শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১

স্থাপত্যের আইনস্টাইন এফ আর খান

শিকাগোতে ১১০ তলা ভবনের নকশা করেন যে বাংলাদেশি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
শিকাগোতে ১১০ তলা ভবনের নকশা করেন যে বাংলাদেশি

স্থাপত্যের আইনস্টাইন বলেই সারা বিশ্ব চেনে তাঁকে। স্থাপত্যবিদ ফজলুর রহমান খান সংক্ষেপে এফ আর খান। বিশ্বসেরা স্থাপত্যবিদদের কাতারে এই বাংলাদেশির অনন্য সৃষ্টিশীলতা রয়েছে আপন বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর হয়ে। তাঁর জন্ম বাংলাদেশের শিবচরে। ফজলুর রহমান খান ১৯২৯ সালের ৩ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা ছিলেন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ খান বাহাদুর রহমান খান আর মাতার নাম ছিল বেগম খাদিজা খানম। এফ আর খান পেশাজীবনে পাড়ি দেন আমেরিকায়। ১৯৫২ সালে পাড়ি জমিয়েছিলেন ২৩ বছরের এই তরুণ। আমেরিকায় তাঁর নকশায় নির্মিত হয় সিয়ারস টাওয়ার যেটি তাঁর জীবদ্দশায় বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন ছিল। ১১০ তলা, ১ হাজার ৪৫৪ ফুট উঁচু ওই ভবনই তাঁকে এনে দেয় বিশ্বখ্যাতি। তাঁকে বলা হয় স্থাপত্যশিল্পের আইনস্টাইন। স্থাপত্যশৈলীর নতুন যুগের সূচনা হয় তাঁর হাতেই। আকাশছোঁয়া ভবন নির্মাণের অভিনব সাফল্যের দেখা মেলে তাঁর নকশাতেই। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা আধুনিক বিশ্বের দালানগুলোর স্বপ্নের গোড়াপত্তন করেন তিনি। তাঁর হাত ধরেই স্থাপত্যশিল্পের মানচিত্রে এসেছিল সম্পূর্ণ নতুন এক অবয়ব। এই তরুণের হাতেই স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পুরনো কাঠামো পুরোপুরি বদলে যায়। বাংলাদেশকে বিশ্ব মানচিত্রে তুলে ধরতে তাঁর অবদান ভূয়সী প্রশংসিত হয় আজও। আরমানিটোলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন এফ আর খান। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান কলকাতার শিবপুরে। ভর্তি হন শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। কিন্তু সেখানে স্নাতক পর্যায়ের পুরো পাঠ সম্পন্ন করতে পারেননি তিনি। পঞ্চাশের দাঙ্গা দানা বাঁধলে ফিরে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে (বর্তমানে বুয়েট)। এই কলেজ থেকেই প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান লাভ করে স্নাতক সম্পন্ন করেন এফ আর খান। পরে এই কলেজেই স্ট্রাকচার ও অ্যাপ্লাইড মেকানিক্স পড়াতে শুরু করেন তরুণ শিক্ষক এফ আর খান। এরপর ১৯৫২ সালে তিনি চলে যান আমেরিকায়। ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়ে। এই ক্যাম্পাস থেকে তিন বছরে দুটো মাস্টার্স (একটি স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে, আরেকটি থিওরিটিক্যাল অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড মেকানিক্সে) এবং স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এফ আর খান। তাঁর মেধার তীক্ষèতা অনুধাবন করে স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিল। তারা আমন্ত্রণ জানায় খানকে এবং খান তাদের সঙ্গে ১৯৫৫ সালে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সুযোগ পেলে দেশে ফিরে আসেন তিনি। তবে পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে আমেরিকার সেই স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিলে পুনরায় যোগদান করেন। এরপর তাঁর স্বপ্নেরা ডানা মেলে। ড. খান বিংশ শতাব্দীর ষাট ও সত্তরের দশকে কাঠামো-কৌশলে, বিশেষ করে উঁচু ইমারত ডিজাইনে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনেন তা বহু যুগ ধরে সারা বিশ্বকে প্রভাবিত করে আসছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রবাসের বাঙালিদের নিয়ে তিনি বাংলাদেশ ইমারজেন্সি ওয়েলফেয়ার আপিল নামে একটি ফান্ড গঠন করেছিলেন। এফ আর খানই প্রথম বাঙালি, যিনি মার্কিন সিনেটে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের ওপর পশ্চিম পাকিস্তানের বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমনে সচেতনতা তৈরির জন্য। বাংলাদেশ তাঁর এই অবদানকে সম্মানিত করে। ১৯৯৯ সালে তাঁকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেয় বাংলাদেশ সরকার। ১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ ৫৩তম জন্মদিনের এক সপ্তাহ আগে সৌদি আরবের জেদ্দায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বাংলার আইনস্টাইনের। ফজলুর রহমান খান চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন শিকাগো শহরেই। শিকাগোর গ্র্যাসল্যান্ড গোরস্তানে তাঁকে সমাহিত করা হয়। জীবনের শেষ কয়েক বছর তাঁর প্রধান দায়িত্ব ছিল জেদ্দায় বিমানবন্দর ও মক্কায় বাদশাহ আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক পরিকল্পনা। জেদ্দা বিমানবন্দরের হজ টার্মিনালে স্থানীয় পরিবেশ ও ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির অপূর্ব সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে তাঁর ডিজাইন করা তাঁবু আকৃতির গড়ন। এই হজ টার্মিনাল ডিজাইনের জন্য তিনি আগা খান স্থাপত্য পুরস্কার লাভ করেন। এফ আর খানের সেরা নকশাগুলোর তালিকা বেশ লম্বা। তবে জন হ্যানকক, শিকাগো ১০০ তলা। সিয়ারস টাওয়ার, শিকাগো ১১০ তলা। হজ টার্মিনাল, জেদ্দা। কিং আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

 

একসময় বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা কোম্পানি সিয়ারস অ্যান্ড কোং। তাদের কর্মচারীর সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার। সব কর্মীর একটি মাত্র কার্যালয় বানানোর স্বপ্ন সিয়ারস কোম্পানির। এ স্বপ্নটি বাস্তবায়ন করেন আমাদের এফ আর খান। ১১০ তলা উঁচু একটি ভবনের নকশা তৈরি করেন তিনি। সিয়ারস টাওয়ার (১৬ জুন, ২০০৯ থেকে পরিবর্তিত নাম উইলিস টাওয়ার) ছিল ১৯৭৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন। ১৯৭০ সালের আগস্ট মাসে উইলিস টাওয়ারের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ভবনটি এর সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছায় ১৯৭৩ সালের ৩ মে। নির্মাণকাজ সমাপ্ত হওয়ার পর এটি নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারকে ছাড়িয়ে বিশ্বের উচ্চতম ভবনে পরিণত হয়। ১১০ তলা এই ভবনটির পূর্বদিকের প্রবেশপথ থেকে ছাদ পর্যন্ত উচ্চতা ১ হাজার ৪৫০ ফুট ৭ ইঞ্চি (৪৪২ মিটার)। ১৯৮২ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে এর ছাদে দুটি টেলিভিশন এন্টেনা বসানো হয়। এগুলোসহ মোট উচ্চতা দাঁড়ায় ১ হাজার ৭০৭ ফুট (৫২০ মিটার)। পশ্চিম দিকের এন্টেনাটিকে পরে ২০০০ সালের জুন ৫ তারিখে বাড়িয়ে দেওয়ায় ভবনের উচ্চতা দাঁড়ায় ১৭২৯ ফুট (৫২৭ মিটার), যা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের প্রথম টাওয়ারের এন্টেনাকে ছাড়িয়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্য যে কোনো বাণিজ্যিক ভবনের চেয়ে উইলিস টাওয়ারের মোট এলাকা বেশি। এখনো সিয়ারস টাওয়ারের করিডরের মূল ফটকে বাংলায় লেখা ‘স্বাগত’ এবং এফ আর খানের একটি ছবি। ফজলুর রহমান ছিলেন এই ভবনের স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। উইলিস ভবন থেকে বের হওয়ার পথে স্মৃতিফলক চোখে পড়ে। স্মৃতিফলকে খচিত আছে এফ আর খানের ছবি। স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে কালের এক মহান স্থপতিকে।

 

তাঁর বর্ণিল কর্মজীবন

প্রকৌশলী হিসেবে ফজলুর রহমান খানের কর্মজীবন শুরু হয় ঢাকায়। ১৯৫০ সালে তিনি যখন তৎকালীন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পুরকৌশল বিভাগে লেকচারার হিসেবে যোগ দেন। তবে তিনি সারা বিশ্বে খ্যাতি লাভ করেছেন পৃথিবীর উচ্চতম (১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত) ইমারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে অবস্থিত Sears Tower (পরবর্তীতে willis Tower নামে পরিচিত) ডিজাইনার হিসেবে। অনেকেই হয়তো জানেন না, তাঁর সৃজনীশক্তির প্রথম নিদর্শন সেতু ডিজাইনার হিসেবে। ১৯৫৫ সালে তিনি যখন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর খ্যাতনামা ফার্ম স্কিডমোর, ওয়িংস অ্যান্ড মেরিল (বা SOM)-এ যোগ দেন কাঠামো প্রকৌশলী হিসেবে তখন তাঁর ওপর দায়িত্ব পড়ে কয়েকটি সেতু ডিজাইনের। প্রিস্ট্রেসড কংক্রিট তখনো যুক্তরাষ্ট্রে সেতু নির্মাণে খুব একটা ব্যবহার করা হতো না। কিন্তু তিনি ১৯৫৭ সালে ডিজাইন করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ‘ঢালাইয়ের পর টানা দেওয়া প্রাকপীড়নকৃত কংক্রিট’ রেলসেতু। এর ওপর ভিত্তি করেই রচনা করলেন তাঁর প্রথম গবেষণা নিবন্ধ, যা ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত হয় আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউটের জার্নালে। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় সৌর দূরবীণ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডিয়ারফিল্ডের এক কারখানা ভবনে তার দিয়ে ঝোলানো ২৮৮ ফুট স্প্যানযুক্ত ছাদ তাঁর অনবদ্য কাজের উদাহরণ হয়ে ওঠে।

 

শিকাগোতে তাঁর ভাস্কর্য

শিকাগোর উন্নয়নে ড. ফজলুর রহমান খানের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নগরীর কেন্দ্রস্থলে ৮ ফুট উঁচু ও ১১ ফুট দীর্ঘ একটি ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। এতে ড. খানের প্রতিকৃতি ছাড়াও পশ্চাৎপটে আছে তাঁর ডিজাইন করা কিছু উঁচু ভবনসহ শিকাগোর স্কাইলাইন। ব্রোঞ্জ ও স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে এটি তৈরি করেন স্পেনীয় শিল্পী কার্লোস ম্যাবিনাস। বর্তমানে এটা উইলিস টাওয়ারের প্রবেশপথে স্থাপিত। উত্তর আমেরিকার কোনো শহরে ড. খানই একমাত্র বাংলাদেশি যার প্রতি এমন বিরল সম্মান প্রদর্শন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
ফ্রিজ কেনার আগে
ফ্রিজ কেনার আগে
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে
ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
সর্বশেষ খবর
হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির
হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির

এই মাত্র | জাতীয়

কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন
বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড
সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ