শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ

কাজী মোহাম্মদ আলমগীর
প্রিন্ট ভার্সন
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ

গল্প

লোকটি একা ধূলিময় প্রান্তরে বসে ভাবছিল। দুঃখে এখানকার মানুষ এভাবে ভাবতে অভ্যস্ত। কেন সে তাঁর কন্যাকে হত্যা করল; অনুশোচনায় তাঁর অন্তর পুড়ে যাচ্ছিল। তাঁর শরীরের রং বদলে যাচ্ছিল। কোনো অলৌকিক ঘটনার মাধ্যমে তাঁর সমস্যার সমাধান হবে। বিপদে পড়লে তারা এভাবে অপেক্ষায় থাকে। কে আসবে সে জানে না। নিশ্চয় কেউ একজন আসবে। কারণ সে বিশ্বাসী।

সেই তিনি, যিনি বলেছিলেন তোমরা কেউ কাউকে মূর্খ মনে করো না, মহা প্রজ্ঞাবান তিনি- কন্যা সন্তান হত্যাকারীকে যুগপৎ সময়ে পেয়ে গেলেন। তিনিই এলেন। জ্যোতির্ময় আলো ঝলমল বদনে তিনি সৌম্যকান্তি দেহে বাতাসে ভর করে কোথা থেকে এলেন।

হন্তারক পিতার সম্মুখে দাঁড়ালেন। জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেমন আছো?

লোকটি সামান্য বিচলিত হলো। কিছুক্ষণ মুখে কোনো কথা এলো না তার। পরে বলল, আমি বেঁচে আছি, তাই বলতে হবে ভালো আছি, আপনার করুণায়। কিন্তু অনুশোচনায় পুড়ে যাচ্ছি। দুই রকম জীবন ধারণকারী আমি ভালো থাকি কী করে! আমি আমার মেয়েকে মূর্খ ভেবে হত্যা করে মহা অন্যায় করেছি। আমাকে এর থেকে মুক্তির পথ দেখান। আপনি নিশ্চয় শুধু ক্ষমার ভিতর দিয়ে আমাকে যন্ত্রণায় নিক্ষেপ করবেন না।

তিনি জানতে চান-, এখন তুমি কী করতে পারো?

আমি কী করতে পারি জানি না। আপনার সাহায্য চাই।

তুমি একজন মূর্খ মানুষ খুঁজে নিয়ে এসো। তারপর তোমার সঙ্গে কথা হবে। বলে প্রজ্ঞাবান চলে গেলেন।

কন্যা হন্তারক তার পরিচিত লোকজনকে জিজ্ঞেস করতে লাগলেন, তোমাদের মধ্যে কে আছো মূর্খ, যে আমার যন্ত্রণার ভাগ নেবে। কে আছো সেই সাহসী মূর্খ যে সবার সামনে দাঁড়িয়ে বলতে পারবে আমি মূর্খ। অন্তত আমার সঙ্গে যাবে মহান দয়াবানের সামনে মূর্খতার পরিচয় দিতে।

লোকজন তার আহ্বান শোনে আর অবাক দৃষ্টিতে তাকায়। লোকটা বলে কী! এখানে কেউ নিজকে মূর্খ মনে করে না। অনেক টাকার বিনিময়েও কেউ রাজি হবে না মূর্খ হতে। লোকটার মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে দেওয়া দরকার। এমন ডাক আমরা শুনতে চাই না।

এই আলোচনা আরও ঘন গভীর এবং জটিল হয়ে ওঠে এবং লোকজন বলে, তুমি কোন অধিকারে মূর্খ লোক খুঁজছো। তুমি কী আমাদের এত দিনের অর্জনকে মিথ্যে প্রমাণ করতে চাও। তুমি চিৎকার করে মূর্খ খুঁজবে না।

 

সে তখন সিদ্ধান্ত নেয় আর কোনো দিন মূর্খ খুঁজবে না। মনে করে সমাজে কোনো মূর্খ নেই। একটা পরিপাটি অমূর্খ পরিবেশকে সে কলুষিত করতে পারে না, এ অধিকার তার নেই। সে আবার বিস্তৃত ধূলির প্রান্তরে বসে চিন্তামগ্ন হয়। কোনো মূর্খ বন্ধুও যদি ভাগ্যে না থাকে তাহলে অনিঃশেষ ধূলিময় প্রান্তরই উত্তম। এখানে ভাবনাকে সীমাহীন দূরত্বে ছুড়ে দেওয়া যায়।

এমন মাঠে একদিন ধূলিঝড়ে সে বেঁচেছিল। যে তাঁকে বাঁচিয়েছে সেই ছেলেটিকে, সেই প্রেমিক যুবককে জিজ্ঞেস করলে কেমন হয়। ছেলেটি তো এ পথে আসা-যাওয়া করে।

ঘাতক পিতা অপেক্ষা করতে থাকে।

একদিন প্রেমিক যুবক এ পথে তাঁকে দেখে দ্রুত হাঁটতে শুরু করলে হন্তারক চিৎকার করে তাঁকে থামতে বলে, আরে যুবক দাঁড়াও, দাঁড়াও বলছি। তুমিও কি জেনে গেছো আমি মূর্খ খুঁজছি। কী বিপদ! কথা সব সময় বাতাসের আগে চলে। আমি বলছি না তুমি মূর্খ কিন্তু আমার সঙ্গে একটু কথা বলে যাও। দয়া করে থামো।

তারপর যুবক নিজের গতি মন্থর করে দাঁড়ায় এবং বলে আপনি কেমন আছেন?

সে বলে, নিজের মেয়েকে হত্যার পর কেউ ভালো থাকতে পারে?

তাঁর বোধের স্তরে আত্মজা হত্যার বেদনা দেখে যুবক আপ্লুত হয় তবু ধারালো প্রশ্ন করতে দেরি করে না।

কন্যা না হয়ে, অন্য কাউকে হত্যা করলে ভালো থাকা যায় তাহলে?

এমন অভিজ্ঞতা আমার এখনো হয়নি। তুমি আমাকে ঘৃণা করো তা বুঝতে পারলাম।

ঠিক আছে এখন বলুন কেন থামতে হলো আমাকে। আগে নিজের কথা বলি, আমি কৃষিকাজ করি। এবার বলুন, আমাদের বর্ধিত লোকজন কতভাবে ক্ষুন্নিবৃত্তি করে, আপনি কীভাবে করেন?

আমি কথা বিক্রি করি। আমি এক প্রেমিক-প্রেমিকার হত্যার গল্প বলি। মানুষ কেন জানি হত্যার গল্প শুনতে চায়। আমি তাঁদের মুখে মৃত্যু অঙ্কিত বীভৎস ছবি দেখি। আমি এক হন্তারক পিতার কথা বলি। যে পিতা তার কন্যাকে হত্যা করার পর প্রেমিককে কাছে পেয়ে জীবনের বিনিময়ে চার প্রাণ হরণ করেছে। তুমি ভাবছো, যে নিজের কন্যার হত্যার গল্প বলে দানাপানি জোগাড় করে তার আবার শোক কীসের। বিশ্বাস করো যতবার এই গল্প বলি, ততবার আমি শোকগ্রস্ত হই। অনুশোচনা আমাকে লতার মতো পেঁচিয়ে ধরে, লাফিয়ে ওঠে। আমি আরও বেশি বাচাল হয়ে ওঠি। হত্যাকারী বাচাল হলেও মুক্তি নেই।

যুবক বলে, আমি কী করতে পারি। বলে রাখি আমি কিন্তু এখন মূর্খ না।

তুমি কী আবার কারও প্রেমে নিমিজ্জিত?

না। সম্ভব না।

তাহলে তো তুমি মূর্খই রয়ে গেছো। চল আমার সঙ্গে, সেই মহান দয়াবান বলেছেন একজন মূর্খ নিয়ে গেলে আমাকে অনুশোচনা থেকে মুক্ত করে দেবেন। তুমি আমার মেয়েকে ভালোবাসতে শুধু এই কৃতজ্ঞতাবোধ থেকে চল।

ইতোমধ্যে আপনি লোভী হয়ে গেছেন।

জিঘাংসা এবং লোভ পাশাপাশি থাকে। মেয়ে জন্ম দিয়ে মেয়েকে যে মুক্তি দিতে হয় এ কথা ভুলে গিয়েছিলাম বলে হত্যা করেছিলাম।

আমার এতো জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। আমি যে এখনো আপনার গলা চেপে ধরিনি, এটাই আপনার ভাগ্য।

তাই তো, তাই তো, আরও বলছি, মন দিয়ে শোনো। আমিও তো চেয়েছিলাম, অপেক্ষায় ছিলাম সেদিন তুমি আমাকে হত্যা করবে। তুমি মূর্খ বলে হত্যা করনি।

না আপনার ধারণা ঠিক না। আমি আপনাকে হত্যা করলে যদি উদ্দিষ্ট ব্যক্তি ফিরে আসতো, তাহলে আপনাকে মুহূর্র্তে হত্যা করতাম।

ঠিক বলেছো। আমিও তখন নিহত হতে তোমাকে প্ররোচিত করতাম। তুমি ক্রোধের বশে আমাকে হত্যা করলে অন্যায় হতো না।

ন্যায়-অন্যায় জানি না। আমি আপনাকে ক্ষমাও করিনি হত্যাও করিনি। আমি যদি মূর্খ হই তবে মূর্খ।

বাহ! এই তো ভালো ছেলের মতো স্বীকার করলে তুমি মূর্খ। আহ! মূর্খ। শুনতে কতো ভালো লাগছে! চারদিক থেকে কত নতুন প্রাণ জেগে উঠছে। আচ্ছা বল তো- সবাই বলছে, আমাদের এখানে কেউ মূর্খ না। কোনো মূর্খ নেই। ছি! কী নোংরা গন্ধযুক্ত কথা। বমি আসে আমার। আমরা কি বুঝি না জ্ঞান কী। ছি! শুধু একে অন্যকে ঠকানো। তুমি বল তুমি যে নিজকে মূর্খ ভাবছো তোমার ভালো লাগছে না? ইস! আমার মেয়েটা যদি বেঁচে থাকত। কী চমৎকার মূর্খ জুটি হতে তোমরা দুজনে। চল আমার আর তর সইছে না। আমাকে রক্ষা কর।

একসঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যায় বৃদ্ধিপ্রাপ্ত লোকজনের কাছে সংবাদ পেঁৗঁছে, তারা দুজন ধূলিময় মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ সময় কথা বলছে। সম্পর্কে বিপরীত মেরুতে অবস্থানকারী দুজন লোক এতক্ষণ কথা বলতে পারে না। লোকজন এক এক করে তাদের দিকে আসতে থাকে। একসময় অনেক লোক তাদের ঘিরে ধরে। প্রশ্ন করে-

তোমরা দুজনে কোন বিষয়ে কথা বলছো? আমরা জানি আমাদের মধ্যে আর কেউ মূর্খ নেই। সুতরাং কথা লুকাছাপারও কিছু নেই।

তখন যুবক বলে, আমি কিছুক্ষণ আগে স্বীকার করেছি, আমিই একমাত্র ব্যক্তি যে এখনো মূর্খ আছি।

যুবকের কথা শুনে সবাই ছি ছি করে বলে, তুমি কৃষি কাজ জানো, আগে শিকার জানতে, তুমি কেন মূর্খ হবে!

যুবক বলে এখনো কাউকে নতুন করে ভালোবাসিনি, তাই আমি মূর্খ ছাড়া আর কী! আর ভালোবাসলেও মূর্খতা থেকে মুক্তির বিষয়টি ভিন্ন, আমি মনে করি মূর্খতা সরল জীবনের পূর্বশর্ত।

তার কথা শুনে সবাই একইরকম শব্দ করলে মৌমাছির গুঞ্জনের মতো শোনা যায়।

কে একজন বলে, তুমি কতজনকে হারালে মূর্খতা থেকে মুক্ত হবে? এই কন্যা হত্যাকারী তোমাকে নিশ্চয় কথার প্যাঁচে ফেলে কথা আদায় করেছে। তুমি নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনলে আমাদের কিছু করার নেই। তুমি ইচ্ছে করলে মহান ক্ষমাবানের সামনে গিয়ে দাঁড়াতে পারো। নিশ্চয় তুমি পুরস্কার পাবে। তুমি যাতে পথ না হারাও, লোকটার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত না হও, তুমি ক্ষুদ্র অস্ত্রখানা সঙ্গে রাখতে পারো। এ কথা বলে বক্তা একটা ধারালো চাকু প্রেমিক যুবকের ডান হাতে গুঁজে দেয়, তারপর তারা প্রস্থান করে।

তিন দিন তিন রাত ধূলিময় মাঠের পশ্চিম অংশে অপেক্ষার পর তিনি-মহা দয়াবান, মহা প্রজ্ঞাবান সত্যি দেখা দেন। তিনি অযুত নিযুত শীতল জ্যোৎস্নার পরত সরিয়ে তাদের সামনে এসে দাঁড়ান।

তখন তিনি যুবককে বলেন, তুমি কি সত্যি এখনো মূর্খ আছো?

যুবক কম্পিত কণ্ঠে বলে, না- আমি মূর্খ নই।

তাহলে কেন এসেছো? তুমি জানো নিশ্চয় আমি একজন মূর্খকে আসতে বলেছি।

হ্যাঁ আমি জেনেশুনে এসেছি। আমি এই লোকটিকে কন্যা হারানোর যাতনা থেকে মুক্তির বিনম্র অনুরোধ নিয়ে এসেছি। আপনি এই কন্যা হারানো পিতাকে মুক্ত করে দিন।

যুবকের এমন বিনীত প্রার্থনা শুনে কন্যা হারানো লোকটি এক গগনবিদারী আর্তচিৎকার দিয়ে ভূতলশায়ী হয়।

জ্যোৎস্নামাখা ধুলুবালিতে গড়াগড়ি শেষ হলে তার প্রাণবায়ু তাকে ত্যাগ করে।

মহান দয়াবান তখন বলেন, তার মুক্তি এভাবেই লেখা ছিল।

যুবক মনে মনে বলে, আমি তাকে রক্ষা করতে পারলাম না প্রভু। আমাকে ক্ষমা করো।

শোনা যায়

সেই থেকে মূর্খ-অমূর্খ কেউ কাউকে রক্ষা করতে পারে না।

সেই থেকে মূর্খতা থেকে বুদ্ধি, বুদ্ধি থেকে চালাকি উৎপন্ন হতে শুরু করে।

সেই থেকে জ্ঞানের শিল্পরূপ দেখে মানুষ বারবার বিস্মিত হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
সর্বশেষ খবর
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম