শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

এমরান কবির
প্রিন্ট ভার্সন
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

গল্প

মুখ দেখা যায় না এমন অন্ধকারেও আমি বড় চাচার মুখটি স্পষ্ট দেখতে পাই। কতদিন পর দেখা মনে করতে পারি না। বয়সের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। কিন্তু রাশভারীভাব ও গাম্ভীর্য একটুও কমেনি।

গাড়ি থেকে নামতেই বড় চাচা এসে হাত ধরলেন আমার। মাথায় হাত বুলালেন। এতটা ক্যাজুয়াল হতে তাঁকে কেউ কখনো দেখেছে কি না সন্দেহ। শুধু আমার বেলাতে ব্যতিক্রম। আমি স্থির ও নির্বিকার তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকলাম। দেখলাম স্বচ্ছ চশমার কাচ ঘোলা হয়ে উঠছে। এ দৃশ্য দেখে আমি বাইরে বাইরে স্বাভাবিক দেখালেও ভিতরে ভিতরে হকচকিয়ে যাচ্ছি। আমার রাশভারী-গম্ভীর চাচার চোখে পানি!

বাড়িতে এসে আমার চোখেও কি পানি এলো! আমার শৈশব, তারুণ্য, যৌবনের শুরু- সবই তো এখানে। আমার নিঃশ্বাস মিশে আছে এখানে। নিমের গাছগুলো কত বড় হয়ে গেছে! বলা যায় তারা এখন পূর্ণ যুবতী। যখন গাছগুলো উঠোনে লাগানো হচ্ছিল, তখন আমাদের যৌথ পরিবারের সবাই মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছিল। বাড়ির ভিতরে কেউ নিমগাছ লাগায়? কিন্তু বড় চাচার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কখনো কেউ কিছু বলবে তা কী করে হয়! বড় চাচাই একসময় বললেন, বাড়িতে নিমগাছ থাকলে অসুখ-বিসুখ কম হয়।

আমার কত যে স্মৃতি ওই নিমবৃক্ষের ছায়াতে! ঝিরিঝিরি পাতার হালকা দোলায় আমার কত আবেগ কত উষ্ণতা! জোসনায় তার কী যে রূপ! এই নিমবৃক্ষের জোসনায় ভিজে ভিজে কত কথা হয়েছে রাতের বিভিন্ন প্রহরের সঙ্গে তার কোনো হিসাব নেই। কে জানত এসব আমি আর নিমবৃক্ষের ওই ঝিরিঝিরি পাতা ছাড়া! আর ডালে বসে থাকা কয়েকজন রাতজাগা পাখি!

বড় চাচা ফোনে বললেন কাকে যেন, ‘হ্যাঁ। এসেছে। আমার কাছে এখন।’ বাবা অথবা মা হবেন। এর চেয়ে বেশি কথা চাচা বলবেন না। কেউ জিজ্ঞেসও করবে না।

দুপুরে খেয়ে একটু শুয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি দরজায় ঋজু ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছে ডোনা। বিস্ময়ের ঘোর কাটে না আমার! ডোনা এখানে এলো কীভাবে? কীভাবে জানল আমি এখানে এখন! প্রধান ফটক পার হয়ে এতগুলো দরজা আর স্পেস পার হয়ে নিমবৃক্ষের ছায়া মাড়িয়ে! কীভাবে? কেউ তাকে আটকালো না! নিমবৃক্ষের ফাঁক দিয়ে বিস্তৃত উঠোনে ছড়িয়ে পড়া ঝিরিঝিরি আলো-ছায়ায় সে থমকে দাঁড়াল না একটু! নাকি দাঁড়িয়েছিল!

ডোনা স্থির দৃষ্টি দিয়ে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। চোখে তার অভিমানের দীপ্তি। ক্রমেই সে দীপ্তি রাগে রূপান্তরিত হতে লাগল। তারপর স্পষ্ট ক্রোধ। ফরসা গাল লাল হয়ে উঠল।

আমি উঠে বসে তাকে বলতে চাইলাম, ‘শোনো ডোনা। ইরার বিষয়টা তোমার শোনা দরকার। তাকে নিয়ে যে কথা চাউর হয়েছিল তা মিথ্যে। তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। কিংবা সে আদৌ অন্তঃসত্ত্বা ছিল কি না তাও নিশ্চিত নয়।’

ডোনা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এবং রুদ্ধশ্বাসে দৌড়ানো শুরু করেছে। আমার কথা শুনছেই না। আমিও তার পিছে পিছে দৌড়ানো শুরু করেছি।

বড় উঠোন পেরিয়ে মূল ফটকের দিকে যাওয়া লন ধরে রুদ্ধশ্বাসে দৌড়াচ্ছে ডোনা। আমি তার পিছে পিছে। দৌড়াতে দৌড়াতে নিমবৃক্ষের ছায়ায় এসে থমকে দাঁড়িয়েছি আমি।

বড় চাচাকে আজ বেশি গম্ভীর মনে হচ্ছে, ‘কোথায় যাও ওদিকে?’

আমি ডোনার চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে ইঙ্গিত করি। মুখে কিছু বলতে পারি না। বড় চাচা বলেন, ‘কেউ নেই ওদিকে।’

কিন্তু আমি জানি ওদিকে কেউ আছে। ডোনা অথবা ইরা। অথবা অপসৃয়মাণ নিমবৃক্ষের ছায়া।

সন্ধ্যার পর বের হই কর্মযজ্ঞ দেখতে। বিশাল চাতাল আমাদের। অসংখ্য শ্রমিক কাজ করছে। দিনরাত সমান এখন। আমার সঙ্গে নীরাপু। বড় চাচার মেয়ে। বিয়ের বছর না পেরোতেই বিধবা হয়ে যাওয়া নীরাপু কয়েক মাস হলো বাবার বাড়িতে। বড় চাচা চাননি সংক্ষিপ্ততম সংসারের কোনো স্মৃতি তার মেয়ের অন্তরে স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধুক।

কোথাও ধান ছড়ানো হচ্ছে, কোথাও শুকানোর জন্য নেড়ে দেওয়া হয়েছে, কোথাও সিদ্ধ হচ্ছে। আমরা হেঁটে হেঁটে এই অপরূপ কর্মযজ্ঞ দেখছি। নীরাপু আমার হাত ধরে ঘনিষ্ঠ হয়ে হাঁটছে আর খলবল খলবল করে কথা বলছে। কিন্তু কোনো কথা আমার কানে ঢুকছে না।

এক মধ্যবয়সি মহিলা আমাকে ইঙ্গিত করে নীরাপুকে নীচুস্বরে জিজ্ঞেস করল, ‘জামাই?’

নীরাপু ডান হাতটা তার বাম হাতের ভিতরে পেঁচিয়ে ধরে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, ‘হ্যাঁ।’

ফেরার সময় স্তূপ করে রাখা ধানের বস্তার সঙ্গে আমাকে ঠেসে ধরে বুকের ওপর ঝুঁকে এসে নীরাপু বলল, ‘তুই এত কার কথা ভাবিস রে? ইরা না-কি ডোনা?’

শেষের ভঙ্গিটা যেন তাচ্ছিল্যের। ইরার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার গুজব আর ডোনার অভিমান সবকিছু ওলোট-পালোট করে দিয়েছিল। অন্তঃসত্ত্বার অভিযোগ নিয়ে ইরার পরিবারের নিখোঁজ হওয়া আর ডোনার অভিমানী আত্মহত্যা যেন নীরাপুকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।

‘বলতো ইমু, ইরার সঙ্গে তোর কি সত্যি সত্যি...।’ কথাটা শেষ করতে দিই না আমি। ভস্মদৃষ্টিতে তাকিয়ে নীরাপুকে বুকের ওপর থেকে ঠেলে তুলে আলো-আঁধারির দিকে হেঁটে যেতে যেতে বলি, ‘নীরাপু, যার যা অধিকার তাকে সেটা দেওয়া উচিত কি-না বলো?’

নীরাপু উদীয়মান চাঁদের আলোর দিকে তাকিয়ে ঠোঁট টিপে হাসতে হাসতে বলল, ‘কথা ঘোরাচ্ছিস কেন?’

আমি নীরস মুখে বলি, ‘কথা ঘোরালাম কই! যা সত্যি তা বলতে পারব না?’

নীরাপু খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে প্রায় বুক ছুঁয়ে আমার চোখে চোখ রেখে বলল, ‘অধিকার কেউ কাউকে দেয় না ইমু।’ তারপর আস্তে আস্তে আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলল, ‘অধিকার আদায় করে নিতে হয়। বুঝিস না?’

রাতে খেয়ে-দেয়ে ঘরে ঢোকার আগে নীরাপু হঠাৎ দড়ি খেলার মতো করে ওড়না দিয়ে আমার পিঠে লাগিয়ে টান দিয়ে কাছে টেনে নেয়। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাল তাল কোমলতার ভিতরে ডুবে যেতে যেতে শুধু শুনতে পাই, ‘কাল তোর চাচাকে বলবি তোর অধিকারের কথা।’ আমি ওই কোমল সমুদ্রের নির্জন কোলাহল আর সুনামি-সুবাসের অতল গহ্বর থেকে ফিরে আসতে আসতে বলি, ‘ঠিক আছে নীরাপু।’

চাচাকে পরদিন স্পষ্ট করে বললাম, ‘ধানের এই গন্ধটা দুর্গন্ধ লাগছে। সুবাস হয়ে আসছে না। দম বন্ধ হয়ে আসছে আমার। কারণ এই ধান পরিপূর্ণরূপে আমাদের নয়। এর ভিতরে অন্যের ধান রয়েছে। যার যে জমি তা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’

বড় চাচার সামনে এত দীর্ঘ বাক্য কেউ কোনো দিন ব্যয় করেনি। কোনো উত্তরের আশা করিনি আমি। তাঁর সামনে থেকে চলে এসেছি কথাটা বলেই। বাকিটা তাঁর ইচ্ছে। কিন্তু ইচ্ছেটা কখনো জাগবে কি-না জানি না। এতদিনে যেহেতু জাগেনি। এমনকি অন্যের জমি আমাদের দখলে থাকলেও কখনো ন্যায়-অন্যায়ের গ্লানি তাঁর ভিতরে দেখিনি আমি। সে অনেক কথা। আজ এভাবে বলাতে কাজ না হলে আবারও বলব। আরও দৃঢ়ভাবে।

দুপুরবেলা ভাত ঘুমের সময়ে নীরাপু এলেন। ‘দেখ তো ইমু কেমন লাগছে আমাকে’ শাড়ির আঁচল ওড়াতে ওড়াতে ডানে বামে দুলতে দুলতে বললেন নীরাপু। আমি একবার তার দিকে তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নিলাম। নীরাপুকে গ্রিক দেবীর মতো লাগছে। তার শরীর থেকে এক মোহনীয় সুবাস ভেসে আসছে। কিন্তু সেটা আমার নাকে লাগলেও হৃদয় স্পর্শ করছে না। আমার নাকে এসে লাগছে ধানের গন্ধ। আমি চেয়েছিলাম ধানের এই গন্ধ সুবাস হয়ে আমার কাছে আসুক। কিন্তু অন্যের ধান থাকলে নিজের ধানে সুবাস থাকে না। গন্ধ থাকে। কখনো কখনো সে গন্ধ থেকে দুর্গন্ধ বের হয়।

‘ইরা পরলে তো খুব কাব্যি করতি। ডোনা বললে তো তার ভিতরে ডুবে যেতি। যেতি না?’ নীরাপু কৃত্রিম রাগ দেখায়। তারপর বুক ছুঁইছুঁই দূরত্বে এসে কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলে, ‘দেখ, শাড়িটার রং ধানের পাতার মতো। আমার খুব পছন্দ। তোর?’

অসীম নীরবতা খেলা করে ওই ভরদুপুরের রোদের ভিতরে। নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে ওই নীরবতা কতটুকু প্রবেশ করে জানি না। কখনো কখনো নীরবতাও কোলাহলের কারণ হয়ে ওঠে। হয়তো উঠোনের নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে লিরলিরানি বাতাস বইছে। তার ভিতরে শুরু হয়েছে হেমন্তের কোলাহল।

মনে হলো এই দুপুরের হেমন্তে হালকা বাতাসে কিছু খড় বিচালি উড়ে উড়ে যাচ্ছে। না হলে কেন নীরাপুর শাড়ির আঁচল আমার নাকে-মুখে হালকাভাবে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাবে!

‘সত্যি করে বলবি, ইরার কি হেমন্ত হয়েছিল?’

এই প্রথম আমি নীরাপুর চোখে চোখ রেখে বলি, ‘না। নীরাপু শোনো, হেমন্তের এই ধানগুলো ধান হয়ে ওঠার জন্য ওগুলোর ভিতরে দুধ জমতে হয়। আর দুধ জমার জন্য লাগে ঘোর বর্ষা। আমি যার নাম দিয়েছি প্রণয়-বরষা।’

নীরাপুর উচ্ছলতা কোথায় যেন মিলিয়ে যায়। চঞ্চল চোখের সুনামি-ঢেউ বন্ধ হয়ে সেখানে এখন গভীর সমুদ্রের গভীরতা।

‘সেই বরষা কি এসেছিল ইমু? আমাকে সত্যি করে বল।’ বলতে বলতে নীরাপু আমার ডান হাতটা তার দুই হাতের ভিতরে টেনে নেয়।

আমি হাত সরিয়ে নিই না একটুও। বাম হাতটা তার হাতযুগলের উপরে রেখে বলি, ‘বরষা আসেনি কখনো নীরাপু। শুধু এসেছিল নিমবৃক্ষের ছায়া।’ তখনই বাইরে চোখ যায়। দেখি হেমন্তের বাতাসে দুলে উঠছে নিমবৃক্ষের ডালপালা। খড়বিচালি উড়ে যাচ্ছে বুঝি! না হলে নীরাপুর আঁচল কেন আমার মুখের ওপর বুকের ওপর বারবার পরশ বুলাচ্ছে!

যাওয়ার সময় নীরাপু একটা বক্স দেন আমাকে। বলেন, ‘নিয়ে যা। আসল ধান। ধানের রং দেখিস। আমার শাড়ির রং তো দেখলি না। দেখলি না শাড়ির উল্টো দিকে থাকা নদীর গোপন মানচিত্র। আর সুবাস মেখে নিস। এই ধান তোর।’

আমি নিঃশব্দে নীরাপুকে দেখতে থাকি। আজ একবারও নীরাপু আমার দিকে তাকাননি। এই প্রথম আমার দিকে তাকিয়ে বিস্মিত হয়ে গেলেন। আমি তাকে অমন করে দেখছি বলে!

‘আসছে বর্ষায় আসবি? ধানে দুধ জমাতে?’

‘আসব নীরাপু। তবে ধান যদি শুধু আমার হয়।’ মনে মনে বলি। নীরাপুকে বলা হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
অনুপস্থিত স্যার!
অনুপস্থিত স্যার!
শিং
শিং
ডুয়েল সিম
ডুয়েল সিম
স্নো-পাউডার
স্নো-পাউডার
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
নিশীথিনী...
নিশীথিনী...
কাজী নজরুল সমকালের চোখে
কাজী নজরুল সমকালের চোখে
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
আগুন
আগুন
হৃদয়ের দোষ কী
হৃদয়ের দোষ কী
পর্যটনের পাহাড়
পর্যটনের পাহাড়
সর্বশেষ খবর
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

স্বাস্থ্য

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’
কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’

পূর্ব-পশ্চিম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম