শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০১৭

হাসন রাজা

আমার প্রপিতামহ

নিবন্ধ ♦ দেওয়ান সমশের রাজা চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রপিতামহ

মাটি ও মানুষের কবি, গ্রাম-বাংলার কবি, বাউল ও মরমি কবি দেওয়ান হাসন রাজা আজ থেকে ১৬২ বছর আগে ১২৬১ বঙ্গাব্দের ৭ পৌষ মোতাবেক ২১ ডিসেম্বর ১৮৫৪ ইংরেজি সুনামগঞ্জের লক্ষণশ্রী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার জীবন কাহিনী অতি গৌরবময়, যিনি প্রতাপশালী জমিদার হয়েও সব ভোগ-লালসা ত্যাগ করে একদিন সাধারণ জনগণ ও আমজনতার মাঝে-বাউল ও মরমি গানের মাধ্যমে বিলীন হয়ে গেছেন। হাসন রাজা লিখিত প্রথম গানের বই ‘হাসন উদাস’, সর্বপ্রথম প্রকাশ করেন তার পুত্র মরহুম দেওয়ান গণিউর রাজা। পরবর্তীতে ১৯৭৮ ইংরেজি সালে দেওয়ান সমশের রাজা (এই প্রবন্ধের লেখক) ‘হাসন রাজার তিন পুরুষ’ শিরোনামে হাসন রাজার দ্বিতীয় গানের বই প্রকাশ করেন।

হাসন রাজার নাম দেশে বিদেশে প্রসিদ্ধ। তার লেখা মরমি গান পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে শ্রোতা ও শিল্পীদের মনে ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয়ে ফিরছে। তার লেখা মরমি সংগীত লেখক, গবেষক ও আমজনতাসহ বহির্বিশ্বে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। আরও চলচ্চিত্র নির্মাণের পথে। তবে দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, এখন পর্যন্ত মানসম্মত ও বস্তুনিষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মিত হয়নি। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে নির্মিত হলেও হতে পারে।

মরমি কবি হাসন রাজার জীবনী সম্পর্কে অনেকেই ভুলভ্রান্তিতে রয়েছেন। মরমি কবির জন্মস্থান লক্ষণশ্রী হলেও তার পিতা মরহুম দেওয়ান আলী রাজা বিশ্বনাথ উপজেলার অন্তর্গত রামপাশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। দেওয়ান আলী রাজা ও তার জ্যেষ্ঠ পুত্র দেওয়ান ওবেদুর রাজা— তাদের কবর রামপাশা গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে অবস্থিত। এই বংশের প্রথম মুসলমান রাজা বাবু রায় সিংহ যার মুসলমানী নাম দেওয়ান বাবর রাজা খাঁন ওরফে বাবু খাঁ। তার সমাধি স্থান রামপাশা গ্রামে হাসন রাজার পিতার পাশে অবস্থিত।

হাসন রাজার প্রপিতামহ রাজা বীরেন্দ্র চন্দ্র সিংহ দেব আরবি ও ফার্সি ভাষায় জ্ঞানার্জন করে ইসলাম ধর্মের মাহাত্ম্যে আস্থা স্থাপন করেন। মুসলমান হয়ে তিনি তার নাম পরিবর্তন করে রাখেন, বাবু খাঁন। হাসন রাজার পিতামহ আনোয়ার খাঁনকে নবাবী আমলে কৌড়িয়া পরগনার (সিলেট) রাজস্ব আদায়কারী বা ‘চৌধুরী’ উপাধি দেওয়া হয়। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের (১৭৯৩ খ্রিঃ) আগে থেকেই তিনি নামের শেষে ‘চৌধুরী’ লিখে আসছেন। সিলেট ডিস্ট্রিক্ট রেকর্ড (ভলিউম নং দুই) এ তার প্রমাণ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে হাসন রাজার পিতা দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরীকে ইংরেজ সরকারের পক্ষ থেকে সিলেটের তৎকালীন কালেক্টর ‘দেওয়ান’ উপাধি ব্যবহার করার লিখিত অনুমতি প্রদান করেন। মরমি কবি হাসন রাজার পূর্ব পুরুষেরা আর্য বংশোদ্ভূত ক্ষত্রীয় ছিলেন। তারা যুক্ত প্রদেশের অযোধ্যা থেকে যশোর হয়ে সিলেটে এসে বসতি স্থাপন করেন। তাদের পূর্ব পুরুষ রাজা বিজয় সিংহ দেব তার পূর্ব পুরুষ রামচন্দ্র সিংহের নামানুসারে বর্তমান বিশ্বনাথ উপজেলার অন্তর্গত রামপাশা গ্রামের গোড়াপত্তন করেন। হাসন রাজার পিতা দেওয়ান আলী রাজা লক্ষণশ্রীর জমিদার আমির চৌধুরীর মৃত্যুর পর তার বিধবা পত্নী হুরমত জাহান বানুকে বিয়ে করে লক্ষণশ্রী জমিদারি লাভ করেন।

ইংরেজ শাসনামলে হাসন রাজার পিতা বৃহত্তর সিলেটের বিখ্যাত জমিদার ছিলেন। সিলেটের বিশ্বনাথ থানার কৌড়িয়া পরগনার বিশাল রামপাশা এস্টেট ছাড়াও সুনামগঞ্জের লক্ষণশ্রী, চামতলা, মহারাম, পাগলা, লাউড় ও বর্তমান ভারতের করিমগঞ্জের অনেক সম্পত্তির মালিক ছিলেন। তাদের সম্পত্তির পরিমাণ আনুমানিক ৩-৫ লাখ বিঘা ছিল। কিশোর বয়সে তিনি তার বৈমাত্রেয় জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা দেওয়ান ওবেদুর রাজাকে হারান। এ শোকের চল্লিশ দিন কাটার আগেই তার পিতা দেওয়ান আলী রাজা মৃত্যুবরণ করেন। ওই সময় তার মা হুরমত জাহান বানু তাকে জমিদারি দেখার ভার দেন। অল্প বয়সে এত সম্পত্তির মালিক হওয়ায় কিছুটা আবেগহীন বিলাসী জীবনযাপনের দিকে ধাবিত হন। তিনি ভাওয়ালী নৌকা এবং ঘোড়ায় চড়তে পছন্দ করতেন। জীবনের প্রথম পর্যায়ে তিনি ইংরেজবিদ্বেষী ছিলেন। পরাধীনতা পছন্দ করতেন না। তিনি তার এস্টেটের জন্য ইংরেজ ম্যানেজার (মিস্টার লিটন) ও দেহরক্ষী রেখেছিলেন।

তারপরেও তার ভাই-পিতার মৃত্যু তার মনে বিরাট দাগ কেটেছিল। ওই সময় সিলেট অঞ্চলে ১৮৯৭ সালে বিরাট ভূমিকম্প হয়েছিল। এ ভূমিকম্প তার অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে তুলেছিল এবং গভীরভাবে এই নশ্বর পৃথিবীতে মনেপ্রাণে আল্লাহর অস্তিত্ব অনুভব করেছিলেন। হাসন রাজা বলেন—

‘ভৈসালের বৎসরে বন্ধে দরশন দিল রে

দয়া করিয়া আমার সঙ্গে কথাবার্তা কইল রে।

তুমি আমার, আমি তোমার, বন্ধে যে বলিলরে

আমার দুঃখের কথা শুনিয়া বন্ধের দয়া হইলরে।’

তারপরে তিমি মরমি সংগীত রচনা আরম্ভ করলেন। ভ্রমণবিলাসী হাসন রাজা ভারতের বিভিন্ন মাজারে যাতায়াত শুরু করলেন। বিশেষ করে দিল্লির নিজাম উদ্দীন (রহ.) আজমীরের খাজা মঈনউদ্দীন চিশতী (রহ.) ও সেলিম চিশতী (রহ.) এর মাজারে যাতায়াত করতেন। তিনি চিশতীয়া তরিকার মৌলানা সৈয়দ মাহমুদ বাগদাদীর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। হাসন রাজা বলেন—

‘হাসন রাজা বলে মুর্শিদ কর তার উপায়।

ভব সিন্ধু উদ্ধারিয়া, রাখ রাঙ্গা পায়।’

‘আমি যাইমুরে যাইমুরে আল্লাহর সঙ্গে

...........................................

হাসন রাজা আল্লাহ্ বিনে কিছু নাহি মাঙ্গে।’

হাসন রাজা আরও বলেন—

‘হাসন রাজায় কয়, আমি কিছু নয়রে, আমি কিছু নয়

অন্তরে বাহিরে দেখি কেবল দয়াময়।’

মরমি কবি হাসন-রাজা লক্ষণশ্রী ও রামপাশাকে তার দেহের অঙ্গের দুচোখ মনে করতেন। হাসন রাজা বর্ষাকালে লক্ষণশ্রীর সুরমা নদী ও রামপাশার কাপনা নদী দিয়ে নৌকায় ভ্রমণ করতেন। তিনি বছরে ছয় মাস লক্ষণশ্রী ও বাকি ছয় মাস রামপাশাতে অবস্থান করতেন। তিনি রামপাশা ও লক্ষণশ্রী গ্রামকে নিয়ে অনেক গান রচনা করেন।

নয়ন তুলিয়ে একবার হের।

প্রাণ বাঁচাও দেখা দিয়া \

চরণতলে পাইব বাসা।

ছাড়িয়া আমি রামপাশা, থাকতাম চরণ ধরিয়া \

 

হাসন রাজা কান্দিয়া বলে (করি) রামপাশার উন্নতি।

চিরকাল করিবায় নি হাসন রামপাশায় বসতি\

অত্যন্ত দুঃখের বিষয় মরমি কবি হাসন রাজা সম্পর্কে যতটুকু গবেষণা করার কথা ছিল ততটুকু এখন পর্যন্ত হয়নি। হাসন রাজা শুধু পারিবারিক বেষ্টনীতে আবদ্ধ মরমি কবি নন। তিনি সর্বসাধারণের কবি ও আপনজন।

দেওয়ান হাসন রাজা দানশীল হলেও ছন্নছাড়া, খামখেয়ালী জমিদার ছিলেন। দুর্ভিক্ষ ও মহামারীতে মুক্ত হস্তে দান করতেন বটে, তবে ভণ্ডপীর দরবেশদেরও পর্যাপ্ত টাকা কড়ি, এমনকি হাতি ঘোড়া পর্যন্ত দান করতে দেখা গেছে। হাসন রাজা ইচ্ছা করলেই প্রাসাদতুল্য দালান কোঠা তৈরি করতে পারতেন বটে। কিন্তু তিনি কস্মিনকালেও ঘরবাড়ির প্রতি লক্ষ দিতেন না। তিনি তার গানের ভিতর দিয়ে নিজেই বর্ণনা করেছেন—

‘লোকে বলে বলেরে।

ঘরবাড়ী ভালা নায় আমার \

কি ঘর বানাইমু আমি।

শূন্যের মাঝার \

 

হাসন রাজা জানতো যদি।

বাঁচব কতদিন \

বানাইত দালান কোঠা।

করিয়া রঙ্গীন \’

 

শৌখিন হাসন রাজা কুড়া, ডাহুক, দোয়েল এবং ঘোড়া দৌড়ানো নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। হাসন রাজার ঘোড়া ‘জংবাহাদুর’ ঢাকার নবাব আহসান উল্লাহর ঘোড়া ‘চান্দ মুশকী’কে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে প্রতিযোগিতায় হারায়। তারপরও তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব অক্ষুণ্ন ছিল। হাসন রাজা প্রতি বছর নৌকাবাইচের আয়োজন করতেন। সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীতে তিনি নৌকাবাইচের আয়োজন করতেন। নৌকাবাইচে তার রচিত গান গাওয়া হতো।

হাসন রাজার কিছু খেয়ালী ঝোঁক ছিল। তিনি কোনো দুঃসাহসী কাজে ভীত হতেন না। শিকারে গেলে বাঘ কিংবা হিংস্র প্রাণিকে ভয় পেতেন না। আবার কখনো অতি সাধারণ বিষয়ে বিচলিত ও অস্থির হয়ে পড়তেন। যেমন কোথাও রওয়ানা হওয়ার পথে ঘোড়া হ্রেষা ধ্বনি করলে তিনি হতাশ ও শংকিত হয়ে পড়তেন এবং যাত্রা ভঙ্গ করতেন। তার সময় বাতিক ও বার বাতিকের কারণে প্রায়ই বিচলিত থাকতেন। শুক্রবার নামাজ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত কোনো কাজ শুরু করতে পছন্দ করতেন না। পুত্র-কন্যা ও নাতি নাতনিদের পরামর্শ দিতেন শ্লোকের ছলে। যেমন—‘বাদ জুম্মা কর কাম

তার জিম্মা শাহ নিজাম (রহ.)।’

দিনের শুভ-অশুভ দেখতে গিয়ে তিনি বলেছেন—

‘শনির ঊষা, রবির শেষ

মুণ্ডে মাথা ভ্রমে দেশ।’

তার ‘শৌখিন বাহার’ গ্রন্থে অসংখ্য বাতিক ও শ্লোক আমরা দেখতে পাই—

‘স্ত্রী-নায়ক, শিশু নায়ক, ভৃত্য-নায়ক হইল

নিশ্চয় জানিও তার সংসার গেল।’

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম ব্যক্তি যিনি মরমি গ্রাম্য কবি হাসন রাজার যথার্থ মূল্যায়ন করেন এবং ভারত ও বিশ্বসভায় তার গানকে পরিচয় করিয়ে দেন। দেওয়ান হাসন রাজার বহুল পরিচিত গান কবিগুরু রবীন্দ্রনাথও বেশি পছন্দ করতেন। তিনি তার ১৯৩১ সালে লন্ডনের ‘ফিলসফিক্যাল কনফারেন্স এবং হিবার্ট লেকচার’ এ হাসন রাজার গানের অংশবিশেষ ইংরেজিতে অনুবাদ করে উদ্ধৃত করেন।

মম আঁখি হইতে পয়দা হইল।

আসমান জমিন \

শরীরে করিলে পয়দা শক্ত আর নরম।

আর পয়দা করিয়াছ ঠাণ্ডা আর গরম \

নাকে পয়দা খুশবু ও বদ্বয়।

দিলেতে হইল পয়দা \

মোহাম্মদী দ্বীন।

 

নোবেল প্রাইজ জয়ী রমা রোলা ফরাসি ভাষায় ‘হাসন উদাস’ গ্রন্থখানা অনুবাদ করতে শুরু করেন। কিন্তু গ্রন্থখানার অনুবাদ শেষ হওয়ার আগে তার জীবন প্রদীপ নিভে গিয়ে শেষ হয়ে যায়। দিন শেষ হয় অনুবাদ আর শেষ হলো না। বাংলাদেশের প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ হাসন রাজার গানের ভক্ত ছিলেন। ১৯৯৪ সালে তিনি সেলিম চৌধুরীকে দিয়ে ‘বাউলা কে বানাইলরে’ গানের সিডি বের করেন। তার জনপ্রিয় নাটক ‘আজ রবিবার’ নাটকের প্রতি পর্বে হাসন রাজার গান সন্নিবেশিত করে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির মাঝে হাসন রাজার গান জনপ্রিয় করেছেন। তিনি হাসন রাজার উপন্যাস লেখার প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন। কিন্তু তিনি আর সে সময় পাননি।

মরমি কবি হাসন রাজার চার ছেলে (মরহুম খান বাহাদুর দেওয়ান গণিউর রাজা, মরহুম দেওয়ান হাসিনুর রাজা, মরহুম খান বাহাদুর দেওয়ান একলিমুর রাজা (কাব্যবিশারদ) ও  মরহুম দেওয়ান আপ্তাবুর রাজা। তারা প্রত্যেকে স্ব স্ব প্রতিভায় উজ্জ্বল ছিলেন। তাদের মধ্যে দেওয়ান গণিউর রাজা, একলিমুর রাজা ও আপ্তাবুর রাজা গীতিকার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। হাসন রাজার বৈমাত্রেয় বোন হাজি ছহিফা বানু সিলেটের প্রথম মহিলা কবি ও বিশিষ্ট বক্তা। তার গানের বই ‘ছহিফা সঙ্গীত’ বিশেষভাবে সমাদৃত হয়েছিল। বিশেষ করে দেওয়ান একলিমুর রাজা অনেক গান, কবিতা ও উপন্যাস রচনা করেছেন। ভারতের নব দ্বীপের সারস্বত সমাজ তাকে কাব্যবিশারদ উপাধি দ্বারা সম্মানিত করেন।

মেঘে মেঘে অনেক বেলা হয়েছে। আজ আমাদের সংস্কৃতি চরম দৈন্যতার শিকার। সংস্কৃতিতে যোগ হয়েছে অপসংস্কৃতি। আধুনিকতার নামে ভিনদেশি সংস্কৃতির প্রভাবে আমরা হারিয়ে ফেলেছি আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্যতা। নতুন প্রজন্ম আমাদের সোনালি অতীত সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য থেকে বিস্মৃত হচ্ছে। তারা হয়তো প্রকৃতভাবে জানে না আমাদের সংস্কৃতির উৎস কোথায়? আমরা বাঙালি; আমাদের হৃদয় হতে যে কথা-সুর, গান-গল্প উৎসারিত হয় তা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি। আমি আশা করি আমাদের বর্তমান প্রজন্ম তাদের গৌরবান্বিত অতীত সংস্কৃতির দিকে নজর দেবে।.

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমোকে ভোট দিতে বললেন ট্রাম্প
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমোকে ভোট দিতে বললেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ
তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা
নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

সড়কে গর্ত খানাখন্দ
সড়কে গর্ত খানাখন্দ

দেশগ্রাম

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম