শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০১৬

ঈদের খাবার খেতে হবে সতর্কভাবে

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের খাবার খেতে হবে সতর্কভাবে

ঈদ সমাগত, এক মাস সিয়াম সাধনার পরে ঈদে চলবে খাওয়া-দাওয়ার ধুম। রোজার শেষে ঈদের দিনটায় একটু বেশি খাওয়া হয়ে যায়। এই দিনে ভোজনের জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুতিও থাকে। ছোট-বড় সব বয়সের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রকমের খাওয়া-দাওয়াটাই অন্যতম আনন্দদায়ক অনুষ্ঠান। শুধু নিজ ঘরেই নয়, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন বা অনেক সামাজিক অনুষ্ঠানেও চলে খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন। আবার এসব খাবারের বেশির ভাগই ‘রিচফুড’। আসলে ঈদের আনন্দ সবার জন্যই, কিন্তু ছোটদের সবচেয়ে বেশি। ছোট বলে তারা একটানা রোজা রাখে না, শখ করে দু একটা রাখে।  রোজা শেষে ঈদের দিন বাড়ি বাড়ি ঘুরে মজার মজার খাবার খেতেই তাদের বেশি পছন্দ। অতিভোজনে যে কারও মতো ছোটদেরও সমস্যা হতে পারে, তবে সাধারণত ওদের সমস্যা কম হয়। কোনো কিছু খেলেই শরীরে সমস্যা হবে এমন কথা নয়। শুধু পরিমাণটা ঠিক রাখলেই হলো। তরুণদের রোজা রাখতে যেমন খুব সমস্যা হয় না, তেমনি রোজার শেষে ঈদের বিভিন্ন রকমের খাওয়া-দাওয়াতেও তাদের অনেকেরই কোনো অসুবিধা হয় না।

আগে থেকেই কোনো শারীরিক সমস্যা না থাকলে হজমে সহায়ক সব ধরনের এনজাইমের সঠিক নিঃসরণ হয়। তাই যে কোনো খাবার বিশেষ করে গুরুপাক খাদ্য সহজে হজম হয়। তবে এক মাস রোজায় দীর্ঘ সময় পানি ও অন্যান্য তরল খাবার কম খাওয়া হয়। এমনকি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ইফতারের পরও অনেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করে না। আবার ইফতার ও সাহরিতে ছোলা, পিয়াজু, অধিক মসলাযুক্ত মাংস ইত্যাদি খেয়ে অভ্যস্ত হওয়ায় শাকসবজি বা আঁশ জাতীয় খাবার কম খাওয়া হয়। ফলে অনেক রোজাদারেরই কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা অনিয়মিত পায়খানা হওয়ার অভ্যাস হয়। তাই মলত্যাগের সময় পায়ুপথে ব্যথা, জ্বালাপোড়া এমনকি রক্তক্ষরণও হতে পারে। ঈদের দিন প্রচুর তৈলাক্ত খাবার, পোলাও, বিরানি, মুরগি, খাসি বা গরুর মাংস, কাবাব, রেজালা ইত্যাদি খাওয়া হয়। এসব খাবার অন্ত্র থেকে অতিরিক্ত পানি শোষণ করে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আরও বেড়ে যায়। যাদের আগে থেকেই অ্যানাল ফিসার, ফিস্টুলা বা পাইলসের সমস্যা আছে, তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা বেড়ে যেতে পারে, এমনকি রক্তক্ষরণের মাত্রাটাও বেশি হতে পারে।

মধ্যবয়সী এবং বয়স্কদের খাবার সম্পর্কে সচেতন থাকা প্রয়োজন। বিশেষ করে যারা উচ্চ রক্তচাপ,  হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, হাইপারকোলেস্টারলেমিয়া, কিডনি বা লিভারের  রোগে ভোগেন, তাদের অবশ্যই ঈদের খাবারের ব্যাপারে বাড়তি সতর্ক থাকা দরকার। এমনকি বয়স্কদের এসব রোগ না থাকলেও সতর্ক থাকতে হবে।

ঈদের খাবারে যে সমস্যাগুলো দেখা যায়, বিশেষ করে বয়স্কদের, তা হলো— ক. রোজার এক মাসে মানুষের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন প্রণালিতে যে পরিবর্তন আসে সেটাতেই অনেকে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। হঠাৎ ঈদের দিনে তৈলাক্ত, চর্বিযুক্ত খাবার অতিরিক্ত খাওয়া হয়। অতিভোজনের ফলে পাকস্থলির ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। কারণ অধিক চাপে পাকস্থলির এনজাইম ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। ফলে পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রাইটিস, ডায়রিয়া, মাথাধরা, বমি, পেটফাঁপা, পেটে অস্বস্তিকর অনুভূতি, ভরা ভরা ভাব, বারবার ঢেঁকুর ওঠা এমনকি বুকে ব্যথা পর্যন্ত হতে পারে। যাদের পেপটিক আলসার ডিজিজ আছে ঈদের দিন তৈলাক্ত ও ঝাল মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ায় পাকস্থলি ও ক্ষুদ্রান্ত্রের ক্ষতে পুনরায় প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং বুক জ্বালা, পেট জ্বালা ইত্যাদি অনেক বেড়ে যায়। 

অনেকেই আই.বি.এস. বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম রোগে ভোগেন। তারা দুগ্ধজাত খাবার যেমন পায়েস, সেমাই, হালুয়া ইত্যাদি খেলে অস্বস্তি, ঘন ঘন মলত্যাগ ও অসম্পূর্ণ মলত্যাগের অনুভূতি হয়।

এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণের উপায়— ক. ঈদের দিন সকালে সেমাই বা পায়েস খেতে পারেন। সঙ্গে কিশমিশ, বাদাম, ফলমূলও খাওয়া যায়। খাবার কিছুক্ষণ পর নামাজে যাওয়ার আগে বিশুদ্ধ পানি পান করুন। খ. খাবারের ফাঁকে ফাঁকে পানি পান না করাই ভালো। এতে হজম রসগুলো পাতলা হয়ে যায়, ফলে হজমে অসুবিধা হয়। তাই খাওয়ার অন্তত বেশ কিছুক্ষণ পর পানি পান করুন। গ. একসঙ্গে বেশি খাবার না খেয়ে অল্প অল্প করে খাওয়া ভালো। ঘ. পোলাও বা বিরানির সঙ্গে টমেটো, শসা ইত্যাদির সালাদ এবং খাবারের পর দই খাওয়া ভালো। তবে পোলাও, বিরানি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত খাবেন না। ঙ. যারা আগে থেকেই পেটের পীড়া বা পেপটিক আলসার রোগে ভোগেন, তারা সকালে উঠেই ডমপেরিডন, রেনিটিডিন, ওমিপ্রাজল বা প্যান্টোপ্রাজল খেয়ে কিছুক্ষণ পরে খাবার খেতে পারেন। এন্টাসিড জাতীয় ওষুধও খাওয়া যায়। চ. যাদের আইবিএস আছে তারা দুধ, দুগ্ধজাত খাবার, শাক জাতীয় খাবার পরিহার করুন। ছ. রাতে অল্প খাওয়ার চেষ্টা করুন। খেয়েই ঘুমিয়ে পড়বেন না। খাবারের পর শুয়ে না পড়ে একটু পায়চারি করা ভালো, পরে বিছানায় যাবেন। জ. ঈদের সময় সাধারণত সবাই একত্রে বসে খাওয়া-দাওয়া করেন এবং খাবার সময় গল্পগুজব করার কারণে অতিরিক্ত বাতাস পাকস্থলিতে ঢুকে বার বার ঢেঁকুর তোলার সমস্যা হতে পারে। তাই খাবারের সময় যতটা সম্ভব কম গল্পগুজব করুন ও খাবার ভালো করে চিবিয়ে খান। ঝ. বয়স্কদের ভারী খাবার না খাওয়াই ভালো। যদি একান্তই খেতে হয়, তবে পরিমাণে খুব কম খেতে হবে। যে খাবারে সমস্যা বেশি হয় তা এড়িয়ে চলুন। ঞ. যাদের হার্টের অসুখ বা রক্তে কোলেস্টেরল আছে, তাদের খাবারে চর্বি ও ঘি পরিহার করতে হবে। কিডনির সমস্যা থাকলে অধিক মাছ-মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। ট. ঈদের দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে পার্ক, বিনোদন কেন্দ্র, চিড়িয়াখানা, হোটেল রেস্তোরাঁ এমনকি রাস্তায় দিনভর ঘোরাফেরা করেন। মনে রাখতে হবে যেখানে সেখানে পানীয় বা অন্যান্য খাবার দাবারের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। ঠ. এ ছাড়াও অনেকেই ঈদের দিনটিতে পরিবারের সঙ্গে কাটানোর জন্য গ্রামের বাড়িতে যান। এ সময় ভ্রমণের কারণে যানজটে এবং অতিরিক্ত গরমে শরীর খারাপ হতে পারে যেমন পানিশূন্যতা, বমিভাব ইত্যাদি। তাই ভ্রমণের আগে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে এবং সঙ্গে পানি রাখতে হবে। রাস্তাঘাটের মুখরোচক কিন্তু ভেজালযুক্ত খাবার-দাবার খেয়ে পেটের পীড়ায় ভোগার চেয়ে তা এড়িয়ে চলাই উত্তম।  প্রয়োজনে বাসা থেকে খাবার তৈরি করে ভ্রমণের সময় সঙ্গে নিয়ে যাবেন।

ঈদের দিনে মাত্রা জ্ঞান রেখে নিজ নিজ স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে খাবার গ্রহণ করতে হবে। এক মাসের অনভ্যস্ত পাকস্থলি হঠাৎ অধিক খাবারের চাপ সহ্য করতে পারে না বলে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অনেক সময় হাসপাতালে ভর্তি হতেও দেখা যায়। এ কারণে খাবার যেন হয় পরিমিত এবং সময় জ্ঞান রেখে বিরতি দিয়ে খাওয়া উচিত। সারা দিন এবং যখন তখন খাওয়া নয়। তাহলেই সুস্থ থাকা যাবে। খাবার হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও সহজপাচ্য। তবে সমস্যা হলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে খেয়ে নেওয়া উচিত দরকারি কিছু সাধারণ ওষুধ।  তাহলেই সুস্থ থাকা যাবে সব সময়।

লেখক : ডিন, মেডিসিন অনুষদ ও অধ্যাপক, মেডিসিন বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য