শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক ♦ সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে আচ্ছাদিত এক শহর

কৃষ্ণচূড়ার ছায়াঘেরা প্রশস্ত সড়ক। সাজানো-গোছানো নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন এলাকা। খেলার মাঠ, মসজিদ, কবরস্থান, স্টেডিয়াম, পার্ক, কনভেনশন হল, স্কুল, কলেজ, হাসপাতালসহ সব নাগরিক সুবিধা মিলছে হাত বাড়ালেই। রৌদ্রোজ্জ্বল মহানগরে নিজের শান্তির আবাস। সুপরিকল্পিত আবাসন ও সেরা নাগরিক সুবিধার নিশ্চয়তায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে রাজধানীবাসীর আকর্ষণীয় ঠিকানা।

জানা যায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) অনুমোদিত বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ সুপরিকল্পিত আবাসন বসুন্ধরা হাউজিং। আবাসিক এলাকার উত্তরে ৩০০ ফুট এক্সপ্রেসওয়ে ধরে প্রসারিত হয়েছে যোগাযোগব্যবস্থা। পাশের ২০০ ফুট লেকের সুশীতল হাওয়া শহুরে জীবনে নিয়ে এসেছে   নির্মলতার ছোঁয়া। দক্ষিণে রয়েছে চার লেনের ১২০ ফুট মাদানি এভিনিউ। এলাকার প্রতিটি প্লটের সামনে কমপক্ষে ২৫ ফুট রাস্তা রয়েছে। আবাসিকের ভিতরে ২০০ ফুট থেকে শুরু করে ১৩০ ফুট সড়কের নেটওয়ার্ক পুরো এলাকায়। সুপারি, নারিকেল গাছের ছায়াঘেরা ২৫ কিলোমিটার খাল এঁকেবেঁকে গেছে এলাকাজুড়ে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরে ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে পাঁচটি স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন স্কুল রয়েছে ১৩টি। আন্তর্জাতিক চেইন হাসপাতাল এভারকেয়ারসহ রয়েছে আরও চারটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। মসজিদের শহর ঢাকার ঐতিহ্য ধরে রেখে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে ৪৪টি মসজিদ। নির্মাণ সম্পন্ন হলে কেন্দ্রীয় মসজিদে এক সঙ্গে ১ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। ১০৫ বিঘা জমিতে এগিয়ে চলছে কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণের কাজ।

আন্তর্জাতিক ইভেন্ট, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা, মেলা, প্রদর্শনী কিংবা পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য দেশের সর্ববৃহৎ   কনভেনশন সেন্টার গড়ে তুলেছে বসুন্ধরা হাউজিং।  ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) রয়েছে সুবৃহৎ পাঁচটি হল। এই হলগুলোতে এক সঙ্গে ১০ হাজার অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থা রয়েছে। সুবিশাল পার্কিং জোনে ৩ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা রয়েছে।

নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় ১ হাজার নিজস্ব নিরাপত্তা প্রহরী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন। প্রতিটি পয়েন্টে আটিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ক্যামেরায় সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। সন্ধ্যা নামলেই প্রজাপতি নকশার সড়ক বাতিতে ঝলমল করে ওঠে এলাকা। সরকারি-বেসরকারি অধিকাংশ ব্যাংকের শাখা রয়েছে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ইট, কাঠ, পাথরের এই শহরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাজুড়ে রয়েছে চোখ জুড়ানো সবুজ গাছের সারি। বসুন্ধরার বাসিন্দা বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা সাইফুল রহমান বলেন, ‘অফিস থেকে ফিরে সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হই। আমি জগিং করি আর আমার ছয় বছর বয়সী ছেলে সাইকেল নিয়ে পাল্লা দেয় আমার সঙ্গে। নিরাপদে নির্বিঘ্নে নারী, শিশু, বৃদ্ধরা হাঁটছে-গল্প করছে। রাজধানীর অন্য এলাকায় এই চিত্র কল্পনা করা যায় না। নেই মাইকের শোরগোল কিংবা গাড়ির কান ফাটানো হর্ন। আমার কাছে বসুন্ধরা বসবাসের জন্য সেরা আবাসিক এলাকা।’

খেলাধুলার জগতে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। প্রায় ২৫০ বিঘা জায়গার ওপর গড়ে উঠছে সুবিশাল স্পোর্টস কমপ্লেক্স। এখানে থাকছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ফুটবল মাঠ, ড্রাইভিং সুবিধাসহ সুইমিং পুল। এ ছাড়া হকি, ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবলসহ নানারকম খেলাধুলার আয়োজন। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) মানদন্ড অনুযায়ী তৈরি করা হচ্ছে ফুটবল মাঠ। সেখানে থাকবে ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার গ্যালারি। ক্রিকেট মাঠে ৩০ হাজার দর্শক একসঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করতে পারবেন। শিশুদের শৈশব আনন্দময় করে গড়ে তুলতে ৬০ বিঘা জায়গার ওপর তৈরি করা হচ্ছে গ্রিন পার্ক। ৫০ বিঘা জায়গা নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে গলফ কোর্স। ১৪৪ জন গলফার একসঙ্গে গলফ খেলতে পারবেন এ কোর্সে। 

নাগরিক সুবিধায় বিনোদন এক অন্যতম অনুষঙ্গ। বিভিন্ন বয়সী মানুষের কথা চিন্তা করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে বিনোদন কেন্দ্র। শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে প্রয়োজন উন্মুক্ত খেলাধুলার জায়গা। শিশুদের আনন্দ বিনোদনের জন্য ৫৬ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হচ্ছে বসুন্ধরা টগি ক্লাব। ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি রাইড থাকবে টগি ক্লাবে। নাগরিক সুবিধার সব আয়োজনই রয়েছে এখানে।

 

গড়ে উঠছে সুপরিসর বিনোদন কেন্দ্র

৫৬ বিঘা জমির ওপর বসুন্ধরা টগি ক্লাব

শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে চাই আধুনিক বিনোদন কেন্দ্র। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৫৬ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠছে বিশ্বের অন্যতম ও  দেশের প্রথম বৃহৎ পরিসরের বিনোদন কেন্দ্র ‘বসুন্ধরা টগি ক্লাব’। যেখানে শিশুদের পাশাপাশি সব বয়সী মানুষের জন্য থাকবে নানা ধরনের বিনোদনের আয়োজন। অসংখ্য রাইডের সুযোগ। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে থাকছে লেজার ও মিউজিক্যাল ফাউন্টেইন, সুইমিং পুল, পাঁচ শতাধিক মানুষের বসার জন্য ফুডকোর্ট। থাকবে মাল্টিপারপাস শো ও কনসার্ট আয়োজনের ব্যবস্থা। এ ছাড়াও থাকবে ওয়াটার রাইডসহ ৫০টিরও বেশি ইনডোর রাইড। আউটডোর সুবিধার মধ্যে থাকছে মিনি ক্রিকেট ফিল্ড, ফুটসাল, টেনিস এবং বাস্কেটবল। বসুন্ধরা টগি ক্লাবে সংযোজিত হচ্ছে প্যাডেল টেনিস, কিডজ থিয়েটার। এ ছাড়াও থাকছে ট্রাম্পলিং পার্ক, রোপ অ্যাডভেঞ্চার লেজার গেমসহ আরও অনেক ইনডোর ভি আর এন্টারটেইনমেন্ট জোন।

 

মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল

আধুনিক শিক্ষার প্রথম পর্যায় প্রাথমিক শিক্ষা। যেখানে থাকবে সততা, আদর্শ, নীতি-নৈতিকতা। এমন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে  তুলতে বসুন্ধরা আবাসিক এবং সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেমন- আই এস ডি স্কুল, আগা খান একাডেমি, সেন্ট জ্যাভিয়ার স্কুল, প্লে-পেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, এবিনেজার ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, সানিডেল স্কুল, স্যার জন উইলসন  স্কুল, সাউথ পয়েন্ট স্কুল ও কলেজ, এঙ্করেজ স্কুল (নেভাল স্কুল), অস্ট্রেলিয়ান স্কুল, ভিকারুন্নেসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং রয়েল গ্রামার স্কুল। আছে দেশের স্বনামধন্য পাঁচটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও। সেগুলো হলো- নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আই ইউ বি), আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এ আই ইউ বি), ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউ আই ইউ)। প্রস্তাবিত প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দেখাও মিলবে খুব শিগগিরই। এক কথায়, প্রাথমিক থেকে উচ্চতর শিক্ষার সব সুযোগ-সুবিধা মিলছে বসুন্ধরায়। এ ছাড়াও এই আবাসিক এলাকায় রয়েছে পাঁচ তারকা চেইন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এর মধ্যে এভারকেয়ার হসপিটালস, বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট, ডি আকবর, বারডেম বসুন্ধরা    ব্রাঞ্চ এবং রিমেডি হাসপাতাল অন্যতম। সুশিক্ষা আর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো হয়েছে।

 

প্রজাপতির ঝলমলে আলো

সন্ধ্যা নামলেই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা আলোকিত হয়ে ওঠে প্রজাপতি আকৃতির ঝলমলে সড়ক বাতিতে। বসুন্ধরা আই হসপিটাল ও রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সামনের সড়কে স্থাপন করা হয়েছে অনিন্দ্য সুন্দর সড়কবাতি। কালো লম্বা খুঁটির মাথায় হলুদ ডানা। সারি সারি সড়কবাতি শোভা পাচ্ছে পুরো রাস্তায়। প্রায় ২ হাজার সড়কবাতিতে আলোকিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হন অনেকে। দৌড়ঝাঁপ করে বেড়ায় শিশুরা। শিশুরা সাইকেল চালায়। আলো ঝলমল সড়কে নিশ্চিন্তে নিরাপদে নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দৃষ্টিনন্দন লেক। পথে-প্রান্তর সবুজের সমারোহে সাজানো হয়েছে বসুন্ধরা আবাসন। উদ্দেশ্য একটাই, ‘সবুজে থাকি ও সবুজে বাঁচি’। সবুজ বনায়নে জোর দিয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছে কোলাহলমুক্ত শান্তিপূর্ণ এলাকা।

 

বিশ্বমানের সব আয়োজন

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে নিত্যপণ্যের বাজার থেকে শুরু করে আড্ডা, বিনোদন, ফিটনেস সেন্টারসহ নানা আয়োজন

শপিংয়ের জন্য বসুন্ধরা আবাসিক ও সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে শপিং কমপ্লেক্স যমুনা ফিউচার পার্ক, রূপায়ণ শপিং স্কয়ার, বাজার সারাবেলা, মেহেদী মার্ট, ঢালী কাঁচাবাজার। এ ছাড়াও বসুন্ধরায় বেশ কিছু কর্নার শপ তৈরির কাজও চলছে। রয়েছে অসংখ্য ফুডকোর্ট ও রেস্টুরেন্ট। যেমন- বসুন্ধরা হেরিটেজ রেস্টুরেন্ট, হারফি,  ফুডহল, সিগ্নেচার রেস্টুরেন্ট, রাজবাড়ী ফুডকোর্ট, উডেন স্পুন, দেশি বিটস, সুশি অকি, সিক্রেট রেসিপি। রয়েছে অনেক কফি শপ। যেমন- ক্রিমসন ক্যাফে, অ্যারাবিকা কফি শপ, আ-ও্যাক কফি শপ। নির্দিষ্ট জোনে কমার্শিয়াল প্লটে রয়েছে দেশের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের করপোরেট অফিস। আবাসিক এলাকার আই ব্লকে আছে স্বনামধন্য ফিটনেস সেন্টার। রয়েছে জিমনেসিয়াম, সুইমিং পুল, ব্যাডমিন্টন কোর্টসহ নানা রকম সুবিধা।

 

সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা এলাকাজুড়ে

নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছে ১ হাজার নিরাপত্তা প্রহরী। আছে সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং ব্যবস্থা

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এলাকাবাসীর সার্বিক নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বসুন্ধরার নিরাপত্তারক্ষীরা কাজ করেন দিনরাত চব্বিশ ঘণ্টা। বসুন্ধরার নিজস্ব সিকিউরিটি সার্ভিসে রয়েছেন ১ হাজার নিরাপত্তাকর্মী। যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে নিশ্চিত করেন বাসিন্দাদের নিরাপত্তা। এ ছাড়াও রয়েছে সিসিটিভি ও সিকিউরিটি হেল্প লাইন। নিজস্ব পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ আরও অনেক কিছু। এমনকি দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি সাহায্যের জন্য বসুন্ধরায় রয়েছে নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ গাড়িসহ প্রশিক্ষিত এবং দক্ষ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে