শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

অডেসা বনাম ধাপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অডেসা বনাম ধাপ

আমার জীবনের অনেকখানি সময় কেটেছে ছাত্রত্বে। মার্শাল ল প্রডাক্ট অর্থাৎ সামরিক শাসনের মধ্য দিয়ে আমরা ডিগ্রি অর্জন ও মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি। জ্যোতিষীদের ঘোষিত নিয়মে প্রত্যেক মানুষের একটি রাশি আছে। এর মধ্যে আমি হলাম কন্যা রাশির জাতক। জ্যোতিষ শাস্ত্র, পুরো বিশ্বের গ্রহ-উপগ্রহগুলোকে নিয়ে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সায়েন্সের ওপর ভিত্তি করে হয়েছিল বলেই, গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানের বিচার-বিশ্লেষণে তা তৈরি হয়েছিল। উপমহাদেশের পরাধীনতার গ্লানি, শাসকদের অত্যাচার, দেশ স্বাধীনের পরে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটির শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন যদি ‘রাশি’র পরিবর্তন বা সংযোজন ঘটাতে পারত তাহলে অবশ্যই ওইসব রাশির সঙ্গে ‘সামরিক রাশি’ একটা যোগ হতো।

একটু বিশ্লেষণের দরকার। ১৯৬৮ সালে ডুবন্ত আইয়ুবের সামরিক শাসনের মরণ কামড়ের মাঝে এসএসসি পরীক্ষা, ১৯৭০-এ উড়ন্ত সামরিক শাসক ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনের মধ্যে এইচএসসি পরীক্ষা। ওই বছরই মেডিকেলে ভর্তি। নির্বাচন। একক জয়, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের। মনে হলো আর যাই হোক সামরিক শাসন আর থাকছে না। নির্বাচনে জয় পেয়ে এবার আর সামরিক শাসনে নয়, ’৭১-এর শুরুতে সামরিক-বেসামরিক, বিহারি-বাঙালি সংঘাত আরও একটি দুঃস্বপ্নের জন্ম দিয়েছিল। বিশেষ করে সৈয়দপুর আর চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে।

নিয়তির অভিসার, আমাদের জন্য ’৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ। দিকনির্দেশনা শুধু স্বাধীনতালাভের। যেন এক সামরিক, বেসামরিক, পুলিশ, আনসার সর্বস্তরের লোক নিয়ে গঠিত এক বিশাল বাহিনীকে সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের নির্দেশনা দিলেন। এ নিয়তির অভিসারের সঙ্গে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্টের ভারতের স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালের জওহরলাল নেহেরুর ভাষণের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা ছিল ভিন্ন। সেখানে ছিল দারিদ্র্যমোচন ও সমাজের সাম্যাবস্থার দিকনির্দেশনা। ’৭২ সালের বঙ্গবন্ধুর ভাষণগুলো ছিল আরও বেশি দিকনির্দেশনামূলক রাষ্ট্রগঠনে।

পরিপূর্ণ স্বাধীনতাযুদ্ধও শুরু হলো ২৬ মার্চ ’৭১-এ। যদিও প্রতিরোধযুদ্ধ সর্বস্তরের বাঙালির সহায়তায় শুরু হয়েছিল, ডিসেম্বর ’৭০-এ। স্বাধীনতা অর্জিত হলো স্বল্পসময়ে মুষ্টিমেয় বাদে সমগ্র জাতির সশস্ত্র সংগ্রাম এবং পাকিস্তানিদের প্রতি অসহযোগিতার ফসল হিসেবে। অনেক দেশের ইতিহাস বলে স্বাধীনতা সংগ্রামীরা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণে বেঁচে গেলেও বিপ্লবী সরকার তাদের বাঁচতে দেয় না, কারণ তাদের সামাল দেওয়া দায়। আবার কখনো কখনো বেঁচে যাওয়া স্বাধীনতা সংগ্রামীরা তাদের নিজের কাজে ফিরে যেতে অনাগ্রহী হয়ে যায়, তাই তাদের ক্যারিয়ার বিনষ্ট হয়ে যায়।

৯ মাসে স্বাধীনতা লাভ। ৭ মার্চ ’৭১-এর ভাষণের মতো, ১০ জানুয়ারি ’৭২ সংক্ষিপ্ত আবেগঘন ভাষণ আমাদের স্ব স্ব কাজে ফেরত যেতে আগ্রহী করে তোলে। তাই ফিরে গেলাম ২২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে। গুটিকয় মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া, সবাই ক্লাস করেছে ’৭১ সালে। সবাই এক বছরে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রিতে অনেক এগিয়ে গেছে কিন্তু বাবার ইচ্ছা, বঙ্গবন্ধুর উদাত্ত আহ্বানে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করলাম। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, মেধা তালিকায় স্থান নিয়ে বেরিয়ে এলাম। কিন্তু ’৭৬ সালে শেষ পর্ব এমবিবিএস পরীক্ষাটা আবার দিতে হলো পাকিস্তানি খানদের সামরিক শাসনের পরিবর্তে জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন আমলে। তাই আমি দুঃখ, ঘৃণা এবং দম্ভোক্তি করে বলি, আমরা কঠিন সামরিক শাসনের উত্পাদিত পণ্য।

’৭৬ সালে পাস করে ’৮০ সাল পর্যন্ত আমার প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল আমিন স্যারের (তখনকার সারা বাংলাদেশের নাক-কান-গলার তিনজন এফআরসিএসের একজন) অধীনে কাজ শিখি। বড়লোকের সন্তান এবং স্বাস্থ্য বিভাগের বড় কর্তাদের ছেলেদের গ্রামে না পাঠানোর জন্য, নতুন আইনে আমরাও ভর্তির সময় দেওয়া বন্ড তিন বছর গ্রামে চাকরি করব, তার হাত থেকে রেহাই পেয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পছন্দসই পোস্টিং পেয়ে গেলাম। যেন আকাশের চাঁদ হাতের মুঠোয়। নাক-কান-গলা বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার, রেজিস্ট্রার, আরএস, এমনকি সহকারী অধ্যাপক সবাই চলে গেলেন লিবিয়ায়। ওপরে নূরুল আমিন স্যার, নিচে সদ্যপাস আমি। মাঝে আর কেউ নেই। কাজ করার বা কাজ শেখার এ রকম সুযোগ কারও কপালে জোটে না।

নির্দ্বিধায় বলতে পারি, পুরো বাংলাদেশে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ নাক-কান-গলা বিভাগ ছিল সবচেয়ে বড় অর্থাৎ ৫৪ শয্যার। অতিরিক্ত মিলে সব সময়ই থাকত ৭০-৮০ জন রোগী। ক্লিনিক্যাল আই শানিত করার এবং ক্লিনিক্যাল জ্ঞান আহরণের সুযোগ কারও জীবনে এ রকমভাবে এসেছে বলে আমার মনে হয় না। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের তখনকার অন্য এফআরসিএস, এমআরসিপি অধ্যাপকরা ছিলেন বাঘতুল্য। এর মধ্যে নূরুল আমিন স্যার ছিলেন আরও একটু বেশি। আমিও নিজেকে বাঘের বাচ্চাই মনে করতাম। বলছিলাম, জীবনের অনেকটা সময়ই লেখাপড়ায় কেটে গেল। বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বিসিপিএস, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পিজি থেকে সবাই ঠাট্টা করে বলত পাগলা গারদ। অর্থাৎ এখানে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব পাস ছিল কল্পনাতীত। ’৭৯ সালের নভেম্বরে আমি এবং আমার অন্য প্রিয় শিক্ষক ডা. এ কে এম মাহবুবুর রহমান স্যার একই সঙ্গে জানুয়ারি, ১৯৮০ সেশনে ভর্তির লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিই। মাহবুব স্যার দু-তিন বার কমনওয়েলথ স্কলারশিপের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন, বার বারই অ্যাটাচমেন্ট না পাওয়ার জন্য যেতে পারেননি। মাহবুব স্যার ছিলেন সবার প্রিয় শিক্ষক, সার্জন, নাট্যকার ও অসাধারণ বাচনভঙ্গির অধিকারী। আমরা যখনই তাকে বলতাম, স্যার আপনি এফসিপিএস পড়তে যাচ্ছেন না কেন? অহংকারী একটা জবাবই সব সময় তার মুখ থেকে বেরিয়ে আসত। ‘নূরিয়া, ইসলামিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় লেখাপড়ার জন্য আমার জন্ম হয়নি।’ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! তাকে ওই প্রতিষ্ঠানে ১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে ভর্তি হয়ে এফসিপিএস পাস করতে হয়েছে এবং তিনি বিসিপিএস সভাপতির পদও অলঙ্কৃত করেছিলেন। একই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় টিকে প্রেষণ আদেশ হওয়ার পরও আমি তিনটি কারণে ভর্তি হইনি, যার একটি হলো আমার আগে আমাদের অগ্রজ অত্যন্ত মেধাবী ডা. নীলকান্ত দাদাকে ভর্তি করানো হয়নি। আমার আগে আমার সহপাঠী ডা. রণজিতের ভর্তির পরে পাস জোটেনি যে পরবর্তীতে লিবিয়ায় চাকরি করে এসে তারা আবার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করেছিলেন দ্বিতীয়টি হলো, চট্টগ্রামে নূরুল আমিন স্যারের অধীনে আমি এবং আমার দুই বছরের সিনিয়র আমিন ভাই যা কাজ শিখেছি, তার বেশি বাংলাদেশে আর শেখার সুযোগ ছিল না। তৃতীয়টি হলো, ইতিমধ্যে আমি ’৭৯ সালের অক্টোবরে সোভিয়েত পিএইডি স্কলারশিপের জন্য যে ইন্টারভিউ দিই তাতে নির্বাচিত হই।

তাই চিন্তা করলাম আইপিজিএমঅ্যান্ডআরের প্রেষণ উপভোগ না করে একসঙ্গে সোভিয়েতে পিএইচডি করার জন্য পাঁচ বছরের প্রেষণ নেওয়াই শ্রেয়। কারণ বিদেশে আমি বৃত্তি পাব, দেশে পরিবার বেতন পাবে, তা ছাড়া নতুন একটা দেশে গেলে নতুন নতুন অনেক কিছু শিখতে পারব। সত্যিই সেখানে গিয়ে সেই বিশাল ইএনটি হাসপাতালে যেখানে ১১ জন পিএইডি সার্জন, ১ জন অর্থাৎ আমার গাইড ডি.এসসি তাদের অধীনে কাজের সুযোগ পেলাম। প্রত্যেকের একটা করে বিশেষত্ব সার্জারি ফিল্ড। কেউ কানের চিকিৎসা করেন তো নাক-গলা ধরেন না। আবার অন্যজন নাকের বিশেষজ্ঞ বিধায় কান-গলা নিয়ে মাথা ঘামান না। এমনকি যিনি কানের মাইক্রোসার্জারি করেন, তিনি কানের অন্য অপারেশন করেন না। অস্ত্রোপচার ছাড়াও সামাজিক রীতিনীতি, রোগী-চিকিৎসক সম্পর্কে, এমনকি জনগণ আর চিকিৎসকের মধ্যে সম্পর্ক এবং শ্রদ্ধাবোধ ভাষায় ব্যক্ত করার নয়। শুধু দেখলেই বোঝা যায়। এখনো মানুষ হতে অনেক বাকি, তবে অডেসার অবস্থান, সামাজিক ব্যবস্থা এবং উল্লিখিত সম্পর্কগুলো আমাকে অমানুষের পথ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে এনেছে।

’৮৭ সালের ৩০ মার্চ থেকে ’৮৯ সালের ১২ নভেম্বর পর্যন্ত তৎকালীন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কর্তৃক শাস্তিমূলক সাজার বদলির কারণে রংপুরে কাজ করেছিলাম। যোগদান করতে এসে অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান স্যারের রুমে পরিচয় হলো এক বিশাল হূদয়ের এক অসাম্প্রদায়িক সত্যিকার মানুষের সঙ্গে, তিনি হলেন অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব। স্পষ্টভাষী-বিচক্ষণ-সুপরামর্শদাতা। পুরো সময়টা এমনকি এখনো আমি তার বুদ্ধি বা সাহায্য নিই। জিজ্ঞেস করলেন, রংপুরে থাকব কিনা? বললাম থাকব। সরকারি বাসায় থাকবে না বাড়ি ভাড়া নেবে? বললাম আমার বিশাল পরিবার সরকারি বাড়িতে হবে না। থমকে গেলেন। আমি বললাম, মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, স্ত্রী-কন্যাসহ আমার বড় বাড়ি দরকার। সঙ্গে সঙ্গেই অধ্যাপক মণ্ডল স্যারের সদ্য নির্মিত বিশাল বাড়িটা ভাড়া করে দিলেন। ডা. আসাদুল হক খান, ডা. এন কে পাল স্যারসহ সব শিক্ষকই ছিলেন আন্তরিক, যা মফস্বলে সাধারণত হয়ে থাকে।

শুরুতে এসে উঠলাম, আমার চট্টগ্রামের বন্ধু বিটিসির এরিয়া ম্যানেজার সালাম ভাইয়ের বাংলোতে। আমাদের পরিবারের সঙ্গে সালাম ভাইয়ের পরিবারের ছিল এক চমৎকার বন্ধুত্ব। সালাম ভাই তো আমার শাশুড়ির রান্নার পাগল ছিল। সবচেয়ে বড় কথা হলো, রংপুরের পেশাগত জীবন এবং সেখানকার সাধারণ রোগীদের আচার-আচরণ, আন্তরিকতা ও আতিথেয়তা, চিকিৎসা শেষে তাদের কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ সবই ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের অডেসার অধিবাসীদের মতো।  Hospitality breeds hospitality অর্থাৎ আতিথেয়তা আতিথেয়তার জন্ম দেয় ‘এই শিক্ষা আমি পেয়েছি অডেসা এবং রংপুরের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ