শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৫, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

রাইসুল ইসলাম আকাশ
অনলাইন ভার্সন
টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যাদেরই কমবিস্তর চলাচল আছে তারা সকলেই বেশ কিছু পরিবেশনা দেখে থাকবেন যেখানে কতিপয় কিশোর-কিশোরী একক বা দলীয় নাচ-গান-নাটক স্বল্পদৈর্ঘ্যে পরিবেশন করে থাকে। ভিডিওগুলোর দৈর্ঘ্য ২০ সেকেন্ড থেকে শুরু করে ৫ মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রেম, বিচ্ছেদ, বন্ধুত্ব, জীবন, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, অনুপ্রেরণা ইত্যাদি মূলত সেই সকল অতি-স্বল্পদৈর্ঘ্য পরিবেশনার বিষয়বস্তু। 

কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ফেসবুকে যে পরিবেশনাগুলো আমরা দেখতে পাই, সেগুলোর একটাও ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের জন্য বানানো নয়। সাধারণত তিনটি অ্যাপে এই পরিবেশনাগুলো আপলোড করা হয়: Tiktok, Bigo Live, I likee; অর্থাৎ, এই পরিবেশনাগুলোর দর্শক এই তিনটি অ্যাপেই বিরাজমান। এই তিনটি অ্যাপ থেকেই ভিডিওগুলো ডাউনলোড করে  ফেসবুকে আপলোড করা হয়। কিন্তু, প্রশ্ন থেকে যায়, কেন এবং কে এই কাজ করে।

ফেসবুকেই তো সেই ভিডিওগুলো আপলোড করা যেত। অন্য অ্যাপ থেকে ডাউনলোড করে সেগুলোকে ফেসবুকে আপলোড করা হয়  কেন? এর উত্তর একটাই--শুধুমাত্র হাসি-ঠাট্টার উদ্দেশ্যেই এই ভিডিওগুলো  ফেসবুকে আপলোড করা হয় এবং ফেসবুকে এর আপলোডাররা ভিন্ন অর্থ-সামাজিক শ্রেণিভুক্ত।

বলে রাখা ভালো, এই ভিডিওগুলো যারা তৈরি করে ওই সকল অ্যাপে আপলোড করেন, কমেন্ট করেন, শেয়ার করে, তাদের সাথে ভিডিওগুলো যারা ফেসবুকে আপলোড করেন তাদের শ্রেণিগত পার্থক্য আছে। এই পার্থক্যটা একটা বিশাল ফ্যাক্টর হয়ে কাজ করে। পার্থক্যের ফলেই সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এই দুই শ্রেণির কোন্দল দেখতে পাই যা কিনা অন্তর্জালের জাল ভেদ করে বাস্তব জীবনে এসেও গড়ায়। ফলশ্রুতিতে, সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি সংঘাতও আমরা দেখতে পাই যেখানে রক্তপাতও হয়েছে। 

প্রথমেই দেখা যাক ভিডিওগুলোতে যারা অভিনয় করে, এডিটিং করে আপলোড করে তাদের পরিচয় কী। তাদের সিংহভাগই নিম্নবিত্ত বা নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেকেই পড়াশোনার গন্ডি পেরোতে পারেনি বা পড়াশুনাই করেনি। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থান ইত্যাদির পাশাপাশি তাদের জীবনে বিনোদনের বিরাট একটা অংশ দখল করে থাকে এই সকল ভিডিও। ভিডিও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দুটো অংশ--প্রথমটিকে তাদের ভাষায় ‘ফ্যান/ফলোয়ার’ বলে, আর অন্য অংশকে ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’ বলে হয়। এর সাথে অ্যাপের নাম জুড়ে দিয়ে তারা প্রতিষ্ঠিত হন ‘টিকটক স্টার’ বা ‘লাইকি স্টার’ এই সকল নামে! প্রত্যেক স্টারের গড়ে ৬০-৭০ লাখ থেকে ১ কোটি ফলোয়ারও থাকে। 

এই স্টারদের কেন্দ্র করে তাদের ফলোয়ারদের সমন্বয়ে ধীরে ধীরে পাড়া-মহল্লা-জেলা ভিত্তিক কমিউনিটি গড়ে উঠে। এদের প্রায় সবারই চুল- পোশাক, আচরণ অভিন্ন। এদের চুলের কাট ভিন্নধর্মী এবং চুলের রঙ সাধারণত রঙিন হয়ে থাকে। চুলের রঙের সাথে মিল রেখে এরা জুতা পরে। এদের সাধ্যের মধ্যেই সেলিব্রেটিরা সবাইকে নিয়ে পিকনিক করে যেটাকে তাদের ভাষায় ‘মিট-আপ’ বলা হয়। টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সেই মিট-আপে অংশগ্রহণ করতে হয়। পছন্দের ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’দের নাম আগে থেকেই জানিয়ে দেয়া হয়। সেই সকল ‘মিট-আপে’ জমকালো অনুষ্ঠানও হয়, হয় ব্যাপক মোজ-মাস্তি। এই টিকটক সংস্কৃতির বয়স বেশি না; একে নবজাতকই বলা যায়! অন্তর্জাল থেকে বাস্তব জীবন, গত এক বছর ধরে এদের কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো! 

অপরদিকে, এই টিকটক শ্রেণীকে প্রতিনিয়ত হাসির পাত্র করে তুলতে একটি বিশেষ এলিট শ্রেণী সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অত্যন্ত তৎপর। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বহুজাতিক কোম্পানির চাকুরে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে অনলাইন পোর্টাল, সকলেরই আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এই সকল টিকটক স্টার। সেই আগ্রহ প্রধাণত ঘৃণার চাদরে মোড়ানো। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে সেই সম্মিলিত ঘৃণার একমাত্র কারণ শ্রেণী বৈষম্য। শ্রেণীগত দিক থেকে ‘নিম্ন’ হওয়ার ফলশ্রুতিতে বাস্তব জীবনে আমরা এই দুই শ্রেণীর সংঘাত দেখি যা  মোটেও কাম্য নয়।

এই ঘৃণার শুরুটা কোথায় তা একটু ভেবে দেখার জরুরত আছে। নিম্নবর্গের প্রতি এই সম্মিলিত ঘৃণাকে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। শুধুমাত্র অল্পশিক্ষিত হওয়ার কারণে, অর্থ-সামাজিকভাবে সমশ্রেণী না হওয়ার কারণে একটি শ্রেণী কর্তৃক উৎপাদিত শিল্পের সমালোচনার দোহাই দিয়ে সেই সম্পূর্ণ শ্রেণীর জীবন দর্শনের প্রতি আক্রোশ প্রকাশ করাটা শ্রেণী নিপীড়নের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে পরবর্তীতে শ্রেণী সংঘাতের জন্ম দেয়, যা একটি সমাজের অমঙ্গল ছাড়া আর কিছু বয়ে আনে না। যার ফলাফল আমরা সাম্প্রতিককালে কিছু ঘটনার মাধ্যমে দেখতে পাই। 

প্রথম ঘটনায় আমরা দেখতে পাই এক তথাকথিত টিকটক সেলিব্রেটিকে রাস্তায় বেধড়ক মারধর করা হয় যার ভিডিও পরিবর্তীতে সামাজিক  যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এখানে টিকটক সেলিব্রেটির গায়ে হাত  তোলার ব্যাপারটিকে সহজভাবে দেখতে গেলে বিপদ। কারণ, প্রথম পরিচয়ে সে মানুষ বিধায় তার গায়ে হাত তোলার অধিকার অন্য কোনো মানুষ রাখে না।

ভিডিওটতে স্পষ্টভাবেই দেখে বোঝা যায়, সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যমে সৃষ্ট সম্মিলিত ক্ষোভের নিছক বহিঃপ্রকাশ ছিলো সেই ‘গণধোলাই’। গণধোলাইকে জাস্টিফাই করার কোনো পথ আমাদের সংবিধান খোলা রাখে না, রাখা উচিতও না। পরবর্তীতে সেই তথাকথিত টিকটক কমিউনিটি থেকে প্রহারকারীদের দেখে-নেয়ার হুংকারও দেয়া হয়! এখানেও অপরাধ নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। 

দ্বিতীয় ঘটনায় বলা হয়, তথাকথিত এক টিকটক সেলিব্রেটি তার ৬০ থেকে ৭০ জন ফলোয়ার্স নিয়ে রাস্তা ব্লক করে নাটিকা শ্যুট করছিল। ব্লক করা রাস্তা থেকে কিছু অংশ খালি করে গাড়ি চলতে দিতে চাওয়ার কথা বলায় হুমড়ি খেয়ে পড়ে এক লোকের মাথা ফাটিয়ে দিল সেই টিকটকার। এখানেও গণধোলাইয়ের মত গর্হিত অপরাধ দৃশ্যমান। বলা বাহুল্য, পূর্ববর্তী ঘটনার কিছুটা শোধ নেয়া ও গোত্রীয় শক্তি প্রদর্শন এই দুয়ে মিলে এমন অপরাধ প্রবণতা জন্ম দিয়েছে।

কিন্তু, দুঃখের ব্যাপার এই যে, ঢালাওভাবে সব দোষ টিকটকারদের ওপর চাপানো হলেও দোষ পুরোটাই টিকটকারদের কিনা তাতে অবশ্যই সন্দেহ আছে। তথাকথিত টিকটকারদের ভিডিওগুলো তাদের অনুমতি না নিয়ে আপলোড করা, তাদের চুলে রঙ, পোষাকের ঢং বর্ণনা দিতে গিয়ে অকথ্য ভাষার আশ্রয় নেয়া, তাদের জীবন দর্শনকে ছোট করে তাদেরকে সমাজের পরগাছা হিসেবে দেখাতে চাওয়া কি অপরাধ নয়?

এই সকল মন-মানসিকতা কি তাদের ওপর হিংস্র হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করে না? অবশ্যই করে, কিছু কিছু ফেসবুক পেজ কখনই সামাজিক এই অসুস্থতার দায় এড়াতে পারে না, এই দায় এড়াতে পারে না কিছু অনলাইন নিউজ  পোর্টালও! এক্ষেত্রে অপরকে ছোট করে দেখার বহু পুরোনো অসুখটি প্রতিনিয়ত মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এই সকল পেজ আর চ্যানেলের বদৌলতে। এটা মেনে নেয়া কষ্ট। অবশ্যই রাস্তা ব্লক করে ভিডিও করা অপরাধ,  পোশাকে-চুলে শালীনতা থাকাটা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু, তাদের ভিডিও করার অধিকার কেড়ে নেয়া বা নিতে চাওয়া অযৌক্তিক। 

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ‘ভাইরাল’ নামে যে কালচারটি বিদ্যমান  সেই কালচারের ওপরও কিছু দোষ হয়ত বর্তায়। এটি এখন অবশ্যই ভাবার বিষয় যে, সকল মানসম্পন্ন কন্টেন্ট ভাইরাল নাও হতে পারে ঠিক তেমনি করে কোন ভাইরাল কন্টেন্টও মান সম্মত না ও হতে পারে। একটা মুভি ইতিমধ্যে কত টাকা কামিয়েছে তা কখনই সেই মুভি কতটা মানসম্পন্ন তা প্রমাণ করে না। একটা গানে কত মিলিয়ন ভিউ হলো সেটাও কখনই সেই গানটা কতটা শ্রাব্য সেটা প্রমাণ করে না! একটা বই বইমেলায় কত কপি বিক্রি হলো সেটা কখনো সে বইকে সাহিত্যে অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করে না। 

একটা কিছুর শিল্পমানকে পাশ কাটিয়ে যখন সেটার জনপ্রিয়তা বা উৎসাহ-উদ্দীপনার ভিত্তিতে বিচার করা হয় তখনই সেটা বিষাক্ত হয়ে যায়। শুধু বিষাক্ত হয়েই ক্ষান্ত হয় না; পুরো সংস্কৃতিকেই ধীরে ধীরে পঙ্গু করে ফেলে এবং এর ফলাফল কোন জাতির পুরো একটি, এমনকি দুটি জেনারেশনও  ভোগ করে। একটি জাতি অবশ্যই পঙ্গু সংস্কৃতি নিয়ে মাথা উঁচু করে চলতে পারে না।

লেখক: শিক্ষার্থী, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা