শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক ♦ সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক। সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা। খেলার মাঠ, মসজিদ, কবরস্থান, স্টেডিয়াম, পার্ক, কনভেনশন হল, স্কুল, কলেজ, হাসপাতালসহ সব নাগরিক সুবিধা মিলছে হাত বাড়ালেই। রৌদ্রোজ্জ্বল মহানগরে নিজের শান্তির আবাস। সুপরিকল্পিত আবাসন ও সেরা নাগরিক সুবিধার নিশ্চয়তায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে রাজধানীবাসীর আকর্ষণীয় ঠিকানা।

জানা যায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) অনুমোদিত বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ সুপরিকল্পিত আবাসন বসুন্ধরা হাউজিং। আবাসিক এলাকার উত্তরে ৩০০ ফুট এক্সপ্রেসওয়ে ধরে প্রসারিত হয়েছে যোগাযোগব্যবস্থা। পাশের ২০০ ফুট লেকের সুশীতল হাওয়া শহুরে জীবনে নিয়ে এসেছে   নির্মলতার ছোঁয়া। দক্ষিণে রয়েছে চার লেনের ১২০ ফুট মাদানি এভিনিউ। এলাকার প্রতিটি প্লটের সামনে কমপক্ষে ২৫ ফুট রাস্তা রয়েছে। আবাসিকের ভিতরে ২০০ ফুট থেকে শুরু করে ১৩০ ফুট সড়কের নেটওয়ার্ক পুরো এলাকায়। সুপারি, নারিকেল গাছের ছায়াঘেরা ২৫ কিলোমিটার খাল এঁকেবেঁকে গেছে এলাকাজুড়ে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরে ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে পাঁচটি স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন স্কুল রয়েছে ১৩টি। আন্তর্জাতিক চেইন হাসপাতাল এভারকেয়ারসহ রয়েছে আরও চারটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। মসজিদের শহর ঢাকার ঐতিহ্য ধরে রেখে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে ৪৪টি মসজিদ। নির্মাণ সম্পন্ন হলে কেন্দ্রীয় মসজিদে এক সঙ্গে ১ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। ১০৫ বিঘা জমিতে এগিয়ে চলছে কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণের কাজ।

আন্তর্জাতিক ইভেন্ট, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা, মেলা, প্রদর্শনী কিংবা পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য দেশের সর্ববৃহৎ   কনভেনশন সেন্টার গড়ে তুলেছে বসুন্ধরা হাউজিং।  ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) রয়েছে সুবৃহৎ পাঁচটি হল। এই হলগুলোতে এক সঙ্গে ১০ হাজার অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থা রয়েছে। সুবিশাল পার্কিং জোনে ৩ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা রয়েছে।

নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় ১ হাজার নিজস্ব নিরাপত্তা প্রহরী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন। প্রতিটি পয়েন্টে আটিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ক্যামেরায় সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। সন্ধ্যা নামলেই প্রজাপতি নকশার সড়ক বাতিতে ঝলমল করে ওঠে এলাকা। সরকারি-বেসরকারি অধিকাংশ ব্যাংকের শাখা রয়েছে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ইট, কাঠ, পাথরের এই শহরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাজুড়ে রয়েছে চোখ জুড়ানো সবুজ গাছের সারি। বসুন্ধরার বাসিন্দা বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা সাইফুল রহমান বলেন, ‘অফিস থেকে ফিরে সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হই। আমি জগিং করি আর আমার ছয় বছর বয়সী ছেলে সাইকেল নিয়ে পাল্লা দেয় আমার সঙ্গে। নিরাপদে নির্বিঘ্নে নারী, শিশু, বৃদ্ধরা হাঁটছে-গল্প করছে। রাজধানীর অন্য এলাকায় এই চিত্র কল্পনা করা যায় না। নেই মাইকের শোরগোল কিংবা গাড়ির কান ফাটানো হর্ন। আমার কাছে বসুন্ধরা বসবাসের জন্য সেরা আবাসিক এলাকা।’

খেলাধুলার জগতে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। প্রায় ২৫০ বিঘা জায়গার ওপর গড়ে উঠছে সুবিশাল স্পোর্টস কমপ্লেক্স। এখানে থাকছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ফুটবল মাঠ, ড্রাইভিং সুবিধাসহ সুইমিং পুল। এ ছাড়া হকি, ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবলসহ নানারকম খেলাধুলার আয়োজন। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) মানদন্ড অনুযায়ী তৈরি করা হচ্ছে ফুটবল মাঠ। সেখানে থাকবে ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার গ্যালারি। ক্রিকেট মাঠে ৩০ হাজার দর্শক একসঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করতে পারবেন। শিশুদের শৈশব আনন্দময় করে গড়ে তুলতে ৬০ বিঘা জায়গার ওপর তৈরি করা হচ্ছে গ্রিন পার্ক। ৫০ বিঘা জায়গা নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে গলফ কোর্স। ১৪৪ জন গলফার একসঙ্গে গলফ খেলতে পারবেন এ কোর্সে। 

নাগরিক সুবিধায় বিনোদন এক অন্যতম অনুষঙ্গ। বিভিন্ন বয়সী মানুষের কথা চিন্তা করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে বিনোদন কেন্দ্র। শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে প্রয়োজন উন্মুক্ত খেলাধুলার জায়গা। শিশুদের আনন্দ বিনোদনের জন্য ৫৬ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হচ্ছে বসুন্ধরা টগি ক্লাব। ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি রাইড থাকবে টগি ক্লাবে। নাগরিক সুবিধার সব আয়োজনই রয়েছে এখানে।

 

গড়ে উঠছে সুপরিসর বিনোদন কেন্দ্র

৫৬ বিঘা জমির ওপর বসুন্ধরা টগি ক্লাব

শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে চাই আধুনিক বিনোদন কেন্দ্র। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৫৬ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠছে বিশ্বের অন্যতম ও  দেশের প্রথম বৃহৎ পরিসরের বিনোদন কেন্দ্র ‘বসুন্ধরা টগি ক্লাব’। যেখানে শিশুদের পাশাপাশি সব বয়সী মানুষের জন্য থাকবে নানা ধরনের বিনোদনের আয়োজন। অসংখ্য রাইডের সুযোগ। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে থাকছে লেজার ও মিউজিক্যাল ফাউন্টেইন, সুইমিং পুল, পাঁচ শতাধিক মানুষের বসার জন্য ফুডকোর্ট। থাকবে মাল্টিপারপাস শো ও কনসার্ট আয়োজনের ব্যবস্থা। এ ছাড়াও থাকবে ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি ইনডোর রাইড। আউটডোর সুবিধার মধ্যে থাকছে মিনি ক্রিকেট ফিল্ড, ফুটসাল, টেনিস এবং বাস্কেটবল। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে সংযোজিত হচ্ছে প্যাডেল টেনিস, কিডজ থিয়েটার। এ ছাড়াও থাকছে ট্রাম্পলিং পার্ক, রোপ অ্যাডভেঞ্চার লেজার গেমসহ আরও অনেক ইনডোর ভি আর এন্টারটেইনমেন্ট জোন।

 

মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল

আধুনিক শিক্ষার প্রথম পর্যায় প্রাথমিক শিক্ষা। যেখানে থাকবে সততা, আদর্শ, নীতি-নৈতিকতা। এমন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে  তুলতে বসুন্ধরা আবাসিক এবং সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেমন- আই এস ডি স্কুল, আগা খান একাডেমি, সেন্ট জ্যাভিয়ার স্কুল, প্লে-পেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, এবিনেজার ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, সানিডেল স্কুল, স্যার জন উইলসন  স্কুল, সাউথ পয়েন্ট স্কুল ও কলেজ, এঙ্করেজ স্কুল (নেভাল স্কুল), অস্ট্রেলিয়ান স্কুল, ভিকারুন্নেসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং রয়েল গ্রামার স্কুল। আছে দেশের স্বনামধন্য পাঁচটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও। সেগুলো হলো- নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আই ইউ বি), আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এ আই ইউ বি), ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউ আই ইউ)। প্রস্তাবিত প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দেখাও মিলবে খুব শিগগিরই। এক কথায়, প্রাথমিক থেকে উচ্চতর শিক্ষার সব সুযোগ-সুবিধা মিলছে বসুন্ধরায়। এ ছাড়াও এই আবাসিক এলাকায় রয়েছে পাঁচ তারকা চেইন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এর মধ্যে এভারকেয়ার হসপিটালস, বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট, ডি আকবর, বারডেম বসুন্ধরা    ব্রাঞ্চ এবং রিমেডি হাসপাতাল অন্যতম। সুশিক্ষা আর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো হয়েছে।

 

প্রজাপতির ঝলমলে আলো

সন্ধ্যা নামলেই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা আলোকিত হয়ে ওঠে প্রজাপতি আকৃতির ঝলমলে সড়ক বাতিতে। বসুন্ধরা আই হসপিটাল ও রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সামনের সড়কে স্থাপন করা হয়েছে অনিন্দ্য সুন্দর সড়কবাতি। কালো লম্বা খুঁটির মাথায় হলুদ ডানা। সারি সারি সড়কবাতি শোভা পাচ্ছে পুরো রাস্তায়। প্রায় ২ হাজার সড়কবাতিতে আলোকিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হন অনেকে। দৌড়ঝাঁপ করে বেড়ায় শিশুরা। শিশুরা সাইকেল চালায়। আলো ঝলমল সড়কে নিশ্চিন্তে নিরাপদে নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দৃষ্টিনন্দন লেক। পথে-প্রান্তর সবুজের সমারোহে সাজানো হয়েছে বসুন্ধরা আবাসন। উদ্দেশ্য একটাই, ‘সবুজে থাকি ও সবুজে বাঁচি’। সবুজ বনায়নে জোর দিয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে কোলাহলমুক্ত শান্তিপূর্ণ এলাকা।

 

বিশ্বমানের সব আয়োজন

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে নিত্যপণ্যের বাজার থেকে শুরু করে আড্ডা, বিনোদন, ফিটনেস সেন্টারসহ নানা আয়োজন

শপিংয়ের জন্য বসুন্ধরা আবাসিক ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে শপিং কমপ্লেক্স যমুনা ফিউচার পার্ক, রূপায়ণ শপিং স্কয়ার, বাজার সারাবেলা, মেহেদী মার্ট, ঢালী কাঁচাবাজার। এ ছাড়াও বসুন্ধরায় বেশ কিছু কর্নার শপ তৈরির কাজও চলছে। রয়েছে অসংখ্য ফুডকোর্ট ও রেস্টুরেন্ট। যেমন- বসুন্ধরা হেরিটেজ রেস্টুরেন্ট, হারফি,  ফুডহল, সিগ্নেচার রেস্টুরেন্ট, রাজবাড়ী ফুডকোর্ট, উডেন স্পুন, দেশি বিটস, সুশি অকি, সিক্রেট রেসিপি। রয়েছে অনেক কফি শপ। যেমন- ক্রিমসন ক্যাফে, অ্যারাবিকা কফি শপ, আ-ও্যাক কফি শপ। নির্দিষ্ট জোনে কমার্শিয়াল প্লটে রয়েছে দেশের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের করপোরেট অফিস। আবাসিক এলাকার আই ব্লকে আছে স্বনামধন্য ফিটনেস সেন্টার। রয়েছে জিমনেসিয়াম, সুইমিং পুল, ব্যাডমিন্টন কোর্টসহ নানা রকম সুবিধা।

 

সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা এলাকাজুড়ে

নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছে ১ হাজার নিরাপত্তা প্রহরী। আছে সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং ব্যবস্থা

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এলাকাবাসীর সার্বিক নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বসুন্ধরার নিরাপত্তারক্ষীরা কাজ করেন দিনরাত চব্বিশ ঘণ্টা। বসুন্ধরার নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছেন ১ হাজার নিরাপত্তাকর্মী। যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে নিশ্চিত করেন বাসিন্দাদের নিরাপত্তা। এ ছাড়াও রয়েছে সিসিটিভি ও সিকিউরিটি হেল্প লাইন। নিজস্ব পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ আরও অনেক কিছু। এমনকি দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি সাহায্যের জন্য বসুন্ধরায় রয়েছে নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ গাড়িসহ প্রশিক্ষিত এবং দক্ষ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা