শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৯

বিশ্বের বিশাল যত বিমান

গত ১৩ এপ্রিল ক্যালিফোর্নিয়ায় পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডানাবিশিষ্ট এয়ারক্রাফট ‘স্ট্রাটোলঞ্চ’-এর। এটা ছাড়াও আকৃতিতে বিশ্বে আরও কিছু বিশাল বিমান আছে। বিশ্বের বিশাল কিছু বিমান নিয়ে আজকের রকমারি...
সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের বিশাল যত বিমান

পৃথিবীর সবচেয়ে  বড় বিমান স্ট্রাটোলঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার মোহাভে স্পেস অ্যান্ড এয়ারপোর্ট থেকে আকাশে উড়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান স্ট্রাটোলঞ্চ। বিমানটি তুলনামূলক কম কার্বন নিঃসরণ করবে, একবার জ্বালানি নিয়েই কয়েক দিন উড়তে পারবে এবং বিমানবন্দর ছাড়াই যেখানেই প্রয়োজন সেখানেই হেলিকপ্টারের মতো অবতরণ করতে পারবে। কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে স্থাপন করতে সহায়ক হবে স্ট্রাটোলঞ্চ। এখন রকেটে করে কোনো উপগ্রহ পেটে করে মহাকাশে নিয়ে যায় রকেট। ৩৫ হাজার ফুট উঁচুতে তাদের স্থাপন করে। ধারণা করা হচ্ছে স্ট্রাটোলঞ্চের সাহায্যে উপগ্রহ মহাকাশে স্থাপন করা সহজ হবে। আর খরচও কম পড়বে। ছোট ছোট উপগ্রহগুলোকে কম উচ্চতায় স্থাপন করতে সহায়ক হবে স্ট্রাটোলঞ্চ। যোগাযোগের উপগ্রহ স্থাপন করার ফলে ইন্টারনেট ব্যবস্থায় উন্নতি আসবে। দানুবে এ বিমানের রয়েছে অবিশ্বাস্য ক্ষমতা। দুটি বড় বিমান পাশাপাশি রাখা হলে যেমন আকার হয় সেরকমই আয়তন এ বিমানের। এটিতে রয়েছে বোয়িং ৭৪৭-এর ৬টি ইঞ্জিন এবং ২৮টি চাকা। বিমানটির দুই ডানার মোট দৈর্ঘ্য ১১৭ মিটার। তবে বিমানটির সবচেয় বড় বিশেষত্ব হলো, এটি একই সঙ্গে তিনটি রকেট বহন করতে পারে। ওইসব রকেট উৎক্ষেপণও করতে পারে। ঘণ্টায় ৩০৪ কিলোমিটার গতিতে আড়াই ঘণ্টা আকাশে উড়েছিল বিমানটি। স্ট্রাটোলঞ্চয়ের নির্মাতা সংস্থা স্কেলড কমপোসিট। এ এয়ারক্রাফটটি আকাশে উড়ে ৭১ বছর আগের এক রেকর্ড (স্পরুস গুজ বিমানের রেকর্ড) ভেঙে দিয়েছে। হিউজেস এইচ-৪ হারকিউলিস যা স্পরুস গুজ নামে পরিচিত। বিমানটির দুই ডানার বিস্তৃতি ছিল ৯৭.৫৪ মিটার বা প্রায় ৩২০ ফুট। এর ওজন ছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৯ কেজি। ১৯৪৭ সালে বিশাল এ বিমানটি একবারই উড়েছিল। আর তা মাত্র ২৬ সেকেন্ডের জন্য (প্রায় দেড় কিলোমিটার পথ)। তবে এর মাধ্যমেই ‘স্পরুস গুজ’ বিশ্বের সবচেয়ে বিশাল ডানাওয়ালা বিমানের খেতাব পেয়ে গিয়েছিল।

 

এটি যেন উড়ন্ত প্রাসাদ

বিশ্বের খ্যাতনামা বিমান নির্মাতা কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্যতম সেরা বোয়িং ৪০ কোটি ডলার মূল্যের ৭৭৭এক্স নামে সদ্য নির্মিত একটি নতুন প্রাইভেট বিমান। একে বলা হচ্ছে উড়ন্ত প্রাসাদ বা ফ্লাইং ম্যানশন। প্রাইভেট বিমানগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে দীর্ঘ আকৃতির। যাতে করে বিশ্বের অর্ধেকটা ঘুরে আসা যেতে পারে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে মিডল ইস্ট বিজনেস এভিয়েশন অ্যাসোসিয়েশন শো’তে বোয়িং বিজনেস জেটস বিবিজে ৭৭৭এক্স প্রথম প্রদর্শন করে। ধারণা করা হচ্ছে এ বিমানটি হবে বিমানের প্রাইভেট-জেট সংস্করণ। বোয়িং বিজনেস জেটস-এর প্রধান গ্রেগ ল্যাক্সটন এক বিবৃতিতে জানান, আমাদের অত্যন্ত বিশিষ্ট কাস্টমাররা সর্বোত্তম পরিসর ও আরামের মধ্যে ভ্রমণ করতে চান। ভিআইপি ভ্রমণের দীর্ঘ যাত্রাপথ পুনঃসজ্জিতকরণের মধ্য দিয়ে নতুন বিবিজে ৭৭৭এক্স তাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে। যা আগে কেউ করেনি। এ উড়ন্ত প্রাসাদের ডানার বিস্তৃতি ২৩৬ ফুট। এর কেবিনটি ৭.৯ ফুট উঁচু এবং প্রায় ২০ ফুট প্রশস্ত। ৭৭৭-৯ হচ্ছে ৭৭৭-৮ এর চেয়ে ৩৩ ফুট দীর্ঘ। এর অভ্যন্তরীণ জায়গার পরিসর হচ্ছে তিন হাজার ২৫৬ বর্গফুট।

 

এয়ারবাস এ৩৮০-৮০০

যাত্রী সংখ্যা ধারণের দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী বিমান এয়ারবাস এ৩৮০-৮০০। এর দৈর্ঘ্য ৭২.৭২ মিটার। মোট ৮৫০ জন যাত্রী ধারণক্ষমতা আছে এ বিমানের। ২০০৫ সালে প্রথম এ বিমান আকাশে ওড়ে। নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস এ ধরনের বিমান তৈরি করে। বর্তমানে দুবাইয়ের এমিরেটস এয়ারলাইন্স এ ধরনের বেশিরভাগ বিমান ব্যবহার করছে। এয়ারবাস এ৩৮০ দ্বিতল, সুপ্রশস্থ, চার ইঞ্জিনবিশিষ্ট। বৃহৎ যাত্রীবাহী জেট বিমানটির নির্মাতা ইউরোপীয় ইএডিএস অঙ্গ প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। এটি বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী বিমান এবং বিশালাকায় এ বিমানের স্থান সংকুলানের জন্য বহু বিমানবন্দরকে তাদের সুবিধাদি সম্প্রসারণ করতে হয়েছে। বৃহদাকার বিমানের বাজারে বোয়িংয়ের একাধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করতেই এ বিমানের নকশা করা হয়েছে। এ ৩৮০ প্রথমবারের মতো আকাশে ওড়ে ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল এবং সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে ২০০৭ সালে প্রথম বাণিজ্যিক  কার্যক্রম শুরু করে।

 

এয়ার‌্যান্ডার ১০

বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ বিমানগুলোর একটি এয়ার‌্যান্ডার-১০। ৯২ মিটার লম্বা এ বিমান একাধারে বিমান, এয়ারশিপ ও হেলিকপ্টারের কাজ করবে। ব্রিটিশ কোম্পানি হাইব্রিড এয়ার ভেহিকেলস এ বিমানটির নকশা করেছে। এটি টানা তিন সপ্তাহ আকাশে থাকতে পারবে। এর জ্বালানি হিলিয়াম। ঘণ্টায় ৯২ মাইল গতিবেগে এয়ারল্যান্ডার-১০ আকাশে উড়তে পারে যা এক কথায় অবিশ্বাস্য। বেডফোর্ডশায়ারে ২৬ মিটার উচ্চতার এবং ৪৪ মিটার প্রস্থের প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কার এয়ারক্রাফট হ্যাঙ্গার থেকে পরীক্ষামূলকভাবে ওড়ানো হবে। এ বিমানটি বাতাসের চেয়ে সামান্য ভারি হওয়ায় পানি ও বরফসহ যে কোনো স্থানে অবতরণ করতে পারবে। ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের জন্য সার্ভেইল্যান্স এয়ারক্রাফট হিসেবে প্রথম এটার কাজ শুরু হয়। পরে এটার উৎপাদনকারীরা এর প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা বাদ দিয়ে দেন। যদিও নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের দাবি, উড়োজাহাজটি সার্ভেইল্যান্স, যোগাযোগ, ত্রাণ ও যাত্রী বহনের কাজে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া বিমানটি কোনো শব্দ করে না ও বায়ুদূষণ করে না।

 

বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার হলো বোয়িং কমার্শিয়াল এয়ারপ্লেন কোম্পানির তৈরি দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট বিশালাকার সুপরিসর বিমান। বিমানটি প্রকরণ ভেদে সর্বোচ্চ তিনটি শ্রেণিতে ২৪২ থেকে ৩৩৫ জন পর্যন্ত যাত্রী পরিবহনে সক্ষম। ড্রিমলাইনার বিমানটি সবচেয়ে জ্বালানি সাশ্রয়ী হিসেবে পরিচিত। হালকা যৌগিক পদার্থ দিয়ে তৈরি হওয়ায় বোয়িং ৭৮৭ কে ৭৬৭-এর চেয়ে প্রায় ২০ ভাগ জ্বালানি সাশ্রয়ী করে ডিজাইন করা হয়েছে। এ ছাড়া আধুনিক কিছু বৈশিষ্ট্য যেমন ইলেকট্রিক্যাল ফ্লাইট সিস্টেম, চার প্যানেল বিশিষ্ট উইন্ডশিল্ড, শব্দ নিরোধী শেভরন ইত্যাদি বিমানটিকে অনন্য করে তুলেছে। এটি ২০১১ সালের মার্চের দিকে ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনেস্ট্রেশন ও ইউরোপিয়ান এভিয়েশন সেফটি এজেন্সির অনুমোদন পায় এবং একই বছরের সেপ্টেম্বরে প্রথম চালানটি হস্তান্তর করা হয়।

 

হেলিকপ্টার মিলএমআই

মিল এমমাই-২৪ হাইন্ড হচ্ছে রাশিয়ান একটি শক্তিশালী বিশালাকার হেলিকপ্টার। এটি ১৯৭৫ সালে সার্ভিসে আসে। রাশিয়া প্রায় ২৫০০ মি-২৪ হাইন্ড তৈরি করেছে। ১৯৭৫ সালের পর প্রায় সব যুদ্ধে মি-২৪ অংশগ্রহণ করেছে। যেমন- ওগাদান যুদ্ধ, লিবিয়া যুদ্ধ, ইরাক-ইরান যুদ্ধ, আফগানিস্তান, নাইজেরিয়ান গৃহযুদ্ধ, শ্রীলঙ্কান গৃহযুদ্ধ, গাল্ফ যুদ্ধ ও বর্তমানে সিরিয়ায় এটি সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত হচ্ছে। অনেক হেভি আর্মামেন্ট থাকায় একে ‘উড়ন্ত ট্যাংক’ বলা হয়ে থাকে। আবার অনেকে একে ‘কুমির’ নামেও ডাকে। এতে রয়েছে অনেক ধরনের অস্ত্র। যেমন- ১৪৭০ রাউন্ড ১২.৭ মিমি গ্যাটলিং গান, টুইন ব্যারেল ৩০কে অটোক্যানন যা দিয়ে খুব শক্তিশালি বুলেট ছোড়া যায় তা ছাড়াও আছে মিসাইল, অ্যান্টি-ট্যাংক মিসাইল, এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল ও বিভিন্ন ধরনের বোমা (সর্বোচ্চ ৫০০ কেজি)। এটি খুব নিচ দিয়ে চলতে পারে ও শত্রুপক্ষের জন্য খুব ভয়ানক হয়ে উঠতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম