শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

স্থাপত্যের আইনস্টাইন এফ আর খান

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্থাপত্যের আইনস্টাইন এফ আর খান

এক নজরে এফ আর খান

জীবনকাল : ৩ এপ্রিল, ১৯২৯ - ২৭ মার্চ, ১৯৮২

পরিচিত : স্থাপত্যের আইনস্টাইন, গগনচুম্বী ইমারত রেনেসাঁর স্রষ্টা

সম্মাননা : ম্যান অব দ্য ইয়ার, ইঞ্জিনিয়ারিং নিউজ রেকর্ড ১৯৭২। তার সম্মানার্থে লিহাই

ইউনিভার্সিটিতে এফ আর খান চেয়ার তৈরি করা হয়েছে;  উইলিস টাওয়ারের পাদদেশে জ্যাকসন সড়কের পশ্চিম ও ফ্রাঙ্কলিন সড়কের দক্ষিণ পাশের সংযোগস্থলকে ১৯৯৮ সালে এফ আর খান ওয়ে হিসেবে নামকরণ করা হয়।

সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি : নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, লিহাই ইউনিভার্সিটি এবং সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছেন।

উল্লেখযোগ্য পুরস্কার : আগা খান অ্যাওয়ার্ড ফর আর্কিটেকচার, স্বাধীনতা পদক।

স্থাপত্যের আইনস্টাইন বলেই সারা বিশ্ব চেনে তাকে। স্থাপত্যবিদ ফজলুর রহমান খান সংক্ষেপে এফ আর খান। বিশ্বসেরা স্থাপত্যবিদদের কাতারে এই বাংলাদেশির অনন্য সৃষ্টিশীলতা রয়েছে আপন বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর হয়ে। তার জন্ম বাংলাদেশে শিবচরে। ফজলুর রহমান খান ১৯২৯ সালের ৩ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ খান বাহাদুর রহমান খান আর মাতার নাম ছিল বেগম খাদিজা খানম। এফ আর খান পেশাজীবনে পাড়ি দেন আমেরিকায়। ১৯৫২ সালে পাড়ি জমিয়েছিলেন ২৩ বছরের এই তরুণ। আমেরিকায় তার নকশায় নির্মিত হয় সিয়ারস টাওয়ার যেটি তার জীবদ্দশায় বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন ছিল। ১১০তলা, এক হাজার ৪৫৪ ফুট উঁচু ওই ভবনই তাকে এনে দেয় বিশ্বখ্যাতি। তাকে বলা হয় স্থাপত্যশিল্পের আইনস্টাইন। স্থাপত্যশৈলীর নতুন যুগের সূচনা হয় তার হাতেই। আকাশছোঁয়া ভবন নির্মাণের অভিনব সাফল্যের দেখা মেলে তার নকশাতেই। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা আধুনিক বিশ্বের দালানগুলোর স্বপ্নের গোড়াপত্তন করেন তিনি। তার হাত ধরেই স্থাপত্যশিল্পের মানচিত্রে এসেছিল সম্পূর্ণ নতুন এক অবয়ব। এই তরুণের হাতেই স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পুরনো কাঠামো পুরোপুরি বদলে যায়। বাংলাদেশকে বিশ্ব মানচিত্রে তুলে ধরতে তার অবদান ভূয়সী প্রশংসিত হয় আজো। আরমানিটোলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন এফ আর খান। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান কলকাতার শিবপুরে। ভর্তি হন শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। কিন্তু সেখানে স্নাতক পর্যায়ের পুরো পাঠ সম্পন্ন করতে পারেননি তিনি। পঞ্চাশের দাঙ্গা দানা বাঁধলে ফিরে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে (বর্তমানে বুয়েট)। এই কলেজ থেকেই প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান লাভ করে স্নাতক সম্পন্ন করেন এফ আর খান। পরে এই কলেজেই স্ট্রাকচার ও অ্যাপ্লাইড মেকানিক্স পড়াতে শুরু করেন তরুণ শিক্ষক এফ আর খান। এরপর ১৯৫২ সালে তিনি চলে যান আমেরিকায়। ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়ে। এই ক্যাম্পাস থেকে তিন বছরে দুটো মাস্টার্স (একটি স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে, আরেকটি থিওরিটিক্যাল অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড মেকানিক্সে) এবং স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এফ আর খান। তার মেধার তীক্ষèতা অনুধাবন করে স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিল। তারা আমন্ত্রণ জানায় খানকে এবং খান তাদের সঙ্গে ১৯৫৫ সালে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সুযোগ পেলে দেশে ফিরে আসেন তিনি। তবে পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে আমেরিকার সেই স্থাপত্য সংস্থা স্কিডমুর-ওয়িংস-মেরিলে পুনরায় যোগদান করেন। এরপর তার স্বপ্নেরা ডানা মেলে। ড. খান বিংশ শতাব্দীর ষাট ও সত্তরের দশকে কাঠামো-কৌশলে, বিশেষ করে উঁচু ইমারত ডিজাইনে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনেন তা বহু যুগ ধরে সারা বিশ্বকে প্রভাবিত করে আসছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রবাসের বাঙালিদের নিয়ে তিনি বাংলাদেশ ইমারজেন্সি ওয়েলফেয়ার আপিল নামে একটি ফান্ড গঠন করেছিলেন। এফ আর খানই প্রথম বাঙালি, যিনি মার্কিন সিনেটে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের ওপর পশ্চিম পাকিস্তানের বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমনে সচেতনতা তৈরির জন্য। বাংলাদেশ তাঁর এই অবদানকে সম্মানিত করে। ১৯৯৯ সালে তাঁকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেয় বাংলাদেশ সরকার। ১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ ৫৩তম জন্মদিনের এক সপ্তাহ আগে সৌদি আরবের জেদ্দায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বাংলার আইনস্টাইনের। ফজলুর রহমান খান চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন শিকাগো শহরেই। শিকাগোর গ্র্যাসল্যান্ড গোরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। জীবনের শেষ কয়েক বছর তার প্রধান দায়িত্ব ছিল জেদ্দায় বিমানবন্দর ও মক্কায় বাদশাহ আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক পরিকল্পনা। জেদ্দা বিমানবন্দরের হজ টার্মিনালে স্থানীয় পরিবেশ ও ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির অপূর্ব সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে তার ডিজাইন করা তাঁবু আকৃতির গড়ন। এই হজ টার্মিনাল ডিজাইনের জন্য তিনি আগা খান স্থাপত্য পুরস্কার লাভ করেন। এফ আর খানের সেরা নকশাগুলোর তালিকা বেশ লম্বা। তবে জন হ্যানকক, শিকাগো ১০০তলা। সিয়ারস টাওয়ার, শিকাগো ১১০তলা। হজ টার্মিনাল, জেদ্দা। কিং আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

যেভাবে শুরু কর্মজীবন

প্রকৌশলী হিসেবে ফজলুর রহমান খানের কর্মজীবন শুরু হয় ঢাকায়। ১৯৫০ সালে তিনি যখন তৎকালীন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পুরকৌশল বিভাগে লেকচারার হিসেবে যোগ দেন। তবে তিনি সারা বিশ্বে খ্যাতি লাভ করেছেন পৃথিবীর উচ্চতম (১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত) ইমারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে অবস্থিত Sears Tower (পরবর্তীতে Willis Tower নামে পরিচিত) ডিজাইনার হিসেবে। অনেকেই হয়তো জানেন না, তার সৃজনীশক্তির প্রথম নিদর্শন সেতু ডিজাইনার হিসেবে। ১৯৫৫ সালে তিনি যখন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর খ্যাতনামা ফার্ম স্কিডমোর, ওয়িংস অ্যান্ড মেরিল (বা SOM)-এ যোগ দেন কাঠামো প্রকৌশলী হিসেবে তখন তার ওপর দায়িত্ব পড়ে কয়েকটি সেতু ডিজাইনের। প্রিস্ট্রেসড কংক্রিট তখনো যুক্তরাষ্ট্রে সেতু নির্মাণে খুব একটা ব্যবহার করা হতো না। কিন্তু তিনি ১৯৫৭ সালে ডিজাইন করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ‘ঢালাইয়ের পর টানা দেওয়া প্রাকপীড়নকৃত কংক্রিট’ রেলসেতু। এর ওপর ভিত্তি করেই রচনা করলেন তার প্রথম গবেষণা নিবন্ধ, যা ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত হয় আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউটের জার্নালে। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় সৌর দূরবীণ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডিয়ারফিল্ডের এক কারখানা ভবনে তার দিয়ে ঝোলানো ২৮৮ ফুট স্প্যানযুক্ত ছাদ তার অনবদ্য কাজের উদাহরণ হয়ে ওঠে।

শিকাগোতে ১১০তলা উইলিস টাওয়ার

একসময় বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা কোম্পানি সিয়ারস অ্যান্ড কোং। তাদের কর্মচারীর সংখ্যা ছিল তিন লাখ ৫০ হাজার। সব কর্মীর একটি মাত্র কার্যালয় বানানোর স্বপ্ন সিয়ারস কোম্পানির। এ স্বপ্নটি বাস্তবায়ন করেন আমাদের এফ আর খান। ১১০তলা উঁচু একটি ভবনের নকশা তৈরি করেন তিনি। সিয়ারস টাওয়ার (১৬ জুন, ২০০৯ থেকে পরিবর্তিত নাম উইলিস টাওয়ার) ছিল ১৯৭৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন এটি। ১৯৭০ সালের আগস্ট মাসে উইলিস টাওয়ারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ভবনটি এর সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছায় ১৯৭৩ সালের ৩ মে। নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর এটি নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারকে ছাড়িয়ে বিশ্বের উচ্চতম ভবনে পরিণত হয়। ১১০তলা এই ভবনটির পূর্ব দিকের প্রবেশ পথ থেকে ছাদ পর্যন্ত উচ্চতা এক হাজার ৪৫০ ফুট সাত ইঞ্চি (৪৪২ মিটার)। ১৯৮২ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে এর ছাদে দুটি টেলিভিশন এন্টেনা বসানো হয়। এগুলোসহ মোট উচ্চতা দাঁড়ায় এক হাজার ৭০৭ ফুট (৫২০ মিটার)। পশ্চিম দিকের এন্টেনাটিকে পরে ২০০০ সালের জুন ৫ তারিখে বাড়িয়ে দেওয়ায় ভবনের উচ্চতা দাঁড়ায় ১,৭২৯ ফুট (৫২৭ মিটার), যা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের প্রথম টাওয়ারের এন্টেনাকে ছাড়িয়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্য যেকোনো বাণিজ্যিক ভবনের চেয়ে উইলিস টাওয়ারের মোট এলাকা বেশি। এখনো সিয়ারস টাওয়ারের করিডোরের মূল ফটকে বাংলায় লেখা ‘স্বাগত’ এবং এফ আর খানের একটি ছবি। ফজলুর রহমান ছিলেন এই ভবনের স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। উইলিস ভবন থেকে বের হওয়ার পথে স্মৃতিফলক চোখে পড়ে। স্মৃতিফলকে খচিত আছে এফ আর খানের ছবি। স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে কালের এক মহান স্থপতিকে।

 

মজার তথ্য

উইলিস টাওয়ারের শীর্ষ ইলিনয়ের সর্বোচ্চ বিন্দু।

এর আ্যন্টেনার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হলো রাস্তায় স্তর এর ১৭৩০ ফুট বা সমুদ্রতল এর ২৩২৫ ফুট উপরে।

এর ছাদ হলো রাস্তার স্তরের ১৪৫০ ফুট সাত ইঞ্চি উপরে বা সমুদ্রতলের ২০৪৬ ফুট উপরে।

১০৩তম তলার পর্যবেক্ষণ ডেক (স্কাই ডেক) হলো রাস্তার স্তর থেকে ১৩৫৩ ফুট বা সমুদ্রতল উপরে ১৯৪৮ ফুট।

১০৩তলায় অবস্থিত রেস্টরুম পশ্চিম গোলার্ধে সর্বোচ্চ।

ভবনটির নকশা একটি সিগারেট প্যাকেজের বিজ্ঞাপন দ্বারা অণুপ্রাণিত হয়ে।

 

শিকাগোতে তার ভাস্কর্য

শিকাগোর উন্নয়নে ড. ফজলুর রহমান খানের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নগরীর কেন্দ্রস্থলে আট ফুট উঁচু ও ১১ ফুট দীর্ঘ একটি ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। এতে ড. খানের প্রতিকৃতি ছাড়াও পশ্চাৎপটে আছে তার ডিজাইন করা কিছু উঁচু ভবনসহ শিকাগোর স্কাইলাইন। ব্রোঞ্জ ও স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে এটি তৈরি করেন স্পেনীয় শিল্পী কার্লোস ম্যাবিনাস। বর্তমানে এটা উইলিস টাওয়ারের প্রবেশপথে স্থাপিত। উত্তর আমেরিকার কোনো শহরে ড. খানই একমাত্র বাংলাদেশি যার প্রতি এমন বিরল সম্মান প্রদর্শন করা হয়।

 

স্থাপত্যে আকাশছোঁয়া উদ্ভাবন

ড. ফজলুর রহমান খান বিভিন্ন ইমারতে নানান ধরনের টিউব বিন্যাস ব্যবহার করেছেন। যেমন ১৯৬২ সালে শিকাগোর ৩৮তলা অফিস ভবন ‘ব্রানসউইক বিল্ডিং’-এ তিনি ব্যবহার করেন নলের-মধ্যে-নল বিন্যাস (tube-in-tube system)।

১৯৬৪ সালে শিকাগোর ৪৩তলা আবাসিক ভবন ‘চেস্টনাট ডিউইট অ্যাপার্টমেন্ট’-এ তিনি ব্যবহার করেন কাঠামোযুক্ত নলাকৃতি বিন্যাস (framed tube system)। ১৯৬৫ সালে শিকাগোর ১০০তলা বহুবিধ ব্যবহার উপযোগী ইমারত ‘জন হ্যানকক টাওয়ার’-এ ব্যবহার করেন আড়াআড়ি কাঠামোযুক্ত নলাকৃতি বিন্যাস (braced tube system)। ১৯৭০ সালে নিউ অরলিয়েন্সে ৫২তলা ‘ওয়ান-শেল স্কয়ার’-এ তিনি প্রথম ব্যবহার করেন ইস্পাত ও রিইনফোর্সড কংক্রিট সমন্বয়ে সমাহারকৃত নলাকৃতি বিন্যাস (composite tube system)। ১৯৭৩ সালে শিকাগোর ১১০তলা অফিস ভবন Sears Tower-এ ব্যবহার করেন ইস্পাতের গুচ্ছ বাঁধা নলাকৃতি বিন্যাস (bundled tube system)। ড. খান শুধু নতুন বিন্যাসই উদ্ভাবন করেননি, প্রত্যেকটি বিন্যাস ডিজাইন করার নতুন পদ্ধতিও দিয়ে গেছেন।

 

বিশ্বজুড়ে সম্মাননা

প্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ এফ আর খান বিভিন্ন দুর্লভ সম্মান ও পুরস্কার লাভ করেছেন। তার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়, লেহাই বিশ্ববিদ্যালয় ও সুইজারল্যান্ডের জুরিখ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিএসসি ডিগ্রি এবং ১৯৬৬, ১৯৬৯, ১৯৭১ ও ১৯৭২ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং নিউজ রেকর্ড-এর ‘বছরের সেরা ব্যক্তিত্ব’ সনদ। এ ছাড়া ১৯৭১ সালে আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউট তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ গবেষণা নিবন্ধের জন্য ‘ওয়াটসন মেডেল’ প্রদান করে।

১৯৭২ সালে কনস্ট্রাকশনস ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হন ড. খান। তার মাতৃভূমি বাংলাদেশে প্রকৌশলীরা তার প্রতিভার স্বীকৃতি দিয়েছেন ১৯৮৯ সালে ‘বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন স্বর্ণপদক’ প্রদানের মাধ্যমে। আর বাংলাদেশ সরকার তাকে দিয়েছে ১৯৯৯ সালের ‘স্বাধীনতা পদক’; এ ছাড়া তার প্রতিকৃতি সংবলিত ডাকটিকিটও প্রকাশ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি
নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক
সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন
বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়: তৃপ্তি
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়: তৃপ্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে তেলের খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২
ইরাকে তেলের খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিংবদন্তী অভিনেত্রী জুন লকহার্ট আর নেই
কিংবদন্তী অভিনেত্রী জুন লকহার্ট আর নেই

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২.৩৪ শতাংশ
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২.৩৪ শতাংশ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশ নিয়ে তীরে ফিরছেন জেলেরা
ইলিশ নিয়ে তীরে ফিরছেন জেলেরা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জনগণ সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকবে: চসিক মেয়র
বাংলাদেশের জনগণ সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকবে: চসিক মেয়র

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১৬৩ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১৬৩ জনকে অব্যাহতি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টিকা দিতে গিয়ে রাস্তায় প্রাণ গেল ১৪ দিন বয়সী নাতনি ও নানির
টিকা দিতে গিয়ে রাস্তায় প্রাণ গেল ১৪ দিন বয়সী নাতনি ও নানির

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজিদ হত্যার ১০০ দিন: প্রতীকী কফিন মিছিলে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
সাজিদ হত্যার ১০০ দিন: প্রতীকী কফিন মিছিলে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসির ওয়েবসাইট আধুনিকভাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ
ইসির ওয়েবসাইট আধুনিকভাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সূর্যের টানে ধ্বংস হওয়া থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি: নতুন গবেষণা
সূর্যের টানে ধ্বংস হওয়া থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি: নতুন গবেষণা

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি নির্মূল নয়, কমানো সম্ভব : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি নির্মূল নয়, কমানো সম্ভব : দুদক চেয়ারম্যান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ শতক জমির লাউগাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃষক
২০ শতক জমির লাউগাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃষক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে নেমেই যেভাবে সবাইকে মুগ্ধ করলেন ট্রাম্প
মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে নেমেই যেভাবে সবাইকে মুগ্ধ করলেন ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর: দুলু
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর: দুলু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু
পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পৃথিবীর চাঁদ কি দুটি?
পৃথিবীর চাঁদ কি দুটি?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পারিবারিক কলহের জেরে নিজের গলায় ছুরি চালালেন যুবক
পারিবারিক কলহের জেরে নিজের গলায় ছুরি চালালেন যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও নেতৃত্বে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
উদ্ভাবন ও নেতৃত্বে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে