শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

সমুদ্রতলে অজানা রহস্য

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
সমুদ্রতলে অজানা রহস্য

ইতিহাস ও সংস্কৃতিজুড়ে মানুষের অবিচ্ছেদ্য উপাদান সমুদ্র। সমুদ্রে রয়েছে প্রচুর মাছ। ব্যবসাবাণিজ্য, ভ্রমণ, খনিজ উত্তোলন, বিদ্যুৎ উৎপাদন, যুদ্ধকালীন পথ- সমুদ্র হয়ে ওঠে গুরুত্বপূর্ণ।  এই বিশাল জলরাশিতে রয়েছে নানা অজানা রহস্য। সেসব নিয়ে আজকের রকমারি-

 

ইতিহাস

মহাসাগরের কথা

১. প্রশান্ত মহাসাগর : এটি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর। এর মাধ্যমে এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া থেকে আমেরিকা বিভক্ত হয়েছে। এর আয়তন ও গভীরতা সবচেয়ে বেশি। আয়তন ১৬,৬২,৬৬,৮৭৭ বর্গকিলোমিটার। সর্বোচ্চ গভীরতা ১০,৯২৪ মিটার। গড় গভীরতা ৪,০৭৯ মিটার।

২. আটলান্টিক মহাসাগর : এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাসাগর। এর মাধ্যমে ইউরেশিয়া ও আফ্রিকা থেকে আমেরিকা বিভক্ত হয়েছে। আয়তন ৮,৬৫,০৫,৬০৩ বর্গকিলোমিটার। সর্বোচ্চ গভীরতা ৯,২১৯ মিটার। গড় গভীরতা ৩,৯২৬ মিটার।

৩. ভারত মহাসাগর : এটি দক্ষিণ এশিয়াকে ঘিরে রেখেছে। আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়াকে বিভক্ত করেছে। আয়তন ৭,৩৫,৫৫,৬৬২ বর্গকিলোমিটার। সর্বোচ্চ গভীরতা ৭,৪৫৫ মিটার। গড় গভীরতা ৩,৯৬৩ মিটার।

ইতিহাস

৪. উত্তর মহাসাগর বা আর্কটিক মহাসাগর : এটি আটলান্টিক মহাসাগরের একটি সমুদ্র হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। যা আর্কটিকের অধিকাংশ এলাকা এবং উত্তর আমেরিকা ও ইউরেশিয়ার একাংশকে ঘিরে রেখেছে। আয়তন ১,৩২,০৮,৯৩৯ বর্গ কিলোমিটার। সর্বোচ্চ গভীরতা ৫,৬২৫ মিটার। গড় গভীরতা ১,২০৫ মিটার।

৫. দক্ষিণ মহাসাগর বা অ্যান্টার্কটিকা মহাসাগর : এ মহাসাগর অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে ঘিরে রেখেছে। এটি প্রশান্ত, আটলান্টিক ও ভারত মহাসাগরের বহিরাংশ হিসেবে নির্দেশিত হচ্ছে। এর আয়তন ৫,২৬,৪৬,৫০৩ বর্গ কিলোমিটার। সর্বোচ্চ গভীরতা ৫,৭৪৫ মিটার। গড় গভীরতা ১,০৪৯ মিটার।

 

..

রহস্যের আড়ালে টাইটানিক

যুক্তরাজ্য থেকে বিলাসবহুল প্রমোদতরী টাইটানিক নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করে ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল। রাত ১১টা ৪০ মিনিটে উত্তর আটলান্টিকে বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে এটি ডুবতে শুরু করে। বিশাল জাহাজটি ডুবতে সময় নিয়েছিল ২ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। ইতিহাসে অন্যতম বিয়োগান্ত ঘটনা এটি। এতে প্রাণ যায় দেড় হাজারের বেশি মানুষের। জাহাজটি যে প্রথম যাত্রায়ই ডুবে যাবে, এমনটা কেউ কল্পনাও করেনি। ডুবুরিরা সমুদ্রের গভীরে গিয়ে বারবার দেখে এসেছেন ধ্বংসাবশেষ। দীর্ঘ ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধান শুরু করে একদল বিজ্ঞানী। যেই স্থানটিতে টাইটানিক জাহাজ ডুবেছিল, সেখানের ১৩ হাজার মিটার জলের নিচে সন্ধান পান টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের। রবার্ট বালার্ড নামক ফরাসি বিজ্ঞানীর ছোটবেলা থেকে ইচ্ছা ছিল টাইটানিককে খুঁজে বের করবেন। বড় হয়ে তিনি সে কাজেই নামলেন। কিছু তথ্যের সন্ধান পেলেও এর পুরোপুরি রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেননি। টাইটানিক ও অলিম্পিক জাহাজ নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। আসলে সেদিন দুর্ঘটনায় কোন জাহাজটি ডুবেছিল? ১৯৯৯ সালে ৬৪ বছর বয়স্ক অক্সফোর্ডের রবিন গার্ডনার তার লেখা বই টাইটানিক : দ্য শিপ দ্যাট নেভার স্নাক-এ দাবি করেন, টাইটানিক কখনোই ডোবেনি। তার দাবি অনেকটাই মিলে যায় কথিত টাইটানিকের বেঁচে যাওয়া যাত্রীদের দেওয়া সাক্ষ্যের সঙ্গে। বেঁচে যাওয়া যাত্রীদের মতে, ডুবে যাওয়া টাইটানিকের মনোগ্রাম ছিল অন্যরকম। তা কোনোমতেই টাইটানিকের সঙ্গে মেলে না। তবে এসব দাবির পক্ষে শক্ত কোনো প্রমাণ নেই।

 

পৃথিবীর জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ করে

পৃথিবীর জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ করে

যেখানে পানির বিশাল সম্ভার ও গভীরতা রয়েছে এবং তা বিভিন্ন নদীর সঙ্গে যুক্ত, সহজ ভাষায় এটাই সমুদ্র। পৃথিবীর অধিকাংশ অঞ্চল সমুদ্র দ্বারা আচ্ছাদিত।  এটি ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের ৭১ শতাংশ; বাকি ২৯ শতাংশ স্থলভাগ দ্বারা গঠিত। সমুদ্র লবণাক্ত পানির বৃহৎ অংশ। সমুদ্র পৃথিবীর জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করে। পানি, কার্বন ও নাইট্রোজেন চক্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

 

গভীরতম স্থান

গভীরতম স্থান

মারিয়ানা ট্রেঞ্চ সমুদ্রের গভীরতম স্থান। এটি মারিয়ানা আইল্যান্ডের পাশে অবস্থিত। দেখতে অনেকটা ইংরেজি ভি আকৃতির মতো। এর গভীরতা এতটাই, এভারেস্ট পর্বতের সর্বোচ্চ চূড়াও এখানে দিব্যি বসে যাবে। এর দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৫০০ মিটার। ধারণা করা হয়, এখানে সর্বোচ্চ গভীরতা ১৫ হাজার মিটার হতে পারে।

৭০০ ফুট গভীরে সাবমেরিনগুলো চলে। ৮৩১ কিলোমিটার গভীরে পানির চাপ অনেক বেশি। এই চাপে মানুষের ফুসফুস অকেজো হয়ে যায়। ২৭২২ মিটার নিচের গভীরতায় বিশ্বের সর্বোচ্চ দালান বুর্জ খলিফাও বেশ ছোট মনে হবে। ৩২৮০ মিটার গভীরতায় সূর্যের আলো পৌঁছাতে পারে না। মারিয়ানা ট্রেঞ্চ তাই অন্ধকারে ঢাকা বহু রহস্যের ভান্ডার। এখানের জীবনযাত্রার সঙ্গে পৃথিবীর যোগাযোগ নেই বললেই চলে। ৭ হাজার ৫০০ ফুট তলদেশকে বলা হয় মিডনাইট জোন। এত নিচেও অনেক প্রাণী বসবাস করে।

 

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল হলো আটলান্টিক মহাসাগরের উত্তর-পশ্চিমাংশে ত্রিভুজাকৃতির একটি বিশেষ অঞ্চল। এর এক কোণে বারমুডা দ্বীপ; অন্য দুই প্রান্তে মায়ামি বিচ ও পুয়ের্তে রিকোর সান জুয়ান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ দিকে ১৯৪৫ সালের ৫ ডিসেম্বর পাঁচটি টিভিএম অ্যাভেঞ্জার উড়োজাহাজ ও একটি উদ্ধারকারী উড়োজাহাজ রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যায়। সেই থেকে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য কথাটার চল। এরপরও বেশ কিছু জাহাজ ও উড়োজাহাজ সেখানে নিখোঁজ হয়েছে। তবে নির্ভরযোগ্য উৎসগুলো বলে, এখানে কোনো রহস্য নেই। কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে বটে। ওগুলো নিছক দুর্ঘটনাই। ওই এলাকা দিয়ে ইউরোপ, আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে প্রচুর জাহাজ চলাচল করে। উড়োজাহাজের যাতায়াতও খুব বেশি। এ রকম এলাকায় মাঝেমধ্যে দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে। এটি অচিন্তনীয় হলেও অনেকে এর মধ্যে রহস্য খোঁজেন। ওই এলাকায় উপসাগরীয় স্রোতধারার প্রবল ঢেউ রয়েছে। আছে টর্নেডোর ঝড়ঝাপটাও। এসবের পাল্লায় পড়লে আকস্মিক দুর্ঘটনার প্রকোপ একটু বেশি মনে হতেই পারে। তাই মনে হয়, ওই এলাকাটাই রহস্যজনক বিপদের একটি আখড়া। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ওসব কথার ভিত্তি নেই। যদি তাই হতো, তাহলে সেখান দিয়ে চলাচলকারী জাহাজ-উড়োজাহাজের বিমার হার অন্যান্য এলাকার চেয়ে বেশি হতো।

 

অতলে গুপ্তধন

অতলে গুপ্তধন

অ্যাসপারেঞ্জার গুপ্তধন : প্রশান্ত মহাসাগরের মাঝামাঝি প্রায় ১২ বর্গকিলোমিটারের এমন স্থান রয়েছে, যার নাম পালমিরা। ধারণা করা হয়, এখানেই লুকিয়ে আছে জলদস্যুদের বিপুল পরিমাণ ধনসম্পদ। ১৮১৬ সালে পেরু থেকে লুট করা বিপুল পরিমাণ সোনা, রুপা, মহামূল্যবান রত্নবোঝাই স্পেনিশ জাহাজ অ্যাসপারেঞ্জা অ্যান্টিলেসের দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ঝড়ের কবলে পড়ে এ জাহাজের মাস্তুল ভেঙে যায়। এ অবস্থায় জাহাজটি জলদস্যুদের একটি সহজ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটি শেষ পর্যন্ত ডুবে যায়। তবে ডুবে যাওয়ার আগেই এর সমস্ত ধনসম্পদ জলদস্যুরা তাদের জাহাজে বোঝাই করেছিল। পরে ওই জাহাজও ম্যাকাও যাওয়ার পথে ঝড়ের কবলে পড়ে। পালমিরার প্রবাল প্রাচীরময় এলাকায় ধ্বংস হয় জাহাজটি।

ক্যাপ্টেন কিডের গুপ্তধন : সপ্তদশ শতকে ভারত মহাসাগরের আতঙ্ক বলা হতো স্কটল্যান্ডের ভয়ংকর জলদস্যু ক্যাপ্টেন উইলিয়াম কিডকে। সে সময় ভারত মহাসাগর দিয়ে যাতায়াতকারী বিভিন্ন জাহাজের নাবিকদের স্বপ্নের মধ্যে ক্যাপ্টেন কিড এসে হানা দিত। দুঃস্বপ্নে চিৎকার করে ঘুম ভেঙে যেত তাদের। ডাকাতি আর লুটের মাল দিয়ে ফুলেফেঁপে উঠেছিল কিডের জাহাজ। কিন্তু ভারত মহাসাগর থেকে জলযাত্রা শেষ করে ফেরার পথে জলদস্যুতার অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয় ব্রিটেনের আদালত। এরপর ১৭০১ সালের ২৩ মে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলেও অজ্ঞাত থেকে যায় তার লুটের বিভিন্ন মূল্যবান জিনিসের খোঁজ।

দ্য এসএস সিটি অব কায়রোর গুপ্তধন : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ডুবে যাওয়া একটি জাহাজ থেকে পাওয়া যায় কয়েক হাজার রৌপ্যমুদ্রার বস্তা। যার বর্তমান আনুমানিক বাজারদর ৪ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৪২ সালে বম্বে থেকে ইংল্যান্ড যাচ্ছিল ব্রিটিশ স্টিমবোট দ্য এস এস সিটি অব কায়রো। তাতে মজুত ছিল কয়েক হাজার বস্তা রুপার কয়েন। অ্যাটলান্টিক মহাসাগরে সেন্ট হেলেনা দ্বীপ থেকে ৪৮০ মাইল দক্ষিণে অ্যাডল্ফ হিটলারের নাৎসি বাহিনীর আক্রমণে ডুবে যায় দ্য এস এস সিটি অব কায়রো। জার্মান ডুবোজাহাজ ইউ-বোটের ধাক্কায় ডুবে যায় রুপাভর্তি ব্রিটিশ স্টিমবোটটি।

 

সমুদ্রতলে কবরস্থান

সমুদ্রতলে কবরস্থান

সমুদ্রের তলদেশে গায়ে কাঁটা দেওয়া দৃশ্য দেখে চমকে উঠবেন যে কেউ। চাক দ্বীপপুঞ্জের কাছে পানির নিচে সারি সারি কঙ্কাল ও জাহাজ রয়েছে। ডুবে যাওয়া জাহাজের সেই ছবি দেখে অনেকেই বলেছেন, এটিই বিশ্বে পানির নিচে থাকা সবচেয়ে বড় কবরস্থান। সমুদ্রতলের গহিন অন্ধকার, সাদা বালি; তাতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে মানব কঙ্কাল, জাহাজ, বিমানের ধ্বংসাবশেষ। সেই ধ্বংসাবশেষ একত্রিত করে নির্দিষ্ট স্থানে রাখা হয়। সমুদ্রের গভীর তলদেশে নৌ-জাহাজ, জাপানি ট্রাক ও পুরনো ড্রাইভিং স্যুটও মেলে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এগুলো ইতিহাসের ধ্বংসলীলার প্রমাণ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার নানা ধ্বংসাবশেষ ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থেকে গেছে সমুদ্রের অতলে। এর মধ্যে কিছু ধ্বংসাবশেষ অপারেশন হেইলস্টোনের সময় ডুবে যাওয়া জাহাজ ও বিমানের। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এ অপারেশনই ৪ হাজার ৫০০ জাপানি সৈন্যের মৃত্যু হয়। দ্য সান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ অভিযানে শত শত বিমান ও ডজন খানেক জাহাজ ডুবে যায়। দুই দিনব্যাপী অপারেশন হেলস্টোন-এ ২৫০টি জাপানি বিমান ধ্বংস করা হয়। তাতে বিপুলসংখ্যক জাপানি সেনা নিহত হন।

 

সমুদ্রের নিচে অদ্ভুত মাছ

সমুদ্রের নিচে অদ্ভুত মাছ

বৈদ্যুতিক ঈল : এটি বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। ৬.৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। ২০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত এর ওজন। মাছটি দক্ষিণ আমেরিকার অ্যামাজন নদী ও অরিনোকো নদীর অববাহিকায় পাওয়া যায়। এর শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারে বলেই এমন নামকরণ। ইংরেজিতে ঈল বা বাইম মাছের সঙ্গে মেলানো হলেও প্রকৃতপক্ষে মাছটি ছুরি মাছের প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত। দেখতে অনেকটা মাগুর জাতীয় মাছের মতো। বৈদ্যুতিক ঈল নিশাচর প্রাণী। এটি নদী, জলস্রোত, জলাশয় ও নিমজ্জ্বিত জলজ এলাকার তলদেশে কর্দমাক্ত স্থানে থাকতে পছন্দ করে। যদিও মাছটির অর্থনৈতিক গুরুত্ব তেমন নেই, তবু বহু বছর ধরে একে নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে।

তিমি : তিমিকে মোটা দাগে শিকারি প্রাণী ধরা যায়। এর খাদ্য তালিকায় আণুবীক্ষণিক প্লাংকটন থেকে শুরু করে বড়সড়ো মাছ পর্যন্ত সবই আছে। তিমি দিনে প্রায় তিন থেকে চার হাজার কেজি ছোট চিংড়ি-জাতীয় ক্রিল খায়। স্তন্যপায়ী এরা। এ কারণে তিমির নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য অক্সিজেনের দরকার পড়ে। তাই তিমিকে পানির ওপর ভেসে উঠতে হয়। এ কাজটি তিমি তার সুবিশাল নাসারন্ধ্রের মাধ্যমে সম্পন্ন করে। অনেক তিমি পানির ওপর ভেসে জলক্রীড়া ও লেজ দিয়ে পানিতে আঘাতের খেলায় মাতে। সব স্তন্যপায়ীর মতো তিমিকেও ঘুমাতে হয়।

উড়ন্ত মাছ : অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, সাগরে এক ধরনের আজব মাছ আছে, যারা অনায়াসে শূন্যে ভেসে বেড়ায়। এরা হলো উড়ন্ত মাছ। এদের পাখনা দুটো বেশ বড়। দশ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে দেখা যায়। পাখনার সাহায্যেই এ মাছ উড়ে বেড়ায়। লাফ দিয়ে পানি ছেড়ে আকাশে উঠে আসার সময় পাখনা দুটো দুপাশে মেলে ধরে। সাধারণত পানির ভেতর সাঁতরানোর সময় উড়ন্ত মাছের রং সবুজ দেখায়। আসলে এদের পাখনার রং হালকা বেগুনি। অথচ কি আশ্চর্য, আকাশে ওড়ার সময় পাখনার রং কখনো দেখায় কালচে নীল, আবার কখনো সোনালি হলুদ। পানিতে চলাফেরার চেয়ে শূন্যে উড়তেই এরা বেশি পছন্দ করে। আকাশে ওড়ার গতিবেগও এদের আশ্চর্য রকম। ঘণ্টায় এরা ৫৬ কিলোমিটার পর্যন্ত পথ পাড়ি দিতে পারে।

গবলিন হাঙর : কাঠের মেঝেতে শুয়ে থাকে এটি। পাগলের মতো চিৎকার করে ওঠে। এর নাক হয় লম্বা। এক ধরনের নরকীয় ইউনিকর্নের মতো দেখায়। এর মাংস গোলাপি। একে এমন দেখায়, যেন এর কোনো চামড়া নেই। বহু বছর ধরে বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন, এদের সর্বোচ্চ উচ্চতা প্রায় ১৩ ফুট। এখনো বাস্তব ধারণা মেলেনি।

ল্যাম্প্রে : পানির নিচে পাথরের ওপর থাকে এরা। এরা প্রাচীন, শক্তপোক্ত ও অবিশ্বাস্যভাবে বহুমুখী। লবণাক্ত জল বা মিঠা পানি, হ্রদ বা নদী, অগভীর জলাভূমি বা গভীরতায় যে কোনো পরিবেশে বেড়ে ওঠে। এমনকি এরা সঙ্গমের জন্য অভ্যন্তরীণ দিকে যাওয়ার সময় জলপ্রপাতেও আরোহণ করে। ল্যাম্প্রে শিকার করে। ভ্যাম্পায়ারদের মতো প্রাণ কেড়ে নেয়।

স্বচ্ছ মাথার এলিয়েন : এলিয়েনের মতো দেখতে এক ধরনের মাছ বাস করে সমুদ্রে। এর শরীরের বেশির ভাগ অংশ কালো বা অস্পষ্ট। মাথার ওপরের অংশটি স্বচ্ছ। এ স্বচ্ছ অংশের ভেতরেই রয়েছে সবুজ চোখজোড়া। ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূল থেকে সমুদ্রের প্রায় দুই হাজার ফুট নিচে দেখা মেলে এর। অন্য যে কোনো সামুদ্রিক প্রাণী থেকে ভিন্ন। মন্টেরি বে অ্যাকুরিয়াম রিচার্স ইনস্টিটিউট (এমবিএআরআই)-এর রিমোট অপারেটিং যানের সাহায্যে গভীর সমুদ্রে একে আবিষ্কার করা হয়। এটি সমুদ্রের এতই গভীরে থাকে, যেখানে রয়েছে খাদ্যের সংকট। তবে এদের চোখের অবস্থান এমন জায়গায়, জলরাশি ভেদ করে এরা খুঁটিয়ে খাবারের সন্ধান করতে পারে।

 

জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজে

সাগর-মহাসাগরের নিচে ঠিক কতগুলো জাহাজ পড়ে আছে, তা এখনো জানা যায়নি। বিশ্বে জাহাজডুবি নিয়ে বেশ কয়েকটি তথ্যভাণ্ডার রয়েছে। সেখানে থাকা পরিসংখ্যানে পার্থক্য দেখা যায়। অনলাইনভিত্তিক এমনই একটি ডেটাবেজ রেক সাইট। তারা নিজেদের এ সম্পর্কিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডেটাবেজ হিসেবে দাবি করে। রেক সাইটে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৪০টি নৌডুবির তথ্য আছে। এর মধ্যে ১ লাখ ৭৯ হাজার ১১০টির অবস্থান জানা বলে ডেটাবেজে উল্লেখ রয়েছে। অন্যদিকে গ্লোবাল মেরিটাইম রেকর্ডস ডেটাবেজে ২ লাখ ৫০ হাজারের বেশি নৌযান ডুবির তথ্য রয়েছে। এগুলোর মধ্যে কিছু নৌযান এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। এক হিসাব অনুযায়ী, শুধু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ই প্রায় ১৫ হাজার জাহাজ ডুবে গিয়েছিল। এ যুদ্ধের সময় প্রশান্ত থেকে আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যাওয়া অনেক যুদ্ধজাহাজ ও ট্যাংকারের কথা আজ বিস্মৃত। সমুদ্রে নৌযান বা জাহাজের ধ্বংসাবশেষের যে তথ্য এখন পর্যন্ত নথিভুক্ত রয়েছে, তাকে মোটেই পূর্ণাঙ্গ চিত্র বলা যাবে না। প্রাপ্ত তথ্যকে প্রকৃত সংখ্যার একটি ছোট ভগ্নাংশ মনে করা হয়। পানির নিচের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষার বিষয়ে ইউনেস্কোর একটি কনভেনশন রয়েছে। ২০০১ সালে কনভেনশনটি গৃহীত হয়। ইউনেস্কোর এক বিশ্লেষণে বলা হয়, সমুদ্রের নিচে ৩০ লাখের বেশি অনাবিষ্কৃত নৌযান বা জাহাজের ধ্বংসাবশেষ আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
সর্বশেষ খবর
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে