শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক ♦ সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক। সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা। খেলার মাঠ, মসজিদ, কবরস্থান, স্টেডিয়াম, পার্ক, কনভেনশন হল, স্কুল, কলেজ, হাসপাতালসহ সব নাগরিক সুবিধা মিলছে হাত বাড়ালেই। রৌদ্রোজ্জ্বল মহানগরে নিজের শান্তির আবাস। সুপরিকল্পিত আবাসন ও সেরা নাগরিক সুবিধার নিশ্চয়তায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে রাজধানীবাসীর আকর্ষণীয় ঠিকানা।

জানা যায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) অনুমোদিত বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ সুপরিকল্পিত আবাসন বসুন্ধরা হাউজিং। আবাসিক এলাকার উত্তরে ৩০০ ফুট এক্সপ্রেসওয়ে ধরে প্রসারিত হয়েছে যোগাযোগব্যবস্থা। পাশের ২০০ ফুট লেকের সুশীতল হাওয়া শহুরে জীবনে নিয়ে এসেছে   নির্মলতার ছোঁয়া। দক্ষিণে রয়েছে চার লেনের ১২০ ফুট মাদানি এভিনিউ। এলাকার প্রতিটি প্লটের সামনে কমপক্ষে ২৫ ফুট রাস্তা রয়েছে। আবাসিকের ভিতরে ২০০ ফুট থেকে শুরু করে ১৩০ ফুট সড়কের নেটওয়ার্ক পুরো এলাকায়। সুপারি, নারিকেল গাছের ছায়াঘেরা ২৫ কিলোমিটার খাল এঁকেবেঁকে গেছে এলাকাজুড়ে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরে ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে পাঁচটি স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন স্কুল রয়েছে ১৩টি। আন্তর্জাতিক চেইন হাসপাতাল এভারকেয়ারসহ রয়েছে আরও চারটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। মসজিদের শহর ঢাকার ঐতিহ্য ধরে রেখে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে ৪৪টি মসজিদ। নির্মাণ সম্পন্ন হলে কেন্দ্রীয় মসজিদে এক সঙ্গে ১ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। ১০৫ বিঘা জমিতে এগিয়ে চলছে কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণের কাজ।

আন্তর্জাতিক ইভেন্ট, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা, মেলা, প্রদর্শনী কিংবা পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য দেশের সর্ববৃহৎ   কনভেনশন সেন্টার গড়ে তুলেছে বসুন্ধরা হাউজিং।  ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) রয়েছে সুবৃহৎ পাঁচটি হল। এই হলগুলোতে এক সঙ্গে ১০ হাজার অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থা রয়েছে। সুবিশাল পার্কিং জোনে ৩ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা রয়েছে।

নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় ১ হাজার নিজস্ব নিরাপত্তা প্রহরী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন। প্রতিটি পয়েন্টে আটিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ক্যামেরায় সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। সন্ধ্যা নামলেই প্রজাপতি নকশার সড়ক বাতিতে ঝলমল করে ওঠে এলাকা। সরকারি-বেসরকারি অধিকাংশ ব্যাংকের শাখা রয়েছে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ইট, কাঠ, পাথরের এই শহরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাজুড়ে রয়েছে চোখ জুড়ানো সবুজ গাছের সারি। বসুন্ধরার বাসিন্দা বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা সাইফুল রহমান বলেন, ‘অফিস থেকে ফিরে সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হই। আমি জগিং করি আর আমার ছয় বছর বয়সী ছেলে সাইকেল নিয়ে পাল্লা দেয় আমার সঙ্গে। নিরাপদে নির্বিঘ্নে নারী, শিশু, বৃদ্ধরা হাঁটছে-গল্প করছে। রাজধানীর অন্য এলাকায় এই চিত্র কল্পনা করা যায় না। নেই মাইকের শোরগোল কিংবা গাড়ির কান ফাটানো হর্ন। আমার কাছে বসুন্ধরা বসবাসের জন্য সেরা আবাসিক এলাকা।’

খেলাধুলার জগতে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। প্রায় ২৫০ বিঘা জায়গার ওপর গড়ে উঠছে সুবিশাল স্পোর্টস কমপ্লেক্স। এখানে থাকছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ফুটবল মাঠ, ড্রাইভিং সুবিধাসহ সুইমিং পুল। এ ছাড়া হকি, ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবলসহ নানারকম খেলাধুলার আয়োজন। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) মানদন্ড অনুযায়ী তৈরি করা হচ্ছে ফুটবল মাঠ। সেখানে থাকবে ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার গ্যালারি। ক্রিকেট মাঠে ৩০ হাজার দর্শক একসঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করতে পারবেন। শিশুদের শৈশব আনন্দময় করে গড়ে তুলতে ৬০ বিঘা জায়গার ওপর তৈরি করা হচ্ছে গ্রিন পার্ক। ৫০ বিঘা জায়গা নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে গলফ কোর্স। ১৪৪ জন গলফার একসঙ্গে গলফ খেলতে পারবেন এ কোর্সে। 

নাগরিক সুবিধায় বিনোদন এক অন্যতম অনুষঙ্গ। বিভিন্ন বয়সী মানুষের কথা চিন্তা করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে বিনোদন কেন্দ্র। শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে প্রয়োজন উন্মুক্ত খেলাধুলার জায়গা। শিশুদের আনন্দ বিনোদনের জন্য ৫৬ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হচ্ছে বসুন্ধরা টগি ক্লাব। ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি রাইড থাকবে টগি ক্লাবে। নাগরিক সুবিধার সব আয়োজনই রয়েছে এখানে।

 

গড়ে উঠছে সুপরিসর বিনোদন কেন্দ্র

৫৬ বিঘা জমির ওপর বসুন্ধরা টগি ক্লাব

শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে চাই আধুনিক বিনোদন কেন্দ্র। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৫৬ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠছে বিশ্বের অন্যতম ও  দেশের প্রথম বৃহৎ পরিসরের বিনোদন কেন্দ্র ‘বসুন্ধরা টগি ক্লাব’। যেখানে শিশুদের পাশাপাশি সব বয়সী মানুষের জন্য থাকবে নানা ধরনের বিনোদনের আয়োজন। অসংখ্য রাইডের সুযোগ। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে থাকছে লেজার ও মিউজিক্যাল ফাউন্টেইন, সুইমিং পুল, পাঁচ শতাধিক মানুষের বসার জন্য ফুডকোর্ট। থাকবে মাল্টিপারপাস শো ও কনসার্ট আয়োজনের ব্যবস্থা। এ ছাড়াও থাকবে ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি ইনডোর রাইড। আউটডোর সুবিধার মধ্যে থাকছে মিনি ক্রিকেট ফিল্ড, ফুটসাল, টেনিস এবং বাস্কেটবল। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে সংযোজিত হচ্ছে প্যাডেল টেনিস, কিডজ থিয়েটার। এ ছাড়াও থাকছে ট্রাম্পলিং পার্ক, রোপ অ্যাডভেঞ্চার লেজার গেমসহ আরও অনেক ইনডোর ভি আর এন্টারটেইনমেন্ট জোন।

 

মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল

আধুনিক শিক্ষার প্রথম পর্যায় প্রাথমিক শিক্ষা। যেখানে থাকবে সততা, আদর্শ, নীতি-নৈতিকতা। এমন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে  তুলতে বসুন্ধরা আবাসিক এবং সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেমন- আই এস ডি স্কুল, আগা খান একাডেমি, সেন্ট জ্যাভিয়ার স্কুল, প্লে-পেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, এবিনেজার ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, সানিডেল স্কুল, স্যার জন উইলসন  স্কুল, সাউথ পয়েন্ট স্কুল ও কলেজ, এঙ্করেজ স্কুল (নেভাল স্কুল), অস্ট্রেলিয়ান স্কুল, ভিকারুন্নেসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং রয়েল গ্রামার স্কুল। আছে দেশের স্বনামধন্য পাঁচটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও। সেগুলো হলো- নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আই ইউ বি), আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এ আই ইউ বি), ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউ আই ইউ)। প্রস্তাবিত প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দেখাও মিলবে খুব শিগগিরই। এক কথায়, প্রাথমিক থেকে উচ্চতর শিক্ষার সব সুযোগ-সুবিধা মিলছে বসুন্ধরায়। এ ছাড়াও এই আবাসিক এলাকায় রয়েছে পাঁচ তারকা চেইন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এর মধ্যে এভারকেয়ার হসপিটালস, বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট, ডি আকবর, বারডেম বসুন্ধরা    ব্রাঞ্চ এবং রিমেডি হাসপাতাল অন্যতম। সুশিক্ষা আর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো হয়েছে।

 

প্রজাপতির ঝলমলে আলো

সন্ধ্যা নামলেই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা আলোকিত হয়ে ওঠে প্রজাপতি আকৃতির ঝলমলে সড়ক বাতিতে। বসুন্ধরা আই হসপিটাল ও রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সামনের সড়কে স্থাপন করা হয়েছে অনিন্দ্য সুন্দর সড়কবাতি। কালো লম্বা খুঁটির মাথায় হলুদ ডানা। সারি সারি সড়কবাতি শোভা পাচ্ছে পুরো রাস্তায়। প্রায় ২ হাজার সড়কবাতিতে আলোকিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হন অনেকে। দৌড়ঝাঁপ করে বেড়ায় শিশুরা। শিশুরা সাইকেল চালায়। আলো ঝলমল সড়কে নিশ্চিন্তে নিরাপদে নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দৃষ্টিনন্দন লেক। পথে-প্রান্তর সবুজের সমারোহে সাজানো হয়েছে বসুন্ধরা আবাসন। উদ্দেশ্য একটাই, ‘সবুজে থাকি ও সবুজে বাঁচি’। সবুজ বনায়নে জোর দিয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে কোলাহলমুক্ত শান্তিপূর্ণ এলাকা।

 

বিশ্বমানের সব আয়োজন

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে নিত্যপণ্যের বাজার থেকে শুরু করে আড্ডা, বিনোদন, ফিটনেস সেন্টারসহ নানা আয়োজন

শপিংয়ের জন্য বসুন্ধরা আবাসিক ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে শপিং কমপ্লেক্স যমুনা ফিউচার পার্ক, রূপায়ণ শপিং স্কয়ার, বাজার সারাবেলা, মেহেদী মার্ট, ঢালী কাঁচাবাজার। এ ছাড়াও বসুন্ধরায় বেশ কিছু কর্নার শপ তৈরির কাজও চলছে। রয়েছে অসংখ্য ফুডকোর্ট ও রেস্টুরেন্ট। যেমন- বসুন্ধরা হেরিটেজ রেস্টুরেন্ট, হারফি,  ফুডহল, সিগ্নেচার রেস্টুরেন্ট, রাজবাড়ী ফুডকোর্ট, উডেন স্পুন, দেশি বিটস, সুশি অকি, সিক্রেট রেসিপি। রয়েছে অনেক কফি শপ। যেমন- ক্রিমসন ক্যাফে, অ্যারাবিকা কফি শপ, আ-ও্যাক কফি শপ। নির্দিষ্ট জোনে কমার্শিয়াল প্লটে রয়েছে দেশের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের করপোরেট অফিস। আবাসিক এলাকার আই ব্লকে আছে স্বনামধন্য ফিটনেস সেন্টার। রয়েছে জিমনেসিয়াম, সুইমিং পুল, ব্যাডমিন্টন কোর্টসহ নানা রকম সুবিধা।

 

সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা এলাকাজুড়ে

নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছে ১ হাজার নিরাপত্তা প্রহরী। আছে সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং ব্যবস্থা

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এলাকাবাসীর সার্বিক নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বসুন্ধরার নিরাপত্তারক্ষীরা কাজ করেন দিনরাত চব্বিশ ঘণ্টা। বসুন্ধরার নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছেন ১ হাজার নিরাপত্তাকর্মী। যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে নিশ্চিত করেন বাসিন্দাদের নিরাপত্তা। এ ছাড়াও রয়েছে সিসিটিভি ও সিকিউরিটি হেল্প লাইন। নিজস্ব পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ আরও অনেক কিছু। এমনকি দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি সাহায্যের জন্য বসুন্ধরায় রয়েছে নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ গাড়িসহ প্রশিক্ষিত এবং দক্ষ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়