শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০১৬

রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

রাজনীতি। রূপক অর্থে রাজার নীতি। আদিমকালে যখন রাজা-বাদশারা প্রজাদের শাসন করতেন তখনকার নিয়মনীতিই ছিল রাজনীতি অর্থাৎ রাজার নীতি। রাজা যা বলতেন তাই আইন, তাই সংবিধান। কালের বিবর্তনে এখন আর রাজাও নেই রাজ্যও নেই, তবে রাজনীতিটা ঠিকই রয়ে গেছে। এবার আসি সম্প্রীতি প্রসঙ্গে। সম্প্রীতির আভিধানিক অর্থ সদ্ভাব, পারস্পরিক মিল। একটা সময়ে এই রাজনীতি ও সম্প্রীতি সমান্তরাল পথে চললেও আজ সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। কিন্তু কেন? রাজা-বাদশারা যেমন প্রজাদের শাসনের নামে শোষণ করে রাজ্য হারিয়েছে ঠিক তেমনি আমাদের গুটিকয়েক রাজনীতিবিদ নীতি বিসর্জন দিয়ে পারস্পরিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করেছেন, এই মহান মানব সেবাকে কলুষিত করেছেন। একটি রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজনীতির অবাধ বিচরণ। অথচ আজ আমাদের কাছে রাজনীতি মানেই খারাপ কিছু, না বুঝে নাক সিটকানো। রাজনীতি শব্দটি যেন খারাপ কোনো কাজের সমার্থক শব্দ। আর রাজনীতিবিদ মানেই যেন খারাপ মানুষ। অনেককেই বলতে শুনি আরে রাজনীতি কি আর ভালো মানুষ করে নাকি। এমনকি এই একই মনোভাব আবার নিজ সহকর্মীকে নিয়েও! এ যেন নিজের গায়ে নিজ হাতে কাদা মাখানোর মতো ব্যাপার। আর এর মূল কারণ হচ্ছে পারস্পরিক সম্প্রীতির অনুপস্থিতি। আপনি যখন আপনার নিজের সহকর্মীকে অসম্মান করবেন, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করবেন তখন অন্যরা কেন আপনাদের সম্মান দেখাবে? রাজনীতিতে মতের অমিল হবে এটাই স্বাভাবিক। আমাদের আদর্শ ভিন্ন, চেতনা বিসদৃশ, চিন্তাধারা ব্যতিক্রম। আর তাই মতপার্থক্য ও নীতির বিভাজন থাকবেই। তবে মনুষ্যত্বের উপাদান বিদ্যমান থাকা বাঞ্ছনীয়। একটি রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে ওঠার সুবাদে সময়ের পরিক্রমায় রাজনীতিবিদদের মধ্যে সৌহার্দপূর্ণ অবস্থানের ক্রমাগত ক্ষয় হওয়া দেখেছি। একটা সময় দেখতাম রাজনীতিবিদরা অন্য দলের সহকর্মীদের ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করতেন।

রাজনীতিতে একে অপরের বিরোধী হলেও কেউ অসুস্থ হলে দেখতে যেতেন। মারা গেলে জানাজায় শরিক হতেন। এখন সেই দাওয়াত দেওয়া-নেওয়া তো দূরের কথা মানুষ মারা গেলে ফোন করে পর্যন্ত পরিবার পরিজনকে সান্ত্বনা দেওয়ার প্রয়াস করেন না। তবে কেন ও কবে থেকে এ বিরূপ মনোভাবের উত্পত্তি? প্রতিটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পটপরিবর্তনের পেছনেই একটি প্রেক্ষাপট বিদ্যমান থাকে। এখানেও নিশ্চয়ই এর ব্যতিক্রম নয়। স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ক্ষমতার পালাবদলে বারংবার সরকার গঠন করেছে। এই দুই দলের নেতারাই একবার সরকারি দলে তো আবার বিরোধী দলে থেকে রাজনীতি করে এসেছেন। ভাষণে, মিছিলের স্লোগানে একে অপরকে তুলাধোনা করে ছেড়েছেন, সংসদে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছেন। তবে তার মধ্যেও রাজনৈতিক শিষ্টাচারের একটা চর্চা ছিল। দেখা হলে কুশল বিনিময় ছিল, ঠাট্টা মশকরা ছিল, ঈদের জামাত একসঙ্গে পড়ার পর কোলাকুলির অভ্যাস ছিল। শুধু একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা এদেশের সব রাজনীতির সংস্কৃতিটাই পাল্টে দিয়েছে। আর তা হলো ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা। পেছনে ফিরে তাকালে দেখতে পাই ১৯৭১ সালের যুদ্ধকালীন পাকসেনারা আমাদের ৩০ লাখ নিরীহ মানুষ হত্যা করেছে। কিন্তু স্বাধীন দেশের মাটিতে ১৫ আগস্টের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস বর্বরতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আমাদের দেশেরই কিছু কাপুরুষ। এরপর কয়েক দফা স্বৈরাচারী সরকারের ক্ষমতার জাঁতাকলে পিষ্ট বাঙালি জাতি একত্রিত হয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে জনগণ তাদের ভাগ্য নির্ধারণের গুরুদায়িত্ব সঁপে দেন এদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে। আর এর পর থেকেই দুই দলকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পাঁচ বছর মেয়াদি ক্ষমতায় আনে দেশের জনগণ। কিন্তু একটি পর্যায়ে এসে চিরস্থায়ী ক্ষমতার মোহে ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা চালানোর মাধ্যমে এদেশ থেকে চিরতরে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নাম-নিশানা মুছে ফেলার ন্যক্কারজনক অপচেষ্টা করা হয়েছিল। কথায় আছে রাখে আল্লাহ মারে কে! বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আগের বিভিন্ন হামলার ন্যায় এ যাত্রায়ও প্রাণে বেঁচে যান তবে প্রাণ দিতে হয় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণীসহ আরও অনেক নিরীহ নিরপরাধ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীকে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে ১৫ আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর পুনরায় ২১ আগস্টে গ্রেনেড দিয়ে তার শেষ প্রদীপটুকু নিভিয়ে দেওয়ার যেই জঘন্য ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর অপচেষ্টা করা হয়েছিল সেদিন থেকেই আমাদের রাজনীতির সম্প্রীতির কবর হয়ে যায়। এ তো প্রতিপক্ষকে সমালোচনা কিংবা ভোটযুদ্ধে হারানোর কৌশল অবলম্বন নয়, নির্ঘাত জানে মেরে ফেলা! আর এরপর থেকেই সব রাজনীতিবিদের একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, সম্মান, সমীহ রূপান্তরিত হয় অবজ্ঞা, তিরস্কার ও সন্দেহে। পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সৌহার্দপূর্ণ অবস্থান থেকে সরে আসতে শুরু করেন রাজনীতিবিদরা। পর্যায়ক্রমে আজকে তারা দুই মেরুতে অবস্থান করছেন শুধু দলগত আদর্শ কিংবা নীতির প্রশ্নে নয় বরং সামাজিক ও মানসিকভাবেও তারা একে অপরের থেকে অনেক দূরে চলে গেছেন। এখন ভিন্ন দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করতে তারা ইতস্তত বোধ করেন, সম্ভব হলে এড়িয়ে যান। ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগদান করতে অনেক হিসাব-নিকাশের সম্মুখীন হন। অসুস্থ রোগী ও মৃত সহকর্মীর জানাজায় শরিক হতেও দশবার ভাবতে হয়। গণমাধ্যমের প্রসারের ফলে আজকাল রাজনীতিবিদদের গতিবিধি যেমন সহজলভ্য আবার তাদের ব্যক্তিগত জীবনযাপনের প্রতিও সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। সবকিছু মিলিয়ে আজকাল রাজনীতিবিদদের বিরোধী দলের কারও সঙ্গে কুশল বিনিময়ও অনেক ঝক্কি ঝামেলার বিষয়। এ চরম সন্দিক্ষণে আশার সঞ্চারণ করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন তিনি বিরোধীদলীয় চেয়ারপারসনের ছেলের মৃত্যুতে একজন প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল উপেক্ষা করে একজন মা হিসেবে আরেকজন সদ্য পুত্রহারা মা-কে সান্ত্বনা দিতে ও সহানুভূতি প্রকাশ করতে সরাসরি তার বাসভবনে চলে যান। কিন্তু বিধিবাম। প্রধান ফটকের বাইরে থেকেই ফিরে যেতে হয় দেশের প্রধানমন্ত্রীকে। যে আবেগপ্রবণ বাঙালির সব সহানুভূতি ছিল মরহুমের মৃত্যুতে, এ অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবহারে ক্ষণিকের মুহূর্তেই তা রূপ নেয় সরব সমালোচনার। আরেকবার অরাজনৈতিক ব্যবহারের কাছে পরাজিত হলো সম্প্রীতি।

অন্যকে অসম্মানিত করে নিজে বড় হওয়ার নজির তাবৎ পৃথিবীতে নেই। বরং সম্মান দিতে জানলে সম্মানের যোগ্যতা অর্জন করা সম্ভবপর হয়। অসহিষ্ণু এবং অহমিকার রাজনীতির গ্যাঁড়াকলে পড়ে আজ রাজনীতির সম্প্রীতি বিপর্যস্ত। আর এই বিদঘুটে অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পন্থা হচ্ছে অহংকার নামক বস্তুটিকে নিজের চরিত্র থেকে ঝেড়ে ফেলে নিজেকে সজ্জন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা, নিজেকে নেতা হতে সাধারণ মানুষের কাতারে নিয়ে আসা।  প্রত্যাশা রইল ভবিষ্যতে ‘সম্প্রীতি বনাম রাজনীতি’ শিরোনামের স্থলে ‘সম্প্রীতি ও রাজনীতি’ শীর্ষক একটি প্রবন্ধ যেন লিখতে পারি।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

            ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম