শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৪, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩

জাতীয় শিশু দিবসের ভাবনা- শিশুদের জন্য চাই নিরাপদ ও সুষ্ঠু পরিবেশ

কৃষিবিদ মো. বশিরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় শিশু দিবসের ভাবনা- শিশুদের জন্য চাই নিরাপদ ও সুষ্ঠু পরিবেশ

“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” - অন্নদামঙ্গল কাব্যে কবি ভারতচন্দ্র রায়ের বিখ্যাত পঙক্তি। যা সন্তানের কল্যাণ, নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সকল মা বাবার প্রত্যাশা। এখন প্রশ্ন হলো- এই সন্তানকে দুধে ভাতে কে রাখবে? রাষ্ট্র, সমাজ না পরিবার। অনেকের ভাবনা সন্তান যখন বাবা-মার জন্ম দিয়েছে তখন তার লালন-পালনের দায়িত্ব পরিবারের। কিন্তু সত্যিই কী পরিবারের বিষয়। শ্রেণি বৈষম্য সমাজে কোনো পরিবার সন্তানের সমস্ত দায়িত্ব নিতে পারবে কী?

আমরা প্রায়ই বলি ‘ শিশুরাই জাতির ভবিষ্যৎ’। এ শিশুর ‘বর্তমান’কে অর্থবহ করতে আমরা আসলে কী করছি? যদি বলি, এদেশের পরিবেশটা পুরোপুরি শিশুবান্ধব না। শিশুর বিকাশের জন্য যে পরিবেশ এবং পারিবারিক ও সামাজিক আবহ দরকার তার যেমন অভাব, তেমনি শিশুর প্রতি নির্মমতাও সব শ্রেণির মধ্যেই দেখা যায়। এখানে কর্মজীবী শিশু আছে, পথ শিশু আছে, গৃহকর্মী শিশু আছে, ঝঁকিপুর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশু আছে। রয়েছে আটিস্টিক শিশুও। বেঁচে থাকার তাগিদে বহু দরিদ্র শিশু তাদের বিকাশের অধিকার, জীবনযাত্রার মান ভোগ, বিনোদনের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পরকীয়ার বলি হচ্ছে শিশুরা। শিশুদের ভিক্ষাবৃত্তিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এক শ্রেণির মানবরূপী শিশুদের ওপর বলৎকার করছে। শিশু ধর্ষণের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সব মিলিয়ে ভালো নাই আমাদের শিশুরা। আমরা তাদের ভালো থাকতে দিচ্ছি না। শিশুদের এ অবস্থা থেকে রক্ষার আইন আছে কিন্তু বাস্তবায়ন হচ্ছে কম। 

আসলে কোন শিশু জন্ম নেয়া মানেই একটা সম্ভাবনা, একটা স্বপ্ন। জন্ম নেওয়া সেই সম্ভাবনা, সেই স্বপ্নকে সফল করতে পারে রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার। কারণ শিশু হচ্ছে একটি বীজ, একটি চারাগাছ, কাদামাটি। অপার সম্ভাবনার অধিকারী। আজ যারা শিশু, কাল তারাই বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে। আজ যারা বিখ্যাত ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তারাও একদিন শিশু ছিলেন। তেমনি ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ শেখ লুৎফর রহমান ও সাহারা খাতুনের ঘর আলোকিত করে এদেশের জন্ম নিলো একটি শিশু। সে শিশুটি একদিন হলো বাঙালির বড় নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। শেখ মুজিবুর রহমান থেকে বঙ্গবন্ধু; সব শেষে জাতির জনক- স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি।

একটি স্বাধীন দেশের সৃষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন একটি ঐতিহাসিক দিন। আনন্দময় দিন। তাইতো, তার জন্মদিবস ও শৈশবকে স্মরণীয় রাখার উদ্দেশ্যে ১৯৯৭ সালের ১৭ মার্চ থেকে জাতীয় পর্যায়ে উদযাপন  হয়ে থাকে জাতীয় শিশু দিবস। কিন্তু এ দিনটি কেন জাতীয় শিশু দিবস হলো? কেন এ দিনটিকে শুধু শিশুদের দিন হিসেবে নির্দিষ্ট করা হয়েছে? ১৭ মার্চকে শিশু দিবস ঘোষণার কারণ হিসেবে বঙ্গবন্ধুর সহযোদ্ধা, নিকটজন ও বিভিন্ন লেখকের ভাষ্যে জানা গেছে, শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর দরদ ছিল অপরিসীম। তাই তার জন্মদিনকে শিশুদের জন্য উৎসর্গ করে জাতীয় শিশু দিবস ঘোষণা করা হয়। অবশ্য ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হারানোর পর তৎকালীন বিএনপি সরকার শিশু দিবস পালন এবং সরকারি ছুটি বাতিল করে। ফলে ২০০২ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত দিবসটি পালিত হয়নি। পরবর্তীতে নবম জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত হয়ে আবারও প্রতি বছর জাতীয় পর্যায় বড় আয়োজনের মাধ্যমেই এ দিবসকে পালন করে আসছে।

জাতীয় শিশু  দিবসটি মূলত বঙ্গবন্ধুর শিশুকালকে স্মরণের উদ্দেশ্যে উদযাপিত হলেও এ দিবসের সাথে জড়িয়ে আছে এদেশের প্রত্যকটি শিশুর হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখ। শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও সচেতনতা সৃষ্টির জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়েও বছরে একাধিকবার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ নিজেদের মতো করে পালন করে জাতীয় শিশু দিবস। আন্তর্জাতিকভাবে অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালন করা হয়। 

জাতিসংষের ঘোষণা অনুযায়ী, ২০ নভেম্বর বিশ্ব শিশু দিবস পালন করা হয়। ১১ অক্টোবর সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস পালিত হয়। শিশুদের জন্য এরকম আরও কয়েকটি দিবস রয়েছে। এর বাইরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাদের গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করে থাকে। তবে সব দেশেরই শিশু দিবস পালনের উদ্দেশ্য একটাই দেশের শিশুদের অধিকার ও তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সচেতনতার বার্তা দেয়া।

বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন, গভীর ভালোবাসায় শিশুবান্ধব পরিবেশে আগামী প্রজন্মকে সুশিক্ষিত করতে পারলেই গড়া যাবে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। কিন্তু শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর এই স্বপ্ন পূরণে আমাদের প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা আজ নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ। এমন একটা সময় ছিল যখন গ্রাম-শহর সবস্থানে শিশুর খেলাধুলা, ছুটাছুটিসহ বিনোদনের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা ছিল। কিন্তু বর্তমানে শহরাঞ্চলে নানা কারণে শিশুদের এই সুযোগ সীমিত হয়ে এসেছে। একটা খাঁচার মত ভ্যানে চেপে স্কুল, স্কুলের গণ্ডি থেকে আবার সেই খাঁচায় চেপে বাসা নামের আরেকটি খাঁচায় ফেরা। কিন্তু এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেতে আমাদের সন্তানরা বেছে নিচ্ছে প্রযুক্তি পণ্য। তাদের হাতে থাকছে মোবাইল, চোখ থাকছে টিভি কিংবা মনিটরের পর্দায়। ব্যাট বলের পরিবর্তে হাতে থাকে ট্যাব। তারা সবুজ মাঠ এখন দেখে ভার্চুয়াল জগতে। খেলাধুলাও সেখোনে। অভিভাবকরাও এত ব্যস্ত যে শিশুদের সময়ই দেন না। কর্মজীবী মা-বাবা শিশু দেখাশোনার ভার ছেড়ে দিয়েছে গৃহকর্মী ওপর। আকাশ না দেখা শিশু বড় হচ্ছে ঘরের কোণে একাকি।

শিশুর মনে বিশেষ করে রাজধানীবাসী এই সময়ের অধিকাংশই প্রশ্ন আসে-মাঠ নেই, খেলবো কোথায়? সময় নেই, খেলবো কখন? আসলে, বর্তমান যুগের শিশুরা আধুনিক অনেক সুযোগ-সুবিধা পেলেও তারা নানা দিক থেকে বঞ্চিত। জন্মের পর চার দেয়ালে বন্দী তাদের জীবন। স্কুল শুরু হলে সেখানেও ঘেরা কংক্রিটের দেয়াল। যেন বুক ভরে নিশ্বাস নেওয়ার একটা শূন্যতা। 

বাংলা পিডিয়া তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন-এর মালিকানাধীন ৪৯টি পার্কের তালিকা আছে, তবে এর মধ্যে খুব বেশি হলে ২০টি পার্ক বর্তমানে ব্যবহারযোগ্য। এর মধ্যে ১০টি হচ্ছে শিশুপার্ক এবং ২ থেকে ৩টি প্রমোদ উদ্যান। এ ছাড়াও ঢাকার অর্ধেকের বেশি স্কুলে কোনো খেলার মাঠ নেই। তাহলে শিশুর মাঝে স্বতঃস্ফূর্ততা আসবে কিভাবে? সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার সংস্পর্শে আসার তাদের সুযোগ কোথায়। একটি বদ্ধ খাঁচায় তারা বেড়ে উঠছে। কিভাবে তবে গড়ে উঠবে তাদের উদার ব্যক্তিত্ব আর মানসিকতা।

টুঙ্গিপাড়ার সাধারণ এক ঐতিহ্যবাহী পরিবারে জন্ম নেয়া বঙ্গবন্ধুর বেড়ে ওঠা যেমন বর্ণিল, তেমনি চমকপ্রদ ছিল। বঙ্গন্ধুর তার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে লিখেছেন, “১৯৩৪ সালে যখন আমি সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি তখন ভীষণভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ি। ছোট সময়ে আমি খুব দুষ্টু প্রকৃতির ছিলাম। আমি খেলাধুলাও করতাম। ফুটবল, ভলিবল ও হকি খেলতাম। খুব ভালো খেলোয়াড় ছিলাম না, তবুও স্কুলের টিমের মধ্যে ভালো অবস্থান ছিল।” ‘হাডুডু’র ভালো খেলোয়াড় শেখ মুজিব’ এই এক নামে টুঙ্গিপাড়ায় তার খুব পরিচিতি ছিল। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর ছেলেবেলা সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমার আব্বার শৈশব কেটেছিল টুঙ্গিপাড়ার নদীর পানিতে ঝাঁপ দিয়ে, মেঠোপথের ধুলোবালি মেখে। বর্ষার কাদাপানিতে ভিজে। বাবুই পাখি বাসা কেমন করে গড়ে তোলে, মাছরাঙা কীভাবে ডুব দিয়ে মাছ ধরে, কোথায় দোয়েল পাখির বাসা, দোয়েল পাখির সুমধুর সুর আমার আব্বাকে দারুণভাবে আকৃষ্ট করতো। আর তাই গ্রামের ছোট ছোট ছেলের সঙ্গে করে মাঠে-ঘাটে ঘুরে প্রকৃতির সাথে মিশে বেড়াতে তার ভালো লাগত। ছোট্ট শালিক পাখির ছানা, ময়নাপাখির ছানা ধরে তাদের কথা বলা ও শিস দেওয়া শেখাতেন। বানর ও কুকুর পুষতেন, তারা তার কথামতো যা বলতেন তাই করতো।’

আজকের শিশুরাই আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব দেবে, এ বাস্তবতা সামনে রেখে বর্তমান সরকার শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিনোদন ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। শিশুশ্রম নিরসন নীতি ২০১০, শিশু আইন ২০১৩ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩ প্রনয়ন করা হয়েছে। পথ শিশুসহ ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশু, বিদ্যালয় থেকে ঝরেপড়া ও প্রতিবন্ধী শিশুদের কল্যাণে আর্থিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে। সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের সেবা ও ভাতা প্রদান, পথ শিশুদের পুনর্বাসনসহ তাদের জীবনমান উন্নত করতে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। শিশুর শিক্ষা ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে উপবৃত্তি, বছরের প্রথম দিনে বিনা মূল্যে পাঠ্য বই বিতরণ, স্কুলে মিড ডে মিল কর্মসূচি বাস্তবায়ন, শিশুর জন্য নিরাপদ পানি, বিদ্যালয়ে স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি বর্তমান সরকার হতদরিদ্র ও ছিন্নমূল শিশুদের জন্য শিশু বিকাশ কেন্দ  স্থাপন ও তাদের স্কুলমুখী করাসহ চা বাগান ও গার্মেন্ট কর্মীদের শিশুদের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন করে চলেছে। ডে-কেয়ার সেন্টারে শিশুদের লেখাপড়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। এতে নি¤œ আয়ের নারীরা সন্তানকে নিরাপদে রেখে নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারছে।

জাতিসংঘের শিশু সনদে বলা হয়েছে, শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের উপযোগী পরিবেশ রক্ষা ও সৃষ্টি করা রাষ্ট্রের কর্তব্য। জাতীয় শিশুনীতি ও শিক্ষানীতিতেও শিশুর বিকাশ নিশ্চিত করার জন্য অনেক কথা বলা হয়েছে। অথচ বাস্তবে হচ্ছে উল্টোটা। অনেক শিশুরা এখনো খুব অবহেলিত একটা পরিবেশে বড় হচ্ছে। শিক্ষার হার তুলনামূলক বাড়লেও এখনো অনেক শিশুই তাদের প্রকৃত অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আছে শিশু শ্রমের মতো প্রকট কিছু সমস্যাও। এমনকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস কিংবা শেরে-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন হলে হলে গেলে দেখতে পাওয়া যায়, শিশুরা বিভিন্ন দোকান কিংবা ক্যান্টিনে কাজ করছে। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন কাটানো এসব হলে এখনও শিশু শ্রম রয়েই গেছে। একই চিত্র দেখা যাবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা প্রতিষ্ঠানে।

শিশুর ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে তাদের মাদকের ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে বুঝাতে হবে। ক্যাম্পিং এবং কাউসিলিং এর মাধ্যমে আমরা এই বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে। শিশুদের সাইবার দুনিয়ায় অবাধ প্রবেশ ঠেকাতে হবে। কর্মস্থলে শিশু-কিশোরীদের ওপর নির্যাতন বন্ধে তাদের কাজে নিয়োগ বন্ধ করে শিক্ষাদানের ব্যবস্থা নিতে হবে। আমাদের সামাজিক এবং নৈতিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে এমন অনেক কিছুই আমরা প্রায়ই এড়িয়ে যাই কিন্তু আমরা যদি প্রত্যকটি শিশুকে নিজেদের পরিবারের একটি অংশ হিসেবে মেনে নিতে পারি তাহলে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে কাজ করে যেতে পারি।

শারীরিক হোক, মানসিক হোক বা যৌন নির্যাতন হোক যে কোন ধরনের নির্যাতনের শিকার শিশুদের মনোবল একদম ভেঙ্গে পড়ে। তাই শিশুকে যেমন ভয়মুক্ত করতে হবে, তেমনই সাহায্য করতে হবে যাতে তাদের মনোবল বৃদ্ধি পায়। সেই সাথে তাদের আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে হবে। শিশুদের বুঝাতে হবে যে নির্যাতনের শিকার হবার পেছনে তাদের হাত নেই। তাই নির্যাতনের শিকার শিশুদের প্রতি এগিযে আসতে হবে সবার আগে। ধর্ষণ প্রতিরোধে জাতীয় কর্মসূচি গ্রহণসহ শিশু ধর্ষণ ও শিশুর প্রতি সহিংসতা বন্ধে আদালত কমিশন গঠনের যে নির্দেশ দিয়েছে, তা দ্রুত বাস্তবায়িত করতে হবে। শিশু ধর্ষণের ঘটনার ভয়াবহতাকে জাতীয় সংকট হিসেবে বিবেচনা করে দ্রুত সম্ভব অপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করতে হবে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, শিশু অধিকার তৈরির জন্য অভিনব কিছু উদ্যোগ নেয়া হয়। এর মধ্যে যেমন রয়েছে, একদিনের জন্য কোনো শিশুকে কোনো শহরের মেয়র কিংবা, পুলিশ বিভাগের সর্বোচ্চ কর্তা বানিয়ে দেয়া। কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় বসানো। বাংলাদেশেও এমন অভিনব উদ্যোগ শুরু হয়েছে। যা খুবই প্রশংসা দাবীদার। এরকম ব্যতিক্রমী উদ্যোগ শিশুকে তার ভবিষ্যতের কর্মপন্থা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা দেবে, তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন করবে, তেমনি শিশুদের প্রতি আমাদের দায়িত্বের কথাও মনে করিয়ে দেবে। মনে করিয়ে দেবে শিশুরাও এই পৃথিবীর কেবল অংশীদারই নয়, ভবিষ্যতের পৃথিবীটাও তো এক সময় শিশুদের হাতেই থাকবে।

জাতির পিতার দেখানো পথে আমাদের কোমলমতি শিশু-কিশোরদের প্রতি ভালোবাসা দেখাতে হবে, ভালোবাসতে হবে। তাহলে তারাও ভালোবেসে এ দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। 

লেখক: উপ-পরিচালক
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন