শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২০

ঢাকা নিয়ে মেয়র প্রার্থীদের স্বপ্ন

মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসরাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা নিয়ে মেয়র প্রার্থীদের স্বপ্ন

‘স্বপ্নের রাজধানী’ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছেন আসন্ন ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। ভোটের আগে সবার মুখেই প্রতিশ্রুতির বন্যা। অলি-গলিতে গণসংযোগে, পোস্টারে, লিফলেটে কিংবা মাইকিংয়ে এসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করতে চাইছেন প্রার্থীরা। সিঙ্গাপুর, ব্যাংক ও দুবাইয়ের মতো নগরী গড়ার কথাও বলছেন তারা। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ-বিএনপির চার মেয়র প্রার্থী প্রতিদিনই গণসংযোগে নিত্য নতুন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। সবাই বলছেন, ঢাকা হবে পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও আধুনিক নগরী।

সচল, নিরাপদ, আধুনিক ঢাকা গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট চাইছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। একইভাবে বাসযোগ্য আধুনিক নগরী গড়তে চান উত্তর সিটিতে আতিকের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হলে দায়িত্ব গ্রহণের ৯০ দিনের মধ্যে মৌলিক সুবিধাগুলো জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নৌকায় ভোট চাইছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। দক্ষিণ সিটিতে তার প্রধান প্রতিন্দ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, পুরান ঢাকার ঐতিহ্যকে বজায় রেখে আদি ঢাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়েই সংস্কার করবেন।

আতিকুল ইসলামের প্রতিশ্রুতি : আতিকুল ইসলাম বলেন, নিরাপদ, নারী-শিশুবান্ধব, আলোকোজ্জ্বল ঢাকা গড়তে সড়কে ৪৮ হাজার এলইডি লাইট লাগানোর পরিকল্পনা আছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পুরো এলাকা সিটি টিভির আওতায় আনা হবে। শিশুদের জন্য পার্ক, খেলার মাঠ গড়ে তোলা হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রকল্প নেওয়া হবে। এ বিষয়গুলো আমার নির্বাচনী ইশতেহারে প্রাধান্য পাবে। তিনি বলেন, আমরা একটি পরিকল্পিত শহর গড়তে চাই। এ জন্য ঘরে ঘরে উন্নয়নের মার্কা নৌকা পৌঁছে দিতে হবে। ঢাকাকে যানজটমুক্ত করার উদ্যোগ নেব। বাসমালিকদের সঙ্গে বসে বাসের রুট ঠিক করার কাজ করব। আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। আপনাদের নিয়ে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সুন্দর ঢাকা শহর গড়ে তুলব। ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা আমাদের আরেকটি চ্যালেঞ্জ। নির্বাচিত হলে পর্যায়ক্রমে ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসন করব।

তাবিথ আউয়াল যা বলছেন : নগর ভবন থেকে দুর্নীতি দূর করাসহ ১২ দফা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তাবিথ আউয়াল। একই সঙ্গে বাসযোগ্য আধুনিক ঢাকা মহানগর গড়তে চান ধানের শীষের এই প্রার্থী। তিনি বলেন, আমি মেয়র হলে সেবক হিসেবে জনগণের পাশে থাকব। স্বপ্ন নয়, বাস্তবায়নই হবে আমার কাজ। সিটি করপোরেশন এখন দুর্নীতির আখড়া। এটাকে দুর্নীতিমুক্ত করব। এ ছাড়া খাদ্যে ভেজালের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান, নগরবাসীকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ট্যাক্স প্রদান, সবার জন্য বাসস্থান, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, সড়ক পরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, ঢাকা শহরের নির্মল পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়ন, শব্দ ও বায়ুদূষণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, সামাজিক উন্নয়ন, জন্ম-মৃত্যু সনদ পেতে ভোগান্তি দূর করা, সবার জন্য বিনোদন, খেলাধুলার পর্যাপ্ত মাঠসহ ক্রীড়াঙ্গনের পরিবেশ, ডিজিটাল সেবা প্রদান, জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা, নগর প্রশাসন গড়ে তোলা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করাসহ সামগ্রিক ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তাবিথ আউয়াল। কাল বুধবার সকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তাবিথ আউয়াল তার ১২ দফার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করবেন।

 

ফজলে নূর তাপসের ভাবনা : নির্বাচিত হলে ৯০ দিনের মধ্যে মৌলিক সুবিধাগুলো জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে আগামী ৫ বছরে বছরের ৩৬৫ দিন, সপ্তাহের ৭ দিন, দিনের ২৪ ঘণ্টার ৩৬০০ সেকেন্ড আপনাদের জন্য নিবেদিত করব। নগর ভবনের দরজা সবার জন্য খোলা থাকবে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী তাপস বলেন, আপনাদের কাছে প্রতিশ্রুতি দিতে চাই, আপনাদের সেবা করার সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণের ঢাকা, ভালোবাসার ঢাকা, জীবনযাপনের ঢাকা, নতুন প্রজন্ম নিয়ে স্বপ্নের ঢাকা গড়ব। আমি ৫ ধাপে ঢাকার উন্নয়ন করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। কারণ উন্নত বাংলাদেশের একটি উন্নত রাজধানী প্রয়োজন। সেটা হবে আমাদের উন্নত ঢাকা। সেই উন্নত ঢাকা আমরা এখনো করতে পারিনি। আমরা পরিকল্পনা তৈরি করব ৩০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি এবং সেখানে আমাদের মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা যে কোনো উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা করব, সেটার অন্তত ১০ বছরের স্থায়িত্ব হবে। 

প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন : দক্ষিণ সিটিতে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেন বলেছেন, মেয়র নির্বাচিত হলে পুরান ঢাকার ঐতিহ্য বজায় রেখে আদি ঢাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়েই সংস্কার করব। পুরান ঢাকা আমার অস্তিত্ব। আমার মরহুম বাবা সাদেক হোসেন খোকার ছায়া দেখতে পাই পুরান ঢাকায়।

ঢাকা সিটি দক্ষিণের জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে নগর সরকারের আদলে একটি বাসযোগ্য ও দূষণমুক্ত নগরী উপহার দেব। এ ছাড়া জলাবদ্ধতা, অনিরাপদ পানি সরবরাহ, যানজটসহ নানা নাগরিক সমস্যা সমাধানের বিষয়ও প্রাধান্য পাবে। তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিন থেকেই মশা নিধনে ব্যাপকভিত্তিক কাজ শুরু করব।

পাশাপাশি জলাবদ্ধতা, যানজট ও মাদক সমস্যাকে প্রাধান্য দিয়ে ১০০ দিনের পরিকল্পনা ঘোষণা করব।

এ ছাড়া উত্তর সিটিতে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ড. সাজেদুল হক রুবেল, দক্ষিণ সিটিতে জাতীয় পার্টির সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী আবদুর রহমান জমজমাট প্রচার চালাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটপাতে খাবারের পসরা
ফুটপাতে খাবারের পসরা
মহাসড়কের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা
মহাসড়কের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা
অবৈধ দোকান উচ্ছেদে ধীরগতি
অবৈধ দোকান উচ্ছেদে ধীরগতি
সামান্য বৃষ্টিতেই ডুবে যায় শহর
সামান্য বৃষ্টিতেই ডুবে যায় শহর
আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক
খা খা করছে সড়ক দ্বীপ
খা খা করছে সড়ক দ্বীপ
রাসিকের ড্রেনে আসছে মানুষের মলমূত্র
রাসিকের ড্রেনে আসছে মানুষের মলমূত্র
বেহাল সড়কে জনদুর্ভোগ
বেহাল সড়কে জনদুর্ভোগ
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
খানাখন্দে ভরা বসিলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা বসিলা সড়ক
জলাবদ্ধতা কমাতে অভিযান
জলাবদ্ধতা কমাতে অভিযান
সড়কের ২০ ফুটে বাজার ১০ ফুটে যানজট
সড়কের ২০ ফুটে বাজার ১০ ফুটে যানজট
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন