শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫২, সোমবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৩

ন-কাটা ও মুপ্পোছড়া ঝর্ণা

সাদিকুল নিয়োগী পন্নী
অনলাইন ভার্সন
ন-কাটা ও মুপ্পোছড়া ঝর্ণা

এক.

ভ্রমণপ্রিয় ছোট ভাই ইমরানকে বলেছিলাম আমাকে ঝর্ণার পানি দিতে। দুষ্টুমি করে এ কথা বললেও সে ঠিকই দুইটা ঝর্ণা থেকে পানি সংগ্রহ করে প্লাস্টিকের বোতলে ঝর্ণার নাম লিখে উপহার হিসেবে দিয়েছে। পানির বোতল দুটি বুক সেলফে ওপরে এমনভাবে রেখে দিয়েছি কেউ দেখলেই প্রশ্ন করে, তুমি পানি পড়াতে বিশ্বাস কর নাকি?

আমি মুচকি হাসি দিয়ে বোতল নামিয়ে ঝর্ণার নাম দেখিয়ে বলি, ঝর্ণার পানি সংগ্রহের কাজ শুরু করেছি। সুযোগ পেলে একটা প্রদশর্নী করব।

অন্যের দেওয়া পানিতে ভরসা পাচ্ছিলাম না। নতুন পানি সংগ্রহ করতে হলে নিজেকেই মাঠে নামতে হবে। মনে মনে খুঁজছিলাম কারও সঙ্গে যাওয়া যায় কি না।

হঠাৎ ফেসবুকের একটা গ্রুপে দেখি তারা রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার ন-কাটা, মুপ্পোছাড়া ও ধুপমানি ঝর্ণার ট্রিপের আয়োজন করেছে।  আগস্টের ৩ তারিখ বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে দলটি রওনা দিবে। আমি অফিস শেষে বাসায় এসে ব্যাগ গুছিয়ে নিলাম। বাস ছাড়বে রাত ১০ টায় ধানমন্ডি থেকে। রাতের খাবার শেষ করে বাসা থেকে তিন রাতের ছুটি নিয়ে বের হলাম ঝর্ণার উদ্দেশ্যে।

ধানমন্ডি থেকে যাত্রা শুরু। গ্রুপের এডমিন জানালেন তাদের গ্রুপ থেকে মোট ৫ জন যাচ্ছি। কাপ্তাই যাওয়ার পর অন্যগ্রুপের সাথে আমরা যুক্ত হব। গ্রুপে পূর্ব পরিচিত এক আপু ও তার স্বামী তপন ভাই আছেন। তারা টিকাটুলি এলাকা আমাদের সাথে যুক্ত হলেন। কুমিল্লায় যাত্রা বিরতির পর বাস ছুটে চলছে কাপ্তাইয়ের উদ্দেশ্যে। চট্টগ্রাম পৌঁছার আগে থেকে বৃষ্টি শুরু হল। ভোরে বাস আটকা পড়ল চট্টগ্রাম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। ঝড়ে রাস্তায় গাছ ভেঙে পড়ায় যান চলাচল বন্ধ। ফায়ারসার্ভিস কর্মীরা গাছ সরালে আবার যাত্রা শুরু। কাপ্তাই গিয়ে আমরা বিভিন্ন গ্রুপের সাথে যুক্ত হওয়ার পর লোকজনের সংখ্যা দাড়ালো ৫০ জনে। অন্য গ্রুপের পূর্বের পরিচিত একজনকে পেয়ে গেলাম। সকালের নাস্তার আয়োজন করা হল কাপ্তাই লেকের ঘাটে। ডিম খিচুরী খাওয়ার সময় পরিচয় হল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছোটভাই মোজাম্মেলের সাথে। সে দেড় প্লেট খিচুড়ী খেয়ে বলল, ভাই সব টাকা উশুল করে যেতে হবে।

দুইটি নৌকায় চড়ে বিশাল বহর বিলাইড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করল বারোটার দিকে। ঝিরঝির বৃষ্টিতে মোবাইলকে একটা প্রটেক্টরের ভিতরে ঢুকিয়ে চলে গেলাম নৌকার ছাদে। অন্য নৌকার পর্যটকদের প্রস্তুতি ছিল বেশ ভালো। তারা বাদ্যযন্ত্রসহ নৌকায় উঠেছে। ওই নৌকার গান শুনে আমরাও সাথে তাল মেলানোর চেষ্টা করছি। বৃষ্টির কারণে লেকের পানিতে স্রোতের তীব্রতা বেড়েছে। দুই পাশে সবুজ পাহাড়, মাঝে মধ্যে ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীদের ছোট ছোট পাড়ার সৌন্দর্য ছিল নজর কাড়ার মত। প্রায় আড়াই ঘণ্টার জলপথ পাড়ি দিয়ে আমরা পৌঁছালাম বিলাইছড়ি উপজেলার সদর বাজারে। আমাদের জন্য বরাদ্ধকৃত রুমে ব্যাগ রেখে চলে এলাম হোটলে খাবার খেতে। খাবার শেষ করতে প্রায় ৪টা বেজে গেলে। এখান থেকে ট্রেকিং করে যেতে হবে ন-কাটা ও মুপ্পোছড়ি ঝর্ণায়। সময় স্বল্পতার জন্য স্থানীয়রা মানা করছিলেন।

পঞ্চাশ জনের পঞ্চাশ কথা। শেষে সবাই দল বেধে হাঁটা শুরু করলো ঝর্ণা দেখার উদ্দেশ্যে। প্রটেক্টরের মধ্যে মোবাইল ও প্রয়োজনীয় টাকা ছাড়া সাথে আর কিছু নেই। শুরুতে ইটের রাস্তা। কিছুদূর পর মাটির খাড়া ঢাল। বৃষ্টিতে কাঁদায় মাখামাখি হয়ে পিচ্ছিল হয়ে আছে পথ। সবাই বাঁশের লাঠি পেলেও আমার ভাগ্যে ঝুটল বাঁশের টুকরো। কাঁচা বাশের খুটির ওজন কাঁদায় যুক্ত হয়ে কয়েকগুণ ভারী হয়ে গেল। পা টিপে টিপে হাঁটছি। বাঁশের সাকু ও ঝিরিপথ পার হয়ে চলা এ পথ মোটেও সুগম ছিল না। টানা বৃষ্টিতে ফ্লাশ ফ্লাড হয়েছে। কয়েকটা ঝিরিতে পানির স্রোতের  তীব্রতার এতো বেশি ছিল যে, হিউমেন চেইন করে পার হতেও কষ্ট হচ্ছিল। ঘড়ির কাটা যখন প্রায় ৬টার ঘরে তখন পৌঁছালাম এন্ট্রি পয়েন্টে। এখানে তথ্য দিয়ে গাইড নিয়ে যেতে হবে ঝর্ণায়। সময় স্বল্পতার জন্য অনুমতি দিতে চাচ্ছিলেন না দায়িত্বরতা। অবশেষে আমাদের অনুরোধে শর্ত সাপেক্ষ অনুমতি দিলেন। সাথে দিলেন দুইজন গাইড।

বেশি লোকজন হওয়ায় যে যার মত ছুটে চলছে। গ্রুপে চললে সব দেখতে পারবে না এ কথা বলে মোজ্জামেল শুরুতেই দলছুট হয়ে গেল। প্রায় পনের বিশ মিনিট পথ ট্রেকিং করার পর ঝর্ণার পানি পতনের শব্দ শুনতে পেলাম। একজন বললেন, এটাই ন-কাটা ঝর্ণা। মূল ঝর্ণায় যেতে হলে কিছুটা পথ নিচে নামতে হবে। কিন্তু আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল আগে মুপ্পোছড়া ঝর্ণা দেখবো। তাই এখানে সময়ক্ষেপন না করে সামনের দিকে এগিয়ে গেলাম। ন-কাটা ঝর্ণার পানি প্রবাহের উপরের দিকের পথ পারি দিয়ে যেতে হবে মুপ্পোছড়ার দিকে। দিনের আলো প্রায় শেষ। গাইড বললেন দ্রুত গেলে চোখের দেখা হয়ত দেখা যাবে। আমাদের মধ্যে দ্বিধাবিভক্তি দেখা দিল। শেষে দশ পনের জন রাজি হলো প্রবল স্রোতে  ঝিরিপথ পারি দিতে। বাকিরা ন-কাটার পাশেই অবস্থান নিলেন।

মুপ্পোছড়ার দেখতে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবার আগ্রহ সৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছে মোজাম্মেল। সে আগেই ন-কাটা ঝর্ণা দেখে অপেক্ষরত অবস্থায় ছিল।

আলো-আধারীতে পাথরের ওপর দিয়ে প্রবাহমান পানির স্রোতকে ভয়ংকর মনে হচ্ছিল। কিছুদূর ছয় সাতজন ছাড়া কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। মোজাম্মেল গাইডসহ বাকিদের নিয়ে অনেক আগেই উধাও হয়ে গেল। অন্ধকার হয়ে আসছে। কিছুসময় হাঁটার পর আটকে গেলাম ওয়াই জংশনে। আমাদের সাথে থাকা এডমিন নিজেও বুঝতে পারছেন না তিনি কোনদিকে যাবেন। এডমিনের সিন্ধান্ত অনুযায়ী ঝিরিপথ বাদ দিয়ে পাহাড়ি পথ বেয়ে ওপরে উঠলাম। সবার চোখে-মুখে আতংক। কোন পথ না পেয়ে আমরা ফিরে আসার সিন্ধান্ত নিলাম। পিচ্ছিল কাঁদা মাটি পারি দিয়ে নিচে নামতে শরীর ঘাম দিয়ে দিল। কিছুদূর আসার পর মারমা জনগোষ্ঠীর এক নারীর সাথে দেখা হল। আগ্রহ নিয়ে তাকে মুপ্পোছড়া ঝর্ণার কথা জিজ্ঞাসা করলে তিনি দেখিয়ে বললেন, এখান থেকে তোমাদের কমপক্ষে পনের বিশ মিনিট হাঁটতে হবে। এখন না যাওয়াই ভালো।

আমরা আর ওই পথে পা বাড়াইনি। আতংক, ক্ষোভ ও পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে যখন ফিরে এলাম ন-কাটা ঝর্ণার প্রবেশ মুখে তখন প্রায় অন্ধকার হয়ে গেছে। প্রথম দেখা হল মোজাম্মেলের সাথে। আমাকে দেখেই মোজাম্মেল বলল, ভাই আপনাদের হারিয়ে ফেলেছিলাম।

আমি বললাম, তোমাকে অনেক ডাকাডাকি করেছি। কোন সাড়া পাইনি।

ভাই পানির শব্দে কিছু শোনা যায়নি।
আমি জিজ্ঞেস করলাম, তোমরা ঝর্ণা দেখেছ।
অন্ধকারের মধ্যে মোজাম্মেলের দাঁতের ঝলক দেখতে পেলাম।
সে বলল, ভাই অনেক সুন্দর। আপনারা মিস করলেন। 
আমার মেজাজ বিগড়ে গেল।
বললাম, তুমি গাইড নিয়ে না গেলে আমরাও দেখতে পেতাম।
সে নানা চলচাতুরি করে আমাকে শান্ত করার চেষ্টা করল। এদিকে সন্ধ্যায় হওয়ায় বিভিন্ন গ্রুপের এডমিনরা তাড়া দিচ্ছিলেন ফেরার জন্য।
সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় আমরা ন-কাটা ঝর্ণাও দেখতে পারিনি। বলতে গেলে একটা ব্যর্থ অভিযান। 

প্রচণ্ড মন খারাপ নিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে চলছি। চেক পয়েন্ট পর্যন্ত গাইড এগিয়ে দিলেন। তারপরের প্রায় দুই আড়াই ঘন্টার পথ আমাদের নিজেদের আসতে হবে। ৫০ জনের দলের মধ্যে চার পাঁচ জন এডমিন বিভিন্নভাবে বিভক্ত হয়ে আমাদের চলার পথে সাহয্য করছেন। যাদের মোবাইলে চার্জ ছিল তারাও সহযোগিতা করছেন আলো ছড়িয়ে। আমার ফোনের চার্জ শেষের দিকে। মোবাইলের স্ক্রিন লাইট অন করে গলায় ঝুলিয়ে হাঁটছি। দলবদ্ধ আমাদের এ পথচলা দূর থেকে দেখতে মনে হবে রাতের আঁধারে একদল ঝোনাকি পোকা নতুন পথের সন্ধানে যাত্রা করছে।

ফেরার পথে বৃষ্টি আরও বেড়েছে। কর্দমাক্ত পথে হাঁটতে গিয়ে একটু পরপর কেউ না কেউ হোঁচট খাচ্ছে। একে অপরকে টেনে তুলছে। এভাবে এক দেড় ঘণ্টা পথ চলার পর পাড়ার কাছে এলাম। বিকালে যে ঝিরি পথে কোমড় সমান পানি ছিল সেখানে এখন সাঁতার পানি। পানির ¯্রােতও কয়েকগুন বেশি। ঝিরির এ পাশে দুইটা দোকান আছে। নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন খাবারের পাশাপাশি চায়ের ব্যবস্থা রয়েছে। আমি একটা দোকানে জমিয়ে রাখা পানি দিয়ে পা ধুয়ে পরিষ্কার করলাম। এডমিনরা একসাথে আলোচনা করছেন কীভাবে পার করাবেন আমাদের। স্থানীরা শেরপার মত আমাদের ঝিরিপথ পার করতে রাজি হলেন। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দুই যুবক আমাদের নির্দেশ দিলেন পরিধানের জামা কাপড় ছাড়া সবকিছু তাদের কাছে দিয়ে দিতে। আমাদের কাছে যা ছিল তা দিয়ে দিলাম। এগুলো দুই তিন ধাপে তারা পার করলেন। এবার মানুষ পারাপারের পালা। ঝিরিতে তিন চারজন নামলেন। স্রোত বেশি হওয়ায় একজন একজন করে পার করবেন বলে সিন্ধান্ত নিলেন তারা। আমাদের যেকোন একজনকে এগিয়ে যেতে বলা হল। সবাই একে অপরের দিকে তাকাচ্ছে। কেউ এগিয়ে যাচ্ছে না দেখে আমি সবার আগে গেলাম।

আমি সাঁতার জানি বলার পরও উনি বললেন, এমন স্রোতে সাঁতার জানা আর না জানার মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। আপনি আমার হাত শক্ত করে ধরে রাখবেন।

খালের মতো ঝিরির মাঝে যাওয়ার পর মনে হল স্রোতে আমার ট্রাউজার ও টি শার্ট খুলে চলে যাবে। অবশেষে বস্ত্রসহ ওই পারে গিয়ে পৌছে খুশিতে চিৎকার দিলাম। এভাবে একে একে সবাইকে পার করতে তাদের আধ ঘণ্টা চেয়ে বেশি সময় লেগে গেল।

আরও ঘণ্টাখানেক পথ বাকি। সামনে এত বড় ঝিরি নেই এটাই স্বস্তির বিষয়। সবার যাত্রা শুরু। হাঁটার একপর্যায়ে মনে হল আমার ডান কানের নিচে চুলকাচ্ছে। হাত দেওয়ার পর বুঝতে পারলাম জোঁক। একজনকে বললাম মোবাইলের লাইট ধরতে। এমনভাবে জোঁক বসেছে যে হাতের নখের খামচিতেও সহজে উঠছিল না। কয়েক দফা চেষ্টার পর তা ছাড়াতে সক্ষম হলাম। মনে আতঙ্ক বিরাজ করছে। মনে হল আরও কোথাও জোঁক আছে। মোবাইলের লাইট দিয়ে দেখি হাঁটুর ওপরেও একটা রক্ত খাচ্ছে। শরীর জোঁক মুক্ত করার পর হাত রক্তাক্ত মনে হল। বৃষ্টির পানিতে হাত পরিষ্কার করে আবার হাঁটা শুরু করলাম। গন্তব্য থেকে প্রায় আধ ঘণ্টা পথ বাকি। এখন পুরো রাস্তাই খাড়া। সবচেয়ে ভয়ানক হল ইট বিছানোর আগের রাস্তাটুক। প্রায় ৭০ ডিগ্রি খাড়া এ পথটুকু বৃষ্টির পানিতে সাবানের মত পিচ্ছিল হয়ে গেছে। উপরের দিকে আমরা উঠছি বাঁশের লাঠিতে ভর দিয়ে। তবুও পা বারবার পিছলে যাচ্ছে। কিছু পথ হাঁটার পর কাঁদায় আটকে আমার ডান পায়ের জুতার এক অংশ ছিড়ে গেল। নতুন বিপর্যয় মাথায় নিয়ে খোড়া মানুষের মত এ পথটুকু পারি দিতে বৃষ্টির মধ্যেও শরীর ঘাম দিয়ে দিল। ইটের রাস্তায় যাওয়ার পর একটু স্বস্তি পাওয়া গেল। বিলাইছড়ি বাজারের পৌছাতে রাত দশটার মত বাজল। আমি ফ্রেশ হয়ে যখন খেতে এলাম নির্ধারিত রেস্টুরেন্টে, তখন দেখি মোজাম্মেল বসা। সে আমকে দেখেই বলল, ভাই আগে এসছিলাম বলে খেয়ে নিয়েছি। আপনি খেয়ে নেন। আমি শুতে গেলাম।

আমি ও তপন ভাই খেয়ে দেয়ে গিয়ে মোজাম্মেলের সাথে একরুমে শুলাম। এডমিনদের একজন জানিয়ে গেলেন আগামীকাল ভোর পাঁচটার মধ্যে উঠতে হবে। ছয়টার মধ্যে ধূপপানী ঝর্ণার উদ্দেশ্যে তারা রওনা দিবেন।

দুই.
দ্বিতীয় দিন মোবইলের এলার্মে ঘুম ভাঙল। তপন ভাই ও মোজাম্মেলকে ডেকে দিলাম। দ্রুত ব্যাগ গুছিয়ে রেস্টেুরেন্টের সামনে দাঁড়ালাম। সবাই আসতে আসতে প্রায় ৬টা বেঝে গেল। এডমিনরা সিদ্ধান্ত নিলেন খাবার সাথে নিয়ে ট্রলারে উঠবেন। নৌকায় উঠার পর পরই আমাদের কাছ থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নিলেন এডমিনদের একজন। তখনও টিপটিপ বৃষ্টি পড়ছে। ইঞ্জিন চালিত নৌকা চলছে কাপ্তাই লেকের স্রোতের বিপরীতে। কিছুদূর পর সেনাবাহিনীর চেকপোস্ট। নৌকার চালক জানালেন সকালের নৌকার যাত্রীদের যেতে দেওয়া হয়নি স্রোতের  জন্য। আমাদের এডমিনদের একজন জাতীয় পরিচয়পত্র একসাথে করে ক্যাম্পে গেলেন। ফিরে এলেন ঘুমড়া মুখে। একজন সেনা সদস্য এগিয়ে এসে আমাদের জানালেন স্রোতের জন্য নিষেধাজ্ঞা। মন খারাপ হয়ে গেল। পুরা ট্রিপটাই ব্যর্থ। কিছুই দেখা হল না। নৌকা ঘুরানো হল বিলাইছড়ি বাজারের দিকে। হঠাৎ মাথায় বুদ্ধি এলো। গতকাল যেহেতু ন-কাটা ও মুপ্পোছড়া ঝর্ণা দেখা হয়নি আজ দেখতে যাবো। আমাদের গ্রুপের এডমিনসহ অন্যগ্রুপের একজন এডমিন রাজী হলে। আরও অনেকে আগ্রহ দেখালেন। সিন্ধান্ত হল নেমেই রওনা দিব।

ট্রলারের বসে সবাই নাস্তা সেরে নিল। সবাই আবার জড়ো হলাই বিলাইছড়ি বাজারের প্রবেশপথে। আবার দ্বিমত দেখা দিল। আমরা কয়েকজন ছাড়া বাকিরা যেতে চাইলেন গাছকাটা ঝর্ণা দেখতে। অন্যগ্রুপের যে এডমিন আমাদেরকে মধুর কথা শোনাচ্ছিলেন তিনিও ঘুরে গেলেন ৯০ ডিগ্রি এঙ্গেলে। আমি অনড় ছিলাম সিন্ধান্তে। ন-কাটা-মুপ্পোছড়া না দেখে ফিরব না। অতি হিসাবী ছোটভাই মোজাম্মেল আমাদের গ্রুপ থেকে চলে যাওয়া এডমিনসহ আমরা মাত্র চারজন রওনা দিলাম ন-কাটা ঝর্ণার উদ্দেশ্যে। সাথে বিলাইছড়ি বাজার থেকে গাইড হিসেবে যুক্ত হলেন রাহাত নামের সতের আঠার বছর বয়সী এক কিশোর। দল ছোট হওয়ায় আজ তেমন ঝামলো নেই। ছেড়া জুতা বাদ দিয়ে আগেই বিলাইছড়ি বাজার থেকে পরে নিয়েছি এংলেট। দ্বিতীয়বার হওয়ায় পথ পারি দিতে তেমন কষ্ট হচ্ছে না। চেকপয়েন্ট পৌছানোর পর রাহাত বলল, এখান থেকে গাইড যাবে। তার আর যাওয়ার অনুমতি নেই।

আমাদের অনুরোধে রাহাতকেও সাথে দেওয়া হল। চাকমা জনগোষ্ঠীর গাইড চলছেন সবার সামনে। আমরা তৃষ্ণার্ত মনে এগিয়ে চলছি। বৃষ্টির পরিমান বেশি হওয়ায় মোবাইল বের করা সম্ভব হচ্ছে না। প্রটেক্টরের মধ্য থেকেই যতটুকু আসছে তাই তোলা হচ্ছে। ঝিরিপথে ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে করতে এগিয়ে যাচ্ছি। ন-কাটা ঝরণার প্রবেশপথ পানিকে সাদা দুধের মত ধবধবে মনে হচ্ছে। বেশ কয়েকটা ছোট ছোট ঝরণা পার হলাম। পথে একটা ঝরণাকে মুপ্পোছড়া মনে করে নেমে ফটোসেশন শুরু করে দিয়েছিলাম। তখন গাইড ও রাহত জানালেন আরও সামনে এগুতে হবে। দীর্ঘ দুর্গম পথ পাড়ি দেওয়ার পর পৌছলাম মুপ্পোছড়া ঝর্ণার কাছে। দূর থেকে ঝর্ণা দেখে মন জুড়িয়ে গেল। মনে হচ্ছে নায়াগ্রা জলপ্রপাত। বৃষ্টির পানিতে ঝর্ণা জেগে উঠেছে। অনেক ওপর থেকে পাথরের গা ঘেষে তরঙ্গের মতো বিশাল পরিধি নিয়ে ঝর্ণার পানি পতিত হচ্ছে। জলীয় বাষ্পের মতো ঝর্ণার পানি ছড়িয়ে পরেছে চারদিকে। পুরো এলাকায় শীতল আবহওয়া বিরাজ করছে। পানি পতনের ছন্দময় শব্দ বিমোহিত করছে চারপাশকে। মুপ্পোছড়ার এ সৌন্দর্য নিজ চোখে না দেখলে বর্ণনায় বোঝানো সম্ভব নয়। আমাদের আগে সেখানে অবস্থান করছিল দশ বারো জনের একটি দল। তাদের ফটোসেশন শেষ হলে আমরা এগিয়ে গেলাম। স্ত্রীর মন রক্ষায় পুরুষজাতি অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারেন তার প্রমাণ দিলেন স্বপন ভাই। তিনি তার কাঁধের ব্যাগের পলিথিনের ভেতর থেকে বের করলেন লাল টুকটুকে শাড়ি।

আমি বললাম, ভাই কেমনে পারলেন? আমি তো এতোক্ষণ ভাবলাম ড্রাইফুড বহন করছেন।

ভাই বললেন, বউয়ের ইচ্ছে পূরণ না করলে সকল ফুড বন্ধ হয়ে যাবে। আমি আপনার আপুকে শাড়ি পরাতে গেলাম। আপনি এ নিয়ে ঠাট্টা না করে আমাকে সহযোগিতা করেন।  
আমারও বাসায় যেকোন সময় বিপদ হতে পারে। এই ভেবে চুপ হয়ে গেলেম।
আপু ভাইয়ের সহযোগিতায় পূর্বের পোশাকের ওপর শাড়ি পরে নিলেন। সবুজ পাহাড়, ঝর্ণার স্বচ্ছ পানির পাশে তিনি দাঁড়িয়ে শাড়ির আঁচল খুলে দিলেন।  সত্যি বলতে এ দৃশ্য দেখে মনে হচ্ছিল নারী ছাড়া প্রকৃতি, এমনকি পৃথিবীই অসুন্দর। আপুর ফটোসেশন চলল দশ পনের মিনিট।

তারপর আমার এবং তপন ভাইয়ের পালা। ঝর্ণার পাশে দাঁড়ানোর পর ওপরের জলারশিতে আবৃত হয়ে গেলাম। মনে হচ্ছে ঝর্ণা তার আঁচল দিয়ে ঢেকে নিয়েছে। প্রকৃতির পাগল করা এ সৌন্দর্যে দিশেহারা হয়ে গেলাম। দুইহাত ছড়িয়ে চিৎকার করে নিজেকে সপে দিলাম প্রকৃতির বুকে। ফিরতে ইচ্ছে হচ্ছিল না মুপ্পোছড়া থেকে। প্রায় ঘণ্টাখানেক সময় অবস্থান করে রওনা দিলাম ন-কাটা ঝর্ণার উদ্দেশ্যে। দেহ মনে প্রশান্তি বিরাজ করছে। প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য দেখতে দেখতে আমরা পৌছে গেলাম ন-কাটা ঝর্ণার কাছে। দুর্গম ঝিরি ও পাহাড়ি পথ হলেও ফেরার সময় তা টের পাইনি। মূল পথ থেকে অনেকটা খাড়া পথ বেয়ে নামতে হল ন-কাটায়।

মুপ্পোছড়ায় দেখা হওয়া গ্রুপের লোকজন এখানে অবস্থান করছিল। তাদের ফটোসেশন শেষ হলে আমরা এগিয়ে গেলাম। মুপ্পোছড়ার মত এ ঝর্ণার জলরাশি এতো উচু থেকে পতিত না হলেও এটিও বেশ উপভোগ্য। আর ঝর্ণাটির খুব কাছ থেকে জলের পতন উপভোগ করা যায়। ন-কাটা ঝর্ণার সৌন্দর্য উপভোগ করে আমাদের ফেরার পালা।

গতদিনের মত পূর্ব পরিচিত পথে আবার ফিরে এলাম বিলাইছড়ি বাজারে। বেলা তখন প্রায় সাড়ে তিনটা। ফ্রেশ হয়ে ব্যাগ গুছিয়ে রেস্টুরেন্টে এসে খবর নিলাম মোজাম্মেল ফিরেনি। রাতের বাসে আমাদের ফিরতে হবে। পরদিন তিনজনেরই অফিস। এডমিনকে বললাম, সবাই না আসলেও আমরা নিজ ব্যবস্থাপনায় ফিরে যাব। খাবার খেয়ে অপেক্ষা করছি অন্যদের জন্য। ওই গ্রুপের সমন্বয়ক জানালেন তাদেরর ফিরতে সাড়ে পাঁচটার মত বেঝে যাবে। নিরাপত্তার দিক বিবেচনা করে বিলাইছড়ি বাজার থেকে সন্ধ্যায় নৌকা বা ট্রলার চলাচলে নিষেজ্ঞাধা রয়েছে। ওই গ্রুপের ফেরার কোনো লক্ষণ না দেখে আমরা একটা এডমিনকে জানালাম, নিজেদের ব্যবস্থাপনায় কাপ্তাই যাব। যেকোনভাবেই পরদিন ঢাকায় ফিরতে হবে।

রেস্টুরেন্টের মালিক নিজাম ভাই আমাদের জন্য রিজার্ভ নৌকার ব্যবস্থা করে দিলেন। ছাদহীন নৌকায় পলিথিনে ব্যাগ মুড়িয়ে বসে আছি। আরেকটা পলিথিন দিয়ে কোনোক্রমে মাথা রক্ষার চেষ্টা চলছে। তরুণ চালক অন্ধকারের মধ্যে লাইটের আলোতে নৌকা চালিয়ে যাচ্ছেন। চারদিকে শুনশান নীরবতা। মনে ভয় ও আতংক বিরাজ করছে। মোজাম্মেলের জন্য অপেক্ষা না করলে এ বিপদ হতো না। কিছুদূর যাওয়ার পর চেকপোস্ট। চালক ইঞ্জিন বন্ধ করলেন। নৌকা ঘাটে গিয়ে থামল। পাশেই আটকা আছে আমাদের পূর্বের গ্রুপ। রাত বেশি হওয়ায় তাদেরকে কাপ্তাই ফিরে যাওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাদের ব্যাগ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অন্য একটি নৌকায় করে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন নিজাম ভাই। 

বৃষ্টির মধ্যে মাথা গুজে বসে আছি। চেকপোস্ট থেকে কাপ্তাই যাওয়ার অনুমতি পাওয়ার পর নৌকার ইঞ্জিন চালু করলেন চালক। চারদিকে নীরবতা থাকায় কেমন জানি আতংক লাগছে। একটা জায়গা এসে কুচুরিপানার দলের মধ্যে নৌকা আটকে গেল। নৌকা কোনক্রমেই এগুচ্ছে না। আমি নৌকার সামনের দিকের কুচুরিপানা সরাচ্ছি। চালক নেমে পরিষ্কার করলেন কিছুটা পথ। তপন ভাই লগি দিয়ে ঠেলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। চালক নিরুপায় হয়ে ইঞ্জিন বন্ধ করে দিলেন। লেকের মাঝপথে এমন পরিস্থিতি। আশপাশ থেকে আমাদের নৌকাকে লক্ষ্য করে লাইট মারছেন পাড়ার লোকজন। আতংকে শরীরের লোম খাড়া হয়ে গেল। যেভাবেই হোক নৌকা চলার ব্যবস্থা করতে হবে। তিনজনের অক্লান্ত চেষ্টায় পনের বিশ মিনিট পর পথ কিছুটা পরিষ্কার হল। নৌকার ইঞ্জিন চালু হওয়ার পর প্রথমে ধীর গতিতে সে পথ পাড়ি দিল। চার পাঁচ মিনিটের পথ পাড়ি দেওয়ার পর আবার স্বচ্ছ পানির পথের দেখা মিলল। চালক হাসি দিয়ে বললেন, আপনারা সহযোগিতা না করলে রাত ওইখানেই কাটাতে হত। এখন ভয় নেই।

সামনে এমন পরিস্থিতি হবে না তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। চুপচাপ বসে সামনের পথের দিকে তাকিয়ে আছি। কিছুক্ষণ পর পরই কুচুরিপানার দল ভেসে আসে। চালক নিজ দক্ষতায় তা এড়িয়ে চলেন। এটাকে এডভ্যাঞ্জার না বলে নিজেদের বোকামির খেসারত বলা চলে। দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার পর দূর থেকে কাপ্তাই বাজারের লাইট দেখা যাচ্ছিল। তখন প্রাণে পানি এল। রাত সোয়া ৮টার দিকে আমরা পৌছালাম কাপ্তাই বাজারে।

আমাদের জন্য বাস আগে থেকেই অপেক্ষা করছিল। বাসে উঠে ভেজা কাপড় বদলে নিলাম। বাস ছুটে চলল ঢাকার উদ্দেশ্যে।

বাসায় ফেরার পর যখন ঝর্ণার ছবি ও ভিডিও দেখছিলাম তখন মন ভরে গেল আনন্দে।

যেভাবে যাবেন: 

রাজধানী ঢাকা থেকে সরাসরি কাপ্তাই যাওয়া যায় বাসে। তাছাড়া বাস, ট্রেন বা আকাশ পথে চট্টগ্রাম হয়েও কাপ্তাই যেতে পারবেন। তারপর বিলাইছড়ি যেতে হবে লঞ্চ বা ইঞ্জিন চালিত নৌকায় করে। বিলাইছড়ি বাজার থেকে দুই আড়াই ঘণ্টার পথ পায়ে হেঁটে যেতে হবে ন-কাটা ও মুপ্পোছড়ি ঝর্ণায়।

যেখানে থাকবেন

বিলাইছড়ি বাজারে বিভিন্ন রেস্ট হাউস রয়েছে। বাজেট অনুযায়ী সেখানে থাকতে পারবেন।

খাবেন যেখানে

কাপ্তাই বাজার ও বিলাইছড়ি বাজারে খাবরের রেস্টুরেন্ট রয়েছে। তাছাড়া বিলাইছড়ি থেকে ঝর্ণায় যাওয়ার পথে কিছু দোকান পাবেন। চাইলে সেখানে হালাকা খাবার খেতে পারবেন।

বিশেষ সতকর্তা

এসব ট্যুরে যাওয়ার আগে আবহাওয়া সম্পর্কে খবর নিয়ে যাওয়া ভালো। কোনো সর্তক সংকেত থাকলে না যাওয়াই উত্তম। ফ্লাশ প্লাডে পড়লে জীবন ঝুঁকিতে পড়তে হয়। যাওয়ার সময় সাথে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি নিয়ে যেতে হবে। সাথে শুকনো খাবার ও প্রয়োজনীয় ওষুধ, টর্চ লাইন নিয়ে গেলে ভাল হয়। এ ধরনের ভ্রমণ গ্রুপে গেলে যেমন নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা করতে হয় না তেমনি খরচও কম হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন