শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

অডেসা বনাম ধাপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অডেসা বনাম ধাপ

আমার জীবনের অনেকখানি সময় কেটেছে ছাত্রত্বে। মার্শাল ল প্রডাক্ট অর্থাৎ সামরিক শাসনের মধ্য দিয়ে আমরা ডিগ্রি অর্জন ও মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি। জ্যোতিষীদের ঘোষিত নিয়মে প্রত্যেক মানুষের একটি রাশি আছে। এর মধ্যে আমি হলাম কন্যা রাশির জাতক। জ্যোতিষ শাস্ত্র, পুরো বিশ্বের গ্রহ-উপগ্রহগুলোকে নিয়ে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সায়েন্সের ওপর ভিত্তি করে হয়েছিল বলেই, গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানের বিচার-বিশ্লেষণে তা তৈরি হয়েছিল। উপমহাদেশের পরাধীনতার গ্লানি, শাসকদের অত্যাচার, দেশ স্বাধীনের পরে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটির শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন যদি ‘রাশি’র পরিবর্তন বা সংযোজন ঘটাতে পারত তাহলে অবশ্যই ওইসব রাশির সঙ্গে ‘সামরিক রাশি’ একটা যোগ হতো।

একটু বিশ্লেষণের দরকার। ১৯৬৮ সালে ডুবন্ত আইয়ুবের সামরিক শাসনের মরণ কামড়ের মাঝে এসএসসি পরীক্ষা, ১৯৭০-এ উড়ন্ত সামরিক শাসক ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনের মধ্যে এইচএসসি পরীক্ষা। ওই বছরই মেডিকেলে ভর্তি। নির্বাচন। একক জয়, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের। মনে হলো আর যাই হোক সামরিক শাসন আর থাকছে না। নির্বাচনে জয় পেয়ে এবার আর সামরিক শাসনে নয়, ’৭১-এর শুরুতে সামরিক-বেসামরিক, বিহারি-বাঙালি সংঘাত আরও একটি দুঃস্বপ্নের জন্ম দিয়েছিল। বিশেষ করে সৈয়দপুর আর চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে।

নিয়তির অভিসার, আমাদের জন্য ’৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ। দিকনির্দেশনা শুধু স্বাধীনতালাভের। যেন এক সামরিক, বেসামরিক, পুলিশ, আনসার সর্বস্তরের লোক নিয়ে গঠিত এক বিশাল বাহিনীকে সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের নির্দেশনা দিলেন। এ নিয়তির অভিসারের সঙ্গে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্টের ভারতের স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালের জওহরলাল নেহেরুর ভাষণের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা ছিল ভিন্ন। সেখানে ছিল দারিদ্র্যমোচন ও সমাজের সাম্যাবস্থার দিকনির্দেশনা। ’৭২ সালের বঙ্গবন্ধুর ভাষণগুলো ছিল আরও বেশি দিকনির্দেশনামূলক রাষ্ট্রগঠনে।

পরিপূর্ণ স্বাধীনতাযুদ্ধও শুরু হলো ২৬ মার্চ ’৭১-এ। যদিও প্রতিরোধযুদ্ধ সর্বস্তরের বাঙালির সহায়তায় শুরু হয়েছিল, ডিসেম্বর ’৭০-এ। স্বাধীনতা অর্জিত হলো স্বল্পসময়ে মুষ্টিমেয় বাদে সমগ্র জাতির সশস্ত্র সংগ্রাম এবং পাকিস্তানিদের প্রতি অসহযোগিতার ফসল হিসেবে। অনেক দেশের ইতিহাস বলে স্বাধীনতা সংগ্রামীরা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণে বেঁচে গেলেও বিপ্লবী সরকার তাদের বাঁচতে দেয় না, কারণ তাদের সামাল দেওয়া দায়। আবার কখনো কখনো বেঁচে যাওয়া স্বাধীনতা সংগ্রামীরা তাদের নিজের কাজে ফিরে যেতে অনাগ্রহী হয়ে যায়, তাই তাদের ক্যারিয়ার বিনষ্ট হয়ে যায়।

৯ মাসে স্বাধীনতা লাভ। ৭ মার্চ ’৭১-এর ভাষণের মতো, ১০ জানুয়ারি ’৭২ সংক্ষিপ্ত আবেগঘন ভাষণ আমাদের স্ব স্ব কাজে ফেরত যেতে আগ্রহী করে তোলে। তাই ফিরে গেলাম ২২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে। গুটিকয় মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া, সবাই ক্লাস করেছে ’৭১ সালে। সবাই এক বছরে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রিতে অনেক এগিয়ে গেছে কিন্তু বাবার ইচ্ছা, বঙ্গবন্ধুর উদাত্ত আহ্বানে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করলাম। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, মেধা তালিকায় স্থান নিয়ে বেরিয়ে এলাম। কিন্তু ’৭৬ সালে শেষ পর্ব এমবিবিএস পরীক্ষাটা আবার দিতে হলো পাকিস্তানি খানদের সামরিক শাসনের পরিবর্তে জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন আমলে। তাই আমি দুঃখ, ঘৃণা এবং দম্ভোক্তি করে বলি, আমরা কঠিন সামরিক শাসনের উত্পাদিত পণ্য।

’৭৬ সালে পাস করে ’৮০ সাল পর্যন্ত আমার প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল আমিন স্যারের (তখনকার সারা বাংলাদেশের নাক-কান-গলার তিনজন এফআরসিএসের একজন) অধীনে কাজ শিখি। বড়লোকের সন্তান এবং স্বাস্থ্য বিভাগের বড় কর্তাদের ছেলেদের গ্রামে না পাঠানোর জন্য, নতুন আইনে আমরাও ভর্তির সময় দেওয়া বন্ড তিন বছর গ্রামে চাকরি করব, তার হাত থেকে রেহাই পেয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পছন্দসই পোস্টিং পেয়ে গেলাম। যেন আকাশের চাঁদ হাতের মুঠোয়। নাক-কান-গলা বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার, রেজিস্ট্রার, আরএস, এমনকি সহকারী অধ্যাপক সবাই চলে গেলেন লিবিয়ায়। ওপরে নূরুল আমিন স্যার, নিচে সদ্যপাস আমি। মাঝে আর কেউ নেই। কাজ করার বা কাজ শেখার এ রকম সুযোগ কারও কপালে জোটে না।

নির্দ্বিধায় বলতে পারি, পুরো বাংলাদেশে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ নাক-কান-গলা বিভাগ ছিল সবচেয়ে বড় অর্থাৎ ৫৪ শয্যার। অতিরিক্ত মিলে সব সময়ই থাকত ৭০-৮০ জন রোগী। ক্লিনিক্যাল আই শানিত করার এবং ক্লিনিক্যাল জ্ঞান আহরণের সুযোগ কারও জীবনে এ রকমভাবে এসেছে বলে আমার মনে হয় না। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের তখনকার অন্য এফআরসিএস, এমআরসিপি অধ্যাপকরা ছিলেন বাঘতুল্য। এর মধ্যে নূরুল আমিন স্যার ছিলেন আরও একটু বেশি। আমিও নিজেকে বাঘের বাচ্চাই মনে করতাম। বলছিলাম, জীবনের অনেকটা সময়ই লেখাপড়ায় কেটে গেল। বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বিসিপিএস, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পিজি থেকে সবাই ঠাট্টা করে বলত পাগলা গারদ। অর্থাৎ এখানে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব পাস ছিল কল্পনাতীত। ’৭৯ সালের নভেম্বরে আমি এবং আমার অন্য প্রিয় শিক্ষক ডা. এ কে এম মাহবুবুর রহমান স্যার একই সঙ্গে জানুয়ারি, ১৯৮০ সেশনে ভর্তির লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিই। মাহবুব স্যার দু-তিন বার কমনওয়েলথ স্কলারশিপের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন, বার বারই অ্যাটাচমেন্ট না পাওয়ার জন্য যেতে পারেননি। মাহবুব স্যার ছিলেন সবার প্রিয় শিক্ষক, সার্জন, নাট্যকার ও অসাধারণ বাচনভঙ্গির অধিকারী। আমরা যখনই তাকে বলতাম, স্যার আপনি এফসিপিএস পড়তে যাচ্ছেন না কেন? অহংকারী একটা জবাবই সব সময় তার মুখ থেকে বেরিয়ে আসত। ‘নূরিয়া, ইসলামিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় লেখাপড়ার জন্য আমার জন্ম হয়নি।’ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! তাকে ওই প্রতিষ্ঠানে ১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে ভর্তি হয়ে এফসিপিএস পাস করতে হয়েছে এবং তিনি বিসিপিএস সভাপতির পদও অলঙ্কৃত করেছিলেন। একই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় টিকে প্রেষণ আদেশ হওয়ার পরও আমি তিনটি কারণে ভর্তি হইনি, যার একটি হলো আমার আগে আমাদের অগ্রজ অত্যন্ত মেধাবী ডা. নীলকান্ত দাদাকে ভর্তি করানো হয়নি। আমার আগে আমার সহপাঠী ডা. রণজিতের ভর্তির পরে পাস জোটেনি যে পরবর্তীতে লিবিয়ায় চাকরি করে এসে তারা আবার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করেছিলেন দ্বিতীয়টি হলো, চট্টগ্রামে নূরুল আমিন স্যারের অধীনে আমি এবং আমার দুই বছরের সিনিয়র আমিন ভাই যা কাজ শিখেছি, তার বেশি বাংলাদেশে আর শেখার সুযোগ ছিল না। তৃতীয়টি হলো, ইতিমধ্যে আমি ’৭৯ সালের অক্টোবরে সোভিয়েত পিএইডি স্কলারশিপের জন্য যে ইন্টারভিউ দিই তাতে নির্বাচিত হই।

তাই চিন্তা করলাম আইপিজিএমঅ্যান্ডআরের প্রেষণ উপভোগ না করে একসঙ্গে সোভিয়েতে পিএইচডি করার জন্য পাঁচ বছরের প্রেষণ নেওয়াই শ্রেয়। কারণ বিদেশে আমি বৃত্তি পাব, দেশে পরিবার বেতন পাবে, তা ছাড়া নতুন একটা দেশে গেলে নতুন নতুন অনেক কিছু শিখতে পারব। সত্যিই সেখানে গিয়ে সেই বিশাল ইএনটি হাসপাতালে যেখানে ১১ জন পিএইডি সার্জন, ১ জন অর্থাৎ আমার গাইড ডি.এসসি তাদের অধীনে কাজের সুযোগ পেলাম। প্রত্যেকের একটা করে বিশেষত্ব সার্জারি ফিল্ড। কেউ কানের চিকিৎসা করেন তো নাক-গলা ধরেন না। আবার অন্যজন নাকের বিশেষজ্ঞ বিধায় কান-গলা নিয়ে মাথা ঘামান না। এমনকি যিনি কানের মাইক্রোসার্জারি করেন, তিনি কানের অন্য অপারেশন করেন না। অস্ত্রোপচার ছাড়াও সামাজিক রীতিনীতি, রোগী-চিকিৎসক সম্পর্কে, এমনকি জনগণ আর চিকিৎসকের মধ্যে সম্পর্ক এবং শ্রদ্ধাবোধ ভাষায় ব্যক্ত করার নয়। শুধু দেখলেই বোঝা যায়। এখনো মানুষ হতে অনেক বাকি, তবে অডেসার অবস্থান, সামাজিক ব্যবস্থা এবং উল্লিখিত সম্পর্কগুলো আমাকে অমানুষের পথ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে এনেছে।

’৮৭ সালের ৩০ মার্চ থেকে ’৮৯ সালের ১২ নভেম্বর পর্যন্ত তৎকালীন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কর্তৃক শাস্তিমূলক সাজার বদলির কারণে রংপুরে কাজ করেছিলাম। যোগদান করতে এসে অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান স্যারের রুমে পরিচয় হলো এক বিশাল হূদয়ের এক অসাম্প্রদায়িক সত্যিকার মানুষের সঙ্গে, তিনি হলেন অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব। স্পষ্টভাষী-বিচক্ষণ-সুপরামর্শদাতা। পুরো সময়টা এমনকি এখনো আমি তার বুদ্ধি বা সাহায্য নিই। জিজ্ঞেস করলেন, রংপুরে থাকব কিনা? বললাম থাকব। সরকারি বাসায় থাকবে না বাড়ি ভাড়া নেবে? বললাম আমার বিশাল পরিবার সরকারি বাড়িতে হবে না। থমকে গেলেন। আমি বললাম, মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, স্ত্রী-কন্যাসহ আমার বড় বাড়ি দরকার। সঙ্গে সঙ্গেই অধ্যাপক মণ্ডল স্যারের সদ্য নির্মিত বিশাল বাড়িটা ভাড়া করে দিলেন। ডা. আসাদুল হক খান, ডা. এন কে পাল স্যারসহ সব শিক্ষকই ছিলেন আন্তরিক, যা মফস্বলে সাধারণত হয়ে থাকে।

শুরুতে এসে উঠলাম, আমার চট্টগ্রামের বন্ধু বিটিসির এরিয়া ম্যানেজার সালাম ভাইয়ের বাংলোতে। আমাদের পরিবারের সঙ্গে সালাম ভাইয়ের পরিবারের ছিল এক চমৎকার বন্ধুত্ব। সালাম ভাই তো আমার শাশুড়ির রান্নার পাগল ছিল। সবচেয়ে বড় কথা হলো, রংপুরের পেশাগত জীবন এবং সেখানকার সাধারণ রোগীদের আচার-আচরণ, আন্তরিকতা ও আতিথেয়তা, চিকিৎসা শেষে তাদের কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ সবই ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের অডেসার অধিবাসীদের মতো।  Hospitality breeds hospitality অর্থাৎ আতিথেয়তা আতিথেয়তার জন্ম দেয় ‘এই শিক্ষা আমি পেয়েছি অডেসা এবং রংপুরের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা