শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

যাদব পায়েং একাই বানালেন আস্ত এক বন

শনিবারের সকাল ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যাদব পায়েং  একাই বানালেন আস্ত এক বন

আসামের যাদব পায়েং। জোরহাটের বালিগাঁও জগন্নাথ বড়ুয়া আর্য বিদ্যালয় থেকে দশম শ্রেণির পরীক্ষা দিয়ে জন্মস্থানে ফিরছিলেন। ব্রহ্মপুত্রের তীর জেগে উঠেছে চর। মাত্র ১০ বছরে বদলে গেছে সব। সবুজ বন নেই। প্রখর রোদে হাঁটতে হাঁটতে থমকে গেলেন তিনি। ধুক করে উঠল বুকটা। অরুণা সাপোরি দ্বীপে ধু-ধু মরুভূমির মতো তীরে মরে পড়ে আছে কয়েক হাজার সাপ। এদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল ভূমিদস্যুরা। বন কেটে কাঠ নিল তারা। এখন চারপাশে বালুচর যেন উত্তপ্ত উনুন। ভূমিক্ষয়ের কারণে ১৯৬৫ সালে পায়েংয়ের পরিবার অরুণা সাপোরি ছেড়ে নদীর অন্য তীরে ১২ কিমি দূরের মাজুলিতে বসবাস শুরু করে। ভূমিক্ষয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ গ্রামের পর গ্রাম গিলে ফেলতে শুরু করেছিল। গ্রামের মানুষ গরু, মহিষ, শুয়োর পালত। যাদব পায়েংয়ের বাবা এ খামার চালাতেন। বাবা মারা গেলেন হুট করেই। ১৩ ভাইবোনের সংসারের হাল ধরতে হলো কিশোর যাদবকে। কিন্তু তার জীবনের গতিপথ পরিবর্তন হলো ১৯৭৮ সালে। হাজার হাজার মৃত সাপের সেই দৃশ্য তার ভিতরটা পুড়িয়ে দিল। তিনি ছুটে গেলেন বন বিভাগের অফিসে। অফিসের লোকজন বললেন, পারলে নিজে গিয়ে গাছ লাগাও। গ্রামের লোকজন তাকে বলল, ওই মরুভূমিতে গাছ লাগালেই কি আর না লাগালেই কি! গাছ জন্মায় না ও মরুতে।

যাদবের বুক ভাঙল সবার কথায়। কিন্তু একজন তাকে কাছে ডেকে নিলেন। বৃদ্ধ এক গ্রামবাসী যাদবকে গ্রাম থেকে একটু দূরে ডেকে নিলেন। অনেকটা লুকিয়ে লুকিয়ে কিশোর যাদবের হাতে ৫০টি বীজ ও ২৫টি বাঁশগাছের চারা দিয়েছিলেন সেই বৃদ্ধ। যাদবের মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘গাছ লাগাও বাবা, শুধু সাপ কেন আমরা সবাই বাঁচব। একটা কথা মাথায় রেখো, যেখানে গাছ, সেখানেই পাখি। যেখানে পাখি, সেখানে ডিম। যেখানে ডিম, সেখানে সাপ। আবার যেখানে গাছ, সেখানে চারা। যেখানে চারা, সেখানে জঙ্গল। যেখানে জঙ্গল, সেখানে বৃষ্টি। যেখানে বৃষ্টি, সেখানে চাষাবাদ। তোমাদের গরু-মহিষের জন্য ঘাস।’ সেই বৃদ্ধের জাদুমন্ত্র যাদবকে অন্য এক মানুষে পরিণত করেছিল। সত্যিই বদলে গেল অজ পাড়াগাঁয়ের এক কিশোর। বৃদ্ধের কাছ থেকে জেনে নিলেন গাছ লাগানোর আদর্শ সময়। এপ্রিল থেকে জুন। ১৯৭৯ সালে যাদব পায়েং গাছ লাগানোর পাগলামিতে নামলেন। মরুর বুকে বন বানানোর স্বপ্নটা বুকে নিয়ে চারা গাছে রোজ জল ঢালতেন। এপ্রিল মাসটা কোনোমতে গেল। গ্রামের লোকেরা তার পাগলামি দেখতে এলো। অরুণা সাপোরি দ্বীপে তত দিনে একাই বিভিন্ন গাছ ও বাঁশের কয়েক শ চারা লাগিয়ে ফেলেছেন যাদব। এক বছর ঘুরে সংগ্রহ করেছিলেন হাজার হাজার বীজ। পুরো দ্বীপের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন সেই বীজ।

বর্ষার জন্য অপেক্ষা তার। সে বছর কী মনে করে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামল অন্য বছরের তুলনায় বেশ আগেভাগে। যাদব পায়েংয়ের লাগানো চারাগাছ বৃষ্টির পানি পেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হলো। শিকড় দিয়ে আঁকড়ে ধরল দ্বীপের মাটি। বৃহ্মপুত্র নদের থাবায় তীর ভাঙার যুদ্ধে জিতে গেল যাদবের গাছেরা। বিজয়ের আনন্দে আত্মহারা যাদবের খোঁজ কেউ রাখে না। সবাই যখন যার যার মতো ব্যস্ত, যাদব তখন ব্যস্ত সবার ভবিষ্যতের মঙ্গল কামনায়। পরের বছরও হাজার হাজার বীজ ছিটালেন, চারা লাগালেন দ্বীপজুড়ে। যাদবের আদরে, লালনে গাছেরা হাত ধরাধরি করে দ্বীপ দখল করে নিল। মরুর দ্বীপ ঢেকে গেল সবুজে। সেই দখলদারিত্ব ৪০ বছরে যখন পৌঁছল গোটা ভারতবাসী বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল। শুধু কি ভারতবাসী? না, পুরো বিশ্বের মানুষ ক্লাস টেন পড়ুয়া সেই কিশোরের চোখে দেখা স্বপ্নের বাস্তব রূপ দেখল। ১ হাজার ৩৬০ একর জমিজুড়ে গাছ লাগিয়ে একাই বন তৈরি করলেন যাদব! কে কবে এমন শুনেছে? যেই চরে হাজার হাজার মৃত সাপ রোদে পুড়ে কাঠ হয়ে পড়েছিল, সেই বন আজ হাজার হাজার পাখি, বন্য জীবজন্তুতে ঠাসা!

যাদব পায়েংয়ের লাগানো বাঁশ, বহেড়া, সেগুন, গাম্ভারি, কাস্টার্ড আপেল, তারা ফল, গুলমোহর, ডেভিলস ট্রি, তেঁতুল, তুত, কাঁঠাল, কুল, জাম, কলা গাছ, এলিফ্যান্ট গ্রাস পারলে আকাশের মেঘ ছুঁয়ে নেয়। যাদবের তৈরি এই বনে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, গন্ডার, শতাধিক হরিণ, বুনো শুয়োর, কয়েক শ শকুন, শতাধিক প্রজাতির পাখি। আর বাস করে হাজার হাজার সাপ।

পাগলাটে সেই কিশোরকে আজ গ্রামবাসী তাদের প্রাণের মানুষ করে টেনে নিয়েছে। তারা তাকে স্থানীয় ভাষায় ডাকে মোলাই। মানে জঙ্গল। হ্যাঁ তাই তো! বিশ্ববাসী তার নাম দিল ফরেস্টম্যান।

৩৯ বছর বয়সে যাদব বিয়ে করেন বিনীতাকে। তাদের তিন সন্তানÑ মুনমুনি, সঞ্জীব ও সঞ্জয়। জীবনের প্রয়োজনে তার হাতে তৈরি বন থেকে অনেকটাই দূরে বাসা নিতে হয়েছে তাকে। কিন্তু বন যে তাকে ডাকে। এখনো রাত ৩টায় ওঠেন যাদব পায়েং। শুরু হয় ম্যারাথন দৌড়। তারপর এক ঘণ্টা সাইকেল চালিয়ে  পৌঁছেন কার্তিক সাপোরিতে। সেখান থেকে নিজেই ডিঙি নৌকা বেয়ে ৫ কিলোমিটার গিয়ে নামেন দ্বীপে। তার খামার রয়েছে আগের গ্রামে। সেখানেই যান বন পেরিয়ে। যে জঙ্গলে আশ্রয় নেয় ১১৫টি হাতির একটি দল। যে জঙ্গলে থাকা বাঘেরা গত ৪০ বছরে যাদব মোলাই পায়েংয়ের খামারের ৮৫টি গরু, ৯৫টি মোষ, ১০টি শুয়োর খেয়েছে। সে বনেই ছুটে যান তিনি। বাঘেরা যে তার খামারের গরু খেয়ে ফেলল, এ নিয়ে তার অনুভূতি জানতে চেয়েছিল এলাকার লোকজন। যাদব পায়েং মজা করে বললেন, ‘বাঘেরা তো পশুপালন ব্যাপারটা বোঝে না। ওদের দোষ দিয়ে লাভ কী!’ যাদব পায়েংয়ের কথা তার গ্রামবাসীর মুখে মুখে ছিল। তিনি আড়ালেই রয়ে যেতেন, যদি না জিতু কলিতা নামে স্থানীয় এক ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার ছবি তুলতে গিয়ে তার দেখা পেতেন। ২০১০ সালে ভার্নাকুলার ডেইলি নামে এক পত্রিকায় তিনি যাদবের কথা লেখেন।

মানুষের নজরে আসে এই অবিশ্বাস্য কীর্তি।

২০১২ সালে যাদবের এই অসামান্য ও একক অবদানের জন্য জওহরলাল নেহরু ইউনিভার্সিটি ‘আর্থ-ডে’র দিন তাকে ‘ফরেস্টম্যান অব ইন্ডিয়া’ শিরোপা দেয়। ওই বছরই ভারতের তৎকালীন  প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালাম মুম্বাইয়ে যাদব পায়েংকে আর্থিকভাবে পুরস্কৃত করেন।

একই বছরে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের এক কনফারেন্সে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ৯০০ বিশেষজ্ঞের মধ্যে যাদব পায়েংও ছিলেন। ২০১৫ সালে যাদব পেয়েছেন পদ্মশ্রী পুরস্কার।

শেষ করার আগে একটি ঘটনা। যাদব পায়েংয়ের বনে বন্য পশুপ্রাণীর আবাস- এ ঘটনা প্রথম শুনেছিল স্থানীয় প্রশাসন। বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা হেসেই উড়িয়ে দিয়েছিলেন। যাদব পায়েং গিয়ে বললেন, ‘আমার বনে বিলুপ্তপ্রায় গন্ডারদের মেরে ফেলছে চোরা শিকারিরা।’ বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা বললেন, ‘তোমার লাগানো গাছের বন! সেখানে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির গন্ডারও থাকে!’ তাদের তাচ্ছিল্যে ফিরে আসতে হয়েছিল যাদবকে। পরে গ্রামবাসীর পীড়াপীড়িতে সেখানে লোক পাঠান বন অধিদফতরের কর্তারা। ২০১২ সালের আগস্টে চোরা শিকারিরা একটি গন্ডার মারার পর বন দফতরের বিশ্বাস হয়েছিল যাদবের তৈরি জঙ্গলে সত্যিই গন্ডার থাকে। সেই গন্ডারটির কথা মনে হতেই ছলছল করে যাদবের চোখ। বলেছিলেন, ‘জানেন, আমার  ছোট ছেলে আর আমি কয়েক দিন খেতে পারিনি, যখন দেখেছিলাম চোরা শিকারিরা গন্ডারটির লেজ আর নখ কেটে নিয়ে গেছে। কিন্তু কী করব, একটি বিশাল অরণ্যকে সুরক্ষা দেওয়া আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়।’ এর পর থেকে চোরা শিকারিদের হাতে প্রাণ হারানোর ঝুঁকি নিয়ে একাই পাহারা দিতেন এই বিশাল বন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী
যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী

দেশগ্রাম