শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক ♦ সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক। সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা। খেলার মাঠ, মসজিদ, কবরস্থান, স্টেডিয়াম, পার্ক, কনভেনশন হল, স্কুল, কলেজ, হাসপাতালসহ সব নাগরিক সুবিধা মিলছে হাত বাড়ালেই। রৌদ্রোজ্জ্বল মহানগরে নিজের শান্তির আবাস। সুপরিকল্পিত আবাসন ও সেরা নাগরিক সুবিধার নিশ্চয়তায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে রাজধানীবাসীর আকর্ষণীয় ঠিকানা।

জানা যায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) অনুমোদিত বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ সুপরিকল্পিত আবাসন বসুন্ধরা হাউজিং। আবাসিক এলাকার উত্তরে ৩০০ ফুট এক্সপ্রেসওয়ে ধরে প্রসারিত হয়েছে যোগাযোগব্যবস্থা। পাশের ২০০ ফুট লেকের সুশীতল হাওয়া শহুরে জীবনে নিয়ে এসেছে   নির্মলতার ছোঁয়া। দক্ষিণে রয়েছে চার লেনের ১২০ ফুট মাদানি এভিনিউ। এলাকার প্রতিটি প্লটের সামনে কমপক্ষে ২৫ ফুট রাস্তা রয়েছে। আবাসিকের ভিতরে ২০০ ফুট থেকে শুরু করে ১৩০ ফুট সড়কের নেটওয়ার্ক পুরো এলাকায়। সুপারি, নারিকেল গাছের ছায়াঘেরা ২৫ কিলোমিটার খাল এঁকেবেঁকে গেছে এলাকাজুড়ে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরে ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে পাঁচটি স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন স্কুল রয়েছে ১৩টি। আন্তর্জাতিক চেইন হাসপাতাল এভারকেয়ারসহ রয়েছে আরও চারটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। মসজিদের শহর ঢাকার ঐতিহ্য ধরে রেখে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে ৪৪টি মসজিদ। নির্মাণ সম্পন্ন হলে কেন্দ্রীয় মসজিদে এক সঙ্গে ১ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। ১০৫ বিঘা জমিতে এগিয়ে চলছে কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণের কাজ।

আন্তর্জাতিক ইভেন্ট, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা, মেলা, প্রদর্শনী কিংবা পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য দেশের সর্ববৃহৎ   কনভেনশন সেন্টার গড়ে তুলেছে বসুন্ধরা হাউজিং।  ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) রয়েছে সুবৃহৎ পাঁচটি হল। এই হলগুলোতে এক সঙ্গে ১০ হাজার অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থা রয়েছে। সুবিশাল পার্কিং জোনে ৩ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা রয়েছে।

নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় ১ হাজার নিজস্ব নিরাপত্তা প্রহরী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন। প্রতিটি পয়েন্টে আটিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ক্যামেরায় সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। সন্ধ্যা নামলেই প্রজাপতি নকশার সড়ক বাতিতে ঝলমল করে ওঠে এলাকা। সরকারি-বেসরকারি অধিকাংশ ব্যাংকের শাখা রয়েছে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ইট, কাঠ, পাথরের এই শহরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাজুড়ে রয়েছে চোখ জুড়ানো সবুজ গাছের সারি। বসুন্ধরার বাসিন্দা বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা সাইফুল রহমান বলেন, ‘অফিস থেকে ফিরে সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হই। আমি জগিং করি আর আমার ছয় বছর বয়সী ছেলে সাইকেল নিয়ে পাল্লা দেয় আমার সঙ্গে। নিরাপদে নির্বিঘ্নে নারী, শিশু, বৃদ্ধরা হাঁটছে-গল্প করছে। রাজধানীর অন্য এলাকায় এই চিত্র কল্পনা করা যায় না। নেই মাইকের শোরগোল কিংবা গাড়ির কান ফাটানো হর্ন। আমার কাছে বসুন্ধরা বসবাসের জন্য সেরা আবাসিক এলাকা।’

খেলাধুলার জগতে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। প্রায় ২৫০ বিঘা জায়গার ওপর গড়ে উঠছে সুবিশাল স্পোর্টস কমপ্লেক্স। এখানে থাকছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ফুটবল মাঠ, ড্রাইভিং সুবিধাসহ সুইমিং পুল। এ ছাড়া হকি, ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবলসহ নানারকম খেলাধুলার আয়োজন। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) মানদন্ড অনুযায়ী তৈরি করা হচ্ছে ফুটবল মাঠ। সেখানে থাকবে ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার গ্যালারি। ক্রিকেট মাঠে ৩০ হাজার দর্শক একসঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করতে পারবেন। শিশুদের শৈশব আনন্দময় করে গড়ে তুলতে ৬০ বিঘা জায়গার ওপর তৈরি করা হচ্ছে গ্রিন পার্ক। ৫০ বিঘা জায়গা নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে গলফ কোর্স। ১৪৪ জন গলফার একসঙ্গে গলফ খেলতে পারবেন এ কোর্সে। 

নাগরিক সুবিধায় বিনোদন এক অন্যতম অনুষঙ্গ। বিভিন্ন বয়সী মানুষের কথা চিন্তা করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে বিনোদন কেন্দ্র। শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে প্রয়োজন উন্মুক্ত খেলাধুলার জায়গা। শিশুদের আনন্দ বিনোদনের জন্য ৫৬ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হচ্ছে বসুন্ধরা টগি ক্লাব। ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি রাইড থাকবে টগি ক্লাবে। নাগরিক সুবিধার সব আয়োজনই রয়েছে এখানে।

 

গড়ে উঠছে সুপরিসর বিনোদন কেন্দ্র

৫৬ বিঘা জমির ওপর বসুন্ধরা টগি ক্লাব

শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে চাই আধুনিক বিনোদন কেন্দ্র। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৫৬ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠছে বিশ্বের অন্যতম ও  দেশের প্রথম বৃহৎ পরিসরের বিনোদন কেন্দ্র ‘বসুন্ধরা টগি ক্লাব’। যেখানে শিশুদের পাশাপাশি সব বয়সী মানুষের জন্য থাকবে নানা ধরনের বিনোদনের আয়োজন। অসংখ্য রাইডের সুযোগ। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে থাকছে লেজার ও মিউজিক্যাল ফাউন্টেইন, সুইমিং পুল, পাঁচ শতাধিক মানুষের বসার জন্য ফুডকোর্ট। থাকবে মাল্টিপারপাস শো ও কনসার্ট আয়োজনের ব্যবস্থা। এ ছাড়াও থাকবে ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি ইনডোর রাইড। আউটডোর সুবিধার মধ্যে থাকছে মিনি ক্রিকেট ফিল্ড, ফুটসাল, টেনিস এবং বাস্কেটবল। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে সংযোজিত হচ্ছে প্যাডেল টেনিস, কিডজ থিয়েটার। এ ছাড়াও থাকছে ট্রাম্পলিং পার্ক, রোপ অ্যাডভেঞ্চার লেজার গেমসহ আরও অনেক ইনডোর ভি আর এন্টারটেইনমেন্ট জোন।

 

মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল

আধুনিক শিক্ষার প্রথম পর্যায় প্রাথমিক শিক্ষা। যেখানে থাকবে সততা, আদর্শ, নীতি-নৈতিকতা। এমন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে  তুলতে বসুন্ধরা আবাসিক এবং সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেমন- আই এস ডি স্কুল, আগা খান একাডেমি, সেন্ট জ্যাভিয়ার স্কুল, প্লে-পেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, এবিনেজার ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, সানিডেল স্কুল, স্যার জন উইলসন  স্কুল, সাউথ পয়েন্ট স্কুল ও কলেজ, এঙ্করেজ স্কুল (নেভাল স্কুল), অস্ট্রেলিয়ান স্কুল, ভিকারুন্নেসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং রয়েল গ্রামার স্কুল। আছে দেশের স্বনামধন্য পাঁচটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও। সেগুলো হলো- নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আই ইউ বি), আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এ আই ইউ বি), ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউ আই ইউ)। প্রস্তাবিত প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দেখাও মিলবে খুব শিগগিরই। এক কথায়, প্রাথমিক থেকে উচ্চতর শিক্ষার সব সুযোগ-সুবিধা মিলছে বসুন্ধরায়। এ ছাড়াও এই আবাসিক এলাকায় রয়েছে পাঁচ তারকা চেইন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এর মধ্যে এভারকেয়ার হসপিটালস, বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট, ডি আকবর, বারডেম বসুন্ধরা    ব্রাঞ্চ এবং রিমেডি হাসপাতাল অন্যতম। সুশিক্ষা আর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো হয়েছে।

 

প্রজাপতির ঝলমলে আলো

সন্ধ্যা নামলেই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা আলোকিত হয়ে ওঠে প্রজাপতি আকৃতির ঝলমলে সড়ক বাতিতে। বসুন্ধরা আই হসপিটাল ও রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সামনের সড়কে স্থাপন করা হয়েছে অনিন্দ্য সুন্দর সড়কবাতি। কালো লম্বা খুঁটির মাথায় হলুদ ডানা। সারি সারি সড়কবাতি শোভা পাচ্ছে পুরো রাস্তায়। প্রায় ২ হাজার সড়কবাতিতে আলোকিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হন অনেকে। দৌড়ঝাঁপ করে বেড়ায় শিশুরা। শিশুরা সাইকেল চালায়। আলো ঝলমল সড়কে নিশ্চিন্তে নিরাপদে নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দৃষ্টিনন্দন লেক। পথে-প্রান্তর সবুজের সমারোহে সাজানো হয়েছে বসুন্ধরা আবাসন। উদ্দেশ্য একটাই, ‘সবুজে থাকি ও সবুজে বাঁচি’। সবুজ বনায়নে জোর দিয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে কোলাহলমুক্ত শান্তিপূর্ণ এলাকা।

 

বিশ্বমানের সব আয়োজন

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে নিত্যপণ্যের বাজার থেকে শুরু করে আড্ডা, বিনোদন, ফিটনেস সেন্টারসহ নানা আয়োজন

শপিংয়ের জন্য বসুন্ধরা আবাসিক ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে শপিং কমপ্লেক্স যমুনা ফিউচার পার্ক, রূপায়ণ শপিং স্কয়ার, বাজার সারাবেলা, মেহেদী মার্ট, ঢালী কাঁচাবাজার। এ ছাড়াও বসুন্ধরায় বেশ কিছু কর্নার শপ তৈরির কাজও চলছে। রয়েছে অসংখ্য ফুডকোর্ট ও রেস্টুরেন্ট। যেমন- বসুন্ধরা হেরিটেজ রেস্টুরেন্ট, হারফি,  ফুডহল, সিগ্নেচার রেস্টুরেন্ট, রাজবাড়ী ফুডকোর্ট, উডেন স্পুন, দেশি বিটস, সুশি অকি, সিক্রেট রেসিপি। রয়েছে অনেক কফি শপ। যেমন- ক্রিমসন ক্যাফে, অ্যারাবিকা কফি শপ, আ-ও্যাক কফি শপ। নির্দিষ্ট জোনে কমার্শিয়াল প্লটে রয়েছে দেশের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের করপোরেট অফিস। আবাসিক এলাকার আই ব্লকে আছে স্বনামধন্য ফিটনেস সেন্টার। রয়েছে জিমনেসিয়াম, সুইমিং পুল, ব্যাডমিন্টন কোর্টসহ নানা রকম সুবিধা।

 

সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা এলাকাজুড়ে

নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছে ১ হাজার নিরাপত্তা প্রহরী। আছে সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং ব্যবস্থা

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এলাকাবাসীর সার্বিক নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বসুন্ধরার নিরাপত্তারক্ষীরা কাজ করেন দিনরাত চব্বিশ ঘণ্টা। বসুন্ধরার নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছেন ১ হাজার নিরাপত্তাকর্মী। যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে নিশ্চিত করেন বাসিন্দাদের নিরাপত্তা। এ ছাড়াও রয়েছে সিসিটিভি ও সিকিউরিটি হেল্প লাইন। নিজস্ব পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ আরও অনেক কিছু। এমনকি দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি সাহায্যের জন্য বসুন্ধরায় রয়েছে নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ গাড়িসহ প্রশিক্ষিত এবং দক্ষ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন