শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

অদ্ভুত আফ্রিকা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদ্ভুত আফ্রিকা

পৃথিবীতে বৈচিত্র্যের শেষ নেই। এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে ভিন্নতা। তিন কোটি দুই লক্ষাধিক বর্গকিলোমিটারের আয়তনে আফ্রিকাও তেমনি বিস্ময়ের অপর নাম। বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় এবং বর্ণমালার আবিষ্কারক এই মহাদেশকে বলা হয় সভ্যতার জননী। যাদের হাত ধরে সভ্যতার যাত্রা শুরু তাদের নিয়ে পৃথিবীর অন্য সবার কতই না বিস্ময়? এর মূল কারণ হয়তো তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে আফ্রিকাবাসীর কারও কারও ভিন্নধর্মী জীবনব্যবস্থা। মুরগি, ছাগল, গরু, কুকুরের বিনিময়ে বিয়েপ্রথা, নিজের ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী হওয়ার প্রচেষ্টাই বা কম কিসে বিস্ময় জাগাতে? অনেকে জীবনে একবার মাত্র গোসল করে। বছরজুড়ে থাকে স্বল্পবসনে। আছে পৃথিবীর সেরা হিংস্র প্রাণীর বসবাস। এসবই জানতে আজকের রকমারি আয়োজন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন— তানিয়া জামান

 

৩৫ মোরগ ছাড়া হয় না বিয়ে

আফ্রিকার কঙ্গোতে ওলেম্বা উপজাতির বিয়েতে বৌয়ের মূল্য ধরা হয় ৮টা তামার ক্রশ, ৩৫টা মোরগ এবং ৪টা কুকুর। এই দেশের বান্ডা গোত্রের মেয়েরা একটি কাঁচা আস্ত মুরগির বাচ্চা খেয়ে বিয়ের যোগ্যতা দেখায়। সঠিক রীতি অনুযায়ী খেলে বিয়ের যোগ্য বলে গণ্য হয়। পরবর্তী এক বছর সেই কনেকে পরিবার অতি আদর যত্নে রাখে। ইথিওপিয়ায় কোনো মেয়েকে পছন্দ হলে প্রপোজ নয়, তুলে নিয়ে বিয়ে। সেখানে প্রায় ৬৯ শতাংশ মেয়ের বিয়ে হয় এভাবেই। রুয়ান্ডাতে ওয়াটুসি গোত্রের বিয়েতে বর-কনে সবার উপস্থিতিতে মুখোমুখি দাঁড়ায়। বর-কনে উভয়ে কুলির পানি একে অন্যের গায়ে ছিটিয়ে দিলে বিয়ে হয়ে গেল। রুয়ান্ডাতে আরেকটি সম্প্রদায়ে বর নিজ হাতে কনের মুখ চুন দিয়ে সাদা করলে বউ হয়ে যায়। ইথিওপিয়ার গাল্লা গোত্রে বিয়ের বর কনেকে কোলে তুলে পানি ভরা একটি বড় পাত্রের উপর ফেলে। জোরে আওয়াজ হলে বিয়ে পাকাপোক্ত।

 

লেক যেন রঙিন কারুকাজ

সেনেগালের রেতবা লেককে উপর থেকে দেখলে মনে হবে রঙিন কারুকাজ। অথচ কেপ ভার্ত উপদ্বীপে প্রকৃতির অপার সৃষ্টি হলো এই লেক। একে স্ট্রবেরি লেকও বলা হয়। ভ্রমণপ্রিয় মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে গভীর কাকামাঙ্গা জঙ্গলের কান্নারত পাথর। মানুষরূপী বিশাল এক পাথর জঙ্গলের পথরোধ করে দাঁড়িয়ে আছে। জঙ্গলটির অন্যতম আকর্ষণ উড়তে থাকা হাজার রকমের প্রজাপতি। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির মাঝে অপূর্ব সুন্দর শ্বেত মরুভূমিটি। মিসরের ফারাফ্রা মরূদ্যানের এই অঞ্চলটি প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি। সাউথ আফ্রিকার দ্য বিগ হোল, ৩৫৯৯ ফিটের এক বিরাট গর্ত। এখানেই প্রথম হীরা আবিষ্কার হয়। মৌরিতানিয়ায় অবস্থিত রহস্যময় সাহারার চোখও মানুষের আকর্ষণ জাগায়। ৫০ কিমি ব্যাপ্ত এই বৃত্তাকার কাঠামোটি মহাশূন্য থেকে স্পষ্ট দেখা যায়। আফ্রিকার ঘুড়ং বা খুনি হ্রদ। হৃদের বিষাক্ত গ্যাসে একবার অনেক মানুষ ও গবাদি মারা যায়।

 

ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী

আফ্রিকার ইথিওপিয়ান উপজাতি ‘সুরি’। কষ্টকর ধর্মীয় রীতিনীতি, মেয়েরা সুন্দরী হওয়ার জন্য ঠোঁট কেটে লিপপ্লেট বসান, কানেও বসিয়ে থাকে। বয়ঃসন্ধিতে তারা দাঁত ভেঙে বিশেষ আকৃতি দেন। এতে নাকি মোটা অংকের পণও মেলে তাদের। গবাদি পশু উৎসর্গ এবং ভয়াবহ মারামারি তাদের ধর্মচর্চার অংশ। গ্রামের সব সিদ্ধান্ত গ্রাম্য প্রধান ‘কোমুরু’ গ্রহণ করেন। যখন কোনো সুরি একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হয় প্রথমেই জিজ্ঞেস করে, কার কয়টা গরু আছে? গরুর মাংসের পরিবর্তে সুরিদের কাছে রক্ত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ওলানে দুধ না থাকলে গরুর ঘাড়ের অংশ ছিদ্র করে রক্ত বের করে নেওয়া হয়। তবে সুরিরা গবাদিপশু সচরাচর বিক্রি বা হত্যা করে না। প্রতিটি সুরির ৩০-৪০টি গরু আছে। বিয়ে করার সময় সুরি পুরুষকে স্ত্রীর পরিবারকে ৬০টি গরু পণ দিতে হয়। গরু মারা গেলে ছয় দিন শোক প্রকাশ করে।

 

আফ্রিকা দিয়ে বিশ্বে শুরু

— ৯৮২ সালে মালিতে অবস্থিত তিম্বুকতু পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়।

— পৃথিবীতে টিকে থাকা সবচেয়ে পুরনো ইথিওপিক বর্ণমালা। সম্ভবত ৩৪৫ বর্ণের সবচেয়ে দীর্ঘ বর্ণমালাও এটি।

— জনবসতিপূর্ণ সোয়াজিল্যান্ড পৃথিবীর প্রথম খনি শ্রমিকের আবাসস্থল। ১৯৬০ সালে নিউগিনি পর্বতে হেমাটাইট খনি আবিষ্কারের সময় তিন লাখ হস্তনির্মিত ও পাথরের তৈরি খনির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় এগুলো ৪৩ হাজার বছরের পুরনো। 

— গ্রেকা ম্যাচেল এ পর্যন্ত পৃথিবীর একমাত্র নারী, যিনি দুটি ভিন্ন দেশের ফার্স্ট লেডি হয়েছেন। মোজাম্বিকের পরে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার ফার্স্ট লেডি হন।

— সুদানে কমপক্ষে ২০০ পিরামিড আছে। মিসরে এর থেকেও দ্বিগুণ আছে।

— পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত সোনার খনি আবিষ্কৃত হয়েছে তার অর্ধেকই দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত।

— দক্ষিণ আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি মানুষ এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত। মোট জনসংখ্যার ৯% অর্থাৎ ৫.৬ মিলিয়ন মানুষ আজ আক্রান্ত।

 

মানুষও খায়!

কিছু উপজাতির মাঝে এখনো মানুষখেকো প্রবণতা দেখা যায়। এই প্রবণতাকে কুরু ও স্ক্রেপি রোগের কারণ হিসেবে ধরা হয়। অনেক সময় মনোরোগের শিকার হয়ে মানুষ মানুষখেকো হয়ে ওঠে। কঙ্গো বেসিনের আশপাশে থাকা বেশ কিছু উপজাতির মাঝে এ প্রবণতা দেখা যায়। কঙ্গোর প্রধান নদীর উভয় পাশে প্রায় ৬০০ মাইলজুড়ে তাদের বসবাস। তাদের মধ্যে কেউ কেউ খুব বেশি মাত্রায় নরখাদকের অভ্যাস ধরে রেখেছে। এদের দেখে বাকিরাও উদ্বুদ্ধ হয় মানুষের মাংস খেতে। তারা সাধারণত মাংসটিকে পুড়িয়ে, সেদ্ধ করে অথবা রোস্ট করে খেতে পছন্দ করে। তারা দেহের যে কোনো অংশের মাংসকে খুব পছন্দ করে তবে মাথাকে কেউ খেতে চায় না। তাদের কাছে মানুষের মাংস খাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিশেষ করে শত্রু পক্ষের কাউকে ধরে খেয়ে ফেলতে পারলে তা আরও উপকারী মনে করা হয়। তাদের ধারণা, শত্রুর শক্তি তাদের মধ্যে জমা হয়।

 

জীবনে একবার গোসল

তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে আফ্রিকায় কিছু উপজাতি আছে যাদের মধ্যে এ পর্যন্ত সভ্যতার আলো পৌঁছেনি। যেমন ধরুন নামিবিয়ার হিম্বা। এদের মহিলারা জীবনে একবার গোসল করে, তাও বিয়ের আগে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তারা চুল ছাই দিয়ে ধুয়ে কাটিয়ে দেয়। রিফট ভ্যালিতে বাসরত মাসায়া জাতির জীবনযাপনের বড় অংশ হলো পশুপাখিদের মাধ্যমে চাষবাস করা। পুরোপুরি সভ্য না হলেও বর্তমানে শহর এলাকায় তাদের দুয়েকজনের দেখা যায়, তারা গৃহপালিত পশুর শরীর থেকে রক্ত এবং দুধ মিশিয়ে খেতে পছন্দ করে। দক্ষিণ কেনিয়ার যাযাবর আদিবাসী সাম্বুরু জাতি। কয়েক সপ্তাহ পর পর এরা খাবার পানি এবং চারণভূমির সন্ধানে জায়গা বদল করে। দলের কেউ মারা গেলেও জায়গা বদল করে। ইথিওপিয়ার কিছু গোত্রের মানুষ আমোদ প্রমোদ করে থাকতে ভালোবাসে। বিপরীত লিঙ্গের কাছে আকর্ষিত হতে সাদা চক এবং বিভিন্ন ধরনের উপকরণ দিয়ে সজ্জিত করে।

 

মাছের দাঁত মানুষের মতো

দক্ষিণ আফ্রিকার খালে পাওয়া দ্য পাচু ফিশের দাঁতগুলো হুবহু মানুষের মতো। পৃথিবীতে এমন মাছ আর কোথাও মেলেনি। এখানে পানির নিচের টিয়া পাখি দ্য ব্লু প্যারোট ফিশ অনন্য আকর্ষণের বিষয়। তবে টিয়া পাখির মতো সবুজ নয়, নীল। মজার বিষয় হলো এ মাছ জীবনের ৮০ ভাগ সময় ব্যয় করে খাবারের খোঁজে। আমাজান নদীর আরেকটি অদ্ভুত প্রাণী ব্লাইন্ড স্নেক। এ শাপকে বিলুপ্তপ্রায় হিসেবে ধরা হয়। দ্য বুশ ভাইপার নামের সাপটি বেশিরভাগ সময় পার করে গাছে। রাতের বেলা শিকারে বের হয়। সাপটি দেখতে এমনিই বিদঘুটে তার ওপর সারা গায়ে পাতা আকৃতির কাঁটা। এরা থাকে আফ্রিকার উপকূল বনাঞ্চলে। ক্যামেরুনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ পাবেন। একে বলা হয় গোলিয়াত ফ্রগ। ব্যাঙটি প্রায় এক ফুট পর্যন্ত দৈর্ঘ্যের হয়ে থাকে। জুতার আকৃতির ঠোঁটের অধিকার একটি পাখি দ্য সু বিল। এ পাখির বসবাস আফ্রিকার পূর্ব সমুদ্রবর্তী অঞ্চল, সুদান ও জিম্বাবুয়েতে।

 

বিচিত্র আফ্রিকা

— আফ্রিকায় প্রতিবছর সিংহ অপেক্ষা কুমিরের আক্রমণে বেশি মানুষ মারা যায়।

— দেশটিতে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ ভাষার প্রচলন রয়েছে।

— আফ্রিকায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় মরুভূমি সাহারা অবস্থিত।

— পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নীল নদ। এটি আফ্রিকার উগান্ডা, ইথিওপিয়া, সুদান ও মিসরের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে।

— পর্যটকদের জন্য আফ্রিকার মিসর সবচেয়ে পছন্দের স্থান। প্রতিবছর এখানে ১০ মিলিয়নের বেশি পর্যটক আসেন।

— আফ্রিকা জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয়।

— আফ্রিকায় খুব কমসংখ্যক লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে।

— সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫৫ মিটার নিচু এবং আফ্রিকার নিম্নতম স্থান লেক আচ্ছাল ই জিবুতি।

— আফ্রিকায় প্রায় পাঁচ মিলিয়ন বছর আগ থেকে মানব প্রজাতির বসতি।

— আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি জনবহুল দেশ নাইজেরিয়া। মহাদেশটির সর্বমোট জনসংখ্যা ১২৫ থেকে ১৪৫ মিলিয়ন।

 

আজব এক রীতি

আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এক আজব রীতি প্রচলিত, মেয়েদের খত্না। খত্না করা জীবিত নারীর সংখ্যা ২০ কোটির বেশি। বিশেষ ব্যবস্থা না থাকায় প্রাচীন নিয়ম, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে নারীদের খত্না করানো হয়। কখনো অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মেয়েরা মারাও যায়। পশ্চিম আফ্রিকার মালি, বারকিনা ফাসো, মৌরিতানিয়া, গিনি, আইভোরি কোস্ট, সিয়েরা লিওনসহ আরও অন্যান্য দেশে এখনো অসহনীয় এ পদ্ধতি চালু আছে। শুধু কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে আফ্রিকান দেশগুলো এভাবে নারীদের খত্না প্রচলিত রেখেছে। আইভোরি কোস্টের মানুষ মনে করে নারীর খত্না দিলে সতীত্ব রক্ষা পায়। ভূমিষ্ঠ শিশুর সুস্বাস্থ্য ও মায়ের পরিচ্ছন্নতার পূর্ব শর্ত হিসেবেও ধরা হয়। মালির বোম্বারা ও টোগন গোত্র, বারকিনো ফাসোর মোসি গোত্র মনে করে নারীর ভগাঙ্কুর শিশু জন্মের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আইভোরি কোস্টের লোক মনে করে এটি না করলে নারীরা গর্ভধারণ ক্ষমতা হারায়। এখানে নারীর খত্নাকে সামাজিক সম্মান ও পূর্ণ যৌবন প্রাপ্তির প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়। এদিকে দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া, মালি, আইভোরি কোস্টে এটাকে ধর্মীয় আচারও মনে করে থাকে।

 

প্রতিবছর চাই নতুন রানী

আফ্রিকার দক্ষিণ অংশে অবস্থিত ছোট্ট একটি দেশ সোয়াজিল্যান্ড। সোয়াজি উপজাতি অধ্যুষিত এ এলাকার রানী বাছাই প্রক্রিয়াটি একটি খটকা লাগার মতোই। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী দেশের সিংহাসনে আসীন রাজা প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সময়ে নতুন রানী বেছে নেবেন। সোয়াজিল্যান্ডের রাজার জন্য রানী খোঁজার পদ্ধতিটিও আজব। রানী খোঁজার জন্য মহাসমাগমে জোগাড় করা হয় একঝাঁক মেয়ে। প্রকাশ্যে পরীক্ষা করা হয় সে মেয়েদের কুমারিত্ব। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে একজনকে রানী হিসেবে মনোনীত করেন রাজা।

সেই উপলক্ষে রাজার সামনে তরুণীরা ঊর্ধাঙ্গ অনাবৃত করে প্যারেড করতে থাকেন। এরপর শুরু হয় উৎসব।

চারদিকে সাজ সাজ রবে মেতে থাকে প্রকৃতি। এ যেন এক বিশাল উৎসব। রাজার সামনে নাচ গানে মেতে ওঠে ওই কন্যারা। নিজেদের পারফরম্যান্স থাকে প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার মতো। তাই কেউ কারও থেকে কম যান না। নিজেকে প্রমাণ করায় ব্যস্ত যোগ্য হিসেবে। তারপর প্রকাশ্যে ওই মেয়েদের কুমারিত্ব পরীক্ষা করা হয়। সোয়াতির রাজা দ্বিতীয় সোভুজার ছিল ১২৫ জন রানী। রাজাদের বংশানুক্রমে চলে আসছে এ রীতি।

 

আছে মাংসখেকো গাছ

বাস্তবে বিজ্ঞানীরা মানুষখেকো উদ্ভিদ বলে কোনো কিছুর সন্ধান পাননি। তবে বাস্তবে সত্যিই পৃথিবীতে রয়েছে মাংসখেকো গাছ। এসব গাছ ছোট ছোট পোকামাকড় খেয়ে বেঁচে থাকে। আফ্রিকার জঙ্গলে পাওয়া যায় হাইডনোরা আফ্রিকানা এক ধরনের মাংসাশি গাছ। এ প্রজাতির কোনো ফুল সুগন্ধি, কোনোটি অত্যন্ত দুর্গন্ধময়। এ ফুল থেকে যে সুবাস বের হয় তা সবাইকে বিমোহিত করবে। আকৃষ্ট করে কীটজাতীয় প্রাণীকেও। তাই তো ক্ষুদ্র কিছু প্রাণী ফুলের গন্ধে গাছটিতে গিয়ে বসে। কিন্তু বসার সঙ্গে সঙ্গেই গাছ থেকে নিঃসৃৃত এক ধরনের আঠালো পদার্থ কীটটি আটকে ফেলে। ক্রমেই তা গাছটির খাদ্যে পরিণত হয়। দুষ্ট ফুলের সুমিষ্ট বা কটু গন্ধ যে এক বিশাল মরণফাঁদ। এছাড়াও মাংসখেকো উদ্ভিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি উদ্ভিদ হলো কলস উদ্ভিদ, ফ্লাইপেপার ট্র্যাপ, ব্লাডার ট্র্যাপ, লবস্টার-পট ট্র্যাপ, ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে আলোচিত কলস উদ্ভিদ। এ কলসের উপরের অংশে মধুর মতো নিঃসৃত রস পোকামাকড়কে আকৃষ্ট করে। মধুলোভী পোকামাকড় এ মধু সংগ্রহ করতে গেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সে কলসের খাদ্যে পরিণত হয়।

 

ভয়ঙ্কর আফ্রিকা

মাইলের পর মাইলজুড়ে ঘন গহিন ভয়ঙ্কর বনভূমি রয়েছে আফ্রিকায়। এ জঙ্গলে টিকে থাকা প্রাণীও নিশ্চয় ভয়ঙ্কর। আমরা হাতিকে সচরাচর ভয় না পেলেও আফ্রিকার বিশাল দেহী হাতিকে ভয় পায় স্বয়ং সিংহও। কাউকে শত্রু ভাবলে সে পুরো জঙ্গলের ত্রাসে পরিণত হয়। এক শিংবিশিষ্ট গণ্ডারের ভয়াবহতা আফ্রিকা জঙ্গলে অন্যতম। মেজাজী গণ্ডার অকারণে আক্রমণ করে। এর চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর হিসেবে আখ্যায়িত করা যায় বুনো মোষকে। বুদ্ধিমান, শক্তিশালী এবং বিশাল দেহী এ প্রাণীর ওজন ২৫ মণেরও বেশি। দৌড়ানোর গতি অনেক কম। তবে কড়া মেজাজ, প্রচণ্ড বুদ্ধি এবং টিকে থাকার ক্ষমতার জন্য একে আফ্রিকার তৃতীয় মারাত্মক জন্তু বলা হয়। বনের রাজা হিসেবে অভিহিত হলেও আফ্রিকার জঙ্গলে ভয়ঙ্কর হিসেবে সিংহ দ্বিতীয়। খুবই পাতলা ঝোপের আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে এবং প্রচণ্ড গতিতে ছুটতে পারে। জীবনযাপন করে সব সময় আক্রমণ করে। আফ্রিকার সবচেয়ে হিংস্র চিতাবাঘ। দ্রুতগতি এবং হিংস্রতার জন্য আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পশু হিসেবে চিহ্নিত। মূলত আফ্রিকার রেইন ফরেস্ট এবং মরুভূমিতে চিতাবাঘের রাজত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য