শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

অডেসা বনাম ধাপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অডেসা বনাম ধাপ

আমার জীবনের অনেকখানি সময় কেটেছে ছাত্রত্বে। মার্শাল ল প্রডাক্ট অর্থাৎ সামরিক শাসনের মধ্য দিয়ে আমরা ডিগ্রি অর্জন ও মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি। জ্যোতিষীদের ঘোষিত নিয়মে প্রত্যেক মানুষের একটি রাশি আছে। এর মধ্যে আমি হলাম কন্যা রাশির জাতক। জ্যোতিষ শাস্ত্র, পুরো বিশ্বের গ্রহ-উপগ্রহগুলোকে নিয়ে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সায়েন্সের ওপর ভিত্তি করে হয়েছিল বলেই, গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানের বিচার-বিশ্লেষণে তা তৈরি হয়েছিল। উপমহাদেশের পরাধীনতার গ্লানি, শাসকদের অত্যাচার, দেশ স্বাধীনের পরে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটির শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন যদি ‘রাশি’র পরিবর্তন বা সংযোজন ঘটাতে পারত তাহলে অবশ্যই ওইসব রাশির সঙ্গে ‘সামরিক রাশি’ একটা যোগ হতো।

একটু বিশ্লেষণের দরকার। ১৯৬৮ সালে ডুবন্ত আইয়ুবের সামরিক শাসনের মরণ কামড়ের মাঝে এসএসসি পরীক্ষা, ১৯৭০-এ উড়ন্ত সামরিক শাসক ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনের মধ্যে এইচএসসি পরীক্ষা। ওই বছরই মেডিকেলে ভর্তি। নির্বাচন। একক জয়, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের। মনে হলো আর যাই হোক সামরিক শাসন আর থাকছে না। নির্বাচনে জয় পেয়ে এবার আর সামরিক শাসনে নয়, ’৭১-এর শুরুতে সামরিক-বেসামরিক, বিহারি-বাঙালি সংঘাত আরও একটি দুঃস্বপ্নের জন্ম দিয়েছিল। বিশেষ করে সৈয়দপুর আর চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে।

নিয়তির অভিসার, আমাদের জন্য ’৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ। দিকনির্দেশনা শুধু স্বাধীনতালাভের। যেন এক সামরিক, বেসামরিক, পুলিশ, আনসার সর্বস্তরের লোক নিয়ে গঠিত এক বিশাল বাহিনীকে সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের নির্দেশনা দিলেন। এ নিয়তির অভিসারের সঙ্গে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্টের ভারতের স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালের জওহরলাল নেহেরুর ভাষণের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা ছিল ভিন্ন। সেখানে ছিল দারিদ্র্যমোচন ও সমাজের সাম্যাবস্থার দিকনির্দেশনা। ’৭২ সালের বঙ্গবন্ধুর ভাষণগুলো ছিল আরও বেশি দিকনির্দেশনামূলক রাষ্ট্রগঠনে।

পরিপূর্ণ স্বাধীনতাযুদ্ধও শুরু হলো ২৬ মার্চ ’৭১-এ। যদিও প্রতিরোধযুদ্ধ সর্বস্তরের বাঙালির সহায়তায় শুরু হয়েছিল, ডিসেম্বর ’৭০-এ। স্বাধীনতা অর্জিত হলো স্বল্পসময়ে মুষ্টিমেয় বাদে সমগ্র জাতির সশস্ত্র সংগ্রাম এবং পাকিস্তানিদের প্রতি অসহযোগিতার ফসল হিসেবে। অনেক দেশের ইতিহাস বলে স্বাধীনতা সংগ্রামীরা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণে বেঁচে গেলেও বিপ্লবী সরকার তাদের বাঁচতে দেয় না, কারণ তাদের সামাল দেওয়া দায়। আবার কখনো কখনো বেঁচে যাওয়া স্বাধীনতা সংগ্রামীরা তাদের নিজের কাজে ফিরে যেতে অনাগ্রহী হয়ে যায়, তাই তাদের ক্যারিয়ার বিনষ্ট হয়ে যায়।

৯ মাসে স্বাধীনতা লাভ। ৭ মার্চ ’৭১-এর ভাষণের মতো, ১০ জানুয়ারি ’৭২ সংক্ষিপ্ত আবেগঘন ভাষণ আমাদের স্ব স্ব কাজে ফেরত যেতে আগ্রহী করে তোলে। তাই ফিরে গেলাম ২২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে। গুটিকয় মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া, সবাই ক্লাস করেছে ’৭১ সালে। সবাই এক বছরে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রিতে অনেক এগিয়ে গেছে কিন্তু বাবার ইচ্ছা, বঙ্গবন্ধুর উদাত্ত আহ্বানে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করলাম। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, মেধা তালিকায় স্থান নিয়ে বেরিয়ে এলাম। কিন্তু ’৭৬ সালে শেষ পর্ব এমবিবিএস পরীক্ষাটা আবার দিতে হলো পাকিস্তানি খানদের সামরিক শাসনের পরিবর্তে জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন আমলে। তাই আমি দুঃখ, ঘৃণা এবং দম্ভোক্তি করে বলি, আমরা কঠিন সামরিক শাসনের উত্পাদিত পণ্য।

’৭৬ সালে পাস করে ’৮০ সাল পর্যন্ত আমার প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল আমিন স্যারের (তখনকার সারা বাংলাদেশের নাক-কান-গলার তিনজন এফআরসিএসের একজন) অধীনে কাজ শিখি। বড়লোকের সন্তান এবং স্বাস্থ্য বিভাগের বড় কর্তাদের ছেলেদের গ্রামে না পাঠানোর জন্য, নতুন আইনে আমরাও ভর্তির সময় দেওয়া বন্ড তিন বছর গ্রামে চাকরি করব, তার হাত থেকে রেহাই পেয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পছন্দসই পোস্টিং পেয়ে গেলাম। যেন আকাশের চাঁদ হাতের মুঠোয়। নাক-কান-গলা বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার, রেজিস্ট্রার, আরএস, এমনকি সহকারী অধ্যাপক সবাই চলে গেলেন লিবিয়ায়। ওপরে নূরুল আমিন স্যার, নিচে সদ্যপাস আমি। মাঝে আর কেউ নেই। কাজ করার বা কাজ শেখার এ রকম সুযোগ কারও কপালে জোটে না।

নির্দ্বিধায় বলতে পারি, পুরো বাংলাদেশে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ নাক-কান-গলা বিভাগ ছিল সবচেয়ে বড় অর্থাৎ ৫৪ শয্যার। অতিরিক্ত মিলে সব সময়ই থাকত ৭০-৮০ জন রোগী। ক্লিনিক্যাল আই শানিত করার এবং ক্লিনিক্যাল জ্ঞান আহরণের সুযোগ কারও জীবনে এ রকমভাবে এসেছে বলে আমার মনে হয় না। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের তখনকার অন্য এফআরসিএস, এমআরসিপি অধ্যাপকরা ছিলেন বাঘতুল্য। এর মধ্যে নূরুল আমিন স্যার ছিলেন আরও একটু বেশি। আমিও নিজেকে বাঘের বাচ্চাই মনে করতাম। বলছিলাম, জীবনের অনেকটা সময়ই লেখাপড়ায় কেটে গেল। বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বিসিপিএস, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পিজি থেকে সবাই ঠাট্টা করে বলত পাগলা গারদ। অর্থাৎ এখানে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব পাস ছিল কল্পনাতীত। ’৭৯ সালের নভেম্বরে আমি এবং আমার অন্য প্রিয় শিক্ষক ডা. এ কে এম মাহবুবুর রহমান স্যার একই সঙ্গে জানুয়ারি, ১৯৮০ সেশনে ভর্তির লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিই। মাহবুব স্যার দু-তিন বার কমনওয়েলথ স্কলারশিপের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন, বার বারই অ্যাটাচমেন্ট না পাওয়ার জন্য যেতে পারেননি। মাহবুব স্যার ছিলেন সবার প্রিয় শিক্ষক, সার্জন, নাট্যকার ও অসাধারণ বাচনভঙ্গির অধিকারী। আমরা যখনই তাকে বলতাম, স্যার আপনি এফসিপিএস পড়তে যাচ্ছেন না কেন? অহংকারী একটা জবাবই সব সময় তার মুখ থেকে বেরিয়ে আসত। ‘নূরিয়া, ইসলামিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় লেখাপড়ার জন্য আমার জন্ম হয়নি।’ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! তাকে ওই প্রতিষ্ঠানে ১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে ভর্তি হয়ে এফসিপিএস পাস করতে হয়েছে এবং তিনি বিসিপিএস সভাপতির পদও অলঙ্কৃত করেছিলেন। একই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় টিকে প্রেষণ আদেশ হওয়ার পরও আমি তিনটি কারণে ভর্তি হইনি, যার একটি হলো আমার আগে আমাদের অগ্রজ অত্যন্ত মেধাবী ডা. নীলকান্ত দাদাকে ভর্তি করানো হয়নি। আমার আগে আমার সহপাঠী ডা. রণজিতের ভর্তির পরে পাস জোটেনি যে পরবর্তীতে লিবিয়ায় চাকরি করে এসে তারা আবার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করেছিলেন দ্বিতীয়টি হলো, চট্টগ্রামে নূরুল আমিন স্যারের অধীনে আমি এবং আমার দুই বছরের সিনিয়র আমিন ভাই যা কাজ শিখেছি, তার বেশি বাংলাদেশে আর শেখার সুযোগ ছিল না। তৃতীয়টি হলো, ইতিমধ্যে আমি ’৭৯ সালের অক্টোবরে সোভিয়েত পিএইডি স্কলারশিপের জন্য যে ইন্টারভিউ দিই তাতে নির্বাচিত হই।

তাই চিন্তা করলাম আইপিজিএমঅ্যান্ডআরের প্রেষণ উপভোগ না করে একসঙ্গে সোভিয়েতে পিএইচডি করার জন্য পাঁচ বছরের প্রেষণ নেওয়াই শ্রেয়। কারণ বিদেশে আমি বৃত্তি পাব, দেশে পরিবার বেতন পাবে, তা ছাড়া নতুন একটা দেশে গেলে নতুন নতুন অনেক কিছু শিখতে পারব। সত্যিই সেখানে গিয়ে সেই বিশাল ইএনটি হাসপাতালে যেখানে ১১ জন পিএইডি সার্জন, ১ জন অর্থাৎ আমার গাইড ডি.এসসি তাদের অধীনে কাজের সুযোগ পেলাম। প্রত্যেকের একটা করে বিশেষত্ব সার্জারি ফিল্ড। কেউ কানের চিকিৎসা করেন তো নাক-গলা ধরেন না। আবার অন্যজন নাকের বিশেষজ্ঞ বিধায় কান-গলা নিয়ে মাথা ঘামান না। এমনকি যিনি কানের মাইক্রোসার্জারি করেন, তিনি কানের অন্য অপারেশন করেন না। অস্ত্রোপচার ছাড়াও সামাজিক রীতিনীতি, রোগী-চিকিৎসক সম্পর্কে, এমনকি জনগণ আর চিকিৎসকের মধ্যে সম্পর্ক এবং শ্রদ্ধাবোধ ভাষায় ব্যক্ত করার নয়। শুধু দেখলেই বোঝা যায়। এখনো মানুষ হতে অনেক বাকি, তবে অডেসার অবস্থান, সামাজিক ব্যবস্থা এবং উল্লিখিত সম্পর্কগুলো আমাকে অমানুষের পথ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে এনেছে।

’৮৭ সালের ৩০ মার্চ থেকে ’৮৯ সালের ১২ নভেম্বর পর্যন্ত তৎকালীন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কর্তৃক শাস্তিমূলক সাজার বদলির কারণে রংপুরে কাজ করেছিলাম। যোগদান করতে এসে অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান স্যারের রুমে পরিচয় হলো এক বিশাল হূদয়ের এক অসাম্প্রদায়িক সত্যিকার মানুষের সঙ্গে, তিনি হলেন অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব। স্পষ্টভাষী-বিচক্ষণ-সুপরামর্শদাতা। পুরো সময়টা এমনকি এখনো আমি তার বুদ্ধি বা সাহায্য নিই। জিজ্ঞেস করলেন, রংপুরে থাকব কিনা? বললাম থাকব। সরকারি বাসায় থাকবে না বাড়ি ভাড়া নেবে? বললাম আমার বিশাল পরিবার সরকারি বাড়িতে হবে না। থমকে গেলেন। আমি বললাম, মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, স্ত্রী-কন্যাসহ আমার বড় বাড়ি দরকার। সঙ্গে সঙ্গেই অধ্যাপক মণ্ডল স্যারের সদ্য নির্মিত বিশাল বাড়িটা ভাড়া করে দিলেন। ডা. আসাদুল হক খান, ডা. এন কে পাল স্যারসহ সব শিক্ষকই ছিলেন আন্তরিক, যা মফস্বলে সাধারণত হয়ে থাকে।

শুরুতে এসে উঠলাম, আমার চট্টগ্রামের বন্ধু বিটিসির এরিয়া ম্যানেজার সালাম ভাইয়ের বাংলোতে। আমাদের পরিবারের সঙ্গে সালাম ভাইয়ের পরিবারের ছিল এক চমৎকার বন্ধুত্ব। সালাম ভাই তো আমার শাশুড়ির রান্নার পাগল ছিল। সবচেয়ে বড় কথা হলো, রংপুরের পেশাগত জীবন এবং সেখানকার সাধারণ রোগীদের আচার-আচরণ, আন্তরিকতা ও আতিথেয়তা, চিকিৎসা শেষে তাদের কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ সবই ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের অডেসার অধিবাসীদের মতো।  Hospitality breeds hospitality অর্থাৎ আতিথেয়তা আতিথেয়তার জন্ম দেয় ‘এই শিক্ষা আমি পেয়েছি অডেসা এবং রংপুরের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা