শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

রাজনীতির বহুমাত্রিক দার্শনিক, সততার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৭০-৭১ সালে তিনি মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনকে প্রয়োগ করেছিলেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। যদিও তার আগে রাজপথে বিক্ষোভ, রক্তদান, আত্মত্যাগ কোনো কিছুর কমতি ছিল না। যখন দাবি আদায়ে সব ব্যর্থ হলো তখন সশস্ত্র আন্দোলনের ডাক দিয়ে গেলেন, প্রাক-প্রস্তুতি হিসেবে ৭ মার্চ ’৭১, যার পূর্ণাঙ্গ ঘোষণা দিলেন ২৬ মার্চ ১৯৭১। রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ ছিল চারটি। যার প্রথম ও প্রধান উপাদান ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। বঙ্গবন্ধু ও মহাত্মা গান্ধীর আগে এই উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার প্রয়োজন অনেকেই উপলব্ধি করেছিলেন, যার মধ্যে সম্রাট আকবর ও রাজা অশোক ছিলেন অন্যতম। অনেকটা কৃতকার্যও হয়েছিলেন। তবে পারিপার্শ্বিকতার জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। জওহরলাল নেহরুর ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়েও আছে বিতর্ক।

’৭৫-পরবর্তী স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ লাগালেন। মনে এবং ধ্যানে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম না থাকলে সংসদ ভবনের দেয়ালে এবং কাগজে-কলমে বিসমিল্লাহ থাকলে কোনো পরিবর্তন আসে না, তাই প্রমাণ হয়েছে।

তারপর এরশাদ সাহেব এলেন। তিনি আরেক ধাপ এগিয়ে রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম সংবিধানে লিপিবদ্ধ করলেন। বাস্তবায়নকারীরা মনে-প্রাণে ইসলামের গুণসম্পন্ন মুসলিম না হলে রাষ্ট্রীয় ধর্ম দিয়ে কী হবে? আমরা দেখলাম অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি বেড়ে গেল, যেগুলোকে ইসলামে সবচেয়ে বড় গুনাহ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের পরে যখন গণতান্ত্রিক সরকার এলো, তখনো কিন্তু তার কোনো পরিবর্তন আমরা লক্ষ্য করিনি। এমন কি ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন তিন-চতুর্থাংশ মেজরিটি নিয়ে ক্ষমতায় আসে তখন সরকারের আইনমন্ত্রী হিসেবে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিকুর রহমান দায়িত্ব নিলেন। তিনি সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলেন। সংবিধান সংশোধনও করলেন কিন্তু পূর্ণাঙ্গরূপে ’৭২-এ ফিরে গেলেন না। কি অদৃশ্য ইঙ্গিতে তা আমরা আজো বুঝতে পারিনি। সবাইকে মনে রাখতে হবে ‘তোমাকে বঁধিবে যে গোকূলে বাড়িছে সে’।

পূজনীয় দাদু, দিদারা বলতেন, ‘আমাদের স্মৃতিতে এখনো জ্বলজ্বল করছে ১৯৪৭-এ দেশ বিভাগের পূর্বাহ্নের ঘটনা। এই উপমহাদেশের বাসিন্দারা, যাদের ১৯৪৭ সালের জানুয়ারি মাসেও সাধারণভাবে পরমতসহিষ্ণু বলা যেত, তারা কেউ কোনো প্রশ্ন না তুলে রাতারাতি জুন মাসে নিষ্ঠুর হিন্দু ও নৃশংস মুসলিমে রূপান্তরিত হলো। যে হত্যালীলা তখন সংঘটিত হলো তার সঙ্গে নিজের তথাকথিত ‘প্রকৃত আত্মপরিচিতি’ ‘আবিষ্কারের’ সম্পর্ক কম নয়। সেই আত্মপরিচয় আবিষ্কার যুক্তিভিত্তিক মানবতার দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়নি।

আগেই বলেছিলাম সম্রাট আকবর ও রাজা অশোকের কথা। তাদের আন্তরিক ইচ্ছা, একাগ্রতা ও অদম্য সাহস থাকা সত্ত্বেও শুধু উগ্র হিন্দু এবং উগ্র মুসলিমদের জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তার দ্বিতীয় পুত্র মুরাদ জানতেন তার পিতা সবরকম ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের বিরোধী। তিনি যখন পিতার কাছে জানতে চান, সব আচার-অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিত কিনা, সত্কর্ম কী উদ্দেশ্যে করা উচিত (যে-প্রশ্ন আজও প্রায়ই করা হয়) সেই প্রশ্নের প্রসঙ্গে তিনি, ভারতীয় মুনিঋষিদের মতো, ‘সত্কর্ম’ পরজন্মে সুফল লাভের জন্য করা উচিত— এই মতের সমালোচনা করে বলেন, ‘আমার মতে, পুণ্যকর্ম সাধনের সময়ে মৃত্যুর কথা মনে আসাই উচিত নয়। এতে কোনো আশা ও আশঙ্কার কথা না ভেবেই কেবল ভালো বলেই শুভ কাজ করা যায়।’ ১৫৮২ তিনি ‘সাম্রাজ্যের অধীন সব ক্রীতদাসকে’ মুক্তি দেওয়ার সংকল্প করেন। কারণ ‘শক্তিপ্রয়োগের দ্বারা’ লাভবান হওয়া ‘ন্যায়বিচার ও সদাচারের পরিপন্থী।’

বঙ্গবন্ধু, নেহরু, মহাত্মা গান্ধী, সম্রাট আকবর এবং রাজা অশোকের যেই ধর্মনিরপেক্ষতার যুক্তি ছিল আজ উপমহাদেশে তা উবে গেছে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সত্যিকার ধর্মনিরপেক্ষ একজন বহুমাত্রিক দার্শনিক, তেমনি মহাত্মা গান্ধী। ‘যে পৃথিবীতে আমরা বাস করি তার আনন্দ, তার নানাবিধ ভয়ঙ্করতা ও চ্যালেঞ্জ, এসব নিয়েও বিশেষ চিন্তা-ভাবনার প্রয়োজন। আকবর যে যুক্তিবিচার ও পরীক্ষার ওপর জোর দিতেন, তাতেই আমাদের মনে পড়ে যায়, ‘সাংস্কৃতিক সীমারেখা’ আমাদের যতখানি গণ্ডির মধ্যে আটকে রাখে বলে অনেকে মনে করেন, প্রকৃতপক্ষে তা রাখে না।’

প্রায় ৭০ বছর আগে ধর্মীয় জিগির তুলে এবং ধর্মনিরপেক্ষতার আবরণ ভাঙিয়ে উপমহাদেশ যখন স্বাধীন হয়ে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি ভূখণ্ড লাভ করে, তখন পাকিস্তান ধর্মীয় আবরণে আচ্ছাদিত হয়, ভারত তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা অবলম্বন করে। ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর খুব জোর দেওয়া হয়েছিল। পাকিস্তানি ধর্মীয় রাষ্ট্রীয় অনুভূতির জন্য এ ভূখণ্ড থেকে লাখ লাখ পরিবার জনসম্মুখে হেঁটে, বাসে করে রেলগাড়িতে করে এমন কি স্টিমারে করে মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যায়। যে কোনো যানবাহন যখনই যাত্রা শুরু করত, তখন যাত্রীদের ক্রন্দনের রোল আকাশ-বাতাস ধ্বনিত করে দর্শনার্থীদের মনে বিরাট আঘাত বা ক্ষত সৃষ্টি করেছিল। তাদের দীর্ঘশ্বাস থেকে এই পুণ্যভূমি এখনো মুক্তি পায়নি। বঙ্গবন্ধু সত্যিকার দার্শনিক হিসেবে পাকিস্তানি ধর্মীয় আবরণ থেকে বাংলাদেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার আসনে আনতে পেরেছিলেন। পরবর্তীতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছেন, তারা সত্যিই বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ চাননি বলেই আবার এ দেশটিকে ধর্মীয় বাতাবরণ দিতে গিয়ে কী ক্ষতি করেছেন, তা বুঝতে পারবেন ভবিষ্যৎ ধ্বংসলীলা প্রত্যক্ষ করে।

‘অপরপক্ষে বর্তমানে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার কঠোর সমালোচনা করে একের পর এক বিবৃতি প্রকাশিত হচ্ছে। এবং সে আক্রমণ আসছে আলাদা আলাদা মহল থেকে। ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর এই তীক্ষ আঘাতগুলোর মধ্যে অনেকই আসছে সক্রিয়ভাবে দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত লোকদের কাছ থেকে, বিশেষত যারা ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে যুক্ত— যে পার্টিকে বলা হয় ‘নির্বাচনী রণক্ষেত্রে হিন্দু জাতীয়তাবাদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রধান রাজনৈতিক দল’। 

ব্রিটিশরাজ দুই ধর্মতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে ধর্মীয় উন্মাদনায় দুটি গোষ্ঠীকে ক্রমে ক্রমে এতই বিষাক্ত করে তুলেছিল যাতে করে এই বিষাক্ততা নিঃশেষের কোনো উপায় কেয়ামত পর্যন্ত কোনো মনীষীও করতে পারবেন না। কিন্তু দুর্ভাগা ব্রিটিশ জাতির পরিণতি কিন্তু আমরা এখনই দেখতে পাচ্ছি। সময় খুব দূরে নয়, তারাও নিঃশেষ হয়ে যাবে। দুটি গোষ্ঠীকে ধর্মীয় উন্মাদনায় রেখে মধ্যরাতে বিভাজনের রেখা টেনে দুটি দেশের জন্ম দিয়েছিলেন তারা সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৩৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা