শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০১৯

বিশ্বের প্রধান যত বন

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের প্রধান যত বন

রহস্যঘেরা আমাজন বন

লাখ লাখ মাইলজুড়ে বিস্তৃত আমাজন বনকে বলা হয় পৃথিবীর ফুসফুস। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই রেইন ফরেস্ট নিয়ে যতই দিন যাচ্ছে, না জানার বিষয়গুলো যেন ততই বেরিয়ে আসছে। এই বনের উদ্ভিদ ও প্রাণীবৈচিত্র্য পৃথিবীর দ্বিতীয় কোথাও নেই। তা বিশেষজ্ঞরা স্বীকার করে নিয়েছেন। আমাজন এতই বিশাল যে এর বুকের ভিতরের বহু জায়গা দেখা হয়নি আজো। শুধু ভূখ-ের কথা চিন্তা করেই এটা বলা যায়, নদীপথের দিকে তাকালে সে পরিমাণ এতই কম হবে যেন মনে হবে আমাজনের প্রায় কিছুই আমরা জানি না। প্রতি বছর বহু পর্যটক সেখানে যান। তবে আমাজনের রহস্য বের করে নিতে যেসব প্রাণীবিজ্ঞানী, উদ্ভিদ-বিজ্ঞানী সেখানে যান তারা একেবারেই নতুন নতুন সব প্রজাতির সন্ধান নিয়ে আসেন। এমন সব জায়গায় অ্যাডভেঞ্জার করা হয় যেখানে এর আগে কেউ কোনো দিন যায়নি। এ জন্যই আমাজনকে বলা যায় চেনা এবং জানার মধ্যে অচেনা ও অজানার সম্ভার। দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদীবিধৌত অঞ্চলে অবস্থিত বিশাল বনভূমি এ আমাজন ছেয়ে আছে ৭০ লাখ বর্গকিলোমিটার। ৫৫ লাখ বর্গকিলোমিটার এলাকাটি মূলত আর্দ্র জলবায়ু বেষ্টিত। আমাজন অরণ্যের ৬০ ভাগ  রয়েছে ব্রাজিলে ১৩ ভাগ  রয়েছে পেরুতে এবং বাকি অংশ  রয়েছে কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, ইকুয়েডর, বলিবিয়া, গায়ানা সুরিনাম এবং ফরাসি গায়ানায়। পৃথিবীজুড়ে যে রেইন ফরেস্ট তার অর্ধেকটাই এই অরণ্য নিজেই। নানারকম প্রজাতির বাসস্থান হিসেবে সমাদৃত এ আমাজন। বিশাল আমাজন বনের  ভিতরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা জলাশয়সহ বনের ভিতর দিয়ে যাওয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী আমাজনে কমপক্ষে ৩ হাজার প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণী বাস করে। আমাজন বন অজগর জাতীয় বিশাল সাপ অ্যানাকোন্ডাসহ শ্লথ, জাগুয়ার প্রভৃতির জন্য বিখ্যাত। সম্প্রতি বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যে নির্বাচনে প্রথম স্থান পাওয়া আমাজন বন প্রতিদিন বিপুল পরিমাণে কার্বনডাই অক্সাইডকে অক্সিজনে রূপান্তর করে বলে এর পরিবেশগত গুরুত্বও কম নয়। আমাজনের গহীনে এমন জায়গাও রয়েছে যেখানে আজ পর্যন্ত মানুষের পা পড়েনি একটিবারের জন্যও। ফ্রান্সিস দে ওরেলানা নামের স্প্যানিশই পর্যটক প্রথম মানুষ যিনি আমাজন নদী ধরে পৌঁছে যান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই রেইন ফরেস্টে। যার আয়তন ৫৫ লাখ বর্গ কিলোমিটার। এই বনের বুক চিরে বয়ে গেছে আমাজন নদী। যে নদী প্রতি সেকেন্ডে ৪.২ মিলিয়ন ঘন ফুট পানি ফেলে সাগরে। গোটা পৃথিবীর ২০ শতাংশ অক্সিজেন উৎপাদন করে আমাজন। যে কারণে আমাজনকে বলা হয় পৃথিবীর ফুসফুস। ছোট পোকা-মাকড় আর রং-বেরঙের পাখিতে সমৃদ্ধ এ বনের প্রাণী ও উদ্ভিদ বৈচিত্র্য গবেষকদেরও বিস্মিত করে। প্রায় ৪০০-এর বেশি আদিবাসীর বসবাস এ বনে। যাদের বেশির ভাগেরই আধুনিক পৃথিবীর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। এখনো আমাজনের বহু গহিন স্থানে মানুষের পা পড়েনি। সোনার শহরের খোঁজে শত শত বছর ধরে এ বনেই ছুটে এসেছেন অভিযাত্রীরা। নানা রহস্য আর রোমাঞ্চ আমাজনের আসল সৌন্দর্য। মানুষ চাঁদে পা ফেলেছে কিন্তু আমাজনের গোপনীয়তা ভাঙতে পারেনি সবটুকু।

 

ভয়ঙ্কর কঙ্গো রেইন ফরেস্ট

পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট ‘কঙ্গো রেইন ফরেস্ট’।

এ বনাঞ্চল সেন্ট্রাল আফ্রিকার ক্যামেরুন, নিরক্ষীয় গিনি, গ্যাবন, কেন্দ্রীয় আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র এবং কঙ্গো প্রজাতন্ত্রজুড়ে বিস্তৃত। আফ্রিকার লাখ লাখ মানুষের জীবিকার জোগান দিচ্ছে এ কঙ্গো রেইন ফরেস্ট। বিশেষত গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের দুই তৃতীয়াংশ মানুষ এ রেইন ফরেস্টের ওপর নির্ভর করে তাদের খাবার, আশ্রয় এবং ওষুধের জন্য।

১.৫ মিলিয়ন বর্গমাইলজুড়ে অবস্থিত এ রেইন ফরেস্টটি পৃথিবীর সব রেইন ফরেস্টের সম্মিলিত আয়তনের ১৮ ভাগ। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী কঙ্গো নদী এ রেইন ফরেস্টের মধ্য দিয়েই প্রবাহিত হয়েছে।   তবে ধীরে ধীরে এ অরণ্যের  গরিলা ও বনোবোর মতো অনেক প্রাণীর সংখ্যা কমে যাচ্ছে। বৃক্ষ নিধনের হার এখানে অনেক কম হওয়া সত্ত্বেও কঙ্গো রেইন ফরেস্টের ইকোসিস্টেম অনেক দুর্বল। এর প্রধান কারণ হতে পারে বাণিজ্যিকভাবে কাঠ সংগ্রহ, কৃষিকাজের জন্য বন উজাড়, গাছ কেটে রাস্তা তৈরি ইত্যাদি। আতঙ্কের বিষয় এ রেইন ফরেস্টের ৫০ মিলিয়ন হেক্টর অঞ্চলকে কাঠ সংগ্রহের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। যার ফলে অনুমান করা হচ্ছে ২০৩০ সাল নাগাদ কঙ্গো রেইন ফরেস্টের ৩০ ভাগ বিলীন হয়ে যাবে যদি না বৃক্ষ নিধনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা হয় বা বাণিজ্যিক কাঠ সংগ্রহ কমানো হয়। জীববৈচিত্র্যে অনন্য এ রেইন ফরেস্ট। এখানে প্রায় ১০ হাজার প্রজাতির উদ্ভিদ ৪০০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৭০০ প্রজাতির মাছ, এক হাজার প্রজাতির পাখি। এখানে যেসব বণ্যপ্রাণী আছে তার মধ্যে পিগমি শিম্পাঞ্জী, বন্যহাতি, গরিলা, কঙ্গো ময়ূর, সাদা গ-ার, ওকাপি ও স্থল প্যাঙ্গোলিন অন্যতম। তবে এসব প্রজাতির মধ্যে অদ্বিতীয় প্রজাতি হচ্ছে ওকাপি। এটি দেখতে কিছুটা জেব্রার মতো। এ অরণ্যে আনুমানিক ১০ থেকে ২০ হাজার ওকাপি রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

পৃথিবীর আর কোথাও এই বিরল প্রাণী নেই। এই প্রাণীর আকার জিরাফের মতো হলেও এরা অনেক ছোট আকৃতির। এর গায়ের রং বাদামি। এর লেজের কাছে ও পেছনের পায়ে সাদা কালো ডোরাকাটা দাগ আছে। দেহের তুলনায় গলাটা এদের বেশ লম্বা, যদিও জিরাফের মতো অতটা লম্বা নয়। এর মাথার গড়নও অনেকটা জিরাফের মতো। শুধু তাই নয়, পুরুষ ওকাপির মাথার ওপরে জিরাফের তথাকথিত দুটো শিঙের মতো ১.৫ সে.মি উপবৃদ্ধি দেখা যায়। মাথায় দুটো বড়ো বড়ো কান, এ জন্য এর শ্রবণ শক্তি অত্যন্ত প্রখর। ওকাপি সাধারণত জোড় বেঁধে নতুবা একাকী বনের মধ্যে বিচরণ করে এবং গাছের মগডালের কচি কচি পাতা খেয়ে জীবনধারণ করে। ওকাপির বিষ্ঠা পরীক্ষা করে দেখা যায়, এরা বজ্রপাত এ পুড়ে যাওয়া গাছের কয়লাও ভক্ষণ করে থাকে। এ ছাড়াও এই অরণ্যের অনেক বড় একটা অংশজুড়ে বিচরণ করছে মাংসাশী আফ্রিকান চিতাবাঘ। নির্জনবাসী, শক্তিশালী ও ক্ষিপ্রগতির এ চিতাবাঘ টিকটিকি থেকে শুরু করে পাখি, কৃষ্ণসার, মহিষের বাছুর পর্যন্ত সব কিছু শিকার করে। চিতাবাঘের চেয়ে আকারে ছোট কিন্তু অনেক ভয়ানক আরেকটি মাংসাশী প্রাণী হলো আফ্রিকান সোনালি বিড়াল। এরা আফ্রিকার অন্যতম সংকটাপন্ন বানর প্রজাতি। আফ্রিকান হাতির দাঁতের মূল্য সাভানা অঞ্চলের হাতির দাঁতের তুলনায় অনেক বেশি। অতুলনীয় জীববৈচিত্র্য আর হাজার হাজার প্রজাতির আবাসস্থল কঙ্গো অরণ্যের সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি; বিশেষ করে কেন্দ্রীয় আফ্রিকার জনগণ ও প্রাণীকুল যারা খাদ্য ও আশ্রয়ের জন্য এ অরণ্যের ওপর নির্ভরশীল।

 

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান রেইন ফরেস্ট

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান রেইন ফরেস্ট হলো পৃথিবীর অন্যতম একটি প্রাকৃতিক অরণ্য। এখানে সারা বছর তাপমাত্রার খুব একটা তারতম্য হয় না। দুর্ভাগ্যবশত এ বনাঞ্চলগুলো অতীতে যে রকম ঘন ছিল বর্তমানে সে রূপ আর দেখা যায় না। গাছ নিধনের কবলে পরে এ বনভূমি হারিয়েছে তার অতীত ঐশ্বর্য যা সংরক্ষণ বিভাগের জন্য অবশ্যই চিন্তার বিষয়। বিভিন্ন প্রজাতির পক্ষীকুল, স্তন্যপায়ী প্রাণী, অ্যামফিবিয়ান এবং সরীসৃপদের বাসস্থান এ বনভূমি। পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো ইকো-সিস্টেমের অংশ হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ বনভূমি। এ রেইন ফরেস্টের জলবায়ু মোটামুটি স্থির থাকে এবং সারা বছরের গড় তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপগুলোর পূর্ব উপকূলে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়। তবে এ অঞ্চলগুলোতে শীতকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 

ভালদিবিয়ান রেইন ফরেস্ট

রেইন ফরেস্ট বা অতিবৃষ্টি অরণ্য হচ্ছে সেই সব অরণ্য যেখানে সারা বছর প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। বিশেষ করে গ্রীষ্মম-লীয় রেইন ফরেস্টগুলোতে বছরে গড়ে ২৫০ থেকে ৪৫০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। ‘পৃথিবীর রত্ন’ বা ‘পৃথিবীর বৃহত্তম ঔষধালয়’ বলা হয়ে থাকে এই গ্রীষ্মম-লীয় রেইন ফরেস্টগুলোকে। কর্কটক্রান্তি রেখা ও মকরক্রান্তি রেখার মাঝখানে নিরক্ষীয় অঞ্চলে মূলত বেশির ভাগ রেইন ফরেস্ট অবস্থিত। এ রেইন ফরেস্টগুলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, সাবসাহারান আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, কেন্দ্রীয় আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপে অবস্থিত। এমনই একটি পৃথিবীর বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট ‘ভালদিবিয়ান রেইন ফরেস্ট’। এটা দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত। চিলি এবং আর্জেন্টিনার বড় একটা অঞ্চলজুড়ে এর

বিস্তৃতি। এটা নিউট্রপিক্যাল ইকোজোনের অন্তর্ভুক্ত। এ গহীন অরণ্যের নামকরণ করা হয়েছে ভালদিবিয়া শহরের নামানুসারে। বাঁশ, ফ্রেন্স ও চিরহরিৎ গাছের প্রাধান্য দেখা যায় এ বনাঞ্জলজুড়ে। এ বণভূমির পশ্চিমে রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগর আর পূর্ব দিকে রয়েছে   আন্দাজ পর্বতমালা। জীববৈচিত্র্যে ভরপুর এ বনাঞ্চল।

 

জার্মানির ব্ল্যাক ফরেস্ট

বন সবুজ হলেও এ বনের নাম কালো বন বা ব্ল্যাক ফরেস্ট। এর অবস্থান জার্মানিতে। বনটিতে খারাপ কিছু আছে, সে জন্য এর নাম রাখা হয়েছে কালো বন বিষয়টা কিন্তু এমন নয় মোটেই। জার্মানির দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত পর্বতময় এ বনভূমির নাম ব্ল্যাক ফরেস্ট বা কালো বন রাখা হয়েছে এ বনের অপরূপ সৌন্দর্যের কারণে। এক অনাবিল পরিবেশের সমারোহ ঘটেছে এ বনে। এ অরণ্য মোট ১৫০ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে বেষ্টিত। এখানকার সর্বোচ্চ পর্বতের চূড়া ফেন্ডবাগরাউর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৪৯৩ মিটার। এ বনের গা ঘেঁষে থাকা বৃহৎ আকারের পর্বতগুলো মূলত বেলে পাথরের তৈরি। পর্বতগুলোর মধ্যে অন্যতম আরও কয়েকটি হচ্ছে হেরজোজেনহর্ন, বেলচিন, স্কাউইন্সল্যান্ড, ক্যানডেল, হোচব্লাউইন, হরনিসগ্রিন্ড।

এ বনাঞ্চলে রয়েছে অপরূপ সৌন্দর্যের কয়েকটি নদী। যেগুলোর মধ্যে অন্যতম দানিয়ুব, দ্য ইনজ, দ্য কিনজিগ, দ্য মুরগ, দ্য নেগোল্ড, রেনচ। অন্যান্য বনের মতো এখানেও মানুষ নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন করে একে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছিল। ১৯৯৯ সালে এখানে এক ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। যার ফলে ১০০ একর বনভূমি তছনছ হয়ে গিয়েছিল। এ ব্ল্যাক ফরেস্ট জার্মানির একটি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে আসেন। পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য বর্তমানে ব্ল্যাক ফরেস্টকে অপরূপ সুন্দর, আকর্ষণীয় ও শৈল্পিকভাবে সাজানো হয়েছে।

জাপানে আওকিগাহারা

গুমোটবাঁধা নিস্তব্ধতা যেন বনজুড়ে। ঘন গাছপালায় তা যেন আরও জেঁকে বসেছে। পৌঁছাতে পারছে না সূর্যের আলোও। আবছা আলোতে নেই কোনো জনমানব। গা ছমছমে এই পরিবেশ বিরাজ করছে জাপানের আওকিগাহারা বনে। এ বনকে বলা হয় আত্মহত্যার বন। কারণ এটি জাপানের একটি রহস্যময় বন। এ বনে যারা আসেন তাদের উদ্দেশ্য পুরোপুরিই ভিন্ন। পর্যটক বা ভ্রমণকারী নয় বরং আত্মহত্যাকারী হতেই এ বনের পথে পা বাড়ান অসংখ্য মানুষ। আর তাই এমন নামকরণ। আওকিগাহারা বন সম্পর্কে জাপানিদের মধ্যে অনেক গল্প প্রচলিত আছে। তারা বিশ্বাস করেন, এ বনের মধ্যে কেউ গেলে আর ফিরে আসে না। এ ধরনের কিছু ভয়ঙ্কর তথ্যই আওকিগাহারাকে করে তুলেছে রহস্যময়। এ বনে ঠিক কত মানুষ আত্মহত্যা করেছে এর কোনো সঠিত সংখ্যা নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। তবে কিছু সমীক্ষা দাবি করে যে, প্রতি বছর ১০০ জনের মতো লোক এখানে আত্মহত্যা করে। আওকিগহারায় বা সুইসাইড ফরেস্টে ভ্রমণের উপযোগী পরিবেশ নেই। বনের ভিতরের গভীরতা অনেক বেশি। সুবিশাল এ  অঞ্চলে তাই হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। একবার ঢুকলে বের হওয়ার রাস্তা পাওয়া খুব মুশকিল। অদ্ভুতরকমের মোচড়ানো ও বাঁকানো আকৃতির গাছগুলো যেন বনের রহস্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। গাছের শিকড়গুলো জালের মতো আঁকড়ে রেখেছে পুরো বনের মাটি। রয়েছে শত শত গর্ত ও অন্ধকার গুহা।

 

ইথিওপিয়ার ফুসফুস সেকা

দক্ষিণ-পশ্চিম ইথিওপিয়ার সেকা অরণ্য পৃথিবীর অন্যতম একটি অরণ্য। এ বনাঞ্চলকে বলা হয় ইথিওপিয়ার ফুসফুস। প্রায় ২৩০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এ অরণ্য। বহু বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির গাছপালা এবং পশুপাখির আশ্রয় এ ইথিওপিয়ার ফুসফুস। এখানে একটি অঞ্চলকে নির্দিষ্ট করে ‘কোর এরিয়া’ ঘোষণা করে  পুরোপুরি সংরক্ষিত করা হয়েছে। ইথিওপিয়ান সরকার এ বনাঞ্চল রক্ষায় যথেষ্ট তৎপর। প্রায় ৫০ হাজার মানুষের বাস এখানে। এ মধ্যে রয়েছে মেঞ্জা উপজাতির মানুষ; যারা জঙ্গলে বাস করে আর বাঁদরের মাংস খায়। কিন্তু মেঞ্জাদেরও বন কেটে চাষের জমি করার অধিকার নেই। তাই এরা গাছ পুড়িয়ে কাঠকয়লা তৈরি করে। এখানেও মেল্কা ত্রাণ সংস্থা একটি বিকল্প ব্যবস্থা করেছে। তারা মেঞ্জাদের ষাঁড় কিনে দেয়। ষাঁড় বড় হলে সেটা বেচে নতুন ষাঁড় কিনে এভাবেই জীবিকা নির্বাহ করে তারা। এ বনাঞ্চলের মানুষদের জঙ্গল ঘিরেই জীবিকা নির্বাহ করতে হয়। জঙ্গল না বাঁচলে তারাও বাঁচবে না, এ বিষয়টা এখানকার মানুষদের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে এক সময় চায়ের চাষ করা হতো। চা বাগান ছিল। এ জন্য অনেকটা জঙ্গল পুড়িয়ে কিংবা কেটে সাফ করা হতো। এখন আর এই চাষের অনুমতি নেই। কিন্তু কফি চাষের ব্যাপারে কিছুটা শিথিল ইথিওপিয়ান সরকার। প্রায় ১০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে কফি প্ল্যান্টেশন। যার ফলে বনের মাঝখানে একটা আস্ত শহর গজিয়ে উঠেছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি
চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ
বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান
জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন
রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন
টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের
‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার
বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত
উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত
উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক
বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২
জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম