শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

তক্‌দির নিয়ে অল্পবিস্তর চিন্তাভাবনা করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। দুনিয়া এবং আখেরাতে অর্থাৎ জীবৎকালে এবং মরণের পর জীবনটির পরিণতি কেমন হবে তা জানার জন্য রাজা-বাদশাহ, উকিল-মোক্তার এবং ফকির-মিসকিন বলতে গেলে একই রকম আবেগ এবং উৎকণ্ঠায় ভোগেন। ধর্মকর্মে বিশ্বাস করেন না এবং নিজেকে প্রচণ্ড আধুনিক ভাবেন এমন একজন মনোবিজ্ঞানী সন্ধ্যার পর একাকী মতিঝিলের অফিসপাড়া থেকে পায়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন।  পথিমধ্যে অর্ধউলঙ্গ পাগলবেশী এক লোক তিড়িংবিড়িং লাফাতে লাফাতে মনোবিজ্ঞানীর সামনে এলো। তারপর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে অদ্ভুত ভাষায় কিসব বলল এবং নির্জন রাস্তায় মনোবিজ্ঞানীর মুখের ওপর মৃদু থুথুযুক্ত ফুঁ দিয়ে চিৎকার করে বলল— যা! তোর হবে!

ঘটনার আকস্মিকতায় মনোবিজ্ঞানী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর উন্মাদের ফুঁ-এর মধ্যে নিজের ভবিষ্যৎ খোঁজার জন্য মন-মানসিকতাকে ঘুরিয়ে দিলেন। নিজের স্ত্রীকে তার ইদানীং একদম সহ্য হচ্ছে না। ওদিকে পলি নামক মেয়েটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। অর্থ-সংকট, ঝক্কি-ঝামেলা ইত্যাদি হররোজ তাড়া করে ফিরছে। ফলে মনোবিজ্ঞানীর মনটা ইদানীং তার রোগীদের চেয়েও দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় পাগলবেশীর থুথুযুক্ত ফুঁ তার মনে ভীষণ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করল। তিনি অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ ভুলে পাগলের পিছু নিলেন এবং চিৎকার করে বললেন— বাবা! কি হবে! পলি হবে নাকি বলি! উল্লেখ্য, মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর নাম ছিল বলি। পাগল দয়াপরবশ হয়ে দাঁড়াল। তারপর ঝোলার মধ্য থেকে একখানা জিলাপি বের করে বলল— এই নে খা! তোর সব হবে!

মনোবিজ্ঞানীর কি হয়েছিল সে ব্যাপারে বিস্তারিত নিবন্ধের শেষাংশে বলব, এখন আমরা আজকের প্রসঙ্গে সরাসরি ঢুকে পড়ি। আমরা অতীতকে নিয়ে হয় আফসোস করি, নতুবা অহংবোধে ফেটে পড়ি। বর্তমানকে অবহেলা করি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে মারাত্মক শঙ্কা এবং উদ্বেগের মধ্যে কাটাই। ভবিষ্যতের ব্যাপারে আমরা কেউ স্পষ্ট করে কিছু জানি না। আমাদের অজ্ঞানতাই মূলত আমাদের আশঙ্কার মূল কারণ। দুনিয়া এবং আখেরাতের ভবিষ্যৎ কিরূপে উজ্জ্বল হবে তা নিয়ে হাজার হাজার বছরের বহু ঐশী বাণী, মহামানব, কবি সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং সফল মানুষদের লক্ষ কোটি উপদেশমালা সারা দুনিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নানাভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এগুলো নিয়ে গল্প, সাহিত্য, সিনেমা, নাটক, ওয়াজ-নসিহত, পূজা অর্চনা, সভা-সমিতি সেমিনার ইত্যাদি যেমন হয়ে আসছে তেমনি নে-খা! তোর হবে জাতীয় প্রতারণাও কম হয়নি বা হচ্ছে না।

ইসলামী পরিভাষায় মানুষের নিয়তি বা ভবিষ্যৎ জীবনের গন্তব্য, ফলাফল বা প্রাপ্তিযোগকে এক কথায় বলা হয় তকিদর। আধুনিক বিজ্ঞান এবং ধর্মবেত্তাগণ উভয়েই শতভাগ ঐকমত্য পোষণ করেন যে, মানুষের তকিদরের বিরাট একটি অংশ ব্যক্তির আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, মনোভাব, কর্মদ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয়। আবার অন্য অংশটি নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয় ঐশী ইচ্ছা বা প্রকৃতি প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা দ্বারা। মানুষের দুটি বদভ্যাস বা খাসলতের কারণে দুনিয়া এবং আখেরাতের তকিদর বিনষ্ট হয়ে যায়। খাসলত দুটির দ্বারা মানুষ যেমন নিজের আমলকে নষ্ট করে ফেলে তেমনি তার সম্পর্কে আসমানী ফয়সালাগুলো বিফল করে দেয়। উভয় বদভ্যাস দ্বারা উভয় জগতের উভয় প্রাপ্তিযোগকে ধ্বংসকারী মানুষগুলো যদি আগেভাগে সতর্ক হতে পারে তবে দুনিয়া এবং আখেরাতের চর্তুমুখী বিপর্যয় থেকে তারা নিজেদের রক্ষা করতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন— তোমাদের জীবনের যাবতীয় দুর্ভোগ-দুর্দশা, বিপদ-আপদ, বালা-মুসিবত ইত্যাদি সবকিছুই তোমাদের দুই হাতের কামাই। অর্থাৎ আপন কর্মদোষে দুষ্ট হয়ে মানুষ নিজের তকিদরে বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। মানুষ তার কাজকর্ম অভ্যাস, চিন্তা-চেতনা ইত্যাদি ব্যাপারে সতর্ক হলে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিরন্তর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারে এবং নিশ্চিন্ত অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। আর তখন তাকে পলি-বলির দ্বিধাদ্বন্দ্ব, অর্থসংকট, ভাগ্য বিপর্যয় ইত্যাদি নিয়ে পীর-ফকির, জ্যোতিষ, ন্যাংটা পাগল প্রভৃতি দ্বারা প্রতারিত হতে হয় না।

মানুষের তকিদর বিনষ্টকারী বদঅভ্যাস বা খাসলত দুটির একটির নাম লা শোকর এবং অপরটি হলো নাফরমানি। দুটোই আরবি শব্দ। বাংলাতে এগুলোর হুবহু প্রতিশব্দ নেই। লা শোকর বলতে অসন্তুষ্টিমূলক মনোভাব যা সাধারণত অকৃতজ্ঞতা, দাম্ভিকতা, অজ্ঞানতা, দুর্বলতা এবং অপরাধ করার মানসিকতার জন্য হয়ে থাকে। অন্যদিকে নাফরমানি বলতে অবাধ্যতাকে বোঝানো হয়। বেয়াদবিমূলক মনোভাব, উগ্রতা, নিজের শক্তি সামর্থ্য সম্পর্কে না জানা অথবা নিজেকে খুব বড় মনে করা এবং অপরকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার প্রবণতা, অপমান করার খায়েস অথবা অপরকে দুর্বল-দ্বীন-হীন ভাবার কারণে মানুষের মধ্যে নাফরমানির প্রবৃত্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

লা শোকর বুঝতে হলে প্রথমেই শোকর বা শুকরিয়া সম্পর্কে ধারণা নেওয়া আবশ্যক। আবার শোকর বা শুকরিয়া বুঝতে হলে কৃতজ্ঞতা, অকৃতজ্ঞতা এবং কৃতঘ্নতা সম্পর্কেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। যে মানুষের মধ্যে লা শোকরী মনোভাব রয়েছে তারা সব সময় গভীর বিষণ্নতায় নিজেদের মন-মস্তিষ্ক এবং মুখ ভার করে রাখে। তারা নিজেদের জীবন, পরিবেশ, আল্লাহ খোদা, অপরাপর মানুষ, প্রাণী জগৎ ইত্যাদি সব কিছু সম্পর্কে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা করে। তারা নিজের জন্মের কোনো স্বার্থকতা খুঁজে পায় না। তারা নিজেদের কাজকর্ম সম্পর্কেও সারাক্ষণ প্রচণ্ড হতাশা, ক্ষোভ, ঘৃণা এবং বিক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে। চারদিকের আনন্দ, উল্লাস, সুখ-শান্তি, তাল সুর লয় ছন্দ, পাখির কলকাকলী কিংবা নদীর কলতান ইত্যাদি সব কিছুর মধ্যেই তারা নিজেদের দুঃখ, কষ্ট এবং যাতনার বিষ সন্ধান করতে থাকে।

লা শোকরকারী ব্যক্তি কোনো দিন কৃতজ্ঞ হয় না। অকৃতজ্ঞ মনোভাব এবং সুযোগ পেলে উপকারীর অপকার সাধনের মাধ্যমে তারা নিজের জীবন তো বটেই তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার জীবন বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করে। তারা কাউকে বিশ্বাস করে না— এমনকি নিজেকেও নয়। তারা সকালে এক কথা বলে, তো বিকালে অন্যকথা। তাদের স্মরণশক্তি হয় অত্যন্ত দুর্বল। এ কারণে তারা নিজেদের জমাকৃত অর্থ সম্পত্তি বার বার গুনতে থাকে। মিথ্যা বলা, ছলচাতুরি করা, কথায় কথায় মেজাজ দেখিয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটানো, সর্বস্তরে অপমানিত এবং লাঞ্ছিত হওয়ার মাধ্যমে তারা নিজেদের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। সবকিছুতে সন্দেহ করা, অহেতুক বিতর্ক, ঝগড়াঝাটি, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, অশান্তির বীজ বপন, স্বার্থপরতা, এককেন্দ্রিকতা, অপব্যয় ইত্যাদি কুকর্ম দ্বারা লা শোকরকারী চারদিকে বিষবাষ্প ছড়াতে থাকে। তারা কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করতে পারে না— আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কটুবাক্য প্রয়োগ এবং অশ্লীল ও অভদ্র আচরণ দ্বারা সবাইকে তটস্থ করে রাখার মাধ্যমে তারা নিজেদের লা শোকরী চরিত্র ফুটিয়ে তোলে। তারা সব কিছুতেই এক ধরনের অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করে। তাদের কথাবার্তায় মিষ্টতা, বিনম্রতা এবং সৌজন্যতার বালাই থাকে না। তারা সব সময় লোকজনের চরিত্রের ওপর কলঙ্ক লেপনের চেষ্টা করে থাকে।

এবার নাফরমানি সম্পর্কে কিছু বলা যাক। নাফরমান নর-নারী সব সময় অন্যকে অভিশাপ দিতে পছন্দ করে। কারও অনুগত থাকা তাদের একদম ধাতে সয় না। অবাধ্য হওয়া, বেয়াদবের মতো কথাবার্তা, আচার-আচরণ এবং চাল চলনের মধ্যে তারা জীবনের সফলতা খুঁজে বেড়ায়। এ ধরনের মানুষ প্রচণ্ড ভীরু, কাপুরুষ এবং স্বার্থপর হয়। তারা কোনো কিছুর জন্য নিজেকে দায়ী করতে একেবারে নারাজ। প্রতিটি কাজকর্ম এবং কথায় তারা ভণ্ডামীর মাধ্যমে নিজেদের সাধুবেশে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে বিনা কারণে অন্যকে নিজের ভুলভ্রান্তি, দোষত্রুটি এবং অন্যায়-অপকর্মের জন্য দায়ী করে প্রকাশ্যে অভিসম্পাত করতে থাকে। এরা বাইরের লোকের তুলনায় ঘরের লোকদের বেশি পরিমাণে জ্বালাতন করে।

আল্লাহ রসুল (সা.) পবিত্র মেরাজে গিয়ে যখন জাহান্নাম পরিদর্শনে গেলেন তখন সেখানে কয়েদি হিসেবে অসংখ্য নারীকে দেখতে পেলেন। তিনি হজরত জিবরাইল (আ.)কে জাহান্নামে নারীদের এত আধিক্যের কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। জিবরাইল (আ.) উত্তর করলেন— ইয়া রাসুলুল্লাহ! এই নারীরা দুনিয়াতে থাকতে সবাই নাফরমানি করত। তারা স্বামীর অবাধ্য ছিল এবং বিনা কারণে তারা স্বামীদের অভিশাপ দিত। এই গুরুত্বপূর্ণ হাদিসটির মাধ্যমে নাফরমানের চরিত্র এবং পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা লা শোকর এবং নাফরমানির মাধ্যমে কীভাবে এবং কেন ব্যক্তির তকিদর বিনষ্ট হয় তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। দুটো খাসলত দ্বারাই পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। সমাজের কোনো মানুষই লা শোকরকারী নাফরমানকে পারতপক্ষে দয়াদাক্ষিণ্য, করুণা, সাহায্য-সহযোগিতা করতে চায় না। একান্ত বাধ্য হলে লোকজন তাদের কাছে যায় বা কথা বলে কিন্তু দরকার না পড়লে কেউ তাদের ছায়াটি পর্যন্ত মাড়াতে চায় না, মনুষ্য সমাজ তাদের পরিহার এবং এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। তাদের সম্পর্কে মানুষের বিরক্তি, ক্রোধ এবং ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, কোনো মানুষ তার কোনো দানযোগ্য অর্থকড়ি, খাদ্য পানীয় এবং বস্ত্র কোনো লা শোকরকারী নাফরমানের পেছনে ব্যয় না করে পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ারের পেছনে খরচ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। ফলে সামাজিক অভিশাপের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে লা শোকরকারী নাফরমানরা দুনিয়ার জিন্দিগিটিকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলে।

সামাজিক নিয়মের বাইরে প্রতিটি প্রাণীর জন্য একটি প্রকৃতির আইন, মহাজাগতিক চৌম্বক শক্তি এবং একটি ঐশী আলো জীবন চলার নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। প্রাণীর আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, বিনোদন, বেড়ে ওঠা, বুড়ো হয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া, প্রাণচঞ্চল, কর্মচঞ্চলতা, উদ্দীপিত থাকা, প্রশান্ত চিত্ত, প্রফুল্ল মন এবং সুস্থ ও সবল থাকার মধ্যে প্রাকৃতিক নেয়ামতগুলো বিরাট এবং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির প্রতিটি সৃষ্টি জীবন চলার পথে একে অন্যের নিয়ামক এবং সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে। পরে শারীরিক বন্ধন, মায়া-মমতা এবং একে অপরের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের প্রতি প্রদত্ত চৌম্বক শক্তির কারণে মানুষ, জন্তু-জানোয়ার, পশুপাখি, নদী, সমুদ্র, পাহাড়, বৃক্ষলতা, আকাশ, বাতাস, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা প্রভৃতি সকল সৃষ্টি একে অপরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। একে অপরের কাছে নিজেকে সমর্পণ করে। একে অপরের কাছে নিজেকে মেলে ধরে এবং পরস্পর, পরস্পরের জন্য দোয়া করতে থাকে।

লা শোকরকারী নাফরমানের জন্য প্রকৃতির সব সম্ভাবনার দ্বার বন্ধ হয়ে যায়। সে যখন জমিনে চলাফেরা করে তখন তার আশপাশের তাবৎ সৃষ্টিকূল তাকে অভিশাপ দিতে থাকে। প্রকৃতির কোনো সম্ভাবনা, কোনো সুযোগ-সুবিধা, অপত্য স্নেহ-মায়া মমতা এবং স্পর্শ তার নসিবে জোটে না। নানা দুর্ভোগ, ঝক্কি-ঝামেলা এবং উৎকট ফ্যাতনা ফ্যাসাদ কীভাবে লা শোকরকারী নাফরমানকে পাকড়াও করে তা আমাদের আলোচ্য মনোবিজ্ঞানীর সে রাতের পরিণতি বর্ণনা করলেই অনেক কিছু স্পৃষ্ট হয়ে যাবে!

পাগলবেশীর জিলাপি খাওয়া মাত্র মনোবিজ্ঞানী নির্জন রাস্তায় সংজ্ঞা হারিয়ে চিত্পটাং হয়ে পড়লেন। গভীর রাতে সংজ্ঞা ফিরলে অনুভব করলেন যে, তিনি রাস্তায় শুয়ে আছেন এবং পরনে প্যান্ট ও গায়ের স্যান্ডো গেঞ্জি ছাড়া তার সবকিছু ছিনতাই হয়ে গেছে। তিনি আরও লক্ষ্য করলেন, তিন-চারটা নেড়ি কুত্তা তার চারপাশে এমনভাবে বসে আছে যেন তাকে নিয়ে কি করা যায় তা বেশ গুরুত্বের সঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে শলাপরামর্শ করছে। মনোবিজ্ঞানী এমনিতেই ভীরু মানুষ। তার ওপর রয়েছে প্রচণ্ড কুকুরভীতি। ফলে সংজ্ঞা ফেরা সত্ত্বেও প্রচণ্ড ভয়ের তাড়নায় তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি মারা গেছেন, জীবিত আছেন— নাকি স্বপ্ন দেখছেন! এমন সময় সেখান দিয়ে পুলিশের একটি টহল ভ্যান যাচ্ছিল। পুলিশ কুকুর পরিবেষ্টিত একটি লোককে প্রায় উলঙ্গ অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেল।

থানা পুলিশের জেরায় মনোবিজ্ঞানী লজ্জার কারণে প্রকৃত ঘটনা না বলে আমতা আমতা করতে লাগল। পুলিশের দুই-তিনটি চড় খাওয়ার পর সে প্রকৃত ঘটনা বলল বটে কিন্তু তাতে পুলিশের সন্দেহ বেড়ে গেল। পুলিশ মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর ফোন নম্বর চাইলে সে অতিরিক্ত ভয়ের কারণে প্রেমিকা পলির নাম্বার দিয়ে দিল। সম্বিত পাওয়ার পর সে পুলিশের কাছে নিজের পরকীয়ার কথা স্বীকার করে স্ত্রীর বলির নম্বর দিল।  এতে পুলিশের সন্দেহ আরেক দফা বৃদ্ধি পেল। তারা তাকে লকাপে ঢুকাল এবং পলি ও বলি উভয়কে ফোন করে থানায় আসতে বলল।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়