শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনা আমেরিকা সফরে গেছেন। এ ধরনের অধিবেশনে আনুষ্ঠানিক বক্তৃতা বিবৃতির বাইরেও অন্যান্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক আলাপচারিতার সুযোগ অনন্ত ও সীমাহীন।  শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ প্রদানের পর বাকি সময়টুকু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাংলাদেশের  স্বার্থ ও অনেক দেশের সঙ্গে অনেক অমীমাংমিত বিষয় কূটনৈতিক দক্ষতায় সুরাহা করতে পারেন। এই অদম্য প্রচেষ্টায় যদি কোনো রাষ্ট্রের অহমিকা ও দাম্ভিকতা আমাদের ন্যায্য প্রাপ্যে পর্বতপ্রমাণ বাধা সৃষ্টি করে, সে বিষয়গুলো কূটনৈতিক লবিতে উল্লেখ করার সুযোগ নিতে পারেন।

বর্তমানে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩। এর মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে সর্বোচ্চ চীন, দ্বিতীয় ভারত। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। যদিও ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এ দেশ, তবুও ভৌগোলিক অবস্থানের বিবেচনায় বাংলাদেশের গুরুত্ব আজ অপরিসীম। এ কথাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সর্বসম্মতভাবে স্বীকৃত। খনিজ, বনজ, সামুদ্রিক সব সম্পদের ঊর্ধ্বে জনসম্পদ। জনশক্তির ওপর এমন অন্য কোনো শক্তি পৃথিবীতে নেই। আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া, প্রায় এক কোটি বাঙালি পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন দেশে আজকে কর্মরত রয়েছে। কী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে, কী অন্য যে কোনো ক্ষেত্রে— বাঙালিরা যেখানেই কর্মরত রয়েছে, সেখানেই তাদের সততা, দক্ষতা, শৃঙ্খলা ও পরিশ্রম দিয়ে প্রতিভা-প্রদীপ্ত দ্যুতি ছড়িয়েছে। জনসংখ্যা আজ দেশের জন্য বোঝা তো নয়ই, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের নিমিত্ত বা উপলক্ষই নয়, বিশ্বসভায় সততা ও শৃঙ্খলায় অভিষিক্ত, মধ্যাহ্নের সূর্যরশ্মির মতো প্রদীপ্ত ও ভাস্বর। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স আজ (পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতার মাঝেও) বাংলাদেশের অর্থনীতিকে একটা শক্ত পাদপীঠে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এখানে উল্লেখ করা অপ্রাসঙ্গিক হবে না, সৌদি আরবে জাকি ইয়ামেনি যখন তেলমন্ত্রী ছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে তো বটেই, পৃথিবীজোড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন। তার সফলতা ও ব্যর্থতার চুলচেরা বিশ্লেষণে না গিয়েও শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি, আমাদের দেশের শ্রম মন্ত্রণালয় আমাদের কর্মজীবী ভাইদের সর্বক্ষেত্রে প্রচণ্ড সুনাম ও দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনতা অর্জনের ৪৫ বছর পরও তাদের অযোগ্যতা, অদক্ষতা ও অদূরদর্শিতার কারণে বিশ্ব শ্রমবাজারে তেমন আধিপত্য ও সম্ভাব্য সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। আর পারবেই বা কেমন করে! নতুন শ্রমবাজার খুঁজে বের করা তো দূরে থাক, যেখানে আমাদের সুখ্যাতি, সম্মান আমাদের শ্রমিকদের প্রচণ্ড চাহিদা— সেখানেও আমাদের বৈদেশিক দূতাবাসগুলো ব্যস্ত সময় কাটান রাজনৈতিক, প্রশাসনিক হোমরা-চোমরাদের তুষ্ট করার অভিপ্রায়ে। তারা এতটাই ব্যস্ত থাকে যে, ক্ষেত্রবিশেষে প্রবাসী শ্রমিকদের দুঃখদুর্দশা মোচন করা তো দূরে থাক, কর্ণপাত করারও সময় পান না।

উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, আমেরিকার সঙ্গে আমাদের বৈরিতা না থাকলেও সম্পর্কটা ক্রমেই শীতল হচ্ছে। শেখ হাসিনা যখন আমেরিকায় সফররত, তখন আমেরিকাতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা তুঙ্গে এবং হিলারি ক্লিনটন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার কখনো উঠছে, কখনো নামছে। শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে কাকে পছন্দ করেন সেটা আমি সম্যক নিশ্চিত নই। তবে বাংলাদেশের রাজনীতি সচেতন অধিকাংশ মানুষই ডেমোক্রেটিক দলের সমর্থক। আর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলির কারণে গ্রহণযোগ্যতা ভিন্নমাত্রার হবেই। যদিও ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকানদের অনেক ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা ওঠে আসে, তবুও ওদের একটা নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা নির্ধারিত নীতি ও সিদ্ধান্ত অনুসরণে সব রাষ্ট্রপতিকে রাষ্ট্র চালাতে হয়। সেখানে প্রেসিডেন্টের রাজনৈতিক বিচক্ষণতা ও যোগ্যতার প্রভাবে পার্মানেন্ট ব্যুরোক্রেসির গৃহীত সিদ্ধান্ত অনেকটা পরিমার্জিত ও পরিশীলিত হয়ে প্রেসিডেন্টের শাসন পরিচালিত হয়।

শেখ হাসিনার এ সফরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব- যদি আমেরিকার সঙ্গে শীতল সম্পর্কের আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হয়, তাহলে ড. ইউনূসকে কার্যকরীভাবে কাজে লাগানো। যিনি বিশ্ব অলিম্পিকে মশালবাহী, প্রতিনিয়তই যার খ্যাতি, অর্জন ও সফলতা বিশ্বনন্দিত হচ্ছে— তাকে যথাযথ সম্মান দিয়ে জাতীয় স্বার্থে কাজে লাগালে তাতে দেশের ও সরকারেরই লাভ। আমি আমার অপর এক নিবন্ধে লিখেছিলাম— সোনার বাংলা গড়ে তুলতে ড. ইউনূসের মেধা, প্রতিভা ও বিশ্বনন্দিত সুনামকে কার্যকরিভাবে কাজে লাগাতে হবে। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে তিনি অবশ্যই ড. ইউনূসকে মূল্যায়ন করতেন এবং তার প্রতিভা ও প্রজ্ঞাকে দেশের কাজে লাগাতেন।

শেখ হাসিনার স্তাবক ও বন্দনাকারীদের একটা বিরাট অংশ সমস্ত অন্তর কাঁদিয়ে কায়মনোবাক্যে আমেরিকার সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টির কামনা করে এবং এ ব্যাপারে তারা সার্বক্ষণিক সচেষ্ট। অথচ এদের শতকরা ৯৫ ভাগের সন্তানই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করে অথবা স্থায়ীভাবে বসবাস করে। তাদের কুমন্ত্রণায় শেখ হাসিনা প্রভাবান্বিত হবেন না বলে দেশবাসী আশা করে। জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং গণতান্ত্রিক মুক্তবিশ্ব যখন স্পষ্টত আমেরিকার নিয়ন্ত্রণে, তখন সেই আমেরিকাকে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছাকৃত বৈরী বানিয়ে আমাদের কী লাভ! বরং ক্ষতির পরিমাণটা আশঙ্কাজনক। পোশাক শিল্পের মূল ক্রেতা তারা। অক্লান্ত প্রচেষ্টায় মুক্তবিশ্বের অন্যান্য জায়গায় পোশাক শিল্পের কিছু বাজার সৃষ্টি হলেও আমেরিকার একটা ইঙ্গিতেই ক্রেতারা কেটে পড়তে পারেন। আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক ধরে রাখতে হলে ড. ইউনূসের সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আর শেখ হাসিনা ইচ্ছে করলে অনায়াসেই তা করতে পারেন। আমার এই মতটির সঙ্গে সম্মানিত পাঠকদের অধিকাংশই একমত হবেন বলে আমার ধারণা।

এই সফরের প্রাক্কালে বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতের একটা ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে নৈতিক দায়িত্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধিদের। কিন্তু অতীব গুরুত্বপূর্ণ হলেও বাস্তবে তা হয়নি। এটা হয় তাদের অযোগ্যতা অথবা তারাও চান না সম্পর্কের শীতলতা কাটিয়ে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসুক। প্রসঙ্গত, আমাকে নৈতিকতার খাতিরে শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দিতে হচ্ছে যে, বঙ্গবন্ধু যখন প্রথম জাতিসংঘের অধিবেশনে ভাষণ দিতে আমেরিকায় যান, তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে এক ঘণ্টার শীর্ষপর্যায়ের একান্ত বৈঠকের নিশ্চিত ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের বাম কুচক্রী মহল কূটিল ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সেই বৈঠকটি হতে দেয়নি। সে সময় একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আলেন্দেকে ক্ষমতাচ্যুত করে হত্যা করা হয়। সেই অভ্যুত্থানে পৃষ্ঠপোষকতার দায়ভার আমেরিকা নির্লজ্জের মতো স্বীকার করে। এটাকে কেন্দ্র করে আলেন্দেকে নিয়ে বাংলাদেশে যে বাড়াবাড়ি করা হয় তা ছিল কল্পনাতীত। গোটা ঢাকা শহর আলেন্দের ছবিতে পরিপূর্ণ হয়ে গেল। যেদিকে তাকাই শুধুই আলেন্দের ছবি ও আমেরিকার মুণ্ডুপাত। তখনকার আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আমাকে জানালেন, প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত সামিটটি হবে না। তিনি কৌতুক করে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরে আলেন্দে বিষয়ে কোনো অধিদফতর খুলেছেন কিনা! ওই সময় প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে সামিটটি হলে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বিশ্বমানবতার পক্ষে বাংলায় যে তেজোদ্দীপ্ত ভাষণটি দিয়েছিলেন, তাতে নোবেল প্রাইজ তো বটেই, পৃথিবীর সব সম্মানজনক পুরস্কার তাঁর জন্য অবধারিত ছিল। নেলসন ম্যান্ডেলার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলতে হয়, তিনি বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, দীর্ঘ ২৭ বছর কারাবরণ করেছেন এবং বর্ণবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বজনমতকে সচেতন করে তুলেছেন। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাঙালি জাতিকে সংগ্রামের দীর্ঘ পথপরিক্রমণ, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসির মঞ্চ থেকে ফিরে আসা, মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানের কারাগারে মৃত্যুর মুখোমুখি সময় কাটানো— এটিরও আন্তর্জাতিক গুরুত্ব ও সম্মান আদৌ খাটো করে দেখা যায় না। এটা ভেবে আমার রক্তক্ষরণ হয় যে, বঙ্গবন্ধুকে সরকারের ভিতরে ও বাইরে বাম কুচক্রীদের গড়ে তোলা প্রাচীরে এমনভাবে অবরুদ্ধ করা হয় যে, একমাত্র জুলিও কুরি ছাড়া আর কোনো পদক তাঁর ভাগ্যে জোটেনি। তথাকথিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের রমেশ দত্ত জুলিও কুরির ক্রেস্টটি ঢাকায় একটি শান্তি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেন। এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া আমি আমার কর্তব্য মনে করি। কিন্তু এতে তিনি কতটা কর্ণপাত করবেন, আমি জানি না।

মুক্ত অর্থনীতি ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ভ্রান্ত বামদের দুষ্টু চক্রের খেলা আজও শেষ হয়নি। বঙ্গবন্ধুকেও তারা সিআই-এর দালাল, ভারতের চর, সংকীর্ণতাবাদী বলে কটাক্ষ করেছে। ৭০-এর নির্বাচনের আগে সশস্ত্র বিপ্লবের কল্পনাবিলাসীরা স্বাধীনতা আন্দোলনকে বিচ্ছিন্নতাবাদের দিকে ঠেলে দেওয়ার পাঁয়তারা করেছিলেন এবং স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে গণবাহিনী ও সিরাজ শিকদার থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, ঈদের জামাতে কুষ্টিয়ার সংসদ সদস্য কিবরিয়া সাহেব ও রাজবাড়ির সংসদ সদস্য কাজী হেদায়েতকে হত্যাসহ যে তাণ্ডবলীলা চালিয়েছে তা বর্ণনাতীত। ৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা জেনারেল জিয়াকে খালকাটাসহ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন, এমনকি ট্যাংকের ওপর উঠে বিজয় উল্লাস করেছেন, তারাই তো আজ ক্ষমতার প্রাণকেন্দ্র। তারাই এখন শেখ হাসিনার নিত্য সহচর। ভ্রান্ত বামদের যত সমালোচনাই করি, ব্যক্তিগতভাবে তারা কেউই আমার শত্রু বা প্রতিহিংসার পাত্র নন। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড ও তাদের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের আমার যে অভিজ্ঞতা এবং বঙ্গবন্ধুর অকাল শাহাদাতে আমার হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ ঘটে, তার নিরিখে এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে বারবার বলে সতর্ক করা আমি দায়িত্ব বলে মনে করি।     

বিরোধী জোটের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুযোগ পেলেই বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে, ব্যক্তিগতভাবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে দ্বিধাবোধ করেন না। এখানে তিনি বিবেক-বিবর্জিত দেশপ্রেমহীন, ক্ষমতা অভিলাষী একটি রাজনৈতিক কঙ্কাল ছাড়া আর কিছু নন। ভাগ্যিস, উনার রাজনৈতিক শক্তি আজ ভঙ্গুর, না হলে দেশের অবস্থা হলি আর্টিজানের ঘটনার পরে কোথায় গিয়ে দাঁড়াত আল্লাহপাকই জানেন। আমি শেখ হাসিনার সমর্থকও নই, শত্রুও নই; বরং কঠিন সমালোচক। তাই আমার নিরবচ্ছিন্ন ও নিষ্কলুষ প্রার্থনা, দেশ গণতান্ত্রিক পথে চলতে শুরু করুক। তাহলে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো অনেক সহজ হবে। অগণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় কোনো টেকসই ও সুদূরপ্রসারী অর্জন সম্ভব হয় না। আমার এ কথাগুলো অপ্রিয় হলেও ক্ষমতাসীন নেত্রী বিবেচনায় রাখবেন বলেই আশা করি। 

     লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ

শিল্প বাণিজ্য

প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে
প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম