শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৫, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

রাইসুল ইসলাম আকাশ
অনলাইন ভার্সন
টিকটক: সংস্কৃতির বিপর্যয় না শ্রেণী বৈষম্যগত ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ?

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যাদেরই কমবিস্তর চলাচল আছে তারা সকলেই বেশ কিছু পরিবেশনা দেখে থাকবেন যেখানে কতিপয় কিশোর-কিশোরী একক বা দলীয় নাচ-গান-নাটক স্বল্পদৈর্ঘ্যে পরিবেশন করে থাকে। ভিডিওগুলোর দৈর্ঘ্য ২০ সেকেন্ড থেকে শুরু করে ৫ মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রেম, বিচ্ছেদ, বন্ধুত্ব, জীবন, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, অনুপ্রেরণা ইত্যাদি মূলত সেই সকল অতি-স্বল্পদৈর্ঘ্য পরিবেশনার বিষয়বস্তু। 

কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ফেসবুকে যে পরিবেশনাগুলো আমরা দেখতে পাই, সেগুলোর একটাও ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের জন্য বানানো নয়। সাধারণত তিনটি অ্যাপে এই পরিবেশনাগুলো আপলোড করা হয়: Tiktok, Bigo Live, I likee; অর্থাৎ, এই পরিবেশনাগুলোর দর্শক এই তিনটি অ্যাপেই বিরাজমান। এই তিনটি অ্যাপ থেকেই ভিডিওগুলো ডাউনলোড করে  ফেসবুকে আপলোড করা হয়। কিন্তু, প্রশ্ন থেকে যায়, কেন এবং কে এই কাজ করে।

ফেসবুকেই তো সেই ভিডিওগুলো আপলোড করা যেত। অন্য অ্যাপ থেকে ডাউনলোড করে সেগুলোকে ফেসবুকে আপলোড করা হয়  কেন? এর উত্তর একটাই--শুধুমাত্র হাসি-ঠাট্টার উদ্দেশ্যেই এই ভিডিওগুলো  ফেসবুকে আপলোড করা হয় এবং ফেসবুকে এর আপলোডাররা ভিন্ন অর্থ-সামাজিক শ্রেণিভুক্ত।

বলে রাখা ভালো, এই ভিডিওগুলো যারা তৈরি করে ওই সকল অ্যাপে আপলোড করেন, কমেন্ট করেন, শেয়ার করে, তাদের সাথে ভিডিওগুলো যারা ফেসবুকে আপলোড করেন তাদের শ্রেণিগত পার্থক্য আছে। এই পার্থক্যটা একটা বিশাল ফ্যাক্টর হয়ে কাজ করে। পার্থক্যের ফলেই সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এই দুই শ্রেণির কোন্দল দেখতে পাই যা কিনা অন্তর্জালের জাল ভেদ করে বাস্তব জীবনে এসেও গড়ায়। ফলশ্রুতিতে, সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি সংঘাতও আমরা দেখতে পাই যেখানে রক্তপাতও হয়েছে। 

প্রথমেই দেখা যাক ভিডিওগুলোতে যারা অভিনয় করে, এডিটিং করে আপলোড করে তাদের পরিচয় কী। তাদের সিংহভাগই নিম্নবিত্ত বা নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেকেই পড়াশোনার গন্ডি পেরোতে পারেনি বা পড়াশুনাই করেনি। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থান ইত্যাদির পাশাপাশি তাদের জীবনে বিনোদনের বিরাট একটা অংশ দখল করে থাকে এই সকল ভিডিও। ভিডিও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দুটো অংশ--প্রথমটিকে তাদের ভাষায় ‘ফ্যান/ফলোয়ার’ বলে, আর অন্য অংশকে ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’ বলে হয়। এর সাথে অ্যাপের নাম জুড়ে দিয়ে তারা প্রতিষ্ঠিত হন ‘টিকটক স্টার’ বা ‘লাইকি স্টার’ এই সকল নামে! প্রত্যেক স্টারের গড়ে ৬০-৭০ লাখ থেকে ১ কোটি ফলোয়ারও থাকে। 

এই স্টারদের কেন্দ্র করে তাদের ফলোয়ারদের সমন্বয়ে ধীরে ধীরে পাড়া-মহল্লা-জেলা ভিত্তিক কমিউনিটি গড়ে উঠে। এদের প্রায় সবারই চুল- পোশাক, আচরণ অভিন্ন। এদের চুলের কাট ভিন্নধর্মী এবং চুলের রঙ সাধারণত রঙিন হয়ে থাকে। চুলের রঙের সাথে মিল রেখে এরা জুতা পরে। এদের সাধ্যের মধ্যেই সেলিব্রেটিরা সবাইকে নিয়ে পিকনিক করে যেটাকে তাদের ভাষায় ‘মিট-আপ’ বলা হয়। টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সেই মিট-আপে অংশগ্রহণ করতে হয়। পছন্দের ‘সেলিব্রেটি বা স্টার’দের নাম আগে থেকেই জানিয়ে দেয়া হয়। সেই সকল ‘মিট-আপে’ জমকালো অনুষ্ঠানও হয়, হয় ব্যাপক মোজ-মাস্তি। এই টিকটক সংস্কৃতির বয়স বেশি না; একে নবজাতকই বলা যায়! অন্তর্জাল থেকে বাস্তব জীবন, গত এক বছর ধরে এদের কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো! 

অপরদিকে, এই টিকটক শ্রেণীকে প্রতিনিয়ত হাসির পাত্র করে তুলতে একটি বিশেষ এলিট শ্রেণী সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অত্যন্ত তৎপর। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বহুজাতিক কোম্পানির চাকুরে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে অনলাইন পোর্টাল, সকলেরই আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এই সকল টিকটক স্টার। সেই আগ্রহ প্রধাণত ঘৃণার চাদরে মোড়ানো। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে সেই সম্মিলিত ঘৃণার একমাত্র কারণ শ্রেণী বৈষম্য। শ্রেণীগত দিক থেকে ‘নিম্ন’ হওয়ার ফলশ্রুতিতে বাস্তব জীবনে আমরা এই দুই শ্রেণীর সংঘাত দেখি যা  মোটেও কাম্য নয়।

এই ঘৃণার শুরুটা কোথায় তা একটু ভেবে দেখার জরুরত আছে। নিম্নবর্গের প্রতি এই সম্মিলিত ঘৃণাকে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। শুধুমাত্র অল্পশিক্ষিত হওয়ার কারণে, অর্থ-সামাজিকভাবে সমশ্রেণী না হওয়ার কারণে একটি শ্রেণী কর্তৃক উৎপাদিত শিল্পের সমালোচনার দোহাই দিয়ে সেই সম্পূর্ণ শ্রেণীর জীবন দর্শনের প্রতি আক্রোশ প্রকাশ করাটা শ্রেণী নিপীড়নের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে পরবর্তীতে শ্রেণী সংঘাতের জন্ম দেয়, যা একটি সমাজের অমঙ্গল ছাড়া আর কিছু বয়ে আনে না। যার ফলাফল আমরা সাম্প্রতিককালে কিছু ঘটনার মাধ্যমে দেখতে পাই। 

প্রথম ঘটনায় আমরা দেখতে পাই এক তথাকথিত টিকটক সেলিব্রেটিকে রাস্তায় বেধড়ক মারধর করা হয় যার ভিডিও পরিবর্তীতে সামাজিক  যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এখানে টিকটক সেলিব্রেটির গায়ে হাত  তোলার ব্যাপারটিকে সহজভাবে দেখতে গেলে বিপদ। কারণ, প্রথম পরিচয়ে সে মানুষ বিধায় তার গায়ে হাত তোলার অধিকার অন্য কোনো মানুষ রাখে না।

ভিডিওটতে স্পষ্টভাবেই দেখে বোঝা যায়, সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যমে সৃষ্ট সম্মিলিত ক্ষোভের নিছক বহিঃপ্রকাশ ছিলো সেই ‘গণধোলাই’। গণধোলাইকে জাস্টিফাই করার কোনো পথ আমাদের সংবিধান খোলা রাখে না, রাখা উচিতও না। পরবর্তীতে সেই তথাকথিত টিকটক কমিউনিটি থেকে প্রহারকারীদের দেখে-নেয়ার হুংকারও দেয়া হয়! এখানেও অপরাধ নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। 

দ্বিতীয় ঘটনায় বলা হয়, তথাকথিত এক টিকটক সেলিব্রেটি তার ৬০ থেকে ৭০ জন ফলোয়ার্স নিয়ে রাস্তা ব্লক করে নাটিকা শ্যুট করছিল। ব্লক করা রাস্তা থেকে কিছু অংশ খালি করে গাড়ি চলতে দিতে চাওয়ার কথা বলায় হুমড়ি খেয়ে পড়ে এক লোকের মাথা ফাটিয়ে দিল সেই টিকটকার। এখানেও গণধোলাইয়ের মত গর্হিত অপরাধ দৃশ্যমান। বলা বাহুল্য, পূর্ববর্তী ঘটনার কিছুটা শোধ নেয়া ও গোত্রীয় শক্তি প্রদর্শন এই দুয়ে মিলে এমন অপরাধ প্রবণতা জন্ম দিয়েছে।

কিন্তু, দুঃখের ব্যাপার এই যে, ঢালাওভাবে সব দোষ টিকটকারদের ওপর চাপানো হলেও দোষ পুরোটাই টিকটকারদের কিনা তাতে অবশ্যই সন্দেহ আছে। তথাকথিত টিকটকারদের ভিডিওগুলো তাদের অনুমতি না নিয়ে আপলোড করা, তাদের চুলে রঙ, পোষাকের ঢং বর্ণনা দিতে গিয়ে অকথ্য ভাষার আশ্রয় নেয়া, তাদের জীবন দর্শনকে ছোট করে তাদেরকে সমাজের পরগাছা হিসেবে দেখাতে চাওয়া কি অপরাধ নয়?

এই সকল মন-মানসিকতা কি তাদের ওপর হিংস্র হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করে না? অবশ্যই করে, কিছু কিছু ফেসবুক পেজ কখনই সামাজিক এই অসুস্থতার দায় এড়াতে পারে না, এই দায় এড়াতে পারে না কিছু অনলাইন নিউজ  পোর্টালও! এক্ষেত্রে অপরকে ছোট করে দেখার বহু পুরোনো অসুখটি প্রতিনিয়ত মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এই সকল পেজ আর চ্যানেলের বদৌলতে। এটা মেনে নেয়া কষ্ট। অবশ্যই রাস্তা ব্লক করে ভিডিও করা অপরাধ,  পোশাকে-চুলে শালীনতা থাকাটা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু, তাদের ভিডিও করার অধিকার কেড়ে নেয়া বা নিতে চাওয়া অযৌক্তিক। 

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ‘ভাইরাল’ নামে যে কালচারটি বিদ্যমান  সেই কালচারের ওপরও কিছু দোষ হয়ত বর্তায়। এটি এখন অবশ্যই ভাবার বিষয় যে, সকল মানসম্পন্ন কন্টেন্ট ভাইরাল নাও হতে পারে ঠিক তেমনি করে কোন ভাইরাল কন্টেন্টও মান সম্মত না ও হতে পারে। একটা মুভি ইতিমধ্যে কত টাকা কামিয়েছে তা কখনই সেই মুভি কতটা মানসম্পন্ন তা প্রমাণ করে না। একটা গানে কত মিলিয়ন ভিউ হলো সেটাও কখনই সেই গানটা কতটা শ্রাব্য সেটা প্রমাণ করে না! একটা বই বইমেলায় কত কপি বিক্রি হলো সেটা কখনো সে বইকে সাহিত্যে অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করে না। 

একটা কিছুর শিল্পমানকে পাশ কাটিয়ে যখন সেটার জনপ্রিয়তা বা উৎসাহ-উদ্দীপনার ভিত্তিতে বিচার করা হয় তখনই সেটা বিষাক্ত হয়ে যায়। শুধু বিষাক্ত হয়েই ক্ষান্ত হয় না; পুরো সংস্কৃতিকেই ধীরে ধীরে পঙ্গু করে ফেলে এবং এর ফলাফল কোন জাতির পুরো একটি, এমনকি দুটি জেনারেশনও  ভোগ করে। একটি জাতি অবশ্যই পঙ্গু সংস্কৃতি নিয়ে মাথা উঁচু করে চলতে পারে না।

লেখক: শিক্ষার্থী, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম
সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন

মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়
মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়

মাঠে ময়দানে