শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

দেশে দেশে অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেস্টুরেন্ট

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেস্টুরেন্টটি রয়েছে ইতালিতে। ইতালিতে ভিন্নধারার এই রেস্টুরেন্টে একসঙ্গে মাত্র দুজন খেতে পারেন। এটি এতটাই ছোট পরিসরের যে, একই সময়ে দুজনের বেশি গ্রাহকসেবা দেওয়া সম্ভব নয়। তাই রেস্টুরেন্টটির নাম ছড়িয়েছে শুধু দুজনের রেস্টুরেন্ট হিসেবে। আর তাই এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট হোটেল। ইতালির বেকনে অবস্থিত হোটেলটির নাম স্থানীয় ভাষায় ‘সলো পার দো’। এতে খাবার খেতে হলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখতে হয়। এতে একটি টেবিল ও দুটি চেয়ারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সুতরাং একই সময়ে দুজনের বেশি গ্রাহকের খাওয়া-দাওয়া করা সম্ভব নয়। সেখানে যেতে হলে আগে থেকেই ই-মেইল করে ও ফি দিয়ে বুকিং দিয়ে রাখতে হয়। রেস্টুরেন্টটি আলাদা বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। সেখানে প্রতিটি খাবারের আইটেমে রয়েছে বিশেষত্ব। বিশেষ করে হার্টের আকৃতির বিশেষ এক ধরনের চকোলেট রয়েছে, যা গ্রাহকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে। মালিক রেমো দ্য ক্লডিও নিজেই গ্রাহকদের অভ্যর্থনা জানান ও সেবা দিয়ে থাকেন।  সেখানে যেতে হলে প্রতিজনকে ২৫০ ইউরো খরচ করতে হবে। তবে কেউ যদি মদ ও শ্যাম্পেইন সেবা নিতে চান তবে তাকে তার জন্য আলাদা খরচ গুনতে হবে।

 

অদ্ভুত গুহা রেস্টুরেন্ট

অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট বানাতে গিয়ে গুহা রেস্টুরেন্টের ধারণাটি বেশ জনপ্রিয়তা পায় আফ্রিকায়। আফ্রিকার দক্ষিণ মোম্বাসার ডায়ানি সমুদ্রসৈকতে আলিবাবার গুহা রেস্টুরেন্টটি অবস্থিত। গুহাটি পাঁচ লক্ষাধিক বছর আগের বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। সবটুকু গুহাই প্রবাল চুনাপাথরে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি করাই ছিল। পরে সাগরের ঢেউয়ের আঘাতে এর আকার-আকৃতি অনেকটা পরিবর্তিত হয়েছিল। গুহা রেস্তোরাঁর ইচ্ছা থেকে এখানে প্রবেশের কমপ্লেক্স মাকুতি পামগাছের শাখায় তৈরি ছাদে আবৃত যা একটি পামন্ডট্রি ধরে রেখেছে। গুহা রেস্টুরেন্টের খাবারের তালিকা আগে থেকে ঠিক করা থাকে না। এই বিশেষত্বের কারণে আপনি যা খেতে চান সেটার তালিকা দিয়ে রাখতে হবে রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে। এই রেস্টুরেন্টের পরিবেশ এতটাই গুমোট, এখানে গরম খাবারের পরিবর্তে ঠান্ডা খাবারের জনপ্রিয়তাই বেশি।

 

পানির নিচে রেস্টুরেন্ট

মাটির ওপর বিচিত্র সব রেস্টুরেন্টই কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে মালদ্বীপে। পোলিশ আর্কিটেকচারাল এবং ডিপ-সি ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ডিপ ওশেন টেকনোলজি এই রেস্টুরেন্টের প্রাথমিক কাজ করেছিল। তবে পানির নিচে রেস্টুরেন্ট এটাই প্রথম নয়। এই রেস্টুরেন্টের অভিজ্ঞতা সবকিছুকেই যেন ছাড়িয়ে যায়। মালদ্বীপে নির্মিত রেস্টুরেন্টটি আন্ডার ওয়াটার হোটেলের ধারণাটাকেই পাল্টে দিয়েছে। স্পেসশিপ আকৃতির এই রেস্টুরেন্ট এখনো চালু না হলেও আলোচিত সারা দুনিয়াতেই। প্রাথমিক নির্মাণ কাজে অনেকটা ফ্লাইং সসার বা ইউএফও আকৃতির এই রেস্টুরেন্ট সবাইকে আকর্ষণ করছে। বিলাসবহুল এই রেস্টুরেন্টটি হোটেল হিসেবেও ব্যবহৃত হবে। দুটি বিশাল ডিস্ক আকৃতির লাউঞ্জ নিয়ে হোটেলের সুবিধাগুলোও যোগ করা হয়েছে। একটি পানি থেকে সাত মিটার ওপরে পাঁচটি পিলারের ওপরে অবস্থিত। গ্লাস টানেল দিয়ে পানির তলদেশে অন্যটিতে যাওয়ার ব্যবস্থা আছে।

 

গাছের মাথায় ঝুলছে

বিচিত্র রেস্টুরেন্টের খোঁজ করলে জাপানের নাহা জারবার ডিনার রেস্টুরেন্টের নামটি সবার আগেই আসে। গাছের মাথায় যে রেস্টুরেন্ট ঝুলতে পারে সেটা হয়তো দেখে অনেকেই চমকে উঠবেন। বাস্তবেই তাই, শহরের সেরা আকর্ষণে পরিণত হয়েছে এই গাছের ওপর রেস্টুরেন্টটি। এটি যে গঠনগত দিক থেকেই চমকে দেওয়ার মতো তাই শুধু নয়, খাবার পরিবেশনায়ও রয়েছে চমক। একটি বুড়ো গাছের বেড়ে ওঠা শক্ত শাখাগুলোর ওপর বানানো এই রেস্টুরেন্ট মাটি থেকে প্রায় ২০ ফুট ওপরে। রেস্টুরেন্টটির নামকরণেই পুরো এলাকাকেই এখন ‘বানায়ান টাউন’ বলে চেনে সবাই। এই অসাধারণ আকৃতির রেস্টুরেন্টটিকে বলা হয় জাপানের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব রেস্টুরেন্ট। সারা বছরই ভিড় লেগে থাকা এই রেস্টুরেন্টে খাবারে খরচ খুবই কম। রেস্টুরেন্টটি শুধু ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে তৈরি নয়। আসলে গাছের সঙ্গে মানুষের সেতুবন্ধ জুড়ে দিতেই রেস্টুরেন্টটির আসল উদ্দেশ্য। এত উঁচুতে ওঠার কী ব্যবস্থা আছে- যারা এমনটি ভাবেন তারা অবশ্য আরেকটি চমকের মধ্যেই পড়েন। কারণ অনেকেই ভেবে থাকেন এটা সত্যিকারের বটগাছ। কিন্তু তা নয়। বেশ পুরনো কাঠের ভিত দিয়ে দাঁড় করানো এই রেস্টুরেন্টটির পেছনের দিকে রয়েছে প্যাঁচানো সিঁড়ি। এই সিঁড়ি বেয়ে ওঠাও বেশ রোমাঞ্চকর। কারণ সিঁড়িগুলো এমনভাবে বসানো হয়েছে যেন সেটা বেয়ে আপনি আসলে গাছের পেটের ভিতরেই ঢুকছেন বলে মনে হবে। কখনো ঘুটঘুটে অন্ধকারে পৌঁছে মনে হবে গাছের ভিতরের সার কাঠের ঘ্রাণে পোকামাকড়ের ঘরবসতিতে এসে পড়েছেন। তবে গাছের পেট থেকে বের হয়ে এলেই ওপরে ওঠার পথটি দেখা যাবে। সেখান থেকে সোজা গাছের মাথায় চড়লেই রেস্টুরেন্ট। এর বিশাল জানালা দিয়ে স্বচ্ছ আর পরিষ্কার বাতাস এলে যে লোভনীয় পরিবেশ তৈরি করে সেটা বিলাসবহুল অনেক রেস্টুরেন্টেই পাওয়া যাবে না। প্রকৃতির এতটা কাছে এসে পেট ভরে খাওয়ার পাশাপাশি মনটাও যে ভরবে সেটা আশা করাই যায়। তবে ভিতরের ইন্টেরিয়র ডিজাইনও কম চোখ ধাঁধানো নয়। প্রথমবার যারা এই রেস্টুরেন্টে গিয়েছেন তারা দ্বিতীয়বার যাওয়ার জন্যই এই চমকগুলোর ব্যবস্থা। তবে ডিনার শেষে অনেকে মজা করে সিঁড়ি বেয়ে নামার বদলে গাছ বেয়েই নামেন। কারণটা খুব সহজ, এত সুন্দর পরিবেশে এসে গাছে চড়া উপভোগ না করে ঘরে ফেরা নয়।

 

সবচেয়ে উঁচুতে ‘অ্যাটমোস্ফিয়ার’

দুবাইয়ের অ্যাটমোস্ফিয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেস্টুরেন্টের খেতাব পেয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উচ্চতায় নির্মিত রেস্টুরেন্টটি দুবাইয়ের বুর্জ আল খলিফার ১২২তম তলায়। বোঝাই যাচ্ছে, এত উঁচুতে রেস্টুরেন্টের ‘ভিউ অব সিনারিও’ কতটা দৃষ্টিনন্দন। মাটি থেকে ৪৪২ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই রেস্টুরেন্টটির আগে সবচেয়ে বেশি উচ্চতায় অবস্থিত রেস্টুরেন্ট ছিল কানাডার টরন্টোতে। কানাডার সিএন টাওয়ারের ঘূর্ণায়মাণ সেই রেস্টুরেন্টটিকে হারিয়ে দিয়েছে অ্যাটমোস্ফিয়ার। ৮২৮ মিটার উচ্চতার বুর্জ আল খলিফার মূল টাওয়ারের করপোরেট স্যুট লবি থেকে সরাসরি রেস্টুরেন্টে যাওয়ার জন্য নিজস্ব লিফ্ট রয়েছে। এর লাউঞ্জে একসঙ্গে ২১০ জন লোক বসতে পারে। এ ছাড়া রয়েছে রেস্টুরেন্ট থেকে আমিরাতের চমৎকার আকাশ দেখার অভাবনীয় সুযোগ। তবে এত উঁচুতে উঠে যদি পকেট ভারী না থাকে তাহলে কিছু না খেয়েই ফিরতে হবে মানে এখানে খাবারের দাম অনেক বেশি। ধনীদের জন্য লাঞ্চ আর ডিনারের প্রতিটি সেট যদি খেতেই হয় তাহলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখতে হবে। এ জন্য তাকে গুনতে হবে কমপক্ষে মাথাপিছু ১৭৮ মার্কিন ডলার। এখানে শুধু বৈকালিক চা পানের বিল আসবে ১০০ ডলারের কাছাকাছি। লাউঞ্জ এরিয়াতে হালকা নাশতা এবং ড্রিংকসের জন্য খরচ করতে হবে মাথাপিছু ৫৪.৪৫ ডলার। চারদিক কাচের দেয়ালে ঘেরা রেস্টুরেন্টটি এক হাজার ৩০ বর্গমিটার এলাকা দখল করে আছে। তবে এই রেস্টুরেন্টের আরেকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা পৃথিবীর অন্য কোনো রেস্টুরেন্টে এতটা জনপ্রিয় হয়নি। প্রিয় মানুষকে বিয়ের প্রপোজাল দেওয়ার জন্য খুব জনপ্রিয় এই রেস্টুরেন্ট। অনেক খ্যাতনামা জুটির বিয়ের ও প্রেমের প্রপোজাল এসেছে এই রেস্টুরেন্টে খেতে এসেই। তবে সবকিছুর পরও পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেস্টুরেন্টের খ্যাতিই সবাইকে ছাড়িয়ে যায়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা
কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়