শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

অদ্ভুত আফ্রিকা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদ্ভুত আফ্রিকা

পৃথিবীতে বৈচিত্র্যের শেষ নেই। এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে ভিন্নতা। তিন কোটি দুই লক্ষাধিক বর্গকিলোমিটারের আয়তনে আফ্রিকাও তেমনি বিস্ময়ের অপর নাম। বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় এবং বর্ণমালার আবিষ্কারক এই মহাদেশকে বলা হয় সভ্যতার জননী। যাদের হাত ধরে সভ্যতার যাত্রা শুরু তাদের নিয়ে পৃথিবীর অন্য সবার কতই না বিস্ময়? এর মূল কারণ হয়তো তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে আফ্রিকাবাসীর কারও কারও ভিন্নধর্মী জীবনব্যবস্থা। মুরগি, ছাগল, গরু, কুকুরের বিনিময়ে বিয়েপ্রথা, নিজের ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী হওয়ার প্রচেষ্টাই বা কম কিসে বিস্ময় জাগাতে? অনেকে জীবনে একবার মাত্র গোসল করে। বছরজুড়ে থাকে স্বল্পবসনে। আছে পৃথিবীর সেরা হিংস্র প্রাণীর বসবাস। এসবই জানতে আজকের রকমারি আয়োজন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন— তানিয়া জামান

 

৩৫ মোরগ ছাড়া হয় না বিয়ে

আফ্রিকার কঙ্গোতে ওলেম্বা উপজাতির বিয়েতে বৌয়ের মূল্য ধরা হয় ৮টা তামার ক্রশ, ৩৫টা মোরগ এবং ৪টা কুকুর। এই দেশের বান্ডা গোত্রের মেয়েরা একটি কাঁচা আস্ত মুরগির বাচ্চা খেয়ে বিয়ের যোগ্যতা দেখায়। সঠিক রীতি অনুযায়ী খেলে বিয়ের যোগ্য বলে গণ্য হয়। পরবর্তী এক বছর সেই কনেকে পরিবার অতি আদর যত্নে রাখে। ইথিওপিয়ায় কোনো মেয়েকে পছন্দ হলে প্রপোজ নয়, তুলে নিয়ে বিয়ে। সেখানে প্রায় ৬৯ শতাংশ মেয়ের বিয়ে হয় এভাবেই। রুয়ান্ডাতে ওয়াটুসি গোত্রের বিয়েতে বর-কনে সবার উপস্থিতিতে মুখোমুখি দাঁড়ায়। বর-কনে উভয়ে কুলির পানি একে অন্যের গায়ে ছিটিয়ে দিলে বিয়ে হয়ে গেল। রুয়ান্ডাতে আরেকটি সম্প্রদায়ে বর নিজ হাতে কনের মুখ চুন দিয়ে সাদা করলে বউ হয়ে যায়। ইথিওপিয়ার গাল্লা গোত্রে বিয়ের বর কনেকে কোলে তুলে পানি ভরা একটি বড় পাত্রের উপর ফেলে। জোরে আওয়াজ হলে বিয়ে পাকাপোক্ত।

 

লেক যেন রঙিন কারুকাজ

সেনেগালের রেতবা লেককে উপর থেকে দেখলে মনে হবে রঙিন কারুকাজ। অথচ কেপ ভার্ত উপদ্বীপে প্রকৃতির অপার সৃষ্টি হলো এই লেক। একে স্ট্রবেরি লেকও বলা হয়। ভ্রমণপ্রিয় মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে গভীর কাকামাঙ্গা জঙ্গলের কান্নারত পাথর। মানুষরূপী বিশাল এক পাথর জঙ্গলের পথরোধ করে দাঁড়িয়ে আছে। জঙ্গলটির অন্যতম আকর্ষণ উড়তে থাকা হাজার রকমের প্রজাপতি। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির মাঝে অপূর্ব সুন্দর শ্বেত মরুভূমিটি। মিসরের ফারাফ্রা মরূদ্যানের এই অঞ্চলটি প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি। সাউথ আফ্রিকার দ্য বিগ হোল, ৩৫৯৯ ফিটের এক বিরাট গর্ত। এখানেই প্রথম হীরা আবিষ্কার হয়। মৌরিতানিয়ায় অবস্থিত রহস্যময় সাহারার চোখও মানুষের আকর্ষণ জাগায়। ৫০ কিমি ব্যাপ্ত এই বৃত্তাকার কাঠামোটি মহাশূন্য থেকে স্পষ্ট দেখা যায়। আফ্রিকার ঘুড়ং বা খুনি হ্রদ। হৃদের বিষাক্ত গ্যাসে একবার অনেক মানুষ ও গবাদি মারা যায়।

 

ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী

আফ্রিকার ইথিওপিয়ান উপজাতি ‘সুরি’। কষ্টকর ধর্মীয় রীতিনীতি, মেয়েরা সুন্দরী হওয়ার জন্য ঠোঁট কেটে লিপপ্লেট বসান, কানেও বসিয়ে থাকে। বয়ঃসন্ধিতে তারা দাঁত ভেঙে বিশেষ আকৃতি দেন। এতে নাকি মোটা অংকের পণও মেলে তাদের। গবাদি পশু উৎসর্গ এবং ভয়াবহ মারামারি তাদের ধর্মচর্চার অংশ। গ্রামের সব সিদ্ধান্ত গ্রাম্য প্রধান ‘কোমুরু’ গ্রহণ করেন। যখন কোনো সুরি একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হয় প্রথমেই জিজ্ঞেস করে, কার কয়টা গরু আছে? গরুর মাংসের পরিবর্তে সুরিদের কাছে রক্ত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ওলানে দুধ না থাকলে গরুর ঘাড়ের অংশ ছিদ্র করে রক্ত বের করে নেওয়া হয়। তবে সুরিরা গবাদিপশু সচরাচর বিক্রি বা হত্যা করে না। প্রতিটি সুরির ৩০-৪০টি গরু আছে। বিয়ে করার সময় সুরি পুরুষকে স্ত্রীর পরিবারকে ৬০টি গরু পণ দিতে হয়। গরু মারা গেলে ছয় দিন শোক প্রকাশ করে।

 

আফ্রিকা দিয়ে বিশ্বে শুরু

— ৯৮২ সালে মালিতে অবস্থিত তিম্বুকতু পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়।

— পৃথিবীতে টিকে থাকা সবচেয়ে পুরনো ইথিওপিক বর্ণমালা। সম্ভবত ৩৪৫ বর্ণের সবচেয়ে দীর্ঘ বর্ণমালাও এটি।

— জনবসতিপূর্ণ সোয়াজিল্যান্ড পৃথিবীর প্রথম খনি শ্রমিকের আবাসস্থল। ১৯৬০ সালে নিউগিনি পর্বতে হেমাটাইট খনি আবিষ্কারের সময় তিন লাখ হস্তনির্মিত ও পাথরের তৈরি খনির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় এগুলো ৪৩ হাজার বছরের পুরনো। 

— গ্রেকা ম্যাচেল এ পর্যন্ত পৃথিবীর একমাত্র নারী, যিনি দুটি ভিন্ন দেশের ফার্স্ট লেডি হয়েছেন। মোজাম্বিকের পরে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার ফার্স্ট লেডি হন।

— সুদানে কমপক্ষে ২০০ পিরামিড আছে। মিসরে এর থেকেও দ্বিগুণ আছে।

— পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত সোনার খনি আবিষ্কৃত হয়েছে তার অর্ধেকই দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত।

— দক্ষিণ আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি মানুষ এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত। মোট জনসংখ্যার ৯% অর্থাৎ ৫.৬ মিলিয়ন মানুষ আজ আক্রান্ত।

 

মানুষও খায়!

কিছু উপজাতির মাঝে এখনো মানুষখেকো প্রবণতা দেখা যায়। এই প্রবণতাকে কুরু ও স্ক্রেপি রোগের কারণ হিসেবে ধরা হয়। অনেক সময় মনোরোগের শিকার হয়ে মানুষ মানুষখেকো হয়ে ওঠে। কঙ্গো বেসিনের আশপাশে থাকা বেশ কিছু উপজাতির মাঝে এ প্রবণতা দেখা যায়। কঙ্গোর প্রধান নদীর উভয় পাশে প্রায় ৬০০ মাইলজুড়ে তাদের বসবাস। তাদের মধ্যে কেউ কেউ খুব বেশি মাত্রায় নরখাদকের অভ্যাস ধরে রেখেছে। এদের দেখে বাকিরাও উদ্বুদ্ধ হয় মানুষের মাংস খেতে। তারা সাধারণত মাংসটিকে পুড়িয়ে, সেদ্ধ করে অথবা রোস্ট করে খেতে পছন্দ করে। তারা দেহের যে কোনো অংশের মাংসকে খুব পছন্দ করে তবে মাথাকে কেউ খেতে চায় না। তাদের কাছে মানুষের মাংস খাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিশেষ করে শত্রু পক্ষের কাউকে ধরে খেয়ে ফেলতে পারলে তা আরও উপকারী মনে করা হয়। তাদের ধারণা, শত্রুর শক্তি তাদের মধ্যে জমা হয়।

 

জীবনে একবার গোসল

তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে আফ্রিকায় কিছু উপজাতি আছে যাদের মধ্যে এ পর্যন্ত সভ্যতার আলো পৌঁছেনি। যেমন ধরুন নামিবিয়ার হিম্বা। এদের মহিলারা জীবনে একবার গোসল করে, তাও বিয়ের আগে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তারা চুল ছাই দিয়ে ধুয়ে কাটিয়ে দেয়। রিফট ভ্যালিতে বাসরত মাসায়া জাতির জীবনযাপনের বড় অংশ হলো পশুপাখিদের মাধ্যমে চাষবাস করা। পুরোপুরি সভ্য না হলেও বর্তমানে শহর এলাকায় তাদের দুয়েকজনের দেখা যায়, তারা গৃহপালিত পশুর শরীর থেকে রক্ত এবং দুধ মিশিয়ে খেতে পছন্দ করে। দক্ষিণ কেনিয়ার যাযাবর আদিবাসী সাম্বুরু জাতি। কয়েক সপ্তাহ পর পর এরা খাবার পানি এবং চারণভূমির সন্ধানে জায়গা বদল করে। দলের কেউ মারা গেলেও জায়গা বদল করে। ইথিওপিয়ার কিছু গোত্রের মানুষ আমোদ প্রমোদ করে থাকতে ভালোবাসে। বিপরীত লিঙ্গের কাছে আকর্ষিত হতে সাদা চক এবং বিভিন্ন ধরনের উপকরণ দিয়ে সজ্জিত করে।

 

মাছের দাঁত মানুষের মতো

দক্ষিণ আফ্রিকার খালে পাওয়া দ্য পাচু ফিশের দাঁতগুলো হুবহু মানুষের মতো। পৃথিবীতে এমন মাছ আর কোথাও মেলেনি। এখানে পানির নিচের টিয়া পাখি দ্য ব্লু প্যারোট ফিশ অনন্য আকর্ষণের বিষয়। তবে টিয়া পাখির মতো সবুজ নয়, নীল। মজার বিষয় হলো এ মাছ জীবনের ৮০ ভাগ সময় ব্যয় করে খাবারের খোঁজে। আমাজান নদীর আরেকটি অদ্ভুত প্রাণী ব্লাইন্ড স্নেক। এ শাপকে বিলুপ্তপ্রায় হিসেবে ধরা হয়। দ্য বুশ ভাইপার নামের সাপটি বেশিরভাগ সময় পার করে গাছে। রাতের বেলা শিকারে বের হয়। সাপটি দেখতে এমনিই বিদঘুটে তার ওপর সারা গায়ে পাতা আকৃতির কাঁটা। এরা থাকে আফ্রিকার উপকূল বনাঞ্চলে। ক্যামেরুনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ পাবেন। একে বলা হয় গোলিয়াত ফ্রগ। ব্যাঙটি প্রায় এক ফুট পর্যন্ত দৈর্ঘ্যের হয়ে থাকে। জুতার আকৃতির ঠোঁটের অধিকার একটি পাখি দ্য সু বিল। এ পাখির বসবাস আফ্রিকার পূর্ব সমুদ্রবর্তী অঞ্চল, সুদান ও জিম্বাবুয়েতে।

 

বিচিত্র আফ্রিকা

— আফ্রিকায় প্রতিবছর সিংহ অপেক্ষা কুমিরের আক্রমণে বেশি মানুষ মারা যায়।

— দেশটিতে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ ভাষার প্রচলন রয়েছে।

— আফ্রিকায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় মরুভূমি সাহারা অবস্থিত।

— পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নীল নদ। এটি আফ্রিকার উগান্ডা, ইথিওপিয়া, সুদান ও মিসরের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে।

— পর্যটকদের জন্য আফ্রিকার মিসর সবচেয়ে পছন্দের স্থান। প্রতিবছর এখানে ১০ মিলিয়নের বেশি পর্যটক আসেন।

— আফ্রিকা জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয়।

— আফ্রিকায় খুব কমসংখ্যক লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে।

— সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫৫ মিটার নিচু এবং আফ্রিকার নিম্নতম স্থান লেক আচ্ছাল ই জিবুতি।

— আফ্রিকায় প্রায় পাঁচ মিলিয়ন বছর আগ থেকে মানব প্রজাতির বসতি।

— আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি জনবহুল দেশ নাইজেরিয়া। মহাদেশটির সর্বমোট জনসংখ্যা ১২৫ থেকে ১৪৫ মিলিয়ন।

 

আজব এক রীতি

আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এক আজব রীতি প্রচলিত, মেয়েদের খত্না। খত্না করা জীবিত নারীর সংখ্যা ২০ কোটির বেশি। বিশেষ ব্যবস্থা না থাকায় প্রাচীন নিয়ম, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে নারীদের খত্না করানো হয়। কখনো অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মেয়েরা মারাও যায়। পশ্চিম আফ্রিকার মালি, বারকিনা ফাসো, মৌরিতানিয়া, গিনি, আইভোরি কোস্ট, সিয়েরা লিওনসহ আরও অন্যান্য দেশে এখনো অসহনীয় এ পদ্ধতি চালু আছে। শুধু কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে আফ্রিকান দেশগুলো এভাবে নারীদের খত্না প্রচলিত রেখেছে। আইভোরি কোস্টের মানুষ মনে করে নারীর খত্না দিলে সতীত্ব রক্ষা পায়। ভূমিষ্ঠ শিশুর সুস্বাস্থ্য ও মায়ের পরিচ্ছন্নতার পূর্ব শর্ত হিসেবেও ধরা হয়। মালির বোম্বারা ও টোগন গোত্র, বারকিনো ফাসোর মোসি গোত্র মনে করে নারীর ভগাঙ্কুর শিশু জন্মের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আইভোরি কোস্টের লোক মনে করে এটি না করলে নারীরা গর্ভধারণ ক্ষমতা হারায়। এখানে নারীর খত্নাকে সামাজিক সম্মান ও পূর্ণ যৌবন প্রাপ্তির প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়। এদিকে দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া, মালি, আইভোরি কোস্টে এটাকে ধর্মীয় আচারও মনে করে থাকে।

 

প্রতিবছর চাই নতুন রানী

আফ্রিকার দক্ষিণ অংশে অবস্থিত ছোট্ট একটি দেশ সোয়াজিল্যান্ড। সোয়াজি উপজাতি অধ্যুষিত এ এলাকার রানী বাছাই প্রক্রিয়াটি একটি খটকা লাগার মতোই। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী দেশের সিংহাসনে আসীন রাজা প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সময়ে নতুন রানী বেছে নেবেন। সোয়াজিল্যান্ডের রাজার জন্য রানী খোঁজার পদ্ধতিটিও আজব। রানী খোঁজার জন্য মহাসমাগমে জোগাড় করা হয় একঝাঁক মেয়ে। প্রকাশ্যে পরীক্ষা করা হয় সে মেয়েদের কুমারিত্ব। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে একজনকে রানী হিসেবে মনোনীত করেন রাজা।

সেই উপলক্ষে রাজার সামনে তরুণীরা ঊর্ধাঙ্গ অনাবৃত করে প্যারেড করতে থাকেন। এরপর শুরু হয় উৎসব।

চারদিকে সাজ সাজ রবে মেতে থাকে প্রকৃতি। এ যেন এক বিশাল উৎসব। রাজার সামনে নাচ গানে মেতে ওঠে ওই কন্যারা। নিজেদের পারফরম্যান্স থাকে প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার মতো। তাই কেউ কারও থেকে কম যান না। নিজেকে প্রমাণ করায় ব্যস্ত যোগ্য হিসেবে। তারপর প্রকাশ্যে ওই মেয়েদের কুমারিত্ব পরীক্ষা করা হয়। সোয়াতির রাজা দ্বিতীয় সোভুজার ছিল ১২৫ জন রানী। রাজাদের বংশানুক্রমে চলে আসছে এ রীতি।

 

আছে মাংসখেকো গাছ

বাস্তবে বিজ্ঞানীরা মানুষখেকো উদ্ভিদ বলে কোনো কিছুর সন্ধান পাননি। তবে বাস্তবে সত্যিই পৃথিবীতে রয়েছে মাংসখেকো গাছ। এসব গাছ ছোট ছোট পোকামাকড় খেয়ে বেঁচে থাকে। আফ্রিকার জঙ্গলে পাওয়া যায় হাইডনোরা আফ্রিকানা এক ধরনের মাংসাশি গাছ। এ প্রজাতির কোনো ফুল সুগন্ধি, কোনোটি অত্যন্ত দুর্গন্ধময়। এ ফুল থেকে যে সুবাস বের হয় তা সবাইকে বিমোহিত করবে। আকৃষ্ট করে কীটজাতীয় প্রাণীকেও। তাই তো ক্ষুদ্র কিছু প্রাণী ফুলের গন্ধে গাছটিতে গিয়ে বসে। কিন্তু বসার সঙ্গে সঙ্গেই গাছ থেকে নিঃসৃৃত এক ধরনের আঠালো পদার্থ কীটটি আটকে ফেলে। ক্রমেই তা গাছটির খাদ্যে পরিণত হয়। দুষ্ট ফুলের সুমিষ্ট বা কটু গন্ধ যে এক বিশাল মরণফাঁদ। এছাড়াও মাংসখেকো উদ্ভিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি উদ্ভিদ হলো কলস উদ্ভিদ, ফ্লাইপেপার ট্র্যাপ, ব্লাডার ট্র্যাপ, লবস্টার-পট ট্র্যাপ, ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে আলোচিত কলস উদ্ভিদ। এ কলসের উপরের অংশে মধুর মতো নিঃসৃত রস পোকামাকড়কে আকৃষ্ট করে। মধুলোভী পোকামাকড় এ মধু সংগ্রহ করতে গেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সে কলসের খাদ্যে পরিণত হয়।

 

ভয়ঙ্কর আফ্রিকা

মাইলের পর মাইলজুড়ে ঘন গহিন ভয়ঙ্কর বনভূমি রয়েছে আফ্রিকায়। এ জঙ্গলে টিকে থাকা প্রাণীও নিশ্চয় ভয়ঙ্কর। আমরা হাতিকে সচরাচর ভয় না পেলেও আফ্রিকার বিশাল দেহী হাতিকে ভয় পায় স্বয়ং সিংহও। কাউকে শত্রু ভাবলে সে পুরো জঙ্গলের ত্রাসে পরিণত হয়। এক শিংবিশিষ্ট গণ্ডারের ভয়াবহতা আফ্রিকা জঙ্গলে অন্যতম। মেজাজী গণ্ডার অকারণে আক্রমণ করে। এর চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর হিসেবে আখ্যায়িত করা যায় বুনো মোষকে। বুদ্ধিমান, শক্তিশালী এবং বিশাল দেহী এ প্রাণীর ওজন ২৫ মণেরও বেশি। দৌড়ানোর গতি অনেক কম। তবে কড়া মেজাজ, প্রচণ্ড বুদ্ধি এবং টিকে থাকার ক্ষমতার জন্য একে আফ্রিকার তৃতীয় মারাত্মক জন্তু বলা হয়। বনের রাজা হিসেবে অভিহিত হলেও আফ্রিকার জঙ্গলে ভয়ঙ্কর হিসেবে সিংহ দ্বিতীয়। খুবই পাতলা ঝোপের আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে এবং প্রচণ্ড গতিতে ছুটতে পারে। জীবনযাপন করে সব সময় আক্রমণ করে। আফ্রিকার সবচেয়ে হিংস্র চিতাবাঘ। দ্রুতগতি এবং হিংস্রতার জন্য আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পশু হিসেবে চিহ্নিত। মূলত আফ্রিকার রেইন ফরেস্ট এবং মরুভূমিতে চিতাবাঘের রাজত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা