শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৫, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

রাইসুল ইসলাম আকাশ
অনলাইন ভার্সন
টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যাদেরই কমবিস্তর চলাচল আছে তারা সকলেই বেশ কিছু পরিবেশনা দেখে থাকবেন যেখানে কতিপয় কিশোর-কিশোরী একক বা দলীয় নাচ-গান-নাটক স্বল্পদৈর্ঘ্যে পরিবেশন করে থাকে। ভিডিওগুলোর দৈর্ঘ্য ২০ সেকেন্ড থেকে শুরু করে ৫ মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রেম, বিচ্ছেদ, বন্ধুত্ব, জীবন, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, অনুপ্রেরণা ইত্যাদি মূলত সেই সকল অতি-স্বল্পদৈর্ঘ্য পরিবেশনার বিষয়বস্তু। 

কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ফেসবুকে যে পরিবেশনাগুলো আমরা দেখতে পাই, সেগুলোর একটাও ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের জন্য বানানো নয়। সাধারণত তিনটি অ্যাপে এই পরিবেশনাগুলো আপলোড করা হয়: Tiktok, Bigo Live, I likee; অর্থাৎ, এই পরিবেশনাগুলোর দর্শক এই তিনটি অ্যাপেই বিরাজমান। এই তিনটি অ্যাপ থেকেই ভিডিওগুলো ডাউনলোড করে  ফেসবুকে আপলোড করা হয়। কিন্তু, প্রশ্ন থেকে যায়, কেন এবং কে এই কাজ করে।

ফেসবুকেই তো সেই ভিডিওগুলো আপলোড করা যেত। অন্য অ্যাপ থেকে ডাউনলোড করে সেগুলোকে ফেসবুকে আপলোড করা হয়  কেন? এর উত্তর একটাই--শুধুমাত্র হাসি-ঠাট্টার উদ্দেশ্যেই এই ভিডিওগুলো  ফেসবুকে আপলোড করা হয় এবং ফেসবুকে এর আপলোডাররা ভিন্ন অর্থ-সামাজিক শ্রেণিভুক্ত।

বলে রাখা ভালো, এই ভিডিওগুলো যারা তৈরি করে ওই সকল অ্যাপে আপলোড করেন, কমেন্ট করেন, শেয়ার করে, তাদের সাথে ভিডিওগুলো যারা ফেসবুকে আপলোড করেন তাদের শ্রেণিগত পার্থক্য আছে। এই পার্থক্যটা একটা বিশাল ফ্যাক্টর হয়ে কাজ করে। পার্থক্যের ফলেই সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এই দুই শ্রেণির কোন্দল দেখতে পাই যা কিনা অন্তর্জালের জাল ভেদ করে বাস্তব জীবনে এসেও গড়ায়। ফলশ্রুতিতে, সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি সংঘাতও আমরা দেখতে পাই যেখানে রক্তপাতও হয়েছে। 

প্রথমেই দেখা যাক ভিডিওগুলোতে যারা অভিনয় করে, এডিটিং করে আপলোড করে তাদের পরিচয় কী। তাদের সিংহভাগই নিম্নবিত্ত বা নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেকেই পড়াশোনার গন্ডি পেরোতে পারেনি বা পড়াশুনাই করেনি। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থান ইত্যাদির পাশাপাশি তাদের জীবনে বিনোদনের বিরাট একটা অংশ দখল করে থাকে এই সকল ভিডিও। ভিডিও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দুটো অংশ--প্রথমটিকে তাদের ভাষায় ‘ফ্যান/ফলোয়ার’ বলে, আর অন্য অংশকে ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’ বলে হয়। এর সাথে অ্যাপের নাম জুড়ে দিয়ে তারা প্রতিষ্ঠিত হন ‘টিকটক স্টার’ বা ‘লাইকি স্টার’ এই সকল নামে! প্রত্যেক স্টারের গড়ে ৬০-৭০ লাখ থেকে ১ কোটি ফলোয়ারও থাকে। 

এই স্টারদের কেন্দ্র করে তাদের ফলোয়ারদের সমন্বয়ে ধীরে ধীরে পাড়া-মহল্লা-জেলা ভিত্তিক কমিউনিটি গড়ে উঠে। এদের প্রায় সবারই চুল- পোশাক, আচরণ অভিন্ন। এদের চুলের কাট ভিন্নধর্মী এবং চুলের রঙ সাধারণত রঙিন হয়ে থাকে। চুলের রঙের সাথে মিল রেখে এরা জুতা পরে। এদের সাধ্যের মধ্যেই সেলিব্রেটিরা সবাইকে নিয়ে পিকনিক করে যেটাকে তাদের ভাষায় ‘মিট-আপ’ বলা হয়। টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সেই মিট-আপে অংশগ্রহণ করতে হয়। পছন্দের ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’দের নাম আগে থেকেই জানিয়ে দেয়া হয়। সেই সকল ‘মিট-আপে’ জমকালো অনুষ্ঠানও হয়, হয় ব্যাপক মোজ-মাস্তি। এই টিকটক সংস্কৃতির বয়স বেশি না; একে নবজাতকই বলা যায়! অন্তর্জাল থেকে বাস্তব জীবন, গত এক বছর ধরে এদের কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো! 

অপরদিকে, এই টিকটক শ্রেণীকে প্রতিনিয়ত হাসির পাত্র করে তুলতে একটি বিশেষ এলিট শ্রেণী সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অত্যন্ত তৎপর। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বহুজাতিক কোম্পানির চাকুরে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে অনলাইন পোর্টাল, সকলেরই আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এই সকল টিকটক স্টার। সেই আগ্রহ প্রধাণত ঘৃণার চাদরে মোড়ানো। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে সেই সম্মিলিত ঘৃণার একমাত্র কারণ শ্রেণী বৈষম্য। শ্রেণীগত দিক থেকে ‘নিম্ন’ হওয়ার ফলশ্রুতিতে বাস্তব জীবনে আমরা এই দুই শ্রেণীর সংঘাত দেখি যা  মোটেও কাম্য নয়।

এই ঘৃণার শুরুটা কোথায় তা একটু ভেবে দেখার জরুরত আছে। নিম্নবর্গের প্রতি এই সম্মিলিত ঘৃণাকে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। শুধুমাত্র অল্পশিক্ষিত হওয়ার কারণে, অর্থ-সামাজিকভাবে সমশ্রেণী না হওয়ার কারণে একটি শ্রেণী কর্তৃক উৎপাদিত শিল্পের সমালোচনার দোহাই দিয়ে সেই সম্পূর্ণ শ্রেণীর জীবন দর্শনের প্রতি আক্রোশ প্রকাশ করাটা শ্রেণী নিপীড়নের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে পরবর্তীতে শ্রেণী সংঘাতের জন্ম দেয়, যা একটি সমাজের অমঙ্গল ছাড়া আর কিছু বয়ে আনে না। যার ফলাফল আমরা সাম্প্রতিককালে কিছু ঘটনার মাধ্যমে দেখতে পাই। 

প্রথম ঘটনায় আমরা দেখতে পাই এক তথাকথিত টিকটক সেলিব্রেটিকে রাস্তায় বেধড়ক মারধর করা হয় যার ভিডিও পরিবর্তীতে সামাজিক  যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এখানে টিকটক সেলিব্রেটির গায়ে হাত  তোলার ব্যাপারটিকে সহজভাবে দেখতে গেলে বিপদ। কারণ, প্রথম পরিচয়ে সে মানুষ বিধায় তার গায়ে হাত তোলার অধিকার অন্য কোনো মানুষ রাখে না।

ভিডিওটতে স্পষ্টভাবেই দেখে বোঝা যায়, সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যমে সৃষ্ট সম্মিলিত ক্ষোভের নিছক বহিঃপ্রকাশ ছিলো সেই ‘গণধোলাই’। গণধোলাইকে জাস্টিফাই করার কোনো পথ আমাদের সংবিধান খোলা রাখে না, রাখা উচিতও না। পরবর্তীতে সেই তথাকথিত টিকটক কমিউনিটি থেকে প্রহারকারীদের দেখে-নেয়ার হুংকারও দেয়া হয়! এখানেও অপরাধ নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। 

দ্বিতীয় ঘটনায় বলা হয়, তথাকথিত এক টিকটক সেলিব্রেটি তার ৬০ থেকে ৭০ জন ফলোয়ার্স নিয়ে রাস্তা ব্লক করে নাটিকা শ্যুট করছিল। ব্লক করা রাস্তা থেকে কিছু অংশ খালি করে গাড়ি চলতে দিতে চাওয়ার কথা বলায় হুমড়ি খেয়ে পড়ে এক লোকের মাথা ফাটিয়ে দিল সেই টিকটকার। এখানেও গণধোলাইয়ের মত গর্হিত অপরাধ দৃশ্যমান। বলা বাহুল্য, পূর্ববর্তী ঘটনার কিছুটা শোধ নেয়া ও গোত্রীয় শক্তি প্রদর্শন এই দুয়ে মিলে এমন অপরাধ প্রবণতা জন্ম দিয়েছে।

কিন্তু, দুঃখের ব্যাপার এই যে, ঢালাওভাবে সব দোষ টিকটকারদের ওপর চাপানো হলেও দোষ পুরোটাই টিকটকারদের কিনা তাতে অবশ্যই সন্দেহ আছে। তথাকথিত টিকটকারদের ভিডিওগুলো তাদের অনুমতি না নিয়ে আপলোড করা, তাদের চুলে রঙ, পোষাকের ঢং বর্ণনা দিতে গিয়ে অকথ্য ভাষার আশ্রয় নেয়া, তাদের জীবন দর্শনকে ছোট করে তাদেরকে সমাজের পরগাছা হিসেবে দেখাতে চাওয়া কি অপরাধ নয়?

এই সকল মন-মানসিকতা কি তাদের ওপর হিংস্র হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করে না? অবশ্যই করে, কিছু কিছু ফেসবুক পেজ কখনই সামাজিক এই অসুস্থতার দায় এড়াতে পারে না, এই দায় এড়াতে পারে না কিছু অনলাইন নিউজ  পোর্টালও! এক্ষেত্রে অপরকে ছোট করে দেখার বহু পুরোনো অসুখটি প্রতিনিয়ত মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এই সকল পেজ আর চ্যানেলের বদৌলতে। এটা মেনে নেয়া কষ্ট। অবশ্যই রাস্তা ব্লক করে ভিডিও করা অপরাধ,  পোশাকে-চুলে শালীনতা থাকাটা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু, তাদের ভিডিও করার অধিকার কেড়ে নেয়া বা নিতে চাওয়া অযৌক্তিক। 

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ‘ভাইরাল’ নামে যে কালচারটি বিদ্যমান  সেই কালচারের ওপরও কিছু দোষ হয়ত বর্তায়। এটি এখন অবশ্যই ভাবার বিষয় যে, সকল মানসম্পন্ন কন্টেন্ট ভাইরাল নাও হতে পারে ঠিক তেমনি করে কোন ভাইরাল কন্টেন্টও মান সম্মত না ও হতে পারে। একটা মুভি ইতিমধ্যে কত টাকা কামিয়েছে তা কখনই সেই মুভি কতটা মানসম্পন্ন তা প্রমাণ করে না। একটা গানে কত মিলিয়ন ভিউ হলো সেটাও কখনই সেই গানটা কতটা শ্রাব্য সেটা প্রমাণ করে না! একটা বই বইমেলায় কত কপি বিক্রি হলো সেটা কখনো সে বইকে সাহিত্যে অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করে না। 

একটা কিছুর শিল্পমানকে পাশ কাটিয়ে যখন সেটার জনপ্রিয়তা বা উৎসাহ-উদ্দীপনার ভিত্তিতে বিচার করা হয় তখনই সেটা বিষাক্ত হয়ে যায়। শুধু বিষাক্ত হয়েই ক্ষান্ত হয় না; পুরো সংস্কৃতিকেই ধীরে ধীরে পঙ্গু করে ফেলে এবং এর ফলাফল কোন জাতির পুরো একটি, এমনকি দুটি জেনারেশনও  ভোগ করে। একটি জাতি অবশ্যই পঙ্গু সংস্কৃতি নিয়ে মাথা উঁচু করে চলতে পারে না।

লেখক: শিক্ষার্থী, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা