শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

অদ্ভুত আফ্রিকা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদ্ভুত আফ্রিকা

পৃথিবীতে বৈচিত্র্যের শেষ নেই। এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে ভিন্নতা। তিন কোটি দুই লক্ষাধিক বর্গকিলোমিটারের আয়তনে আফ্রিকাও তেমনি বিস্ময়ের অপর নাম। বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় এবং বর্ণমালার আবিষ্কারক এই মহাদেশকে বলা হয় সভ্যতার জননী। যাদের হাত ধরে সভ্যতার যাত্রা শুরু তাদের নিয়ে পৃথিবীর অন্য সবার কতই না বিস্ময়? এর মূল কারণ হয়তো তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে আফ্রিকাবাসীর কারও কারও ভিন্নধর্মী জীবনব্যবস্থা। মুরগি, ছাগল, গরু, কুকুরের বিনিময়ে বিয়েপ্রথা, নিজের ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী হওয়ার প্রচেষ্টাই বা কম কিসে বিস্ময় জাগাতে? অনেকে জীবনে একবার মাত্র গোসল করে। বছরজুড়ে থাকে স্বল্পবসনে। আছে পৃথিবীর সেরা হিংস্র প্রাণীর বসবাস। এসবই জানতে আজকের রকমারি আয়োজন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন— তানিয়া জামান

 

৩৫ মোরগ ছাড়া হয় না বিয়ে

আফ্রিকার কঙ্গোতে ওলেম্বা উপজাতির বিয়েতে বৌয়ের মূল্য ধরা হয় ৮টা তামার ক্রশ, ৩৫টা মোরগ এবং ৪টা কুকুর। এই দেশের বান্ডা গোত্রের মেয়েরা একটি কাঁচা আস্ত মুরগির বাচ্চা খেয়ে বিয়ের যোগ্যতা দেখায়। সঠিক রীতি অনুযায়ী খেলে বিয়ের যোগ্য বলে গণ্য হয়। পরবর্তী এক বছর সেই কনেকে পরিবার অতি আদর যত্নে রাখে। ইথিওপিয়ায় কোনো মেয়েকে পছন্দ হলে প্রপোজ নয়, তুলে নিয়ে বিয়ে। সেখানে প্রায় ৬৯ শতাংশ মেয়ের বিয়ে হয় এভাবেই। রুয়ান্ডাতে ওয়াটুসি গোত্রের বিয়েতে বর-কনে সবার উপস্থিতিতে মুখোমুখি দাঁড়ায়। বর-কনে উভয়ে কুলির পানি একে অন্যের গায়ে ছিটিয়ে দিলে বিয়ে হয়ে গেল। রুয়ান্ডাতে আরেকটি সম্প্রদায়ে বর নিজ হাতে কনের মুখ চুন দিয়ে সাদা করলে বউ হয়ে যায়। ইথিওপিয়ার গাল্লা গোত্রে বিয়ের বর কনেকে কোলে তুলে পানি ভরা একটি বড় পাত্রের উপর ফেলে। জোরে আওয়াজ হলে বিয়ে পাকাপোক্ত।

 

লেক যেন রঙিন কারুকাজ

সেনেগালের রেতবা লেককে উপর থেকে দেখলে মনে হবে রঙিন কারুকাজ। অথচ কেপ ভার্ত উপদ্বীপে প্রকৃতির অপার সৃষ্টি হলো এই লেক। একে স্ট্রবেরি লেকও বলা হয়। ভ্রমণপ্রিয় মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে গভীর কাকামাঙ্গা জঙ্গলের কান্নারত পাথর। মানুষরূপী বিশাল এক পাথর জঙ্গলের পথরোধ করে দাঁড়িয়ে আছে। জঙ্গলটির অন্যতম আকর্ষণ উড়তে থাকা হাজার রকমের প্রজাপতি। আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির মাঝে অপূর্ব সুন্দর শ্বেত মরুভূমিটি। মিসরের ফারাফ্রা মরূদ্যানের এই অঞ্চলটি প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি। সাউথ আফ্রিকার দ্য বিগ হোল, ৩৫৯৯ ফিটের এক বিরাট গর্ত। এখানেই প্রথম হীরা আবিষ্কার হয়। মৌরিতানিয়ায় অবস্থিত রহস্যময় সাহারার চোখও মানুষের আকর্ষণ জাগায়। ৫০ কিমি ব্যাপ্ত এই বৃত্তাকার কাঠামোটি মহাশূন্য থেকে স্পষ্ট দেখা যায়। আফ্রিকার ঘুড়ং বা খুনি হ্রদ। হৃদের বিষাক্ত গ্যাসে একবার অনেক মানুষ ও গবাদি মারা যায়।

 

ঠোঁট কেটে, দাঁত ভেঙে সুন্দরী

আফ্রিকার ইথিওপিয়ান উপজাতি ‘সুরি’। কষ্টকর ধর্মীয় রীতিনীতি, মেয়েরা সুন্দরী হওয়ার জন্য ঠোঁট কেটে লিপপ্লেট বসান, কানেও বসিয়ে থাকে। বয়ঃসন্ধিতে তারা দাঁত ভেঙে বিশেষ আকৃতি দেন। এতে নাকি মোটা অংকের পণও মেলে তাদের। গবাদি পশু উৎসর্গ এবং ভয়াবহ মারামারি তাদের ধর্মচর্চার অংশ। গ্রামের সব সিদ্ধান্ত গ্রাম্য প্রধান ‘কোমুরু’ গ্রহণ করেন। যখন কোনো সুরি একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হয় প্রথমেই জিজ্ঞেস করে, কার কয়টা গরু আছে? গরুর মাংসের পরিবর্তে সুরিদের কাছে রক্ত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ওলানে দুধ না থাকলে গরুর ঘাড়ের অংশ ছিদ্র করে রক্ত বের করে নেওয়া হয়। তবে সুরিরা গবাদিপশু সচরাচর বিক্রি বা হত্যা করে না। প্রতিটি সুরির ৩০-৪০টি গরু আছে। বিয়ে করার সময় সুরি পুরুষকে স্ত্রীর পরিবারকে ৬০টি গরু পণ দিতে হয়। গরু মারা গেলে ছয় দিন শোক প্রকাশ করে।

 

আফ্রিকা দিয়ে বিশ্বে শুরু

— ৯৮২ সালে মালিতে অবস্থিত তিম্বুকতু পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়।

— পৃথিবীতে টিকে থাকা সবচেয়ে পুরনো ইথিওপিক বর্ণমালা। সম্ভবত ৩৪৫ বর্ণের সবচেয়ে দীর্ঘ বর্ণমালাও এটি।

— জনবসতিপূর্ণ সোয়াজিল্যান্ড পৃথিবীর প্রথম খনি শ্রমিকের আবাসস্থল। ১৯৬০ সালে নিউগিনি পর্বতে হেমাটাইট খনি আবিষ্কারের সময় তিন লাখ হস্তনির্মিত ও পাথরের তৈরি খনির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় এগুলো ৪৩ হাজার বছরের পুরনো। 

— গ্রেকা ম্যাচেল এ পর্যন্ত পৃথিবীর একমাত্র নারী, যিনি দুটি ভিন্ন দেশের ফার্স্ট লেডি হয়েছেন। মোজাম্বিকের পরে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার ফার্স্ট লেডি হন।

— সুদানে কমপক্ষে ২০০ পিরামিড আছে। মিসরে এর থেকেও দ্বিগুণ আছে।

— পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত সোনার খনি আবিষ্কৃত হয়েছে তার অর্ধেকই দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত।

— দক্ষিণ আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি মানুষ এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত। মোট জনসংখ্যার ৯% অর্থাৎ ৫.৬ মিলিয়ন মানুষ আজ আক্রান্ত।

 

মানুষও খায়!

কিছু উপজাতির মাঝে এখনো মানুষখেকো প্রবণতা দেখা যায়। এই প্রবণতাকে কুরু ও স্ক্রেপি রোগের কারণ হিসেবে ধরা হয়। অনেক সময় মনোরোগের শিকার হয়ে মানুষ মানুষখেকো হয়ে ওঠে। কঙ্গো বেসিনের আশপাশে থাকা বেশ কিছু উপজাতির মাঝে এ প্রবণতা দেখা যায়। কঙ্গোর প্রধান নদীর উভয় পাশে প্রায় ৬০০ মাইলজুড়ে তাদের বসবাস। তাদের মধ্যে কেউ কেউ খুব বেশি মাত্রায় নরখাদকের অভ্যাস ধরে রেখেছে। এদের দেখে বাকিরাও উদ্বুদ্ধ হয় মানুষের মাংস খেতে। তারা সাধারণত মাংসটিকে পুড়িয়ে, সেদ্ধ করে অথবা রোস্ট করে খেতে পছন্দ করে। তারা দেহের যে কোনো অংশের মাংসকে খুব পছন্দ করে তবে মাথাকে কেউ খেতে চায় না। তাদের কাছে মানুষের মাংস খাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিশেষ করে শত্রু পক্ষের কাউকে ধরে খেয়ে ফেলতে পারলে তা আরও উপকারী মনে করা হয়। তাদের ধারণা, শত্রুর শক্তি তাদের মধ্যে জমা হয়।

 

জীবনে একবার গোসল

তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে আফ্রিকায় কিছু উপজাতি আছে যাদের মধ্যে এ পর্যন্ত সভ্যতার আলো পৌঁছেনি। যেমন ধরুন নামিবিয়ার হিম্বা। এদের মহিলারা জীবনে একবার গোসল করে, তাও বিয়ের আগে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তারা চুল ছাই দিয়ে ধুয়ে কাটিয়ে দেয়। রিফট ভ্যালিতে বাসরত মাসায়া জাতির জীবনযাপনের বড় অংশ হলো পশুপাখিদের মাধ্যমে চাষবাস করা। পুরোপুরি সভ্য না হলেও বর্তমানে শহর এলাকায় তাদের দুয়েকজনের দেখা যায়, তারা গৃহপালিত পশুর শরীর থেকে রক্ত এবং দুধ মিশিয়ে খেতে পছন্দ করে। দক্ষিণ কেনিয়ার যাযাবর আদিবাসী সাম্বুরু জাতি। কয়েক সপ্তাহ পর পর এরা খাবার পানি এবং চারণভূমির সন্ধানে জায়গা বদল করে। দলের কেউ মারা গেলেও জায়গা বদল করে। ইথিওপিয়ার কিছু গোত্রের মানুষ আমোদ প্রমোদ করে থাকতে ভালোবাসে। বিপরীত লিঙ্গের কাছে আকর্ষিত হতে সাদা চক এবং বিভিন্ন ধরনের উপকরণ দিয়ে সজ্জিত করে।

 

মাছের দাঁত মানুষের মতো

দক্ষিণ আফ্রিকার খালে পাওয়া দ্য পাচু ফিশের দাঁতগুলো হুবহু মানুষের মতো। পৃথিবীতে এমন মাছ আর কোথাও মেলেনি। এখানে পানির নিচের টিয়া পাখি দ্য ব্লু প্যারোট ফিশ অনন্য আকর্ষণের বিষয়। তবে টিয়া পাখির মতো সবুজ নয়, নীল। মজার বিষয় হলো এ মাছ জীবনের ৮০ ভাগ সময় ব্যয় করে খাবারের খোঁজে। আমাজান নদীর আরেকটি অদ্ভুত প্রাণী ব্লাইন্ড স্নেক। এ শাপকে বিলুপ্তপ্রায় হিসেবে ধরা হয়। দ্য বুশ ভাইপার নামের সাপটি বেশিরভাগ সময় পার করে গাছে। রাতের বেলা শিকারে বের হয়। সাপটি দেখতে এমনিই বিদঘুটে তার ওপর সারা গায়ে পাতা আকৃতির কাঁটা। এরা থাকে আফ্রিকার উপকূল বনাঞ্চলে। ক্যামেরুনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ পাবেন। একে বলা হয় গোলিয়াত ফ্রগ। ব্যাঙটি প্রায় এক ফুট পর্যন্ত দৈর্ঘ্যের হয়ে থাকে। জুতার আকৃতির ঠোঁটের অধিকার একটি পাখি দ্য সু বিল। এ পাখির বসবাস আফ্রিকার পূর্ব সমুদ্রবর্তী অঞ্চল, সুদান ও জিম্বাবুয়েতে।

 

বিচিত্র আফ্রিকা

— আফ্রিকায় প্রতিবছর সিংহ অপেক্ষা কুমিরের আক্রমণে বেশি মানুষ মারা যায়।

— দেশটিতে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ ভাষার প্রচলন রয়েছে।

— আফ্রিকায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় মরুভূমি সাহারা অবস্থিত।

— পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নীল নদ। এটি আফ্রিকার উগান্ডা, ইথিওপিয়া, সুদান ও মিসরের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে।

— পর্যটকদের জন্য আফ্রিকার মিসর সবচেয়ে পছন্দের স্থান। প্রতিবছর এখানে ১০ মিলিয়নের বেশি পর্যটক আসেন।

— আফ্রিকা জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয়।

— আফ্রিকায় খুব কমসংখ্যক লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে।

— সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫৫ মিটার নিচু এবং আফ্রিকার নিম্নতম স্থান লেক আচ্ছাল ই জিবুতি।

— আফ্রিকায় প্রায় পাঁচ মিলিয়ন বছর আগ থেকে মানব প্রজাতির বসতি।

— আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি জনবহুল দেশ নাইজেরিয়া। মহাদেশটির সর্বমোট জনসংখ্যা ১২৫ থেকে ১৪৫ মিলিয়ন।

 

আজব এক রীতি

আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এক আজব রীতি প্রচলিত, মেয়েদের খত্না। খত্না করা জীবিত নারীর সংখ্যা ২০ কোটির বেশি। বিশেষ ব্যবস্থা না থাকায় প্রাচীন নিয়ম, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে নারীদের খত্না করানো হয়। কখনো অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মেয়েরা মারাও যায়। পশ্চিম আফ্রিকার মালি, বারকিনা ফাসো, মৌরিতানিয়া, গিনি, আইভোরি কোস্ট, সিয়েরা লিওনসহ আরও অন্যান্য দেশে এখনো অসহনীয় এ পদ্ধতি চালু আছে। শুধু কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে আফ্রিকান দেশগুলো এভাবে নারীদের খত্না প্রচলিত রেখেছে। আইভোরি কোস্টের মানুষ মনে করে নারীর খত্না দিলে সতীত্ব রক্ষা পায়। ভূমিষ্ঠ শিশুর সুস্বাস্থ্য ও মায়ের পরিচ্ছন্নতার পূর্ব শর্ত হিসেবেও ধরা হয়। মালির বোম্বারা ও টোগন গোত্র, বারকিনো ফাসোর মোসি গোত্র মনে করে নারীর ভগাঙ্কুর শিশু জন্মের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আইভোরি কোস্টের লোক মনে করে এটি না করলে নারীরা গর্ভধারণ ক্ষমতা হারায়। এখানে নারীর খত্নাকে সামাজিক সম্মান ও পূর্ণ যৌবন প্রাপ্তির প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়। এদিকে দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া, মালি, আইভোরি কোস্টে এটাকে ধর্মীয় আচারও মনে করে থাকে।

 

প্রতিবছর চাই নতুন রানী

আফ্রিকার দক্ষিণ অংশে অবস্থিত ছোট্ট একটি দেশ সোয়াজিল্যান্ড। সোয়াজি উপজাতি অধ্যুষিত এ এলাকার রানী বাছাই প্রক্রিয়াটি একটি খটকা লাগার মতোই। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী দেশের সিংহাসনে আসীন রাজা প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সময়ে নতুন রানী বেছে নেবেন। সোয়াজিল্যান্ডের রাজার জন্য রানী খোঁজার পদ্ধতিটিও আজব। রানী খোঁজার জন্য মহাসমাগমে জোগাড় করা হয় একঝাঁক মেয়ে। প্রকাশ্যে পরীক্ষা করা হয় সে মেয়েদের কুমারিত্ব। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে একজনকে রানী হিসেবে মনোনীত করেন রাজা।

সেই উপলক্ষে রাজার সামনে তরুণীরা ঊর্ধাঙ্গ অনাবৃত করে প্যারেড করতে থাকেন। এরপর শুরু হয় উৎসব।

চারদিকে সাজ সাজ রবে মেতে থাকে প্রকৃতি। এ যেন এক বিশাল উৎসব। রাজার সামনে নাচ গানে মেতে ওঠে ওই কন্যারা। নিজেদের পারফরম্যান্স থাকে প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার মতো। তাই কেউ কারও থেকে কম যান না। নিজেকে প্রমাণ করায় ব্যস্ত যোগ্য হিসেবে। তারপর প্রকাশ্যে ওই মেয়েদের কুমারিত্ব পরীক্ষা করা হয়। সোয়াতির রাজা দ্বিতীয় সোভুজার ছিল ১২৫ জন রানী। রাজাদের বংশানুক্রমে চলে আসছে এ রীতি।

 

আছে মাংসখেকো গাছ

বাস্তবে বিজ্ঞানীরা মানুষখেকো উদ্ভিদ বলে কোনো কিছুর সন্ধান পাননি। তবে বাস্তবে সত্যিই পৃথিবীতে রয়েছে মাংসখেকো গাছ। এসব গাছ ছোট ছোট পোকামাকড় খেয়ে বেঁচে থাকে। আফ্রিকার জঙ্গলে পাওয়া যায় হাইডনোরা আফ্রিকানা এক ধরনের মাংসাশি গাছ। এ প্রজাতির কোনো ফুল সুগন্ধি, কোনোটি অত্যন্ত দুর্গন্ধময়। এ ফুল থেকে যে সুবাস বের হয় তা সবাইকে বিমোহিত করবে। আকৃষ্ট করে কীটজাতীয় প্রাণীকেও। তাই তো ক্ষুদ্র কিছু প্রাণী ফুলের গন্ধে গাছটিতে গিয়ে বসে। কিন্তু বসার সঙ্গে সঙ্গেই গাছ থেকে নিঃসৃৃত এক ধরনের আঠালো পদার্থ কীটটি আটকে ফেলে। ক্রমেই তা গাছটির খাদ্যে পরিণত হয়। দুষ্ট ফুলের সুমিষ্ট বা কটু গন্ধ যে এক বিশাল মরণফাঁদ। এছাড়াও মাংসখেকো উদ্ভিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি উদ্ভিদ হলো কলস উদ্ভিদ, ফ্লাইপেপার ট্র্যাপ, ব্লাডার ট্র্যাপ, লবস্টার-পট ট্র্যাপ, ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে আলোচিত কলস উদ্ভিদ। এ কলসের উপরের অংশে মধুর মতো নিঃসৃত রস পোকামাকড়কে আকৃষ্ট করে। মধুলোভী পোকামাকড় এ মধু সংগ্রহ করতে গেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সে কলসের খাদ্যে পরিণত হয়।

 

ভয়ঙ্কর আফ্রিকা

মাইলের পর মাইলজুড়ে ঘন গহিন ভয়ঙ্কর বনভূমি রয়েছে আফ্রিকায়। এ জঙ্গলে টিকে থাকা প্রাণীও নিশ্চয় ভয়ঙ্কর। আমরা হাতিকে সচরাচর ভয় না পেলেও আফ্রিকার বিশাল দেহী হাতিকে ভয় পায় স্বয়ং সিংহও। কাউকে শত্রু ভাবলে সে পুরো জঙ্গলের ত্রাসে পরিণত হয়। এক শিংবিশিষ্ট গণ্ডারের ভয়াবহতা আফ্রিকা জঙ্গলে অন্যতম। মেজাজী গণ্ডার অকারণে আক্রমণ করে। এর চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর হিসেবে আখ্যায়িত করা যায় বুনো মোষকে। বুদ্ধিমান, শক্তিশালী এবং বিশাল দেহী এ প্রাণীর ওজন ২৫ মণেরও বেশি। দৌড়ানোর গতি অনেক কম। তবে কড়া মেজাজ, প্রচণ্ড বুদ্ধি এবং টিকে থাকার ক্ষমতার জন্য একে আফ্রিকার তৃতীয় মারাত্মক জন্তু বলা হয়। বনের রাজা হিসেবে অভিহিত হলেও আফ্রিকার জঙ্গলে ভয়ঙ্কর হিসেবে সিংহ দ্বিতীয়। খুবই পাতলা ঝোপের আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে এবং প্রচণ্ড গতিতে ছুটতে পারে। জীবনযাপন করে সব সময় আক্রমণ করে। আফ্রিকার সবচেয়ে হিংস্র চিতাবাঘ। দ্রুতগতি এবং হিংস্রতার জন্য আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পশু হিসেবে চিহ্নিত। মূলত আফ্রিকার রেইন ফরেস্ট এবং মরুভূমিতে চিতাবাঘের রাজত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা

দেশগ্রাম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো
যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম