শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

বগুড়ার কবি ও সাহিত্যিক

ষাট থেকে শূন্য দশক

শিবলী মোকতাদির
প্রিন্ট ভার্সন
ষাট থেকে শূন্য দশক

দোয়েলের শিস শুনতে গেলে বেঁচে থাকতে হয়, এই পৃথিবীতেই বাঁচতে হয়। কারণ দোয়েলও এই পৃথিবীর বাসিন্দা। বাঁচতে হয়, সহবাসিন্দার দিকে তাকাতে হয়, তাকে মনে নিতে হয়, তবেই শোনা যায় দোয়েলের শিস, সে খুব ভাগ্যের ব্যাপার। সবার ভাগ্যে তা হয় না, কেননা সবাই দোয়েলের সহবাসিন্দা নন।

আধুনিক কবিতার মৌল সারবত্তা উৎকর্ষ ও পরিধির দিক থেকে বহুধা-জ্ঞাপক ও ঋদ্ধিমান হয়েছে ষাটের দশকে এসে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ধারার ও ধাঁচের সাহিত্যিক আন্দোলনের নির্যাসিত প্রবাহমানতায় বাংলা কবিতার মানচিত্র বদলে গেছে অনেকখানি। এই বদলের ধাক্কায় আধুনিক কবিতার অন্তর্লীন মোহিনী-স্পর্শ, এর অভ্যন্তরীণ অন্তর-গূঢ় চেতনা-রসে আপ্লুত হয়েছিলেন বগুড়ার সে সময়ের অনেক স্পর্ধী তুর্কি তরুণ।

ষাটের দশকে সৃষ্টি হওয়া অনেক অনেক দিকপাল যারা সত্যিই বগুড়ার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন কথাসাহিত্য বা কবিতায়। আমরা তাদের চিনি, জানি। কারও ক্ষেত্রে বৃহৎ পরিসরে, কাউকে বা ক্ষুদ্র আয়তনে। কিন্তু এমনও অভাগা, অচ্ছুত, নিরপেক্ষ, নির্দলীয়, চাপা আর গোপন কবি, লেখকের গুপ্ত হাহাকারে আজও বিজলি-বাতাস ভারী হয়ে আছে। বলি সেই কবি, তার নিজ সময়ে খানিকটা আলোচিত, আলোকিত হলেও আজ সময়ের সর্বনামে ঝুলে আছেন। তিরতির করে কাঁপছে তাঁর নামটি কেবল মৃদুমন্দ দু-একজন রাখাল প্রেমিকের কোষের কমনীয় দ্বারে।

ষাট দশকে যাঁরা আত্মপ্রকাশ করেন তাঁরা হলেন- ফারুক সিদ্দিকী, কাজী রব, বজলুল করিম বাহার, মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, সাহেদুর রহমান, মনোজ দাশগুপ্ত, সাইফুল ইসলাম, সাম হেদায়েতুল্লাহ, রেজাউল করিম চৌধুরী, খন্দকার আব্দুল রহিম হীরু, এম আর আখতার মুকুল। এখানে আরও দুজনের নামোল্লেখ করতে চাই বা করা উচিত, তাঁরা বিভিন্ন জেলার অধিবাসী হলেও তাঁদের সাহিত্যযাত্রা শুরু বগুড়ায়। তাঁরা হলেন- কবি মহাদেব সাহা এবং কবি শাহনূর খান।

ষাট দশকে বগুড়া জেলার লেখক যাঁরা জীবিকাসূত্রে বাইরে অবস্থান করেছেন তাঁদের মধ্যে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, আন্ওয়ার আহমদ অন্যতম।

ষাটের দশকে আরও যাঁরা বগুড়ার সাহিত্যভূমিতে পা রেখেছিলেন তাঁরা হলেন- নূর মোহাম্মদ তালুকদার, মুহম্মদ রহমতুল বারী, মোস্তফা নূরউল ইসলাম, মিনতি কুমার রায় প্রমুখ। আবার ষাটের একেবারে শেষ পর্যায়ে আরও দু-একজন লেখকের নাম পাওয়া যায়। তাঁরা হলেন- আবদুর রফিক খান, আরেকজন লেখক সালেহা চৌধুরী।

অগ্রসরমানতায় যে কোনো নতুন সূত্র তুমুল উৎপাত সৃষ্টি করে। এই বর্ধিত কালের দিকে ছুটে যাওয়া, অবিশ্বাস থেকে ক্রমশ উত্থাপিত বিশ্বাসের দিকে আমাদের সামনে ফুটিয়ে তোলে দারুণ আর দীপ্ত ভোরবেলা। সত্তরের দশক মনে হয় তেমনি নি-িদ্র, দৃঢ় প্রতিজ্ঞাপূর্ণ, আবার ঘটনাচক্রে কখনো হতাশায় হাতরে হাতরে ক্ষয়ে যাওয়া পথ অতিক্রমণের ইতিহাস।

১৯৭৪-এ ‘অনুকাল লেখক গোষ্ঠী’র ছায়াতলে বেশ কিছু তরুণ লেখক একত্রিত হন। সমাজ, প্রেম এবং যুদ্ধ-উত্তর নতুন স্বদেশ চেতনায় তাঁদের লেখালেখি এগোতে থাকে। এই দশকে যাঁরা সাহিত্যচর্চা শুরু করেন তাঁরা হলেন- মনজু রহমান, রায়হান রহমান, আবদুর রাজ্জাক, শোয়েব শাহরিয়ার, মাহমুদ হাসান, জি এম হারূন, পুটু আখতার, মোস্তফা আলী, আফরোজা জাহান, সুজন হাজারী, মতিয়ার রহমান, সাজাহান সাকিদার, হোমায়রা নাজনীন সোমা, অমিয় সাহা, মীর আবদুর রাজ্জাক, খালিকুজ্জামান ইলিয়াস, ফারুক ফয়সল প্রমুখ।

দেশের উত্তরাঞ্চলের মধ্য গগনের অতি স্নিগ্ধ আর শীতল শরমেভরা অদ্ভুত এক শহর ‘বগুড়া’। আশির মধ্যভাগে এ শহরে একসময় দাপিয়ে বেড়িয়েছেন একঝাঁক তুর্কি-তরুণ কবি। সময়ের পালাবদলের উচ্ছ্বাস তাদের চোখেও লক্ষ করা গিয়েছিল প্রতিশ্রুতির চন্দ্রিমার স্বপ্ন। সেইকালে তাঁদের চিরসবুজ, দীপ্তপ্রাণ আবির্ভাবে নড়েচড়ে বসেছিল পুরো দেশ। তারা তাদের মেধা, মনন, লেখনী দিয়েই জাবেদা খাতায় নাম তুলিয়েছিলেন, চিহ্নিত হয়েছিলেন স্ব-স্ব কবিতার টোনের টংকারে।

তাঁরা হলেন- শেখ ফিরোজ আহমদ, মাসুদ খান, আশীষ-উর-রহমান শুভ, আজিজার রহমান তাজ, সুকুমার দাস, প্রদীপ মিত্র, পলাশ খন্দকার, ফখরুল আহসান, জয়ন্ত দেব, বিদ্যুৎ সরকার, আবদুল্লাহ ইকবাল, রাহমান ওয়াহিদ, মাহমুদ হোসেন পিন্টু, সাকিব হাসান, পান্না করিম, শের আফগান শেরা, ড্যারিন পারভেজ, গাজী সারোয়ার, খাদিজা এলমিস, আবদুর রউফ খান, খন্দকার বজলুর রহিম, সারোয়ার হোসেন বিকাশ, মনসুর রহমান, আবদুর রশিদ, আবদুর রহিম বগরা, ফেরদৌসুর রহমান রিটা।

গৌরবময় নব্বয়ের দশক কবিতার একটি যুদ্ধক্ষেত্র যা তরুণ টগবগে মন ও মেধায় পূর্বসূরিদের অতিক্রম করার এক তীব্র প্রস্তুতি। আর সেইসব কবিরা যাঁরা অনুভব এবং দৃষ্টির সামনে কলম নামক একটি অস্ত্রের সঞ্চরণে সাদার ভিতর শব্দের রেখাঙ্কন করে তুলেছেন সৃষ্টির তুমুল উন্মাদনার কাল, স্ফুরিত স্ফুলিঙ্গের চমকে কুসুমি বাহার বিচিত্র বিস্ময়। সেই টগবগে প্রতিভামণ্ডিত কবিদের কাতার কতটা দীর্ঘ ছিল আজ ভাবতে বসলে অবাক হতে হয়! যারা সকলেই ছিলেন আলোচ্য এবং বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

নব্বই দশকের কবি, লেখকদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য- শিবলী মোকতাদির, শামীম কবীর, বায়েজীদ মাহবুব, খৈয়াম কাদের, পিয়াল খন্দকার, অমিত রেজা চৌধুরী, আরিফ রেহমান, তৌফিক জহুর, সাজ্জাদ বিপ্লব, সুপান্থ মল্লিক, মতলেবুর রহমান, সেলিম রেজা সেন্টু, আমির খসরু স্বপন, আবদুল খালেক, সাকিল আহমেদ, মান্নান আরজু, হাবীবুল্লাহ জুয়েল, কবীর রানা, সাকিব হাসান, মিতা নূর, মানিক মাহমুদ, জি এম সজল, জে এম রউফ, মাইনুক ফারুক, এস এ রহমান, সাহাব উদ্দিন হিজল প্রমুখ।

দশকের দুন্দুভি বাজিয়ে কালে কালেই উদয় হয়েছেন, হচ্ছেন কবিতার জাতকগণ। বিচিত্র অর্থেই তারা অবচেতনে উদাসীন পাঠকের মনে, মননে, মগজে উঁকিঝুঁকি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন তাদের আগমন বার্তা। যাপিত জীবনের নিংড়ানো গল্পকেই ধন করে দর্শনাশ্রিত হয়ে তাঁরা লিখছেন। তাতে ধরা পড়ছে নান্দনিক অভিজ্ঞতার প্রতিফলন। প্রথাভাঙা- বলাটা যেমন সহজ, করাটা দুষ্কর। আর দুঃসাহসিক কাজে হাত দিয়ে তাঁরা কবিতায় আনতে চাচ্ছেন নতুন মোচড়।

এ সময়ে শূন্য দশকে যারা উজ্জ্বল পদচারণায় মুখর করে তুলেছিলেন সাহিত্যের অঙ্গন তাঁরা হলেন- অনন্ত সুজন, এমরান কবির, মাহমুদ শাওন, মামুন রশীদ, ইসলাম রফিক, তালাশ তালুকদার, সরফরাজ স্বয়ম, প্রান্তিক অরণ্য, ঈশান সামী, সাজ্জাদ সাইফ, অরণ্য প্রভা, ইন্দ্রজিৎ সরকার, আহমেদ জুয়েল, রাহাত রিটু, আবদুর রাজ্জাক বকুল, অচিন্ত্য চয়ন, নাহিদ হাসান রবিন, বিধান সাহা, কামরুজ্জামান মাসুম, লিটন সাহা, শাহন-ই-জেসমিন ডরোথী, আমিনুর রহমান আকাশ, সেলিনা শিউলি, তাসলিমা পারভীন বিউটি, মুহম্মদ আবদুর রশিদ, সায়রা হেলাল প্রমুখ। মফস্বল শব্দটার সঙ্গে ঘোরতর বিরোধ আছে আমার। তবু এ কথা অনিবার্য যে, কেন্দ্র ঢাকায় থাকলে যে সুযোগ-সখ্যতা, ট্যালেন্টের দাম পাওয়াটা যত সহজে হয়, বগুড়া শহরে তা কিছুটা বিরল। আর এখান থেকেই জন্ম নেয় অভিমানের, অলসতার। নির্লিপ্ত হতে হতে, উদার হতে হতে, ছাড় দিতে দিতে তারা একসময় নিজেদেরই ছারখার করে দেন। গোপনে লেখেন বটে, জিজ্ঞাসিলে বলে- কী হবে এসব করে? হাতে গোনা দু-চারজন ছাড়া বগুড়ার অধিকাংশ কবি-লেখকদের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেছিল এবং ঘটছে। মানুষের মানবতা এবং মানবিক মূল্যবোধকে তারা ধারণ করে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, ছড়া, প্রবন্ধে নিসর্গের প্রতিটি বস্তুর মধ্য দিয়ে ঘোষিত করেছেন তা অকপটে। হতাশা, অস্থিরতা, চিরন্তন প্রেম এবং ক্ষুধাকে পাশাপাশি বিপ্লবের মাত্রায় যুক্ত করেছেন। সঙ্গে প্রকৃতি, নারী এবং নিঃসঙ্গতা। বগুড়ার বিগত পাঁচ দশকের (ষাট থেকে শূন্য) অধিকাংশ কবি-লেখকদের লেখনীর মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায় নিসর্গের সংলাপ, সীমানাবিহীন অন্ধকারে নির্মম জ্যোতির ব্যাপ্তি কিংবা চৈতন্যের উত্থান-পতন। জন্মভূমির প্রিয় মৃত্তিকার গন্ধ, ধুলো ওড়া প্রান্তর, সবুজ বৃক্ষলতা। যাদের কাছে লেখা মানেই একটি আর্তনাদ, একটি হাহাকার, একটি অন্তর্গত ক্রন্দন ধ্বনি। একটি দহন, একটি অন্তর্নিহিত অথচ বিশাল ব্যাপ্তিময় অগ্নিপথ, দৃপ্ত উচ্চারণ।

[নোট : ক্ষুদ্র পরিসরে এ লেখায় বিস্তারিত ধরা গেল না অনেক কিছুই, মনের অজান্তে অনেকের নাম লিপিবদ্ধ করতে পারলাম না। এ দীনতা আমার। এটা সাচ্চা ইতিহাস নয়। সেটা তৈরিতে তথ্য দিয়ে সাহায্য করুন।]

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু
বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার
মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন
ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ছেলের সামনেই মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু
ছেলের সামনেই মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দিয়ে ব্যবসায়ীদের হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধের আহ্বান বিএনপির
মিথ্যা মামলা দিয়ে ব্যবসায়ীদের হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধের আহ্বান বিএনপির

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেখে পালালো যুবক, ইয়াবা উদ্ধার
মোটরসাইকেল রেখে পালালো যুবক, ইয়াবা উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোরাই পথে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করলে জনগণ মেনে নেবে না : ডা. জাহিদ
চোরাই পথে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করলে জনগণ মেনে নেবে না : ডা. জাহিদ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা
যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক
সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল
নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি
গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল
বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদদের আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : খায়রুল কবির খোকন
শহীদদের আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : খায়রুল কবির খোকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক
চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার
৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন