শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৫, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

রাইসুল ইসলাম আকাশ
অনলাইন ভার্সন
টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যাদেরই কমবিস্তর চলাচল আছে তারা সকলেই বেশ কিছু পরিবেশনা দেখে থাকবেন যেখানে কতিপয় কিশোর-কিশোরী একক বা দলীয় নাচ-গান-নাটক স্বল্পদৈর্ঘ্যে পরিবেশন করে থাকে। ভিডিওগুলোর দৈর্ঘ্য ২০ সেকেন্ড থেকে শুরু করে ৫ মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রেম, বিচ্ছেদ, বন্ধুত্ব, জীবন, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, অনুপ্রেরণা ইত্যাদি মূলত সেই সকল অতি-স্বল্পদৈর্ঘ্য পরিবেশনার বিষয়বস্তু। 

কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ফেসবুকে যে পরিবেশনাগুলো আমরা দেখতে পাই, সেগুলোর একটাও ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের জন্য বানানো নয়। সাধারণত তিনটি অ্যাপে এই পরিবেশনাগুলো আপলোড করা হয়: Tiktok, Bigo Live, I likee; অর্থাৎ, এই পরিবেশনাগুলোর দর্শক এই তিনটি অ্যাপেই বিরাজমান। এই তিনটি অ্যাপ থেকেই ভিডিওগুলো ডাউনলোড করে  ফেসবুকে আপলোড করা হয়। কিন্তু, প্রশ্ন থেকে যায়, কেন এবং কে এই কাজ করে।

ফেসবুকেই তো সেই ভিডিওগুলো আপলোড করা যেত। অন্য অ্যাপ থেকে ডাউনলোড করে সেগুলোকে ফেসবুকে আপলোড করা হয়  কেন? এর উত্তর একটাই--শুধুমাত্র হাসি-ঠাট্টার উদ্দেশ্যেই এই ভিডিওগুলো  ফেসবুকে আপলোড করা হয় এবং ফেসবুকে এর আপলোডাররা ভিন্ন অর্থ-সামাজিক শ্রেণিভুক্ত।

বলে রাখা ভালো, এই ভিডিওগুলো যারা তৈরি করে ওই সকল অ্যাপে আপলোড করেন, কমেন্ট করেন, শেয়ার করে, তাদের সাথে ভিডিওগুলো যারা ফেসবুকে আপলোড করেন তাদের শ্রেণিগত পার্থক্য আছে। এই পার্থক্যটা একটা বিশাল ফ্যাক্টর হয়ে কাজ করে। পার্থক্যের ফলেই সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এই দুই শ্রেণির কোন্দল দেখতে পাই যা কিনা অন্তর্জালের জাল ভেদ করে বাস্তব জীবনে এসেও গড়ায়। ফলশ্রুতিতে, সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি সংঘাতও আমরা দেখতে পাই যেখানে রক্তপাতও হয়েছে। 

প্রথমেই দেখা যাক ভিডিওগুলোতে যারা অভিনয় করে, এডিটিং করে আপলোড করে তাদের পরিচয় কী। তাদের সিংহভাগই নিম্নবিত্ত বা নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেকেই পড়াশোনার গন্ডি পেরোতে পারেনি বা পড়াশুনাই করেনি। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থান ইত্যাদির পাশাপাশি তাদের জীবনে বিনোদনের বিরাট একটা অংশ দখল করে থাকে এই সকল ভিডিও। ভিডিও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দুটো অংশ--প্রথমটিকে তাদের ভাষায় ‘ফ্যান/ফলোয়ার’ বলে, আর অন্য অংশকে ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’ বলে হয়। এর সাথে অ্যাপের নাম জুড়ে দিয়ে তারা প্রতিষ্ঠিত হন ‘টিকটক স্টার’ বা ‘লাইকি স্টার’ এই সকল নামে! প্রত্যেক স্টারের গড়ে ৬০-৭০ লাখ থেকে ১ কোটি ফলোয়ারও থাকে। 

এই স্টারদের কেন্দ্র করে তাদের ফলোয়ারদের সমন্বয়ে ধীরে ধীরে পাড়া-মহল্লা-জেলা ভিত্তিক কমিউনিটি গড়ে উঠে। এদের প্রায় সবারই চুল- পোশাক, আচরণ অভিন্ন। এদের চুলের কাট ভিন্নধর্মী এবং চুলের রঙ সাধারণত রঙিন হয়ে থাকে। চুলের রঙের সাথে মিল রেখে এরা জুতা পরে। এদের সাধ্যের মধ্যেই সেলিব্রেটিরা সবাইকে নিয়ে পিকনিক করে যেটাকে তাদের ভাষায় ‘মিট-আপ’ বলা হয়। টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সেই মিট-আপে অংশগ্রহণ করতে হয়। পছন্দের ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’দের নাম আগে থেকেই জানিয়ে দেয়া হয়। সেই সকল ‘মিট-আপে’ জমকালো অনুষ্ঠানও হয়, হয় ব্যাপক মোজ-মাস্তি। এই টিকটক সংস্কৃতির বয়স বেশি না; একে নবজাতকই বলা যায়! অন্তর্জাল থেকে বাস্তব জীবন, গত এক বছর ধরে এদের কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো! 

অপরদিকে, এই টিকটক শ্রেণীকে প্রতিনিয়ত হাসির পাত্র করে তুলতে একটি বিশেষ এলিট শ্রেণী সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অত্যন্ত তৎপর। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বহুজাতিক কোম্পানির চাকুরে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে অনলাইন পোর্টাল, সকলেরই আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এই সকল টিকটক স্টার। সেই আগ্রহ প্রধাণত ঘৃণার চাদরে মোড়ানো। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে সেই সম্মিলিত ঘৃণার একমাত্র কারণ শ্রেণী বৈষম্য। শ্রেণীগত দিক থেকে ‘নিম্ন’ হওয়ার ফলশ্রুতিতে বাস্তব জীবনে আমরা এই দুই শ্রেণীর সংঘাত দেখি যা  মোটেও কাম্য নয়।

এই ঘৃণার শুরুটা কোথায় তা একটু ভেবে দেখার জরুরত আছে। নিম্নবর্গের প্রতি এই সম্মিলিত ঘৃণাকে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। শুধুমাত্র অল্পশিক্ষিত হওয়ার কারণে, অর্থ-সামাজিকভাবে সমশ্রেণী না হওয়ার কারণে একটি শ্রেণী কর্তৃক উৎপাদিত শিল্পের সমালোচনার দোহাই দিয়ে সেই সম্পূর্ণ শ্রেণীর জীবন দর্শনের প্রতি আক্রোশ প্রকাশ করাটা শ্রেণী নিপীড়নের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে পরবর্তীতে শ্রেণী সংঘাতের জন্ম দেয়, যা একটি সমাজের অমঙ্গল ছাড়া আর কিছু বয়ে আনে না। যার ফলাফল আমরা সাম্প্রতিককালে কিছু ঘটনার মাধ্যমে দেখতে পাই। 

প্রথম ঘটনায় আমরা দেখতে পাই এক তথাকথিত টিকটক সেলিব্রেটিকে রাস্তায় বেধড়ক মারধর করা হয় যার ভিডিও পরিবর্তীতে সামাজিক  যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এখানে টিকটক সেলিব্রেটির গায়ে হাত  তোলার ব্যাপারটিকে সহজভাবে দেখতে গেলে বিপদ। কারণ, প্রথম পরিচয়ে সে মানুষ বিধায় তার গায়ে হাত তোলার অধিকার অন্য কোনো মানুষ রাখে না।

ভিডিওটতে স্পষ্টভাবেই দেখে বোঝা যায়, সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যমে সৃষ্ট সম্মিলিত ক্ষোভের নিছক বহিঃপ্রকাশ ছিলো সেই ‘গণধোলাই’। গণধোলাইকে জাস্টিফাই করার কোনো পথ আমাদের সংবিধান খোলা রাখে না, রাখা উচিতও না। পরবর্তীতে সেই তথাকথিত টিকটক কমিউনিটি থেকে প্রহারকারীদের দেখে-নেয়ার হুংকারও দেয়া হয়! এখানেও অপরাধ নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। 

দ্বিতীয় ঘটনায় বলা হয়, তথাকথিত এক টিকটক সেলিব্রেটি তার ৬০ থেকে ৭০ জন ফলোয়ার্স নিয়ে রাস্তা ব্লক করে নাটিকা শ্যুট করছিল। ব্লক করা রাস্তা থেকে কিছু অংশ খালি করে গাড়ি চলতে দিতে চাওয়ার কথা বলায় হুমড়ি খেয়ে পড়ে এক লোকের মাথা ফাটিয়ে দিল সেই টিকটকার। এখানেও গণধোলাইয়ের মত গর্হিত অপরাধ দৃশ্যমান। বলা বাহুল্য, পূর্ববর্তী ঘটনার কিছুটা শোধ নেয়া ও গোত্রীয় শক্তি প্রদর্শন এই দুয়ে মিলে এমন অপরাধ প্রবণতা জন্ম দিয়েছে।

কিন্তু, দুঃখের ব্যাপার এই যে, ঢালাওভাবে সব দোষ টিকটকারদের ওপর চাপানো হলেও দোষ পুরোটাই টিকটকারদের কিনা তাতে অবশ্যই সন্দেহ আছে। তথাকথিত টিকটকারদের ভিডিওগুলো তাদের অনুমতি না নিয়ে আপলোড করা, তাদের চুলে রঙ, পোষাকের ঢং বর্ণনা দিতে গিয়ে অকথ্য ভাষার আশ্রয় নেয়া, তাদের জীবন দর্শনকে ছোট করে তাদেরকে সমাজের পরগাছা হিসেবে দেখাতে চাওয়া কি অপরাধ নয়?

এই সকল মন-মানসিকতা কি তাদের ওপর হিংস্র হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করে না? অবশ্যই করে, কিছু কিছু ফেসবুক পেজ কখনই সামাজিক এই অসুস্থতার দায় এড়াতে পারে না, এই দায় এড়াতে পারে না কিছু অনলাইন নিউজ  পোর্টালও! এক্ষেত্রে অপরকে ছোট করে দেখার বহু পুরোনো অসুখটি প্রতিনিয়ত মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এই সকল পেজ আর চ্যানেলের বদৌলতে। এটা মেনে নেয়া কষ্ট। অবশ্যই রাস্তা ব্লক করে ভিডিও করা অপরাধ,  পোশাকে-চুলে শালীনতা থাকাটা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু, তাদের ভিডিও করার অধিকার কেড়ে নেয়া বা নিতে চাওয়া অযৌক্তিক। 

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ‘ভাইরাল’ নামে যে কালচারটি বিদ্যমান  সেই কালচারের ওপরও কিছু দোষ হয়ত বর্তায়। এটি এখন অবশ্যই ভাবার বিষয় যে, সকল মানসম্পন্ন কন্টেন্ট ভাইরাল নাও হতে পারে ঠিক তেমনি করে কোন ভাইরাল কন্টেন্টও মান সম্মত না ও হতে পারে। একটা মুভি ইতিমধ্যে কত টাকা কামিয়েছে তা কখনই সেই মুভি কতটা মানসম্পন্ন তা প্রমাণ করে না। একটা গানে কত মিলিয়ন ভিউ হলো সেটাও কখনই সেই গানটা কতটা শ্রাব্য সেটা প্রমাণ করে না! একটা বই বইমেলায় কত কপি বিক্রি হলো সেটা কখনো সে বইকে সাহিত্যে অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করে না। 

একটা কিছুর শিল্পমানকে পাশ কাটিয়ে যখন সেটার জনপ্রিয়তা বা উৎসাহ-উদ্দীপনার ভিত্তিতে বিচার করা হয় তখনই সেটা বিষাক্ত হয়ে যায়। শুধু বিষাক্ত হয়েই ক্ষান্ত হয় না; পুরো সংস্কৃতিকেই ধীরে ধীরে পঙ্গু করে ফেলে এবং এর ফলাফল কোন জাতির পুরো একটি, এমনকি দুটি জেনারেশনও  ভোগ করে। একটি জাতি অবশ্যই পঙ্গু সংস্কৃতি নিয়ে মাথা উঁচু করে চলতে পারে না।

লেখক: শিক্ষার্থী, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা