবাইকে প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন/কোয়ারেন্টাইনে রাখতে  হবে। দক্ষিন কোরিয়ার মত পিপিই ছাড়া করোনা টেষ্ট বুথ বানিয়ে  স্যাম্পল সংগ্রহ করার ব্যবস্থা করতে হবে অথবা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ও কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচপিদের মাধ্যমে স্যাম্পল সংগ্রহ করতে হবে। এতে সমগ্র দেশের যে কোনও স্থানে দ্রুত সময়ে স্যাম্পল সংগ্রহ করা যাবে। যাদের স্যাম্পল সংগ্রহের অভিজ্ঞতা নেই তাদেরকে দ্রুত  অনলাইন /ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। 

৪। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এলাকা এবং জেলাগুলিতে সরকারের পক্ষ থেকে  লকডাউন করা হলেও  জনগনের অসচেতনতার জন্য অনেকেই  লকডাউন  সঠিকভাবে মানছে না। লকডাউন শতভাগ কার্যকরী করতে হলে এখনই জরুরী  আইন প্রয়োগের মাধ্যমে ঘরে থাকা বাধ্যতামূলক  করতে হবে। একটু কষ্ট করে সবাইকে ৭ থেকে ১০ দিন ঘরে রাখতে পারলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এক জেলা থেকে অন্য জেলায় কাউকে প্রবেশ করতে না দেয়া। ধান কাটার জন্য এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যে সকল শ্রমিক যাবে তাদেরকে প্রশাসনের সহায়তায় শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে নির্দিষ্ট যানবাহনে পাঠাতে হবে এবং প্রত্যেকের করোনা টেষ্ট করে কাজে নামাতে হবে। গার্মেন্টস এখনই চালু করার অনুমতি না দিলে ভালো হতো, এটা চালু করলে আরেকটা মহামারী হতে পারে। যদি একান্তই চালু করতে হয় তাহলে সীমিত সংখ্যক গার্মেন্টস চালু করা যেতে পারে, শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে নিজস্ব যানবাহনে কর্মস্থলে আনতে হবে এবং সকল কর্মীর করোনা টেষ্ট করে স্বাস্থ্য বিধি মেনে কাজে নিয়োজিত করতে হবে। প্রশাসনের মাধ্যমে গার্মেন্টস গুলি নিয়মিত নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। ইফতার বিক্রয়ের অনুমতি দেওয়া সঠিক হয়নি বলে মনে হয়। কারন ইফতার বাজারে শত শত মানুষ ভিড় করবে। গার্মেন্টস এবং ইফতার বাজার করোনা মহামারীর জন্য একটি উপযুক্ত ক্ষেত্র। বিশেষজ্ঞদের নিয়ে দুইটি টিম গঠন করে একটি টিমকে শুধু প্রতিরোধক মূলক কাজে সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহন এবং অন্য টিমকে চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার কাজে হাসপাতাল গুলোতে দক্ষ জনবলসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের নিশ্চিতকরণ, চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

৫। যাদের সক্ষমতা আছে শুধু তাদেরকে অর্থের বিনিময়ে এবং সকল গরীব ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঘরে ঘরে বিনামূল্যে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব, আনসার, জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে খাবার পৌঁছে দিতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- তাহলে খাবারের  জন্য অথবা অন্য কোনও অজুহাতে ঘর থেকে কেউ বের হবে না এবং না খেয়ে কেউ কষ্ট পাবে না। ঘরে খাবার না থাকলে শত চেষ্টা করলেও মানুষ ক্ষুধার জ্বালায় ঘর থেকে বের হবে। চীন, দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান,ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, ভারতের কেরেলা এই পদ্ধতি অবলম্বন করে সফল হয়েছে।) 

৬। বাংলাদেশে  প্রচুর সংখ্যক স্কুল-কলেজ,  এক্সপ্রেস ট্রেন, ষ্টীমার, উন্নত  মানের হোটেল, আশুলিয়ার ইজতেমা মাঠ,  স্টেডিয়াম, সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের বেড বর্তমানে অব্যবহৃত আছে।  এগুলিকে অস্থায়ী করোনা হাসপাতাল অথবা আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- এ ধরনের সেন্টারে করোনা আক্রান্ত  ও সন্দেহ ভাজন রোগী রাখলে সংক্রমন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বাসায় রেখে আইসোলেশন/কোয়ারেন্টাইন শতভাগ কার্যকর করা সম্ভব না। কারণ সকলের বাসায় পৃথক একাধিক টয়লেট ও পর্যাপ্ত রুম নাই।) 

৭। দেশের সকল বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন  পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা, সিটি  কর্পোরেশন, পৌরসভার পক্ষ থেকে প্রতিদিন রাস্তায়  জীবানুনাশক  স্প্রে করতে হবে। বিশেষ করে যে সকল বিভাগ ও জেলা সংক্রমিত। সকল যানবাহন বাহির থেকে এসে বাসায়/অফিসে প্রবেশের পূর্বেই গেটের বাহিরে চাকাসহ যানবাহন জীবানুনাশক দিয়ে স্প্রে করতে হবে এবং ঘরের বাহিরে যারা যাবেন সবাই বাসার মেইন গেটের বাহিরে জুতা/ স্যান্ডেল স্প্রে করে জুতা ঘরের বাহিরে রাখতে হবে। 

(যৌক্তিকতা- যানবাহনের চাকা ও জুতার মাধ্যমে করোনা ভাইরাস ফ্ল্যাট/ বাসায় সংক্রমিত করে)

৮। গত ১ মার্চ থেকে যতজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে বাংলাদেশে বিমান বন্দর, স্থল বন্দর, নৌ বন্দর, সমুদ্র বন্দর, রেলপথ দিয়ে প্রবেশ করেছে তাদের সকলের এবং তাদের পরিবারের করোনা টেষ্ট করতে হবে। যাদের টেষ্ট করা হয়েছে এবং ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইন সম্পন্ন করে সুস্থ আছে তারা ব্যতীত টেষ্ট করতে হবে। অথবা বিদেশ ফেরত সকলের ঘরে ঘরে গিয়ে নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। যাদের করোনা টেষ্ট পজিটিভ হবে তাদের সকলকে দ্রুত প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশনে নিতে হবে এবং করোনা রোগীর সংস্পর্শে যারা ছিল তাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক  কোয়ারেন্টাইনে নিতে হবে।

(যৌক্তিকতা- শুধুমাত্র শরীরের তাপমাত্রা মেপে করোনাভাইরাস সনাক্ত করা যায় না। বিমানবন্দরসহ সকল বন্দরে বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রার মাধ্যমে স্ক্রিনিং করা হয়েছিল। তাদের সকলের স্যাম্পল সংগ্রহ করা অথবা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা প্রয়োজন  ছিলো)।

৯। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সকল তথ্য ডাটাবেইজ তৈরি করে তাদের যাতায়াত মোবাইল ফোন ট্রেকিংয়ের মাধ্যমে কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং বের করে সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের দ্রুত টেষ্ট করে আইসোলেশন করা। এ বিষয়ে আইসিটি মন্ত্রনালয় উদ্যোগ নিতে পারে। 

(যৌক্তিকতা- দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম  কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং এর মাধ্যমে আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে)। 

১০। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নির্দেশিত ৩১ দফা কঠোরভাবে পালনের ব্যবস্থা করতে হবে। 

১১। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি  দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠে এবং আক্রান্তের সম্ভাবনাও কম। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো এবং করোনাভাইরাসের প্রতিরোধক হিসাবে প্রতিটি মানুষকে আদা, দারচিনি, লবঙ্গ, যষ্টিমধু, কালজিরা, গোল মরিচ, হলুদ, ও তুলসীপাতা জ্বাল দিয়ে  চায়ের মতো সেবন, প্রতি বেলায় কুসুম গরম পানি সেবন ও গার্গেল করা এবং ভিটামিন  সি অথবা ভিটামিন সি যুক্ত ফল দিনে দুইবার খাবার উপদেশ প্রদান। 

(বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি প্রফেসর ডাঃ মোঃ শহিদুল্লাহ সিকদার ও তার চিকিৎসক কন্যা, মোঃ ফেরদৌস ও চৌধুরী ফারহানা দম্পতি দু'জনই ফার্মাসিস্ট এবং নাইজেরিয়ার গভর্নর সেয়ি মাকিন্দেসহ আক্রান্ত অনেকে এই ব্যবস্থা গ্রহন করে সুস্থ হয়েছেন। এ সকল  উপাদান জেলা প্রশাসক, ইউএনও, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন  পরিষদের প্রতিনিধির মাধ্যমে সকল ঘরে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব)।

১২। আগামী এক মাসের মধ্যে সকল সক্ষমতা সম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ১০০০ (এক হাজার) আইসিইউ বেড ও সরকারের পক্ষ থেকে ১০০০ (এক হাজার) আইসিইউ বেড ভেন্টিলেটরসহ প্রস্তুত করতে হবে।

(যৌক্তিকতা- করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১০- ১৫% রোগীর আইসিইউ সাপোর্ট লাগে, আইসিইউ সাপোর্ট দেয়া  গেলে বেশির ভাগ রোগীকে বাঁচানো যাবে।)

১৩। বাংলাদেশে বেশ কয়েকজন চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, নবীন বিজ্ঞানি এবং বাংলাদেশের মেডিকেল যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান মিনি ভেন্টিলেটর তৈরি করেছে, যদি এগুলো কার্যকর হয় তবে তাদের কাছ থেকে সল্প মূল্যে দ্রুত সময়ে মিনি ভেন্টিলেটরগুলি সংগ্রহ করতে হবে। 

১৪। সকল উপজেলা, জেলা ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীর পৃথক বিভাগ খুলে চিকিৎসা প্রদান এবং করোনা রোগীদের হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য পৃথক রাস্তা প্রনয়ণ ও প্রতিটি হাসপাতালে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ব্যবস্থা রাখা। 
(যৌক্তিকতা- করোনায় আক্রান্ত  শ্বাস কষ্টের রোগীদের সঠিক সময়  অক্সিজেন দিতে পারলে জীবন বাচানো সম্ভব)।

১৫। পিপিইসহ সুরক্ষা সামগ্রী ও চিকিৎসা সরঞ্জাম পর্যাপ্ত পরিমানে সংগ্রহে রাখতে হবে। নাহলে আমেরিকা ও ইতালির মতো চিকিৎসা সরঞ্জামের সংকটে পরতে হবে। চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের পর্যাপ্ত সুরক্ষা প্রদান, শুন্য পদে অথবা প্রকল্পের মাধ্যমে দ্রুত মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট নিয়োগ ও টেষ্টের জন্য নিয়োজিত করা, অবসর প্রাপ্ত চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্য সেবাদানকারীদের খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে  ভবিষ্যতের জন্য রিজার্ভ রাখা। 

লেখক: এমডি (মেডিসিন), নিউ দিল্লী, স্পেশাল ট্রেইনিং ইন টিএম (চীন, থাইল্যান্ড, কোরিয়া), মেডিসিন বিশেষজ্ঞ (এএমসি) এস.পি. হাসপাতাল, ঢাকা।

 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

এই মাত্র | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন