শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০১৯

বিশ্বের প্রধান যত বন

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের প্রধান যত বন

রহস্যঘেরা আমাজন বন

লাখ লাখ মাইলজুড়ে বিস্তৃত আমাজন বনকে বলা হয় পৃথিবীর ফুসফুস। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই রেইন ফরেস্ট নিয়ে যতই দিন যাচ্ছে, না জানার বিষয়গুলো যেন ততই বেরিয়ে আসছে। এই বনের উদ্ভিদ ও প্রাণীবৈচিত্র্য পৃথিবীর দ্বিতীয় কোথাও নেই। তা বিশেষজ্ঞরা স্বীকার করে নিয়েছেন। আমাজন এতই বিশাল যে এর বুকের ভিতরের বহু জায়গা দেখা হয়নি আজো। শুধু ভূখ-ের কথা চিন্তা করেই এটা বলা যায়, নদীপথের দিকে তাকালে সে পরিমাণ এতই কম হবে যেন মনে হবে আমাজনের প্রায় কিছুই আমরা জানি না। প্রতি বছর বহু পর্যটক সেখানে যান। তবে আমাজনের রহস্য বের করে নিতে যেসব প্রাণীবিজ্ঞানী, উদ্ভিদ-বিজ্ঞানী সেখানে যান তারা একেবারেই নতুন নতুন সব প্রজাতির সন্ধান নিয়ে আসেন। এমন সব জায়গায় অ্যাডভেঞ্জার করা হয় যেখানে এর আগে কেউ কোনো দিন যায়নি। এ জন্যই আমাজনকে বলা যায় চেনা এবং জানার মধ্যে অচেনা ও অজানার সম্ভার। দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদীবিধৌত অঞ্চলে অবস্থিত বিশাল বনভূমি এ আমাজন ছেয়ে আছে ৭০ লাখ বর্গকিলোমিটার। ৫৫ লাখ বর্গকিলোমিটার এলাকাটি মূলত আর্দ্র জলবায়ু বেষ্টিত। আমাজন অরণ্যের ৬০ ভাগ  রয়েছে ব্রাজিলে ১৩ ভাগ  রয়েছে পেরুতে এবং বাকি অংশ  রয়েছে কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, ইকুয়েডর, বলিবিয়া, গায়ানা সুরিনাম এবং ফরাসি গায়ানায়। পৃথিবীজুড়ে যে রেইন ফরেস্ট তার অর্ধেকটাই এই অরণ্য নিজেই। নানারকম প্রজাতির বাসস্থান হিসেবে সমাদৃত এ আমাজন। বিশাল আমাজন বনের  ভিতরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা জলাশয়সহ বনের ভিতর দিয়ে যাওয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী আমাজনে কমপক্ষে ৩ হাজার প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণী বাস করে। আমাজন বন অজগর জাতীয় বিশাল সাপ অ্যানাকোন্ডাসহ শ্লথ, জাগুয়ার প্রভৃতির জন্য বিখ্যাত। সম্প্রতি বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যে নির্বাচনে প্রথম স্থান পাওয়া আমাজন বন প্রতিদিন বিপুল পরিমাণে কার্বনডাই অক্সাইডকে অক্সিজনে রূপান্তর করে বলে এর পরিবেশগত গুরুত্বও কম নয়। আমাজনের গহীনে এমন জায়গাও রয়েছে যেখানে আজ পর্যন্ত মানুষের পা পড়েনি একটিবারের জন্যও। ফ্রান্সিস দে ওরেলানা নামের স্প্যানিশই পর্যটক প্রথম মানুষ যিনি আমাজন নদী ধরে পৌঁছে যান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই রেইন ফরেস্টে। যার আয়তন ৫৫ লাখ বর্গ কিলোমিটার। এই বনের বুক চিরে বয়ে গেছে আমাজন নদী। যে নদী প্রতি সেকেন্ডে ৪.২ মিলিয়ন ঘন ফুট পানি ফেলে সাগরে। গোটা পৃথিবীর ২০ শতাংশ অক্সিজেন উৎপাদন করে আমাজন। যে কারণে আমাজনকে বলা হয় পৃথিবীর ফুসফুস। ছোট পোকা-মাকড় আর রং-বেরঙের পাখিতে সমৃদ্ধ এ বনের প্রাণী ও উদ্ভিদ বৈচিত্র্য গবেষকদেরও বিস্মিত করে। প্রায় ৪০০-এর বেশি আদিবাসীর বসবাস এ বনে। যাদের বেশির ভাগেরই আধুনিক পৃথিবীর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। এখনো আমাজনের বহু গহিন স্থানে মানুষের পা পড়েনি। সোনার শহরের খোঁজে শত শত বছর ধরে এ বনেই ছুটে এসেছেন অভিযাত্রীরা। নানা রহস্য আর রোমাঞ্চ আমাজনের আসল সৌন্দর্য। মানুষ চাঁদে পা ফেলেছে কিন্তু আমাজনের গোপনীয়তা ভাঙতে পারেনি সবটুকু।

 

ভয়ঙ্কর কঙ্গো রেইন ফরেস্ট

পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট ‘কঙ্গো রেইন ফরেস্ট’।

এ বনাঞ্চল সেন্ট্রাল আফ্রিকার ক্যামেরুন, নিরক্ষীয় গিনি, গ্যাবন, কেন্দ্রীয় আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র এবং কঙ্গো প্রজাতন্ত্রজুড়ে বিস্তৃত। আফ্রিকার লাখ লাখ মানুষের জীবিকার জোগান দিচ্ছে এ কঙ্গো রেইন ফরেস্ট। বিশেষত গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের দুই তৃতীয়াংশ মানুষ এ রেইন ফরেস্টের ওপর নির্ভর করে তাদের খাবার, আশ্রয় এবং ওষুধের জন্য।

১.৫ মিলিয়ন বর্গমাইলজুড়ে অবস্থিত এ রেইন ফরেস্টটি পৃথিবীর সব রেইন ফরেস্টের সম্মিলিত আয়তনের ১৮ ভাগ। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী কঙ্গো নদী এ রেইন ফরেস্টের মধ্য দিয়েই প্রবাহিত হয়েছে।   তবে ধীরে ধীরে এ অরণ্যের  গরিলা ও বনোবোর মতো অনেক প্রাণীর সংখ্যা কমে যাচ্ছে। বৃক্ষ নিধনের হার এখানে অনেক কম হওয়া সত্ত্বেও কঙ্গো রেইন ফরেস্টের ইকোসিস্টেম অনেক দুর্বল। এর প্রধান কারণ হতে পারে বাণিজ্যিকভাবে কাঠ সংগ্রহ, কৃষিকাজের জন্য বন উজাড়, গাছ কেটে রাস্তা তৈরি ইত্যাদি। আতঙ্কের বিষয় এ রেইন ফরেস্টের ৫০ মিলিয়ন হেক্টর অঞ্চলকে কাঠ সংগ্রহের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। যার ফলে অনুমান করা হচ্ছে ২০৩০ সাল নাগাদ কঙ্গো রেইন ফরেস্টের ৩০ ভাগ বিলীন হয়ে যাবে যদি না বৃক্ষ নিধনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা হয় বা বাণিজ্যিক কাঠ সংগ্রহ কমানো হয়। জীববৈচিত্র্যে অনন্য এ রেইন ফরেস্ট। এখানে প্রায় ১০ হাজার প্রজাতির উদ্ভিদ ৪০০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৭০০ প্রজাতির মাছ, এক হাজার প্রজাতির পাখি। এখানে যেসব বণ্যপ্রাণী আছে তার মধ্যে পিগমি শিম্পাঞ্জী, বন্যহাতি, গরিলা, কঙ্গো ময়ূর, সাদা গ-ার, ওকাপি ও স্থল প্যাঙ্গোলিন অন্যতম। তবে এসব প্রজাতির মধ্যে অদ্বিতীয় প্রজাতি হচ্ছে ওকাপি। এটি দেখতে কিছুটা জেব্রার মতো। এ অরণ্যে আনুমানিক ১০ থেকে ২০ হাজার ওকাপি রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

পৃথিবীর আর কোথাও এই বিরল প্রাণী নেই। এই প্রাণীর আকার জিরাফের মতো হলেও এরা অনেক ছোট আকৃতির। এর গায়ের রং বাদামি। এর লেজের কাছে ও পেছনের পায়ে সাদা কালো ডোরাকাটা দাগ আছে। দেহের তুলনায় গলাটা এদের বেশ লম্বা, যদিও জিরাফের মতো অতটা লম্বা নয়। এর মাথার গড়নও অনেকটা জিরাফের মতো। শুধু তাই নয়, পুরুষ ওকাপির মাথার ওপরে জিরাফের তথাকথিত দুটো শিঙের মতো ১.৫ সে.মি উপবৃদ্ধি দেখা যায়। মাথায় দুটো বড়ো বড়ো কান, এ জন্য এর শ্রবণ শক্তি অত্যন্ত প্রখর। ওকাপি সাধারণত জোড় বেঁধে নতুবা একাকী বনের মধ্যে বিচরণ করে এবং গাছের মগডালের কচি কচি পাতা খেয়ে জীবনধারণ করে। ওকাপির বিষ্ঠা পরীক্ষা করে দেখা যায়, এরা বজ্রপাত এ পুড়ে যাওয়া গাছের কয়লাও ভক্ষণ করে থাকে। এ ছাড়াও এই অরণ্যের অনেক বড় একটা অংশজুড়ে বিচরণ করছে মাংসাশী আফ্রিকান চিতাবাঘ। নির্জনবাসী, শক্তিশালী ও ক্ষিপ্রগতির এ চিতাবাঘ টিকটিকি থেকে শুরু করে পাখি, কৃষ্ণসার, মহিষের বাছুর পর্যন্ত সব কিছু শিকার করে। চিতাবাঘের চেয়ে আকারে ছোট কিন্তু অনেক ভয়ানক আরেকটি মাংসাশী প্রাণী হলো আফ্রিকান সোনালি বিড়াল। এরা আফ্রিকার অন্যতম সংকটাপন্ন বানর প্রজাতি। আফ্রিকান হাতির দাঁতের মূল্য সাভানা অঞ্চলের হাতির দাঁতের তুলনায় অনেক বেশি। অতুলনীয় জীববৈচিত্র্য আর হাজার হাজার প্রজাতির আবাসস্থল কঙ্গো অরণ্যের সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি; বিশেষ করে কেন্দ্রীয় আফ্রিকার জনগণ ও প্রাণীকুল যারা খাদ্য ও আশ্রয়ের জন্য এ অরণ্যের ওপর নির্ভরশীল।

 

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান রেইন ফরেস্ট

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান রেইন ফরেস্ট হলো পৃথিবীর অন্যতম একটি প্রাকৃতিক অরণ্য। এখানে সারা বছর তাপমাত্রার খুব একটা তারতম্য হয় না। দুর্ভাগ্যবশত এ বনাঞ্চলগুলো অতীতে যে রকম ঘন ছিল বর্তমানে সে রূপ আর দেখা যায় না। গাছ নিধনের কবলে পরে এ বনভূমি হারিয়েছে তার অতীত ঐশ্বর্য যা সংরক্ষণ বিভাগের জন্য অবশ্যই চিন্তার বিষয়। বিভিন্ন প্রজাতির পক্ষীকুল, স্তন্যপায়ী প্রাণী, অ্যামফিবিয়ান এবং সরীসৃপদের বাসস্থান এ বনভূমি। পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো ইকো-সিস্টেমের অংশ হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ বনভূমি। এ রেইন ফরেস্টের জলবায়ু মোটামুটি স্থির থাকে এবং সারা বছরের গড় তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপগুলোর পূর্ব উপকূলে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়। তবে এ অঞ্চলগুলোতে শীতকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 

ভালদিবিয়ান রেইন ফরেস্ট

রেইন ফরেস্ট বা অতিবৃষ্টি অরণ্য হচ্ছে সেই সব অরণ্য যেখানে সারা বছর প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। বিশেষ করে গ্রীষ্মম-লীয় রেইন ফরেস্টগুলোতে বছরে গড়ে ২৫০ থেকে ৪৫০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। ‘পৃথিবীর রত্ন’ বা ‘পৃথিবীর বৃহত্তম ঔষধালয়’ বলা হয়ে থাকে এই গ্রীষ্মম-লীয় রেইন ফরেস্টগুলোকে। কর্কটক্রান্তি রেখা ও মকরক্রান্তি রেখার মাঝখানে নিরক্ষীয় অঞ্চলে মূলত বেশির ভাগ রেইন ফরেস্ট অবস্থিত। এ রেইন ফরেস্টগুলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, সাবসাহারান আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, কেন্দ্রীয় আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপে অবস্থিত। এমনই একটি পৃথিবীর বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট ‘ভালদিবিয়ান রেইন ফরেস্ট’। এটা দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত। চিলি এবং আর্জেন্টিনার বড় একটা অঞ্চলজুড়ে এর

বিস্তৃতি। এটা নিউট্রপিক্যাল ইকোজোনের অন্তর্ভুক্ত। এ গহীন অরণ্যের নামকরণ করা হয়েছে ভালদিবিয়া শহরের নামানুসারে। বাঁশ, ফ্রেন্স ও চিরহরিৎ গাছের প্রাধান্য দেখা যায় এ বনাঞ্জলজুড়ে। এ বণভূমির পশ্চিমে রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগর আর পূর্ব দিকে রয়েছে   আন্দাজ পর্বতমালা। জীববৈচিত্র্যে ভরপুর এ বনাঞ্চল।

 

জার্মানির ব্ল্যাক ফরেস্ট

বন সবুজ হলেও এ বনের নাম কালো বন বা ব্ল্যাক ফরেস্ট। এর অবস্থান জার্মানিতে। বনটিতে খারাপ কিছু আছে, সে জন্য এর নাম রাখা হয়েছে কালো বন বিষয়টা কিন্তু এমন নয় মোটেই। জার্মানির দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত পর্বতময় এ বনভূমির নাম ব্ল্যাক ফরেস্ট বা কালো বন রাখা হয়েছে এ বনের অপরূপ সৌন্দর্যের কারণে। এক অনাবিল পরিবেশের সমারোহ ঘটেছে এ বনে। এ অরণ্য মোট ১৫০ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে বেষ্টিত। এখানকার সর্বোচ্চ পর্বতের চূড়া ফেন্ডবাগরাউর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৪৯৩ মিটার। এ বনের গা ঘেঁষে থাকা বৃহৎ আকারের পর্বতগুলো মূলত বেলে পাথরের তৈরি। পর্বতগুলোর মধ্যে অন্যতম আরও কয়েকটি হচ্ছে হেরজোজেনহর্ন, বেলচিন, স্কাউইন্সল্যান্ড, ক্যানডেল, হোচব্লাউইন, হরনিসগ্রিন্ড।

এ বনাঞ্চলে রয়েছে অপরূপ সৌন্দর্যের কয়েকটি নদী। যেগুলোর মধ্যে অন্যতম দানিয়ুব, দ্য ইনজ, দ্য কিনজিগ, দ্য মুরগ, দ্য নেগোল্ড, রেনচ। অন্যান্য বনের মতো এখানেও মানুষ নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন করে একে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছিল। ১৯৯৯ সালে এখানে এক ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। যার ফলে ১০০ একর বনভূমি তছনছ হয়ে গিয়েছিল। এ ব্ল্যাক ফরেস্ট জার্মানির একটি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে আসেন। পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য বর্তমানে ব্ল্যাক ফরেস্টকে অপরূপ সুন্দর, আকর্ষণীয় ও শৈল্পিকভাবে সাজানো হয়েছে।

জাপানে আওকিগাহারা

গুমোটবাঁধা নিস্তব্ধতা যেন বনজুড়ে। ঘন গাছপালায় তা যেন আরও জেঁকে বসেছে। পৌঁছাতে পারছে না সূর্যের আলোও। আবছা আলোতে নেই কোনো জনমানব। গা ছমছমে এই পরিবেশ বিরাজ করছে জাপানের আওকিগাহারা বনে। এ বনকে বলা হয় আত্মহত্যার বন। কারণ এটি জাপানের একটি রহস্যময় বন। এ বনে যারা আসেন তাদের উদ্দেশ্য পুরোপুরিই ভিন্ন। পর্যটক বা ভ্রমণকারী নয় বরং আত্মহত্যাকারী হতেই এ বনের পথে পা বাড়ান অসংখ্য মানুষ। আর তাই এমন নামকরণ। আওকিগাহারা বন সম্পর্কে জাপানিদের মধ্যে অনেক গল্প প্রচলিত আছে। তারা বিশ্বাস করেন, এ বনের মধ্যে কেউ গেলে আর ফিরে আসে না। এ ধরনের কিছু ভয়ঙ্কর তথ্যই আওকিগাহারাকে করে তুলেছে রহস্যময়। এ বনে ঠিক কত মানুষ আত্মহত্যা করেছে এর কোনো সঠিত সংখ্যা নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। তবে কিছু সমীক্ষা দাবি করে যে, প্রতি বছর ১০০ জনের মতো লোক এখানে আত্মহত্যা করে। আওকিগহারায় বা সুইসাইড ফরেস্টে ভ্রমণের উপযোগী পরিবেশ নেই। বনের ভিতরের গভীরতা অনেক বেশি। সুবিশাল এ  অঞ্চলে তাই হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। একবার ঢুকলে বের হওয়ার রাস্তা পাওয়া খুব মুশকিল। অদ্ভুতরকমের মোচড়ানো ও বাঁকানো আকৃতির গাছগুলো যেন বনের রহস্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। গাছের শিকড়গুলো জালের মতো আঁকড়ে রেখেছে পুরো বনের মাটি। রয়েছে শত শত গর্ত ও অন্ধকার গুহা।

 

ইথিওপিয়ার ফুসফুস সেকা

দক্ষিণ-পশ্চিম ইথিওপিয়ার সেকা অরণ্য পৃথিবীর অন্যতম একটি অরণ্য। এ বনাঞ্চলকে বলা হয় ইথিওপিয়ার ফুসফুস। প্রায় ২৩০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এ অরণ্য। বহু বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির গাছপালা এবং পশুপাখির আশ্রয় এ ইথিওপিয়ার ফুসফুস। এখানে একটি অঞ্চলকে নির্দিষ্ট করে ‘কোর এরিয়া’ ঘোষণা করে  পুরোপুরি সংরক্ষিত করা হয়েছে। ইথিওপিয়ান সরকার এ বনাঞ্চল রক্ষায় যথেষ্ট তৎপর। প্রায় ৫০ হাজার মানুষের বাস এখানে। এ মধ্যে রয়েছে মেঞ্জা উপজাতির মানুষ; যারা জঙ্গলে বাস করে আর বাঁদরের মাংস খায়। কিন্তু মেঞ্জাদেরও বন কেটে চাষের জমি করার অধিকার নেই। তাই এরা গাছ পুড়িয়ে কাঠকয়লা তৈরি করে। এখানেও মেল্কা ত্রাণ সংস্থা একটি বিকল্প ব্যবস্থা করেছে। তারা মেঞ্জাদের ষাঁড় কিনে দেয়। ষাঁড় বড় হলে সেটা বেচে নতুন ষাঁড় কিনে এভাবেই জীবিকা নির্বাহ করে তারা। এ বনাঞ্চলের মানুষদের জঙ্গল ঘিরেই জীবিকা নির্বাহ করতে হয়। জঙ্গল না বাঁচলে তারাও বাঁচবে না, এ বিষয়টা এখানকার মানুষদের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে এক সময় চায়ের চাষ করা হতো। চা বাগান ছিল। এ জন্য অনেকটা জঙ্গল পুড়িয়ে কিংবা কেটে সাফ করা হতো। এখন আর এই চাষের অনুমতি নেই। কিন্তু কফি চাষের ব্যাপারে কিছুটা শিথিল ইথিওপিয়ান সরকার। প্রায় ১০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে কফি প্ল্যান্টেশন। যার ফলে বনের মাঝখানে একটা আস্ত শহর গজিয়ে উঠেছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা