শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০১৬

রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি বনাম সম্প্রীতি

রাজনীতি। রূপক অর্থে রাজার নীতি। আদিমকালে যখন রাজা-বাদশারা প্রজাদের শাসন করতেন তখনকার নিয়মনীতিই ছিল রাজনীতি অর্থাৎ রাজার নীতি। রাজা যা বলতেন তাই আইন, তাই সংবিধান। কালের বিবর্তনে এখন আর রাজাও নেই রাজ্যও নেই, তবে রাজনীতিটা ঠিকই রয়ে গেছে। এবার আসি সম্প্রীতি প্রসঙ্গে। সম্প্রীতির আভিধানিক অর্থ সদ্ভাব, পারস্পরিক মিল। একটা সময়ে এই রাজনীতি ও সম্প্রীতি সমান্তরাল পথে চললেও আজ সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। কিন্তু কেন? রাজা-বাদশারা যেমন প্রজাদের শাসনের নামে শোষণ করে রাজ্য হারিয়েছে ঠিক তেমনি আমাদের গুটিকয়েক রাজনীতিবিদ নীতি বিসর্জন দিয়ে পারস্পরিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করেছেন, এই মহান মানব সেবাকে কলুষিত করেছেন। একটি রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজনীতির অবাধ বিচরণ। অথচ আজ আমাদের কাছে রাজনীতি মানেই খারাপ কিছু, না বুঝে নাক সিটকানো। রাজনীতি শব্দটি যেন খারাপ কোনো কাজের সমার্থক শব্দ। আর রাজনীতিবিদ মানেই যেন খারাপ মানুষ। অনেককেই বলতে শুনি আরে রাজনীতি কি আর ভালো মানুষ করে নাকি। এমনকি এই একই মনোভাব আবার নিজ সহকর্মীকে নিয়েও! এ যেন নিজের গায়ে নিজ হাতে কাদা মাখানোর মতো ব্যাপার। আর এর মূল কারণ হচ্ছে পারস্পরিক সম্প্রীতির অনুপস্থিতি। আপনি যখন আপনার নিজের সহকর্মীকে অসম্মান করবেন, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করবেন তখন অন্যরা কেন আপনাদের সম্মান দেখাবে? রাজনীতিতে মতের অমিল হবে এটাই স্বাভাবিক। আমাদের আদর্শ ভিন্ন, চেতনা বিসদৃশ, চিন্তাধারা ব্যতিক্রম। আর তাই মতপার্থক্য ও নীতির বিভাজন থাকবেই। তবে মনুষ্যত্বের উপাদান বিদ্যমান থাকা বাঞ্ছনীয়। একটি রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে ওঠার সুবাদে সময়ের পরিক্রমায় রাজনীতিবিদদের মধ্যে সৌহার্দপূর্ণ অবস্থানের ক্রমাগত ক্ষয় হওয়া দেখেছি। একটা সময় দেখতাম রাজনীতিবিদরা অন্য দলের সহকর্মীদের ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করতেন।

রাজনীতিতে একে অপরের বিরোধী হলেও কেউ অসুস্থ হলে দেখতে যেতেন। মারা গেলে জানাজায় শরিক হতেন। এখন সেই দাওয়াত দেওয়া-নেওয়া তো দূরের কথা মানুষ মারা গেলে ফোন করে পর্যন্ত পরিবার পরিজনকে সান্ত্বনা দেওয়ার প্রয়াস করেন না। তবে কেন ও কবে থেকে এ বিরূপ মনোভাবের উত্পত্তি? প্রতিটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পটপরিবর্তনের পেছনেই একটি প্রেক্ষাপট বিদ্যমান থাকে। এখানেও নিশ্চয়ই এর ব্যতিক্রম নয়। স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ক্ষমতার পালাবদলে বারংবার সরকার গঠন করেছে। এই দুই দলের নেতারাই একবার সরকারি দলে তো আবার বিরোধী দলে থেকে রাজনীতি করে এসেছেন। ভাষণে, মিছিলের স্লোগানে একে অপরকে তুলাধোনা করে ছেড়েছেন, সংসদে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছেন। তবে তার মধ্যেও রাজনৈতিক শিষ্টাচারের একটা চর্চা ছিল। দেখা হলে কুশল বিনিময় ছিল, ঠাট্টা মশকরা ছিল, ঈদের জামাত একসঙ্গে পড়ার পর কোলাকুলির অভ্যাস ছিল। শুধু একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা এদেশের সব রাজনীতির সংস্কৃতিটাই পাল্টে দিয়েছে। আর তা হলো ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা। পেছনে ফিরে তাকালে দেখতে পাই ১৯৭১ সালের যুদ্ধকালীন পাকসেনারা আমাদের ৩০ লাখ নিরীহ মানুষ হত্যা করেছে। কিন্তু স্বাধীন দেশের মাটিতে ১৫ আগস্টের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস বর্বরতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আমাদের দেশেরই কিছু কাপুরুষ। এরপর কয়েক দফা স্বৈরাচারী সরকারের ক্ষমতার জাঁতাকলে পিষ্ট বাঙালি জাতি একত্রিত হয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে জনগণ তাদের ভাগ্য নির্ধারণের গুরুদায়িত্ব সঁপে দেন এদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে। আর এর পর থেকেই দুই দলকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পাঁচ বছর মেয়াদি ক্ষমতায় আনে দেশের জনগণ। কিন্তু একটি পর্যায়ে এসে চিরস্থায়ী ক্ষমতার মোহে ২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা চালানোর মাধ্যমে এদেশ থেকে চিরতরে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নাম-নিশানা মুছে ফেলার ন্যক্কারজনক অপচেষ্টা করা হয়েছিল। কথায় আছে রাখে আল্লাহ মারে কে! বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আগের বিভিন্ন হামলার ন্যায় এ যাত্রায়ও প্রাণে বেঁচে যান তবে প্রাণ দিতে হয় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণীসহ আরও অনেক নিরীহ নিরপরাধ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীকে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে ১৫ আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর পুনরায় ২১ আগস্টে গ্রেনেড দিয়ে তার শেষ প্রদীপটুকু নিভিয়ে দেওয়ার যেই জঘন্য ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর অপচেষ্টা করা হয়েছিল সেদিন থেকেই আমাদের রাজনীতির সম্প্রীতির কবর হয়ে যায়। এ তো প্রতিপক্ষকে সমালোচনা কিংবা ভোটযুদ্ধে হারানোর কৌশল অবলম্বন নয়, নির্ঘাত জানে মেরে ফেলা! আর এরপর থেকেই সব রাজনীতিবিদের একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, সম্মান, সমীহ রূপান্তরিত হয় অবজ্ঞা, তিরস্কার ও সন্দেহে। পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সৌহার্দপূর্ণ অবস্থান থেকে সরে আসতে শুরু করেন রাজনীতিবিদরা। পর্যায়ক্রমে আজকে তারা দুই মেরুতে অবস্থান করছেন শুধু দলগত আদর্শ কিংবা নীতির প্রশ্নে নয় বরং সামাজিক ও মানসিকভাবেও তারা একে অপরের থেকে অনেক দূরে চলে গেছেন। এখন ভিন্ন দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করতে তারা ইতস্তত বোধ করেন, সম্ভব হলে এড়িয়ে যান। ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, জন্মদিন, আকিকা ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগদান করতে অনেক হিসাব-নিকাশের সম্মুখীন হন। অসুস্থ রোগী ও মৃত সহকর্মীর জানাজায় শরিক হতেও দশবার ভাবতে হয়। গণমাধ্যমের প্রসারের ফলে আজকাল রাজনীতিবিদদের গতিবিধি যেমন সহজলভ্য আবার তাদের ব্যক্তিগত জীবনযাপনের প্রতিও সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। সবকিছু মিলিয়ে আজকাল রাজনীতিবিদদের বিরোধী দলের কারও সঙ্গে কুশল বিনিময়ও অনেক ঝক্কি ঝামেলার বিষয়। এ চরম সন্দিক্ষণে আশার সঞ্চারণ করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন তিনি বিরোধীদলীয় চেয়ারপারসনের ছেলের মৃত্যুতে একজন প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল উপেক্ষা করে একজন মা হিসেবে আরেকজন সদ্য পুত্রহারা মা-কে সান্ত্বনা দিতে ও সহানুভূতি প্রকাশ করতে সরাসরি তার বাসভবনে চলে যান। কিন্তু বিধিবাম। প্রধান ফটকের বাইরে থেকেই ফিরে যেতে হয় দেশের প্রধানমন্ত্রীকে। যে আবেগপ্রবণ বাঙালির সব সহানুভূতি ছিল মরহুমের মৃত্যুতে, এ অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবহারে ক্ষণিকের মুহূর্তেই তা রূপ নেয় সরব সমালোচনার। আরেকবার অরাজনৈতিক ব্যবহারের কাছে পরাজিত হলো সম্প্রীতি।

অন্যকে অসম্মানিত করে নিজে বড় হওয়ার নজির তাবৎ পৃথিবীতে নেই। বরং সম্মান দিতে জানলে সম্মানের যোগ্যতা অর্জন করা সম্ভবপর হয়। অসহিষ্ণু এবং অহমিকার রাজনীতির গ্যাঁড়াকলে পড়ে আজ রাজনীতির সম্প্রীতি বিপর্যস্ত। আর এই বিদঘুটে অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পন্থা হচ্ছে অহংকার নামক বস্তুটিকে নিজের চরিত্র থেকে ঝেড়ে ফেলে নিজেকে সজ্জন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা, নিজেকে নেতা হতে সাধারণ মানুষের কাতারে নিয়ে আসা।  প্রত্যাশা রইল ভবিষ্যতে ‘সম্প্রীতি বনাম রাজনীতি’ শিরোনামের স্থলে ‘সম্প্রীতি ও রাজনীতি’ শীর্ষক একটি প্রবন্ধ যেন লিখতে পারি।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

            ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম