সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬ ০০:০০ টা

জোকস সংখ্যা

জোকস সংখ্যা

সীমান্তে দালালের কাজ করে পিঁপড়া। হাতি তাকে বলল, আমাকে বর্ডারটা পার করিয়ে দাও না!

পিঁপড়া : ঠিক আছে চলো।

বর্ডারে সীমান্তরক্ষী চিৎকার করে বলল— কে? কে যায় ওখানে?

পিঁপড়া : এটা আমি, পিঁপড়া।

সীমান্তরক্ষী : তা তো দেখতেই পাচ্ছি; কিন্তু সঙ্গে কে?

রীতিমতো রেগে পিঁপড়া বলল,

পিঁপড়া : কে মানে? সঙ্গে করে খাবারও নিতে পারব না নাকি!


 

অফিসের কেরানি ম্যানেজারকে বলল—

কেরানি : স্যার, আমি এতদিন ধরে তিনজন লোকের কাজ একাই করেছি। আমার মাইনে বাড়াতে হবে।

ম্যানেজার : মাইনে এখন বাড়ানো অসম্ভব। কিন্তু তুমি বাকি দুজনের নাম বল তাদের এক্ষুনি বরখাস্ত করব।


 

ছাত্রী তার প্রাইভেট টিউটরকে বলছে, স্যার, এতদিন হয়ে গেল আপনি আমাকে পড়াচ্ছেন। আপনি কি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে একবারও বুঝতে পারেন না ওই চোখ দুটোয় কী লেখা আছে?

প্রাইভেট টিউটর : পাঁচ বছর হয়ে গেল, এখনো তোমার হাতের লেখাই ঠিকমতো বুঝতে পারলাম না, আর চোখ তো দূরের কথা!


 

দুই বন্ধু গেছে শিকারে। এমন সময় তারা বাঘের পায়ের ছাপ আবিষ্কার করল। ফিসফিস করে এক বন্ু্ল আরেক বন্ধুকে বলল, তুই পায়ের ছাপ ধরে সামনে গিয়ে  দ্যাখ, বাঘটা কোথায় গেল। আর আমি পেছনে গিয়ে দেখে আসি, বাঘটা  কোথা থেকে এলো। ঠিক আছে?


 

ছেলে প্রায়ই রাত করে বাড়ি ফেরে। এটা বাবার আর সহ্য হয় না। খুব রেগেমেগে...

বাবা : এত রাত পর্যন্ত কোথায় ছিলি রে হতচ্ছাড়া?

ছেলে : আমি আমার ফ্রেন্ডের বাসায় ছিলাম।

বাবা তখনই ছেলের কয়েকজন বন্ধুকে ফোন দিলেন।

প্রথম বন্ধু : জি আঙ্কেল, ও তো আমার সঙ্গে ছিল।

দ্বিতীয় বন্ধু : ও তো কিছুক্ষণ আগে চলে গিয়েছে।

তৃতীয় বন্ধু : চাচা, ও আমার সঙ্গেই আছে। আমরা দুজন সারা রাত অংক করব ভাবছি।

সব শেষের বন্ধু তার বন্ধুকে বাঁচাতে বুদ্ধি খাটিয়ে বলল—

চতুর্থ বন্ধু: হ্যাল্লো আব্বু, আজ রাতে আসতে দেরি হবে!


 

দুই শজারু কথা বলছে।

প্রথম শজারু : কিরে, হাতে ব্যান্ডেজ কেন?

দ্বিতীয় শজারু : ভুলে নিজের পিঠ চুলকাতে গিয়েছিলাম!


 

পড়াশোনার অবস্থা শোচনীয়, ক্যারিয়ারও শেষ প্রায়। কিন্তু ছেলের বিয়ের বয়স হয়েছে। এমন ছেলের কাছে কে মেয়ে বিয়ে দিতে চায়? অনেক কষ্টে বাসা থেকে একটা মেয়ে ঠিক করা হলো। মেয়েকে দেখে সবাই অবাক। কারণ মেয়েকে ছেলের সামনে আনা হয়েছে সুইমিং কস্টিউম পরিয়ে।

ছেলে : এমন পোশাকে মেয়েকে আনার কারণ কী?

মেয়ের বাবা : না মানে, তোমার সঙ্গে মেয়ে বিয়ে দেওয়া মানে তো জলে ফেলে দেওয়া, তাই আগে থেকেই প্রস্তুত করে দিলাম।


 

এক ভদ্রলোক ঘুমের কারণে কখনোই সময়মতো অফিসে যেতে পারেন না। ভদ্রলোক তার বন্ধুকে সমস্যার কথা বলতেই বন্ধু ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমাতে বলে। ভদ্রলোক রাতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমালেন। সকালে ঘুম ভাঙল। তিনি দেখলেন একদম ঠিক টাইমে উঠেছেন। তিনি সঠিক টাইমে অফিসে পৌঁছে গেলেন। তিনি ভাবলেন বসের সঙ্গে দেখা করে তাকে দেখানো দরকার যে তিনি ঠিক টাইমে এসেছেন। গিয়ে বসকে বললেন,

ভদ্রলোক : বস, দেখেন আজ আমি একদম ঠিক টাইমে এসেছি?

বস : আজ না হয় ঠিক টাইমেই এসেছেন কিন্তু গতকাল কোথায় ছিলেন, সারা দিন খুঁজে পাওয়া গেল না!


 

স্বামী : এই, বিয়ের আগে তোমার কয়টা বয়ফ্রেন্ড ছিল?

স্ত্রী কোনো কথা না বলে সেখান থেকে উঠে গিয়ে একটা খাম নিয়ে এসে স্বামীর হাতে ধরিয়ে দিল। খামের মধ্যে ছিল কিছু চাল আর ২০০ টাকা।

স্বামী : এইটা কি?

স্ত্রী : না মানে, আমি যখন কারও প্রেমে পড়তাম তখন একটা করে চাল এই খামে ঢুকিয়ে রাখতাম।

এবার স্বামী খাম খুলে চাল গোনা শুরু করল ১, ২, ৩, ৭টা।

স্বামী : ও তার মানে ৭টা বয়ফ্রেন্ড ছিল? আজকালকার যুগে এইটা কোনো ব্যাপারই না।

আচ্ছা আর এই ২০০ টাকা কিসের?

স্ত্রী : না মানে, জমানো চাল থেকে ৪ কেজি চাল বিক্রি করছিলাম এগুলো সেই টাকা।


 

বিজ্ঞানী : আমরা অনেক গবেষণা করে এই কম্পিউটারটি আবিষ্কার করেছি। এটা মানুষের মতো চিন্তাভাবনা করে।

সাংবাদিক : দারুণ। তা কী রকম?

বিজ্ঞানী : কোনো ভুল হলে এটা অন্য কম্পিউটারের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দিতে পারে।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর