শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০১৬

রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

রাজনীতি। রূপক অর্থে রাজার নীতি। আদিমকালে যখন রাজা-বাদশারা প্রজাদের শাসন করতেন তখনকার নিয়মনীতিই ছিল রাজনীতি অর্থাৎ রাজার নীতি। রাজা যা বলতেন তাই আইন, তাই সংবিধান। কালের বিবর্তনে এখন আর রাজাও নেই রাজ্যও নেই, তবে রাজনীতিটা ঠিকই রয়ে গেছে। এবার আসি সম্প্রীতি প্রসঙ্গে। সম্প্রীতির আভিধানিক অর্থ সদ্ভাব, পারস্পরিক মিল। একটা সময়ে এই রাজনীতি ও সম্প্রীতি সমান্তরাল পথে চললেও আজ সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। কিন্তু কেন? রাজা-বাদশারা যেমন প্রজাদের শাসনের নামে শোষণ করে রাজ্য হারিয়েছে ঠিক তেমনি আমাদের গুটিকয়েক রাজনীতিবিদ নীতি বিসর্জন দিয়ে পারস্পরিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করেছেন, এই মহান মানব সেবাকে কলুষিত করেছেন। একটি রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজনীতির অবাধ বিচরণ। অথচ আজ আমাদের কাছে রাজনীতি মানেই খারাপ কিছু, না বুঝে নাক সিটকানো। রাজনীতি শব্দটি যেন খারাপ কোনো কাজের সমার্থক শব্দ। আর রাজনীতিবিদ মানেই যেন খারাপ মানুষ। অনেককেই বলতে শুনি আরে রাজনীতি কি আর ভালো মানুষ করে নাকি। এমনকি এই একই মনোভাব আবার নিজ সহকর্মীকে নিয়েও! এ যেন নিজের গায়ে নিজ হাতে কাদা মাখানোর মতো ব্যাপার। আর এর মূল কারণ হচ্ছে পারস্পরিক সম্প্রীতির অনুপস্থিতি। আপনি যখন আপনার নিজের সহকর্মীকে অসম্মান করবেন, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করবেন তখন অন্যরা কেন আপনাদের সম্মান দেখাবে? রাজনীতিতে মতের অমিল হবে এটাই স্বাভাবিক। আমাদের আদর্শ ভিন্ন, চেতনা বিসদৃশ, চিন্তাধারা ব্যতিক্রম। আর তাই মতপার্থক্য ও নীতির বিভাজন থাকবেই। তবে মনুষ্যত্বের উপাদান বিদ্যমান থাকা বাঞ্ছনীয়। একটি রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে ওঠার সুবাদে সময়ের পরিক্রমায় রাজনীতিবিদদের মধ্যে সৌহার্দপূর্ণ অবস্থানের ক্রমাগত ক্ষয় হওয়া দেখেছি। একটা সময় দেখতাম রাজনীতিবিদরা অন্য দলের সহকর্মীদের ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করতেন।

রাজনীতিতে একে অপরের বিরোধী হলেও কেউ অসুস্থ হলে দেখতে যেতেন। মারা গেলে জানাজায় শরিক হতেন। এখন সেই দাওয়াত দেওয়া-নেওয়া তো দূরের কথা মানুষ মারা গেলে ফোন করে পর্যন্ত পরিবার পরিজনকে সান্ত্বনা দেওয়ার প্রয়াস করেন না। তবে কেন ও কবে থেকে এ বিরূপ মনোভাবের উত্পত্তি? প্রতিটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পটপরিবর্তনের পেছনেই একটি প্রেক্ষাপট বিদ্যমান থাকে। এখানেও নিশ্চয়ই এর ব্যতিক্রম নয়। স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ক্ষমতার পালাবদলে বারংবার সরকার গঠন করেছে। এই দুই দলের নেতারাই একবার সরকারি দলে তো আবার বিরোধী দলে থেকে রাজনীতি করে এসেছেন। ভাষণে, মিছিলের স্লোগানে একে অপরকে তুলাধোনা করে ছেড়েছেন, সংসদে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছেন। তবে তার মধ্যেও রাজনৈতিক শিষ্টাচারের একটা চর্চা ছিল। দেখা হলে কুশল বিনিময় ছিল, ঠাট্টা মশকরা ছিল, ঈদের জামাত একসঙ্গে পড়ার পর কোলাকুলির অভ্যাস ছিল। শুধু একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা এদেশের সব রাজনীতির সংস্কৃতিটাই পাল্টে দিয়েছে। আর তা হলো ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা। পেছনে ফিরে তাকালে দেখতে পাই ১৯৭১ সালের যুদ্ধকালীন পাকসেনারা আমাদের ৩০ লাখ নিরীহ মানুষ হত্যা করেছে। কিন্তু স্বাধীন দেশের মাটিতে ১৫ আগস্টের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস বর্বরতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আমাদের দেশেরই কিছু কাপুরুষ। এরপর কয়েক দফা স্বৈরাচারী সরকারের ক্ষমতার জাঁতাকলে পিষ্ট বাঙালি জাতি একত্রিত হয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে জনগণ তাদের ভাগ্য নির্ধারণের গুরুদায়িত্ব সঁপে দেন এদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে। আর এর পর থেকেই দুই দলকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পাঁচ বছর মেয়াদি ক্ষমতায় আনে দেশের জনগণ। কিন্তু একটি পর্যায়ে এসে চিরস্থায়ী ক্ষমতার মোহে ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা চালানোর মাধ্যমে এদেশ থেকে চিরতরে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নাম-নিশানা মুছে ফেলার ন্যক্কারজনক অপচেষ্টা করা হয়েছিল। কথায় আছে রাখে আল্লাহ মারে কে! বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আগের বিভিন্ন হামলার ন্যায় এ যাত্রায়ও প্রাণে বেঁচে যান তবে প্রাণ দিতে হয় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণীসহ আরও অনেক নিরীহ নিরপরাধ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীকে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে ১৫ আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর পুনরায় ২১ আগস্টে গ্রেনেড দিয়ে তার শেষ প্রদীপটুকু নিভিয়ে দেওয়ার যেই জঘন্য ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর অপচেষ্টা করা হয়েছিল সেদিন থেকেই আমাদের রাজনীতির সম্প্রীতির কবর হয়ে যায়। এ তো প্রতিপক্ষকে সমালোচনা কিংবা ভোটযুদ্ধে হারানোর কৌশল অবলম্বন নয়, নির্ঘাত জানে মেরে ফেলা! আর এরপর থেকেই সব রাজনীতিবিদের একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, সম্মান, সমীহ রূপান্তরিত হয় অবজ্ঞা, তিরস্কার ও সন্দেহে। পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সৌহার্দপূর্ণ অবস্থান থেকে সরে আসতে শুরু করেন রাজনীতিবিদরা। পর্যায়ক্রমে আজকে তারা দুই মেরুতে অবস্থান করছেন শুধু দলগত আদর্শ কিংবা নীতির প্রশ্নে নয় বরং সামাজিক ও মানসিকভাবেও তারা একে অপরের থেকে অনেক দূরে চলে গেছেন। এখন ভিন্ন দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করতে তারা ইতস্তত বোধ করেন, সম্ভব হলে এড়িয়ে যান। ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগদান করতে অনেক হিসাব-নিকাশের সম্মুখীন হন। অসুস্থ রোগী ও মৃত সহকর্মীর জানাজায় শরিক হতেও দশবার ভাবতে হয়। গণমাধ্যমের প্রসারের ফলে আজকাল রাজনীতিবিদদের গতিবিধি যেমন সহজলভ্য আবার তাদের ব্যক্তিগত জীবনযাপনের প্রতিও সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। সবকিছু মিলিয়ে আজকাল রাজনীতিবিদদের বিরোধী দলের কারও সঙ্গে কুশল বিনিময়ও অনেক ঝক্কি ঝামেলার বিষয়। এ চরম সন্দিক্ষণে আশার সঞ্চারণ করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন তিনি বিরোধীদলীয় চেয়ারপারসনের ছেলের মৃত্যুতে একজন প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল উপেক্ষা করে একজন মা হিসেবে আরেকজন সদ্য পুত্রহারা মা-কে সান্ত্বনা দিতে ও সহানুভূতি প্রকাশ করতে সরাসরি তার বাসভবনে চলে যান। কিন্তু বিধিবাম। প্রধান ফটকের বাইরে থেকেই ফিরে যেতে হয় দেশের প্রধানমন্ত্রীকে। যে আবেগপ্রবণ বাঙালির সব সহানুভূতি ছিল মরহুমের মৃত্যুতে, এ অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবহারে ক্ষণিকের মুহূর্তেই তা রূপ নেয় সরব সমালোচনার। আরেকবার অরাজনৈতিক ব্যবহারের কাছে পরাজিত হলো সম্প্রীতি।

অন্যকে অসম্মানিত করে নিজে বড় হওয়ার নজির তাবৎ পৃথিবীতে নেই। বরং সম্মান দিতে জানলে সম্মানের যোগ্যতা অর্জন করা সম্ভবপর হয়। অসহিষ্ণু এবং অহমিকার রাজনীতির গ্যাঁড়াকলে পড়ে আজ রাজনীতির সম্প্রীতি বিপর্যস্ত। আর এই বিদঘুটে অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পন্থা হচ্ছে অহংকার নামক বস্তুটিকে নিজের চরিত্র থেকে ঝেড়ে ফেলে নিজেকে সজ্জন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা, নিজেকে নেতা হতে সাধারণ মানুষের কাতারে নিয়ে আসা।  প্রত্যাশা রইল ভবিষ্যতে ‘সম্প্রীতি বনাম রাজনীতি’ শিরোনামের স্থলে ‘সম্প্রীতি ও রাজনীতি’ শীর্ষক একটি প্রবন্ধ যেন লিখতে পারি।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

            ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

৭ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন