শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বেঁচে থাকতে জিরো এখন তারা হিরো

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকতে জিরো এখন তারা হিরো

পরিবর্তন চলমান প্রক্রিয়া। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছুই বদলে যায়। আজ যার মূল্যায়ন নেই, অদূর ভবিষ্যতে সে-ই হয়ে ওঠেন শিরোমণি। এমন উদাহরণ ভূরি ভূরি। ইতিহাস খুঁড়লেই চোখে পড়বে এমন জ্ঞানী-গুণী মনীষীদের, যারা বেঁচে থাকতে প্রাপ্ত সম্মান পাননি। মেলেনি খ্যাতি। উল্টো তারা হয়েছেন উপহাসের পাত্র। তাদের মেধা সমাজ ও রাষ্ট্রের চোখে কখনো কখনো হয়েছে নিন্দিত, অপরাধ। যে কারণে বেঁচে থাকতে তারা অবজ্ঞার শিকার হয়েছেন, অভিযুক্ত অপরাধী হিসেবে বিচার শেষে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। কিন্তু সময় পরিক্রমায় ভুল ভেঙেছে মানুষের, সমাজের, রাষ্ট্রের। তাদের মেধার গভীরতা, সত্যতা মিলেছে আজ। এখন তাদের যুক্তি, তত্ত্ব, দর্শন, বাণী সবই পাঠ্য, অনুসরণীয়।  তাদের বাণী উচ্চারিত হয় মুখে মুখে। তাদের তত্ত্ব দিক প্রদর্শনকারী বলেই প্রশংসিত সব মহলে।

 

যুক্তি, দর্শন গ্রহণ করেনি এথেন্স হেমলক পানে বাধ্য হন সক্রেটিস

  সক্রেটিস, প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক

সক্রেটিসকে যুক্তি ও মুক্তচিন্তার জনক বলতে দ্বিধা নেই। প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের বাণী শতাব্দী থেকে শতাব্দী মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হচ্ছে। যুক্তিতর্কে, সমাজ, রাষ্ট্র জীবনে তার দর্শন বারবার উল্লিখিত হয় শ্রদ্ধায়। অথচ তার পাণ্ডিত্য ও জ্ঞানের পরিসীমা উল্টো অপরাধের কাতারে নাম লেখায়। অভিযোগ ওঠে তিনি প্রচলিত দেবতাদের উপেক্ষা করছেন, তরুণদের কুপরামর্শ দিচ্ছেন। তার ভাষণ, জ্ঞান যুবকদের নৈতিক চরিত্র কলুষিত করছে, তারা বিপথগামী হচ্ছে। কিছু ভক্ত জুটলেও তার যুক্তি ও দর্শন মেনে নেয়নি সমাজ ব্যবস্থার বড় অংশ। যে কারণে তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হয়। এথেন্সের উন্মুক্ত ময়দানে ৫০০ বিচারকের সামনে তিনি ৬০ ভোটে পরাজিত হন। হেমলক বিষপানের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত সক্রেটিসের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল।  এখন তাকে বিশ্ববাসী জ্ঞানী, ন্যায়পরায়ণ বলে স্বীকার করেছে। তার দর্শন প্রশংসিত সর্বত্র। জ্ঞানী-গুণী, মনীষী এই সক্রেটিসের চিন্তা ও যুক্তি কালজয়ী, আজও তার দর্শন সবাইকে প্রভাবিত করছে।

 

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত গৃহবন্দী রাখা হয় গ্যালিলিওকে

  গ্যালিলিও গ্যালিলি, জ্যোতির্বিদ

ইতালির বিখ্যাত সমুদ্রবন্দর পিসায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন গ্যালিলিও। আধুনিক বিজ্ঞান তাকে ইতিহাসের সেরা গণিতবিদ, পদার্থবিদ, জ্যোতির্বিদ ও দার্শনিক বলে স্বীকার করলেও বেঁচে থাকতে তার বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব মেনে নিতে পারেনি সমাজ ও রাষ্ট্র। পূর্ববর্তী বিজ্ঞানী টলেমি দাবি করেছিলেন, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে। কিন্তু নিজের উদ্ভাবিত টেলিস্কোপ নিয়ে পরীক্ষা শেষে গ্যালিলিও বললেন, না, সূর্য নয়, পৃথিবীই বরং সূর্যের চারদিকে ঘোরে। একই দাবি করেছিলেন কোপার্নিকাসও। এই মতবাদ দেওয়ায় গ্যালিলিও কোপার্নিকাসের মতো চার্চের রোষানলে পড়লেন। তাকে গৃহবন্দী করা হয়। বন্দীদশাতেই তার মৃত্যু হয়। মূল্যায়ন দূরে থাক— মৃত্যুর ৩০০ বছর পরেও তিনি চার্চের চোখে অপরাধীই ছিলেন।  অথচ এখন তার বন্দনা বিশ্বজুড়ে।

 

জীবনজুড়ে অপ্রাপ্তি আর হতাশায় আত্মহত্যা করেন ভ্যান গফ

  ভিনসেন্ট ভ্যান গফ, চিত্রশিল্পী

দুনিয়া কাঁপানো চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গফ। বেঁচে থাকতে তার চিত্রশিল্পের কোনো খোঁজই পায়নি বিশ্ব। জীবনে শুরুর দিকে পাদ্রীর জীবন বেছে নিয়েছিলেন। ধর্মচর্চায় মন দিয়েছিলেন। দরিদ্রতা ও অসামাজিক বলে মানুষ তাকে এড়িয়ে চলত। ২০ বছর বয়সে তিনি পুরোদমে ছবি আঁকায় মন দেন। তার আঁকা পেইন্টিংগুলোতে সূর্যের সোনালি আলো ও উজ্জ্বল রঙের বর্ণালি দেখা গেলেও তার জীবন ছিল একেবারেই উল্টো। জীবনে বলতে গেলে কিছুই পাননি। মানুষের কাছে হাসির পাত্র ছিলেন, দরিদ্র বলে অবজ্ঞার পাত্র হয়েছেন। যে কারণে আত্মহত্যা করে ইতি টানেন জীবনের। তার মৃত্যুর পর উদ্ধার হয় তার পেইন্টিংগুলো। প্রায় ৯০০ ছবি, ১ হাজার ১০০ ড্রইং ও স্কেচ ছিল।  ফ্রান্স, বেলজিয়াম ও জার্মানি পেরিয়ে এই পেইন্টিংগুলো বিশ্বব্যাপী ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

 

স্বীকৃতি মেলেনি, উল্টো পুড়িয়ে মারা হয় ব্রুনোকে

  জিওর্দানো ব্রুনো, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিদ

১৫৪৮ সালে ইতালিতে জন্ম নেন ব্রুনো। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও জ্যোতিষী। মাত্র ২৪ বছর বয়সে ব্রুনো পাদ্রী হিসেবে মনোনীত হন। তার মুক্ত ও অনুসন্ধানী চিন্তা এবং সে যুগে গির্জা কর্তৃক বাজেয়াপ্ত বই পড়ার কারণে তিনি প্রচলিত ধর্ম বিশ্বাস ও শাসকগোষ্ঠীর মুখোমুখি হোন। জীবনের বেশির ভাগ সময়ই তিনি পালিয়ে বেড়ান। তিনি এই মহাবিশ্বের মতো আরও মহাবিশ্ব আছে, পৃথিবী গোল, সূর্য এই মহাবিশ্বের কেন্দ্র নয় এবং এটি একটি নক্ষত্র ছাড়া আর কিছু নয়— এই ধারণা পোষণ করায় চার্চের রোষানলে পড়েন। তাকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়।  দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় সবার সামনে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে পুড়িয়ে মারা হয় তাকে। কিন্তু পরবর্তীতে প্রমাণ হয় তার তত্ত্বই ঠিক। এখন ইতিহাস কাঁপানো গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ হিসেবে তিনি সর্বত্র সমাদৃত।

 

বিজ্ঞান ও মুক্তবুদ্ধিচর্চাকারী বলেই হত্যা করা হয় হাইপেশিয়াকে

  হাইপেশিয়া, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিদ

৩৭০ খ্রিস্টাব্দে আলেকজান্দ্রিয়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন হাইপেশিয়া। ইতিহাসবেত্তাদের মতে, হাইপেশিয়া মুক্তবুদ্ধিচর্চাকারীদের মধ্যে ইতিহাসের শেষ প্যাগান সায়েন্টিস্ট। কিন্তু নারী বিজ্ঞানী ও মুক্তবুদ্ধিচর্চাকারী বলে চার্চের চোখে প্রবল সমালোচিত ছিলেন। সুন্দরী হাইপেশিয়া তার গোটা জীবন গণিতের জন্য উৎসর্গ করেন। বিয়ে করেননি। এরিস্টটল, সক্রেটিস ও প্লেটোর দর্শন ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন তিনি। গণিত, দর্শন, জ্যোতির্বিদ্যা ও মেকানিক্সের জটিল বিষয়গুলোয় হাইপেশিয়া ছিলেন জনপ্রিয় শিক্ষিকা।  আলেকজান্দ্রিয়ার গভর্নর অরেস্টেসও তার জ্ঞানে মুগ্ধ ছিলেন। রাজনৈতিক কারণ ছাড়াও নারী বিজ্ঞানী, মুক্তবুদ্ধিচর্চাকারী বলেই তাকে মৌলবাদী সন্ন্যাসী ও চার্চের প্যারাবোলানসরা হত্যা করে।

 

সমালোচনা, অবজ্ঞার পাত্র হয়েছিলেন কোপার্নিকাস

  নিকোলাস কোপার্নিকাস, জ্যোতির্বিদ

এক সময় মানা হতো, পৃথিবী সৌরজগতের কেন্দ্র। আর পৃথিবীকে কেন্দ্র করেই সব গ্রহ ঘুরছে। কিন্তু বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ নিকোলাস কোপার্নিকাস প্রথমবারের মতো বললেন, না পৃথিবী না, সূর্যকে কেন্দ্র করে অন্য গ্রহগুলো আবর্তিত হচ্ছে। তিনি লিখলেন, ‘দ্য রেভিলিউশানিরস অরবিয়াম কোয়েনেসিটিয়াম’। এতে দেড় হাজার বছরের টলেমির মতবাদ ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত হয়। ধর্মযাজকরা ক্ষেপে ওঠেন। ক্যাথলিক চার্চের তীব্র সমালোচনা ও অবজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছিলেন কোপার্নিকাস। তাকে ধর্মদ্রোহী ঘোষণা দিয়েছিল চার্চ। যে কারণে মৃত্যুর পর নাম-পরিচয়হীনভাবে অবহেলার সঙ্গে সমাধিস্থ করা হয় তাকে। কিন্তু তিনি যে ঠিক, গ্যালিলিও সেটার সত্যতা প্রমাণ করেন। এক সময় ভুল ভাঙে চার্চের। কোপার্নিকাসের মৃত্যুর ৫০০ বছর পর পোলিশ ক্যাথলিক চার্চ তাকে পুনরায় বীরের মর্যাদায় সমাহিত করেছে।  আজ এটা স্বীকৃত কোপার্নিকাসের হাত ধরেই জ্যোতির্বিদ্যার নতুন দ্বার উন্মোচিত হয়েছিল।

 

সমালোচনা ও অসত্য মিথে চাপা পড়েছিলেন কাফকা

  ফ্রানৎস কাফকা, সাহিত্যিক

জার্মান ভাষায় অনবদ্য উপন্যাস ও ছোট গল্পের লেখক ফ্রানৎস কাফকা জীবিত অবস্থায় তেমন মূল্যায়ন পাননি। তার সাহিত্যকর্মের বৈচিত্র্য মোটেই প্রশংসিত হয়নি। উল্টো তাকে নিয়ে সমালোচনা, অর্ধসত্য ও অসত্য মিথের ছড়াছড়ি রয়েছে। কাফকা একজন আইনজীবী হিসেবে প্রশিক্ষণ নিলেও লেখক হিসেবেই সময় ব্যয় করেছেন। কিন্তু তার লেখা জনসম্মুখে আসেনি। নানা প্রতিকূলতা তাকে পর্যুদস্ত করেছে। যক্ষ্মা রোগেও তিনি বিছানায় শায়িত ছিলেন জীবনের লম্বা সময়। কাফকা তার সমস্ত লেখা ম্যাক্স ব্রডকে তার মৃত্যুর পর পুড়িয়ে ফেলতে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ম্যাক্স ব্রড তা করেননি। কাফকার মৃত্যুর পর পাঠক, সমালোচকরা তার ছোট গল্পের প্রশংসা করেন।  আজ তার সাহিত্যের মূল্যায়ন হয়, বিশ্বজুড়েই তার খ্যাতি।

 

 বেঁচে থাকতে এমিলি ডিকসনের মাত্র সাতটি কবিতা ছাপা হয়েছিল

  এমিলি ডিকসন, কবি

যুক্তরাষ্ট্রের কবি এমিলি ডিকসন। নীরবে লিখে গেছেন একের পর এক কবিতা। সেসব ছাপার ব্যাপারে তার খুব একটা আগ্রহ ছিল না। জীবিত থাকা অবস্থায় তার মাত্র সাতটি কবিতা ছাপা হয়েছিল। প্রকাশকরা নারীর কাছ থেকে ‘মেয়েলিপনা’ কবিতা আশা করেছিলেন— ব্যতিক্রম ছিলেন এমিলি ডিকসন। যে কারণে তার কবিতা অপ্রকাশিতই থেকে যায়। সে সংখ্যাটাও চমকে দেওয়ার মতো, প্রায় ১ হাজার ৭০০ কবিতা লিখেছিলেন এমিলি। জীবন সম্পর্কে তারও বিতৃষ্ণা ছিল। সাহিত্য সমাজে কোনো স্বীকৃতি মেলেনি। বিয়ে করেননি, ব্যক্তি জীবনও সুখের ছিল না। অবশেষে ভারী পাথর গলায় বেঁধে জলে ডুবে আত্মহত্যা করেন। এমিলির মৃত্যুর পর তার বোন এমিলির লেখা অপ্রকাশিত কবিতার খোঁজ দেন।  এখন মার্কিন নারী কবি হিসেবে এমিলিকে সেরাদের একজন বলেই মানা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা