শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

পাইলটের যত কান্ড

রকমারি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
পাইলটের যত কান্ড

বিমান দুর্ঘটনার কারণ উদ্ঘাটন করতে গিয়ে তদন্তকারীরা অবাক করা  সব তথ্য বের করে আনেন। কখনো জানা যায়, পাইলটের ভুল ও ইচ্ছাকৃত কারণেও ঘটেছে দুর্ঘটনা। এসব নিয়েই আজকের রকমারি-

 

ইজিপ্ট এয়ার ফ্লাইট ৯৯০

১৯৯৯ সালের ৩১ অক্টোবর ২০৭ জন যাত্রী নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস বিমানবন্দর থেকে মিসরের কায়রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রা করে ইজিপ্ট এয়ার ফ্লাইট-৯৯০ বোয়িং-৭৬৭। বিমানটি উড্ডয়নের অল্প সময়ের মধ্যে আটলান্টিক মহাসাগরে বিধ্বস্ত হয়। এ দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পর্যটক মারা যান। দুর্ঘটনাটি আন্তর্জাতিক সীমারেখায় হওয়ায় ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশনের অনুমতি নিয়ে তদন্ত শুরু করে ইজিপ্টশিয়ান সিভিল অ্যাভিয়েশন অথরিটি (ইসিএএ)। কিন্তু সংস্থাটির কিছু সীমাবদ্ধতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ডের (এনটিএসবি) কাছে তদন্তভার হস্তান্তর করা হয়। ঘটনার দুই সপ্তাহ পর এনটিএসবি তাদের তদন্ত প্রতিবেদনে বলেন, ঘটনা যতটা না দুর্ঘটনা তার থেকে বেশি ইচ্ছাকৃত। মিসরীয় কর্তৃপক্ষ এ তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে নিজেরা তদন্ত শুরু করে। অন্যদিকে এনটিএসবি কর্তৃপক্ষও তাদের তদন্ত অব্যাহত রাখে। পরবর্তী সময়ে এনটিএসবি জানায়, দ্য রিলিফ ফার্স্ট অফিসার জামিল আল বয়াতি ইচ্ছাকৃতভাবে এ দুর্ঘটনা ঘটান। কিন্তু ইসিএএ তাদের তদন্ত প্রতিবেদনে বলে, ইচ্ছাকৃত নয় বিমান উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটে। কিন্তু পরবর্তীতে ব্ল্যাক বক্সে পাওয়া তথ্য অধিকতর বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিমান উড্ডয়নের ২০ মিনিটের মাথায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এ কাজে বিমানের পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটিকে আটলান্টিক মহাসাগরে বিধ্বস্ত করেন।

 

রহস্যের আরেক নাম মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনস ফ্লাইট ৩৭০

২০১৪ সালের ৮ মার্চ মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনস পরিচালিত বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর বিমানটি কুয়ালালামপুর থেকে উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক পর নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। বিমানটিতে মোট ২৩৯ জন আরোহী ছিলেন। এর একদিন আগে ১৫ মার্চ, মালয়েশিয়ান প্রধানমন্ত্রী নাজিব আবদুল রাজাক এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দেন এবং তিনি স্যাটেলাইট এবং রাডার তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বলেন, বিমানটি কেউ ভেবেচিন্তে রাডার থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। তিনি বলেন, বিমানটি দিক পরিবর্তন করে মালয়েশিয়ার ওপর দিয়েই ভারতের দিকে অগ্রসরের চেষ্টা করে। বিমানের ভিতরে অবস্থানরত যে কেউ কান্ডটি ঘটিয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিমানটি নিখোঁজ হওয়ার পর সম্ভবত আরও ৭ ঘণ্টা আকাশে উড়েছিল। পরদিন মালয়েশিয়া এয়ারলাইনস ঘোষণা দেয়, সোবাং এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের রাডার স্ক্রিন থেকে বিমানটি উধাও হওয়ার আগে এর কোনো কর্মী বা বিমানে অবস্থানরত কোনো যাত্রীর কাছ থেকেই কোনো ধরনের বিপদ সংকেত, খারাপ আবহাওয়া অথবা যান্ত্রিক ত্র“টির খবর পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ ভিতরে কোনো একজন বিমানটির দিক পরিবর্তন করে।

 

দরজা বন্ধ অন্য পাইলটকে  ককপিটে ঢুকতে দেয়নি

জার্মানির জার্মান উইংসের এ-৩২০ এয়ারবাসটি ২০১৫ সালে স্পেনের উপকূলীয় শহর বার্সেলোনা থেকে জার্মানির ডুসেলডর্ফ শহরে যাওয়ার পথে আল্পস পর্বতমালার ফরাসি অংশের একটি দুর্গম এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। জার্মান উইংসের বিমানটি বিধ্বস্তের ঘটনায় ছয়জন ক্রুসহ ১৫০ আরোহীর সবাই নিহত হন। আরোহীদের মধ্যে ৬৭ জন জার্মান এবং ৪৫ জনের মতো স্পেনিশ নাগরিক ছিলেন। বিধ্বস্ত বিমানটি থেকে উদ্ধারকৃত ব্ল্যাকবক্সের তথ্য থেকে জানা যায়, বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ১০ মিনিট আগে বিমানটির পাইলট ককপিট থেকে বেরিয়ে যান, সম্ভবত টয়লেটে যাওয়ার জন্য। এ সময় ২৮ বছরের কো-পাইলট আন্দ্রিয়াস লুবিৎস ককপিটে ছিলেন একা এবং ককপিটের দরজা বন্ধ ছিল। পাইলট বাইরে থাকা অবস্থায় তিনি ইচ্ছা করেই বিমানটি নিচের দিকে নামাতে থাকেন। এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার থেকে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাতে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। পাইলট টয়লেট থেকে ফিরে এসে ককপিটের দরজায় অনেকবার আঘাত করলেও কো-পাইলট দরজা খোলেননি। তিনি আরও জানান, ফ্লাইট রেকর্ডারে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ায় আগ মুহূর্ত পর্যন্ত কো-পাইলটের স্বাভাবিক শ্বাস প্রশ্বাসের শব্দ পর্যন্ত শোনা গেছে।

 

কনিলান এয়ার ডিজাস্টার

এটি ছিল একটি আত্মঘাতী বিমান হামলা। অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের অ্যালিস স্প্রিরিঞ্জ বিমানবন্দরের এ হামলাটি চালান কনিলান এয়ারওয়েজের সাবেক বহিষ্কৃত কর্মকর্তা। ১৯৭০ এর দশকে তিনি যুক্তরাজ্য থেকে অস্ট্রেলিয়ায় দেশান্তর হন। কিন্তু তার অস্ট্রেলিয়ায় আগমন শুভ হয়নি। এ কারণে ইংল্যান্ডে ফিরে যেতে ১৯৭৪ সালে তিনি একটি কোয়ান্টাস টিকিট জাল করেন। তবে তার প্রতারণাটি ধরা পড়ে যাওয়ায় আর বাড়ি ফেরা হয়নি। এরপর ১৯৭৫ সালে তিনি একটি বাণিজ্যিক পাইলটের লাইসেন্স লাভ করতে সক্ষম হন। পরের বছরের জানুয়ারিতে কনিলানের বিমান চালানো শুরু করেন। কিন্তু বিমান কর্তৃপক্ষ তার টিকিট জালিয়াতির বিষয়টি জানতে পেরে তাকে চাকরিচ্যুত করে। এরপর উইন্ডহামের অর্ড এয়ার চার্টারে যোগদান করেন। কিন্তু সেখানেও তার চাকরি চলে যায়। তিনি ধারণা করেন, কনিলান বিমান কর্তৃপক্ষের প্রধান রজার্স কনিলান টিকিট জালিয়াতির বিষয়টি অর্ড এয়ার চার্টার কর্তৃপক্ষকে অবহিত করায় তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তিনি আর কোনো চাকরি জোগাড় করতে না পেরে কথা অনুযায়ী কাজটি সেরে ফেলেন। এ জন্য প্রথমে তিনি উইন্ডহামে ফিরে যান এবং সেখানকার বিসক্রাফট ব্যারন নামে দুই ইঞ্জিনচালিত একটি বিমান ছিনতাই করেন। ছিনতাইকৃত ওই বিমানটি নিয়ে তিনি কনিলান বিমান কমপ্লেক্সে আঘাত হানেন।

 

রয়েল এয়ার মারক

উড্ডয়নের ১০ মিনিটের মধ্যে আগাদির উত্তরাঞ্চলের অ্যাটলাস পর্বতে বিধ্বস্ত

১৯৯৪ সালের ২১ আগস্ট রয়েল এয়ার মারক জেট বিমানটি আগাদির আল মাসিরা বিমানবন্দর থেকে ক্রুসহ ৪৪ জন যাত্রী নিয়ে মরক্কোর বিখ্যাত শহর ও বন্দরনগরী কাসাব্লাঙ্কা যাচ্ছিল। কিন্তু ঘটনাস্থল থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে উড্ডয়নের ১০ মিনিটের মধ্যে আগাদির উত্তরাঞ্চলের অ্যাটলাস পর্বতে বিধ্বস্ত হয়। এতে বিমানে থাকা ৪৪ জন যাত্রীর সবাই মারা যান। পরবর্তীতে তদন্তে জানা যায়, পাইলট ইউনুস কয়াতি ইচ্ছাকৃতভাবে বিমানটি বিধ্বস্ত করেন। এ ছাড়া বিমানের পাইলটের শেষ শব্দটি নিয়ে তদন্তকারী দল তদন্ত করেন। শব্দ বিশ্লেষণ করে তারা নিশ্চিত হন, পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটি বিধ্বস্ত করেছেন। ওটা ছিল পাইলটের আত্মহত্যাবিষয়ক শব্দ।

 

পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটি বিধ্বস্ত করেন

দিনটি ছিল ২০১৩ সালের ২৯ নভেম্বর, সেদিন আকাশে উড়ে মোজাম্বিক এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ৪৭০। কিন্তু মাঝপথে বিমানটি নামিবিয়ার উত্তরাঞ্চলের বুবোটা বিমানবন্দরের কাছে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনায় মোজাম্বিকের ১০, অ্যাঙ্গোলার ৯, পর্তুগালের ৫ এবং ফ্রান্স, ব্রাজিল ও চীনের একজন করে মোট ২৭ জন যাত্রী ও দুই পাইলটসহ ছয়জন কেবিন ক্রু মারা যান। পরবর্তীতে দুর্ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করার জন্য দুর্ঘটনাকবলিত স্থান থেকে উদ্ধারকৃত ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর) ও দ্য ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডার (এফডিআর) উদ্ধার করে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ডে (এনটিএসবি) পাঠানো হয়। দ্য মোজাম্বিক্যান সিভিল অ্যাভিয়েশন ইনস্টিটিউশনের প্রধান জোয়া অ্যাব্রিউ তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। তদন্তে দেখা গেছে, পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটি বিধ্বস্ত করেন। তদন্তকারীদের মতে,  ফ্লাইটের রেকর্ড থেকে জানা যায়, ফ্লাইটটি বিধ্বস্ত করার পেছনে পাইলটের ইচ্ছা কাজ করেছিল। ক্যাপ্টেন হার্মিনিও ডস সান্তোস ফার্নান্দেজ স্বপ্রণোদিত হয়েই বিমানটি বিধ্বস্ত করেন। অন্য পাইলটরা ককপিটে আটকা পড়েছিলেন এবং বার বার ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন। তারা দরজায় সজোরে আঘাতও করেছিলেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা