শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

এমরান কবির
প্রিন্ট ভার্সন
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

গল্প

মুখ দেখা যায় না এমন অন্ধকারেও আমি বড় চাচার মুখটি স্পষ্ট দেখতে পাই। কতদিন পর দেখা মনে করতে পারি না। বয়সের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। কিন্তু রাশভারীভাব ও গাম্ভীর্য একটুও কমেনি।

গাড়ি থেকে নামতেই বড় চাচা এসে হাত ধরলেন আমার। মাথায় হাত বুলালেন। এতটা ক্যাজুয়াল হতে তাঁকে কেউ কখনো দেখেছে কি না সন্দেহ। শুধু আমার বেলাতে ব্যতিক্রম। আমি স্থির ও নির্বিকার তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকলাম। দেখলাম স্বচ্ছ চশমার কাচ ঘোলা হয়ে উঠছে। এ দৃশ্য দেখে আমি বাইরে বাইরে স্বাভাবিক দেখালেও ভিতরে ভিতরে হকচকিয়ে যাচ্ছি। আমার রাশভারী-গম্ভীর চাচার চোখে পানি!

বাড়িতে এসে আমার চোখেও কি পানি এলো! আমার শৈশব, তারুণ্য, যৌবনের শুরু- সবই তো এখানে। আমার নিঃশ্বাস মিশে আছে এখানে। নিমের গাছগুলো কত বড় হয়ে গেছে! বলা যায় তারা এখন পূর্ণ যুবতী। যখন গাছগুলো উঠোনে লাগানো হচ্ছিল, তখন আমাদের যৌথ পরিবারের সবাই মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছিল। বাড়ির ভিতরে কেউ নিমগাছ লাগায়? কিন্তু বড় চাচার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কখনো কেউ কিছু বলবে তা কী করে হয়! বড় চাচাই একসময় বললেন, বাড়িতে নিমগাছ থাকলে অসুখ-বিসুখ কম হয়।

আমার কত যে স্মৃতি ওই নিমবৃক্ষের ছায়াতে! ঝিরিঝিরি পাতার হালকা দোলায় আমার কত আবেগ কত উষ্ণতা! জোসনায় তার কী যে রূপ! এই নিমবৃক্ষের জোসনায় ভিজে ভিজে কত কথা হয়েছে রাতের বিভিন্ন প্রহরের সঙ্গে তার কোনো হিসাব নেই। কে জানত এসব আমি আর নিমবৃক্ষের ওই ঝিরিঝিরি পাতা ছাড়া! আর ডালে বসে থাকা কয়েকজন রাতজাগা পাখি!

বড় চাচা ফোনে বললেন কাকে যেন, ‘হ্যাঁ। এসেছে। আমার কাছে এখন।’ বাবা অথবা মা হবেন। এর চেয়ে বেশি কথা চাচা বলবেন না। কেউ জিজ্ঞেসও করবে না।

দুপুরে খেয়ে একটু শুয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি দরজায় ঋজু ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছে ডোনা। বিস্ময়ের ঘোর কাটে না আমার! ডোনা এখানে এলো কীভাবে? কীভাবে জানল আমি এখানে এখন! প্রধান ফটক পার হয়ে এতগুলো দরজা আর স্পেস পার হয়ে নিমবৃক্ষের ছায়া মাড়িয়ে! কীভাবে? কেউ তাকে আটকালো না! নিমবৃক্ষের ফাঁক দিয়ে বিস্তৃত উঠোনে ছড়িয়ে পড়া ঝিরিঝিরি আলো-ছায়ায় সে থমকে দাঁড়াল না একটু! নাকি দাঁড়িয়েছিল!

ডোনা স্থির দৃষ্টি দিয়ে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। চোখে তার অভিমানের দীপ্তি। ক্রমেই সে দীপ্তি রাগে রূপান্তরিত হতে লাগল। তারপর স্পষ্ট ক্রোধ। ফরসা গাল লাল হয়ে উঠল।

আমি উঠে বসে তাকে বলতে চাইলাম, ‘শোনো ডোনা। ইরার বিষয়টা তোমার শোনা দরকার। তাকে নিয়ে যে কথা চাউর হয়েছিল তা মিথ্যে। তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। কিংবা সে আদৌ অন্তঃসত্ত্বা ছিল কি না তাও নিশ্চিত নয়।’

ডোনা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এবং রুদ্ধশ্বাসে দৌড়ানো শুরু করেছে। আমার কথা শুনছেই না। আমিও তার পিছে পিছে দৌড়ানো শুরু করেছি।

বড় উঠোন পেরিয়ে মূল ফটকের দিকে যাওয়া লন ধরে রুদ্ধশ্বাসে দৌড়াচ্ছে ডোনা। আমি তার পিছে পিছে। দৌড়াতে দৌড়াতে নিমবৃক্ষের ছায়ায় এসে থমকে দাঁড়িয়েছি আমি।

বড় চাচাকে আজ বেশি গম্ভীর মনে হচ্ছে, ‘কোথায় যাও ওদিকে?’

আমি ডোনার চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে ইঙ্গিত করি। মুখে কিছু বলতে পারি না। বড় চাচা বলেন, ‘কেউ নেই ওদিকে।’

কিন্তু আমি জানি ওদিকে কেউ আছে। ডোনা অথবা ইরা। অথবা অপসৃয়মাণ নিমবৃক্ষের ছায়া।

সন্ধ্যার পর বের হই কর্মযজ্ঞ দেখতে। বিশাল চাতাল আমাদের। অসংখ্য শ্রমিক কাজ করছে। দিনরাত সমান এখন। আমার সঙ্গে নীরাপু। বড় চাচার মেয়ে। বিয়ের বছর না পেরোতেই বিধবা হয়ে যাওয়া নীরাপু কয়েক মাস হলো বাবার বাড়িতে। বড় চাচা চাননি সংক্ষিপ্ততম সংসারের কোনো স্মৃতি তার মেয়ের অন্তরে স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধুক।

কোথাও ধান ছড়ানো হচ্ছে, কোথাও শুকানোর জন্য নেড়ে দেওয়া হয়েছে, কোথাও সিদ্ধ হচ্ছে। আমরা হেঁটে হেঁটে এই অপরূপ কর্মযজ্ঞ দেখছি। নীরাপু আমার হাত ধরে ঘনিষ্ঠ হয়ে হাঁটছে আর খলবল খলবল করে কথা বলছে। কিন্তু কোনো কথা আমার কানে ঢুকছে না।

এক মধ্যবয়সি মহিলা আমাকে ইঙ্গিত করে নীরাপুকে নীচুস্বরে জিজ্ঞেস করল, ‘জামাই?’

নীরাপু ডান হাতটা তার বাম হাতের ভিতরে পেঁচিয়ে ধরে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, ‘হ্যাঁ।’

ফেরার সময় স্তূপ করে রাখা ধানের বস্তার সঙ্গে আমাকে ঠেসে ধরে বুকের ওপর ঝুঁকে এসে নীরাপু বলল, ‘তুই এত কার কথা ভাবিস রে? ইরা না-কি ডোনা?’

শেষের ভঙ্গিটা যেন তাচ্ছিল্যের। ইরার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার গুজব আর ডোনার অভিমান সবকিছু ওলোট-পালোট করে দিয়েছিল। অন্তঃসত্ত্বার অভিযোগ নিয়ে ইরার পরিবারের নিখোঁজ হওয়া আর ডোনার অভিমানী আত্মহত্যা যেন নীরাপুকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।

‘বলতো ইমু, ইরার সঙ্গে তোর কি সত্যি সত্যি...।’ কথাটা শেষ করতে দিই না আমি। ভস্মদৃষ্টিতে তাকিয়ে নীরাপুকে বুকের ওপর থেকে ঠেলে তুলে আলো-আঁধারির দিকে হেঁটে যেতে যেতে বলি, ‘নীরাপু, যার যা অধিকার তাকে সেটা দেওয়া উচিত কি-না বলো?’

নীরাপু উদীয়মান চাঁদের আলোর দিকে তাকিয়ে ঠোঁট টিপে হাসতে হাসতে বলল, ‘কথা ঘোরাচ্ছিস কেন?’

আমি নীরস মুখে বলি, ‘কথা ঘোরালাম কই! যা সত্যি তা বলতে পারব না?’

নীরাপু খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে প্রায় বুক ছুঁয়ে আমার চোখে চোখ রেখে বলল, ‘অধিকার কেউ কাউকে দেয় না ইমু।’ তারপর আস্তে আস্তে আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলল, ‘অধিকার আদায় করে নিতে হয়। বুঝিস না?’

রাতে খেয়ে-দেয়ে ঘরে ঢোকার আগে নীরাপু হঠাৎ দড়ি খেলার মতো করে ওড়না দিয়ে আমার পিঠে লাগিয়ে টান দিয়ে কাছে টেনে নেয়। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাল তাল কোমলতার ভিতরে ডুবে যেতে যেতে শুধু শুনতে পাই, ‘কাল তোর চাচাকে বলবি তোর অধিকারের কথা।’ আমি ওই কোমল সমুদ্রের নির্জন কোলাহল আর সুনামি-সুবাসের অতল গহ্বর থেকে ফিরে আসতে আসতে বলি, ‘ঠিক আছে নীরাপু।’

চাচাকে পরদিন স্পষ্ট করে বললাম, ‘ধানের এই গন্ধটা দুর্গন্ধ লাগছে। সুবাস হয়ে আসছে না। দম বন্ধ হয়ে আসছে আমার। কারণ এই ধান পরিপূর্ণরূপে আমাদের নয়। এর ভিতরে অন্যের ধান রয়েছে। যার যে জমি তা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’

বড় চাচার সামনে এত দীর্ঘ বাক্য কেউ কোনো দিন ব্যয় করেনি। কোনো উত্তরের আশা করিনি আমি। তাঁর সামনে থেকে চলে এসেছি কথাটা বলেই। বাকিটা তাঁর ইচ্ছে। কিন্তু ইচ্ছেটা কখনো জাগবে কি-না জানি না। এতদিনে যেহেতু জাগেনি। এমনকি অন্যের জমি আমাদের দখলে থাকলেও কখনো ন্যায়-অন্যায়ের গ্লানি তাঁর ভিতরে দেখিনি আমি। সে অনেক কথা। আজ এভাবে বলাতে কাজ না হলে আবারও বলব। আরও দৃঢ়ভাবে।

দুপুরবেলা ভাত ঘুমের সময়ে নীরাপু এলেন। ‘দেখ তো ইমু কেমন লাগছে আমাকে’ শাড়ির আঁচল ওড়াতে ওড়াতে ডানে বামে দুলতে দুলতে বললেন নীরাপু। আমি একবার তার দিকে তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নিলাম। নীরাপুকে গ্রিক দেবীর মতো লাগছে। তার শরীর থেকে এক মোহনীয় সুবাস ভেসে আসছে। কিন্তু সেটা আমার নাকে লাগলেও হৃদয় স্পর্শ করছে না। আমার নাকে এসে লাগছে ধানের গন্ধ। আমি চেয়েছিলাম ধানের এই গন্ধ সুবাস হয়ে আমার কাছে আসুক। কিন্তু অন্যের ধান থাকলে নিজের ধানে সুবাস থাকে না। গন্ধ থাকে। কখনো কখনো সে গন্ধ থেকে দুর্গন্ধ বের হয়।

‘ইরা পরলে তো খুব কাব্যি করতি। ডোনা বললে তো তার ভিতরে ডুবে যেতি। যেতি না?’ নীরাপু কৃত্রিম রাগ দেখায়। তারপর বুক ছুঁইছুঁই দূরত্বে এসে কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলে, ‘দেখ, শাড়িটার রং ধানের পাতার মতো। আমার খুব পছন্দ। তোর?’

অসীম নীরবতা খেলা করে ওই ভরদুপুরের রোদের ভিতরে। নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে ওই নীরবতা কতটুকু প্রবেশ করে জানি না। কখনো কখনো নীরবতাও কোলাহলের কারণ হয়ে ওঠে। হয়তো উঠোনের নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে লিরলিরানি বাতাস বইছে। তার ভিতরে শুরু হয়েছে হেমন্তের কোলাহল।

মনে হলো এই দুপুরের হেমন্তে হালকা বাতাসে কিছু খড় বিচালি উড়ে উড়ে যাচ্ছে। না হলে কেন নীরাপুর শাড়ির আঁচল আমার নাকে-মুখে হালকাভাবে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাবে!

‘সত্যি করে বলবি, ইরার কি হেমন্ত হয়েছিল?’

এই প্রথম আমি নীরাপুর চোখে চোখ রেখে বলি, ‘না। নীরাপু শোনো, হেমন্তের এই ধানগুলো ধান হয়ে ওঠার জন্য ওগুলোর ভিতরে দুধ জমতে হয়। আর দুধ জমার জন্য লাগে ঘোর বর্ষা। আমি যার নাম দিয়েছি প্রণয়-বরষা।’

নীরাপুর উচ্ছলতা কোথায় যেন মিলিয়ে যায়। চঞ্চল চোখের সুনামি-ঢেউ বন্ধ হয়ে সেখানে এখন গভীর সমুদ্রের গভীরতা।

‘সেই বরষা কি এসেছিল ইমু? আমাকে সত্যি করে বল।’ বলতে বলতে নীরাপু আমার ডান হাতটা তার দুই হাতের ভিতরে টেনে নেয়।

আমি হাত সরিয়ে নিই না একটুও। বাম হাতটা তার হাতযুগলের উপরে রেখে বলি, ‘বরষা আসেনি কখনো নীরাপু। শুধু এসেছিল নিমবৃক্ষের ছায়া।’ তখনই বাইরে চোখ যায়। দেখি হেমন্তের বাতাসে দুলে উঠছে নিমবৃক্ষের ডালপালা। খড়বিচালি উড়ে যাচ্ছে বুঝি! না হলে নীরাপুর আঁচল কেন আমার মুখের ওপর বুকের ওপর বারবার পরশ বুলাচ্ছে!

যাওয়ার সময় নীরাপু একটা বক্স দেন আমাকে। বলেন, ‘নিয়ে যা। আসল ধান। ধানের রং দেখিস। আমার শাড়ির রং তো দেখলি না। দেখলি না শাড়ির উল্টো দিকে থাকা নদীর গোপন মানচিত্র। আর সুবাস মেখে নিস। এই ধান তোর।’

আমি নিঃশব্দে নীরাপুকে দেখতে থাকি। আজ একবারও নীরাপু আমার দিকে তাকাননি। এই প্রথম আমার দিকে তাকিয়ে বিস্মিত হয়ে গেলেন। আমি তাকে অমন করে দেখছি বলে!

‘আসছে বর্ষায় আসবি? ধানে দুধ জমাতে?’

‘আসব নীরাপু। তবে ধান যদি শুধু আমার হয়।’ মনে মনে বলি। নীরাপুকে বলা হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ
দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন
কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?
আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি
নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান
নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন
জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে
ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান
সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চলবে না মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : অভিযান শুরু রবিবার
সিলেটে চলবে না মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : অভিযান শুরু রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার একমাত্র গির্জায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩, আহত ১০
গাজার একমাত্র গির্জায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩, আহত ১০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডকে একহাত নিলেন লারা
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডকে একহাত নিলেন লারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে আজ দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া মাহফিল
গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে আজ দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান
যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরভজনের রেকর্ড ভাঙলেন মেহেদী
হরভজনের রেকর্ড ভাঙলেন মেহেদী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন