শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

অডেসা বনাম ধাপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অডেসা বনাম ধাপ

আমার জীবনের অনেকখানি সময় কেটেছে ছাত্রত্বে। মার্শাল ল প্রডাক্ট অর্থাৎ সামরিক শাসনের মধ্য দিয়ে আমরা ডিগ্রি অর্জন ও মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি। জ্যোতিষীদের ঘোষিত নিয়মে প্রত্যেক মানুষের একটি রাশি আছে। এর মধ্যে আমি হলাম কন্যা রাশির জাতক। জ্যোতিষ শাস্ত্র, পুরো বিশ্বের গ্রহ-উপগ্রহগুলোকে নিয়ে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সায়েন্সের ওপর ভিত্তি করে হয়েছিল বলেই, গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানের বিচার-বিশ্লেষণে তা তৈরি হয়েছিল। উপমহাদেশের পরাধীনতার গ্লানি, শাসকদের অত্যাচার, দেশ স্বাধীনের পরে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটির শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন যদি ‘রাশি’র পরিবর্তন বা সংযোজন ঘটাতে পারত তাহলে অবশ্যই ওইসব রাশির সঙ্গে ‘সামরিক রাশি’ একটা যোগ হতো।

একটু বিশ্লেষণের দরকার। ১৯৬৮ সালে ডুবন্ত আইয়ুবের সামরিক শাসনের মরণ কামড়ের মাঝে এসএসসি পরীক্ষা, ১৯৭০-এ উড়ন্ত সামরিক শাসক ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনের মধ্যে এইচএসসি পরীক্ষা। ওই বছরই মেডিকেলে ভর্তি। নির্বাচন। একক জয়, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের। মনে হলো আর যাই হোক সামরিক শাসন আর থাকছে না। নির্বাচনে জয় পেয়ে এবার আর সামরিক শাসনে নয়, ’৭১-এর শুরুতে সামরিক-বেসামরিক, বিহারি-বাঙালি সংঘাত আরও একটি দুঃস্বপ্নের জন্ম দিয়েছিল। বিশেষ করে সৈয়দপুর আর চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে।

নিয়তির অভিসার, আমাদের জন্য ’৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ। দিকনির্দেশনা শুধু স্বাধীনতালাভের। যেন এক সামরিক, বেসামরিক, পুলিশ, আনসার সর্বস্তরের লোক নিয়ে গঠিত এক বিশাল বাহিনীকে সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের নির্দেশনা দিলেন। এ নিয়তির অভিসারের সঙ্গে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্টের ভারতের স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালের জওহরলাল নেহেরুর ভাষণের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা ছিল ভিন্ন। সেখানে ছিল দারিদ্র্যমোচন ও সমাজের সাম্যাবস্থার দিকনির্দেশনা। ’৭২ সালের বঙ্গবন্ধুর ভাষণগুলো ছিল আরও বেশি দিকনির্দেশনামূলক রাষ্ট্রগঠনে।

পরিপূর্ণ স্বাধীনতাযুদ্ধও শুরু হলো ২৬ মার্চ ’৭১-এ। যদিও প্রতিরোধযুদ্ধ সর্বস্তরের বাঙালির সহায়তায় শুরু হয়েছিল, ডিসেম্বর ’৭০-এ। স্বাধীনতা অর্জিত হলো স্বল্পসময়ে মুষ্টিমেয় বাদে সমগ্র জাতির সশস্ত্র সংগ্রাম এবং পাকিস্তানিদের প্রতি অসহযোগিতার ফসল হিসেবে। অনেক দেশের ইতিহাস বলে স্বাধীনতা সংগ্রামীরা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণে বেঁচে গেলেও বিপ্লবী সরকার তাদের বাঁচতে দেয় না, কারণ তাদের সামাল দেওয়া দায়। আবার কখনো কখনো বেঁচে যাওয়া স্বাধীনতা সংগ্রামীরা তাদের নিজের কাজে ফিরে যেতে অনাগ্রহী হয়ে যায়, তাই তাদের ক্যারিয়ার বিনষ্ট হয়ে যায়।

৯ মাসে স্বাধীনতা লাভ। ৭ মার্চ ’৭১-এর ভাষণের মতো, ১০ জানুয়ারি ’৭২ সংক্ষিপ্ত আবেগঘন ভাষণ আমাদের স্ব স্ব কাজে ফেরত যেতে আগ্রহী করে তোলে। তাই ফিরে গেলাম ২২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে। গুটিকয় মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া, সবাই ক্লাস করেছে ’৭১ সালে। সবাই এক বছরে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রিতে অনেক এগিয়ে গেছে কিন্তু বাবার ইচ্ছা, বঙ্গবন্ধুর উদাত্ত আহ্বানে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করলাম। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, মেধা তালিকায় স্থান নিয়ে বেরিয়ে এলাম। কিন্তু ’৭৬ সালে শেষ পর্ব এমবিবিএস পরীক্ষাটা আবার দিতে হলো পাকিস্তানি খানদের সামরিক শাসনের পরিবর্তে জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন আমলে। তাই আমি দুঃখ, ঘৃণা এবং দম্ভোক্তি করে বলি, আমরা কঠিন সামরিক শাসনের উত্পাদিত পণ্য।

’৭৬ সালে পাস করে ’৮০ সাল পর্যন্ত আমার প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল আমিন স্যারের (তখনকার সারা বাংলাদেশের নাক-কান-গলার তিনজন এফআরসিএসের একজন) অধীনে কাজ শিখি। বড়লোকের সন্তান এবং স্বাস্থ্য বিভাগের বড় কর্তাদের ছেলেদের গ্রামে না পাঠানোর জন্য, নতুন আইনে আমরাও ভর্তির সময় দেওয়া বন্ড তিন বছর গ্রামে চাকরি করব, তার হাত থেকে রেহাই পেয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পছন্দসই পোস্টিং পেয়ে গেলাম। যেন আকাশের চাঁদ হাতের মুঠোয়। নাক-কান-গলা বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার, রেজিস্ট্রার, আরএস, এমনকি সহকারী অধ্যাপক সবাই চলে গেলেন লিবিয়ায়। ওপরে নূরুল আমিন স্যার, নিচে সদ্যপাস আমি। মাঝে আর কেউ নেই। কাজ করার বা কাজ শেখার এ রকম সুযোগ কারও কপালে জোটে না।

নির্দ্বিধায় বলতে পারি, পুরো বাংলাদেশে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ নাক-কান-গলা বিভাগ ছিল সবচেয়ে বড় অর্থাৎ ৫৪ শয্যার। অতিরিক্ত মিলে সব সময়ই থাকত ৭০-৮০ জন রোগী। ক্লিনিক্যাল আই শানিত করার এবং ক্লিনিক্যাল জ্ঞান আহরণের সুযোগ কারও জীবনে এ রকমভাবে এসেছে বলে আমার মনে হয় না। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের তখনকার অন্য এফআরসিএস, এমআরসিপি অধ্যাপকরা ছিলেন বাঘতুল্য। এর মধ্যে নূরুল আমিন স্যার ছিলেন আরও একটু বেশি। আমিও নিজেকে বাঘের বাচ্চাই মনে করতাম। বলছিলাম, জীবনের অনেকটা সময়ই লেখাপড়ায় কেটে গেল। বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বিসিপিএস, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পিজি থেকে সবাই ঠাট্টা করে বলত পাগলা গারদ। অর্থাৎ এখানে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব পাস ছিল কল্পনাতীত। ’৭৯ সালের নভেম্বরে আমি এবং আমার অন্য প্রিয় শিক্ষক ডা. এ কে এম মাহবুবুর রহমান স্যার একই সঙ্গে জানুয়ারি, ১৯৮০ সেশনে ভর্তির লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিই। মাহবুব স্যার দু-তিন বার কমনওয়েলথ স্কলারশিপের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন, বার বারই অ্যাটাচমেন্ট না পাওয়ার জন্য যেতে পারেননি। মাহবুব স্যার ছিলেন সবার প্রিয় শিক্ষক, সার্জন, নাট্যকার ও অসাধারণ বাচনভঙ্গির অধিকারী। আমরা যখনই তাকে বলতাম, স্যার আপনি এফসিপিএস পড়তে যাচ্ছেন না কেন? অহংকারী একটা জবাবই সব সময় তার মুখ থেকে বেরিয়ে আসত। ‘নূরিয়া, ইসলামিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় লেখাপড়ার জন্য আমার জন্ম হয়নি।’ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! তাকে ওই প্রতিষ্ঠানে ১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে ভর্তি হয়ে এফসিপিএস পাস করতে হয়েছে এবং তিনি বিসিপিএস সভাপতির পদও অলঙ্কৃত করেছিলেন। একই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় টিকে প্রেষণ আদেশ হওয়ার পরও আমি তিনটি কারণে ভর্তি হইনি, যার একটি হলো আমার আগে আমাদের অগ্রজ অত্যন্ত মেধাবী ডা. নীলকান্ত দাদাকে ভর্তি করানো হয়নি। আমার আগে আমার সহপাঠী ডা. রণজিতের ভর্তির পরে পাস জোটেনি যে পরবর্তীতে লিবিয়ায় চাকরি করে এসে তারা আবার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করেছিলেন দ্বিতীয়টি হলো, চট্টগ্রামে নূরুল আমিন স্যারের অধীনে আমি এবং আমার দুই বছরের সিনিয়র আমিন ভাই যা কাজ শিখেছি, তার বেশি বাংলাদেশে আর শেখার সুযোগ ছিল না। তৃতীয়টি হলো, ইতিমধ্যে আমি ’৭৯ সালের অক্টোবরে সোভিয়েত পিএইডি স্কলারশিপের জন্য যে ইন্টারভিউ দিই তাতে নির্বাচিত হই।

তাই চিন্তা করলাম আইপিজিএমঅ্যান্ডআরের প্রেষণ উপভোগ না করে একসঙ্গে সোভিয়েতে পিএইচডি করার জন্য পাঁচ বছরের প্রেষণ নেওয়াই শ্রেয়। কারণ বিদেশে আমি বৃত্তি পাব, দেশে পরিবার বেতন পাবে, তা ছাড়া নতুন একটা দেশে গেলে নতুন নতুন অনেক কিছু শিখতে পারব। সত্যিই সেখানে গিয়ে সেই বিশাল ইএনটি হাসপাতালে যেখানে ১১ জন পিএইডি সার্জন, ১ জন অর্থাৎ আমার গাইড ডি.এসসি তাদের অধীনে কাজের সুযোগ পেলাম। প্রত্যেকের একটা করে বিশেষত্ব সার্জারি ফিল্ড। কেউ কানের চিকিৎসা করেন তো নাক-গলা ধরেন না। আবার অন্যজন নাকের বিশেষজ্ঞ বিধায় কান-গলা নিয়ে মাথা ঘামান না। এমনকি যিনি কানের মাইক্রোসার্জারি করেন, তিনি কানের অন্য অপারেশন করেন না। অস্ত্রোপচার ছাড়াও সামাজিক রীতিনীতি, রোগী-চিকিৎসক সম্পর্কে, এমনকি জনগণ আর চিকিৎসকের মধ্যে সম্পর্ক এবং শ্রদ্ধাবোধ ভাষায় ব্যক্ত করার নয়। শুধু দেখলেই বোঝা যায়। এখনো মানুষ হতে অনেক বাকি, তবে অডেসার অবস্থান, সামাজিক ব্যবস্থা এবং উল্লিখিত সম্পর্কগুলো আমাকে অমানুষের পথ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে এনেছে।

’৮৭ সালের ৩০ মার্চ থেকে ’৮৯ সালের ১২ নভেম্বর পর্যন্ত তৎকালীন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কর্তৃক শাস্তিমূলক সাজার বদলির কারণে রংপুরে কাজ করেছিলাম। যোগদান করতে এসে অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান স্যারের রুমে পরিচয় হলো এক বিশাল হূদয়ের এক অসাম্প্রদায়িক সত্যিকার মানুষের সঙ্গে, তিনি হলেন অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব। স্পষ্টভাষী-বিচক্ষণ-সুপরামর্শদাতা। পুরো সময়টা এমনকি এখনো আমি তার বুদ্ধি বা সাহায্য নিই। জিজ্ঞেস করলেন, রংপুরে থাকব কিনা? বললাম থাকব। সরকারি বাসায় থাকবে না বাড়ি ভাড়া নেবে? বললাম আমার বিশাল পরিবার সরকারি বাড়িতে হবে না। থমকে গেলেন। আমি বললাম, মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, স্ত্রী-কন্যাসহ আমার বড় বাড়ি দরকার। সঙ্গে সঙ্গেই অধ্যাপক মণ্ডল স্যারের সদ্য নির্মিত বিশাল বাড়িটা ভাড়া করে দিলেন। ডা. আসাদুল হক খান, ডা. এন কে পাল স্যারসহ সব শিক্ষকই ছিলেন আন্তরিক, যা মফস্বলে সাধারণত হয়ে থাকে।

শুরুতে এসে উঠলাম, আমার চট্টগ্রামের বন্ধু বিটিসির এরিয়া ম্যানেজার সালাম ভাইয়ের বাংলোতে। আমাদের পরিবারের সঙ্গে সালাম ভাইয়ের পরিবারের ছিল এক চমৎকার বন্ধুত্ব। সালাম ভাই তো আমার শাশুড়ির রান্নার পাগল ছিল। সবচেয়ে বড় কথা হলো, রংপুরের পেশাগত জীবন এবং সেখানকার সাধারণ রোগীদের আচার-আচরণ, আন্তরিকতা ও আতিথেয়তা, চিকিৎসা শেষে তাদের কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ সবই ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের অডেসার অধিবাসীদের মতো।  Hospitality breeds hospitality অর্থাৎ আতিথেয়তা আতিথেয়তার জন্ম দেয় ‘এই শিক্ষা আমি পেয়েছি অডেসা এবং রংপুরের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
আইইউবির আয়োজনে নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আইসিইবিটিএম
আইইউবির আয়োজনে নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আইসিইবিটিএম

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

শান্ত-হৃদয়ের ব্যাটে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা
শান্ত-হৃদয়ের ব্যাটে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুনাফার ঊর্ধ্বে মানুষের জীবন বাঁচানোর এক মানবিক উদ্যোগ
মুনাফার ঊর্ধ্বে মানুষের জীবন বাঁচানোর এক মানবিক উদ্যোগ

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মারা গেলেন নোবেল জয়ী পদার্থবিদ চেন নিং ইয়াং
মারা গেলেন নোবেল জয়ী পদার্থবিদ চেন নিং ইয়াং

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ঢাকা মাতাতে আসছে ‘জাল’
আবারও ঢাকা মাতাতে আসছে ‘জাল’

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

লোহাগাড়ায় বাসচাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লোহাগাড়ায় বাসচাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন নোবেলজয়ী মাচাদো
নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন নোবেলজয়ী মাচাদো

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কালো পতাকা মিছিল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কালো পতাকা মিছিল

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৃঙ্খলিত সংবাদপত্র মানে শৃঙ্খলিত সমাজ: কাদের গনি চৌধুরী
শৃঙ্খলিত সংবাদপত্র মানে শৃঙ্খলিত সমাজ: কাদের গনি চৌধুরী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরায় হিজলায় ১১ জেলের জেল-জরিমানা
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরায় হিজলায় ১১ জেলের জেল-জরিমানা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত: তারেক রহমান
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান
নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়
শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান
নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ
নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?
বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন