শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

রাজনীতির বহুমাত্রিক দার্শনিক, সততার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৭০-৭১ সালে তিনি মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনকে প্রয়োগ করেছিলেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। যদিও তার আগে রাজপথে বিক্ষোভ, রক্তদান, আত্মত্যাগ কোনো কিছুর কমতি ছিল না। যখন দাবি আদায়ে সব ব্যর্থ হলো তখন সশস্ত্র আন্দোলনের ডাক দিয়ে গেলেন, প্রাক-প্রস্তুতি হিসেবে ৭ মার্চ ’৭১, যার পূর্ণাঙ্গ ঘোষণা দিলেন ২৬ মার্চ ১৯৭১। রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ ছিল চারটি। যার প্রথম ও প্রধান উপাদান ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। বঙ্গবন্ধু ও মহাত্মা গান্ধীর আগে এই উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার প্রয়োজন অনেকেই উপলব্ধি করেছিলেন, যার মধ্যে সম্রাট আকবর ও রাজা অশোক ছিলেন অন্যতম। অনেকটা কৃতকার্যও হয়েছিলেন। তবে পারিপার্শ্বিকতার জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। জওহরলাল নেহরুর ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়েও আছে বিতর্ক।

’৭৫-পরবর্তী স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ লাগালেন। মনে এবং ধ্যানে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম না থাকলে সংসদ ভবনের দেয়ালে এবং কাগজে-কলমে বিসমিল্লাহ থাকলে কোনো পরিবর্তন আসে না, তাই প্রমাণ হয়েছে।

তারপর এরশাদ সাহেব এলেন। তিনি আরেক ধাপ এগিয়ে রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম সংবিধানে লিপিবদ্ধ করলেন। বাস্তবায়নকারীরা মনে-প্রাণে ইসলামের গুণসম্পন্ন মুসলিম না হলে রাষ্ট্রীয় ধর্ম দিয়ে কী হবে? আমরা দেখলাম অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি বেড়ে গেল, যেগুলোকে ইসলামে সবচেয়ে বড় গুনাহ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের পরে যখন গণতান্ত্রিক সরকার এলো, তখনো কিন্তু তার কোনো পরিবর্তন আমরা লক্ষ্য করিনি। এমন কি ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন তিন-চতুর্থাংশ মেজরিটি নিয়ে ক্ষমতায় আসে তখন সরকারের আইনমন্ত্রী হিসেবে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিকুর রহমান দায়িত্ব নিলেন। তিনি সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলেন। সংবিধান সংশোধনও করলেন কিন্তু পূর্ণাঙ্গরূপে ’৭২-এ ফিরে গেলেন না। কি অদৃশ্য ইঙ্গিতে তা আমরা আজো বুঝতে পারিনি। সবাইকে মনে রাখতে হবে ‘তোমাকে বঁধিবে যে গোকূলে বাড়িছে সে’।

পূজনীয় দাদু, দিদারা বলতেন, ‘আমাদের স্মৃতিতে এখনো জ্বলজ্বল করছে ১৯৪৭-এ দেশ বিভাগের পূর্বাহ্নের ঘটনা। এই উপমহাদেশের বাসিন্দারা, যাদের ১৯৪৭ সালের জানুয়ারি মাসেও সাধারণভাবে পরমতসহিষ্ণু বলা যেত, তারা কেউ কোনো প্রশ্ন না তুলে রাতারাতি জুন মাসে নিষ্ঠুর হিন্দু ও নৃশংস মুসলিমে রূপান্তরিত হলো। যে হত্যালীলা তখন সংঘটিত হলো তার সঙ্গে নিজের তথাকথিত ‘প্রকৃত আত্মপরিচিতি’ ‘আবিষ্কারের’ সম্পর্ক কম নয়। সেই আত্মপরিচয় আবিষ্কার যুক্তিভিত্তিক মানবতার দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়নি।

আগেই বলেছিলাম সম্রাট আকবর ও রাজা অশোকের কথা। তাদের আন্তরিক ইচ্ছা, একাগ্রতা ও অদম্য সাহস থাকা সত্ত্বেও শুধু উগ্র হিন্দু এবং উগ্র মুসলিমদের জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তার দ্বিতীয় পুত্র মুরাদ জানতেন তার পিতা সবরকম ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের বিরোধী। তিনি যখন পিতার কাছে জানতে চান, সব আচার-অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিত কিনা, সত্কর্ম কী উদ্দেশ্যে করা উচিত (যে-প্রশ্ন আজও প্রায়ই করা হয়) সেই প্রশ্নের প্রসঙ্গে তিনি, ভারতীয় মুনিঋষিদের মতো, ‘সত্কর্ম’ পরজন্মে সুফল লাভের জন্য করা উচিত— এই মতের সমালোচনা করে বলেন, ‘আমার মতে, পুণ্যকর্ম সাধনের সময়ে মৃত্যুর কথা মনে আসাই উচিত নয়। এতে কোনো আশা ও আশঙ্কার কথা না ভেবেই কেবল ভালো বলেই শুভ কাজ করা যায়।’ ১৫৮২ তিনি ‘সাম্রাজ্যের অধীন সব ক্রীতদাসকে’ মুক্তি দেওয়ার সংকল্প করেন। কারণ ‘শক্তিপ্রয়োগের দ্বারা’ লাভবান হওয়া ‘ন্যায়বিচার ও সদাচারের পরিপন্থী।’

বঙ্গবন্ধু, নেহরু, মহাত্মা গান্ধী, সম্রাট আকবর এবং রাজা অশোকের যেই ধর্মনিরপেক্ষতার যুক্তি ছিল আজ উপমহাদেশে তা উবে গেছে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সত্যিকার ধর্মনিরপেক্ষ একজন বহুমাত্রিক দার্শনিক, তেমনি মহাত্মা গান্ধী। ‘যে পৃথিবীতে আমরা বাস করি তার আনন্দ, তার নানাবিধ ভয়ঙ্করতা ও চ্যালেঞ্জ, এসব নিয়েও বিশেষ চিন্তা-ভাবনার প্রয়োজন। আকবর যে যুক্তিবিচার ও পরীক্ষার ওপর জোর দিতেন, তাতেই আমাদের মনে পড়ে যায়, ‘সাংস্কৃতিক সীমারেখা’ আমাদের যতখানি গণ্ডির মধ্যে আটকে রাখে বলে অনেকে মনে করেন, প্রকৃতপক্ষে তা রাখে না।’

প্রায় ৭০ বছর আগে ধর্মীয় জিগির তুলে এবং ধর্মনিরপেক্ষতার আবরণ ভাঙিয়ে উপমহাদেশ যখন স্বাধীন হয়ে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি ভূখণ্ড লাভ করে, তখন পাকিস্তান ধর্মীয় আবরণে আচ্ছাদিত হয়, ভারত তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা অবলম্বন করে। ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর খুব জোর দেওয়া হয়েছিল। পাকিস্তানি ধর্মীয় রাষ্ট্রীয় অনুভূতির জন্য এ ভূখণ্ড থেকে লাখ লাখ পরিবার জনসম্মুখে হেঁটে, বাসে করে রেলগাড়িতে করে এমন কি স্টিমারে করে মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যায়। যে কোনো যানবাহন যখনই যাত্রা শুরু করত, তখন যাত্রীদের ক্রন্দনের রোল আকাশ-বাতাস ধ্বনিত করে দর্শনার্থীদের মনে বিরাট আঘাত বা ক্ষত সৃষ্টি করেছিল। তাদের দীর্ঘশ্বাস থেকে এই পুণ্যভূমি এখনো মুক্তি পায়নি। বঙ্গবন্ধু সত্যিকার দার্শনিক হিসেবে পাকিস্তানি ধর্মীয় আবরণ থেকে বাংলাদেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার আসনে আনতে পেরেছিলেন। পরবর্তীতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছেন, তারা সত্যিই বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ চাননি বলেই আবার এ দেশটিকে ধর্মীয় বাতাবরণ দিতে গিয়ে কী ক্ষতি করেছেন, তা বুঝতে পারবেন ভবিষ্যৎ ধ্বংসলীলা প্রত্যক্ষ করে।

‘অপরপক্ষে বর্তমানে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার কঠোর সমালোচনা করে একের পর এক বিবৃতি প্রকাশিত হচ্ছে। এবং সে আক্রমণ আসছে আলাদা আলাদা মহল থেকে। ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর এই তীক্ষ আঘাতগুলোর মধ্যে অনেকই আসছে সক্রিয়ভাবে দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত লোকদের কাছ থেকে, বিশেষত যারা ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে যুক্ত— যে পার্টিকে বলা হয় ‘নির্বাচনী রণক্ষেত্রে হিন্দু জাতীয়তাবাদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রধান রাজনৈতিক দল’। 

ব্রিটিশরাজ দুই ধর্মতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে ধর্মীয় উন্মাদনায় দুটি গোষ্ঠীকে ক্রমে ক্রমে এতই বিষাক্ত করে তুলেছিল যাতে করে এই বিষাক্ততা নিঃশেষের কোনো উপায় কেয়ামত পর্যন্ত কোনো মনীষীও করতে পারবেন না। কিন্তু দুর্ভাগা ব্রিটিশ জাতির পরিণতি কিন্তু আমরা এখনই দেখতে পাচ্ছি। সময় খুব দূরে নয়, তারাও নিঃশেষ হয়ে যাবে। দুটি গোষ্ঠীকে ধর্মীয় উন্মাদনায় রেখে মধ্যরাতে বিভাজনের রেখা টেনে দুটি দেশের জন্ম দিয়েছিলেন তারা সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন