শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৩২, বুধবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

চট্টগ্রামের কাছে ১ রানে হারল রাজশাহী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চট্টগ্রামের কাছে ১ রানে হারল রাজশাহী

তীব্র উত্তেজনার ম্যাচে চট্টগ্রামের কাছে ১ রানে হেরে গেছে আশরাফুলদের রাজশাহী। আগে ব্যাট করে আসরের সর্বোচ্চ ১৭৬ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় চট্টগ্রাম। জবাবে রাজশাহীর ইনিংস থামে ৭ উইকেটে ১৭৫ রানে। ফলে শেষ মুহূর্তে শ্বাসরূদ্ধকর লড়াইয়ে ১ রানে ম্যাচ জিতে নিজেদের অপরাজিত থাকার যাত্রা অব্যাহত রাখল চট্টগ্রাম। অন্যদিকে চতুর্থ ম্যাচে রাজশাহীর এটি দ্বিতীয় পরাজয়। 

টুর্নামেন্টের অন্যান্য ম্যাচগুলোর বিপরীত ধারায় বেশি রান হওয়া ম্যাচটিতে দুই দলেরই ওপেনারই খেলেছেন তাদের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের লিটন দাসের ৭৮ রানের ইনিংসের জবাবে মিনিস্টার গ্রুপ রাজশাহী ওপেনার আনিসুল ইসলাম ইমন খেলেছেন ৫৮ রানের ইনিংস। তবে শেষপর্যন্ত হাসি টিকেছে লিটনের মুখেই। টানা চার ম্যাচ জিতে মাঠ ছেড়েছে চট্টগ্রাম।

১৭৭ রান তাড়া করতে নেমে রাজশাহীকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার আনিসুল ইসলাম ইমন ও নাজমুল হোসেন শান্ত। ইনিংসের প্রথম বলেই ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে শুরু করেন ইমন। পরের ওভারে এক্সট্রা কভার দিয়ে শরীফুলকে চার মারেন শান্ত। নাহিদুলের করা তৃতীয় ওভারে চার মেরে শান্তকে স্ট্রাইক দেন ইমন। শেষ তিন বলে জোড়া ছক্কা হাঁকান রাজশাহী অধিনায়ক, ৩ ওভারে দলীয় সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩০ রান।

শরীফুলের করা প্রথম ওভারে ঠিক ব্যাটে-বলে করতে পারেননি ইমন। সেই শোধটা পরের ওভারেই নিয়ে নেন ২৩ বছর বয়সী এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। প্রথম বলে শান্তর কাছ থেকে সিঙ্গেল পাওয়ার পর শেষ পাঁচ বলে হাঁকান তিন বাউন্ডারি। শেষ বলে আপার কাটে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে দৃষ্টিনন্দন চারের মারে ওভারটি শেষ করেন ইমন।

দুই ওপেনারের সাবলীল ব্যাটিংয়ে চট্টগ্রামের মতোই পঞ্চম ওভারে দলীয় ফিফটি পূরণ হয় রাজশাহীর। তবে পাওয়ার প্লে'র শেষ ওভারে আক্রমণে এসেই জুটি ভাঙেন মোস্তাফিজুর রহমান। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলটি লেগস্ট্যাম্প দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিল। দূর থেকে খেলার চেষ্টা করেন শান্ত, ব্যাটে আলতো ছুঁয়ে চলে যায় উইকেরক্ষক লিটন দাসের গ্লাভসে, ভেঙে যায় ৩৪ বলে ৫৬ রানের জুটি। আউট হওয়ার আগে ২টি করে চার ও ছয়ের মারে ১৪ বলে ২৫ রান করেন শান্ত।

অধিনায়ক ফিরে গেলে মোহাম্মদ আশরাফুলের সঙ্গে জুটি গড়েন ইমন। দুজনের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১২ ওভারে পূরণ হয় দলীয় শতক। নবম ওভারে তাইজুলের ওভারে স্লগ সুইপে ছক্কা হাঁকানোর পর স্কয়ার কাটে বাউন্ডারি মারেন ইমন, তুলে নেন নিজের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি তুলে নেন ইমন। দলের আশা বাঁচিয়ে রেখে ৩৫ বলে ৬ চার ও ১ ছয়ের মারে ফিফটি পূরণ করেন তিনি। 

তবে এরপর বেশিদূর যেতে পারেননি। জিয়াউর রহমানে নিচু হয়ে আসা ডেলিভারিতে সোজা বোল্ড হয়ে ফেরেন সাজঘরে, খেলেন ৪৪ বলে ৫৮ রানের ইনিংস। ইমনের আগেই অবশ্য সাজঘরে ফিরে যান আশরাফুল। মোসাদ্দেক সৈকতের ওভারে বড় শট খেলতে গিয়ে টপ এজে ধরা পড়েন ফাইন লেগে দাঁড়ানো মোস্তাফিজুর রহমানের হাতে। আশরাফুলের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ২০ রান।

সেট ব্যাটসম্যানদের উইকেট হারিয়ে পুরো দায়িত্ব বর্তায় নিচের দিকে থাকা শেখ মেহেদি হাসান, ফজলে রাব্বি, নুরুল হাসান সোহানদের কাঁধে। শুরু থেকেই চালিয়ে খেলে মেহেদি আউট হন ১৭ বলে ২৫ রান করে। ফজলে রাব্বির ব্যাট থেকে আসে ৯ বলে ১১ রান। ফলে শেষ ১৭ বলে জয়ের জন্য বাকি থাকে ৩৫ রান। তখন উইকেটে ছিলেন সোহান ও ফরহাদ রেজা।

মোস্তাফিজের করা ১৮তম ওভারে একটি ছক্কা হাঁকালেও আসে মাত্র ৮ রান। শরীফুলের করা ১৯তম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে পরপর চার ও ছয় মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফরহাদ রেজা। কিন্তু পঞ্চম বলে সাজঘরে ফিরে যান ৫ বলে ১২ রান করা ফরহাদ। শেষ ওভারে রাজশাহীর লক্ষ্য দাঁড়ায় ৬ বলে ১৪ রান।

শেষ ওভারে বল হাতে আসেন মোস্তাফিজ, প্রথম বলেই সাজঘরের পথ দেখান ১ ছয়ের মারে ৮ রান করা নুরুল সোহানকে। পরের দুই বল ডট খেলেন রনি তালুকদার। তবে চতুর্থ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে ফের জমান ম্যাচ, পঞ্চম বলে ব্যাটের কানায় লেগে হয় ৪। শেষ বলে যখন জয়ের জন্য দরকার ৪ রান, তখন লংঅনে মেরে ২ রানই নিতে সক্ষম হন রনি। ফলে ১ রানের রোমাঞ্চকর জয় পায় টেবিল টপার চট্টগ্রাম।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামকে আদর্শ সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার। শেখ মেহেদি হাসানের করা ইনিংসের প্রথম ওভারে জোড়া চার দিয়ে শুরু করেন সৌম্য। পরের ওভারে এবাদত হোসেনকে বাউন্ডারিতে পাঠান আরও দুইবার। তৃতীয় ওভারে দায়িত্ব নেন লিটন। শেখ মেহেদিকে তিনিও মারে জোড়া বাউন্ডারি। তিন ওভারে চট্টগ্রামের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩০ রান।

চতুর্থ ওভারে প্রথমবারের মতো সুযোগ তৈরি করে রাজশাহী। ফরহাদ রেজার করা ওভারের প্রথম বলেই ফ্লিক করেন সৌম্য, যা চলে যায় মিডউইকেটে দাঁড়ানো রনি তালুকদারের হাতে। কিন্তু ক্যাচটি ধরলেও নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি রনি। বল হাতে নিয়েই ছুঁয়ে ফেলেন সীমানা দড়ি, প্রথম ছক্কা পায় চট্টগ্রাম। পরের বলে সিঙ্গেল নিয়ে লিটনকে দেন সৌম্য। পরের তিন বলে টানা তিন বাউন্ডারি হাঁকান লিটন।

এ দুই ওপেনারের তাণ্ডবে মাত্র ২৬ বলেই দলীয় অর্ধশতক পূরণ করে ফেলে চট্টগ্রাম। তবে এরপরই থেমে আসে রানের চাকা। আরও একটি সুযোগ দেন সৌম্য। এবার বাউন্ডারিতে সেটি ধরলেও ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন ফজলে রাব্বি। তবে তার আগেই বলটি সীমানার ভেতরে ঠেলে দিতে সক্ষম হন তিনি। ফলে সে বলে আসে ১ রান। আরাফাত সানির করা সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে দারুণ এক স্লগ সুইপে ইনিংসের দ্বিতীয় ছক্কাটি হাঁকান সৌম্য।

পরের ওভারেই তাকে সাজঘরে পাঠিয়ে দেন মুকিদুল মুগ্ধ। লংঅনে ডাইভিং এফোর্টে দারুণ এক ক্যাচ ধরেন আনিসুল ইসলাম ইমন। দলীয় ৬২ রানের সময় আউট হওয়ার আগে ২৫ বলে ৪ চার ও ২ ছয়ের মারে ৩৪ রান করেন সৌম্য। তার বিদায়ের পর ধীর হয়ে যায় চট্টগ্রামের ইনিংস। আনিসুল ইমনের করা নিজের প্রথম ও ইনিংসের ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন (১২ বলে ১১)।

ফরহাদ রেজার করা পরে ওভারে ঠিক একইভাবে বোল্ড হয়ে যান ২ বলে ১ রান করা শামসুর রহমান শুভ। চট্টগ্রামের দলীয় সংগ্রহ তখন ৩ উইকেটে ৯৬ রান। দলের প্রথম ৫০ করতে মাত্র ২৬ বল লাগলেও, দ্বিতীয় পঞ্চাশ করতে তাদের প্রয়োজন হয় দ্বিগুণ অর্থাৎ ৫২টি বল। ইনিংসের ১৩ ওভার শেষে চট্টগ্রামের সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ঠিক ১০০ রান। পরের সময়টুকু পুরোপুরি নিজেদের করে নেন লিটন দাস ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, গড়েন ৭২ রানের জুটি।

শুরু থেকেই নিয়ন্ত্রিত ব্যাটিং করতে থাকা লিটন দাস ব্যক্তিগত পঞ্চাশ পূরণ করেন ৩৫ বলে, সাতটি চারের মারে। অপরপ্রান্তে মোসাদ্দেকও খেলতে থাকেন হাত খুলে। এক্সট্রা কভার বাউন্ডারির ওপর দিয়ে হাঁকান নিজের প্রথম ছক্কা। পরে এবাদত হোসেন ওভারে সোজা পাঠান সীমানার বাইরে। এবাদতের করা ১৯তম ওভারে ১টি করে চার ও ছয়ের সঙ্গে ওয়াইড থেকে আসা চারে মোট ২১ রান পায় চট্টগ্রাম। পরে মুগ্ধর করা শেষ ওভারে আসে ১৫ রান।

যার সুবাদে চট্টগ্রামের ইনিংস পৌঁছায় ৫ উইকেটে ১৭৬ রানে। শেষপর্যন্ত লিটন অপরাজিত থাকেন ৯ চার ও ১ ছয়ের মারে ৫৩ বলে ৭৮ রান করে। শেষ ওভারের চতুর্থ বলে আউট হওয়ার আগে ২টি করে চার-ছয়ের মারে ২৮ বলে ৪২ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলেন মোসাদ্দেক। 

রাজশাহীর পক্ষে বল হাতে একাই ৩ উইকেট নেন মুকিদুল মুগ্ধ। এ ছাড়া ফরহাদ রেজা ও আনিসুল ইমনের ঝুলিতে যায় একটি করে উইকেট।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন