শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫

খেলোয়াড়দের বিস্ফোরক দাবি, কোচের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ নারী ফুটবলারদের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
খেলোয়াড়দের বিস্ফোরক দাবি, কোচের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ নারী ফুটবলারদের

দ্বিতীয় মেয়াদে পিটার বাটলারকে নারী ফুটবল দলের কোচ করায় নারী ফুটবলারদের একাংশ অসন্তুষ্ট। কোচের সঙ্গে তাদের দ্বন্দ্ব এবার প্রকাশ্যে এসেছে। বাটলারকে কোচ হিসেবে রাখা হলে সিনিয়র নারী ফুটবলারদের প্রায় সবাই এক যোগে অবসরে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন।

আজ সন্ধ্যায় বাফুফে ভবনের নিচে গণমাধ্যমের সামনে কোচের সঙ্গে দ্বন্দের বিষয়টি তুলে ধরেছেন নারী ফুটবলাররা। এসময় তিন পাতার একটি বিবৃতিতে বিস্তারিত বিষয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন সাবিনা খাতুনরা।

জাতীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ সকল খেলোয়াড় অধিনায়ক সাবিনা, ডিফেন্ডার মাসুরা, শিউলি আজিম, মিডফিল্ডার সানজিদা, মারিয়া, ফরোয়ার্ড কৃষ্ণা, শামসুন্নাহার, তহুরার সঙ্গে উঠতি তারকা সাগরিকা, স্বর্ণারাও ছিলেন। সব মিলিয়ে বাফুফে ভবনের নিচে প্রায় ১৫ জন ফুটবলার কোচের বিপক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নেন।

কোচের বিরুদ্ধে অভিযোগের সারসংক্ষেপ

পিটার বাটলারের সিদ্ধান্তে পাকিস্তানের বিপক্ষে ভুল একাদশ গঠন:
কোচ পিটার বাটলারের সিদ্ধান্তে পাকিস্তানের বিপক্ষে ভুল একাদশ গঠন করা হয়েছিল, যার ফলে দলের অবস্থা খারাপ হয়। ভারতের বিপক্ষে সঠিক একাদশে জয়লাভ করলেও, সিনিয়র খেলোয়াড়রা কোচের সিদ্ধান্তে আপত্তি জানিয়েছিলেন এবং এক ধরনের বিদ্রোহের মুখোমুখি হয়েছিলেন।

কোচের মনস্তাত্ত্বিক অত্যাচার:
কোচের আচরণ দলের মধ্যে মারাত্মক মানসিক চাপ সৃষ্টি করেছে, যা খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে বাধা দিয়েছে। তার আচরণে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে, বিশেষ করে সিনিয়র খেলোয়াড়দের প্রতি তার অবমাননাকর মনোভাব।

শারীরিক অপমান ও বডি শেমিং:
মাঠে ও মাঠের বাইরে কোচ খেলোয়াড়দের শারীরিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন। বডি শেমিংয়ের পাশাপাশি, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বাজে মন্তব্যও করেছেন কোচ।

জুনিয়র-সিনিয়র বিভাজন সৃষ্টি:
কোচ দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করেছেন, সিনিয়র এবং জুনিয়র খেলোয়াড়দের মধ্যে বিভেদ তৈরি করেছেন এবং কিছু জুনিয়র ফুটবলারকে গুটি হিসেবে ব্যবহার করেছেন।

কোচের পদ্ধতিগত ও শৃঙ্খলা সম্পর্কিত ভুল:
কোচের ভুল সিদ্ধান্ত যেমন খেলোয়াড় বদলের কাগজ না থাকার ঘটনা, তার অপর্যাপ্ত প্রস্তুতি ও দায়িত্বহীন আচরণ ফুটবল ক্যাম্পে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।


নারী ফুটবলারদের তিন পৃষ্ঠার লিখিত বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

'প্রিয় সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা,

সালাম নেবেন। একটা ক্রান্তিকালে আপনাদের সামনে দাঁড়াতে বাধ্য হয়েছি। আপনাদের মাধ্যমে সারা দেশের মানুষ জেনেছে কতটা প্রতিকূল পথ পাড়ি দিয়ে আমরা টানা দুইবার দেশের মানুষের জন্য সাফ শিরোপা এনে দিয়েছি। এই পর্যায়ে আসতে আমাদের কতটা পরিশ্রম করতে হয়েছে, কত বাধা অতিক্রম করতে হয়েছে, এ সবকিছুই আপনাদের জানা। গত বছর অক্টোবরে নেপালের কাঠমন্ডুতে অনুষ্ঠিত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে আরেকবার প্রমাণ দিয়েছি, আমরাই সেরা। সেই টুর্নামেন্ট চলাবস্থায় দলের কোচ পিটার বাটলারের সঙ্গে দলের খেলোয়াড়দের দূরত্ব প্রকাশ্যে এসেছিল। ইচ্ছেমতো একাদশ গড়ে তিনি দলকে ডোবাতে চেয়েছিলেন।

পাকিস্তানের বিপক্ষে কোচের সিনিয়র ফুটবলারদের বাদ দেওয়া একাদশ যে ভুল ছিল, সেটা সবাই দেখেছে। কারণ, ওই ম্যাচ আমরা হারতে হারতে কোনোরকমে ড্র করেছিলাম। ভারতের বিপক্ষে আমাদের চাপে তিনি একাদশ বদলাতে বাধ্য হয়েছিলেন এবং সিনিয়রসমৃদ্ধ বাংলাদেশ দল ভারতকে হারিয়ে গ্রুপসেরা হয়েছিল। এটাই প্রমাণ করে আমরাই সঠিক ছিলাম। কিন্তু ওই ম্যাচে নামার আগেই জানতাম কোচের বিরুদ্ধে একরকম বিদ্রোহে এই একাদশ তৈরি হয়েছিল। আমরা যদি ব্যর্থ হই, বাফুফে কর্তারা এবং দেশের মানুষের কাছে আমরা ভিলেন হয়ে যেতাম। ওই ম্যাচেই আমাদের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যেত। এটা বুঝেও আমরা ঝুঁকি নিয়েছিলাম দেশের হয়ে লড়াই করার জন্য। দেশের জন্য আমাদের এই লড়াই ও আবেগ, ভালোবাসার মূল্য ফুটবল ফেডারেশন থেকে আশা করেছিলাম।

সেটা হয়নি। বরং সাফ থেকে ফেরার পর যা হলো, তার জন্য আমরা মোটেই প্রস্তুত ছিলাম না। এই বিতর্কিত ব্যক্তির সঙ্গে আরও দুই বছরের চুক্তি নবায়ন করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। এই সিদ্ধান্তে মেয়েদের দাবি-দাওয়াকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করা হয়েছে।

অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, বাটলারকে কেন আমরা কোচ হিসেবে চাই না? সেটা জানাতেই আমাদের আজকের প্রয়াস—

১. খেলোয়াড়দের সঙ্গে নেপালে ঘটে যাওয়া এতো এতো ঘটনার পরও কোচ পারতেন বিষয়টি সেখানেই সমাধান করতে। সাফ জিতে আসার পরপরই তিনি পারতেন আমাদের সঙ্গে বসতে। সেটা না করে বরং আমাদের উপেক্ষা করেছেন প্রতিনিয়ত।

সত্যি বলতে আমরা অবাক হয়েছিলাম এবং অপেক্ষায় ছিলাম যে উনি কখন মিটিং ডাকবেন। কিন্তু ডাকেননি। বাংলাদেশে এসে বাফুফের এক সহ-সভাপতি আমাদের ইস্যু নিয়ে কোচের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ওনাকে ওনার ব্যবহার আচার সম্পর্কে সতর্ক হতে বলেন। আমাদের প্রশ্ন হলো, ওনাকে কেন সতর্ক করতে হবে? ওনার নিজের কি কোনো জ্ঞানবুদ্ধি নেই যে ওনার কি করা উচিৎ, কি করা উচিৎ নয়?

২. বাংলাদেশের নারী ফুটবলে এই ঘটনা একেবারেই প্রথম। একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে কোচ ভুলে যান যে তার হাতে ৫টা পরিবর্তন আছে। সাফের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আমরা যখন ১-০ গোলে হারার পথে, তখন প্রধান কোচ সানজিদাকে নামানোর সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু নামানোর সময় দেখেন খেলোয়াড় বদলের কাগজ তার কাছে নেই। আগে তিনটা পরিবর্তন করায় সঙ্গে থাকা তিনটি কাগজই শেষ হয়ে গেছে। তখন ম্যাচের ৯৫ মিনিট চলে। যেখানে বাংলাদেশ ১-০ গোলে পিছিয়ে রয়েছে। তখনও বাংলাদেশের হাতে ২টা খেলোয়াড় পরিবর্তনের সুযোগ ছিল, কিন্তু কাগজ ছিল না। ব্যপারটা খুবই লজ্জাজনক ও হাস্যকর। এতো বড় ডিগ্রিধারী কোচের থেকে এটা আশা করা যায় না।

৩. ওই ম্যাচেই কৃষ্ণাকে নামানোর আগ মূহুর্তে এক সহকারী কোচ তার জার্সির নাম্বার জিজ্ঞেস করলে আরেকজন সতীর্থ খেলোয়াড় বলে দেয়। কৃষ্ণা তখনও সেভগার্ড পড়ায় ব্যস্ত থাকায় দ্বিতীয়বার আবার জিজ্ঞেস করেন জার্সি নাম্বার। আবারও অন্য সতীর্থ বলে দেওয়ায় কোচ রেগে কৃষ্ণার দিকে তেড়ে আসেন। মামুলি জার্সি নাম্বার না বলায় এরকম আচরণ কোনো কোচের পক্ষে সম্ভব কিনা আমাদের জানা নেই।

৪. কেবল মাঠ নয়, মাঠের বাইরেও প্রতিনিয়ত কোচ আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন। আমাদের নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করেন। দলের অভ্যন্তরে খেলোয়াড়দের মধ্যে সিনিয়র-জুনিয়রের কথা বলে বিভাজনের সৃষ্টি করেছেন। মেয়েদের পোশাক নিয়ে কথা বলতেও ছাড়েননি। বডি শেমিংও (অন্যের শারীরিক বৈশিষ্ট্য কিংবা অবয়ব নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য) করেছেন। মেয়েদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলেন, বাজে মন্তব্য করেন কোচ। আমাদের বিরুদ্ধে কোচ সব সময় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ করেন। এটা যে ডাহা মিথ্যা কথা, তার বড় প্রমাণ হলো, অতীতের কোনো কোচ মেয়েদের শৃঙ্খলা নিয়ে কখনো কোনো প্রশ্ন তুলতে পারেননি। পিটাররে এরকম উল্টাপাল্টা আরচণের বিষয়গুলো সহকারী কোচরাও জানেন। কিন্তু তারা চাকরি যাওয়ার ভয়ে মুখ খোলেন না।

৫. আমাদের সঙ্গে কোচ যা যা ঘটিয়েছেন, তা জানিয়ে আমরা বাফুফের মাননীয় সভাপতির কাছে গত বুধবার একটি চিঠি দিয়েছি। যে চিঠিতে আমরা লিখেছি, "আমরা একটি জটিল বিষয় আপনার নজরে আনতে লিখছি। কোচ পিটারের আচরণ দলের মধ্যে মারাত্মক উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে, যা একটি বিষাক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে ক্যাম্পে। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের মানসিকভাবে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করছে। গত ছয় মাসে, পিটারের কাছ থেকে আমাদের অনেক গালি-গালাজ শুনতে হয়েছে। আমাদের মানসিক হয়রানি ও উৎপীড়নের একাধিক ঘটনা ঘটিয়েছেন কোচ। তার কারণে ক্যাম্পে একটি আতঙ্ক বিরাজ করছে। খেলোয়াড়রাও তাতে ভীষণ অসম্মানিত ও হতাশার মধ্যে সময় কাটাচ্ছে। খেলোয়াড়রা, বিশেষ করে দলের সিনিয়র সদস্যরা, ধারাবাহিক বৈষম্য ও অন্যায় আচরণের শিকার হচ্ছেন। কোচের এসব আচরণ কেবল অবমাননাকর নয়, দলগতভাবে পারফর্ম করার ক্ষেত্রেও বাধা সৃষ্টি করেছে। এটা মানতে হবে যে, কোচিংয়ে শুধুমাত্র কৌশল ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা থাকলেই হয় না বরং পারস্পরিক সম্মান, বিশ্বাস ও সমর্থনের পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষমতাও কোচের থাকতে হয়। দুর্ভাগ্যবশত, কোচ পিটারের নেতৃত্বে খেলোয়াড়রা বিচ্ছিন্ন ও হতাশাগ্রস্ত বোধ করে, যা একটি বাজে সংস্কৃতি তৈরি করেছে।"

৬. আমরা কোনো অবস্থাতেই দলে বিভাজন চাই না। তাই বিভাজন সৃষ্টি করা কোচকেও আমাদের প্রয়োজন নেই। কোচ পিটার দলের কিছু জুনিয়র ফুটবলারকে গুটি হিসেবে ব্যবহার করে দলের অভ্যন্তরে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছেন। কিছু মেয়েদের ব্যবহার করে মিথ্যাচারও করছেন। তিনি সংবাদ মাধ্যমে বলেছেন, আমরা সিনিয়ররা নাকি জুনিয়র মেয়েদের চাপ দিচ্ছি যাতে তার অধীনে অনুশীলনে অংশ না নেয়। আমরা পরিষ্কার জানাতে চাই, আমাদের পক্ষ থেকে কাউকে কোনো প্রকার চাপ প্রয়োগ করা হয়নি। ভালো-মন্দের বিচার করার বয়স-জ্ঞান ক্যাম্পে থাকা প্রতিটি মেয়ের হয়েছে। সুতরাং, সবাই নিজ নিজ সিদ্ধান্তেই তাদের অবস্থান বেছে নিয়েছে।

পরিশেষে বলতে চাই, আমরা আশা করছি, বাফুফের মাননীয় সভাপতি (তাবিথ আউয়াল) বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নিয়ে আশু সমাধানের ব্যবস্থা নেবেন। এর আগ পর্যন্ত আমরা বাটলারের অধীনে কোনো অনুশীলন ক্যাম্পে অংশ নিব না। যেহেতু গত অক্টোবরের পর কোনো ফুটবলারের সঙ্গে বাফুফে কোনো চুক্তি নবায়ন করেনি, তাই আইনত বাফুফে আমাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার অধিকার রাখে না। তারপরও যদি সেরকম কিছু করার সিদ্ধান্ত হয় এবং বাটলারকেই রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্তে বাফুফে অনড় থাকে, তবে আমরা একযোগে পদত্যাগ করতে বাধ্য হব। ভেবে নিব, দেশের নারী ফুটবলে আমাদের প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে।

সবাইকে ধন্যবাদ।'

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি
উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে
১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে
চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়
চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
রংপুরে বিসিবির নিজস্ব সিলেকশন কমিটি থাকবে : বিসিবি সভাপতি
রংপুরে বিসিবির নিজস্ব সিলেকশন কমিটি থাকবে : বিসিবি সভাপতি
আমার বিশ্বাস সিরিজ জিতব, শ্রীলঙ্কার উদ্দেশে রওনার আগে তাসকিন
আমার বিশ্বাস সিরিজ জিতব, শ্রীলঙ্কার উদ্দেশে রওনার আগে তাসকিন
সর্বশেষ খবর
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

৩২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাতনিকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দাদা গ্রেফতার
নাতনিকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দাদা গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতা বেন্টু ও তার স্ত্রী-সন্তানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
আওয়ামী লীগ নেতা বেন্টু ও তার স্ত্রী-সন্তানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসির দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ১৫ হাজার ৮৯৮ পরীক্ষার্থী, বহিষ্কার ২৩
এইচএসসির দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ১৫ হাজার ৮৯৮ পরীক্ষার্থী, বহিষ্কার ২৩

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছয় লেনের মহাসড়ক ও অসমাপ্ত দুই সেতু নির্মাণের দাবিতে স্মারকলিপি
ছয় লেনের মহাসড়ক ও অসমাপ্ত দুই সেতু নির্মাণের দাবিতে স্মারকলিপি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এনসিপির ২৪ সদস্যের সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
ভালুকায় এনসিপির ২৪ সদস্যের সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় নদীর চর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
সাতক্ষীরায় নদীর চর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টুঙ্গিপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর সংবাদ সম্মেলন
টুঙ্গিপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর সংবাদ সম্মেলন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর
কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর
স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি
উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর
কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইডিজিই’ প্রকল্পে প্রশিক্ষণ নিয়েছে ইবির ৯৭৮ শিক্ষার্থী
‘ইডিজিই’ প্রকল্পে প্রশিক্ষণ নিয়েছে ইবির ৯৭৮ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাস্তার পাশ থেকে পলিথিনে মোড়ানো নারীকে জীবিত উদ্ধার
রাস্তার পাশ থেকে পলিথিনে মোড়ানো নারীকে জীবিত উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় সেতুর টোল আদায় বন্ধে মহাসড়ক অবরোধ, যানজট-ভোগান্তি
কুষ্টিয়ায় সেতুর টোল আদায় বন্ধে মহাসড়ক অবরোধ, যানজট-ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বড্ড একা শাহরুখ, সঙ্গে শুধু নিজের ছায়া'
'বড্ড একা শাহরুখ, সঙ্গে শুধু নিজের ছায়া'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৩
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় অপহরণের শিকার মাদ্রাসা শিক্ষার্থী জামালপুরে উদ্ধার
কুমিল্লায় অপহরণের শিকার মাদ্রাসা শিক্ষার্থী জামালপুরে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট কোনো বিশেষ দিবস পালন করা হবে না
৮ আগস্ট কোনো বিশেষ দিবস পালন করা হবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে আগুন
চট্টগ্রামে ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলু সংরক্ষণে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
আলু সংরক্ষণে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে ‘ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রাম’-এর সমাপনী অনুষ্ঠান
ইবিতে ‘ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রাম’-এর সমাপনী অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরীকে অপহরণ করে ৫ মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ
কিশোরীকে অপহরণ করে ৫ মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে