তিস্তাচুক্তি না হওয়ার কারণ হিসেবে মমতার সায় নেই বলেই জনশ্রুতি রয়েছে। বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন সময় তিস্তার পানি নিয়ে মমতা মন্তব্য করেছেন। তবে সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে এসে শুনিয়ে গেছেন আশার বাণী-
- তিস্তার পানিতে কোনো ছাড় দেব না।
তিস্তার পানি তখনই বাংলাদেশকে দেব, যখন কোচবিহার ও উত্তরবঙ্গের মানুষ এতে রাজি হবেন।
- হিলারি-মমতা বৈঠকের পর-
তিস্তা নিয়ে তিনি (হিলারি ক্লিনটন) আমায় কিছু জিজ্ঞাসা করেননি এবং এ নিয়ে কোনো কথাও হয়নি।
- ষ তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিতে আগের অবস্থান থেকে একচুলও নড়ব না।
- ষ বাংলাদেশকে ভালোবাসি। তিস্তা নিয়ে আলোচনা নয়।
- ষ (তিস্তার পানি ভাগাভাগি নিয়ে) কিছু ব্যক্তি ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করেছিল... আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেছি।
- ষ ঢাকায় ‘বৈঠকী বাংলা’ অনুষ্ঠানে-
(তিস্তার পানি নিয়ে) আমাদের প্রবলেম আছে, আপনাদেরও প্রবলেম আছে। আমি হাসিনাদির (বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সঙ্গে আলোচনা করব। আমাদের ওপর ছেড়ে দিন। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না।
- ষ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে-
আপনি নিশ্চিত থাকুন। পানি যাতে যায়, সে জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখব। চিন্তা করবেন না।