শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

তক্‌দির নিয়ে অল্পবিস্তর চিন্তাভাবনা করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। দুনিয়া এবং আখেরাতে অর্থাৎ জীবৎকালে এবং মরণের পর জীবনটির পরিণতি কেমন হবে তা জানার জন্য রাজা-বাদশাহ, উকিল-মোক্তার এবং ফকির-মিসকিন বলতে গেলে একই রকম আবেগ এবং উৎকণ্ঠায় ভোগেন। ধর্মকর্মে বিশ্বাস করেন না এবং নিজেকে প্রচণ্ড আধুনিক ভাবেন এমন একজন মনোবিজ্ঞানী সন্ধ্যার পর একাকী মতিঝিলের অফিসপাড়া থেকে পায়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন।  পথিমধ্যে অর্ধউলঙ্গ পাগলবেশী এক লোক তিড়িংবিড়িং লাফাতে লাফাতে মনোবিজ্ঞানীর সামনে এলো। তারপর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে অদ্ভুত ভাষায় কিসব বলল এবং নির্জন রাস্তায় মনোবিজ্ঞানীর মুখের ওপর মৃদু থুথুযুক্ত ফুঁ দিয়ে চিৎকার করে বলল— যা! তোর হবে!

ঘটনার আকস্মিকতায় মনোবিজ্ঞানী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর উন্মাদের ফুঁ-এর মধ্যে নিজের ভবিষ্যৎ খোঁজার জন্য মন-মানসিকতাকে ঘুরিয়ে দিলেন। নিজের স্ত্রীকে তার ইদানীং একদম সহ্য হচ্ছে না। ওদিকে পলি নামক মেয়েটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। অর্থ-সংকট, ঝক্কি-ঝামেলা ইত্যাদি হররোজ তাড়া করে ফিরছে। ফলে মনোবিজ্ঞানীর মনটা ইদানীং তার রোগীদের চেয়েও দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় পাগলবেশীর থুথুযুক্ত ফুঁ তার মনে ভীষণ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করল। তিনি অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ ভুলে পাগলের পিছু নিলেন এবং চিৎকার করে বললেন— বাবা! কি হবে! পলি হবে নাকি বলি! উল্লেখ্য, মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর নাম ছিল বলি। পাগল দয়াপরবশ হয়ে দাঁড়াল। তারপর ঝোলার মধ্য থেকে একখানা জিলাপি বের করে বলল— এই নে খা! তোর সব হবে!

মনোবিজ্ঞানীর কি হয়েছিল সে ব্যাপারে বিস্তারিত নিবন্ধের শেষাংশে বলব, এখন আমরা আজকের প্রসঙ্গে সরাসরি ঢুকে পড়ি। আমরা অতীতকে নিয়ে হয় আফসোস করি, নতুবা অহংবোধে ফেটে পড়ি। বর্তমানকে অবহেলা করি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে মারাত্মক শঙ্কা এবং উদ্বেগের মধ্যে কাটাই। ভবিষ্যতের ব্যাপারে আমরা কেউ স্পষ্ট করে কিছু জানি না। আমাদের অজ্ঞানতাই মূলত আমাদের আশঙ্কার মূল কারণ। দুনিয়া এবং আখেরাতের ভবিষ্যৎ কিরূপে উজ্জ্বল হবে তা নিয়ে হাজার হাজার বছরের বহু ঐশী বাণী, মহামানব, কবি সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং সফল মানুষদের লক্ষ কোটি উপদেশমালা সারা দুনিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নানাভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এগুলো নিয়ে গল্প, সাহিত্য, সিনেমা, নাটক, ওয়াজ-নসিহত, পূজা অর্চনা, সভা-সমিতি সেমিনার ইত্যাদি যেমন হয়ে আসছে তেমনি নে-খা! তোর হবে জাতীয় প্রতারণাও কম হয়নি বা হচ্ছে না।

ইসলামী পরিভাষায় মানুষের নিয়তি বা ভবিষ্যৎ জীবনের গন্তব্য, ফলাফল বা প্রাপ্তিযোগকে এক কথায় বলা হয় তকিদর। আধুনিক বিজ্ঞান এবং ধর্মবেত্তাগণ উভয়েই শতভাগ ঐকমত্য পোষণ করেন যে, মানুষের তকিদরের বিরাট একটি অংশ ব্যক্তির আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, মনোভাব, কর্মদ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয়। আবার অন্য অংশটি নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয় ঐশী ইচ্ছা বা প্রকৃতি প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা দ্বারা। মানুষের দুটি বদভ্যাস বা খাসলতের কারণে দুনিয়া এবং আখেরাতের তকিদর বিনষ্ট হয়ে যায়। খাসলত দুটির দ্বারা মানুষ যেমন নিজের আমলকে নষ্ট করে ফেলে তেমনি তার সম্পর্কে আসমানী ফয়সালাগুলো বিফল করে দেয়। উভয় বদভ্যাস দ্বারা উভয় জগতের উভয় প্রাপ্তিযোগকে ধ্বংসকারী মানুষগুলো যদি আগেভাগে সতর্ক হতে পারে তবে দুনিয়া এবং আখেরাতের চর্তুমুখী বিপর্যয় থেকে তারা নিজেদের রক্ষা করতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন— তোমাদের জীবনের যাবতীয় দুর্ভোগ-দুর্দশা, বিপদ-আপদ, বালা-মুসিবত ইত্যাদি সবকিছুই তোমাদের দুই হাতের কামাই। অর্থাৎ আপন কর্মদোষে দুষ্ট হয়ে মানুষ নিজের তকিদরে বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। মানুষ তার কাজকর্ম অভ্যাস, চিন্তা-চেতনা ইত্যাদি ব্যাপারে সতর্ক হলে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিরন্তর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারে এবং নিশ্চিন্ত অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। আর তখন তাকে পলি-বলির দ্বিধাদ্বন্দ্ব, অর্থসংকট, ভাগ্য বিপর্যয় ইত্যাদি নিয়ে পীর-ফকির, জ্যোতিষ, ন্যাংটা পাগল প্রভৃতি দ্বারা প্রতারিত হতে হয় না।

মানুষের তকিদর বিনষ্টকারী বদঅভ্যাস বা খাসলত দুটির একটির নাম লা শোকর এবং অপরটি হলো নাফরমানি। দুটোই আরবি শব্দ। বাংলাতে এগুলোর হুবহু প্রতিশব্দ নেই। লা শোকর বলতে অসন্তুষ্টিমূলক মনোভাব যা সাধারণত অকৃতজ্ঞতা, দাম্ভিকতা, অজ্ঞানতা, দুর্বলতা এবং অপরাধ করার মানসিকতার জন্য হয়ে থাকে। অন্যদিকে নাফরমানি বলতে অবাধ্যতাকে বোঝানো হয়। বেয়াদবিমূলক মনোভাব, উগ্রতা, নিজের শক্তি সামর্থ্য সম্পর্কে না জানা অথবা নিজেকে খুব বড় মনে করা এবং অপরকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার প্রবণতা, অপমান করার খায়েস অথবা অপরকে দুর্বল-দ্বীন-হীন ভাবার কারণে মানুষের মধ্যে নাফরমানির প্রবৃত্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

লা শোকর বুঝতে হলে প্রথমেই শোকর বা শুকরিয়া সম্পর্কে ধারণা নেওয়া আবশ্যক। আবার শোকর বা শুকরিয়া বুঝতে হলে কৃতজ্ঞতা, অকৃতজ্ঞতা এবং কৃতঘ্নতা সম্পর্কেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। যে মানুষের মধ্যে লা শোকরী মনোভাব রয়েছে তারা সব সময় গভীর বিষণ্নতায় নিজেদের মন-মস্তিষ্ক এবং মুখ ভার করে রাখে। তারা নিজেদের জীবন, পরিবেশ, আল্লাহ খোদা, অপরাপর মানুষ, প্রাণী জগৎ ইত্যাদি সব কিছু সম্পর্কে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা করে। তারা নিজের জন্মের কোনো স্বার্থকতা খুঁজে পায় না। তারা নিজেদের কাজকর্ম সম্পর্কেও সারাক্ষণ প্রচণ্ড হতাশা, ক্ষোভ, ঘৃণা এবং বিক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে। চারদিকের আনন্দ, উল্লাস, সুখ-শান্তি, তাল সুর লয় ছন্দ, পাখির কলকাকলী কিংবা নদীর কলতান ইত্যাদি সব কিছুর মধ্যেই তারা নিজেদের দুঃখ, কষ্ট এবং যাতনার বিষ সন্ধান করতে থাকে।

লা শোকরকারী ব্যক্তি কোনো দিন কৃতজ্ঞ হয় না। অকৃতজ্ঞ মনোভাব এবং সুযোগ পেলে উপকারীর অপকার সাধনের মাধ্যমে তারা নিজের জীবন তো বটেই তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার জীবন বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করে। তারা কাউকে বিশ্বাস করে না— এমনকি নিজেকেও নয়। তারা সকালে এক কথা বলে, তো বিকালে অন্যকথা। তাদের স্মরণশক্তি হয় অত্যন্ত দুর্বল। এ কারণে তারা নিজেদের জমাকৃত অর্থ সম্পত্তি বার বার গুনতে থাকে। মিথ্যা বলা, ছলচাতুরি করা, কথায় কথায় মেজাজ দেখিয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটানো, সর্বস্তরে অপমানিত এবং লাঞ্ছিত হওয়ার মাধ্যমে তারা নিজেদের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। সবকিছুতে সন্দেহ করা, অহেতুক বিতর্ক, ঝগড়াঝাটি, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, অশান্তির বীজ বপন, স্বার্থপরতা, এককেন্দ্রিকতা, অপব্যয় ইত্যাদি কুকর্ম দ্বারা লা শোকরকারী চারদিকে বিষবাষ্প ছড়াতে থাকে। তারা কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করতে পারে না— আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কটুবাক্য প্রয়োগ এবং অশ্লীল ও অভদ্র আচরণ দ্বারা সবাইকে তটস্থ করে রাখার মাধ্যমে তারা নিজেদের লা শোকরী চরিত্র ফুটিয়ে তোলে। তারা সব কিছুতেই এক ধরনের অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করে। তাদের কথাবার্তায় মিষ্টতা, বিনম্রতা এবং সৌজন্যতার বালাই থাকে না। তারা সব সময় লোকজনের চরিত্রের ওপর কলঙ্ক লেপনের চেষ্টা করে থাকে।

এবার নাফরমানি সম্পর্কে কিছু বলা যাক। নাফরমান নর-নারী সব সময় অন্যকে অভিশাপ দিতে পছন্দ করে। কারও অনুগত থাকা তাদের একদম ধাতে সয় না। অবাধ্য হওয়া, বেয়াদবের মতো কথাবার্তা, আচার-আচরণ এবং চাল চলনের মধ্যে তারা জীবনের সফলতা খুঁজে বেড়ায়। এ ধরনের মানুষ প্রচণ্ড ভীরু, কাপুরুষ এবং স্বার্থপর হয়। তারা কোনো কিছুর জন্য নিজেকে দায়ী করতে একেবারে নারাজ। প্রতিটি কাজকর্ম এবং কথায় তারা ভণ্ডামীর মাধ্যমে নিজেদের সাধুবেশে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে বিনা কারণে অন্যকে নিজের ভুলভ্রান্তি, দোষত্রুটি এবং অন্যায়-অপকর্মের জন্য দায়ী করে প্রকাশ্যে অভিসম্পাত করতে থাকে। এরা বাইরের লোকের তুলনায় ঘরের লোকদের বেশি পরিমাণে জ্বালাতন করে।

আল্লাহ রসুল (সা.) পবিত্র মেরাজে গিয়ে যখন জাহান্নাম পরিদর্শনে গেলেন তখন সেখানে কয়েদি হিসেবে অসংখ্য নারীকে দেখতে পেলেন। তিনি হজরত জিবরাইল (আ.)কে জাহান্নামে নারীদের এত আধিক্যের কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। জিবরাইল (আ.) উত্তর করলেন— ইয়া রাসুলুল্লাহ! এই নারীরা দুনিয়াতে থাকতে সবাই নাফরমানি করত। তারা স্বামীর অবাধ্য ছিল এবং বিনা কারণে তারা স্বামীদের অভিশাপ দিত। এই গুরুত্বপূর্ণ হাদিসটির মাধ্যমে নাফরমানের চরিত্র এবং পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা লা শোকর এবং নাফরমানির মাধ্যমে কীভাবে এবং কেন ব্যক্তির তকিদর বিনষ্ট হয় তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। দুটো খাসলত দ্বারাই পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। সমাজের কোনো মানুষই লা শোকরকারী নাফরমানকে পারতপক্ষে দয়াদাক্ষিণ্য, করুণা, সাহায্য-সহযোগিতা করতে চায় না। একান্ত বাধ্য হলে লোকজন তাদের কাছে যায় বা কথা বলে কিন্তু দরকার না পড়লে কেউ তাদের ছায়াটি পর্যন্ত মাড়াতে চায় না, মনুষ্য সমাজ তাদের পরিহার এবং এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। তাদের সম্পর্কে মানুষের বিরক্তি, ক্রোধ এবং ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, কোনো মানুষ তার কোনো দানযোগ্য অর্থকড়ি, খাদ্য পানীয় এবং বস্ত্র কোনো লা শোকরকারী নাফরমানের পেছনে ব্যয় না করে পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ারের পেছনে খরচ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। ফলে সামাজিক অভিশাপের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে লা শোকরকারী নাফরমানরা দুনিয়ার জিন্দিগিটিকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলে।

সামাজিক নিয়মের বাইরে প্রতিটি প্রাণীর জন্য একটি প্রকৃতির আইন, মহাজাগতিক চৌম্বক শক্তি এবং একটি ঐশী আলো জীবন চলার নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। প্রাণীর আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, বিনোদন, বেড়ে ওঠা, বুড়ো হয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া, প্রাণচঞ্চল, কর্মচঞ্চলতা, উদ্দীপিত থাকা, প্রশান্ত চিত্ত, প্রফুল্ল মন এবং সুস্থ ও সবল থাকার মধ্যে প্রাকৃতিক নেয়ামতগুলো বিরাট এবং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির প্রতিটি সৃষ্টি জীবন চলার পথে একে অন্যের নিয়ামক এবং সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে। পরে শারীরিক বন্ধন, মায়া-মমতা এবং একে অপরের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের প্রতি প্রদত্ত চৌম্বক শক্তির কারণে মানুষ, জন্তু-জানোয়ার, পশুপাখি, নদী, সমুদ্র, পাহাড়, বৃক্ষলতা, আকাশ, বাতাস, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা প্রভৃতি সকল সৃষ্টি একে অপরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। একে অপরের কাছে নিজেকে সমর্পণ করে। একে অপরের কাছে নিজেকে মেলে ধরে এবং পরস্পর, পরস্পরের জন্য দোয়া করতে থাকে।

লা শোকরকারী নাফরমানের জন্য প্রকৃতির সব সম্ভাবনার দ্বার বন্ধ হয়ে যায়। সে যখন জমিনে চলাফেরা করে তখন তার আশপাশের তাবৎ সৃষ্টিকূল তাকে অভিশাপ দিতে থাকে। প্রকৃতির কোনো সম্ভাবনা, কোনো সুযোগ-সুবিধা, অপত্য স্নেহ-মায়া মমতা এবং স্পর্শ তার নসিবে জোটে না। নানা দুর্ভোগ, ঝক্কি-ঝামেলা এবং উৎকট ফ্যাতনা ফ্যাসাদ কীভাবে লা শোকরকারী নাফরমানকে পাকড়াও করে তা আমাদের আলোচ্য মনোবিজ্ঞানীর সে রাতের পরিণতি বর্ণনা করলেই অনেক কিছু স্পৃষ্ট হয়ে যাবে!

পাগলবেশীর জিলাপি খাওয়া মাত্র মনোবিজ্ঞানী নির্জন রাস্তায় সংজ্ঞা হারিয়ে চিত্পটাং হয়ে পড়লেন। গভীর রাতে সংজ্ঞা ফিরলে অনুভব করলেন যে, তিনি রাস্তায় শুয়ে আছেন এবং পরনে প্যান্ট ও গায়ের স্যান্ডো গেঞ্জি ছাড়া তার সবকিছু ছিনতাই হয়ে গেছে। তিনি আরও লক্ষ্য করলেন, তিন-চারটা নেড়ি কুত্তা তার চারপাশে এমনভাবে বসে আছে যেন তাকে নিয়ে কি করা যায় তা বেশ গুরুত্বের সঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে শলাপরামর্শ করছে। মনোবিজ্ঞানী এমনিতেই ভীরু মানুষ। তার ওপর রয়েছে প্রচণ্ড কুকুরভীতি। ফলে সংজ্ঞা ফেরা সত্ত্বেও প্রচণ্ড ভয়ের তাড়নায় তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি মারা গেছেন, জীবিত আছেন— নাকি স্বপ্ন দেখছেন! এমন সময় সেখান দিয়ে পুলিশের একটি টহল ভ্যান যাচ্ছিল। পুলিশ কুকুর পরিবেষ্টিত একটি লোককে প্রায় উলঙ্গ অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেল।

থানা পুলিশের জেরায় মনোবিজ্ঞানী লজ্জার কারণে প্রকৃত ঘটনা না বলে আমতা আমতা করতে লাগল। পুলিশের দুই-তিনটি চড় খাওয়ার পর সে প্রকৃত ঘটনা বলল বটে কিন্তু তাতে পুলিশের সন্দেহ বেড়ে গেল। পুলিশ মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর ফোন নম্বর চাইলে সে অতিরিক্ত ভয়ের কারণে প্রেমিকা পলির নাম্বার দিয়ে দিল। সম্বিত পাওয়ার পর সে পুলিশের কাছে নিজের পরকীয়ার কথা স্বীকার করে স্ত্রীর বলির নম্বর দিল।  এতে পুলিশের সন্দেহ আরেক দফা বৃদ্ধি পেল। তারা তাকে লকাপে ঢুকাল এবং পলি ও বলি উভয়কে ফোন করে থানায় আসতে বলল।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়