শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনা আমেরিকা সফরে গেছেন। এ ধরনের অধিবেশনে আনুষ্ঠানিক বক্তৃতা বিবৃতির বাইরেও অন্যান্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক আলাপচারিতার সুযোগ অনন্ত ও সীমাহীন।  শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ প্রদানের পর বাকি সময়টুকু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাংলাদেশের  স্বার্থ ও অনেক দেশের সঙ্গে অনেক অমীমাংমিত বিষয় কূটনৈতিক দক্ষতায় সুরাহা করতে পারেন। এই অদম্য প্রচেষ্টায় যদি কোনো রাষ্ট্রের অহমিকা ও দাম্ভিকতা আমাদের ন্যায্য প্রাপ্যে পর্বতপ্রমাণ বাধা সৃষ্টি করে, সে বিষয়গুলো কূটনৈতিক লবিতে উল্লেখ করার সুযোগ নিতে পারেন।

বর্তমানে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩। এর মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে সর্বোচ্চ চীন, দ্বিতীয় ভারত। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। যদিও ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এ দেশ, তবুও ভৌগোলিক অবস্থানের বিবেচনায় বাংলাদেশের গুরুত্ব আজ অপরিসীম। এ কথাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সর্বসম্মতভাবে স্বীকৃত। খনিজ, বনজ, সামুদ্রিক সব সম্পদের ঊর্ধ্বে জনসম্পদ। জনশক্তির ওপর এমন অন্য কোনো শক্তি পৃথিবীতে নেই। আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া, প্রায় এক কোটি বাঙালি পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন দেশে আজকে কর্মরত রয়েছে। কী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে, কী অন্য যে কোনো ক্ষেত্রে— বাঙালিরা যেখানেই কর্মরত রয়েছে, সেখানেই তাদের সততা, দক্ষতা, শৃঙ্খলা ও পরিশ্রম দিয়ে প্রতিভা-প্রদীপ্ত দ্যুতি ছড়িয়েছে। জনসংখ্যা আজ দেশের জন্য বোঝা তো নয়ই, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের নিমিত্ত বা উপলক্ষই নয়, বিশ্বসভায় সততা ও শৃঙ্খলায় অভিষিক্ত, মধ্যাহ্নের সূর্যরশ্মির মতো প্রদীপ্ত ও ভাস্বর। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স আজ (পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতার মাঝেও) বাংলাদেশের অর্থনীতিকে একটা শক্ত পাদপীঠে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এখানে উল্লেখ করা অপ্রাসঙ্গিক হবে না, সৌদি আরবে জাকি ইয়ামেনি যখন তেলমন্ত্রী ছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে তো বটেই, পৃথিবীজোড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন। তার সফলতা ও ব্যর্থতার চুলচেরা বিশ্লেষণে না গিয়েও শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি, আমাদের দেশের শ্রম মন্ত্রণালয় আমাদের কর্মজীবী ভাইদের সর্বক্ষেত্রে প্রচণ্ড সুনাম ও দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনতা অর্জনের ৪৫ বছর পরও তাদের অযোগ্যতা, অদক্ষতা ও অদূরদর্শিতার কারণে বিশ্ব শ্রমবাজারে তেমন আধিপত্য ও সম্ভাব্য সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। আর পারবেই বা কেমন করে! নতুন শ্রমবাজার খুঁজে বের করা তো দূরে থাক, যেখানে আমাদের সুখ্যাতি, সম্মান আমাদের শ্রমিকদের প্রচণ্ড চাহিদা— সেখানেও আমাদের বৈদেশিক দূতাবাসগুলো ব্যস্ত সময় কাটান রাজনৈতিক, প্রশাসনিক হোমরা-চোমরাদের তুষ্ট করার অভিপ্রায়ে। তারা এতটাই ব্যস্ত থাকে যে, ক্ষেত্রবিশেষে প্রবাসী শ্রমিকদের দুঃখদুর্দশা মোচন করা তো দূরে থাক, কর্ণপাত করারও সময় পান না।

উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, আমেরিকার সঙ্গে আমাদের বৈরিতা না থাকলেও সম্পর্কটা ক্রমেই শীতল হচ্ছে। শেখ হাসিনা যখন আমেরিকায় সফররত, তখন আমেরিকাতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা তুঙ্গে এবং হিলারি ক্লিনটন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার কখনো উঠছে, কখনো নামছে। শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে কাকে পছন্দ করেন সেটা আমি সম্যক নিশ্চিত নই। তবে বাংলাদেশের রাজনীতি সচেতন অধিকাংশ মানুষই ডেমোক্রেটিক দলের সমর্থক। আর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলির কারণে গ্রহণযোগ্যতা ভিন্নমাত্রার হবেই। যদিও ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকানদের অনেক ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা ওঠে আসে, তবুও ওদের একটা নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা নির্ধারিত নীতি ও সিদ্ধান্ত অনুসরণে সব রাষ্ট্রপতিকে রাষ্ট্র চালাতে হয়। সেখানে প্রেসিডেন্টের রাজনৈতিক বিচক্ষণতা ও যোগ্যতার প্রভাবে পার্মানেন্ট ব্যুরোক্রেসির গৃহীত সিদ্ধান্ত অনেকটা পরিমার্জিত ও পরিশীলিত হয়ে প্রেসিডেন্টের শাসন পরিচালিত হয়।

শেখ হাসিনার এ সফরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব- যদি আমেরিকার সঙ্গে শীতল সম্পর্কের আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হয়, তাহলে ড. ইউনূসকে কার্যকরীভাবে কাজে লাগানো। যিনি বিশ্ব অলিম্পিকে মশালবাহী, প্রতিনিয়তই যার খ্যাতি, অর্জন ও সফলতা বিশ্বনন্দিত হচ্ছে— তাকে যথাযথ সম্মান দিয়ে জাতীয় স্বার্থে কাজে লাগালে তাতে দেশের ও সরকারেরই লাভ। আমি আমার অপর এক নিবন্ধে লিখেছিলাম— সোনার বাংলা গড়ে তুলতে ড. ইউনূসের মেধা, প্রতিভা ও বিশ্বনন্দিত সুনামকে কার্যকরিভাবে কাজে লাগাতে হবে। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে তিনি অবশ্যই ড. ইউনূসকে মূল্যায়ন করতেন এবং তার প্রতিভা ও প্রজ্ঞাকে দেশের কাজে লাগাতেন।

শেখ হাসিনার স্তাবক ও বন্দনাকারীদের একটা বিরাট অংশ সমস্ত অন্তর কাঁদিয়ে কায়মনোবাক্যে আমেরিকার সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টির কামনা করে এবং এ ব্যাপারে তারা সার্বক্ষণিক সচেষ্ট। অথচ এদের শতকরা ৯৫ ভাগের সন্তানই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করে অথবা স্থায়ীভাবে বসবাস করে। তাদের কুমন্ত্রণায় শেখ হাসিনা প্রভাবান্বিত হবেন না বলে দেশবাসী আশা করে। জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং গণতান্ত্রিক মুক্তবিশ্ব যখন স্পষ্টত আমেরিকার নিয়ন্ত্রণে, তখন সেই আমেরিকাকে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছাকৃত বৈরী বানিয়ে আমাদের কী লাভ! বরং ক্ষতির পরিমাণটা আশঙ্কাজনক। পোশাক শিল্পের মূল ক্রেতা তারা। অক্লান্ত প্রচেষ্টায় মুক্তবিশ্বের অন্যান্য জায়গায় পোশাক শিল্পের কিছু বাজার সৃষ্টি হলেও আমেরিকার একটা ইঙ্গিতেই ক্রেতারা কেটে পড়তে পারেন। আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক ধরে রাখতে হলে ড. ইউনূসের সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আর শেখ হাসিনা ইচ্ছে করলে অনায়াসেই তা করতে পারেন। আমার এই মতটির সঙ্গে সম্মানিত পাঠকদের অধিকাংশই একমত হবেন বলে আমার ধারণা।

এই সফরের প্রাক্কালে বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতের একটা ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে নৈতিক দায়িত্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধিদের। কিন্তু অতীব গুরুত্বপূর্ণ হলেও বাস্তবে তা হয়নি। এটা হয় তাদের অযোগ্যতা অথবা তারাও চান না সম্পর্কের শীতলতা কাটিয়ে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসুক। প্রসঙ্গত, আমাকে নৈতিকতার খাতিরে শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দিতে হচ্ছে যে, বঙ্গবন্ধু যখন প্রথম জাতিসংঘের অধিবেশনে ভাষণ দিতে আমেরিকায় যান, তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে এক ঘণ্টার শীর্ষপর্যায়ের একান্ত বৈঠকের নিশ্চিত ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের বাম কুচক্রী মহল কূটিল ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সেই বৈঠকটি হতে দেয়নি। সে সময় একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আলেন্দেকে ক্ষমতাচ্যুত করে হত্যা করা হয়। সেই অভ্যুত্থানে পৃষ্ঠপোষকতার দায়ভার আমেরিকা নির্লজ্জের মতো স্বীকার করে। এটাকে কেন্দ্র করে আলেন্দেকে নিয়ে বাংলাদেশে যে বাড়াবাড়ি করা হয় তা ছিল কল্পনাতীত। গোটা ঢাকা শহর আলেন্দের ছবিতে পরিপূর্ণ হয়ে গেল। যেদিকে তাকাই শুধুই আলেন্দের ছবি ও আমেরিকার মুণ্ডুপাত। তখনকার আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আমাকে জানালেন, প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত সামিটটি হবে না। তিনি কৌতুক করে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরে আলেন্দে বিষয়ে কোনো অধিদফতর খুলেছেন কিনা! ওই সময় প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে সামিটটি হলে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বিশ্বমানবতার পক্ষে বাংলায় যে তেজোদ্দীপ্ত ভাষণটি দিয়েছিলেন, তাতে নোবেল প্রাইজ তো বটেই, পৃথিবীর সব সম্মানজনক পুরস্কার তাঁর জন্য অবধারিত ছিল। নেলসন ম্যান্ডেলার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলতে হয়, তিনি বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, দীর্ঘ ২৭ বছর কারাবরণ করেছেন এবং বর্ণবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বজনমতকে সচেতন করে তুলেছেন। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাঙালি জাতিকে সংগ্রামের দীর্ঘ পথপরিক্রমণ, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসির মঞ্চ থেকে ফিরে আসা, মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানের কারাগারে মৃত্যুর মুখোমুখি সময় কাটানো— এটিরও আন্তর্জাতিক গুরুত্ব ও সম্মান আদৌ খাটো করে দেখা যায় না। এটা ভেবে আমার রক্তক্ষরণ হয় যে, বঙ্গবন্ধুকে সরকারের ভিতরে ও বাইরে বাম কুচক্রীদের গড়ে তোলা প্রাচীরে এমনভাবে অবরুদ্ধ করা হয় যে, একমাত্র জুলিও কুরি ছাড়া আর কোনো পদক তাঁর ভাগ্যে জোটেনি। তথাকথিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের রমেশ দত্ত জুলিও কুরির ক্রেস্টটি ঢাকায় একটি শান্তি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেন। এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া আমি আমার কর্তব্য মনে করি। কিন্তু এতে তিনি কতটা কর্ণপাত করবেন, আমি জানি না।

মুক্ত অর্থনীতি ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ভ্রান্ত বামদের দুষ্টু চক্রের খেলা আজও শেষ হয়নি। বঙ্গবন্ধুকেও তারা সিআই-এর দালাল, ভারতের চর, সংকীর্ণতাবাদী বলে কটাক্ষ করেছে। ৭০-এর নির্বাচনের আগে সশস্ত্র বিপ্লবের কল্পনাবিলাসীরা স্বাধীনতা আন্দোলনকে বিচ্ছিন্নতাবাদের দিকে ঠেলে দেওয়ার পাঁয়তারা করেছিলেন এবং স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে গণবাহিনী ও সিরাজ শিকদার থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, ঈদের জামাতে কুষ্টিয়ার সংসদ সদস্য কিবরিয়া সাহেব ও রাজবাড়ির সংসদ সদস্য কাজী হেদায়েতকে হত্যাসহ যে তাণ্ডবলীলা চালিয়েছে তা বর্ণনাতীত। ৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা জেনারেল জিয়াকে খালকাটাসহ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন, এমনকি ট্যাংকের ওপর উঠে বিজয় উল্লাস করেছেন, তারাই তো আজ ক্ষমতার প্রাণকেন্দ্র। তারাই এখন শেখ হাসিনার নিত্য সহচর। ভ্রান্ত বামদের যত সমালোচনাই করি, ব্যক্তিগতভাবে তারা কেউই আমার শত্রু বা প্রতিহিংসার পাত্র নন। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড ও তাদের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের আমার যে অভিজ্ঞতা এবং বঙ্গবন্ধুর অকাল শাহাদাতে আমার হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ ঘটে, তার নিরিখে এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে বারবার বলে সতর্ক করা আমি দায়িত্ব বলে মনে করি।     

বিরোধী জোটের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুযোগ পেলেই বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে, ব্যক্তিগতভাবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে দ্বিধাবোধ করেন না। এখানে তিনি বিবেক-বিবর্জিত দেশপ্রেমহীন, ক্ষমতা অভিলাষী একটি রাজনৈতিক কঙ্কাল ছাড়া আর কিছু নন। ভাগ্যিস, উনার রাজনৈতিক শক্তি আজ ভঙ্গুর, না হলে দেশের অবস্থা হলি আর্টিজানের ঘটনার পরে কোথায় গিয়ে দাঁড়াত আল্লাহপাকই জানেন। আমি শেখ হাসিনার সমর্থকও নই, শত্রুও নই; বরং কঠিন সমালোচক। তাই আমার নিরবচ্ছিন্ন ও নিষ্কলুষ প্রার্থনা, দেশ গণতান্ত্রিক পথে চলতে শুরু করুক। তাহলে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো অনেক সহজ হবে। অগণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় কোনো টেকসই ও সুদূরপ্রসারী অর্জন সম্ভব হয় না। আমার এ কথাগুলো অপ্রিয় হলেও ক্ষমতাসীন নেত্রী বিবেচনায় রাখবেন বলেই আশা করি। 

     লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা