শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০১৬

রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

রাজনীতি। রূপক অর্থে রাজার নীতি। আদিমকালে যখন রাজা-বাদশারা প্রজাদের শাসন করতেন তখনকার নিয়মনীতিই ছিল রাজনীতি অর্থাৎ রাজার নীতি। রাজা যা বলতেন তাই আইন, তাই সংবিধান। কালের বিবর্তনে এখন আর রাজাও নেই রাজ্যও নেই, তবে রাজনীতিটা ঠিকই রয়ে গেছে। এবার আসি সম্প্রীতি প্রসঙ্গে। সম্প্রীতির আভিধানিক অর্থ সদ্ভাব, পারস্পরিক মিল। একটা সময়ে এই রাজনীতি ও সম্প্রীতি সমান্তরাল পথে চললেও আজ সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। কিন্তু কেন? রাজা-বাদশারা যেমন প্রজাদের শাসনের নামে শোষণ করে রাজ্য হারিয়েছে ঠিক তেমনি আমাদের গুটিকয়েক রাজনীতিবিদ নীতি বিসর্জন দিয়ে পারস্পরিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করেছেন, এই মহান মানব সেবাকে কলুষিত করেছেন। একটি রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজনীতির অবাধ বিচরণ। অথচ আজ আমাদের কাছে রাজনীতি মানেই খারাপ কিছু, না বুঝে নাক সিটকানো। রাজনীতি শব্দটি যেন খারাপ কোনো কাজের সমার্থক শব্দ। আর রাজনীতিবিদ মানেই যেন খারাপ মানুষ। অনেককেই বলতে শুনি আরে রাজনীতি কি আর ভালো মানুষ করে নাকি। এমনকি এই একই মনোভাব আবার নিজ সহকর্মীকে নিয়েও! এ যেন নিজের গায়ে নিজ হাতে কাদা মাখানোর মতো ব্যাপার। আর এর মূল কারণ হচ্ছে পারস্পরিক সম্প্রীতির অনুপস্থিতি। আপনি যখন আপনার নিজের সহকর্মীকে অসম্মান করবেন, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করবেন তখন অন্যরা কেন আপনাদের সম্মান দেখাবে? রাজনীতিতে মতের অমিল হবে এটাই স্বাভাবিক। আমাদের আদর্শ ভিন্ন, চেতনা বিসদৃশ, চিন্তাধারা ব্যতিক্রম। আর তাই মতপার্থক্য ও নীতির বিভাজন থাকবেই। তবে মনুষ্যত্বের উপাদান বিদ্যমান থাকা বাঞ্ছনীয়। একটি রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে ওঠার সুবাদে সময়ের পরিক্রমায় রাজনীতিবিদদের মধ্যে সৌহার্দপূর্ণ অবস্থানের ক্রমাগত ক্ষয় হওয়া দেখেছি। একটা সময় দেখতাম রাজনীতিবিদরা অন্য দলের সহকর্মীদের ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করতেন।

রাজনীতিতে একে অপরের বিরোধী হলেও কেউ অসুস্থ হলে দেখতে যেতেন। মারা গেলে জানাজায় শরিক হতেন। এখন সেই দাওয়াত দেওয়া-নেওয়া তো দূরের কথা মানুষ মারা গেলে ফোন করে পর্যন্ত পরিবার পরিজনকে সান্ত্বনা দেওয়ার প্রয়াস করেন না। তবে কেন ও কবে থেকে এ বিরূপ মনোভাবের উত্পত্তি? প্রতিটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পটপরিবর্তনের পেছনেই একটি প্রেক্ষাপট বিদ্যমান থাকে। এখানেও নিশ্চয়ই এর ব্যতিক্রম নয়। স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ক্ষমতার পালাবদলে বারংবার সরকার গঠন করেছে। এই দুই দলের নেতারাই একবার সরকারি দলে তো আবার বিরোধী দলে থেকে রাজনীতি করে এসেছেন। ভাষণে, মিছিলের স্লোগানে একে অপরকে তুলাধোনা করে ছেড়েছেন, সংসদে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছেন। তবে তার মধ্যেও রাজনৈতিক শিষ্টাচারের একটা চর্চা ছিল। দেখা হলে কুশল বিনিময় ছিল, ঠাট্টা মশকরা ছিল, ঈদের জামাত একসঙ্গে পড়ার পর কোলাকুলির অভ্যাস ছিল। শুধু একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা এদেশের সব রাজনীতির সংস্কৃতিটাই পাল্টে দিয়েছে। আর তা হলো ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা। পেছনে ফিরে তাকালে দেখতে পাই ১৯৭১ সালের যুদ্ধকালীন পাকসেনারা আমাদের ৩০ লাখ নিরীহ মানুষ হত্যা করেছে। কিন্তু স্বাধীন দেশের মাটিতে ১৫ আগস্টের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস বর্বরতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আমাদের দেশেরই কিছু কাপুরুষ। এরপর কয়েক দফা স্বৈরাচারী সরকারের ক্ষমতার জাঁতাকলে পিষ্ট বাঙালি জাতি একত্রিত হয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে জনগণ তাদের ভাগ্য নির্ধারণের গুরুদায়িত্ব সঁপে দেন এদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে। আর এর পর থেকেই দুই দলকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পাঁচ বছর মেয়াদি ক্ষমতায় আনে দেশের জনগণ। কিন্তু একটি পর্যায়ে এসে চিরস্থায়ী ক্ষমতার মোহে ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা চালানোর মাধ্যমে এদেশ থেকে চিরতরে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নাম-নিশানা মুছে ফেলার ন্যক্কারজনক অপচেষ্টা করা হয়েছিল। কথায় আছে রাখে আল্লাহ মারে কে! বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আগের বিভিন্ন হামলার ন্যায় এ যাত্রায়ও প্রাণে বেঁচে যান তবে প্রাণ দিতে হয় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণীসহ আরও অনেক নিরীহ নিরপরাধ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীকে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে ১৫ আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর পুনরায় ২১ আগস্টে গ্রেনেড দিয়ে তার শেষ প্রদীপটুকু নিভিয়ে দেওয়ার যেই জঘন্য ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর অপচেষ্টা করা হয়েছিল সেদিন থেকেই আমাদের রাজনীতির সম্প্রীতির কবর হয়ে যায়। এ তো প্রতিপক্ষকে সমালোচনা কিংবা ভোটযুদ্ধে হারানোর কৌশল অবলম্বন নয়, নির্ঘাত জানে মেরে ফেলা! আর এরপর থেকেই সব রাজনীতিবিদের একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, সম্মান, সমীহ রূপান্তরিত হয় অবজ্ঞা, তিরস্কার ও সন্দেহে। পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সৌহার্দপূর্ণ অবস্থান থেকে সরে আসতে শুরু করেন রাজনীতিবিদরা। পর্যায়ক্রমে আজকে তারা দুই মেরুতে অবস্থান করছেন শুধু দলগত আদর্শ কিংবা নীতির প্রশ্নে নয় বরং সামাজিক ও মানসিকভাবেও তারা একে অপরের থেকে অনেক দূরে চলে গেছেন। এখন ভিন্ন দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করতে তারা ইতস্তত বোধ করেন, সম্ভব হলে এড়িয়ে যান। ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগদান করতে অনেক হিসাব-নিকাশের সম্মুখীন হন। অসুস্থ রোগী ও মৃত সহকর্মীর জানাজায় শরিক হতেও দশবার ভাবতে হয়। গণমাধ্যমের প্রসারের ফলে আজকাল রাজনীতিবিদদের গতিবিধি যেমন সহজলভ্য আবার তাদের ব্যক্তিগত জীবনযাপনের প্রতিও সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। সবকিছু মিলিয়ে আজকাল রাজনীতিবিদদের বিরোধী দলের কারও সঙ্গে কুশল বিনিময়ও অনেক ঝক্কি ঝামেলার বিষয়। এ চরম সন্দিক্ষণে আশার সঞ্চারণ করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন তিনি বিরোধীদলীয় চেয়ারপারসনের ছেলের মৃত্যুতে একজন প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল উপেক্ষা করে একজন মা হিসেবে আরেকজন সদ্য পুত্রহারা মা-কে সান্ত্বনা দিতে ও সহানুভূতি প্রকাশ করতে সরাসরি তার বাসভবনে চলে যান। কিন্তু বিধিবাম। প্রধান ফটকের বাইরে থেকেই ফিরে যেতে হয় দেশের প্রধানমন্ত্রীকে। যে আবেগপ্রবণ বাঙালির সব সহানুভূতি ছিল মরহুমের মৃত্যুতে, এ অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবহারে ক্ষণিকের মুহূর্তেই তা রূপ নেয় সরব সমালোচনার। আরেকবার অরাজনৈতিক ব্যবহারের কাছে পরাজিত হলো সম্প্রীতি।

অন্যকে অসম্মানিত করে নিজে বড় হওয়ার নজির তাবৎ পৃথিবীতে নেই। বরং সম্মান দিতে জানলে সম্মানের যোগ্যতা অর্জন করা সম্ভবপর হয়। অসহিষ্ণু এবং অহমিকার রাজনীতির গ্যাঁড়াকলে পড়ে আজ রাজনীতির সম্প্রীতি বিপর্যস্ত। আর এই বিদঘুটে অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পন্থা হচ্ছে অহংকার নামক বস্তুটিকে নিজের চরিত্র থেকে ঝেড়ে ফেলে নিজেকে সজ্জন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা, নিজেকে নেতা হতে সাধারণ মানুষের কাতারে নিয়ে আসা।  প্রত্যাশা রইল ভবিষ্যতে ‘সম্প্রীতি বনাম রাজনীতি’ শিরোনামের স্থলে ‘সম্প্রীতি ও রাজনীতি’ শীর্ষক একটি প্রবন্ধ যেন লিখতে পারি।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

            ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা