শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২০

ঢাকা নিয়ে মেয়র প্রার্থীদের স্বপ্ন

মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসরাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা নিয়ে মেয়র প্রার্থীদের স্বপ্ন

‘স্বপ্নের রাজধানী’ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছেন আসন্ন ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। ভোটের আগে সবার মুখেই প্রতিশ্রুতির বন্যা। অলি-গলিতে গণসংযোগে, পোস্টারে, লিফলেটে কিংবা মাইকিংয়ে এসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করতে চাইছেন প্রার্থীরা। সিঙ্গাপুর, ব্যাংক ও দুবাইয়ের মতো নগরী গড়ার কথাও বলছেন তারা। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ-বিএনপির চার মেয়র প্রার্থী প্রতিদিনই গণসংযোগে নিত্য নতুন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। সবাই বলছেন, ঢাকা হবে পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও আধুনিক নগরী।

সচল, নিরাপদ, আধুনিক ঢাকা গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট চাইছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। একইভাবে বাসযোগ্য আধুনিক নগরী গড়তে চান উত্তর সিটিতে আতিকের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হলে দায়িত্ব গ্রহণের ৯০ দিনের মধ্যে মৌলিক সুবিধাগুলো জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নৌকায় ভোট চাইছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। দক্ষিণ সিটিতে তার প্রধান প্রতিন্দ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, পুরান ঢাকার ঐতিহ্যকে বজায় রেখে আদি ঢাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়েই সংস্কার করবেন।

আতিকুল ইসলামের প্রতিশ্রুতি : আতিকুল ইসলাম বলেন, নিরাপদ, নারী-শিশুবান্ধব, আলোকোজ্জ্বল ঢাকা গড়তে সড়কে ৪৮ হাজার এলইডি লাইট লাগানোর পরিকল্পনা আছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পুরো এলাকা সিটি টিভির আওতায় আনা হবে। শিশুদের জন্য পার্ক, খেলার মাঠ গড়ে তোলা হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রকল্প নেওয়া হবে। এ বিষয়গুলো আমার নির্বাচনী ইশতেহারে প্রাধান্য পাবে। তিনি বলেন, আমরা একটি পরিকল্পিত শহর গড়তে চাই। এ জন্য ঘরে ঘরে উন্নয়নের মার্কা নৌকা পৌঁছে দিতে হবে। ঢাকাকে যানজটমুক্ত করার উদ্যোগ নেব। বাসমালিকদের সঙ্গে বসে বাসের রুট ঠিক করার কাজ করব। আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। আপনাদের নিয়ে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সুন্দর ঢাকা শহর গড়ে তুলব। ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা আমাদের আরেকটি চ্যালেঞ্জ। নির্বাচিত হলে পর্যায়ক্রমে ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসন করব।

তাবিথ আউয়াল যা বলছেন : নগর ভবন থেকে দুর্নীতি দূর করাসহ ১২ দফা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তাবিথ আউয়াল। একই সঙ্গে বাসযোগ্য আধুনিক ঢাকা মহানগর গড়তে চান ধানের শীষের এই প্রার্থী। তিনি বলেন, আমি মেয়র হলে সেবক হিসেবে জনগণের পাশে থাকব। স্বপ্ন নয়, বাস্তবায়নই হবে আমার কাজ। সিটি করপোরেশন এখন দুর্নীতির আখড়া। এটাকে দুর্নীতিমুক্ত করব। এ ছাড়া খাদ্যে ভেজালের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান, নগরবাসীকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ট্যাক্স প্রদান, সবার জন্য বাসস্থান, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, সড়ক পরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, ঢাকা শহরের নির্মল পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়ন, শব্দ ও বায়ুদূষণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, সামাজিক উন্নয়ন, জন্ম-মৃত্যু সনদ পেতে ভোগান্তি দূর করা, সবার জন্য বিনোদন, খেলাধুলার পর্যাপ্ত মাঠসহ ক্রীড়াঙ্গনের পরিবেশ, ডিজিটাল সেবা প্রদান, জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা, নগর প্রশাসন গড়ে তোলা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করাসহ সামগ্রিক ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তাবিথ আউয়াল। কাল বুধবার সকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তাবিথ আউয়াল তার ১২ দফার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করবেন।

 

ফজলে নূর তাপসের ভাবনা : নির্বাচিত হলে ৯০ দিনের মধ্যে মৌলিক সুবিধাগুলো জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে আগামী ৫ বছরে বছরের ৩৬৫ দিন, সপ্তাহের ৭ দিন, দিনের ২৪ ঘণ্টার ৩৬০০ সেকেন্ড আপনাদের জন্য নিবেদিত করব। নগর ভবনের দরজা সবার জন্য খোলা থাকবে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী তাপস বলেন, আপনাদের কাছে প্রতিশ্রুতি দিতে চাই, আপনাদের সেবা করার সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণের ঢাকা, ভালোবাসার ঢাকা, জীবনযাপনের ঢাকা, নতুন প্রজন্ম নিয়ে স্বপ্নের ঢাকা গড়ব। আমি ৫ ধাপে ঢাকার উন্নয়ন করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। কারণ উন্নত বাংলাদেশের একটি উন্নত রাজধানী প্রয়োজন। সেটা হবে আমাদের উন্নত ঢাকা। সেই উন্নত ঢাকা আমরা এখনো করতে পারিনি। আমরা পরিকল্পনা তৈরি করব ৩০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি এবং সেখানে আমাদের মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা যে কোনো উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা করব, সেটার অন্তত ১০ বছরের স্থায়িত্ব হবে। 

প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন : দক্ষিণ সিটিতে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেন বলেছেন, মেয়র নির্বাচিত হলে পুরান ঢাকার ঐতিহ্য বজায় রেখে আদি ঢাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়েই সংস্কার করব। পুরান ঢাকা আমার অস্তিত্ব। আমার মরহুম বাবা সাদেক হোসেন খোকার ছায়া দেখতে পাই পুরান ঢাকায়।

ঢাকা সিটি দক্ষিণের জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে নগর সরকারের আদলে একটি বাসযোগ্য ও দূষণমুক্ত নগরী উপহার দেব। এ ছাড়া জলাবদ্ধতা, অনিরাপদ পানি সরবরাহ, যানজটসহ নানা নাগরিক সমস্যা সমাধানের বিষয়ও প্রাধান্য পাবে। তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিন থেকেই মশা নিধনে ব্যাপকভিত্তিক কাজ শুরু করব।

পাশাপাশি জলাবদ্ধতা, যানজট ও মাদক সমস্যাকে প্রাধান্য দিয়ে ১০০ দিনের পরিকল্পনা ঘোষণা করব।

এ ছাড়া উত্তর সিটিতে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ড. সাজেদুল হক রুবেল, দক্ষিণ সিটিতে জাতীয় পার্টির সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী আবদুর রহমান জমজমাট প্রচার চালাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা
সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা
বেপরোয়া পণ্যবাহী ট্রাকে আতঙ্ক
বেপরোয়া পণ্যবাহী ট্রাকে আতঙ্ক
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
বিপ্লব উদ্যানে বাণিজ্যিক স্থাপনার তোড়জোড়
বিপ্লব উদ্যানে বাণিজ্যিক স্থাপনার তোড়জোড়
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
উন্নয়ন কাজে ধীরগতি
উন্নয়ন কাজে ধীরগতি
সুপেয় পানি পাচ্ছেন না মানুষ
সুপেয় পানি পাচ্ছেন না মানুষ
মশার কামড়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশার কামড়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশা নিধনে বরাদ্দ কম
মশা নিধনে বরাদ্দ কম
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
সংযোগ সড়কের অভাবে অচল সেতু
সংযোগ সড়কের অভাবে অচল সেতু
সর্বশেষ খবর
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা