শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

চানাচুরওয়ালা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
চানাচুরওয়ালা

যাত্রীবোঝাই ট্রেন, রেললাইন, রেলস্টেশন আর প্ল্যাটফরমে গিজগিজ করা মানুষ এসব দেখতে দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে হোসেন মিয়া। ট্রেন দেখলে আগে যেমন একটু ভয় ভয় লাগত এখন তার কাছে একদম পানিভাত মনে হয়। এটা কিচ্ছু না। ট্রেনটা পাগলা হাতির মতন চিৎকার করতে করতে যখন স্টেশনে প্রবেশ করে তখন সকলেই সতর্ক হয়ে গেলেও হোসেনের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই, তার মধ্যে ভয়-ডরের কোনো বালাই নেই। সে নবাবের মতন ধীরে সুস্থে লাইনটা পার হয়ে যায়। তার যেনো নির্বিকার একটা ভাব-সাব। ইদানীং সে অনর্থক এবং একবারে অপ্রয়োজনেই এটা করে। তখন দু’পাশ থেকে কিছু মানুষ তার নাম ধরে ডাকতে থাকে,

হোসেন তাড়াতাড়ি পার হও, ট্রেন চলে আসছে ইত্যাদি। কেউ কেউ বলে,

ও তো দেখছি একদিন ট্রেনে কাটা পড়েই মরবে---

একদিন স্থানীয় একজন মুরব্বি রাগত স্বরে বলেছিলেন, ‘মনে হয় তোর জন্য ট্রেনেকাটা মরণটা লেখা হয়ে গেছে’।

হোসেন বিরক্ত হয়। উত্তর দেয়,

‘ট্রেন কী উড়াল দিয়া আইবে? ভয়ের কি আছে? বিশটা বছর তো এই গাড়ির ওপরেই কাটাইছি, কিছু হইলে আগেই হইত। আমারে সাবধান করা লাগবে না বরঞ্চ আপনারা সাবধানে থাইকেন’।

২.

দশ বছর বয়স থেকেই হোসেন শিশু চানাচুরওয়ালা। ট্রেনের ফেরিওয়ালা হিসেবে চানাচুর বিক্রি করে। চানাচুরের টিনের বাক্সটা গামছার ফিতা দিয়ে গলায় ঝুলিয়ে- ‘গরম মচমচে চানাচুর লাগবে চানাচুর।’ সুন্দর সুরেলা আওয়াজ তুলে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

হোসেনের বাক্সটা বেশ পরিষ্কার ঝকঝকে ও তেলতেলে, সামনের দিকটা সাদা ও স্বচ্ছ কাচ দিয়ে ঢাকা। দূর থেকে চিনাবাদাম মিশ্রিত হলুদ রঙের চানাচুরগুলো দেখা যায়। দু’পাশে ছোট ছোট কৌটা রাখা আছে, কোনোটায় গুঁড়ো পিঁয়াজ-মরিচ, কোনোটায় বিট লবণ, কোনোটায় এক্সট্রা চিনাবাদাম থাকে। অল্প বয়েসী চানাচুর বিক্রেতা হিসেবে হোসেনের নাম আছে। তার হাতের আঙুল ও মুখ সমান গতিতে চলে। তার বেচাকেনাও অন্যদের চেয়ে বেশি। তাই এই বয়সেই সে সংসারের হাল ধরে নেয়। স্কুলে গিয়ে লেখাপড়া করার কোনো সুযোগই হয়নি তার।

৩.

হোসেনের বাবা আজিজ মিয়া এলাকার একজন দিনমজুর শ্রেণির মানুষ। সে কখনো চায় নাই তার একমাত্র ছেলে একজন চানাচুরওয়ালা হোক। সমাজের দৃষ্টিতে চানাচুরওয়ালা পেশাটা পছন্দসই নয়। এর চেয়ে গ্রামের দিনমজুরের সম্মান অনেক বেশি। কিন্তু ছেলে তা বুঝতে চায় না। কারণ চানাচুর বিক্রিতে লাভ ও রোজগার ভালো। তাছাড়া ট্রেনে করে সারাদিন ঘুরে বেড়ানো যায়। গায়ে কাদামাটি লাগার সুযোগ নেই। স্বাধীন পেশা এটা। তাই হোসেন তার নিজের কাজ নিজেই বেছে নেয়। তবে এতে তার মা জমিলা খাতুনের মৌন সম্মতি আছে এবং জমিলাই ছেলের প্রতিদিনের চানাচুর তৈরির দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেয়। এখানে বাবার ইচ্ছা বা মতামত বেশি গুরুত্ব পায় না। মা ও ছেলে উভয়ই খুশি। আগের টানাপড়েনের সংসার এখন ভালো চলছে।

হোসেন ধীরে ধীরে বড়ো হচ্ছে। এ যেনো ট্রেনের চাকায় বাধা বালকের জনান্তিকে বেড়ে ওঠা। ট্রেনে ঘোরা জীবন বলে কথা। এরই মধ্যে তার সমবয়সী কিছু বন্ধু ও পরিচিত জন হয়েছে। বাড়ির কাছে স্টেশন থাকায় রাত বিরাতেও আসা যাওয়ার কোনো অসুবিধা নেই। অনেক সময় স্টেশনের প্ল্যাটফরমে গাড়ি এসে থামলেও হোসেন সহজেই ধরে ফেলতে পারে। সে এখন ভৈরববাজার থেকে ময়মনসিংহের গৌরীপুর জং পর্যন্ত দৈনিক আপ-ডাউন করে। ট্রেনের নিত্যদিনের যাত্রী এবং কর্মচারীগণও তাকে চিনে গেছে। শুধু ট্রেনের কম্পার্টম্যান্টের ভিতরে নয় তাকে মাঝেমধ্যে ছাদেও উঠতে হয়। ছাদের নিম্ন আয়ের যাত্রীদের কাছেও তার চানাচুর পৌঁছাতে হবে। গলায় বাক্স নিয়ে হোসেন বানরের মতো চোখের পলকে ট্রেনের ছাদে ওঠে আর নামে। তার বাড়ন্ত শরীর আর বেতের মতন হাত পা বিদ্যুৎগতিতে চলে। চলন্ত ট্রেনের ছাদ বরাবর সে হাঁটে, গান গায়, এক বগি থেকে অন্য বগিতে নির্ভয়ে লাফিয়ে পার হয়ে যায়। এটা তার কাছে খুব সহজ একটা কাজ বলে মনে হয়। পড়ে যাবার দুশ্চিন্তা কখনো তার মনে উঁকি দেয় না। ভৈরববাজার থেকে উত্তর দিকে সররাচর, কিশোরগঞ্জ, আঠারো বাড়ি বা গৌরীপুর স্টেশনে ট্রেন থামলে সে সচরাচর নিচে নামে এবং দুপুরের জন্য হালকা লাঞ্চ করে নেয়। এটাও তার প্রতিদিনের রুটিনের মতন। তাছাড়া এ স্টেশনগুলো তুলনামূলকভাবে বড়ো এবং জনবহুল। তবে সে সবচেয়ে বেশি সময় পায় গৌরীপুর ও ভৈরববাজারে। এ দু’জায়গায় ট্রেনের ইঞ্জিনকে সামনে পিছে আনতে বাধ্য হয়।

৪.

হোসেন এখন অনেক পরিচিত এক চানাচুর-বালক। অনেকে তাকে নাম ধরে ডাক দেয়-চিৎকার করে বলে, ‘ওই হোসেন এদিকে আয়, ভালো করে পিঁয়াজ মরিচসহ চানাচুর দে’। হোসেনের মুখে কোনো ক্লান্তির ছাপ নেই, অবসাদ নেই, টগবগে তরুণ। তারুণ্যের শক্তিকে বলীয়ান সে। যুবক হওয়ার পথে এগিয়ে তার বয়স। এখন বেশি দৌড়াদৌড়ি মানে বেশি আয়-রোজগার। এভাবে বছরের পর বছর হোসেন চানাচুর বিক্রি করে চলেছে। কিন্তু ট্রেনে দুর্ঘটনার কোনো ইতিহাস নেই তার জীবনে। একবার শুধু গছিহাটা স্টেশনের প্ল্যাটফরমে কালু নামের লম্বা মতন এক বদমাশ কুলির মাথার বস্তার সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে তার গলার চানাচুরের বাক্সটা পড়ে গিয়ে কাচটা ভেঙে গিয়েছিল এবং কিছু মাল নষ্ট হয়েছিল। আর কোনো এক্সিডেন্ট রেকর্ড নাই। সে বারও তার নিজের কোনো দোষ ছিল না, সে তার মতন চানাচুর বিক্রি করছিল। কুলি বেটাই খারাপ মানুষ ছিল, সে জেনেশুনেই ধাক্কা দেয়। ঘটনা জানার পর, সে দিন হোসেনের মা-ও কালুর ব্যাপারে নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে নালিশ করেছিল। দিন যায় সপ্তাহ যায়, হোসেন মাঝে মাঝে কালু কুলিকে গচিহাটা স্টেশনে দাঁড়িয়ে বিড়ি টানতে দ্যাখে। কিন্তু সে একদিন জানতে পারে, সেই কুলি কালুমিয়া কয়েক দিনের ব্যবধানে মারাত্মক এক অজানা রোগে আক্রান্ত হয়ে ঘরবন্দি হয়ে পড়ে আছে। কী আচানক বিচার! তার নাকি কোনো চিকিৎসা নাই। একেই বলে প্রকৃতির বিচার।

আরেকবার হয়েছিল, তিনটা জিআরপি পুলিশের কনস্টেবল একসঙ্গে ফন্দি করে তার অনেক চানাচুর খেয়ে পয়সা না দিয়ে চলে গেছিল। পয়সা চাইলে তারা তাকে গাড়ি থেকে ফেলে দিতে চাইছিল। কিন্তু হোসেন কোনো অভিশাপ না দিয়ে এদেরকে মাফ করে দেয়। কারণ এরা রাতদিন ট্রেনেই থাকে এবং সব সময় দেখা সাক্ষাৎ হয়ে যায়। তাছাড়া পানিতে বাস করে কুমিরের সঙ্গে মুখ কালা করা যায় না।

৫.

দেখতে দেখতে হোসেনের বয়স এখন বিশ বছর। বাবা আর কাজকর্ম তেমন করতে পারে না। বয়স যত না এর চেয়ে বেশি অসুস্থতা তার। অ্যাজমা শ্বাসকষ্ট রোগ। এখন ছেলের রোজগারের ওপরই সংসার। তবুও মা-বাবার চিন্তা হোসেনের বিয়ে দিতে হবে। এটা তাদের ওপর ফরজ। এ ছাড়া ছেলেটা কত বছর ধরে ট্রেনে ট্রেনে দৌড়াচ্ছে, তারও একটা সংসার হলে বাবা নাতি-নাতনি দেখে যেতে পারবে।

একদিন ঘটা করেই গ্রামের কিছু আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীকে নিয়ে হোসেনের বিয়ের কথাবার্তা পাকা হলো। আগামী মাসেই বিয়ে। গ্রামের এক গরিব চাষির মেয়ে। গরিব হলেও এদের জাত বংশ ভালো। এক সময় এরা এলাকার মাথা ছিল। মানুষের সময় তো সমান যায় না। পাত্রীর নাম জোছনা বেগম। লেখাপড়া নাই তবে আরবি পড়া জানে এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। স্বভাব চরিত্রে খুব সুনাম আছে। রান্নাবান্নার কাজে দক্ষ।

হোসেন সিদ্ধান্ত নিল, বিয়ের পরেও সে তার নিত্যনৈমিত্তিক ট্রেনের কাজ একদিনের জন্যও কামাই দেবে না। প্রতিদিনের মতো ভোরের ট্রেন ধরতে হবে। এখন তার মাথার ওপরের বোঝা আরও ভারী হয়েছে। মা বাবা, নিজের স্ত্রীসহ সংসারে একজন মানুষ বৃদ্ধি পেয়েছে। তাকে আরও অধিক পরিশ্রম করতে হবে। চানাচুর ভাজায় এবার মা’র সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন বউ। এবার যেনো সুখী ও ভালো সময়ের মুখ দেখছে হোসেনদের গোটা পরিবার। পাড়াপড়শিতে বলাবলিও করছে, হোসেনের বউয়ের রাশি ভালো। তারা এখন আগের চেয়ে হাসিখুশি এবং সংসারে স্বাচ্ছন্দ্য ফিরে এসেছে। বছর দুই এমনি করে কেটে যায়। পরিবারে আরেকজন সদস্য যোগ হয়। তার ঘরের আলো হয়ে আসে একটা ছেলে সন্তান। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, মাত্র সাত দিনের জন্য অসুস্থ বাবা আজিজ মিয়া নাতির মুখ দেখে যেতে পারেনি। বাবার মৃত্যুর সপ্তাহের মধ্যেই হোসেনের পুত্রসন্তান জন্ম নেয়। লোকে তাকে সান্ত¡না দিয়ে বলছে, আল্লাহ হোসেনের বাবাকে নিয়ে গিয়ে আরেকটা বাবাকে পাঠিয়েছে। এসব কথায় হোসেন খুব শান্তি পায়, তার শোক-তাপ সবকিছু নিমিষে ভুলে যায়। প্রকাশ না করলেও বাবার জন্য দিবানিশি তার গুমরে গুমরে প্রাণ কাঁদে। নীরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলে। ইদানীং সে প্রায়ই অন্য মনস্ক হয়ে যায়। বেঁচে থাকতে বাবাকে সে অনেক কষ্ট দিয়েছে, কথা শুনে নাই, বারবার ট্রেনের চানাচুরের ব্যবসা ছাড়তে বলেছে তা-ও মানে নাই ইত্যাদি। আজ তার খুব মনে পড়ছে, অসুস্থ ও গরিব বাবার কথা। বাবার মুখটা বারবার তার চোখের সামনে ভেসে আসলে ট্রেন ছেড়ে ভরদুপুর বেলায় নান্দাইল রেলস্টেশনের পেছনের বয়স্ক কৃষ্ণচূড়া গাছটার তলায় বসে অনেকক্ষণ কেঁদেছিল হোসেন। তখন বাবার জন্য ভালো ওষুধ পথ্য কিনে দিতে পারেনি। ভালো খাবার দিতে পারেনি এসব কথাই মনে পড়ছিল। যাক এখন নিজের ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে বাবাকে ভুলতে চায় হোসেন। বাবা তো কারও চিরকাল থাকবে না, এটাই দুনিয়ার রীতি।

৬.

সারা দিন ট্রেন দৌড়ানোর পর আজ হোসেনের মুখের ওপর একটা কালো বিষণœতার ছাপ পড়ে আছে। এটা কখনো হয় না। দীর্ঘদিনের ট্রেন চলাচলে এমনটা আগে কেউ দেখেনি। রাতে ঘরে ফিরতেই মা জমিলা খাতুনের মনটা নড়ে উঠলো। তার ভিতরটায় হু হু করে বাজলো। ছেলের মুখ তো মায়ের মন। এটাই দুনিয়ার রীতি হয়ে আছে।

বাবা, তোমার কিছু হইছে?

না মা, আজ মনটা কেমন যেনো অস্থির অস্থির লাগছে। ভাবছি চানাচুরের ব্যবসাটা আর করব না।

মা বিচলিত।

কোনো সমস্যা হইছে কি না, পুলিশ বা ছিনতাইকারী ধরছে কিনা- এসব কথা একের পর এক জিজ্ঞেস করে চলেছে মা।

হোসেন বললো,

মা, বাবা কখনো চাইত না আমি চানাচুর বিক্রি কইরা চলি। জীবদ্দশায় বাবার কথা রাখতে পারি নাই। এইবার সিদ্ধান্ত নিতে চাই, বাজারে তরিতরকারি ও সবজির ব্যবসা করব।

আচ্ছা বাবা, তুমি যা চাও তা-ই কইরো। তোমার ওপর আমরা কিছু জোর করবো না।

হোসেন তার স্ত্রীকেও তার সিদ্ধান্তের কথা জানায়।

স্ত্রীও তার নতুন ব্যবসার কথায় মৌন সম্মতি দেয়। কারণ চানাচুরওয়ালার বউ কথাটা শুনতে তারও কখনো ভালো লাগেনি। বরং সবজির ব্যবসাটাই ভালো হবে। এতে সম্মান বেশি আছে।

হোসেন ভাবছে, এবার দুয়েক দিন বিশ্রাম নিয়ে নতুন ব্যবসায় মন দিবে।

৭.

বিকাল থেকে মানিকখালী রেলস্টেশন ও তৎসংলগ্ন প্ল্যাটফরমের চা স্টলে এমনিতেই নানা শ্রেণির মানুষের জটলা লেগে থাকে। এরা বেশির ভাগ উদ্দেশ্যবিহীন ও কর্মহীন। দিনের শেষে সন্ধ্যা বেলায় ট্রেনের আসা-যাওয়া দেখে, মানুষজন দেখে। অনেক দিন পরে হোসেন আজই ট্রেনে চড়েনি। তাই সেও আর ১০ জনের মতো সূর্যাস্তের আগে স্টেশনে গিয়ে হাঁটছে, এর-ওর সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ, কথাবার্তা বলছে। এখন থেকে আর ট্রেনে ফেরি করে চানাচুর বিক্রি করবে না তা-ও দু’চার জনকে জানাচ্ছে। তাছাড়া নতুন ব্যবসা শুরু করার বিষয়ে পরামর্শ নিচ্ছে। ভাবছে শাক-সবজির ব্যবসার জন্যও একটা পুঁজির দরকার এবং বাজারে বসার জন্য একটু জায়গারও ব্যবস্থা করতে হবে। এলাকার মুরব্বি, বাজার কমিটির নেতা, মেম্বার গণ্যমান্যদের সঙ্গে দেখা করতে হবে ইত্যাদি নিয়ে চিন্তা করছে।

৮.

আজকের আবহাওয়াটাও চমৎকার, যাকে বলে নাতিশীতোষ্ণ। সন্ধ্যার পর পর বিনা কারণেই স্টেশনে অন্য দিনের চেয়ে অতিরিক্ত লোকসমাগম হয়েছে। তখন ভৈরববাজারের দিক থেকে একটা লোকাল ট্রেন আসার কথা থাকলেও আজ হঠাৎ কী কারণে একটা স্টেশন আগেই ওটাকে থামিয়ে রেখে চিটাগং থেকে আসা বাহাদুরাবাদ মেইল ট্রেনকে পাস করে দিচ্ছে স্টেশন মাস্টার। কেউ বলতে পারছে না, অসময়ে এই মেইলট্রেন কেন? দুর্ঘটনায় কোনো লাইন বন্ধ হয়েছে কী? তা-ও বলতে পারছে না।  এ ট্রেন আবার সব স্টেশনে নয়, কেবল দু’চারটা বড় স্টেশনে থামে। ননস্টপ মেইলট্রেন এবং দ্রুত গতিসম্পন্ন হওয়ায় খুব তাড়াতাড়ি চলে আসে। এসব তখন হোসেনের মাথায় নেই, তার চিন্তা কেবল আগামীকাল থেকে সবজির দোকান চালু করা। হর্ন বাজিয়ে ট্রেনটা দৈত্য-দানবের মতন স্টেশনের কাছাকাছি চলে আসছে, সেটা দেখেও হোসেন আনমনা হয়ে ওপারে যেতে চাচ্ছে। তবে আজ চিৎকার করে তাকে কেউ বাধা দিচ্ছে না। তার হিসাব, ‘সারা জীবনে কত হাজারবার লাইন ক্রস করে আসলাম গেলাম কখনো কোনো সমস্যা হইল না, আর এটা তো মাত্র দুই-তিন সেকেন্ডের ব্যাপার’। এ কথা ভেবে হোসেন যেই লাইনটা পার হতে যাচ্ছে অমনি ঝন্ করে একটা ছোট্ট শব্দ হলো। আলোআঁধারির মধ্যে কেউ দেখল বা দেখলো না। এমনকি দ্রুতগামী ট্রেনের আলোতে দু’পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ভাসমান মানুষের কারো তেমন একাগ্র দৃষ্টিও ছিল না। পলকের ভিতরে ট্রেনটা পার হয়ে গেলে তাৎক্ষণিক কিছু মানুষ চিৎকার করতে করতে দৌড়ে যাচ্ছে, বলাবলি করছিল, এই মাত্র কে একজন ট্রেনে কাটা পড়েছে। হোসেনের পা দুইটা শরীর থেকে ছিটকে গিয়ে খানিকটা দূরে পড়ে আছে। তার অর্ধেক শরীর থেকে টিপকলের পানির মতন লাল রক্ত বের হয়ে রেললাইনের পাথরের চিপায় বেড়ে ওঠা সবুজ ঘাসকে ভিজিয়ে দিচ্ছে। তখনো হোসেনের বিচ্ছিন্ন হওয়া দেহখানি থরথর করে কাঁপছিল। তার কালো চোখ দুটো আকাশের দিকে উন্মীলিত, তবে মুখে কোনো ভাষা ছিল না। আশ্চর্য! কাছে এসে টর্চের হলুদ আলোয় তার মুখটা দেখে স্থানীয় দর্শকদের সবাই তাকে চিনে ফেললো। আরে, ও তো দেখছি, পশ্চিমপাড়ার আজিজ মিয়ার একমাত্র ছেলে চানাচুরওয়ালা হোসেন। কিন্তু তার চানাচুরের বাক্সটা গেল কোথায়? 

 

                লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
টান
টান
মৎস্যকুমারী জলাধারে
মৎস্যকুমারী জলাধারে
বৃষ্টি যখন এসেছিল
বৃষ্টি যখন এসেছিল
ওটুকু আকাশ আমার
ওটুকু আকাশ আমার
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
মাইন্ডসেট
মাইন্ডসেট
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন