শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

স্থাপত্যের আইনস্টাইন এফ আর খান

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্থাপত্যের আইনস্টাইন এফ আর খান

এক নজরে এফ আর খান

জীবনকাল : ৩ এপ্রিল, ১৯২৯ - ২৭ মার্চ, ১৯৮২

পরিচিত : স্থাপত্যের আইনস্টাইন, গগনচুম্বী ইমারত রেনেসাঁর স্রষ্টা

সম্মাননা : ম্যান অব দ্য ইয়ার, ইঞ্জিনিয়ারিং নিউজ রেকর্ড ১৯৭২। তার সম্মানার্থে লিহাই

ইউনিভার্সিটিতে এফ আর খান চেয়ার তৈরি করা হয়েছে;  উইলিস টাওয়ারের পাদদেশে জ্যাকসন সড়কের পশ্চিম ও ফ্রাঙ্কলিন সড়কের দক্ষিণ পাশের সংযোগস্থলকে ১৯৯৮ সালে এফ আর খান ওয়ে হিসেবে নামকরণ করা হয়।

সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি : নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, লিহাই ইউনিভার্সিটি এবং সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছেন।

উল্লেখযোগ্য পুরস্কার : আগা খান অ্যাওয়ার্ড ফর আর্কিটেকচার, স্বাধীনতা পদক।

স্থাপত্যের আইনস্টাইন বলেই সারা বিশ্ব চেনে তাকে। স্থাপত্যবিদ ফজলুর রহমান খান সংক্ষেপে এফ আর খান। বিশ্বসেরা স্থাপত্যবিদদের কাতারে এই বাংলাদেশির অনন্য সৃষ্টিশীলতা রয়েছে আপন বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর হয়ে। তার জন্ম বাংলাদেশে শিবচরে। ফজলুর রহমান খান ১৯২৯ সালের ৩ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ খান বাহাদুর রহমান খান আর মাতার নাম ছিল বেগম খাদিজা খানম। এফ আর খান পেশাজীবনে পাড়ি দেন আমেরিকায়। ১৯৫২ সালে পাড়ি জমিয়েছিলেন ২৩ বছরের এই তরুণ। আমেরিকায় তার নকশায় নির্মিত হয় সিয়ারস টাওয়ার যেটি তার জীবদ্দশায় বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন ছিল। ১১০তলা, এক হাজার ৪৫৪ ফুট উঁচু ওই ভবনই তাকে এনে দেয় বিশ্বখ্যাতি। তাকে বলা হয় স্থাপত্যশিল্পের আইনস্টাইন। স্থাপত্যশৈলীর নতুন যুগের সূচনা হয় তার হাতেই। আকাশছোঁয়া ভবন নির্মাণের অভিনব সাফল্যের দেখা মেলে তার নকশাতেই। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা আধুনিক বিশ্বের দালানগুলোর স্বপ্নের গোড়াপত্তন করেন তিনি। তার হাত ধরেই স্থাপত্যশিল্পের মানচিত্রে এসেছিল সম্পূর্ণ নতুন এক অবয়ব। এই তরুণের হাতেই স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পুরনো কাঠামো পুরোপুরি বদলে যায়। বাংলাদেশকে বিশ্ব মানচিত্রে তুলে ধরতে তার অবদান ভূয়সী প্রশংসিত হয় আজো। আরমানিটোলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন এফ আর খান। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান কলকাতার শিবপুরে। ভর্তি হন শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। কিন্তু সেখানে স্নাতক পর্যায়ের পুরো পাঠ সম্পন্ন করতে পারেননি তিনি। পঞ্চাশের দাঙ্গা দানা বাঁধলে ফিরে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে (বর্তমানে বুয়েট)। এই কলেজ থেকেই প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান লাভ করে স্নাতক সম্পন্ন করেন এফ আর খান। পরে এই কলেজেই স্ট্রাকচার ও অ্যাপ্লাইড মেকানিক্স পড়াতে শুরু করেন তরুণ শিক্ষক এফ আর খান। এরপর ১৯৫২ সালে তিনি চলে যান আমেরিকায়। ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়ে। এই ক্যাম্পাস থেকে তিন বছরে দুটো মাস্টার্স (একটি স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে, আরেকটি থিওরিটিক্যাল অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড মেকানিক্সে) এবং স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এফ আর খান। তার মেধার তীক্ষèতা অনুধাবন করে স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিল। তারা আমন্ত্রণ জানায় খানকে এবং খান তাদের সঙ্গে ১৯৫৫ সালে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সুযোগ পেলে দেশে ফিরে আসেন তিনি। তবে পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে আমেরিকার সেই স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিলে পুনরায় যোগদান করেন। এরপর তার স্বপ্নেরা ডানা মেলে। ড. খান বিংশ শতাব্দীর ষাট ও সত্তরের দশকে কাঠামো-কৌশলে, বিশেষ করে উঁচু ইমারত ডিজাইনে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনেন তা বহু যুগ ধরে সারা বিশ্বকে প্রভাবিত করে আসছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রবাসের বাঙালিদের নিয়ে তিনি বাংলাদেশ ইমারজেন্সি ওয়েলফেয়ার আপিল নামে একটি ফান্ড গঠন করেছিলেন। এফ আর খানই প্রথম বাঙালি, যিনি মার্কিন সিনেটে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের ওপর পশ্চিম পাকিস্তানের বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমনে সচেতনতা তৈরির জন্য। বাংলাদেশ তাঁর এই অবদানকে সম্মানিত করে। ১৯৯৯ সালে তাঁকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেয় বাংলাদেশ সরকার। ১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ ৫৩তম জন্মদিনের এক সপ্তাহ আগে সৌদি আরবের জেদ্দায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বাংলার আইনস্টাইনের। ফজলুর রহমান খান চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন শিকাগো শহরেই। শিকাগোর গ্র্যাসল্যান্ড গোরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। জীবনের শেষ কয়েক বছর তার প্রধান দায়িত্ব ছিল জেদ্দায় বিমানবন্দর ও মক্কায় বাদশাহ আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক পরিকল্পনা। জেদ্দা বিমানবন্দরের হজ টার্মিনালে স্থানীয় পরিবেশ ও ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির অপূর্ব সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে তার ডিজাইন করা তাঁবু আকৃতির গড়ন। এই হজ টার্মিনাল ডিজাইনের জন্য তিনি আগা খান স্থাপত্য পুরস্কার লাভ করেন। এফ আর খানের সেরা নকশাগুলোর তালিকা বেশ লম্বা। তবে জন হ্যানকক, শিকাগো ১০০তলা। সিয়ারস টাওয়ার, শিকাগো ১১০তলা। হজ টার্মিনাল, জেদ্দা। কিং আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

যেভাবে শুরু কর্মজীবন

প্রকৌশলী হিসেবে ফজলুর রহমান খানের কর্মজীবন শুরু হয় ঢাকায়। ১৯৫০ সালে তিনি যখন তৎকালীন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পুরকৌশল বিভাগে লেকচারার হিসেবে যোগ দেন। তবে তিনি সারা বিশ্বে খ্যাতি লাভ করেছেন পৃথিবীর উচ্চতম (১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত) ইমারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে অবস্থিত Sears Tower (পরবর্তীতে Willis Tower নামে পরিচিত) ডিজাইনার হিসেবে। অনেকেই হয়তো জানেন না, তার সৃজনীশক্তির প্রথম নিদর্শন সেতু ডিজাইনার হিসেবে। ১৯৫৫ সালে তিনি যখন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর খ্যাতনামা ফার্ম স্কিডমোর, ওয়িংস অ্যান্ড মেরিল (বা SOM)-এ যোগ দেন কাঠামো প্রকৌশলী হিসেবে তখন তার ওপর দায়িত্ব পড়ে কয়েকটি সেতু ডিজাইনের। প্রিস্ট্রেসড কংক্রিট তখনো যুক্তরাষ্ট্রে সেতু নির্মাণে খুব একটা ব্যবহার করা হতো না। কিন্তু তিনি ১৯৫৭ সালে ডিজাইন করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ‘ঢালাইয়ের পর টানা দেওয়া প্রাকপীড়নকৃত কংক্রিট’ রেলসেতু। এর ওপর ভিত্তি করেই রচনা করলেন তার প্রথম গবেষণা নিবন্ধ, যা ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত হয় আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউটের জার্নালে। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় সৌর দূরবীণ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডিয়ারফিল্ডের এক কারখানা ভবনে তার দিয়ে ঝোলানো ২৮৮ ফুট স্প্যানযুক্ত ছাদ তার অনবদ্য কাজের উদাহরণ হয়ে ওঠে।

শিকাগোতে ১১০তলা উইলিস টাওয়ার

একসময় বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা কোম্পানি সিয়ারস অ্যান্ড কোং। তাদের কর্মচারীর সংখ্যা ছিল তিন লাখ ৫০ হাজার। সব কর্মীর একটি মাত্র কার্যালয় বানানোর স্বপ্ন সিয়ারস কোম্পানির। এ স্বপ্নটি বাস্তবায়ন করেন আমাদের এফ আর খান। ১১০তলা উঁচু একটি ভবনের নকশা তৈরি করেন তিনি। সিয়ারস টাওয়ার (১৬ জুন, ২০০৯ থেকে পরিবর্তিত নাম উইলিস টাওয়ার) ছিল ১৯৭৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন এটি। ১৯৭০ সালের আগস্ট মাসে উইলিস টাওয়ারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ভবনটি এর সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছায় ১৯৭৩ সালের ৩ মে। নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর এটি নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারকে ছাড়িয়ে বিশ্বের উচ্চতম ভবনে পরিণত হয়। ১১০তলা এই ভবনটির পূর্ব দিকের প্রবেশ পথ থেকে ছাদ পর্যন্ত উচ্চতা এক হাজার ৪৫০ ফুট সাত ইঞ্চি (৪৪২ মিটার)। ১৯৮২ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে এর ছাদে দুটি টেলিভিশন এন্টেনা বসানো হয়। এগুলোসহ মোট উচ্চতা দাঁড়ায় এক হাজার ৭০৭ ফুট (৫২০ মিটার)। পশ্চিম দিকের এন্টেনাটিকে পরে ২০০০ সালের জুন ৫ তারিখে বাড়িয়ে দেওয়ায় ভবনের উচ্চতা দাঁড়ায় ১,৭২৯ ফুট (৫২৭ মিটার), যা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের প্রথম টাওয়ারের এন্টেনাকে ছাড়িয়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্য যেকোনো বাণিজ্যিক ভবনের চেয়ে উইলিস টাওয়ারের মোট এলাকা বেশি। এখনো সিয়ারস টাওয়ারের করিডোরের মূল ফটকে বাংলায় লেখা ‘স্বাগত’ এবং এফ আর খানের একটি ছবি। ফজলুর রহমান ছিলেন এই ভবনের স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। উইলিস ভবন থেকে বের হওয়ার পথে স্মৃতিফলক চোখে পড়ে। স্মৃতিফলকে খচিত আছে এফ আর খানের ছবি। স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে কালের এক মহান স্থপতিকে।

 

মজার তথ্য

উইলিস টাওয়ারের শীর্ষ ইলিনয়ের সর্বোচ্চ বিন্দু।

এর আ্যন্টেনার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হলো রাস্তায় স্তর এর ১৭৩০ ফুট বা সমুদ্রতল এর ২৩২৫ ফুট উপরে।

এর ছাদ হলো রাস্তার স্তরের ১৪৫০ ফুট সাত ইঞ্চি উপরে বা সমুদ্রতলের ২০৪৬ ফুট উপরে।

১০৩তম তলার পর্যবেক্ষণ ডেক (স্কাই ডেক) হলো রাস্তার স্তর থেকে ১৩৫৩ ফুট বা সমুদ্রতল উপরে ১৯৪৮ ফুট।

১০৩তলায় অবস্থিত রেস্টরুম পশ্চিম গোলার্ধে সর্বোচ্চ।

ভবনটির নকশা একটি সিগারেট প্যাকেজের বিজ্ঞাপন দ্বারা অণুপ্রাণিত হয়ে।

 

শিকাগোতে তার ভাস্কর্য

শিকাগোর উন্নয়নে ড. ফজলুর রহমান খানের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নগরীর কেন্দ্রস্থলে আট ফুট উঁচু ও ১১ ফুট দীর্ঘ একটি ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। এতে ড. খানের প্রতিকৃতি ছাড়াও পশ্চাৎপটে আছে তার ডিজাইন করা কিছু উঁচু ভবনসহ শিকাগোর স্কাইলাইন। ব্রোঞ্জ ও স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে এটি তৈরি করেন স্পেনীয় শিল্পী কার্লোস ম্যাবিনাস। বর্তমানে এটা উইলিস টাওয়ারের প্রবেশপথে স্থাপিত। উত্তর আমেরিকার কোনো শহরে ড. খানই একমাত্র বাংলাদেশি যার প্রতি এমন বিরল সম্মান প্রদর্শন করা হয়।

 

স্থাপত্যে আকাশছোঁয়া উদ্ভাবন

ড. ফজলুর রহমান খান বিভিন্ন ইমারতে নানান ধরনের টিউব বিন্যাস ব্যবহার করেছেন। যেমন ১৯৬২ সালে শিকাগোর ৩৮তলা অফিস ভবন ‘ব্রানসউইক বিল্ডিং’-এ তিনি ব্যবহার করেন নলের-মধ্যে-নল বিন্যাস (tube-in-tube system)।

১৯৬৪ সালে শিকাগোর ৪৩তলা আবাসিক ভবন ‘চেস্টনাট ডিউইট অ্যাপার্টমেন্ট’-এ তিনি ব্যবহার করেন কাঠামোযুক্ত নলাকৃতি বিন্যাস (framed tube system)। ১৯৬৫ সালে শিকাগোর ১০০তলা বহুবিধ ব্যবহার উপযোগী ইমারত ‘জন হ্যানকক টাওয়ার’-এ ব্যবহার করেন আড়াআড়ি কাঠামোযুক্ত নলাকৃতি বিন্যাস (braced tube system)। ১৯৭০ সালে নিউ অরলিয়েন্সে ৫২তলা ‘ওয়ান-শেল স্কয়ার’-এ তিনি প্রথম ব্যবহার করেন ইস্পাত ও রিইনফোর্সড কংক্রিট সমন্বয়ে সমাহারকৃত নলাকৃতি বিন্যাস (composite tube system)। ১৯৭৩ সালে শিকাগোর ১১০তলা অফিস ভবন Sears Tower-এ ব্যবহার করেন ইস্পাতের গুচ্ছ বাঁধা নলাকৃতি বিন্যাস (bundled tube system)। ড. খান শুধু নতুন বিন্যাসই উদ্ভাবন করেননি, প্রত্যেকটি বিন্যাস ডিজাইন করার নতুন পদ্ধতিও দিয়ে গেছেন।

 

বিশ্বজুড়ে সম্মাননা

প্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ এফ আর খান বিভিন্ন দুর্লভ সম্মান ও পুরস্কার লাভ করেছেন। তার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়, লেহাই বিশ্ববিদ্যালয় ও সুইজারল্যান্ডের জুরিখ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিএসসি ডিগ্রি এবং ১৯৬৬, ১৯৬৯, ১৯৭১ ও ১৯৭২ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং নিউজ রেকর্ড-এর ‘বছরের সেরা ব্যক্তিত্ব’ সনদ। এ ছাড়া ১৯৭১ সালে আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউট তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ গবেষণা নিবন্ধের জন্য ‘ওয়াটসন মেডেল’ প্রদান করে।

১৯৭২ সালে কনস্ট্রাকশনস ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হন ড. খান। তার মাতৃভূমি বাংলাদেশে প্রকৌশলীরা তার প্রতিভার স্বীকৃতি দিয়েছেন ১৯৮৯ সালে ‘বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন স্বর্ণপদক’ প্রদানের মাধ্যমে। আর বাংলাদেশ সরকার তাকে দিয়েছে ১৯৯৯ সালের ‘স্বাধীনতা পদক’; এ ছাড়া তার প্রতিকৃতি সংবলিত ডাকটিকিটও প্রকাশ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী
সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান
জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব
আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’
‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল
অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার
সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ
কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার
কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু
বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে কীটনাশকের বিষে উর্বরতা হারাচ্ছে কৃষিজমি
রংপুরে কীটনাশকের বিষে উর্বরতা হারাচ্ছে কৃষিজমি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ‘ষষ্ঠক নেতা কোর্স’ সম্পন্ন, নেতৃত্ব বিকাশে স্কাউটিং-এর ওপর জোর
বীরগঞ্জে ‘ষষ্ঠক নেতা কোর্স’ সম্পন্ন, নেতৃত্ব বিকাশে স্কাউটিং-এর ওপর জোর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে
আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন
বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা
বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার
সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামী-স্ত্রী সেজে আসামি ধরলেন দুই পুরুষ পুলিশ সদস্য
স্বামী-স্ত্রী সেজে আসামি ধরলেন দুই পুরুষ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা