শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

দেশে দেশে অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেস্টুরেন্ট

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেস্টুরেন্টটি রয়েছে ইতালিতে। ইতালিতে ভিন্নধারার এই রেস্টুরেন্টে একসঙ্গে মাত্র দুজন খেতে পারেন। এটি এতটাই ছোট পরিসরের যে, একই সময়ে দুজনের বেশি গ্রাহকসেবা দেওয়া সম্ভব নয়। তাই রেস্টুরেন্টটির নাম ছড়িয়েছে শুধু দুজনের রেস্টুরেন্ট হিসেবে। আর তাই এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট হোটেল। ইতালির বেকনে অবস্থিত হোটেলটির নাম স্থানীয় ভাষায় ‘সলো পার দো’। এতে খাবার খেতে হলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখতে হয়। এতে একটি টেবিল ও দুটি চেয়ারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সুতরাং একই সময়ে দুজনের বেশি গ্রাহকের খাওয়া-দাওয়া করা সম্ভব নয়। সেখানে যেতে হলে আগে থেকেই ই-মেইল করে ও ফি দিয়ে বুকিং দিয়ে রাখতে হয়। রেস্টুরেন্টটি আলাদা বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। সেখানে প্রতিটি খাবারের আইটেমে রয়েছে বিশেষত্ব। বিশেষ করে হার্টের আকৃতির বিশেষ এক ধরনের চকোলেট রয়েছে, যা গ্রাহকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে। মালিক রেমো দ্য ক্লডিও নিজেই গ্রাহকদের অভ্যর্থনা জানান ও সেবা দিয়ে থাকেন।  সেখানে যেতে হলে প্রতিজনকে ২৫০ ইউরো খরচ করতে হবে। তবে কেউ যদি মদ ও শ্যাম্পেইন সেবা নিতে চান তবে তাকে তার জন্য আলাদা খরচ গুনতে হবে।

 

অদ্ভুত গুহা রেস্টুরেন্ট

অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট বানাতে গিয়ে গুহা রেস্টুরেন্টের ধারণাটি বেশ জনপ্রিয়তা পায় আফ্রিকায়। আফ্রিকার দক্ষিণ মোম্বাসার ডায়ানি সমুদ্রসৈকতে আলিবাবার গুহা রেস্টুরেন্টটি অবস্থিত। গুহাটি পাঁচ লক্ষাধিক বছর আগের বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। সবটুকু গুহাই প্রবাল চুনাপাথরে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি করাই ছিল। পরে সাগরের ঢেউয়ের আঘাতে এর আকার-আকৃতি অনেকটা পরিবর্তিত হয়েছিল। গুহা রেস্তোরাঁর ইচ্ছা থেকে এখানে প্রবেশের কমপ্লেক্স মাকুতি পামগাছের শাখায় তৈরি ছাদে আবৃত যা একটি পামন্ডট্রি ধরে রেখেছে। গুহা রেস্টুরেন্টের খাবারের তালিকা আগে থেকে ঠিক করা থাকে না। এই বিশেষত্বের কারণে আপনি যা খেতে চান সেটার তালিকা দিয়ে রাখতে হবে রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে। এই রেস্টুরেন্টের পরিবেশ এতটাই গুমোট, এখানে গরম খাবারের পরিবর্তে ঠান্ডা খাবারের জনপ্রিয়তাই বেশি।

 

পানির নিচে রেস্টুরেন্ট

মাটির ওপর বিচিত্র সব রেস্টুরেন্টই কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে মালদ্বীপে। পোলিশ আর্কিটেকচারাল এবং ডিপ-সি ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ডিপ ওশেন টেকনোলজি এই রেস্টুরেন্টের প্রাথমিক কাজ করেছিল। তবে পানির নিচে রেস্টুরেন্ট এটাই প্রথম নয়। এই রেস্টুরেন্টের অভিজ্ঞতা সবকিছুকেই যেন ছাড়িয়ে যায়। মালদ্বীপে নির্মিত রেস্টুরেন্টটি আন্ডার ওয়াটার হোটেলের ধারণাটাকেই পাল্টে দিয়েছে। স্পেসশিপ আকৃতির এই রেস্টুরেন্ট এখনো চালু না হলেও আলোচিত সারা দুনিয়াতেই। প্রাথমিক নির্মাণ কাজে অনেকটা ফ্লাইং সসার বা ইউএফও আকৃতির এই রেস্টুরেন্ট সবাইকে আকর্ষণ করছে। বিলাসবহুল এই রেস্টুরেন্টটি হোটেল হিসেবেও ব্যবহৃত হবে। দুটি বিশাল ডিস্ক আকৃতির লাউঞ্জ নিয়ে হোটেলের সুবিধাগুলোও যোগ করা হয়েছে। একটি পানি থেকে সাত মিটার ওপরে পাঁচটি পিলারের ওপরে অবস্থিত। গ্লাস টানেল দিয়ে পানির তলদেশে অন্যটিতে যাওয়ার ব্যবস্থা আছে।

 

গাছের মাথায় ঝুলছে

বিচিত্র রেস্টুরেন্টের খোঁজ করলে জাপানের নাহা জারবার ডিনার রেস্টুরেন্টের নামটি সবার আগেই আসে। গাছের মাথায় যে রেস্টুরেন্ট ঝুলতে পারে সেটা হয়তো দেখে অনেকেই চমকে উঠবেন। বাস্তবেই তাই, শহরের সেরা আকর্ষণে পরিণত হয়েছে এই গাছের ওপর রেস্টুরেন্টটি। এটি যে গঠনগত দিক থেকেই চমকে দেওয়ার মতো তাই শুধু নয়, খাবার পরিবেশনায়ও রয়েছে চমক। একটি বুড়ো গাছের বেড়ে ওঠা শক্ত শাখাগুলোর ওপর বানানো এই রেস্টুরেন্ট মাটি থেকে প্রায় ২০ ফুট ওপরে। রেস্টুরেন্টটির নামকরণেই পুরো এলাকাকেই এখন ‘বানায়ান টাউন’ বলে চেনে সবাই। এই অসাধারণ আকৃতির রেস্টুরেন্টটিকে বলা হয় জাপানের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব রেস্টুরেন্ট। সারা বছরই ভিড় লেগে থাকা এই রেস্টুরেন্টে খাবারে খরচ খুবই কম। রেস্টুরেন্টটি শুধু ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে তৈরি নয়। আসলে গাছের সঙ্গে মানুষের সেতুবন্ধ জুড়ে দিতেই রেস্টুরেন্টটির আসল উদ্দেশ্য। এত উঁচুতে ওঠার কী ব্যবস্থা আছে- যারা এমনটি ভাবেন তারা অবশ্য আরেকটি চমকের মধ্যেই পড়েন। কারণ অনেকেই ভেবে থাকেন এটা সত্যিকারের বটগাছ। কিন্তু তা নয়। বেশ পুরনো কাঠের ভিত দিয়ে দাঁড় করানো এই রেস্টুরেন্টটির পেছনের দিকে রয়েছে প্যাঁচানো সিঁড়ি। এই সিঁড়ি বেয়ে ওঠাও বেশ রোমাঞ্চকর। কারণ সিঁড়িগুলো এমনভাবে বসানো হয়েছে যেন সেটা বেয়ে আপনি আসলে গাছের পেটের ভিতরেই ঢুকছেন বলে মনে হবে। কখনো ঘুটঘুটে অন্ধকারে পৌঁছে মনে হবে গাছের ভিতরের সার কাঠের ঘ্রাণে পোকামাকড়ের ঘরবসতিতে এসে পড়েছেন। তবে গাছের পেট থেকে বের হয়ে এলেই ওপরে ওঠার পথটি দেখা যাবে। সেখান থেকে সোজা গাছের মাথায় চড়লেই রেস্টুরেন্ট। এর বিশাল জানালা দিয়ে স্বচ্ছ আর পরিষ্কার বাতাস এলে যে লোভনীয় পরিবেশ তৈরি করে সেটা বিলাসবহুল অনেক রেস্টুরেন্টেই পাওয়া যাবে না। প্রকৃতির এতটা কাছে এসে পেট ভরে খাওয়ার পাশাপাশি মনটাও যে ভরবে সেটা আশা করাই যায়। তবে ভিতরের ইন্টেরিয়র ডিজাইনও কম চোখ ধাঁধানো নয়। প্রথমবার যারা এই রেস্টুরেন্টে গিয়েছেন তারা দ্বিতীয়বার যাওয়ার জন্যই এই চমকগুলোর ব্যবস্থা। তবে ডিনার শেষে অনেকে মজা করে সিঁড়ি বেয়ে নামার বদলে গাছ বেয়েই নামেন। কারণটা খুব সহজ, এত সুন্দর পরিবেশে এসে গাছে চড়া উপভোগ না করে ঘরে ফেরা নয়।

 

সবচেয়ে উঁচুতে ‘অ্যাটমোস্ফিয়ার’

দুবাইয়ের অ্যাটমোস্ফিয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেস্টুরেন্টের খেতাব পেয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উচ্চতায় নির্মিত রেস্টুরেন্টটি দুবাইয়ের বুর্জ আল খলিফার ১২২তম তলায়। বোঝাই যাচ্ছে, এত উঁচুতে রেস্টুরেন্টের ‘ভিউ অব সিনারিও’ কতটা দৃষ্টিনন্দন। মাটি থেকে ৪৪২ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই রেস্টুরেন্টটির আগে সবচেয়ে বেশি উচ্চতায় অবস্থিত রেস্টুরেন্ট ছিল কানাডার টরন্টোতে। কানাডার সিএন টাওয়ারের ঘূর্ণায়মাণ সেই রেস্টুরেন্টটিকে হারিয়ে দিয়েছে অ্যাটমোস্ফিয়ার। ৮২৮ মিটার উচ্চতার বুর্জ আল খলিফার মূল টাওয়ারের করপোরেট স্যুট লবি থেকে সরাসরি রেস্টুরেন্টে যাওয়ার জন্য নিজস্ব লিফ্ট রয়েছে। এর লাউঞ্জে একসঙ্গে ২১০ জন লোক বসতে পারে। এ ছাড়া রয়েছে রেস্টুরেন্ট থেকে আমিরাতের চমৎকার আকাশ দেখার অভাবনীয় সুযোগ। তবে এত উঁচুতে উঠে যদি পকেট ভারী না থাকে তাহলে কিছু না খেয়েই ফিরতে হবে মানে এখানে খাবারের দাম অনেক বেশি। ধনীদের জন্য লাঞ্চ আর ডিনারের প্রতিটি সেট যদি খেতেই হয় তাহলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখতে হবে। এ জন্য তাকে গুনতে হবে কমপক্ষে মাথাপিছু ১৭৮ মার্কিন ডলার। এখানে শুধু বৈকালিক চা পানের বিল আসবে ১০০ ডলারের কাছাকাছি। লাউঞ্জ এরিয়াতে হালকা নাশতা এবং ড্রিংকসের জন্য খরচ করতে হবে মাথাপিছু ৫৪.৪৫ ডলার। চারদিক কাচের দেয়ালে ঘেরা রেস্টুরেন্টটি এক হাজার ৩০ বর্গমিটার এলাকা দখল করে আছে। তবে এই রেস্টুরেন্টের আরেকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা পৃথিবীর অন্য কোনো রেস্টুরেন্টে এতটা জনপ্রিয় হয়নি। প্রিয় মানুষকে বিয়ের প্রপোজাল দেওয়ার জন্য খুব জনপ্রিয় এই রেস্টুরেন্ট। অনেক খ্যাতনামা জুটির বিয়ের ও প্রেমের প্রপোজাল এসেছে এই রেস্টুরেন্টে খেতে এসেই। তবে সবকিছুর পরও পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেস্টুরেন্টের খ্যাতিই সবাইকে ছাড়িয়ে যায়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম