শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিচার হবেই হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার হবেই হবে

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের জাসদ সম্পর্কে ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় সতর্ক বাণীর ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হয়েছে ব্যাপক। সৈয়দ আশরাফকে ধন্যবাদ দিয়ে সাধুবাদ পেয়েছি বেশি, নিন্দা খুবই কম। তারও কারণ আছে। আমি যে কোনো মতেই নিরপেক্ষ নই— কট্টর বঙ্গবন্ধু পক্ষ এ ব্যাপারে এখন আর কারও কোনো সন্দেহ নেই। তাই অন্য পক্ষ খুব একটা যোগাযোগ করে না বা করতে চায় না। তবুও বেশ কিছু ফোন, চিঠিপত্রের পরিপ্রেক্ষিতে দুকথা লিখছি।

নানা কারণে যাকে অনেকটা প্রকৃত রাজনৈতিক হিসেবে বিবেচনা করি, তিনি প্রিয় ওবায়দুল কাদের। লেখাটি ছিল মঙ্গলবার। তিনি আমায় ফোন করেছিলেন বুধবার বিকালের দিকে। আমি জানতাম ওবায়দুল কাদের যা কিছু পড়েন মন দিয়ে পড়েন। কিন্তু সেদিন হঠাৎই মনে হলো লেখাটি না পড়েই হয়তো অন্যের মুখে শুনে ফোন করেছেন। তার তেমন কিছু বলার ছিল না, বলেনওনি। আমায় অসম্ভব শ্রদ্ধা ভক্তি সম্মান করেন। যা হাজারো উথাল-পাথালের মধ্যেও কখনো নষ্ট হয়নি, সেদিনও না। এটাই একজন প্রকৃত রাজনীতিকের গুণ। তিনি ফোন করেই বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, শেষ পর্যন্ত আপনিও আমাকে জাসদ বানিয়ে দিলেন? আমি জাসদে যাব কেন? আমি তো মনিরুল হক চৌধুরীর কমিটিতে ছিলাম।’ আমি বলেছিলাম লেখাটা হয়তো আপনি পড়েননি। আমি আপনাকে মোটেও জাসদ বানাইনি, আর আপনাকে গুরুত্বহীনও করিনি। আপনাকে পছন্দ করি ভালোবাসি। আর আমার ভালোবাসা সম্পর্কে আপনি তো জানেন। তিনি বলেছিলেন তাহলে কীভাবে চোখ এড়িয়ে গেল?

বিশ্বব্যাংকের এত তোলপাড়ের পরও সেতুমন্ত্রী যেভাবে পদ্মা সেতু নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন তাতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অপাত্রে দায়িত্ব দেননি এটা নির্দ্বিধায় বলা যায়। পদ্মা সেতু এক দিন আমাদের আত্মমর্যাদার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হবে এবং সেখানে ওবায়দুল কাদেরের নামও কোথাও কোথাও স্থান পাবে।

তাহের পরিবার নিয়ে কিছু কথা ছিল। ঘুম থেকে উঠেই ওয়ারেসাত হাসান বেলালের মেসেজ পেয়েছিলাম। কীভাবে কীভাবে দিন কেটে যাওয়ায় তাকে আর রিং করা হয়নি। করার ইচ্ছেও ছিল না। কি কারণে আর কেন করব? কারও কথা শুনতে কাউকে ব্যাখ্যা দিতে লিখিনি। যা ঘটেছে তাই লিখেছি। বরং কাগজ কলম সময়ের অভাবে কম লিখেছি। ভারতীয় হাইকমিশন আক্রমণে ৩-৪ জন রক্ষী নিহত হয়েছিল। আক্রমণকারীরা কয়েক জন ধরা পড়ে জেলে ছিল। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর তাদের ছেড়ে দেয়। তখন অধ্যাপক আনোয়ার ঢাকা মহানগর গণবাহিনীর প্রধান কমান্ডার ছিলেন। তিনিই আক্রমণের মূল নেতা। এটা আমার কথা নয়, এটা গণবাহিনীর কমিটির কথা। পরে জনাব আনোয়ার আওয়ামী লীগের আনুকূল্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর হয়েছিলেন। এখন হাসানুল হক ইনুর জাসদে যোগ দিয়েছেন। যে কারণে কর্নেল তাহের বীরউত্তমের স্ত্রী লুত্ফা তাহের মঈন উদ্দীন খান বাদলদের জাসদে গেছেন। এই অতি সত্য কথাটা লিখতে কষ্ট হবে কেন?

জাসদের গণবাহিনী তার মুখ্য কাজই ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সরকারকে উত্খাত করে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র কায়েম করা। সে জন্য যা করা দরকার তা তারা করতে পিছপা হননি। বাড়িঘরে, পাটের গুদামে, পোস্ট অফিসে, থানায় আগুন দেওয়া, সরকারি অস্ত্র লুট করা, প্রকাশ্য ঈদের জামায়াতে এমপি হত্যা কোনো কিছু বাদ যায়নি। মুক্তিযুদ্ধে কাদেরীয়া বাহিনী এক বিস্ময়কর ভূমিকা পালন করেছে। ’৭২-এর ২৪ জানুয়ারি বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে বঙ্গবন্ধুর পায়ের কাছে আমরা আমাদের অস্ত্র বিছিয়ে দিয়েছিলাম তারপর শুরু হয় অঘটন। পাকিস্তানি হানাদারদের দোসর রাজাকার আলবদররা স্বাধীনতার পর ক’জন মুক্তিযোদ্ধাকেও হত্যা বা বিপদে ফেলেছে বলতে পারব না। কিন্তু জাসদ সৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিহত হতে থাকে। দেওপাড়ার রিয়াজ কমান্ডার মুক্তিযুদ্ধে যার ভূমিকা যত বলা যাবে কম হবে। স্বাধীনতার পরপরই গাঙ্গাইরের রহিমাকে বিয়ে করেছিল। স্ত্রীর পেটে বাচ্চা। এমন একদিন ঘাটাইলের ধলাপাড়া হাটে প্রকাশ্যে জাসদের গণবাহিনী তাকে হত্যা করে। লেখাটা পড়ে ব্যাংকের এক প্রাক্তন এমডি নুরুল আলম ফোন করেছিল, ‘স্যার, জাসদের গণবাহিনীর জন্য জামান আর আমি কত পালিয়ে বেরিয়েছি! কাদেরীয়া বাহিনীর দুর্ধর্ষ যোদ্ধা দুরমুজ খাঁকে গণবাহিনী হত্যা করেছিল। যুদ্ধের সফল সংবাদ সরবরাহকারী গৌরাঙ্গির হায়দার গণবাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে। গণবাহিনীর কয়েকজন হায়দারকে দিনদুপুরে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গুলি করে মেরে ফেলে। অপরাধ সে গণবাহিনী করে না। সে আওয়ামী লীগের সমর্থক বীর মুক্তিযোদ্ধা। বাসাইলের ফুলকী ইউনিয়নের জশিহাটী মাদ্রাসায় প্রকাশ্য দিবালোকে গণবাহিনীর হুরমুজ বিএসসি ১৫ জন সাধারণ মানুষকে শুধু আওয়ামী লীগ সমর্থন করার কারণে গুলি করে মেরেছিল। বাসাইল কাউলজানীর কলিবুর রহমান বাঙালীকে হত্যা করেছিল গণবাহিনী। পাইকরার গোলড়ার দুর্দান্ত সফল কমান্ডার সৈয়দ গোলাম মোস্তফা বীরপ্রতীক এবং হুমায়ুনকে রাতের আঁধারে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে মেরে ফেলেছিল। এ সবই ছিল গণবাহিনীর কাজ।

বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী মাঝে সাঝে টাঙ্গাইল ক্লাবে যেতেন। এক দিন গণবাহিনীর কয়েকজন একেবারে কাছে থেকে তাকে গুলি করেছিল। ওভাবে তার মৃত্যু ছিল না তাই হয়তো আল্লাহ রক্ষা করেছিলেন। সামান্য আঘাত পেয়ে এখনো বেঁচে আছেন। সেই গণবাহিনীর খন্দকার বাতেন, হুরমুজ বিএসসি এবং কাকরাজানের রাজাকার গণ শামছুর এখন আওয়ামী লীগ।

চরফ্যাশনের অধ্যাপক নজরুল মারা গেলে সেখানে এক উপনির্বাচনে গিয়েছিলাম। ’৬৯-এর ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদের পরম যত্নে দুই সপ্তাহ ছিলাম। আমাকে নিয়ে যদিও তাদের কোনো সমস্যা ছিল না। ১০-১৫ জন সহকর্মী নিয়ে আমি থাকতাম গ্রামে গ্রামে। ছাত্রনেতা ইসহাক আলী পান্নাও তখন আমার সঙ্গে কয়েক দিন ছিল। বড় ভালো ছেলে ইসহাক আলী পান্না। এখন তো আর সে ছেলে নেই, সন্তানের বাবা হয়েছে। তার স্ত্রী আইরিন পারভীন বাঁধন কয়েক দিন আগে মারা গেছে। সে জন্য মনটা খুবই খারাপ। এখন সেই অধ্যাপক নজরুল ইসলামের ছেলে জ্যাকব এমপি, প্রতিমন্ত্রী। দিন কীভাবে যায়। সেই সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন মাছ ব্যবসায়ী জাফর উল্লাহ। সরকারি প্রার্থী ছিলেন শহীদ মালিতা। চরফ্যাশনে মালিতা একটা বেশ বড় গোষ্ঠী। সে সময় ক’দিন ভোলার লালমোহনের চমৎকার রেস্টহাউসে ছিলাম। সেখান থেকে চরফ্যাশন যাওয়ার পথে গজারিয়া ইউনিয়ন। গজারিয়া হাইস্কুলের জনপ্রিয় প্রধান শিক্ষক মাস্টার বাড়ির মোতাহার হোসেন মাস্টারের বাড়িতে গিয়েছিলাম। সেই কবে ’৭৪-এর ১০ জানুয়ারি গণবাহিনী মোতাহার হোসেন মাস্টার এমপিকে হত্যা করেছিল। আমি গিয়েছিলাম ’৯০-এর পরে। মনে হচ্ছিল মোতাহার হোসেনের হত্যার সেই বেদনা বাড়িময় তখনো ছড়িয়ে ছিল। যতক্ষণ ছিলাম শ্বাস নিতে পারছিলাম না। কেমন যেন দম বন্ধ হয়ে আসছিল। ঠিক জানি না যার জন্য নির্বাচনে গিয়েছিলাম সেই জাফরও জাসদের ছিল কি না। নরসিংদীর অ্যাডভোকেট গাজী ফজলুর রহমান এমপিকে ১৬ মার্চ ’৭৪ গণবাহিনী হত্যা করে। বড় ভালো মানুষ ছিলেন তিনি। ’৭০-এ ন্যাশনাল এসেম্বলি এবং ’৭৩-এ বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। অনেকেই অনেক কারচুপি করেন, কিন্তু অ্যাডভোকেট গাজী ফজলুর রহমানের তেমন কিছু করতে হয়নি। তাকে তার এলাকার জনগণ বুকে আগলে নিয়েছিল। কুষ্টিয়া খোকসার এমপি জনাব গোলাম কিবরিয়া যাকে প্রকাশ্যে ঈদের জামায়াতে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। আমি যেদিন খোকসায় গিয়েছিলাম কিবরিয়া ভাইয়ের হত্যার যে করুণ কাহিনী তার বাড়িতে শুনেছিলাম আজও তা মনে হলে বুকের ভিতর আপনজন হারানোর ব্যথায় রক্ত ঝরে। এতকিছুর পরও যদি গণবাহিনীর নেতারা বুকে তুড়ি দিয়ে চলে, কোনো বিচার না হয় জগৎ থাকবে? থাকবে না। যারা আজ বেগম খালেদা জিয়াকে গালাগাল করে চ্যাম্পিয়ন হতে চায় তারা যে আগামীকাল জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গালি দিয়ে বিশ্ব রেকর্ডের চিন্তা করে না তা কি বলা যায়?

২৩ তারিখ ১৭ রমজান সৌদি অ্যাম্বাসির এক ইফতার পার্টিতে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদের সঙ্গে দেখা। আমার পাশে বসেছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ। ডানে ছিলেন মাগুরা নির্বাচনের সময়ের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ময়মনসিংহ দাপুনিয়ার সাবেক বিচারপতি আবদুর রউফ। টেবিল থেকে উঠে গিয়ে পল্লীবন্ধু এরশাদ, রওশন এরশাদ, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান এবং তোফায়েল ভাইর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেছিলাম। এক ফাঁকে বলেছিলেন আমার লেখা তিনি পড়েন। গণবাহিনীর হাতে নিহত সংসদ সদস্যদের কথা লিখতে গিয়ে লালমোহনের মোতাহার মাস্টার এমপির নাম মনে আসছিল না। সে জন্য তোফায়েল ভাইকে ফোন করেছিলাম। বহুদিন পর কথা বলে খুব ভালো লাগল। তিনি সঙ্গে সঙ্গে মোতাহার মাস্টারের তথ্য দিয়েছিলেন। নরসিংদীর এমপি গাজী ফজলুর রহমানের তথ্য দিতে পারছিলেন না। একটু পর আবার ফোন করে অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের নাম ধাম দিলেন। তারপর আবার ফোন পেলাম। বললেন, কাদের তোমাকে সব তথ্য দিচ্ছি। ১০ জানুয়ারি ’৭৪ মোতাহার হোসেন মাস্টার গণবাহিনীর হাতে নিহত হন। ১৬ মার্চ ’৭৪ নরসিংদীর অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, ২৭ ডিসেম্বর ’৭৪ কুষ্টিয়ার খোকসায় গোলাম কিবরিয়া ঈদের মাঠে নিহত হন। কী নিদারুণ সে সময়ের সেই ভয়াবহ অবস্থা। দুই-দুইবার ফোন করে মাননীয় মন্ত্রী তোফায়েল ভাই তথ্য দেওয়ায় অভিভূত হয়েছি। আগের এমন সহমর্মিতা এখনো যদি সবার মধ্যে থাকত তাহলে কতই না ভালো হতো। বেঁচে থাকতে আবার কি কোনো দিন এমন সহমর্মিতার মধুময় বাতাবরণ সৃষ্টি হবে! বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী কি তা করতে পারবেন!

সেদিনের সেই ভয়াবহ দিনগুলোর কথা মনে হলে এখনো শরীর শিউরে ওঠে। কি দুর্দিনই না কাটাতে হয়েছে দেশকে, দেশের নেতা বঙ্গবন্ধুকে। পাকিস্তানের সহযোগিতায় মা-বোনের ইজ্জত হরণ, খুন-খারাবি, হত্যা-লুণ্ঠনের বিচার হবে। আর বাংলাদেশকে ধ্বংস করার সবকিছু করেও কেউ বিচারের সম্মুখীন হবে না বরং পুরস্কার পাবেন এটা হতে পারে না। তাই একদিন আগে হোক আর পরে হোক অপরাধীদের বিচার হবেই হবে।

প্রশ্ন সেটা কখন হবে। হ্যাঁ, এখন বিচার হওয়ায় কম বেশি জটিলতা আছে। কারণ যাদের বিচারের কথা তারাই অনেকে বিচারক। সরকারি প্রশাসনে বর্তমানে কোনো প্রকৃত বঙ্গবন্ধুপ্রেমী আওয়ামী লীগার নেই। নিরাসক্তভাবে প্রশাসনের দিকে তাকালে দেখা যাবে বামপন্থি, ডানপন্থি, জাসদ, জামায়াতে ভরা। আর কিছু সংখ্যালঘু। প্রকৃত দেশপ্রেমিক আওয়ামী লীগ তেমন নেই। এক্ষেত্রে বামপন্থি, জাসদ, জামায়াত আর বিএনপিকে শুধু দোষ দিলে চলবে না। যদি কোনো স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারের ছেলে লেখাপড়া করে এসপি ডিসি হয় তাহলে ফেরাবে কে? মুক্তিযোদ্ধারা তো লেখাপড়া জানত না, তাদের ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়া করবে না। আওয়ামীপন্থিদের লেখাপড়ার দরকার নেই। তারা হাট-বাজারের চাঁদা পেলেই খুশি। তাই প্রকৃত দেশ প্রেমিকের সন্তানেরা আজ অনেকটাই পিছিয়ে। মাননীয় নেত্রীর ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করেছে এটা সত্যিই তার জন্য একটা মস্ত বড় গৌরব। মেয়ে পুতুলের কথা বলার দরকার নেই। প্রতিবন্ধীদের নিয়ে তার কাজ বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জন করেছে। আমাদেরও অন্তরাত্মা দখল করে নিয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের কথা বেশি ভাবি। তার চারদিকে শত্রু। অমন চিহ্নিত হয়ে ভালো কাজ করা খুব কঠিন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় তার নাকি প্রচণ্ড ভূমিকা আছে। মায়ের ছায়ায় যথার্থ ভূমিকা থাকলেও কখনো ছায়াহীন হলে সেকি মাথা ঠিক রেখে থাকতে পারবে? আমরা মামাদের তো বুকে আগলে রাখার তেমন সুযোগ নেই। যে কঠিন রাজনীতি ছেলেটি যখন একা হবে তখন মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে তো? বড় বেশি ভয় হয়। শঙ্কিত মন নিয়ে দুর্বার বেগে বেশি এগুনো যায় না।

বলেছিলাম সরকার এবং দলে কোথাও প্রকৃত বঙ্গবন্ধুপ্রেমী নেই। তারা একেবারে কোণঠাসা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপাংক্তেয়। ধড়িবাজদের হাতেই সব। প্রথমেই আসা যাক বামপন্থিদের অবস্থান। অর্থমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী, বিমানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী— যেদিকে তাকাবেন সেদিকেই বামপন্থি। জাসদ এবং গণবাহিনী প্রশাসনের এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে নেই। তবে একটা আশার কথা, গণবাহিনীর জাসদের চেয়ে প্রকৃত রাজনৈতিক জাসদ প্রশাসনের অনেক বেশি জায়গা জুড়ে আছে। সেক্রেটারি, জয়েন্ট সেক্রেটারি, করপোরেশন, স্কুল-কলেজের শিক্ষক, অধ্যাপক কোনো জায়গা নেই, যেখানে জাসদ নেই। রাজনৈতিকভাবে মাঠে ময়দানে জাসদের অবস্থান তেমন ভালো না হলেও ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা-সংস্কৃতি সব জায়গায় তারা। তাদের থাকারই কথা। কারণ একটা সময় তাদের দলে মেধার কোনো অভাব ছিল না। রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্তের কারণে তারা পিছিয়ে পড়েছে। ভারত পাকিস্তান সৃষ্টির পরপরই শিক্ষা-দীক্ষা, ত্যাগ-তিতিক্ষায় অহংকার করার মতো কমিউনিস্ট পার্টি সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের সিদ্ধান্ত নিয়ে যেমন ভুল করেছিল, জাসদও ঠিক তেমনটাই করেছিল। তাই প্রশাসনের দিকে তাকালে দেখা যাবে সবখানে জাসদ।

এবার আসা যাক জামায়াত নিয়ে। বাংলাদেশের সবচেয়ে কঠিন বিরোধী জামায়াত। কত হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, গৃহ হারা করেছে, সেই জামায়াত ফেলনা নয়। শিক্ষা-দীক্ষা, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি, অর্থনীতি— যেখানে হাত দেওয়া যাবে সেখানেই জামায়াতের উত্থান। এত রক্ত দিয়ে যে দেশ স্বাধীন করেছি সেই দেশে জামায়াতের প্রধান গোলাম আযমের ছেলে ফাতেমী ব্রিগেডিয়ার হয়ে সেনাবাহিনী ছেড়েছে। গোলাম আযমের ছেলেই যদি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার হতে পারে, তাহলে মনে মনে জামায়াত রাজাকার কতই না আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ঘাপটি মেরে আছে। আজকাল অনেকেই সুখের ঢেঁকুর তুললেও আমাদের কোনো বাহিনীকেই উপযুক্ত পেশাদার করে গড়ে তোলা হয়নি। সবকিছু করা হয়েছে বা হচ্ছে জি হুজুরি মনোভাব নিয়ে। সেদিন পুলিশের এক নেতা বলেছেন প্রয়োজনে গুলি করা হবে। তা তো হবেই। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিজের ইচ্ছায় গুলি করার ক্ষমতা থাকা উচিত নয়। পুলিশ বাহিনী কতটা দেউলিয়া সে সম্পর্কে সেদিন রাশেদ খান মেনন যথার্থ বলেছেন, ক্রসফায়ার পুলিশের কোনো সফলতা নয়, দুর্বলতার লক্ষণ। আইনশৃঙ্খলায় সাধারণ মানুষকে সক্রিয় করতে পুলিশ বাহিনী ইদানীং পছন্দমতো লোকজনের হাতে লাঠি দিচ্ছে। যেভাবে বিলে-বাদাড়ে, ডোবা-নালায় অস্ত্র পড়ে থাকতে দেখছি, বাঁশের লাঠি, রিভলবার, পিস্তল, একে-৪৭ হতে কতক্ষণ। তাই সাবধানে পা বাড়ানো উচিত।

এরশাদের পতনের পর যেভাবেই হোক অনেক বছর বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। তার আগে জিয়াউর রহমান, এরশাদ ছিলেন। এরা উভয়েই মাসতুতো পিসতুতো ভাই। আজ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় তাই এত বছর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ার আমলের পছন্দের লোকেরা নব্য আওয়ামী লীগার হতেই পারে কিন্তু মোটেই প্রকৃত আওয়ামী লীগ না, বঙ্গবন্ধুপ্রেমী না।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম