শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মধ্যরাতের সেই বিভাজন রেখা—

রাজনীতির বহুমাত্রিক দার্শনিক, সততার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৭০-৭১ সালে তিনি মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনকে প্রয়োগ করেছিলেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। যদিও তার আগে রাজপথে বিক্ষোভ, রক্তদান, আত্মত্যাগ কোনো কিছুর কমতি ছিল না। যখন দাবি আদায়ে সব ব্যর্থ হলো তখন সশস্ত্র আন্দোলনের ডাক দিয়ে গেলেন, প্রাক-প্রস্তুতি হিসেবে ৭ মার্চ ’৭১, যার পূর্ণাঙ্গ ঘোষণা দিলেন ২৬ মার্চ ১৯৭১। রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ ছিল চারটি। যার প্রথম ও প্রধান উপাদান ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। বঙ্গবন্ধু ও মহাত্মা গান্ধীর আগে এই উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার প্রয়োজন অনেকেই উপলব্ধি করেছিলেন, যার মধ্যে সম্রাট আকবর ও রাজা অশোক ছিলেন অন্যতম। অনেকটা কৃতকার্যও হয়েছিলেন। তবে পারিপার্শ্বিকতার জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। জওহরলাল নেহরুর ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়েও আছে বিতর্ক।

’৭৫-পরবর্তী স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ লাগালেন। মনে এবং ধ্যানে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম না থাকলে সংসদ ভবনের দেয়ালে এবং কাগজে-কলমে বিসমিল্লাহ থাকলে কোনো পরিবর্তন আসে না, তাই প্রমাণ হয়েছে।

তারপর এরশাদ সাহেব এলেন। তিনি আরেক ধাপ এগিয়ে রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম সংবিধানে লিপিবদ্ধ করলেন। বাস্তবায়নকারীরা মনে-প্রাণে ইসলামের গুণসম্পন্ন মুসলিম না হলে রাষ্ট্রীয় ধর্ম দিয়ে কী হবে? আমরা দেখলাম অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি বেড়ে গেল, যেগুলোকে ইসলামে সবচেয়ে বড় গুনাহ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের পরে যখন গণতান্ত্রিক সরকার এলো, তখনো কিন্তু তার কোনো পরিবর্তন আমরা লক্ষ্য করিনি। এমন কি ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন তিন-চতুর্থাংশ মেজরিটি নিয়ে ক্ষমতায় আসে তখন সরকারের আইনমন্ত্রী হিসেবে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিকুর রহমান দায়িত্ব নিলেন। তিনি সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলেন। সংবিধান সংশোধনও করলেন কিন্তু পূর্ণাঙ্গরূপে ’৭২-এ ফিরে গেলেন না। কি অদৃশ্য ইঙ্গিতে তা আমরা আজো বুঝতে পারিনি। সবাইকে মনে রাখতে হবে ‘তোমাকে বঁধিবে যে গোকূলে বাড়িছে সে’।

পূজনীয় দাদু, দিদারা বলতেন, ‘আমাদের স্মৃতিতে এখনো জ্বলজ্বল করছে ১৯৪৭-এ দেশ বিভাগের পূর্বাহ্নের ঘটনা। এই উপমহাদেশের বাসিন্দারা, যাদের ১৯৪৭ সালের জানুয়ারি মাসেও সাধারণভাবে পরমতসহিষ্ণু বলা যেত, তারা কেউ কোনো প্রশ্ন না তুলে রাতারাতি জুন মাসে নিষ্ঠুর হিন্দু ও নৃশংস মুসলিমে রূপান্তরিত হলো। যে হত্যালীলা তখন সংঘটিত হলো তার সঙ্গে নিজের তথাকথিত ‘প্রকৃত আত্মপরিচিতি’ ‘আবিষ্কারের’ সম্পর্ক কম নয়। সেই আত্মপরিচয় আবিষ্কার যুক্তিভিত্তিক মানবতার দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়নি।

আগেই বলেছিলাম সম্রাট আকবর ও রাজা অশোকের কথা। তাদের আন্তরিক ইচ্ছা, একাগ্রতা ও অদম্য সাহস থাকা সত্ত্বেও শুধু উগ্র হিন্দু এবং উগ্র মুসলিমদের জন্য বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তার দ্বিতীয় পুত্র মুরাদ জানতেন তার পিতা সবরকম ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের বিরোধী। তিনি যখন পিতার কাছে জানতে চান, সব আচার-অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিত কিনা, সত্কর্ম কী উদ্দেশ্যে করা উচিত (যে-প্রশ্ন আজও প্রায়ই করা হয়) সেই প্রশ্নের প্রসঙ্গে তিনি, ভারতীয় মুনিঋষিদের মতো, ‘সত্কর্ম’ পরজন্মে সুফল লাভের জন্য করা উচিত— এই মতের সমালোচনা করে বলেন, ‘আমার মতে, পুণ্যকর্ম সাধনের সময়ে মৃত্যুর কথা মনে আসাই উচিত নয়। এতে কোনো আশা ও আশঙ্কার কথা না ভেবেই কেবল ভালো বলেই শুভ কাজ করা যায়।’ ১৫৮২ তিনি ‘সাম্রাজ্যের অধীন সব ক্রীতদাসকে’ মুক্তি দেওয়ার সংকল্প করেন। কারণ ‘শক্তিপ্রয়োগের দ্বারা’ লাভবান হওয়া ‘ন্যায়বিচার ও সদাচারের পরিপন্থী।’

বঙ্গবন্ধু, নেহরু, মহাত্মা গান্ধী, সম্রাট আকবর এবং রাজা অশোকের যেই ধর্মনিরপেক্ষতার যুক্তি ছিল আজ উপমহাদেশে তা উবে গেছে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সত্যিকার ধর্মনিরপেক্ষ একজন বহুমাত্রিক দার্শনিক, তেমনি মহাত্মা গান্ধী। ‘যে পৃথিবীতে আমরা বাস করি তার আনন্দ, তার নানাবিধ ভয়ঙ্করতা ও চ্যালেঞ্জ, এসব নিয়েও বিশেষ চিন্তা-ভাবনার প্রয়োজন। আকবর যে যুক্তিবিচার ও পরীক্ষার ওপর জোর দিতেন, তাতেই আমাদের মনে পড়ে যায়, ‘সাংস্কৃতিক সীমারেখা’ আমাদের যতখানি গণ্ডির মধ্যে আটকে রাখে বলে অনেকে মনে করেন, প্রকৃতপক্ষে তা রাখে না।’

প্রায় ৭০ বছর আগে ধর্মীয় জিগির তুলে এবং ধর্মনিরপেক্ষতার আবরণ ভাঙিয়ে উপমহাদেশ যখন স্বাধীন হয়ে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি ভূখণ্ড লাভ করে, তখন পাকিস্তান ধর্মীয় আবরণে আচ্ছাদিত হয়, ভারত তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা অবলম্বন করে। ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর খুব জোর দেওয়া হয়েছিল। পাকিস্তানি ধর্মীয় রাষ্ট্রীয় অনুভূতির জন্য এ ভূখণ্ড থেকে লাখ লাখ পরিবার জনসম্মুখে হেঁটে, বাসে করে রেলগাড়িতে করে এমন কি স্টিমারে করে মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যায়। যে কোনো যানবাহন যখনই যাত্রা শুরু করত, তখন যাত্রীদের ক্রন্দনের রোল আকাশ-বাতাস ধ্বনিত করে দর্শনার্থীদের মনে বিরাট আঘাত বা ক্ষত সৃষ্টি করেছিল। তাদের দীর্ঘশ্বাস থেকে এই পুণ্যভূমি এখনো মুক্তি পায়নি। বঙ্গবন্ধু সত্যিকার দার্শনিক হিসেবে পাকিস্তানি ধর্মীয় আবরণ থেকে বাংলাদেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার আসনে আনতে পেরেছিলেন। পরবর্তীতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছেন, তারা সত্যিই বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ চাননি বলেই আবার এ দেশটিকে ধর্মীয় বাতাবরণ দিতে গিয়ে কী ক্ষতি করেছেন, তা বুঝতে পারবেন ভবিষ্যৎ ধ্বংসলীলা প্রত্যক্ষ করে।

‘অপরপক্ষে বর্তমানে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার কঠোর সমালোচনা করে একের পর এক বিবৃতি প্রকাশিত হচ্ছে। এবং সে আক্রমণ আসছে আলাদা আলাদা মহল থেকে। ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর এই তীক্ষ আঘাতগুলোর মধ্যে অনেকই আসছে সক্রিয়ভাবে দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত লোকদের কাছ থেকে, বিশেষত যারা ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে যুক্ত— যে পার্টিকে বলা হয় ‘নির্বাচনী রণক্ষেত্রে হিন্দু জাতীয়তাবাদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রধান রাজনৈতিক দল’। 

ব্রিটিশরাজ দুই ধর্মতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে ধর্মীয় উন্মাদনায় দুটি গোষ্ঠীকে ক্রমে ক্রমে এতই বিষাক্ত করে তুলেছিল যাতে করে এই বিষাক্ততা নিঃশেষের কোনো উপায় কেয়ামত পর্যন্ত কোনো মনীষীও করতে পারবেন না। কিন্তু দুর্ভাগা ব্রিটিশ জাতির পরিণতি কিন্তু আমরা এখনই দেখতে পাচ্ছি। সময় খুব দূরে নয়, তারাও নিঃশেষ হয়ে যাবে। দুটি গোষ্ঠীকে ধর্মীয় উন্মাদনায় রেখে মধ্যরাতে বিভাজনের রেখা টেনে দুটি দেশের জন্ম দিয়েছিলেন তারা সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

২৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা