শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইমদাদুল হক মিলন

অনন্য কথানির্মাতা

ড. নূর-ই আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
অনন্য কথানির্মাতা

আধুনিক বাংলা কথাসাহিত্যে ইমদাদুল হক মিলন (১৯৫৫-) একটি উজ্জ্বল নাম। যাঁর হাতে প্রাণ পেয়েছে যন্ত্রণাকাতর মানুষের বিপর্যস্ত সময় ও বিপন্ন জীবন। তাঁর গল্পের সহজ-সরল গীতল ভাষার বয়ানে বারবার এবং প্রতিবার টান পড়ে জীবনকথার সুতোয়। জীবনবোধের উপান্তে নির্মিত এ সাহিত্যিকের প্রতিটি গল্প ও উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে লুকিয়ে আছে বহুমাত্রিক জীবনের এক একটি হীরন্ময় টুকরো। সৃজনশীল এই মানুষটির কথার শব্দমালায় সহজাতভাবে তাই উঠে এসেছে ভেঙে পড়া মানুষের অন্তর্দহন, জীবন-সংগ্রাম ও কামনা-বাসনা। যে বিক্ষিপ্ত পরিসর ও সময়ের বেলাভূমিতে তাঁর বেড়ে ওঠা, সেখানকার উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের ক্লেদাক্ত বেশকে তিনি দেখেছেন খুব সতর্ক দৃষ্টিতে।  তাঁর এ অবলোকন শুধু মানুষের বাইরের হতাশাগ্রস্ত চেহারা নয়, বরং তীক্ষ অন্তর্দৃষ্টির লেন্সে তাদের মর্মন্তুদ অবয়বের উপলব্ধিও।

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে সাহিত্যচর্চার নতুন উদ্দীপনা দেখা দেয়। নিজস্ব নির্মাণশৈলীর অভিব্যঞ্জনায় দেশমুক্তির অব্যবহিত পরে অনেকে খ্যাতিমানও হয়ে ওঠেন। হাল সময়ে আবার তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ বিশেষ পরিচয়ের সুযোগে বাগিয়ে নেন ঈর্ষণীয় পুরস্কারের লাবণ্য। সুবিধাবাদী প্রাপ্তির প্রতিকূল স্রোতে নীরবে আপন প্রতিভাবলে সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন নিজেকে তুলে ধরেছেন স্বকীয় উচ্চতার শীর্ষে। সমালোচনার মাপকাঠিতে নেতিবাচক দৃষ্টি ফেলে তাঁর সৃষ্টিকর্মকে যেভাবেই দেখা হোক না কেন, তাঁর শিল্প নির্মাণের অঙ্গীকার ও কাহিনি বুননের মুনশিয়ানা অনস্বীকার্য। প্রকৃত শিল্পীর মর্যাদা পেতে হলে সৃষ্টির মধ্যে যে প্রাতিস্বিকতা প্রয়োজন, মিলনের সৃষ্টি কাঠামোর আঁধারে শিল্পত্ব বৈশিষ্ট্যে তা দৃশ্যমান। সমালোচকদের সংজ্ঞার্থ বিশ্লেষণে প্রতিধ্বনি-সাহিত্য জীবনের নিরেট সত্য প্রতিচ্ছবি আঁকে। ফলে চাইলে সেখানে খেয়াল খুশি মতো জীবনের সবকিছু উন্মুক্ত করা যায় না। কেননা তার মধ্যে থাকে শিল্পীর সৃজনশীলতার দায় এবং বস্তুনিষ্ঠ শিল্প সৃষ্টির অনন্য প্রয়াস। ফলে শিল্পীর নির্মাণকলায় থাকে জীবনের মহৎ দিককে প্রসারিত করার আন্তরিক প্রণোদনা।

কিন্তু কোনো কারণে যদি কারও লেখার মধ্যে সেই ত্রুটি দেখা দেয়, তবে লেখকের দেখানো দর্শন জীবনকে দেখতে ও ভাবতে শেখার প্রবৃত্তি সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়। সংগতভাবে তাই লেখকের রচনায় থাকতে হয় অনিবার্য সত্যের প্রতীতি ও প্রকৃত শিল্প নির্মাণের প্রতিশ্রুতির পারঙ্গমতা। তা না হলে তাঁর লেখা অনর্থক হয়ে যায়। ফলে অনর্থক সৃষ্টির বাহুল্য লেখককে বর্তমান যে পরিচয়ে অভিনন্দিত করুক না কেন, পরিশেষে মহৎ লেখক হিসেবে তার অবস্থান অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। মানুষ ও তাঁর জীবনের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক প্রকাশই সাহিত্য। যার মৃণালে মানবজীবনের আনন্দ বেদনা কুসুমিত হয়ে ওঠে। অথচ এই পুষ্প বিকশিত করতে প্রয়োজন পড়ে প্রতিভাবান শিল্পীর সুস্থ হৃদয়ের নান্দনিক ও মানবিক নিবেদন এবং একই সঙ্গে পারিজাত প্রতিভাসের শৈল্পিক আল্পনার বর্ণিল অলিন্দ। বলার অপেক্ষা রাখে না, শক্তিমান লেখকদের বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে আত্মিক ও মননশীলতার স্বতঃস্ফূর্ত পরিস্ফুটনেই নির্মিত হয় মহৎ সাহিত্য। যে সাহিত্যের বিভায় আলোকিত হয়ে ওঠে বর্তমান ও অনাগত দিনের পাঠক সমাজ।

এ সূত্রের আনুক্রমিক পথে ইমদাদুল হক মিলন তাঁর সৃষ্টির মহাদেশকে প্লাবিত করেছেন একজন জীবনবোধে উদ্দীপ্ত শিল্পী হিসেবে। মানুষ ও প্রকৃতি তাঁর সৃষ্টির সত্তার অন্যতম দিক। অতীত জীবন অভিজ্ঞতা আশ্রয়ী এ সাহিত্যিকের সৃষ্টির ভিতরে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ থাকে নিরন্তর প্রবহমান। স্বাধীনতা-উত্তর শিক্ষিত মধ্যবিত্ত, অল্পশিক্ষিত এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষের প্রাত্যহিক দিনযাপনের যে অভিঘাতকে তিনি দেখেছেন, তাই তাঁর ভাব-ভাবনায় সঞ্চারিত করেছেন প্রবলভাবে। এক্ষেত্রে তার দার্শনিক সত্তার বীজ রোপিত হয় খুব ছোটবেলা থেকে। যেখানে প্রোথিত তাঁর জীবন উপলব্ধি, অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা। শিল্প আকাশে ব্যক্তি মানুষের অস্তিত্ব ও নিজের সম্পর্কে ব্যক্তির মানসিক এবং অবচেতন মূল্যায়ন সাহিত্যিকের জীবন ভাবনার মূল পরিপ্রেক্ষিত। অন্যভাবে বলা যায়, ‘জীবনকে অর্থপূর্ণ, উদ্দেশ্যময়, তাৎপর্যপূর্ণ ও সুসংহত করে’ তোলাও জীবনবোধের নামান্তর। মানুষের জীবনে প্রকৃত উপলব্ধি আসে হর্ষ-বিষাদের ভিতর দিয়ে। দুঃখ-যন্ত্রণা, আনন্দ, ব্যথা ও বেদনার মধ্য দিয়ে জীবনের অস্তিত্ব অনুভূত হলেই সত্যিকার জীবনবোধ বিস্রস্ত হয়ে ওঠে।

এই অনুভাবনার সীমানায় ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্যের মধ্যে একটু গভীরে নিরিখ দিলে তাঁর যাপিত জীবন, নৈতিকতা, আদর্শ ও জীবনবোধ সমকালীন সময়ের অনুভূতির দীপ্র আলো চোখে বিস্ময়ের ঘোর লাগায়। নিজের চারপাশের মানুষের স্বরূপকে প্রত্যক্ষ, আপন পরিবেশকে চেনা এবং সেইসঙ্গে ব্যক্তির গহীন মনের ভাঙচুরকে তিনি শিল্পিত্বের আঁচড়ে প্রতিপাদিত করেন আপন বেগে। প্রাসঙ্গিকভাবেই তাই দিন দিন তাঁর সাহিত্য জগৎ হচ্ছে ঋদ্ধ থেকে ঋদ্ধতর। চলমান সময় বিন্দুতে হুমায়ূন আহমেদ (১৯৪৮-২০১২) ও তৎপরবর্তী সময়ে যাঁরা লিখে বিখ্যাত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ইমদাদুল হক মিলনকে সহজেই তাঁর সৃষ্টি নৈপুণ্য সিদ্ধির জন্য আলাদাভাবে চেনা যায়। মিলনের জানার ক্ষেত্র বিস্তৃত হলেও তাঁর নির্দিষ্ট কোনো পূর্বসূরি নেই। বহুবিচিত্র অভিজ্ঞতা তাঁর সৃষ্টি বলয়ের প্রধান বর্ম। বস্তুনিষ্ঠ সাহিত্য সৃষ্টির সরোবরে তিনি ব্যতিক্রমী, সংগ্রামী, জেদি ও বিবেকী একক ব্যক্তিত্ব। মাত্র উনিশ বছর বয়সে প্রথম গল্প লেখেন ‘বন্ধু’ (১৯৭৩)। ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উপন্যাস ‘যাবজ্জীবন’। তারপর থেকে বিরতিহীনভাবে লিখে চলেছেন গল্প, উপন্যাস ও নাটক।

ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্য সম্পর্কে অনেকে প্রায় চারিয়ে থাকেন- তিনি শুধু বিনোদনের জন্যই গল্প-উপন্যাস লেখেন। কিন্তু তাকিয়ে থাকার নাম দেখা নয় বলে যে কথা প্রচলিত আছে, কেবল সে দৃষ্টিতে দেখলেই যে কোনো সৃষ্টিশীল মানুষের সৃষ্টিকে নিয়ে এমন বিভ্রান্তির পালে বেগ সঞ্চার করা সম্ভব। কিন্তু একটু নিমগ্ন চিত্তে তাঁর রচনা পড়লে এ অভিমতের পক্ষে কোনো সদর্থক উত্তর মেলে না। তবে সব গল্প-উপন্যাসের মাত্রাগুণ সমান হবে, সে অন্য কথা। বৌদ্ধিক চেতনা ও নিরাবেগ-নিরাসক্ত দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে এই সাহিত্যিকের শিল্প-সার্থকতার অন্তর্হিত শক্তিটি সহজেই বোঝা যায়। যেখানে দেখা যায়, সাহিত্যিক মিলন তাঁর গল্প-উপন্যাসের মধ্যে পাঠককে শুধু আনন্দ ও তৃপ্তি দিতে চান না বরং তিনি কাহিনির প্রেক্ষাপটে সমাজ ও জীবনের সত্যকে প্রতিষ্ঠা দিয়ে যান আদ্যন্ত। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হলো, লেখক তাঁর লেখার ভিতর কোনো মিথ্যার আশ্রয় নেন না কোনোভাবেই। যা সত্য তাকে তিনি শৈল্পিক ক্যানভাসে সার্থক শিল্পে রূপ দেন নির্ভার গদ্যে। বর্তমানে অনেক লেখকই নামডাকের আড়ালে প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে বই বিক্রির নেশায় মিথ্যা কাহিনি নির্মাতা বনে যান নিমিষেই। ফলে তারা আজীবন সত্য থেকে পালিয়ে নিজকে পুরে রাখেন তাদের সৃষ্টির অন্ধকারে।

ইমদাদুল হক মিলন এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। গল্পের কাহিনি নির্মাণে সততা ও অনুপম জীবনবোধই তাঁর প্রধান শক্তি। সংবেদনশীল অনুভবের প্রাপ্ত কষ্ট ও বেদনাকে জীবনসম্পৃক্ত করেই তিনি নতুন সৃষ্টির পথে এগিয়ে চলেন দিনের পর দিন, রূপান্তর হতে হতে। রাগ-বিদ্বেষ ও সংকীর্ণতার বিপরীতে মহৎ শিল্পকর্ম সৃষ্টির উন্মাদনা ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্য রচনার উজ্জ্বল প্রান্ত। ফলে বিশেষ একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে আবেগে মাতাল হয়ে তিনি নিজেকে বেসামাল করেন না কখনো। কৃর্তিমান লেখকদের মতো তিনিও চিরন্তন সাহিত্য নির্মাণের ব্যাকুলতায় কলম হাতে নেন শাশ্বত রচনা উদ্ভাসনের অঙ্গীকারে। বিশেষ সুবিধা পাওয়ার প্রত্যাশায় একরোখা শ্রেণিভেদ শিল্প ক্যানভাস সৃষ্টিতে মগ্ন না হয়ে মানবতাকেই তিনি তাঁর লেখার ভরকেন্দ্র করেন দিবানিশি। ব্যক্তিগত হতাশায় আবাল সাহিত্য রচয়িতাদের মতো চিৎকার করে কোনো বিশেষ ঘরানার ঘেরে নিজেকে আবৃতও করেন না কোনোভাবেই। আর এই ব্যতিক্রম বৈশিষ্ট্যই তাঁর শিল্পকে দিয়েছে শক্তিশালী সাহিত্যিকের অনন্য মাত্রা। ৮ সেপ্টেম্বর কান্তিমান প্রিয় সাহিত্যিকের জন্মদিন। আলোকিত জন্মদিন, জন্মকে ছাপিয়ে জীবনোত্তর হয়ে উঠুন তিনি এখন, তখন এবং সর্বক্ষণ। অন্তর্লীন শুভকামনা ও শ্রদ্ধা রইল মহান এই লেখকের প্রতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
সর্বশেষ খবর
মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ
মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক
কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’
‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান
গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি
টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন