শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ

কাজী মোহাম্মদ আলমগীর
প্রিন্ট ভার্সন
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ

গল্প

লোকটি একা ধূলিময় প্রান্তরে বসে ভাবছিল। দুঃখে এখানকার মানুষ এভাবে ভাবতে অভ্যস্ত। কেন সে তাঁর কন্যাকে হত্যা করল; অনুশোচনায় তাঁর অন্তর পুড়ে যাচ্ছিল। তাঁর শরীরের রং বদলে যাচ্ছিল। কোনো অলৌকিক ঘটনার মাধ্যমে তাঁর সমস্যার সমাধান হবে। বিপদে পড়লে তারা এভাবে অপেক্ষায় থাকে। কে আসবে সে জানে না। নিশ্চয় কেউ একজন আসবে। কারণ সে বিশ্বাসী।

সেই তিনি, যিনি বলেছিলেন তোমরা কেউ কাউকে মূর্খ মনে করো না, মহা প্রজ্ঞাবান তিনি- কন্যা সন্তান হত্যাকারীকে যুগপৎ সময়ে পেয়ে গেলেন। তিনিই এলেন। জ্যোতির্ময় আলো ঝলমল বদনে তিনি সৌম্যকান্তি দেহে বাতাসে ভর করে কোথা থেকে এলেন।

হন্তারক পিতার সম্মুখে দাঁড়ালেন। জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেমন আছো?

লোকটি সামান্য বিচলিত হলো। কিছুক্ষণ মুখে কোনো কথা এলো না তার। পরে বলল, আমি বেঁচে আছি, তাই বলতে হবে ভালো আছি, আপনার করুণায়। কিন্তু অনুশোচনায় পুড়ে যাচ্ছি। দুই রকম জীবন ধারণকারী আমি ভালো থাকি কী করে! আমি আমার মেয়েকে মূর্খ ভেবে হত্যা করে মহা অন্যায় করেছি। আমাকে এর থেকে মুক্তির পথ দেখান। আপনি নিশ্চয় শুধু ক্ষমার ভিতর দিয়ে আমাকে যন্ত্রণায় নিক্ষেপ করবেন না।

তিনি জানতে চান-, এখন তুমি কী করতে পারো?

আমি কী করতে পারি জানি না। আপনার সাহায্য চাই।

তুমি একজন মূর্খ মানুষ খুঁজে নিয়ে এসো। তারপর তোমার সঙ্গে কথা হবে। বলে প্রজ্ঞাবান চলে গেলেন।

কন্যা হন্তারক তার পরিচিত লোকজনকে জিজ্ঞেস করতে লাগলেন, তোমাদের মধ্যে কে আছো মূর্খ, যে আমার যন্ত্রণার ভাগ নেবে। কে আছো সেই সাহসী মূর্খ যে সবার সামনে দাঁড়িয়ে বলতে পারবে আমি মূর্খ। অন্তত আমার সঙ্গে যাবে মহান দয়াবানের সামনে মূর্খতার পরিচয় দিতে।

লোকজন তার আহ্বান শোনে আর অবাক দৃষ্টিতে তাকায়। লোকটা বলে কী! এখানে কেউ নিজকে মূর্খ মনে করে না। অনেক টাকার বিনিময়েও কেউ রাজি হবে না মূর্খ হতে। লোকটার মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে দেওয়া দরকার। এমন ডাক আমরা শুনতে চাই না।

এই আলোচনা আরও ঘন গভীর এবং জটিল হয়ে ওঠে এবং লোকজন বলে, তুমি কোন অধিকারে মূর্খ লোক খুঁজছো। তুমি কী আমাদের এত দিনের অর্জনকে মিথ্যে প্রমাণ করতে চাও। তুমি চিৎকার করে মূর্খ খুঁজবে না।

 

সে তখন সিদ্ধান্ত নেয় আর কোনো দিন মূর্খ খুঁজবে না। মনে করে সমাজে কোনো মূর্খ নেই। একটা পরিপাটি অমূর্খ পরিবেশকে সে কলুষিত করতে পারে না, এ অধিকার তার নেই। সে আবার বিস্তৃত ধূলির প্রান্তরে বসে চিন্তামগ্ন হয়। কোনো মূর্খ বন্ধুও যদি ভাগ্যে না থাকে তাহলে অনিঃশেষ ধূলিময় প্রান্তরই উত্তম। এখানে ভাবনাকে সীমাহীন দূরত্বে ছুড়ে দেওয়া যায়।

এমন মাঠে একদিন ধূলিঝড়ে সে বেঁচেছিল। যে তাঁকে বাঁচিয়েছে সেই ছেলেটিকে, সেই প্রেমিক যুবককে জিজ্ঞেস করলে কেমন হয়। ছেলেটি তো এ পথে আসা-যাওয়া করে।

ঘাতক পিতা অপেক্ষা করতে থাকে।

একদিন প্রেমিক যুবক এ পথে তাঁকে দেখে দ্রুত হাঁটতে শুরু করলে হন্তারক চিৎকার করে তাঁকে থামতে বলে, আরে যুবক দাঁড়াও, দাঁড়াও বলছি। তুমিও কি জেনে গেছো আমি মূর্খ খুঁজছি। কী বিপদ! কথা সব সময় বাতাসের আগে চলে। আমি বলছি না তুমি মূর্খ কিন্তু আমার সঙ্গে একটু কথা বলে যাও। দয়া করে থামো।

তারপর যুবক নিজের গতি মন্থর করে দাঁড়ায় এবং বলে আপনি কেমন আছেন?

সে বলে, নিজের মেয়েকে হত্যার পর কেউ ভালো থাকতে পারে?

তাঁর বোধের স্তরে আত্মজা হত্যার বেদনা দেখে যুবক আপ্লুত হয় তবু ধারালো প্রশ্ন করতে দেরি করে না।

কন্যা না হয়ে, অন্য কাউকে হত্যা করলে ভালো থাকা যায় তাহলে?

এমন অভিজ্ঞতা আমার এখনো হয়নি। তুমি আমাকে ঘৃণা করো তা বুঝতে পারলাম।

ঠিক আছে এখন বলুন কেন থামতে হলো আমাকে। আগে নিজের কথা বলি, আমি কৃষিকাজ করি। এবার বলুন, আমাদের বর্ধিত লোকজন কতভাবে ক্ষুন্নিবৃত্তি করে, আপনি কীভাবে করেন?

আমি কথা বিক্রি করি। আমি এক প্রেমিক-প্রেমিকার হত্যার গল্প বলি। মানুষ কেন জানি হত্যার গল্প শুনতে চায়। আমি তাঁদের মুখে মৃত্যু অঙ্কিত বীভৎস ছবি দেখি। আমি এক হন্তারক পিতার কথা বলি। যে পিতা তার কন্যাকে হত্যা করার পর প্রেমিককে কাছে পেয়ে জীবনের বিনিময়ে চার প্রাণ হরণ করেছে। তুমি ভাবছো, যে নিজের কন্যার হত্যার গল্প বলে দানাপানি জোগাড় করে তার আবার শোক কীসের। বিশ্বাস করো যতবার এই গল্প বলি, ততবার আমি শোকগ্রস্ত হই। অনুশোচনা আমাকে লতার মতো পেঁচিয়ে ধরে, লাফিয়ে ওঠে। আমি আরও বেশি বাচাল হয়ে ওঠি। হত্যাকারী বাচাল হলেও মুক্তি নেই।

যুবক বলে, আমি কী করতে পারি। বলে রাখি আমি কিন্তু এখন মূর্খ না।

তুমি কী আবার কারও প্রেমে নিমিজ্জিত?

না। সম্ভব না।

তাহলে তো তুমি মূর্খই রয়ে গেছো। চল আমার সঙ্গে, সেই মহান দয়াবান বলেছেন একজন মূর্খ নিয়ে গেলে আমাকে অনুশোচনা থেকে মুক্ত করে দেবেন। তুমি আমার মেয়েকে ভালোবাসতে শুধু এই কৃতজ্ঞতাবোধ থেকে চল।

ইতোমধ্যে আপনি লোভী হয়ে গেছেন।

জিঘাংসা এবং লোভ পাশাপাশি থাকে। মেয়ে জন্ম দিয়ে মেয়েকে যে মুক্তি দিতে হয় এ কথা ভুলে গিয়েছিলাম বলে হত্যা করেছিলাম।

আমার এতো জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। আমি যে এখনো আপনার গলা চেপে ধরিনি, এটাই আপনার ভাগ্য।

তাই তো, তাই তো, আরও বলছি, মন দিয়ে শোনো। আমিও তো চেয়েছিলাম, অপেক্ষায় ছিলাম সেদিন তুমি আমাকে হত্যা করবে। তুমি মূর্খ বলে হত্যা করনি।

না আপনার ধারণা ঠিক না। আমি আপনাকে হত্যা করলে যদি উদ্দিষ্ট ব্যক্তি ফিরে আসতো, তাহলে আপনাকে মুহূর্র্তে হত্যা করতাম।

ঠিক বলেছো। আমিও তখন নিহত হতে তোমাকে প্ররোচিত করতাম। তুমি ক্রোধের বশে আমাকে হত্যা করলে অন্যায় হতো না।

ন্যায়-অন্যায় জানি না। আমি আপনাকে ক্ষমাও করিনি হত্যাও করিনি। আমি যদি মূর্খ হই তবে মূর্খ।

বাহ! এই তো ভালো ছেলের মতো স্বীকার করলে তুমি মূর্খ। আহ! মূর্খ। শুনতে কতো ভালো লাগছে! চারদিক থেকে কত নতুন প্রাণ জেগে উঠছে। আচ্ছা বল তো- সবাই বলছে, আমাদের এখানে কেউ মূর্খ না। কোনো মূর্খ নেই। ছি! কী নোংরা গন্ধযুক্ত কথা। বমি আসে আমার। আমরা কি বুঝি না জ্ঞান কী। ছি! শুধু একে অন্যকে ঠকানো। তুমি বল তুমি যে নিজকে মূর্খ ভাবছো তোমার ভালো লাগছে না? ইস! আমার মেয়েটা যদি বেঁচে থাকত। কী চমৎকার মূর্খ জুটি হতে তোমরা দুজনে। চল আমার আর তর সইছে না। আমাকে রক্ষা কর।

একসঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যায় বৃদ্ধিপ্রাপ্ত লোকজনের কাছে সংবাদ পেঁৗঁছে, তারা দুজন ধূলিময় মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ সময় কথা বলছে। সম্পর্কে বিপরীত মেরুতে অবস্থানকারী দুজন লোক এতক্ষণ কথা বলতে পারে না। লোকজন এক এক করে তাদের দিকে আসতে থাকে। একসময় অনেক লোক তাদের ঘিরে ধরে। প্রশ্ন করে-

তোমরা দুজনে কোন বিষয়ে কথা বলছো? আমরা জানি আমাদের মধ্যে আর কেউ মূর্খ নেই। সুতরাং কথা লুকাছাপারও কিছু নেই।

তখন যুবক বলে, আমি কিছুক্ষণ আগে স্বীকার করেছি, আমিই একমাত্র ব্যক্তি যে এখনো মূর্খ আছি।

যুবকের কথা শুনে সবাই ছি ছি করে বলে, তুমি কৃষি কাজ জানো, আগে শিকার জানতে, তুমি কেন মূর্খ হবে!

যুবক বলে এখনো কাউকে নতুন করে ভালোবাসিনি, তাই আমি মূর্খ ছাড়া আর কী! আর ভালোবাসলেও মূর্খতা থেকে মুক্তির বিষয়টি ভিন্ন, আমি মনে করি মূর্খতা সরল জীবনের পূর্বশর্ত।

তার কথা শুনে সবাই একইরকম শব্দ করলে মৌমাছির গুঞ্জনের মতো শোনা যায়।

কে একজন বলে, তুমি কতজনকে হারালে মূর্খতা থেকে মুক্ত হবে? এই কন্যা হত্যাকারী তোমাকে নিশ্চয় কথার প্যাঁচে ফেলে কথা আদায় করেছে। তুমি নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনলে আমাদের কিছু করার নেই। তুমি ইচ্ছে করলে মহান ক্ষমাবানের সামনে গিয়ে দাঁড়াতে পারো। নিশ্চয় তুমি পুরস্কার পাবে। তুমি যাতে পথ না হারাও, লোকটার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত না হও, তুমি ক্ষুদ্র অস্ত্রখানা সঙ্গে রাখতে পারো। এ কথা বলে বক্তা একটা ধারালো চাকু প্রেমিক যুবকের ডান হাতে গুঁজে দেয়, তারপর তারা প্রস্থান করে।

তিন দিন তিন রাত ধূলিময় মাঠের পশ্চিম অংশে অপেক্ষার পর তিনি-মহা দয়াবান, মহা প্রজ্ঞাবান সত্যি দেখা দেন। তিনি অযুত নিযুত শীতল জ্যোৎস্নার পরত সরিয়ে তাদের সামনে এসে দাঁড়ান।

তখন তিনি যুবককে বলেন, তুমি কি সত্যি এখনো মূর্খ আছো?

যুবক কম্পিত কণ্ঠে বলে, না- আমি মূর্খ নই।

তাহলে কেন এসেছো? তুমি জানো নিশ্চয় আমি একজন মূর্খকে আসতে বলেছি।

হ্যাঁ আমি জেনেশুনে এসেছি। আমি এই লোকটিকে কন্যা হারানোর যাতনা থেকে মুক্তির বিনম্র অনুরোধ নিয়ে এসেছি। আপনি এই কন্যা হারানো পিতাকে মুক্ত করে দিন।

যুবকের এমন বিনীত প্রার্থনা শুনে কন্যা হারানো লোকটি এক গগনবিদারী আর্তচিৎকার দিয়ে ভূতলশায়ী হয়।

জ্যোৎস্নামাখা ধুলুবালিতে গড়াগড়ি শেষ হলে তার প্রাণবায়ু তাকে ত্যাগ করে।

মহান দয়াবান তখন বলেন, তার মুক্তি এভাবেই লেখা ছিল।

যুবক মনে মনে বলে, আমি তাকে রক্ষা করতে পারলাম না প্রভু। আমাকে ক্ষমা করো।

শোনা যায়

সেই থেকে মূর্খ-অমূর্খ কেউ কাউকে রক্ষা করতে পারে না।

সেই থেকে মূর্খতা থেকে বুদ্ধি, বুদ্ধি থেকে চালাকি উৎপন্ন হতে শুরু করে।

সেই থেকে জ্ঞানের শিল্পরূপ দেখে মানুষ বারবার বিস্মিত হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে
যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড
মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি
৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন