শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৮

দুনিয়া কাঁপানো ঘূর্ণিঝড়

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দুনিয়া কাঁপানো ঘূর্ণিঝড়

সাজানো গোছানো পৃথিবীকে লণ্ডভণ্ড করতে একটি বড় মাপের ঘূর্ণিঝড়ই যথেষ্ট। এমন একেকটি ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে মিশে থাকে হাজারো ধ্বংস, প্রাণক্ষয় আর আর্থিক লোকসান। তাই এ দুর্যোগ কারও কাম্য হতে পারে না। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে প্রায়ই নানা নামের ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। সঠিক পূর্বাভাস ও পূর্ব প্রস্তুতি থাকলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা কমানো সম্ভব হয়। তবু ঘূর্ণিঝড়ের ধাক্কা গুঁড়িয়ে দেয় অনেক কিছুই। ধনী দেশগুলোর পক্ষে এমন ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সহজ হলেও আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এর প্রভাব পড়ে ভয়াবহ। ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতির চেয়ে ঝড় পরবর্তী ক্ষতি আরও ব্যাপক আকার ধারণ করে। ঘটে যায় অসংখ্য প্রাণক্ষয়, রাস্তাঘাট-ফসল-বসতবাড়ি ধ্বংস, গবাদিপশুর মৃত্যু, গাছপালা ধ্বংসসহ কোটি টাকার ক্ষতি। দুনিয়া কাঁপানো এমন ঘূর্ণিঝড় নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

 

ঝড়ের নামকরণ হয় যেভাবে

ঘূর্ণিপাকের ঝড়গুলোর বৈশিষ্ট্য এক হলেও অঞ্চলভেদে তাদের ডাকা হয় ভিন্ন নামে। ভারতের মহাসাগরীয় অঞ্চলের ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয় ‘সাইক্লোন’। কলকাতায় চাকরি করার সময় এক ইংরেজ প্রাক্তন জাহাজি হেনরি পিডিংটন এ অঞ্চলের ঝড়ের দানবাকৃতি দেখে গ্রিক শব্দ কাইক্লোস (অর্থ সাপের কুণ্ডলি) থেকে সাইক্লোন নামের প্রস্তাব করেন। ১৯৪৮ সালে নাবিকদের জন্য তার লেখা সেইলার্স হর্ন বুক ফর দ্য ল অব স্টর্মস এ প্রথম সাইক্লোন শব্দটি ব্যবহার করা হয়। আটলান্টিক মহাসাগরীয় এলাকায় এই একই ঘূর্ণিঝড়কে আবার ‘হারিকেন’ বলা হয়। এর গতি ঘণ্টায় ৭৪ মাইলের বেশি থাকে। অন্যদিকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার ঘূর্ণিঝড়কে ‘টাইফুন’ বলে। তবে যে নামেই ঘূর্ণিঝড়গুলোকে ডাকা হোক না কেন, একেক সময় তা একেক নামে হাজির হয়। এই নামগুলো কীভাবে নির্ধারণ হয় তা নিয়ে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কারও।  অতীতে ঝড়ের নামকরণ করা হতো অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশের ওপর ভিত্তি করে। কিন্তু এই নাম প্রকাশের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। যেমন- ৮ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ ঝড় ধেয়ে আসছে বললে সাধারণের কাছে কেমন যেন দুর্বোধ্য ঠেকবে। বিভিন্ন অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে জটিল, তাত্ত্বিক নামের চেয়ে সংক্ষিপ্ত ও সুনির্দিষ্ট নামকরণ লিখিত বা মৌখিক যে কোনো যোগাযোগের বেশি সহজ এবং দ্রুততর হয়। ঠিক তেমনি মহাসেন আসছে বলাটা সবার জন্য সহজবোধ্য হয়। এ ছাড়াও আবহাওয়া স্টেশনগুলো থেকে সংগৃহীত ঝড়ের তথ্য সবাইকে জানানো, সমুদ্র উপকূলে সবাইকে সতর্ক করা, বিভিন্ন সংকেত এবং জলযানগুলোর জন্য ঝড়ের খবর খুব সহজভাবে আদান-প্রদান করার জন্যই মূলত ঝড়ের নামকরণ করা হয়ে থাকে। এই প্রয়োজন থেকে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার আঞ্চলিক কমিটি পরবর্তীতে আগত ঘূর্ণিঝড়ের নাম নির্ধারণ করে থাকে। উত্তর ভারত মহাসাগরীয় এলাকার পূর্বাভাসের দায়িত্বে রয়েছে ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ। ঠিক তেমনি উত্তর আটলান্টিক বেসিনে পূর্বাভাসের দায়িত্বে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হেরিকেন সেন্টার।

বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা এবং ওমান নিয়ে গঠিত বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার আঞ্চলিক প্যানেল এস্কেপ। ২০০০ সালে এস্কেপের প্রস্তাব অনুযায়ী প্রতিটি দেশ থেকে ১০টি করে নাম জমা নেওয়া হয়। এখান থেকেই পরবর্তী ঘূর্ণিঝড়গুলোর নামকরণ করা হয়। তিতলির পর আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়গুলোর নাম হবে দাস, ফেথাই, ফণী, বায়ু, হিকা, কায়ের, মহা, বুলবুল, সোবা ও আমপান। বিভিন্ন দেশ তাদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী নাম দিয়ে থাকে তাই এখানকার ঝড়ের নামে কোনো বর্ণ ক্রম বা সামঞ্জস্য থাকে না। একেকটি ঝড় বাস্তবে সৃষ্টি হলে তালিকা থেকে পর্যায়ক্রমে নাম নির্বাচন করা হয়। ঝড় যেহেতু মৃত্যু ও ধ্বংসের সঙ্গে জড়িত তাই কোনো নাম পুনরাবৃত্তি করা হয় না। শত শত বছর ধরে ঝড়গুলোকে নিজেদের মতো করে দেওয়া হতো। এখন অবশ্য সব ঝড়কে স্থানীয় সাধারণ নাম দিয়ে ডাকা হয় যা সংস্কৃতিগত দিক থেকে স্পর্শকাতর নয়।

 

নামকরণ কেন নারীর নামে

বেশির ভাগ ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয় নারীর নামে। যেমন- নার্গিস, বিজলী, রেশমী, ক্যাটরিনা। মনে হতেই পারে, তাণ্ডবলীলা কি শুধু মেয়েরা ঘটায়? নাকি যত ক্ষতির দায় সব মেয়েদের নামে চাপানোর চেষ্টা? ১৯ শতকের মাঝামাঝি এই প্রবণতা বেশি দেখা যায় যুক্তরাষ্ট্রের আবহাওয়াবিদদের মাঝে। তারা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নাম শুধু মেয়েদের নামে দিচ্ছিলেন। তখন নারীবাদীরা তুমুল সমালোচনা শুরু করেন। পরিস্থিতি সামলাতে তারা বর্ণমালার ক্রমিক অনুযায়ী ঝড়ের নাম দেওয়া শুরু করেন। এরপর ১৯ শতকের শেষের দিকে দক্ষিণ গোলার্ধের আবহাওয়াবিদরা পুরুষের নাম দেওয়া শুরু করেন। এ ছাড়াও ইতিহাস বলে আমাদের অঞ্চলে প্রথম ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়েছিল প্রায় ৩০০ বছর আগে শ্রীলংকার মহাপরাক্রমশালী রাজা মহাসেনের নামে। এরপরে ঝড়ের নাম হিসেবে নারীদের নামকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। তবে পরবর্তীতে আবারও পুরুষের নাম সংযোজিত হতে থাকে। অবশ্য বর্তমানে বস্তু বা অন্য বিষয়ের নাম অবস্থাভেদে টেনে আনা হয়েছে। যেমন- সিডর, মেঘ, বায়ু, সাগর ইত্যাদি। উত্তর ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট সব ঝড়ের নামকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দেওয়া নামগুলো হলো— অনিল, অগ্নি, নিশা, গিরি, হেলেন, চপলা, অক্ষি, ফণী।

 

ঘূর্ণিঝড় তিতলি

২০১৮ সালে উত্তর ভারত মহাসাগরে জন্ম নেওয়া প্রথম ঘূর্ণিঝড় তিতলি। তিতলির অর্থ প্রজাপতি। ক্রান্তিয় সাইক্লোন তিতলির নাম দিয়েছে পাকিস্তান। ঘূর্ণিঝড়টি জন্ম নেয় ৬ থেকে ৯ অক্টোবর ভারতের কলকাতা থেকে ৮০০ কিলোমিটার দক্ষিণে। এটি আঘাত হানে ১১ অক্টোবর ভারতের ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে। তিতলির গতিবেগ ছিল ১৪০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত। অন্ধ্রপ্রদেশে প্রলয়কাণ্ড চালিয়ে উত্তরের দিকে এসে ওড়িশার গানজাম জেলায় আছড়ে পড়ার পর এর তীব্রতা কিছুটা কমে যায়। তখন এর গতিবেগ ছিল ১০২ কিলোমিটার। অন্ধের শ্রীকাকুলাম ভিজিয়ানাগারাম জেলায় ঘূর্ণিঝড় তিতলির আঘাতে ৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়াও প্রদেশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে সৃষ্ট বন্যায় ভেসে গেছে এক পরিবারের চার সদস্য। নিখোঁজ হন আরও অনেকে। ঘূর্ণিঝড় তিতলির কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, খুলনা, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালীসহ বেশ কয়েকটি জেলায় দুর্যোগকালীন প্রস্তুতি রাখা হয়। কক্সবাজার শাহ পরীর দ্বীপে ঘরবাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়। দ্বীপের বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি ঢুকে যায়। এই ঝড়ে বিনষ্ট হয় আমন ফসল ও শীতকালীন সবজির আবাদ। শক্তিশালী এই ঝড়ের প্রভাবে বাংলাদেশ জুড়ে বৃষ্টিপাত হয়। নদীবন্দরে রাখা হয় তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত।

 

আঘাত হানা বড় ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ

ঘূর্ণিঝড় মোরা

কক্সবাজার উপকূল বিধ্বস্ত হয় ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে। ২০১৭ সালের ৩০ মে আঘাত হানা এই ঘূর্ণিঝড়ে ৫৪ হাজার ৪৮৯টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়, মারা যায় ৮জন, ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে যাওয়া, গাছপালা উপড়ে পড়া, খেতখামার নষ্ট হওয়া, বাঁধ ভেঙে বন্যার সৃষ্টি হওয়াসহ ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় কয়েক কোটি টাকায়।

ঘূর্ণিঝড় মহাসেন

২০১৩ সালের মে মাসের শুরুর দিকে বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণাংশে নিম্নচাপজনিত কারণে উৎপত্তি ঘটে মহাসেনের। ১৪ মে এটি উত্তর-পূর্বাংশের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। এতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। কার্যত জনজীবন অচল হয়ে পড়ে।

ঘূর্ণিঝড় আইলা

২০০৯ সালে ২৫ মে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশ ও ভারতের দক্ষিণ-পূর্বাংশে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় আইলা। এতে ভোলার ৩০ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়, জ্বলোচ্ছ্বাস হয় ৬-৭ফুট উচ্চতায়, কয়েকশ’ মাছের ঘের ভেসে যায়, কয়েক হাজার হেক্টর ফসল নষ্ট হয়, প্রাণ হারান ১৮ জন মানুষ। বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয় বিস্তীর্ণ জনপদ।

ঘূর্ণিঝড় সিডর

বাংলাদেশের ইতিহাসে ভয়ালতম প্রাকৃতিক ধ্বংসলীলা ঘটে ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর। এদিন সিডর নামের ঘূর্ণিঝড়টি দেশের উপকূলীয় ও দক্ষিণাঞ্চলের ৩০টি জেলায় আঘাত হানে। বেসরকারি মতে প্রায় ২০ লাখ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এতে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়। সরকারিভাবে ৩ হাজার ১৯৯ জনের মৃত্যু ও ১ হাজার ৭২৬ জনের নিখোঁজ হওয়ার কথা জানানো হয়। ধারণা করা হয় সিডরে বয়ে আনা জ্বলোচ্ছ্বাসে তাদের ভাসিয়ে নিয়ে গেছে।

১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়

১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলে দক্ষিণ-পূর্ব চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলে আঘাত হানে লাখো প্রাণঘাতী এক ঘূর্ণিঝড়। এই ঘূর্ণিঝড়ে সৃষ্ট ২০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস কেড়ে নেয় ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের জীবন। এ ছাড়া প্রায় ১ কোটি মানুষ সর্বস্ব হারায়। সে সময় প্রায় ১০ লাখ ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধারণা করা হয় এই ঘূর্ণিঝড়ে প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষতি হয়।

বাকেরগঞ্জ ঘূর্ণিঝড়

প্রাণহানি ও ভয়ংকরের দিক থেকে পৃথিবীর ঘূর্ণিঝড়ের ইতিহাসে ষষ্ঠ স্থান দখল করে আছে বাকেরগঞ্জ ঘূর্ণিঝড়। ১৮৭৬ সালের ৩১ অক্টোবর বাকেরগঞ্জের উপকূলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া এই ঘূর্ণিঝড় ‘দ্য গ্রেট বাকেরগঞ্জ ১৮৭৬’ নামেও পরিচিত। ঘূর্ণিঝড়ে বাকেরগঞ্জের নিম্নাঞ্চল সম্পূর্ণভাবে প্লাবিত হয়ে যায়। আনুমানিক ২ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে এই ঘূর্ণিঝড়ে। পরবর্তী সময়ে আরও বেশি মানুষ মারা যায় দুর্যোগপরবর্তী মহামারী এবং দুর্ভিক্ষে।

 

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ঘটে যাওয়া প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়

হারিকেন মাইকেল

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূলে ১০ অক্টোবর আছড়ে পড়ে হারিকেন মাইকেল। হারিকেনের তীব্রতা মাপা স্কেলে এর চাপ পৌঁছায় ৯১৯ মিলিবার-এ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একশ বছরের মধ্যে এটিই হবে সবচেয়ে ভয়াবহ ঝড়। ঘন্টায় প্রায় ২৫০ কিলোমিটার বেগের বাতাস নিয়ে চার মাত্রার এই হারিকেন মাইকেল বয়ে যায়। চলতি এই ঝড়ে ৩ লাখ ৭০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। খবরে দুজনের মৃত্যুর সংবাদ মিলেছে। ক্যারিবিয়ান সাগরে সৃষ্ট হারিকেন মাইকেলের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ফ্লোরিডা। গাছপালা-বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়েছে, তছনছ হয়েছে অনেক বসতবাড়ি। হারিকেনটির তাণ্ডবের পর সৈকতবর্তী শহরগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। জরুরি সেবা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ফ্লোরিডা, অ্যালাবামা ও জর্জিয়ায় লাখ লাখ লোক বিদ্যুতবিহীন অবস্থায় আছেন।

টাইফুন জেবি, জাপান

জাপানের উপকূলে আঘাত হানা টাইফুন 'জেবি'কে ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর বয়ে যাওয়া এই ঝড়ে প্রাণ হারান ১০ জন। এছাড়াও অন্তত ৩০০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। 'জেবি'র আঘাতে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে বন্যা ও ভূমিধসেরও সৃষ্টি হয়। ঝড়ের কারণে সীমিত করা হয় টোকিও থেকে ওসাকার মধ্যকার ট্রেন সার্ভিস। আর বাতিল করা হয় প্রায় ৫০০ ফ্লাইট।

টাইফুন মাংখুট, হংকং

ফিলিপিন্সের উত্তরাঞ্চলে ধ্বংসলীলা চালানো পর টাইফুন মাংখুট আঘাত হানে চীনের সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ গুয়াংডংয়ে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি ঘটে যাওয়া এই ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার। মাংখুটের আঘাতে ফিলিপিন্সে মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৯ জন। বেশিরভাগই মারা যায় ভূমিধসে চাপা পড়ে।  মাংখুটকে ২০১৮ সালে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ঘুর্ণিঝড় বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।

টাইফুন নিনা, চীন

যদিও চীনে টাইফুন বা ঘূর্ণিঝড় খুবই স্বাভাবিক ঘটনা, তবুও ১৯৭৫ সালের ৩১ জুলাই চীনের হেনান প্রদেশে টাইফুন নিনার ভয়াবহতা সব ঝড়কে পেছনে ফেলে দেয়। ভয়াবহ ঐ ঝড়ে বন্যা ও আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে প্রাণ হারায় ২ লাখ ৩১ হাজার মানুষ, ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ। এই ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২২২ কিলোমিটার। বৃষ্টিপাত হয় ৭০০ মিলিমিটার। এতে ৩ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। আর্থিক ক্ষতি নির্ধারণ করা হয় ১.২ বিলিয়নের উপরে।

হারিকেন ইরমা, ফ্লোরিডা

২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ক্যাটাগরি ৫ মাত্রার ঝড় ছিল হারিকেন ইরমা। ৩০০ কি.মি. বেগের এই ঝড়ে নিহত হয় ২৮ জন। বারমুডা পুরোপুরি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। ৪ লাখ বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। বন্যায় প্লাবিত হয় ফ্লোরিডার বিশাল অঞ্চল।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর