শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৭

ভারতের সেরা ধনকুবেররা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের সেরা ধনকুবেররা

আজকে যারা সফলতার শীর্ষে নিজেদের তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন তাদের প্রত্যেকের ঝুলিতে রয়েছে সংগ্রামী এক জীবনের গল্প। প্রত্যেকের জীবনী বলে দেয় সফলতার কোনো সংক্ষিপ্ত পথ নেই। একমাত্র পথ হলো লক্ষ্য স্থির রেখে কাজ করে যাওয়া। এই মানুষগুলোর জীবনে এত এত অর্জন তার সবই নিজেদের কর্ম প্রচেষ্টার ফল। এখানে নেই কোনো দৈবপ্রাপ্তি বা উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পদের পাহাড়। শুধু সম্পদ অর্জন করে তারা শীর্ষ ধনীই হননি, সমাজসেবায় ঢেলেছেন অঢেল সম্পদ। মান, যশ আর মানুষের  ভালোবাসায় হয়েছেন সিক্ত। এমনি গুণের অধিকারী ভারতের সেরা ধনকুবেররাও। তাদের নিয়ে লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি

 

মুকেশ আম্বানি

২৩.২ বিলিয়ন ডলার

শুধু ভারত নয়, পুরো এশিয়ার সেরা ধনী ব্যক্তিত্ব মুকেশ আম্বানি। বিশিষ্ট এই ব্যবসায়ী ভারতের রিলায়েন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং কোম্পানির বৃহত্তর শেয়ারের মালিক। বর্তমানে তার সমুদয় সম্পত্তির আনুমানিক মূল্য ২৩.২ বিলিয়ন ডলার। ১৯৫৭ সালের ১৯ এপ্রিল ইয়েমেনে জন্মগ্রহণ করেন মুকেশ আম্বানি। বাবা ধিরুভাই আম্বানি এবং মা কোকিলাবেন আম্বানির প্রথম সন্তান তিনি। মুকেশ আম্বানির আরও এক ভাই ও দুই বোন রয়েছে। আম্বানি মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ডে এমবিএ ভর্তি হলেও ড্রপআউট করে ফিরে এসে বাবাকে ব্যবসায় সাহায্য করেন। আজ পুরো বিশ্ব জানে ভারতের জামনগরে অবস্থিত রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের সফল ব্যবসার কথা। ব্যবসাটি শুরু হয় মুকেশ আম্বানির বাবা ধিরুভাই আম্বানির হাতে। ধিরুভাই আম্বানি ১৯৩২ সালের ২৮ ডিসেম্বর ভারতের গুজরাটের জুনাগড় জেলার এক প্রত্যন্ত গ্রামে হীরাচাঁদ আম্বানি ও জামনার সংসারে জন্মগ্রহণ করেন। গরিব স্কুলশিক্ষক বাবার পরিবারে কিছু টাকা সঞ্চারে ঐতিহ্যবাহী গানথিয়া মিষ্টি বিক্রি করতেন। আর্থিক সংকটের কারণে ম্যাট্রিক পাসের পর আর পড়ালেখা হয়নি। বড় ভাই রামনিকলাল আম্বানির হাত ধরে ইয়েমেনের বন্দরনগরী এডেনে (ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল তখন) তিনি কাজ নেন। ইয়েমেনে গিয়ে শেলের রিফাইনারিতে যোগ দেন। এ কোম্পানিতে চাকরি করে তেলের ব্যবসা ভালোভাবে বুঝে গিয়েছিলেন। কর্মক্ষেত্র ছিল একটি পেট্রল স্টেশন, কাজ ছিল গ্যাস ভরা ও অর্থ আদায় করা। একপর্যায়ে বিক্রয় ব্যবস্থাপকে উন্নীত হন। পরে মার্চেন্ডাইজিং ফার্মে বিজ অ্যান্ড কোম্পানিতে কাজ করেন পাঁচ বছর। এর মধ্যে আরবি ভাষাটাও রপ্ত করে নেন ভালোভাবে। বেতন বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ১০০ রুপিতে। হঠাৎই মাথায় আসে— নিজ দেশে গিয়ে এখন ব্যবসা করতে হবে। কারখানা গড়তে টাকার প্রয়োজন। ব্যাংকগুলো ফিরিয়ে দিলে সামনে খোলা ছিল একটিই পথ, সাধারণ বিনিয়োগকারী। আম্বানি উপলব্ধি করেছিলেন, তার ব্যবসায়িক উদ্যোগে মানুষকে বিনিয়োগে আগ্রহী করে তুলতে হবে। তিনি বিনিয়োগকারীর স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার উদ্যোগ নেন। কোম্পানির দায়িত্বেরই এক অংশ হিসেবে সারা জীবন এ মনোভঙ্গি পোষণ করে গেছেন। মুকেশ আম্বানির বাবা ধিরুভাই আম্বানির প্রতিষ্ঠিত রিলায়েন্স গ্রুপ প্রথম দিকে ইয়েমেন থেকে মসলা আমদানি করত। পরবর্তীতে তারা সুতার ব্যবসা শুরু করে। ১৯৮০ সালে মুকেশ আম্বানি যখন স্টানফোর্ড থেকে পড়াশোনা শেষ করে বের হন তখন পলেস্টার, আঁশ এবং সুতার ব্যবসা যাকে সংক্ষেপে পিএফআই ব্যবসা বলে, ব্যক্তি মালিকানাধীন খাতের জন্য উন্মুক্ত হয়। মুকেশ আম্বানির বাবা এ ব্যবসার জন্য আবেদন করেন এবং সরকারের কাছ থেকে পিএফআই ব্যবসার লাইসেন্স পান। এরপর কোম্পানিতে সুতা উৎপাদনের ব্যবসায় লাভ এবং ভারতের প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত এ ব্যবসাকে সম্প্রসারণ করেন। তার নেতৃত্বগুণে কোম্পানির ব্যবসা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায়। পরবর্তী বছরগুলোতে রিলায়েন্স পেট্রো-কেমিক্যাল, পেট্রোলিয়াম পরিশুদ্ধকরণ, টেলি-কমিউনিকেশন, বিনোদন, সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা এবং তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান ইত্যাদি ব্যবসায় নিজেদের সম্প্রসারিত করে। ২০০২ সালে বাবার মৃত্যুর পর ভাই অনিল রিলায়েন্সের টেলি-কমিউনিকেশন, সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং বিনোদনের মালিকানা পান। অন্যদিকে মুকেশ পান কোম্পানির তেল, টেক্সটাইল এবং সব শোধনাগারের ব্যবসা। প্রতি কর্মদিবসে ১.২৪ মিলিয়ন ব্যারেল তেল শোধনের ক্ষমতাবিশিষ্ট রিলায়েন্স এখন পৃথিবীর বৃহত্তম তেল শোধনাগার।

 

লক্ষ্মী মিত্তাল

১৬.৪ বিলিয়ন ডলার

লক্ষ্মী নারায়ণ মিত্তাল ভারতের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি। বিশ্বের বৃহত্তম ইস্পাত প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আরসেলরমিত্তালের চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। বর্তমানে তার ব্যক্তিগত সম্পদের পরিমাণ ১৬.৪ বিলিয়ন ডলার। লক্ষ্মী মিত্তালের জন্ম ১৯৫০ সালের ১৫ জুন। বাবা মোহন লাল মিত্তাল ছিলেন একজন প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী। তার স্টিল কোম্পানির নাম ছিল ‘নিপ্পন ডেনরো ইস্পাত’। আর তাই মিত্তাল পারিবারিকভাবেই বেড়ে ওঠেন একটি ব্যবসায়িক আবহে। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালকাটা থেকে মিত্তাল ব্যাচেলর অব কমার্স ডিগ্রি অর্জন করে ব্যবসায় মনোযোগী হন। তার পরিবারের দীর্ঘদিনের ইস্পাতশিল্পের অভিজ্ঞতা তাকে ১৯৭৬ সালে মিত্তাল ইস্পাত কারখানা স্থাপনে সাহায্য করে। মিত্তালের প্রথম স্টিল ফ্যাক্টরি ছিল ইন্দোনেশিয়ায়। বিশ্বজুড়ে ইস্পাতের চাহিদার কথা বিবেচনা করেই তার এ কারখানা স্থাপন। যদিও তিনি ভারতে বসবাস করেন তবু পৃথিবীজুড়ে তার ব্যবসা ছড়িয়ে আছে। আমেরিকা ও লন্ডনসহ ১৪টির বেশি দেশে মিত্তাল তার ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। আমেরিকায় অবস্থিত বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্টিলমেকিং কোম্পানি আরসেলরমিত্তাল-এর সিইও। ২০০৪ সালে মিত্তাল ৪২ দশমিক ১ মিলিয়ন টন ইস্পাত রপ্তানি করেন এবং তার মুনাফা দাঁড়ায় ২২ বিলিয়ন ডলার। ২০০৪ সালে ইউরোপ সেরা ব্যবসায়ীর পুরস্কার জিতে নেন তিনি। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালে ‘শ্রেষ্ঠ ইস্পাত প্রস্তুতকারক’, ১৯৯৮ সালে ‘উইলি কর্ফ স্টিল ভিশন’ পুরস্কার পান। আর ২০১০ সালের পঞ্চম এবং ইউরোপের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনী হলেন লক্ষ্মী মিত্তাল। ইউরোপে বেশ কয়েকবারই তিনি সেরা ধনীদের একজন হয়েছিলেন। ২০১০ সালের জুলাই পর্যন্ত হিসাব মতে, মিত্তাল ইউরোপের প্রথম ও বিশ্বের পঞ্চম শীর্ষ ধনী এবং তার ব্যক্তিগত সম্পদের মূল্যমান ২৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন ইউরো। দ্য ফিন্যান্সিয়াল টাইমস তাকে ২০০৬ সালে ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করে। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিশ্ব প্রবাসী ভারতীয় উপদেষ্টা পরিষদের একজন সদস্য। তিনি গোল্ডম্যান স্যাকস, ইএডিএস ও আইসিআইসিআই ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এবং ওয়ার্ল্ড স্টিল অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান। এ ছাড়া তিনি কাজাখস্তানের বৈদেশিক বিনিয়োগ কাউন্সিল, দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ কাউন্সিল, বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কাউন্সিল এবং আন্তর্জাতিক লৌহ ও ইস্পাত ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিষদের একজন সদস্য। তিনি সেইন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, কলকাতা অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন লন্ডন চ্যাপ্টারেরও একজন সদস্য। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ভারত সরকার তাকে ২০০৭ সালে পদ্মবিভূষণ উপাধিতে ভূষিত করে। তিনি কিংস কলেজ লন্ডন থেকে ফেলোশিপ গ্রহণ করেন। ২০০৪ সালে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল কর্তৃক এন্ট্রিপ্রেনার অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হন, ফোর্বস কর্তৃক ইউরোপিয়ান বিজনেসম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হন। তা ছাড়া ২০০৭ সালে টাইমস ম্যাগাজিন তাদের ‘হানড্রেড মোস্ট ইনফুয়েনশিয়াল পিপল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’র তালিকায় তাকে স্থান দিয়েছে।

 

আজিম প্রেমজি

১৪.৯ বিলিয়ন ডলার

আজিম প্রেমজি সফটওয়্যার ব্যবসায় সফল এক ব্যক্তিত্ব। বর্তমানে ব্যক্তিগত সম্পদের পরিমাণ ১৪.৯ বিলিয়ন ডলার। ভারতসহ বিশ্বের সফটওয়্যার জগতের নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ওয়াইপ্রো টেকনোলজিসের চেয়ারম্যান। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী এবং প্রভাবশালীদের একজন। তিনি ১৯৪৫ সালে ভারতের গুজরাটি খোজা শিয়া মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। আজিম প্রেমজির বাবা মোহাম্মদ প্রেমজি উদ্ভিজ পণ্য উৎপাদনের ব্যবসা করতেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করেন। বাবা মারা যাওয়ার পর মাত্র ২১ বছর বয়সে আজিম প্রেমজি বাবার রেখে যাওয়া ব্যবসা পরিচালনা করেন। ১৯৬৬ সালে শুরু করা ব্যবসার পরিধি বাড়িয়ে সাবান ও হাইড্রলিক সিলিন্ডার প্রস্তুতের কাজ শুরু হয়। ব্যবসাটি ১৪ বছর পরিচালনা করার পর তিনি অনুধাবন করেন প্রযুক্তি দিন দিন কত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। তা ছাড়া ১৯৮০ সালে বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার কোম্পানি আইবিএম ভারত ছেড়ে চলে গেলে স্বদেশি কোম্পানিগুলোর ব্যবসার সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হয়। সেটিকে কাজে লাগাতে চান মনোযোগী ব্যবসায়ী আজিম প্রেমজি। সিদ্ধান্ত নিলেন বাবার কোম্পানিকে পুনরায় ব্র্যান্ডিং করবেন। তারপর নতুন নাম ওয়াইপ্রো নিয়ে মাইক্রোকম্পিউটার প্রস্তুতের কাজ চলে। আমেরিকান এক কোম্পানির সহায়তায় প্রেমজি ভেজিটেবল অয়েল এবং সাবানের ব্যবসার সঙ্গে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের ব্যবসাও চালু করেন। এতে তার ব্যবসা বড় ধরনের মুনাফা অর্জন করতে শুরু করে। তিনি দেশের তরুণ পরিশ্রমী ও সেরা মেধাবীদের তার কোম্পানিতে নিয়োগ দেন। ভারতের ইতিহাসে দ্রুতবর্ধনশীল ব্যবসা হিসেবে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। অত্যন্ত সাদাসিধে জীবনে বিশ্বাস করেন আজিম প্রেমজি। বিমান ভ্রমণ করেন ইকোনমি শ্রেণিতে। ফাইভ স্টার হোটেল নয়, থাকার জন্য বেছে নেন মাঝারি মানের হোটেল কিংবা কোম্পানির গেস্ট হাউস। দীর্ঘ আট বছর চালানোর পর তিনি তার ফোর্ড গাড়িটি বদলে সম্প্রতি একটি টয়োটা করোলা মডেলের গাড়ি কিনেছেন। ছেলের বিয়েতে কাগজের প্লেট ব্যবহার করেছেন, যেমনটা সাধারণ ভারতীয়রা করে থাকেন। ধৈর্য, সাহস আর বড় হওয়ার তীব্র ইচ্ছা ও অদম্য পরিশ্রমই তাকে এই অবস্থানে আসতে সাহায্য করেছে। রাষ্ট্র তার চিন্তা, দর্শন, জীবনবোধ, দায়িত্বশীলতা ও বাণিজ্যের সাফল্যকে স্বীকৃতি দিয়ে ২০০৫ সালে ‘পদ্মভূষণ’ পদক দিয়েছে। বিদেশি অনেক স্বীকৃতির পাশাপাশি আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডক্টরেক্ট ডিগ্রি প্রদান করেছে। ফোর্বস ম্যাগাজিনের তালিকায় ১৯৯৯ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত একটানা ভারতের সেরা ধনী ব্যক্তি ছিলেন তিনি। তিনি এখন ভারতের বেঙ্গালুরুতে বসবাস করেন। এখন পর্যন্ত প্রেমজি উদারতার উদাহরণ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০০১ সালে দেশের গ্রাম এলাকার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মানসম্পন্ন শিক্ষা দিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আজিম প্রেমজি ফাউন্ডেশন। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান ভারতের পাঁচ হাজারেরও বেশি বিদ্যালয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। প্রেমজি বিশ্বাস করেন, কারও স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। তবে সবার আগে থাকতে হবে স্বপ্ন। স্বপ্ন দেখা অব্যাহত রাখার জন্য দরকার সাহস। তিনি বলেন, ‘সাফল্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, শুধু যদি তা মূল্যবোধের কঠিন ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়’।

 

দিলীপ সাংভি

১৩.১ বিলিয়ন ডলার

দিলীপ সাংভির মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। শুধু দামি ওষুধ কোম্পানির মালিকের তকমা গায়ে লাগিয়ে ক্ষান্ত হননি, বর্তমানে তিনি ভারতের চতুর্থ শীর্ষ ধনী। দিলীপ সাংভির জন্ম গুজরাটের প্রত্যন্ত এক গ্রাম  আমরেলিতে। তার বাবা বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ দোকানে দোকানে গিয়ে বিক্রি করতেন। দিলীপের দরিদ্র পরিবারে আর্থিক অনটন লেগেই থাকত। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পড়ালেখা চালিয়ে যান। পড়া শেষ করে বাবার সঙ্গে কাজে নেমে পড়েন দিলীপ। এমনকি ওষুধ ফেরি করেছেন রাস্তায়ও। অথচ সেই দিলীপ আজ সফল ব্যবসায়ী। সর্বশেষ সাফল্য ক্যান্সারের ওষুধ গ্লিভেক। এই জেনেরিকের ওষুধটি এনেছে তার মালিকানাধীন নোভার্টিস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান ওষুধটি বাজারজাতকরণের উপযুক্ত বলে সার্টিফিকেট দেয়। ওষুধ ব্যবসার পাশাপাশি তিনি অন্যান্য ব্যবসায় নাম জড়িয়েছেন। গ্রিন এনার্জি উৎপাদন, বিতরণেও তার আগ্রহ অনেক। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বহু সম্মাননা লাভ করেছেন। ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী লাভ করে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছেন। তিনি সমাজসেবী হিসেবেও জনপ্রিয়। প্রতি বছর সমাজ উন্নয়নমূলক কাজের অংশ হিসেবে অসহায় নারী ও শিশু, দরিদ্র, নিরক্ষর, স্বাস্থ্য সেবাবঞ্চিতদের অঢেল অর্থ দান করেন। বাবার কাছ থেকে মাত্র ১০ হাজার রুপি ধার নিয়ে সান ফার্মা গড়ে তোলেন দিলীপ। তখন মাত্র দুজনকে সঙ্গে নিয়ে পাঁচ ধরনের সাইকিয়াস্ট্রি ওষুধ তৈরি হতো সান ফার্মাতে। ধীরে ধীরে একটি দল দাঁড় করান তিনি। ১৯৯০ সালের দিকে সান ফার্মার নিজস্ব গবেষণা ল্যাব চালু করেন। এমনকি আশপাশের দেশেও ওষুধ বিক্রির সাহস করে বসেন। ১৯৯৬ সালের দিকে ওষুধ তৈরির একটি উপযুক্ত প্লান্ট কেনেন। মহারাষ্ট্রের আহমেদনগরের সেই প্লান্টের নাম নল ফার্মা। প্রায় ২৪টি দেশে তার কোম্পানির তৈরি ওষুধ বিক্রি শুরু হয়। তবে ব্যবসায়িক প্রজ্ঞার নমুনা তিনি দেখিয়েছেন ১৯৯০ সালের দিকে। তখন সাইকিয়াস্ট্রি ছাড়া ক্রোনিক থেরাপি, অনকোলজি, ডার্মাটোলজি, কার্ডিওভাসকুলার ও নিউরোলজিতে সাফল্যের দেখা পান। তার গবেষকরা নিরন্তর পরিশ্রম করে ওষুধভাণ্ডার প্রসিদ্ধ করে তোলেন। দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ে সান ফার্মা। সর্বশেষ ২০১৪ সালে ৪ বিলিয়ন ডলার দিয়ে বিশ্বের অন্যতম প্রসিদ্ধ ওষুধ কোম্পানি র‌্যানব্যাক্সি কিনে নেন দিলীপ সাংভি। এর ফলে সান ফার্মা বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ওষুধ কোম্পানি হিসেবে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যায়।

 

শিব নাদার

১২.৩ বিলিয়ন ডলার

সফটওয়্যার কোম্পানি এইচসিএলের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান শিব নাদার। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১২.৩ বিলিয়ন ডলার। সম্পদের হিসাবে বর্তমানে ভারতে তার অবস্থান পাঁচে। ভারতীয় শিল্পপতি ও দেশপ্রেমিক শিব নাদার বিশ্বের প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ ধনীদের মধ্যে অন্যতম। তিনি ভারতের এইচসিএল অ্যান্ড শিব নাদার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা। শিব নাদার জন্মগ্রহণ করেন ১৯৪৫ সালের ১৪ জুলাই তামিলনাড়ু থেকেও প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে মোলাইপোজি নামক একটি প্রত্যন্ত গ্রামে। তার বাবা শিবাসুব্রামানিয়া নাদার ও মা ভামাসুন্দরী। তার ভাই তামিলের খুব জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক রামানিচন্দ্রম। ছোট থেকে খুবই মেধাবী ছাত্র ছিলেন শিব নাদার। কুম্বকোনাম টাউন হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল থেকে পাস করার পর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন কোয়েম্বাটুর পিএসজি কলেজ অব টেকনোলজি থেকে। কর্মজীবনের শুরুতে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপে চাকরি নেন। পরবর্তীতে চাকরি ছেড়ে স্বাধীন ব্যবসা শুরু করেন। কয়েকজন বন্ধু ও সহযোগী নিয়ে গড়ে তোলেন ‘মাইক্রোকম্প’ নামের একটি কোম্পানি। প্রতিষ্ঠানটি টেলিডিজিটাল ক্যালকুলেটর তৈরি করতে শুরু করলেও কম্পিউটার হার্ডওয়্যার-এর ব্যবসা শুরু করে। তাদের কোম্পানি খুবই সফলতার সঙ্গে এগিয়ে চলে। এরপর একইভাবে আরেকটি কোম্পানি দাঁড় করায় যার নাম দেয় এইচসিএল টেকনোলজিস। মানব দরদি শিব নাদার আইআইটি খড়গপুরের বোর্ড অব গভর্নরসের চেয়ারম্যান পদে যোগ দেন ২০১৩ সালে। এখন তিনি এই পদেই বহাল আছেন। যখন থেকে তার নামযশ চারদিকে ছড়াতে শুরু করে তখন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে অনেক বেশি অর্থ ব্যয় করতে থাকেন। ১৯৯৬ সালে তিনি চেন্নাইয়ে বাবা শিবাসুব্রামানিয়াম নাদারের নামে এসএসএন কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রমে অগ্রগতির জন্য তিনি ১ মিলিয়ন অর্থ দান করেন। প্রযুক্তি শিক্ষার বিস্তারে এই ব্যক্তি ২০০৫ সালে এক্সিকিউটিভ বোর্ড অব ইন্ডিয়ান স্কুল অব বিজনেসে যোগদান করেন। ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা এগিয়ে নিতে ২০০৮ সালে তিনি নাদারস এসএসএন ট্রাস্ট ঘোষণা করেন। ২০০৮ সালে শিব নাদারকে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে পদ্মভূষণ পদকে ভূষিত করা হয়। এ ছাড়াও নাদার তার মহৎ ও সেবাধর্মী কাজের জন্য অনেক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ২০১৭ সালে শিব নাদারকে ‘ইন্ডিয়া টুডে ম্যাগাজিন ইন্ডিয়াস ৫০ মোস্ট পাওয়ারফুল পিপল অব ২০১৭’-তে ১৬তম ঘোষণা করা হয়। তিনি যে হাইস্কুৃল থেকে পড়াশোনা করেছেন সেটিকে সম্প্রতি প্রযুক্তিবিদ্যায় এগিয়ে নিতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বড়মাপের অর্থ ব্যয় করে নতুন কম্পিউটার দিয়েছেন। তরুণদের দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে শিব নাদারের এই উদ্যোগ।

 

রতন টাটা

৮৩০ মিলিয়ন ডলার

২০১৭ সাল পর্যন্ত টাটা সন্সের ইন্টার্ন চেয়ারম্যান ছিলেন রতন টাটা। তিনি টাটা চ্যারিটেবল ট্রাস্টের চেয়ারম্যান, সফল ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি। এয়ারলাইনস, গাড়ি তৈরি, কেমিক্যাল, প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিদ্যুৎ পরিসেবা, স্বাস্থ্যসেবা, তথ্য ও প্রযুক্তি, টেলিফোন, স্টিল, রিয়েল এস্টেট, খাবারপানীয়-কসমেটিক্স ইত্যাদি ব্যবসার পুঞ্জীভূত কোম্পানি টাটা গ্রুপে তিনি সফলতার সঙ্গে কাজ করেছেন। ব্যবসাকে ছড়িয়েছেন ভারত, এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকায়। রতন টাটার ব্যক্তিগত সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৮৩০ মিলিয়ন। কাজের সফলতার জন্য ভারত সরকার তাকে পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ সম্মানে ভূষিত করে। রতন টাটার বাবার নাম নাভাল টাটা। নাভাল টাটাকে দত্তক নিয়েছিলেন টাটা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা জামশেদজি টাটার নিঃসন্তান ছোট ছেলে। নাভাল টাটা দুটি বিয়ে করেছিলেন। প্রথম সংসার ভেঙে গিয়েছিল ১৯৪০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে। নাভাল টাটার প্রথম স্ত্রী সোনি অসহায় হয়ে পড়েন ১০ বছরের ছেলে রতন টাটা ও ৭ বছরের ছেলে জিমিকে নিয়ে। অভাবের সংসারে মুম্বাইয়ের এক স্কুলেই প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু করেন রতন টাটা। এরপর পড়াশোনা করেছেন আর্কিটেকচার, স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে। হার্ভার্ডে পড়েছেন অ্যাডভান্স ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। টাটা গ্রুপের সঙ্গে তার কর্মসূত্রে পরিচয় ঘটে ১৯৬১ সালে। টাটা স্টিলে কাজ শুরু করেন। ১৯৯১ সালে জে আর ডি টাটা রতন টাটাকে টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান করেন। হঠাৎ করে বাইরের কেউ চেয়ারম্যান হওয়ায় নানা রকম গুঞ্জন চলে। তবে ব্যবসায়িক বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে শূন্য হাতে শুরু করে টাটা গ্রুপকে শত বিলিয়ন সম্পত্তি গড়ার রূপকথাকেও হার মানিয়ে দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে