শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১

স্থাপত্যের আইনস্টাইন এফ আর খান

শিকাগোতে ১১০ তলা ভবনের নকশা করেন যে বাংলাদেশি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
শিকাগোতে ১১০ তলা ভবনের নকশা করেন যে বাংলাদেশি

স্থাপত্যের আইনস্টাইন বলেই সারা বিশ্ব চেনে তাঁকে। স্থাপত্যবিদ ফজলুর রহমান খান সংক্ষেপে এফ আর খান। বিশ্বসেরা স্থাপত্যবিদদের কাতারে এই বাংলাদেশির অনন্য সৃষ্টিশীলতা রয়েছে আপন বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর হয়ে। তাঁর জন্ম বাংলাদেশের শিবচরে। ফজলুর রহমান খান ১৯২৯ সালের ৩ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা ছিলেন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ খান বাহাদুর রহমান খান আর মাতার নাম ছিল বেগম খাদিজা খানম। এফ আর খান পেশাজীবনে পাড়ি দেন আমেরিকায়। ১৯৫২ সালে পাড়ি জমিয়েছিলেন ২৩ বছরের এই তরুণ। আমেরিকায় তাঁর নকশায় নির্মিত হয় সিয়ারস টাওয়ার যেটি তাঁর জীবদ্দশায় বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন ছিল। ১১০ তলা, ১ হাজার ৪৫৪ ফুট উঁচু ওই ভবনই তাঁকে এনে দেয় বিশ্বখ্যাতি। তাঁকে বলা হয় স্থাপত্যশিল্পের আইনস্টাইন। স্থাপত্যশৈলীর নতুন যুগের সূচনা হয় তাঁর হাতেই। আকাশছোঁয়া ভবন নির্মাণের অভিনব সাফল্যের দেখা মেলে তাঁর নকশাতেই। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা আধুনিক বিশ্বের দালানগুলোর স্বপ্নের গোড়াপত্তন করেন তিনি। তাঁর হাত ধরেই স্থাপত্যশিল্পের মানচিত্রে এসেছিল সম্পূর্ণ নতুন এক অবয়ব। এই তরুণের হাতেই স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পুরনো কাঠামো পুরোপুরি বদলে যায়। বাংলাদেশকে বিশ্ব মানচিত্রে তুলে ধরতে তাঁর অবদান ভূয়সী প্রশংসিত হয় আজও। আরমানিটোলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন এফ আর খান। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান কলকাতার শিবপুরে। ভর্তি হন শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। কিন্তু সেখানে স্নাতক পর্যায়ের পুরো পাঠ সম্পন্ন করতে পারেননি তিনি। পঞ্চাশের দাঙ্গা দানা বাঁধলে ফিরে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে (বর্তমানে বুয়েট)। এই কলেজ থেকেই প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান লাভ করে স্নাতক সম্পন্ন করেন এফ আর খান। পরে এই কলেজেই স্ট্রাকচার ও অ্যাপ্লাইড মেকানিক্স পড়াতে শুরু করেন তরুণ শিক্ষক এফ আর খান। এরপর ১৯৫২ সালে তিনি চলে যান আমেরিকায়। ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়ে। এই ক্যাম্পাস থেকে তিন বছরে দুটো মাস্টার্স (একটি স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে, আরেকটি থিওরিটিক্যাল অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড মেকানিক্সে) এবং স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এফ আর খান। তাঁর মেধার তীক্ষèতা অনুধাবন করে স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিল। তারা আমন্ত্রণ জানায় খানকে এবং খান তাদের সঙ্গে ১৯৫৫ সালে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সুযোগ পেলে দেশে ফিরে আসেন তিনি। তবে পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে আমেরিকার সেই স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিলে পুনরায় যোগদান করেন। এরপর তাঁর স্বপ্নেরা ডানা মেলে। ড. খান বিংশ শতাব্দীর ষাট ও সত্তরের দশকে কাঠামো-কৌশলে, বিশেষ করে উঁচু ইমারত ডিজাইনে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনেন তা বহু যুগ ধরে সারা বিশ্বকে প্রভাবিত করে আসছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রবাসের বাঙালিদের নিয়ে তিনি বাংলাদেশ ইমারজেন্সি ওয়েলফেয়ার আপিল নামে একটি ফান্ড গঠন করেছিলেন। এফ আর খানই প্রথম বাঙালি, যিনি মার্কিন সিনেটে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের ওপর পশ্চিম পাকিস্তানের বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমনে সচেতনতা তৈরির জন্য। বাংলাদেশ তাঁর এই অবদানকে সম্মানিত করে। ১৯৯৯ সালে তাঁকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেয় বাংলাদেশ সরকার। ১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ ৫৩তম জন্মদিনের এক সপ্তাহ আগে সৌদি আরবের জেদ্দায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বাংলার আইনস্টাইনের। ফজলুর রহমান খান চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন শিকাগো শহরেই। শিকাগোর গ্র্যাসল্যান্ড গোরস্তানে তাঁকে সমাহিত করা হয়। জীবনের শেষ কয়েক বছর তাঁর প্রধান দায়িত্ব ছিল জেদ্দায় বিমানবন্দর ও মক্কায় বাদশাহ আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক পরিকল্পনা। জেদ্দা বিমানবন্দরের হজ টার্মিনালে স্থানীয় পরিবেশ ও ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির অপূর্ব সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে তাঁর ডিজাইন করা তাঁবু আকৃতির গড়ন। এই হজ টার্মিনাল ডিজাইনের জন্য তিনি আগা খান স্থাপত্য পুরস্কার লাভ করেন। এফ আর খানের সেরা নকশাগুলোর তালিকা বেশ লম্বা। তবে জন হ্যানকক, শিকাগো ১০০ তলা। সিয়ারস টাওয়ার, শিকাগো ১১০ তলা। হজ টার্মিনাল, জেদ্দা। কিং আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

 

একসময় বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা কোম্পানি সিয়ারস অ্যান্ড কোং। তাদের কর্মচারীর সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার। সব কর্মীর একটি মাত্র কার্যালয় বানানোর স্বপ্ন সিয়ারস কোম্পানির। এ স্বপ্নটি বাস্তবায়ন করেন আমাদের এফ আর খান। ১১০ তলা উঁচু একটি ভবনের নকশা তৈরি করেন তিনি। সিয়ারস টাওয়ার (১৬ জুন, ২০০৯ থেকে পরিবর্তিত নাম উইলিস টাওয়ার) ছিল ১৯৭৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন। ১৯৭০ সালের আগস্ট মাসে উইলিস টাওয়ারের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ভবনটি এর সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছায় ১৯৭৩ সালের ৩ মে। নির্মাণকাজ সমাপ্ত হওয়ার পর এটি নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারকে ছাড়িয়ে বিশ্বের উচ্চতম ভবনে পরিণত হয়। ১১০ তলা এই ভবনটির পূর্বদিকের প্রবেশপথ থেকে ছাদ পর্যন্ত উচ্চতা ১ হাজার ৪৫০ ফুট ৭ ইঞ্চি (৪৪২ মিটার)। ১৯৮২ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে এর ছাদে দুটি টেলিভিশন এন্টেনা বসানো হয়। এগুলোসহ মোট উচ্চতা দাঁড়ায় ১ হাজার ৭০৭ ফুট (৫২০ মিটার)। পশ্চিম দিকের এন্টেনাটিকে পরে ২০০০ সালের জুন ৫ তারিখে বাড়িয়ে দেওয়ায় ভবনের উচ্চতা দাঁড়ায় ১৭২৯ ফুট (৫২৭ মিটার), যা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের প্রথম টাওয়ারের এন্টেনাকে ছাড়িয়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্য যে কোনো বাণিজ্যিক ভবনের চেয়ে উইলিস টাওয়ারের মোট এলাকা বেশি। এখনো সিয়ারস টাওয়ারের করিডরের মূল ফটকে বাংলায় লেখা ‘স্বাগত’ এবং এফ আর খানের একটি ছবি। ফজলুর রহমান ছিলেন এই ভবনের স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। উইলিস ভবন থেকে বের হওয়ার পথে স্মৃতিফলক চোখে পড়ে। স্মৃতিফলকে খচিত আছে এফ আর খানের ছবি। স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে কালের এক মহান স্থপতিকে।

 

তাঁর বর্ণিল কর্মজীবন

প্রকৌশলী হিসেবে ফজলুর রহমান খানের কর্মজীবন শুরু হয় ঢাকায়। ১৯৫০ সালে তিনি যখন তৎকালীন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পুরকৌশল বিভাগে লেকচারার হিসেবে যোগ দেন। তবে তিনি সারা বিশ্বে খ্যাতি লাভ করেছেন পৃথিবীর উচ্চতম (১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত) ইমারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে অবস্থিত Sears Tower (পরবর্তীতে willis Tower নামে পরিচিত) ডিজাইনার হিসেবে। অনেকেই হয়তো জানেন না, তাঁর সৃজনীশক্তির প্রথম নিদর্শন সেতু ডিজাইনার হিসেবে। ১৯৫৫ সালে তিনি যখন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর খ্যাতনামা ফার্ম স্কিডমোর, ওয়িংস অ্যান্ড মেরিল (বা SOM)-এ যোগ দেন কাঠামো প্রকৌশলী হিসেবে তখন তাঁর ওপর দায়িত্ব পড়ে কয়েকটি সেতু ডিজাইনের। প্রিস্ট্রেসড কংক্রিট তখনো যুক্তরাষ্ট্রে সেতু নির্মাণে খুব একটা ব্যবহার করা হতো না। কিন্তু তিনি ১৯৫৭ সালে ডিজাইন করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ‘ঢালাইয়ের পর টানা দেওয়া প্রাকপীড়নকৃত কংক্রিট’ রেলসেতু। এর ওপর ভিত্তি করেই রচনা করলেন তাঁর প্রথম গবেষণা নিবন্ধ, যা ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত হয় আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউটের জার্নালে। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় সৌর দূরবীণ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডিয়ারফিল্ডের এক কারখানা ভবনে তার দিয়ে ঝোলানো ২৮৮ ফুট স্প্যানযুক্ত ছাদ তাঁর অনবদ্য কাজের উদাহরণ হয়ে ওঠে।

 

শিকাগোতে তাঁর ভাস্কর্য

শিকাগোর উন্নয়নে ড. ফজলুর রহমান খানের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নগরীর কেন্দ্রস্থলে ৮ ফুট উঁচু ও ১১ ফুট দীর্ঘ একটি ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। এতে ড. খানের প্রতিকৃতি ছাড়াও পশ্চাৎপটে আছে তাঁর ডিজাইন করা কিছু উঁচু ভবনসহ শিকাগোর স্কাইলাইন। ব্রোঞ্জ ও স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে এটি তৈরি করেন স্পেনীয় শিল্পী কার্লোস ম্যাবিনাস। বর্তমানে এটা উইলিস টাওয়ারের প্রবেশপথে স্থাপিত। উত্তর আমেরিকার কোনো শহরে ড. খানই একমাত্র বাংলাদেশি যার প্রতি এমন বিরল সম্মান প্রদর্শন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন