শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

রাজনীতির বহুমাত্রিক দার্শনিক, সততার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৭০-৭১ সালে তিনি মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনকে প্রয়োগ করেছিলেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। যদিও তার আগে রাজপথে বিক্ষোভ, রক্তদান, আত্মত্যাগ কোনো কিছুর কমতি ছিল না। যখন দাবি আদায়ে সব ব্যর্থ হলো তখন সশস্ত্র আন্দোলনের ডাক দিয়ে গেলেন, প্রাক-প্রস্তুতি হিসেবে ৭ মার্চ ’৭১, যার পূর্ণাঙ্গ ঘোষণা দিলেন ২৬ মার্চ ১৯৭১। রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ ছিল চারটি। যার প্রথম ও প্রধান উপাদান ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। বঙ্গবন্ধু ও মহাত্মা গান্ধীর আগে এই উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার প্রয়োজন অনেকেই উপলব্ধি করেছিলেন, যার মধ্যে সম্রাট আকবর ও রাজা অশোক ছিলেন অন্যতম। অনেকটা কৃতকার্যও হয়েছিলেন। তবে পারিপার্শ্বিকতার জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। জওহরলাল নেহরুর ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়েও আছে বিতর্ক।

’৭৫-পরবর্তী স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ লাগালেন। মনে এবং ধ্যানে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম না থাকলে সংসদ ভবনের দেয়ালে এবং কাগজে-কলমে বিসমিল্লাহ থাকলে কোনো পরিবর্তন আসে না, তাই প্রমাণ হয়েছে।

তারপর এরশাদ সাহেব এলেন। তিনি আরেক ধাপ এগিয়ে রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম সংবিধানে লিপিবদ্ধ করলেন। বাস্তবায়নকারীরা মনে-প্রাণে ইসলামের গুণসম্পন্ন মুসলিম না হলে রাষ্ট্রীয় ধর্ম দিয়ে কী হবে? আমরা দেখলাম অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি বেড়ে গেল, যেগুলোকে ইসলামে সবচেয়ে বড় গুনাহ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের পরে যখন গণতান্ত্রিক সরকার এলো, তখনো কিন্তু তার কোনো পরিবর্তন আমরা লক্ষ্য করিনি। এমন কি ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন তিন-চতুর্থাংশ মেজরিটি নিয়ে ক্ষমতায় আসে তখন সরকারের আইনমন্ত্রী হিসেবে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিকুর রহমান দায়িত্ব নিলেন। তিনি সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলেন। সংবিধান সংশোধনও করলেন কিন্তু পূর্ণাঙ্গরূপে ’৭২-এ ফিরে গেলেন না। কি অদৃশ্য ইঙ্গিতে তা আমরা আজো বুঝতে পারিনি। সবাইকে মনে রাখতে হবে ‘তোমাকে বঁধিবে যে গোকূলে বাড়িছে সে’।

পূজনীয় দাদু, দিদারা বলতেন, ‘আমাদের স্মৃতিতে এখনো জ্বলজ্বল করছে ১৯৪৭-এ দেশ বিভাগের পূর্বাহ্নের ঘটনা। এই উপমহাদেশের বাসিন্দারা, যাদের ১৯৪৭ সালের জানুয়ারি মাসেও সাধারণভাবে পরমতসহিষ্ণু বলা যেত, তারা কেউ কোনো প্রশ্ন না তুলে রাতারাতি জুন মাসে নিষ্ঠুর হিন্দু ও নৃশংস মুসলিমে রূপান্তরিত হলো। যে হত্যালীলা তখন সংঘটিত হলো তার সঙ্গে নিজের তথাকথিত ‘প্রকৃত আত্মপরিচিতি’ ‘আবিষ্কারের’ সম্পর্ক কম নয়। সেই আত্মপরিচয় আবিষ্কার যুক্তিভিত্তিক মানবতার দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়নি।

আগেই বলেছিলাম সম্রাট আকবর ও রাজা অশোকের কথা। তাদের আন্তরিক ইচ্ছা, একাগ্রতা ও অদম্য সাহস থাকা সত্ত্বেও শুধু উগ্র হিন্দু এবং উগ্র মুসলিমদের জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তার দ্বিতীয় পুত্র মুরাদ জানতেন তার পিতা সবরকম ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের বিরোধী। তিনি যখন পিতার কাছে জানতে চান, সব আচার-অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিত কিনা, সত্কর্ম কী উদ্দেশ্যে করা উচিত (যে-প্রশ্ন আজও প্রায়ই করা হয়) সেই প্রশ্নের প্রসঙ্গে তিনি, ভারতীয় মুনিঋষিদের মতো, ‘সত্কর্ম’ পরজন্মে সুফল লাভের জন্য করা উচিত— এই মতের সমালোচনা করে বলেন, ‘আমার মতে, পুণ্যকর্ম সাধনের সময়ে মৃত্যুর কথা মনে আসাই উচিত নয়। এতে কোনো আশা ও আশঙ্কার কথা না ভেবেই কেবল ভালো বলেই শুভ কাজ করা যায়।’ ১৫৮২ তিনি ‘সাম্রাজ্যের অধীন সব ক্রীতদাসকে’ মুক্তি দেওয়ার সংকল্প করেন। কারণ ‘শক্তিপ্রয়োগের দ্বারা’ লাভবান হওয়া ‘ন্যায়বিচার ও সদাচারের পরিপন্থী।’

বঙ্গবন্ধু, নেহরু, মহাত্মা গান্ধী, সম্রাট আকবর এবং রাজা অশোকের যেই ধর্মনিরপেক্ষতার যুক্তি ছিল আজ উপমহাদেশে তা উবে গেছে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সত্যিকার ধর্মনিরপেক্ষ একজন বহুমাত্রিক দার্শনিক, তেমনি মহাত্মা গান্ধী। ‘যে পৃথিবীতে আমরা বাস করি তার আনন্দ, তার নানাবিধ ভয়ঙ্করতা ও চ্যালেঞ্জ, এসব নিয়েও বিশেষ চিন্তা-ভাবনার প্রয়োজন। আকবর যে যুক্তিবিচার ও পরীক্ষার ওপর জোর দিতেন, তাতেই আমাদের মনে পড়ে যায়, ‘সাংস্কৃতিক সীমারেখা’ আমাদের যতখানি গণ্ডির মধ্যে আটকে রাখে বলে অনেকে মনে করেন, প্রকৃতপক্ষে তা রাখে না।’

প্রায় ৭০ বছর আগে ধর্মীয় জিগির তুলে এবং ধর্মনিরপেক্ষতার আবরণ ভাঙিয়ে উপমহাদেশ যখন স্বাধীন হয়ে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি ভূখণ্ড লাভ করে, তখন পাকিস্তান ধর্মীয় আবরণে আচ্ছাদিত হয়, ভারত তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা অবলম্বন করে। ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর খুব জোর দেওয়া হয়েছিল। পাকিস্তানি ধর্মীয় রাষ্ট্রীয় অনুভূতির জন্য এ ভূখণ্ড থেকে লাখ লাখ পরিবার জনসম্মুখে হেঁটে, বাসে করে রেলগাড়িতে করে এমন কি স্টিমারে করে মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যায়। যে কোনো যানবাহন যখনই যাত্রা শুরু করত, তখন যাত্রীদের ক্রন্দনের রোল আকাশ-বাতাস ধ্বনিত করে দর্শনার্থীদের মনে বিরাট আঘাত বা ক্ষত সৃষ্টি করেছিল। তাদের দীর্ঘশ্বাস থেকে এই পুণ্যভূমি এখনো মুক্তি পায়নি। বঙ্গবন্ধু সত্যিকার দার্শনিক হিসেবে পাকিস্তানি ধর্মীয় আবরণ থেকে বাংলাদেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার আসনে আনতে পেরেছিলেন। পরবর্তীতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছেন, তারা সত্যিই বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ চাননি বলেই আবার এ দেশটিকে ধর্মীয় বাতাবরণ দিতে গিয়ে কী ক্ষতি করেছেন, তা বুঝতে পারবেন ভবিষ্যৎ ধ্বংসলীলা প্রত্যক্ষ করে।

‘অপরপক্ষে বর্তমানে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার কঠোর সমালোচনা করে একের পর এক বিবৃতি প্রকাশিত হচ্ছে। এবং সে আক্রমণ আসছে আলাদা আলাদা মহল থেকে। ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর এই তীক্ষ আঘাতগুলোর মধ্যে অনেকই আসছে সক্রিয়ভাবে দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত লোকদের কাছ থেকে, বিশেষত যারা ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে যুক্ত— যে পার্টিকে বলা হয় ‘নির্বাচনী রণক্ষেত্রে হিন্দু জাতীয়তাবাদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রধান রাজনৈতিক দল’। 

ব্রিটিশরাজ দুই ধর্মতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে ধর্মীয় উন্মাদনায় দুটি গোষ্ঠীকে ক্রমে ক্রমে এতই বিষাক্ত করে তুলেছিল যাতে করে এই বিষাক্ততা নিঃশেষের কোনো উপায় কেয়ামত পর্যন্ত কোনো মনীষীও করতে পারবেন না। কিন্তু দুর্ভাগা ব্রিটিশ জাতির পরিণতি কিন্তু আমরা এখনই দেখতে পাচ্ছি। সময় খুব দূরে নয়, তারাও নিঃশেষ হয়ে যাবে। দুটি গোষ্ঠীকে ধর্মীয় উন্মাদনায় রেখে মধ্যরাতে বিভাজনের রেখা টেনে দুটি দেশের জন্ম দিয়েছিলেন তারা সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা