শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

অদ্ভুত আফ্রিকা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদ্ভুত আফ্রিকা

পৃথিবীতে বৈচিত্র্যের শেষ নেই। এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে ভিন্নতা। তিন কোটি দুই লক্ষাধিক বর্গকিলোমিটারের আয়তনে আফ্রিকাও তেমনি বিস্ময়ের অপর নাম। বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় এবং বর্ণমালার আবিষ্কারক এই মহাদেশকে বলা হয় সভ্যতার জননী। যাদের হাত ধরে সভ্যতার যাত্রা শুরু তাদের নিয়ে পৃথিবীর অন্য সবার কতই না বিস্ময়? এর মূল কারণ হয়তো তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে আফ্রিকাবাসীর কারও কারও ভিন্নধর্মী জীবনব্যবস্থা। মুরগি, ছাগল, গরু, কুকুরের বিনিময়ে বিয়েপ্রথা, নিজের ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী হওয়ার প্রচেষ্টাই বা কম কিসে বিস্ময় জাগাতে? অনেকে জীবনে একবার মাত্র গোসল করে। বছরজুড়ে থাকে স্বল্পবসনে। আছে পৃথিবীর সেরা হিংস্র প্রাণীর বসবাস। এসবই জানতে আজকের রকমারি আয়োজন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন— তানিয়া জামান

 

৩৫ মোরগ ছাড়া হয় না বিয়ে

আফ্রিকার কঙ্গোতে ওলেম্বা উপজাতির বিয়েতে বৌয়ের মূল্য ধরা হয় ৮টা তামার ক্রশ, ৩৫টা মোরগ এবং ৪টা কুকুর। এই দেশের বান্ডা গোত্রের মেয়েরা একটি কাঁচা আস্ত মুরগির বাচ্চা খেয়ে বিয়ের যোগ্যতা দেখায়। সঠিক রীতি অনুযায়ী খেলে বিয়ের যোগ্য বলে গণ্য হয়। পরবর্তী এক বছর সেই কনেকে পরিবার অতি আদর যত্নে রাখে। ইথিওপিয়ায় কোনো মেয়েকে পছন্দ হলে প্রপোজ নয়, তুলে নিয়ে বিয়ে। সেখানে প্রায় ৬৯ শতাংশ মেয়ের বিয়ে হয় এভাবেই। রুয়ান্ডাতে ওয়াটুসি গোত্রের বিয়েতে বর-কনে সবার উপস্থিতিতে মুখোমুখি দাঁড়ায়। বর-কনে উভয়ে কুলির পানি একে অন্যের গায়ে ছিটিয়ে দিলে বিয়ে হয়ে গেল। রুয়ান্ডাতে আরেকটি সম্প্রদায়ে বর নিজ হাতে কনের মুখ চুন দিয়ে সাদা করলে বউ হয়ে যায়। ইথিওপিয়ার গাল্লা গোত্রে বিয়ের বর কনেকে কোলে তুলে পানি ভরা একটি বড় পাত্রের উপর ফেলে। জোরে আওয়াজ হলে বিয়ে পাকাপোক্ত।

 

লেক যেন রঙিন কারুকাজ

সেনেগালের রেতবা লেককে উপর থেকে দেখলে মনে হবে রঙিন কারুকাজ। অথচ কেপ ভার্ত উপদ্বীপে প্রকৃতির অপার সৃষ্টি হলো এই লেক। একে স্ট্রবেরি লেকও বলা হয়। ভ্রমণপ্রিয় মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে গভীর কাকামাঙ্গা জঙ্গলের কান্নারত পাথর। মানুষরূপী বিশাল এক পাথর জঙ্গলের পথরোধ করে দাঁড়িয়ে আছে। জঙ্গলটির অন্যতম আকর্ষণ উড়তে থাকা হাজার রকমের প্রজাপতি। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির মাঝে অপূর্ব সুন্দর শ্বেত মরুভূমিটি। মিসরের ফারাফ্রা মরূদ্যানের এই অঞ্চলটি প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি। সাউথ আফ্রিকার দ্য বিগ হোল, ৩৫৯৯ ফিটের এক বিরাট গর্ত। এখানেই প্রথম হীরা আবিষ্কার হয়। মৌরিতানিয়ায় অবস্থিত রহস্যময় সাহারার চোখও মানুষের আকর্ষণ জাগায়। ৫০ কিমি ব্যাপ্ত এই বৃত্তাকার কাঠামোটি মহাশূন্য থেকে স্পষ্ট দেখা যায়। আফ্রিকার ঘুড়ং বা খুনি হ্রদ। হৃদের বিষাক্ত গ্যাসে একবার অনেক মানুষ ও গবাদি মারা যায়।

 

ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী

আফ্রিকার ইথিওপিয়ান উপজাতি ‘সুরি’। কষ্টকর ধর্মীয় রীতিনীতি, মেয়েরা সুন্দরী হওয়ার জন্য ঠোঁট কেটে লিপপ্লেট বসান, কানেও বসিয়ে থাকে। বয়ঃসন্ধিতে তারা দাঁত ভেঙে বিশেষ আকৃতি দেন। এতে নাকি মোটা অংকের পণও মেলে তাদের। গবাদি পশু উৎসর্গ এবং ভয়াবহ মারামারি তাদের ধর্মচর্চার অংশ। গ্রামের সব সিদ্ধান্ত গ্রাম্য প্রধান ‘কোমুরু’ গ্রহণ করেন। যখন কোনো সুরি একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হয় প্রথমেই জিজ্ঞেস করে, কার কয়টা গরু আছে? গরুর মাংসের পরিবর্তে সুরিদের কাছে রক্ত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ওলানে দুধ না থাকলে গরুর ঘাড়ের অংশ ছিদ্র করে রক্ত বের করে নেওয়া হয়। তবে সুরিরা গবাদিপশু সচরাচর বিক্রি বা হত্যা করে না। প্রতিটি সুরির ৩০-৪০টি গরু আছে। বিয়ে করার সময় সুরি পুরুষকে স্ত্রীর পরিবারকে ৬০টি গরু পণ দিতে হয়। গরু মারা গেলে ছয় দিন শোক প্রকাশ করে।

 

আফ্রিকা দিয়ে বিশ্বে শুরু

— ৯৮২ সালে মালিতে অবস্থিত তিম্বুকতু পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়।

— পৃথিবীতে টিকে থাকা সবচেয়ে পুরনো ইথিওপিক বর্ণমালা। সম্ভবত ৩৪৫ বর্ণের সবচেয়ে দীর্ঘ বর্ণমালাও এটি।

— জনবসতিপূর্ণ সোয়াজিল্যান্ড পৃথিবীর প্রথম খনি শ্রমিকের আবাসস্থল। ১৯৬০ সালে নিউগিনি পর্বতে হেমাটাইট খনি আবিষ্কারের সময় তিন লাখ হস্তনির্মিত ও পাথরের তৈরি খনির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় এগুলো ৪৩ হাজার বছরের পুরনো। 

— গ্রেকা ম্যাচেল এ পর্যন্ত পৃথিবীর একমাত্র নারী, যিনি দুটি ভিন্ন দেশের ফার্স্ট লেডি হয়েছেন। মোজাম্বিকের পরে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার ফার্স্ট লেডি হন।

— সুদানে কমপক্ষে ২০০ পিরামিড আছে। মিসরে এর থেকেও দ্বিগুণ আছে।

— পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত সোনার খনি আবিষ্কৃত হয়েছে তার অর্ধেকই দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত।

— দক্ষিণ আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি মানুষ এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত। মোট জনসংখ্যার ৯% অর্থাৎ ৫.৬ মিলিয়ন মানুষ আজ আক্রান্ত।

 

মানুষও খায়!

কিছু উপজাতির মাঝে এখনো মানুষখেকো প্রবণতা দেখা যায়। এই প্রবণতাকে কুরু ও স্ক্রেপি রোগের কারণ হিসেবে ধরা হয়। অনেক সময় মনোরোগের শিকার হয়ে মানুষ মানুষখেকো হয়ে ওঠে। কঙ্গো বেসিনের আশপাশে থাকা বেশ কিছু উপজাতির মাঝে এ প্রবণতা দেখা যায়। কঙ্গোর প্রধান নদীর উভয় পাশে প্রায় ৬০০ মাইলজুড়ে তাদের বসবাস। তাদের মধ্যে কেউ কেউ খুব বেশি মাত্রায় নরখাদকের অভ্যাস ধরে রেখেছে। এদের দেখে বাকিরাও উদ্বুদ্ধ হয় মানুষের মাংস খেতে। তারা সাধারণত মাংসটিকে পুড়িয়ে, সেদ্ধ করে অথবা রোস্ট করে খেতে পছন্দ করে। তারা দেহের যে কোনো অংশের মাংসকে খুব পছন্দ করে তবে মাথাকে কেউ খেতে চায় না। তাদের কাছে মানুষের মাংস খাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিশেষ করে শত্রু পক্ষের কাউকে ধরে খেয়ে ফেলতে পারলে তা আরও উপকারী মনে করা হয়। তাদের ধারণা, শত্রুর শক্তি তাদের মধ্যে জমা হয়।

 

জীবনে একবার গোসল

তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে আফ্রিকায় কিছু উপজাতি আছে যাদের মধ্যে এ পর্যন্ত সভ্যতার আলো পৌঁছেনি। যেমন ধরুন নামিবিয়ার হিম্বা। এদের মহিলারা জীবনে একবার গোসল করে, তাও বিয়ের আগে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তারা চুল ছাই দিয়ে ধুয়ে কাটিয়ে দেয়। রিফট ভ্যালিতে বাসরত মাসায়া জাতির জীবনযাপনের বড় অংশ হলো পশুপাখিদের মাধ্যমে চাষবাস করা। পুরোপুরি সভ্য না হলেও বর্তমানে শহর এলাকায় তাদের দুয়েকজনের দেখা যায়, তারা গৃহপালিত পশুর শরীর থেকে রক্ত এবং দুধ মিশিয়ে খেতে পছন্দ করে। দক্ষিণ কেনিয়ার যাযাবর আদিবাসী সাম্বুরু জাতি। কয়েক সপ্তাহ পর পর এরা খাবার পানি এবং চারণভূমির সন্ধানে জায়গা বদল করে। দলের কেউ মারা গেলেও জায়গা বদল করে। ইথিওপিয়ার কিছু গোত্রের মানুষ আমোদ প্রমোদ করে থাকতে ভালোবাসে। বিপরীত লিঙ্গের কাছে আকর্ষিত হতে সাদা চক এবং বিভিন্ন ধরনের উপকরণ দিয়ে সজ্জিত করে।

 

মাছের দাঁত মানুষের মতো

দক্ষিণ আফ্রিকার খালে পাওয়া দ্য পাচু ফিশের দাঁতগুলো হুবহু মানুষের মতো। পৃথিবীতে এমন মাছ আর কোথাও মেলেনি। এখানে পানির নিচের টিয়া পাখি দ্য ব্লু প্যারোট ফিশ অনন্য আকর্ষণের বিষয়। তবে টিয়া পাখির মতো সবুজ নয়, নীল। মজার বিষয় হলো এ মাছ জীবনের ৮০ ভাগ সময় ব্যয় করে খাবারের খোঁজে। আমাজান নদীর আরেকটি অদ্ভুত প্রাণী ব্লাইন্ড স্নেক। এ শাপকে বিলুপ্তপ্রায় হিসেবে ধরা হয়। দ্য বুশ ভাইপার নামের সাপটি বেশিরভাগ সময় পার করে গাছে। রাতের বেলা শিকারে বের হয়। সাপটি দেখতে এমনিই বিদঘুটে তার ওপর সারা গায়ে পাতা আকৃতির কাঁটা। এরা থাকে আফ্রিকার উপকূল বনাঞ্চলে। ক্যামেরুনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ পাবেন। একে বলা হয় গোলিয়াত ফ্রগ। ব্যাঙটি প্রায় এক ফুট পর্যন্ত দৈর্ঘ্যের হয়ে থাকে। জুতার আকৃতির ঠোঁটের অধিকার একটি পাখি দ্য সু বিল। এ পাখির বসবাস আফ্রিকার পূর্ব সমুদ্রবর্তী অঞ্চল, সুদান ও জিম্বাবুয়েতে।

 

বিচিত্র আফ্রিকা

— আফ্রিকায় প্রতিবছর সিংহ অপেক্ষা কুমিরের আক্রমণে বেশি মানুষ মারা যায়।

— দেশটিতে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ ভাষার প্রচলন রয়েছে।

— আফ্রিকায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় মরুভূমি সাহারা অবস্থিত।

— পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নীল নদ। এটি আফ্রিকার উগান্ডা, ইথিওপিয়া, সুদান ও মিসরের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে।

— পর্যটকদের জন্য আফ্রিকার মিসর সবচেয়ে পছন্দের স্থান। প্রতিবছর এখানে ১০ মিলিয়নের বেশি পর্যটক আসেন।

— আফ্রিকা জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয়।

— আফ্রিকায় খুব কমসংখ্যক লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে।

— সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫৫ মিটার নিচু এবং আফ্রিকার নিম্নতম স্থান লেক আচ্ছাল ই জিবুতি।

— আফ্রিকায় প্রায় পাঁচ মিলিয়ন বছর আগ থেকে মানব প্রজাতির বসতি।

— আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি জনবহুল দেশ নাইজেরিয়া। মহাদেশটির সর্বমোট জনসংখ্যা ১২৫ থেকে ১৪৫ মিলিয়ন।

 

আজব এক রীতি

আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এক আজব রীতি প্রচলিত, মেয়েদের খত্না। খত্না করা জীবিত নারীর সংখ্যা ২০ কোটির বেশি। বিশেষ ব্যবস্থা না থাকায় প্রাচীন নিয়ম, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে নারীদের খত্না করানো হয়। কখনো অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মেয়েরা মারাও যায়। পশ্চিম আফ্রিকার মালি, বারকিনা ফাসো, মৌরিতানিয়া, গিনি, আইভোরি কোস্ট, সিয়েরা লিওনসহ আরও অন্যান্য দেশে এখনো অসহনীয় এ পদ্ধতি চালু আছে। শুধু কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে আফ্রিকান দেশগুলো এভাবে নারীদের খত্না প্রচলিত রেখেছে। আইভোরি কোস্টের মানুষ মনে করে নারীর খত্না দিলে সতীত্ব রক্ষা পায়। ভূমিষ্ঠ শিশুর সুস্বাস্থ্য ও মায়ের পরিচ্ছন্নতার পূর্ব শর্ত হিসেবেও ধরা হয়। মালির বোম্বারা ও টোগন গোত্র, বারকিনো ফাসোর মোসি গোত্র মনে করে নারীর ভগাঙ্কুর শিশু জন্মের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আইভোরি কোস্টের লোক মনে করে এটি না করলে নারীরা গর্ভধারণ ক্ষমতা হারায়। এখানে নারীর খত্নাকে সামাজিক সম্মান ও পূর্ণ যৌবন প্রাপ্তির প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়। এদিকে দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া, মালি, আইভোরি কোস্টে এটাকে ধর্মীয় আচারও মনে করে থাকে।

 

প্রতিবছর চাই নতুন রানী

আফ্রিকার দক্ষিণ অংশে অবস্থিত ছোট্ট একটি দেশ সোয়াজিল্যান্ড। সোয়াজি উপজাতি অধ্যুষিত এ এলাকার রানী বাছাই প্রক্রিয়াটি একটি খটকা লাগার মতোই। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী দেশের সিংহাসনে আসীন রাজা প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সময়ে নতুন রানী বেছে নেবেন। সোয়াজিল্যান্ডের রাজার জন্য রানী খোঁজার পদ্ধতিটিও আজব। রানী খোঁজার জন্য মহাসমাগমে জোগাড় করা হয় একঝাঁক মেয়ে। প্রকাশ্যে পরীক্ষা করা হয় সে মেয়েদের কুমারিত্ব। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে একজনকে রানী হিসেবে মনোনীত করেন রাজা।

সেই উপলক্ষে রাজার সামনে তরুণীরা ঊর্ধাঙ্গ অনাবৃত করে প্যারেড করতে থাকেন। এরপর শুরু হয় উৎসব।

চারদিকে সাজ সাজ রবে মেতে থাকে প্রকৃতি। এ যেন এক বিশাল উৎসব। রাজার সামনে নাচ গানে মেতে ওঠে ওই কন্যারা। নিজেদের পারফরম্যান্স থাকে প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার মতো। তাই কেউ কারও থেকে কম যান না। নিজেকে প্রমাণ করায় ব্যস্ত যোগ্য হিসেবে। তারপর প্রকাশ্যে ওই মেয়েদের কুমারিত্ব পরীক্ষা করা হয়। সোয়াতির রাজা দ্বিতীয় সোভুজার ছিল ১২৫ জন রানী। রাজাদের বংশানুক্রমে চলে আসছে এ রীতি।

 

আছে মাংসখেকো গাছ

বাস্তবে বিজ্ঞানীরা মানুষখেকো উদ্ভিদ বলে কোনো কিছুর সন্ধান পাননি। তবে বাস্তবে সত্যিই পৃথিবীতে রয়েছে মাংসখেকো গাছ। এসব গাছ ছোট ছোট পোকামাকড় খেয়ে বেঁচে থাকে। আফ্রিকার জঙ্গলে পাওয়া যায় হাইডনোরা আফ্রিকানা এক ধরনের মাংসাশি গাছ। এ প্রজাতির কোনো ফুল সুগন্ধি, কোনোটি অত্যন্ত দুর্গন্ধময়। এ ফুল থেকে যে সুবাস বের হয় তা সবাইকে বিমোহিত করবে। আকৃষ্ট করে কীটজাতীয় প্রাণীকেও। তাই তো ক্ষুদ্র কিছু প্রাণী ফুলের গন্ধে গাছটিতে গিয়ে বসে। কিন্তু বসার সঙ্গে সঙ্গেই গাছ থেকে নিঃসৃৃত এক ধরনের আঠালো পদার্থ কীটটি আটকে ফেলে। ক্রমেই তা গাছটির খাদ্যে পরিণত হয়। দুষ্ট ফুলের সুমিষ্ট বা কটু গন্ধ যে এক বিশাল মরণফাঁদ। এছাড়াও মাংসখেকো উদ্ভিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি উদ্ভিদ হলো কলস উদ্ভিদ, ফ্লাইপেপার ট্র্যাপ, ব্লাডার ট্র্যাপ, লবস্টার-পট ট্র্যাপ, ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে আলোচিত কলস উদ্ভিদ। এ কলসের উপরের অংশে মধুর মতো নিঃসৃত রস পোকামাকড়কে আকৃষ্ট করে। মধুলোভী পোকামাকড় এ মধু সংগ্রহ করতে গেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সে কলসের খাদ্যে পরিণত হয়।

 

ভয়ঙ্কর আফ্রিকা

মাইলের পর মাইলজুড়ে ঘন গহিন ভয়ঙ্কর বনভূমি রয়েছে আফ্রিকায়। এ জঙ্গলে টিকে থাকা প্রাণীও নিশ্চয় ভয়ঙ্কর। আমরা হাতিকে সচরাচর ভয় না পেলেও আফ্রিকার বিশাল দেহী হাতিকে ভয় পায় স্বয়ং সিংহও। কাউকে শত্রু ভাবলে সে পুরো জঙ্গলের ত্রাসে পরিণত হয়। এক শিংবিশিষ্ট গণ্ডারের ভয়াবহতা আফ্রিকা জঙ্গলে অন্যতম। মেজাজী গণ্ডার অকারণে আক্রমণ করে। এর চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর হিসেবে আখ্যায়িত করা যায় বুনো মোষকে। বুদ্ধিমান, শক্তিশালী এবং বিশাল দেহী এ প্রাণীর ওজন ২৫ মণেরও বেশি। দৌড়ানোর গতি অনেক কম। তবে কড়া মেজাজ, প্রচণ্ড বুদ্ধি এবং টিকে থাকার ক্ষমতার জন্য একে আফ্রিকার তৃতীয় মারাত্মক জন্তু বলা হয়। বনের রাজা হিসেবে অভিহিত হলেও আফ্রিকার জঙ্গলে ভয়ঙ্কর হিসেবে সিংহ দ্বিতীয়। খুবই পাতলা ঝোপের আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে এবং প্রচণ্ড গতিতে ছুটতে পারে। জীবনযাপন করে সব সময় আক্রমণ করে। আফ্রিকার সবচেয়ে হিংস্র চিতাবাঘ। দ্রুতগতি এবং হিংস্রতার জন্য আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পশু হিসেবে চিহ্নিত। মূলত আফ্রিকার রেইন ফরেস্ট এবং মরুভূমিতে চিতাবাঘের রাজত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন