শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৫, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

রাইসুল ইসলাম আকাশ
অনলাইন ভার্সন
টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যাদেরই কমবিস্তর চলাচল আছে তারা সকলেই বেশ কিছু পরিবেশনা দেখে থাকবেন যেখানে কতিপয় কিশোর-কিশোরী একক বা দলীয় নাচ-গান-নাটক স্বল্পদৈর্ঘ্যে পরিবেশন করে থাকে। ভিডিওগুলোর দৈর্ঘ্য ২০ সেকেন্ড থেকে শুরু করে ৫ মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রেম, বিচ্ছেদ, বন্ধুত্ব, জীবন, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, অনুপ্রেরণা ইত্যাদি মূলত সেই সকল অতি-স্বল্পদৈর্ঘ্য পরিবেশনার বিষয়বস্তু। 

কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ফেসবুকে যে পরিবেশনাগুলো আমরা দেখতে পাই, সেগুলোর একটাও ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের জন্য বানানো নয়। সাধারণত তিনটি অ্যাপে এই পরিবেশনাগুলো আপলোড করা হয়: Tiktok, Bigo Live, I likee; অর্থাৎ, এই পরিবেশনাগুলোর দর্শক এই তিনটি অ্যাপেই বিরাজমান। এই তিনটি অ্যাপ থেকেই ভিডিওগুলো ডাউনলোড করে  ফেসবুকে আপলোড করা হয়। কিন্তু, প্রশ্ন থেকে যায়, কেন এবং কে এই কাজ করে।

ফেসবুকেই তো সেই ভিডিওগুলো আপলোড করা যেত। অন্য অ্যাপ থেকে ডাউনলোড করে সেগুলোকে ফেসবুকে আপলোড করা হয়  কেন? এর উত্তর একটাই--শুধুমাত্র হাসি-ঠাট্টার উদ্দেশ্যেই এই ভিডিওগুলো  ফেসবুকে আপলোড করা হয় এবং ফেসবুকে এর আপলোডাররা ভিন্ন অর্থ-সামাজিক শ্রেণিভুক্ত।

বলে রাখা ভালো, এই ভিডিওগুলো যারা তৈরি করে ওই সকল অ্যাপে আপলোড করেন, কমেন্ট করেন, শেয়ার করে, তাদের সাথে ভিডিওগুলো যারা ফেসবুকে আপলোড করেন তাদের শ্রেণিগত পার্থক্য আছে। এই পার্থক্যটা একটা বিশাল ফ্যাক্টর হয়ে কাজ করে। পার্থক্যের ফলেই সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এই দুই শ্রেণির কোন্দল দেখতে পাই যা কিনা অন্তর্জালের জাল ভেদ করে বাস্তব জীবনে এসেও গড়ায়। ফলশ্রুতিতে, সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি সংঘাতও আমরা দেখতে পাই যেখানে রক্তপাতও হয়েছে। 

প্রথমেই দেখা যাক ভিডিওগুলোতে যারা অভিনয় করে, এডিটিং করে আপলোড করে তাদের পরিচয় কী। তাদের সিংহভাগই নিম্নবিত্ত বা নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেকেই পড়াশোনার গন্ডি পেরোতে পারেনি বা পড়াশুনাই করেনি। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থান ইত্যাদির পাশাপাশি তাদের জীবনে বিনোদনের বিরাট একটা অংশ দখল করে থাকে এই সকল ভিডিও। ভিডিও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দুটো অংশ--প্রথমটিকে তাদের ভাষায় ‘ফ্যান/ফলোয়ার’ বলে, আর অন্য অংশকে ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’ বলে হয়। এর সাথে অ্যাপের নাম জুড়ে দিয়ে তারা প্রতিষ্ঠিত হন ‘টিকটক স্টার’ বা ‘লাইকি স্টার’ এই সকল নামে! প্রত্যেক স্টারের গড়ে ৬০-৭০ লাখ থেকে ১ কোটি ফলোয়ারও থাকে। 

এই স্টারদের কেন্দ্র করে তাদের ফলোয়ারদের সমন্বয়ে ধীরে ধীরে পাড়া-মহল্লা-জেলা ভিত্তিক কমিউনিটি গড়ে উঠে। এদের প্রায় সবারই চুল- পোশাক, আচরণ অভিন্ন। এদের চুলের কাট ভিন্নধর্মী এবং চুলের রঙ সাধারণত রঙিন হয়ে থাকে। চুলের রঙের সাথে মিল রেখে এরা জুতা পরে। এদের সাধ্যের মধ্যেই সেলিব্রেটিরা সবাইকে নিয়ে পিকনিক করে যেটাকে তাদের ভাষায় ‘মিট-আপ’ বলা হয়। টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সেই মিট-আপে অংশগ্রহণ করতে হয়। পছন্দের ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’দের নাম আগে থেকেই জানিয়ে দেয়া হয়। সেই সকল ‘মিট-আপে’ জমকালো অনুষ্ঠানও হয়, হয় ব্যাপক মোজ-মাস্তি। এই টিকটক সংস্কৃতির বয়স বেশি না; একে নবজাতকই বলা যায়! অন্তর্জাল থেকে বাস্তব জীবন, গত এক বছর ধরে এদের কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো! 

অপরদিকে, এই টিকটক শ্রেণীকে প্রতিনিয়ত হাসির পাত্র করে তুলতে একটি বিশেষ এলিট শ্রেণী সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অত্যন্ত তৎপর। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বহুজাতিক কোম্পানির চাকুরে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে অনলাইন পোর্টাল, সকলেরই আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এই সকল টিকটক স্টার। সেই আগ্রহ প্রধাণত ঘৃণার চাদরে মোড়ানো। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে সেই সম্মিলিত ঘৃণার একমাত্র কারণ শ্রেণী বৈষম্য। শ্রেণীগত দিক থেকে ‘নিম্ন’ হওয়ার ফলশ্রুতিতে বাস্তব জীবনে আমরা এই দুই শ্রেণীর সংঘাত দেখি যা  মোটেও কাম্য নয়।

এই ঘৃণার শুরুটা কোথায় তা একটু ভেবে দেখার জরুরত আছে। নিম্নবর্গের প্রতি এই সম্মিলিত ঘৃণাকে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। শুধুমাত্র অল্পশিক্ষিত হওয়ার কারণে, অর্থ-সামাজিকভাবে সমশ্রেণী না হওয়ার কারণে একটি শ্রেণী কর্তৃক উৎপাদিত শিল্পের সমালোচনার দোহাই দিয়ে সেই সম্পূর্ণ শ্রেণীর জীবন দর্শনের প্রতি আক্রোশ প্রকাশ করাটা শ্রেণী নিপীড়নের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে পরবর্তীতে শ্রেণী সংঘাতের জন্ম দেয়, যা একটি সমাজের অমঙ্গল ছাড়া আর কিছু বয়ে আনে না। যার ফলাফল আমরা সাম্প্রতিককালে কিছু ঘটনার মাধ্যমে দেখতে পাই। 

প্রথম ঘটনায় আমরা দেখতে পাই এক তথাকথিত টিকটক সেলিব্রেটিকে রাস্তায় বেধড়ক মারধর করা হয় যার ভিডিও পরিবর্তীতে সামাজিক  যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এখানে টিকটক সেলিব্রেটির গায়ে হাত  তোলার ব্যাপারটিকে সহজভাবে দেখতে গেলে বিপদ। কারণ, প্রথম পরিচয়ে সে মানুষ বিধায় তার গায়ে হাত তোলার অধিকার অন্য কোনো মানুষ রাখে না।

ভিডিওটতে স্পষ্টভাবেই দেখে বোঝা যায়, সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যমে সৃষ্ট সম্মিলিত ক্ষোভের নিছক বহিঃপ্রকাশ ছিলো সেই ‘গণধোলাই’। গণধোলাইকে জাস্টিফাই করার কোনো পথ আমাদের সংবিধান খোলা রাখে না, রাখা উচিতও না। পরবর্তীতে সেই তথাকথিত টিকটক কমিউনিটি থেকে প্রহারকারীদের দেখে-নেয়ার হুংকারও দেয়া হয়! এখানেও অপরাধ নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। 

দ্বিতীয় ঘটনায় বলা হয়, তথাকথিত এক টিকটক সেলিব্রেটি তার ৬০ থেকে ৭০ জন ফলোয়ার্স নিয়ে রাস্তা ব্লক করে নাটিকা শ্যুট করছিল। ব্লক করা রাস্তা থেকে কিছু অংশ খালি করে গাড়ি চলতে দিতে চাওয়ার কথা বলায় হুমড়ি খেয়ে পড়ে এক লোকের মাথা ফাটিয়ে দিল সেই টিকটকার। এখানেও গণধোলাইয়ের মত গর্হিত অপরাধ দৃশ্যমান। বলা বাহুল্য, পূর্ববর্তী ঘটনার কিছুটা শোধ নেয়া ও গোত্রীয় শক্তি প্রদর্শন এই দুয়ে মিলে এমন অপরাধ প্রবণতা জন্ম দিয়েছে।

কিন্তু, দুঃখের ব্যাপার এই যে, ঢালাওভাবে সব দোষ টিকটকারদের ওপর চাপানো হলেও দোষ পুরোটাই টিকটকারদের কিনা তাতে অবশ্যই সন্দেহ আছে। তথাকথিত টিকটকারদের ভিডিওগুলো তাদের অনুমতি না নিয়ে আপলোড করা, তাদের চুলে রঙ, পোষাকের ঢং বর্ণনা দিতে গিয়ে অকথ্য ভাষার আশ্রয় নেয়া, তাদের জীবন দর্শনকে ছোট করে তাদেরকে সমাজের পরগাছা হিসেবে দেখাতে চাওয়া কি অপরাধ নয়?

এই সকল মন-মানসিকতা কি তাদের ওপর হিংস্র হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করে না? অবশ্যই করে, কিছু কিছু ফেসবুক পেজ কখনই সামাজিক এই অসুস্থতার দায় এড়াতে পারে না, এই দায় এড়াতে পারে না কিছু অনলাইন নিউজ  পোর্টালও! এক্ষেত্রে অপরকে ছোট করে দেখার বহু পুরোনো অসুখটি প্রতিনিয়ত মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এই সকল পেজ আর চ্যানেলের বদৌলতে। এটা মেনে নেয়া কষ্ট। অবশ্যই রাস্তা ব্লক করে ভিডিও করা অপরাধ,  পোশাকে-চুলে শালীনতা থাকাটা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু, তাদের ভিডিও করার অধিকার কেড়ে নেয়া বা নিতে চাওয়া অযৌক্তিক। 

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ‘ভাইরাল’ নামে যে কালচারটি বিদ্যমান  সেই কালচারের ওপরও কিছু দোষ হয়ত বর্তায়। এটি এখন অবশ্যই ভাবার বিষয় যে, সকল মানসম্পন্ন কন্টেন্ট ভাইরাল নাও হতে পারে ঠিক তেমনি করে কোন ভাইরাল কন্টেন্টও মান সম্মত না ও হতে পারে। একটা মুভি ইতিমধ্যে কত টাকা কামিয়েছে তা কখনই সেই মুভি কতটা মানসম্পন্ন তা প্রমাণ করে না। একটা গানে কত মিলিয়ন ভিউ হলো সেটাও কখনই সেই গানটা কতটা শ্রাব্য সেটা প্রমাণ করে না! একটা বই বইমেলায় কত কপি বিক্রি হলো সেটা কখনো সে বইকে সাহিত্যে অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করে না। 

একটা কিছুর শিল্পমানকে পাশ কাটিয়ে যখন সেটার জনপ্রিয়তা বা উৎসাহ-উদ্দীপনার ভিত্তিতে বিচার করা হয় তখনই সেটা বিষাক্ত হয়ে যায়। শুধু বিষাক্ত হয়েই ক্ষান্ত হয় না; পুরো সংস্কৃতিকেই ধীরে ধীরে পঙ্গু করে ফেলে এবং এর ফলাফল কোন জাতির পুরো একটি, এমনকি দুটি জেনারেশনও  ভোগ করে। একটি জাতি অবশ্যই পঙ্গু সংস্কৃতি নিয়ে মাথা উঁচু করে চলতে পারে না।

লেখক: শিক্ষার্থী, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা