শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪

বিআরটি প্রকল্পের ধীরগতিতে দুর্ভোগ

খায়রুল ইসলাম, গাজীপুর
প্রিন্ট ভার্সন
বিআরটি প্রকল্পের ধীরগতিতে দুর্ভোগ

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা পর্যন্ত সড়কে দীর্ঘ প্রায় ১১ বছর ধরে চলছে বিআরটি প্রকল্পের কাজ। সড়কের বিভিন্ন অংশে চলছে ফ্লাইওভার, ওভারপাস, বিআরটি স্টেশন নির্মাণ এবং সড়ক মেরামতের কাজ। একদিকে চলছে সড়কের উন্নয়নকাজ, আবার যানবাহনও চলাচল অব্যাহত আছে। এ অংশের নির্মাণকাজের ধীরগতির কারণে তীব্র দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এই পথের যাত্রী ও চালকদের।

সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের কিছু স্থানে উড়াল সেতুর স্প্যান বসানো, কোথাও উড়াল সেতুর গার্ডার বসানোর কাজ, কোথাও সড়ক মেরামত, আবার কোথাও চলছে বিআরটি স্টেশন স্থাপনের কাজ। কোথাও চলছে ড্রেন পরিষ্কার ও মেরামতের কাজ। মহাসড়কের মাঝে, কোথাও এক পাশে নির্মাণসামগ্রী রেখেই কাজ চলছে।

বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট-বিআরটি প্রকল্পের বিভিন্ন স্থানে ২৫টি স্টেশন হবে। সড়কের টঙ্গী হোসেন মার্কেট, গাছা, বোর্ডবাজার, মালেকের বাড়ি, বোর্ডবাজার, ছয়দানা, বড়বাড়ি, ভোগড়াসহ বেশ কিছু স্থানে রাস্তার মাঝখানে ১৮টি স্টেশন নির্মাণকাজ চলছে। স্টেশন তৈরির কাজ চলতে থাকায় সেখানে যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না।

চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় উড়াল সেতুসহ নানা উন্নয়নকাজ চলছে। বিভিন্ন স্থানে নির্মাণসামগ্রীর স্তূপ।  যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না। চান্দনা চৌরাস্তা মোড়ের দুই দিকে যানবাহ থেমে থেমে চলতে হচ্ছে। এতে মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই মহাসড়কে যানচলাচলে বিঘ্ন ঘটে। প্রভাতী-বনশ্রী পরিবহনের চালকের সহকারী কাইয়ুম বলেন, সামান্য বৃষ্টিতেই গাড়ি চালাতে কষ্ট হয়। বৃষ্টি হলেই মহাসড়কের অনেক স্থানের গর্ত ও খানাখন্দে পানি জমে। এতে মহাসড়কে গাড়ি চলাচল ধীর হয়ে পড়ে। যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ে।

সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর এম এ বারী বলেন, বিআরটি প্রকল্পের দীর্ঘসূত্রতার কারণে শিল্প অধ্যুষিত গাজীপুর ও বৃহত্তর ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা জেলায় যাতায়াতকারী যাত্রীরা অবর্ণনীয় দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। চার বছরে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও প্রায় ১১ বছরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হয়নি। বিশেষ করে ভোগড়া বাইপাস থেকে উত্তর দিকে চান্দনা চৌরাস্তা পর্যন্ত বামদিকের লেনটি বন্ধ করে দেওয়ায় ঢাকা থেকে চলাচলকারী যানবাহন, কাভার্ডভ্যান, ব্যক্তিগত গাড়ি প্রায় তিন কিলোমিটার পথ ঘুরে নাওজোড় হয়ে চান্দনা হয়ে চলাচল করছে। ফলে চান্দনা চৌরাস্তা পর্যন্ত অসহনীয় যানজট লেগেই থাকে। যাত্রী ও যানবাহনের চালকরা এ দুর্ভোগের অবসান চান। বিআরটি রাস্তার দুই পাশে লোকাল ও ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের জন্য যে রাস্তা নির্মাণাধীন আছে সেটাও অত্যন্ত অপ্রশস্ত। কোনো যানবাহন বিকল হলে পেছনের গাড়িগুলো ওভারটেক করে সামনে এগোতে পারে না। প্রকল্পটি আংশিক চালু হলেও বাকি কাজ শেষ করে জনদুর্ভোগ লাঘব করার জন্য গাজীপুরবাসীর প্রত্যাশা। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক বিভাগ) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, বিআরটি প্রকল্পের কাজ শেষের দিকে। গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তাকেন্দ্রিক কাজ এখনো বাকি আছে। যার কারণে চান্দনা চৌরাস্তায় গাড়ির ধীরগতি সৃষ্টি হয়। ব্যস্ত সময়ে এই ভোগান্তি বৃদ্ধি পায়। এখানে কাজ দ্রুত শেষ করলে এ ভোগান্তি থেকে জনগণ রেহাই পাবেন।

গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম বলেন, বিআরটি প্রকল্পের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয়পূর্বক এ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিপূর্ণ সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। পানি নিষ্কাশন ও জলাবদ্ধতা নিরসনে বিআরটি প্রকল্প এবং সড়ক বিভাগের সঙ্গে একযোগে কাজ হচ্ছে।

প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালে গাজীপুর থেকে রাজধানীর বিমানবন্দর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার সড়কে দেশের প্রথম বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্প শুরু হয়। ২ হাজার ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্প ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা ছিল। পরে মেয়াদ ২০১৮ সালের ডিসেম্বর করা হয় এবং ব্যয় দ্বিগুণ বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২৬৪ কোটি টাকা। এরপর আরও দুই দফা প্রকল্পের সময় বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুনে শেষ করার কথা ছিল। পরে আবারও তা বাড়িয়ে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর করা হয়। ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ আবারও বাড়ানো হয়। এ বছরের জুনে চালু হওয়ার কথা রয়েছে। তাতেও রয়েছে অনিশ্চয়তা।

সার্বিক বিষয়ে বিআরটি প্রকল্পের এমডি শফিকুল ইসলাম বলেছেন, এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কাজের অগ্রগতি ৯৫ শতাংশ। আগামী মার্চের মধ্যে কিছু অংশ চালু করার চেষ্টায় আছি। তিনি বলেন, ঠিকাদারের গাফিলতিতে নির্মাণকাজে বিলম্ব হচ্ছে। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানে আর্থিক দুর্বলতা এবং একই সঙ্গে কর্মী সংকট রয়েছে। সব মিলিয়ে প্রকল্পের কাজের গতি কিছুটা কমেছে। তিনি আরও বলেন, আশা করি আগামী জুনের মধ্যে কাজ শেষ করতে পারব। এরপরই আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হবে। চালু হলে এ সড়ক ব্যবহারকারীদের দুর্ভোগ লাঘব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটপাতে খাবারের পসরা
ফুটপাতে খাবারের পসরা
মহাসড়কের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা
মহাসড়কের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা
অবৈধ দোকান উচ্ছেদে ধীরগতি
অবৈধ দোকান উচ্ছেদে ধীরগতি
সামান্য বৃষ্টিতেই ডুবে যায় শহর
সামান্য বৃষ্টিতেই ডুবে যায় শহর
আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক
খা খা করছে সড়ক দ্বীপ
খা খা করছে সড়ক দ্বীপ
রাসিকের ড্রেনে আসছে মানুষের মলমূত্র
রাসিকের ড্রেনে আসছে মানুষের মলমূত্র
বেহাল সড়কে জনদুর্ভোগ
বেহাল সড়কে জনদুর্ভোগ
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
খানাখন্দে ভরা বসিলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা বসিলা সড়ক
জলাবদ্ধতা কমাতে অভিযান
জলাবদ্ধতা কমাতে অভিযান
সড়কের ২০ ফুটে বাজার ১০ ফুটে যানজট
সড়কের ২০ ফুটে বাজার ১০ ফুটে যানজট
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক