শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইমদাদুল হক মিলন

অনন্য কথানির্মাতা

ড. নূর-ই আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
অনন্য কথানির্মাতা

আধুনিক বাংলা কথাসাহিত্যে ইমদাদুল হক মিলন (১৯৫৫-) একটি উজ্জ্বল নাম। যাঁর হাতে প্রাণ পেয়েছে যন্ত্রণাকাতর মানুষের বিপর্যস্ত সময় ও বিপন্ন জীবন। তাঁর গল্পের সহজ-সরল গীতল ভাষার বয়ানে বারবার এবং প্রতিবার টান পড়ে জীবনকথার সুতোয়। জীবনবোধের উপান্তে নির্মিত এ সাহিত্যিকের প্রতিটি গল্প ও উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে লুকিয়ে আছে বহুমাত্রিক জীবনের এক একটি হীরন্ময় টুকরো। সৃজনশীল এই মানুষটির কথার শব্দমালায় সহজাতভাবে তাই উঠে এসেছে ভেঙে পড়া মানুষের অন্তর্দহন, জীবন-সংগ্রাম ও কামনা-বাসনা। যে বিক্ষিপ্ত পরিসর ও সময়ের বেলাভূমিতে তাঁর বেড়ে ওঠা, সেখানকার উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের ক্লেদাক্ত বেশকে তিনি দেখেছেন খুব সতর্ক দৃষ্টিতে।  তাঁর এ অবলোকন শুধু মানুষের বাইরের হতাশাগ্রস্ত চেহারা নয়, বরং তীক্ষ অন্তর্দৃষ্টির লেন্সে তাদের মর্মন্তুদ অবয়বের উপলব্ধিও।

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে সাহিত্যচর্চার নতুন উদ্দীপনা দেখা দেয়। নিজস্ব নির্মাণশৈলীর অভিব্যঞ্জনায় দেশমুক্তির অব্যবহিত পরে অনেকে খ্যাতিমানও হয়ে ওঠেন। হাল সময়ে আবার তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ বিশেষ পরিচয়ের সুযোগে বাগিয়ে নেন ঈর্ষণীয় পুরস্কারের লাবণ্য। সুবিধাবাদী প্রাপ্তির প্রতিকূল স্রোতে নীরবে আপন প্রতিভাবলে সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন নিজেকে তুলে ধরেছেন স্বকীয় উচ্চতার শীর্ষে। সমালোচনার মাপকাঠিতে নেতিবাচক দৃষ্টি ফেলে তাঁর সৃষ্টিকর্মকে যেভাবেই দেখা হোক না কেন, তাঁর শিল্প নির্মাণের অঙ্গীকার ও কাহিনি বুননের মুনশিয়ানা অনস্বীকার্য। প্রকৃত শিল্পীর মর্যাদা পেতে হলে সৃষ্টির মধ্যে যে প্রাতিস্বিকতা প্রয়োজন, মিলনের সৃষ্টি কাঠামোর আঁধারে শিল্পত্ব বৈশিষ্ট্যে তা দৃশ্যমান। সমালোচকদের সংজ্ঞার্থ বিশ্লেষণে প্রতিধ্বনি-সাহিত্য জীবনের নিরেট সত্য প্রতিচ্ছবি আঁকে। ফলে চাইলে সেখানে খেয়াল খুশি মতো জীবনের সবকিছু উন্মুক্ত করা যায় না। কেননা তার মধ্যে থাকে শিল্পীর সৃজনশীলতার দায় এবং বস্তুনিষ্ঠ শিল্প সৃষ্টির অনন্য প্রয়াস। ফলে শিল্পীর নির্মাণকলায় থাকে জীবনের মহৎ দিককে প্রসারিত করার আন্তরিক প্রণোদনা।

কিন্তু কোনো কারণে যদি কারও লেখার মধ্যে সেই ত্রুটি দেখা দেয়, তবে লেখকের দেখানো দর্শন জীবনকে দেখতে ও ভাবতে শেখার প্রবৃত্তি সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়। সংগতভাবে তাই লেখকের রচনায় থাকতে হয় অনিবার্য সত্যের প্রতীতি ও প্রকৃত শিল্প নির্মাণের প্রতিশ্রুতির পারঙ্গমতা। তা না হলে তাঁর লেখা অনর্থক হয়ে যায়। ফলে অনর্থক সৃষ্টির বাহুল্য লেখককে বর্তমান যে পরিচয়ে অভিনন্দিত করুক না কেন, পরিশেষে মহৎ লেখক হিসেবে তার অবস্থান অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। মানুষ ও তাঁর জীবনের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক প্রকাশই সাহিত্য। যার মৃণালে মানবজীবনের আনন্দ বেদনা কুসুমিত হয়ে ওঠে। অথচ এই পুষ্প বিকশিত করতে প্রয়োজন পড়ে প্রতিভাবান শিল্পীর সুস্থ হৃদয়ের নান্দনিক ও মানবিক নিবেদন এবং একই সঙ্গে পারিজাত প্রতিভাসের শৈল্পিক আল্পনার বর্ণিল অলিন্দ। বলার অপেক্ষা রাখে না, শক্তিমান লেখকদের বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে আত্মিক ও মননশীলতার স্বতঃস্ফূর্ত পরিস্ফুটনেই নির্মিত হয় মহৎ সাহিত্য। যে সাহিত্যের বিভায় আলোকিত হয়ে ওঠে বর্তমান ও অনাগত দিনের পাঠক সমাজ।

এ সূত্রের আনুক্রমিক পথে ইমদাদুল হক মিলন তাঁর সৃষ্টির মহাদেশকে প্লাবিত করেছেন একজন জীবনবোধে উদ্দীপ্ত শিল্পী হিসেবে। মানুষ ও প্রকৃতি তাঁর সৃষ্টির সত্তার অন্যতম দিক। অতীত জীবন অভিজ্ঞতা আশ্রয়ী এ সাহিত্যিকের সৃষ্টির ভিতরে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ থাকে নিরন্তর প্রবহমান। স্বাধীনতা-উত্তর শিক্ষিত মধ্যবিত্ত, অল্পশিক্ষিত এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষের প্রাত্যহিক দিনযাপনের যে অভিঘাতকে তিনি দেখেছেন, তাই তাঁর ভাব-ভাবনায় সঞ্চারিত করেছেন প্রবলভাবে। এক্ষেত্রে তার দার্শনিক সত্তার বীজ রোপিত হয় খুব ছোটবেলা থেকে। যেখানে প্রোথিত তাঁর জীবন উপলব্ধি, অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা। শিল্প আকাশে ব্যক্তি মানুষের অস্তিত্ব ও নিজের সম্পর্কে ব্যক্তির মানসিক এবং অবচেতন মূল্যায়ন সাহিত্যিকের জীবন ভাবনার মূল পরিপ্রেক্ষিত। অন্যভাবে বলা যায়, ‘জীবনকে অর্থপূর্ণ, উদ্দেশ্যময়, তাৎপর্যপূর্ণ ও সুসংহত করে’ তোলাও জীবনবোধের নামান্তর। মানুষের জীবনে প্রকৃত উপলব্ধি আসে হর্ষ-বিষাদের ভিতর দিয়ে। দুঃখ-যন্ত্রণা, আনন্দ, ব্যথা ও বেদনার মধ্য দিয়ে জীবনের অস্তিত্ব অনুভূত হলেই সত্যিকার জীবনবোধ বিস্রস্ত হয়ে ওঠে।

এই অনুভাবনার সীমানায় ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্যের মধ্যে একটু গভীরে নিরিখ দিলে তাঁর যাপিত জীবন, নৈতিকতা, আদর্শ ও জীবনবোধ সমকালীন সময়ের অনুভূতির দীপ্র আলো চোখে বিস্ময়ের ঘোর লাগায়। নিজের চারপাশের মানুষের স্বরূপকে প্রত্যক্ষ, আপন পরিবেশকে চেনা এবং সেইসঙ্গে ব্যক্তির গহীন মনের ভাঙচুরকে তিনি শিল্পিত্বের আঁচড়ে প্রতিপাদিত করেন আপন বেগে। প্রাসঙ্গিকভাবেই তাই দিন দিন তাঁর সাহিত্য জগৎ হচ্ছে ঋদ্ধ থেকে ঋদ্ধতর। চলমান সময় বিন্দুতে হুমায়ূন আহমেদ (১৯৪৮-২০১২) ও তৎপরবর্তী সময়ে যাঁরা লিখে বিখ্যাত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ইমদাদুল হক মিলনকে সহজেই তাঁর সৃষ্টি নৈপুণ্য সিদ্ধির জন্য আলাদাভাবে চেনা যায়। মিলনের জানার ক্ষেত্র বিস্তৃত হলেও তাঁর নির্দিষ্ট কোনো পূর্বসূরি নেই। বহুবিচিত্র অভিজ্ঞতা তাঁর সৃষ্টি বলয়ের প্রধান বর্ম। বস্তুনিষ্ঠ সাহিত্য সৃষ্টির সরোবরে তিনি ব্যতিক্রমী, সংগ্রামী, জেদি ও বিবেকী একক ব্যক্তিত্ব। মাত্র উনিশ বছর বয়সে প্রথম গল্প লেখেন ‘বন্ধু’ (১৯৭৩)। ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উপন্যাস ‘যাবজ্জীবন’। তারপর থেকে বিরতিহীনভাবে লিখে চলেছেন গল্প, উপন্যাস ও নাটক।

ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্য সম্পর্কে অনেকে প্রায় চারিয়ে থাকেন- তিনি শুধু বিনোদনের জন্যই গল্প-উপন্যাস লেখেন। কিন্তু তাকিয়ে থাকার নাম দেখা নয় বলে যে কথা প্রচলিত আছে, কেবল সে দৃষ্টিতে দেখলেই যে কোনো সৃষ্টিশীল মানুষের সৃষ্টিকে নিয়ে এমন বিভ্রান্তির পালে বেগ সঞ্চার করা সম্ভব। কিন্তু একটু নিমগ্ন চিত্তে তাঁর রচনা পড়লে এ অভিমতের পক্ষে কোনো সদর্থক উত্তর মেলে না। তবে সব গল্প-উপন্যাসের মাত্রাগুণ সমান হবে, সে অন্য কথা। বৌদ্ধিক চেতনা ও নিরাবেগ-নিরাসক্ত দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে এই সাহিত্যিকের শিল্প-সার্থকতার অন্তর্হিত শক্তিটি সহজেই বোঝা যায়। যেখানে দেখা যায়, সাহিত্যিক মিলন তাঁর গল্প-উপন্যাসের মধ্যে পাঠককে শুধু আনন্দ ও তৃপ্তি দিতে চান না বরং তিনি কাহিনির প্রেক্ষাপটে সমাজ ও জীবনের সত্যকে প্রতিষ্ঠা দিয়ে যান আদ্যন্ত। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হলো, লেখক তাঁর লেখার ভিতর কোনো মিথ্যার আশ্রয় নেন না কোনোভাবেই। যা সত্য তাকে তিনি শৈল্পিক ক্যানভাসে সার্থক শিল্পে রূপ দেন নির্ভার গদ্যে। বর্তমানে অনেক লেখকই নামডাকের আড়ালে প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে বই বিক্রির নেশায় মিথ্যা কাহিনি নির্মাতা বনে যান নিমিষেই। ফলে তারা আজীবন সত্য থেকে পালিয়ে নিজকে পুরে রাখেন তাদের সৃষ্টির অন্ধকারে।

ইমদাদুল হক মিলন এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। গল্পের কাহিনি নির্মাণে সততা ও অনুপম জীবনবোধই তাঁর প্রধান শক্তি। সংবেদনশীল অনুভবের প্রাপ্ত কষ্ট ও বেদনাকে জীবনসম্পৃক্ত করেই তিনি নতুন সৃষ্টির পথে এগিয়ে চলেন দিনের পর দিন, রূপান্তর হতে হতে। রাগ-বিদ্বেষ ও সংকীর্ণতার বিপরীতে মহৎ শিল্পকর্ম সৃষ্টির উন্মাদনা ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্য রচনার উজ্জ্বল প্রান্ত। ফলে বিশেষ একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে আবেগে মাতাল হয়ে তিনি নিজেকে বেসামাল করেন না কখনো। কৃর্তিমান লেখকদের মতো তিনিও চিরন্তন সাহিত্য নির্মাণের ব্যাকুলতায় কলম হাতে নেন শাশ্বত রচনা উদ্ভাসনের অঙ্গীকারে। বিশেষ সুবিধা পাওয়ার প্রত্যাশায় একরোখা শ্রেণিভেদ শিল্প ক্যানভাস সৃষ্টিতে মগ্ন না হয়ে মানবতাকেই তিনি তাঁর লেখার ভরকেন্দ্র করেন দিবানিশি। ব্যক্তিগত হতাশায় আবাল সাহিত্য রচয়িতাদের মতো চিৎকার করে কোনো বিশেষ ঘরানার ঘেরে নিজেকে আবৃতও করেন না কোনোভাবেই। আর এই ব্যতিক্রম বৈশিষ্ট্যই তাঁর শিল্পকে দিয়েছে শক্তিশালী সাহিত্যিকের অনন্য মাত্রা। ৮ সেপ্টেম্বর কান্তিমান প্রিয় সাহিত্যিকের জন্মদিন। আলোকিত জন্মদিন, জন্মকে ছাপিয়ে জীবনোত্তর হয়ে উঠুন তিনি এখন, তখন এবং সর্বক্ষণ। অন্তর্লীন শুভকামনা ও শ্রদ্ধা রইল মহান এই লেখকের প্রতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
অনুপস্থিত স্যার!
অনুপস্থিত স্যার!
শিং
শিং
ডুয়েল সিম
ডুয়েল সিম
স্নো-পাউডার
স্নো-পাউডার
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
সর্বশেষ খবর
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর
প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত
বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!
নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর
কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে
নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব
মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও
বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার
লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২
চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাজীপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি
নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল
নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের বিকল্প নেই
নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন
মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন

নগর জীবন

উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ
উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন

সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

আকিজ ক্যাবলস’-এর উদ্বোধন
আকিজ ক্যাবলস’-এর উদ্বোধন

নগর জীবন

দেড় লাখ পুলিশকে বিশেষ প্রশিক্ষণ
দেড় লাখ পুলিশকে বিশেষ প্রশিক্ষণ

নগর জীবন

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ত
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ত

নগর জীবন

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা