শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনা আমেরিকা সফরে গেছেন। এ ধরনের অধিবেশনে আনুষ্ঠানিক বক্তৃতা বিবৃতির বাইরেও অন্যান্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক আলাপচারিতার সুযোগ অনন্ত ও সীমাহীন।  শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ প্রদানের পর বাকি সময়টুকু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাংলাদেশের  স্বার্থ ও অনেক দেশের সঙ্গে অনেক অমীমাংমিত বিষয় কূটনৈতিক দক্ষতায় সুরাহা করতে পারেন। এই অদম্য প্রচেষ্টায় যদি কোনো রাষ্ট্রের অহমিকা ও দাম্ভিকতা আমাদের ন্যায্য প্রাপ্যে পর্বতপ্রমাণ বাধা সৃষ্টি করে, সে বিষয়গুলো কূটনৈতিক লবিতে উল্লেখ করার সুযোগ নিতে পারেন।

বর্তমানে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩। এর মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে সর্বোচ্চ চীন, দ্বিতীয় ভারত। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। যদিও ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এ দেশ, তবুও ভৌগোলিক অবস্থানের বিবেচনায় বাংলাদেশের গুরুত্ব আজ অপরিসীম। এ কথাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সর্বসম্মতভাবে স্বীকৃত। খনিজ, বনজ, সামুদ্রিক সব সম্পদের ঊর্ধ্বে জনসম্পদ। জনশক্তির ওপর এমন অন্য কোনো শক্তি পৃথিবীতে নেই। আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া, প্রায় এক কোটি বাঙালি পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন দেশে আজকে কর্মরত রয়েছে। কী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে, কী অন্য যে কোনো ক্ষেত্রে— বাঙালিরা যেখানেই কর্মরত রয়েছে, সেখানেই তাদের সততা, দক্ষতা, শৃঙ্খলা ও পরিশ্রম দিয়ে প্রতিভা-প্রদীপ্ত দ্যুতি ছড়িয়েছে। জনসংখ্যা আজ দেশের জন্য বোঝা তো নয়ই, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের নিমিত্ত বা উপলক্ষই নয়, বিশ্বসভায় সততা ও শৃঙ্খলায় অভিষিক্ত, মধ্যাহ্নের সূর্যরশ্মির মতো প্রদীপ্ত ও ভাস্বর। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স আজ (পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতার মাঝেও) বাংলাদেশের অর্থনীতিকে একটা শক্ত পাদপীঠে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এখানে উল্লেখ করা অপ্রাসঙ্গিক হবে না, সৌদি আরবে জাকি ইয়ামেনি যখন তেলমন্ত্রী ছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে তো বটেই, পৃথিবীজোড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন। তার সফলতা ও ব্যর্থতার চুলচেরা বিশ্লেষণে না গিয়েও শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি, আমাদের দেশের শ্রম মন্ত্রণালয় আমাদের কর্মজীবী ভাইদের সর্বক্ষেত্রে প্রচণ্ড সুনাম ও দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনতা অর্জনের ৪৫ বছর পরও তাদের অযোগ্যতা, অদক্ষতা ও অদূরদর্শিতার কারণে বিশ্ব শ্রমবাজারে তেমন আধিপত্য ও সম্ভাব্য সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। আর পারবেই বা কেমন করে! নতুন শ্রমবাজার খুঁজে বের করা তো দূরে থাক, যেখানে আমাদের সুখ্যাতি, সম্মান আমাদের শ্রমিকদের প্রচণ্ড চাহিদা— সেখানেও আমাদের বৈদেশিক দূতাবাসগুলো ব্যস্ত সময় কাটান রাজনৈতিক, প্রশাসনিক হোমরা-চোমরাদের তুষ্ট করার অভিপ্রায়ে। তারা এতটাই ব্যস্ত থাকে যে, ক্ষেত্রবিশেষে প্রবাসী শ্রমিকদের দুঃখদুর্দশা মোচন করা তো দূরে থাক, কর্ণপাত করারও সময় পান না।

উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, আমেরিকার সঙ্গে আমাদের বৈরিতা না থাকলেও সম্পর্কটা ক্রমেই শীতল হচ্ছে। শেখ হাসিনা যখন আমেরিকায় সফররত, তখন আমেরিকাতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা তুঙ্গে এবং হিলারি ক্লিনটন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার কখনো উঠছে, কখনো নামছে। শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে কাকে পছন্দ করেন সেটা আমি সম্যক নিশ্চিত নই। তবে বাংলাদেশের রাজনীতি সচেতন অধিকাংশ মানুষই ডেমোক্রেটিক দলের সমর্থক। আর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলির কারণে গ্রহণযোগ্যতা ভিন্নমাত্রার হবেই। যদিও ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকানদের অনেক ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা ওঠে আসে, তবুও ওদের একটা নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা নির্ধারিত নীতি ও সিদ্ধান্ত অনুসরণে সব রাষ্ট্রপতিকে রাষ্ট্র চালাতে হয়। সেখানে প্রেসিডেন্টের রাজনৈতিক বিচক্ষণতা ও যোগ্যতার প্রভাবে পার্মানেন্ট ব্যুরোক্রেসির গৃহীত সিদ্ধান্ত অনেকটা পরিমার্জিত ও পরিশীলিত হয়ে প্রেসিডেন্টের শাসন পরিচালিত হয়।

শেখ হাসিনার এ সফরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব- যদি আমেরিকার সঙ্গে শীতল সম্পর্কের আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হয়, তাহলে ড. ইউনূসকে কার্যকরীভাবে কাজে লাগানো। যিনি বিশ্ব অলিম্পিকে মশালবাহী, প্রতিনিয়তই যার খ্যাতি, অর্জন ও সফলতা বিশ্বনন্দিত হচ্ছে— তাকে যথাযথ সম্মান দিয়ে জাতীয় স্বার্থে কাজে লাগালে তাতে দেশের ও সরকারেরই লাভ। আমি আমার অপর এক নিবন্ধে লিখেছিলাম— সোনার বাংলা গড়ে তুলতে ড. ইউনূসের মেধা, প্রতিভা ও বিশ্বনন্দিত সুনামকে কার্যকরিভাবে কাজে লাগাতে হবে। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে তিনি অবশ্যই ড. ইউনূসকে মূল্যায়ন করতেন এবং তার প্রতিভা ও প্রজ্ঞাকে দেশের কাজে লাগাতেন।

শেখ হাসিনার স্তাবক ও বন্দনাকারীদের একটা বিরাট অংশ সমস্ত অন্তর কাঁদিয়ে কায়মনোবাক্যে আমেরিকার সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টির কামনা করে এবং এ ব্যাপারে তারা সার্বক্ষণিক সচেষ্ট। অথচ এদের শতকরা ৯৫ ভাগের সন্তানই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করে অথবা স্থায়ীভাবে বসবাস করে। তাদের কুমন্ত্রণায় শেখ হাসিনা প্রভাবান্বিত হবেন না বলে দেশবাসী আশা করে। জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং গণতান্ত্রিক মুক্তবিশ্ব যখন স্পষ্টত আমেরিকার নিয়ন্ত্রণে, তখন সেই আমেরিকাকে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছাকৃত বৈরী বানিয়ে আমাদের কী লাভ! বরং ক্ষতির পরিমাণটা আশঙ্কাজনক। পোশাক শিল্পের মূল ক্রেতা তারা। অক্লান্ত প্রচেষ্টায় মুক্তবিশ্বের অন্যান্য জায়গায় পোশাক শিল্পের কিছু বাজার সৃষ্টি হলেও আমেরিকার একটা ইঙ্গিতেই ক্রেতারা কেটে পড়তে পারেন। আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক ধরে রাখতে হলে ড. ইউনূসের সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আর শেখ হাসিনা ইচ্ছে করলে অনায়াসেই তা করতে পারেন। আমার এই মতটির সঙ্গে সম্মানিত পাঠকদের অধিকাংশই একমত হবেন বলে আমার ধারণা।

এই সফরের প্রাক্কালে বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতের একটা ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে নৈতিক দায়িত্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধিদের। কিন্তু অতীব গুরুত্বপূর্ণ হলেও বাস্তবে তা হয়নি। এটা হয় তাদের অযোগ্যতা অথবা তারাও চান না সম্পর্কের শীতলতা কাটিয়ে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসুক। প্রসঙ্গত, আমাকে নৈতিকতার খাতিরে শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দিতে হচ্ছে যে, বঙ্গবন্ধু যখন প্রথম জাতিসংঘের অধিবেশনে ভাষণ দিতে আমেরিকায় যান, তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে এক ঘণ্টার শীর্ষপর্যায়ের একান্ত বৈঠকের নিশ্চিত ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের বাম কুচক্রী মহল কূটিল ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সেই বৈঠকটি হতে দেয়নি। সে সময় একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আলেন্দেকে ক্ষমতাচ্যুত করে হত্যা করা হয়। সেই অভ্যুত্থানে পৃষ্ঠপোষকতার দায়ভার আমেরিকা নির্লজ্জের মতো স্বীকার করে। এটাকে কেন্দ্র করে আলেন্দেকে নিয়ে বাংলাদেশে যে বাড়াবাড়ি করা হয় তা ছিল কল্পনাতীত। গোটা ঢাকা শহর আলেন্দের ছবিতে পরিপূর্ণ হয়ে গেল। যেদিকে তাকাই শুধুই আলেন্দের ছবি ও আমেরিকার মুণ্ডুপাত। তখনকার আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আমাকে জানালেন, প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত সামিটটি হবে না। তিনি কৌতুক করে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরে আলেন্দে বিষয়ে কোনো অধিদফতর খুলেছেন কিনা! ওই সময় প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে সামিটটি হলে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বিশ্বমানবতার পক্ষে বাংলায় যে তেজোদ্দীপ্ত ভাষণটি দিয়েছিলেন, তাতে নোবেল প্রাইজ তো বটেই, পৃথিবীর সব সম্মানজনক পুরস্কার তাঁর জন্য অবধারিত ছিল। নেলসন ম্যান্ডেলার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলতে হয়, তিনি বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, দীর্ঘ ২৭ বছর কারাবরণ করেছেন এবং বর্ণবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বজনমতকে সচেতন করে তুলেছেন। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাঙালি জাতিকে সংগ্রামের দীর্ঘ পথপরিক্রমণ, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসির মঞ্চ থেকে ফিরে আসা, মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানের কারাগারে মৃত্যুর মুখোমুখি সময় কাটানো— এটিরও আন্তর্জাতিক গুরুত্ব ও সম্মান আদৌ খাটো করে দেখা যায় না। এটা ভেবে আমার রক্তক্ষরণ হয় যে, বঙ্গবন্ধুকে সরকারের ভিতরে ও বাইরে বাম কুচক্রীদের গড়ে তোলা প্রাচীরে এমনভাবে অবরুদ্ধ করা হয় যে, একমাত্র জুলিও কুরি ছাড়া আর কোনো পদক তাঁর ভাগ্যে জোটেনি। তথাকথিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের রমেশ দত্ত জুলিও কুরির ক্রেস্টটি ঢাকায় একটি শান্তি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেন। এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া আমি আমার কর্তব্য মনে করি। কিন্তু এতে তিনি কতটা কর্ণপাত করবেন, আমি জানি না।

মুক্ত অর্থনীতি ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ভ্রান্ত বামদের দুষ্টু চক্রের খেলা আজও শেষ হয়নি। বঙ্গবন্ধুকেও তারা সিআই-এর দালাল, ভারতের চর, সংকীর্ণতাবাদী বলে কটাক্ষ করেছে। ৭০-এর নির্বাচনের আগে সশস্ত্র বিপ্লবের কল্পনাবিলাসীরা স্বাধীনতা আন্দোলনকে বিচ্ছিন্নতাবাদের দিকে ঠেলে দেওয়ার পাঁয়তারা করেছিলেন এবং স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে গণবাহিনী ও সিরাজ শিকদার থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, ঈদের জামাতে কুষ্টিয়ার সংসদ সদস্য কিবরিয়া সাহেব ও রাজবাড়ির সংসদ সদস্য কাজী হেদায়েতকে হত্যাসহ যে তাণ্ডবলীলা চালিয়েছে তা বর্ণনাতীত। ৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা জেনারেল জিয়াকে খালকাটাসহ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন, এমনকি ট্যাংকের ওপর উঠে বিজয় উল্লাস করেছেন, তারাই তো আজ ক্ষমতার প্রাণকেন্দ্র। তারাই এখন শেখ হাসিনার নিত্য সহচর। ভ্রান্ত বামদের যত সমালোচনাই করি, ব্যক্তিগতভাবে তারা কেউই আমার শত্রু বা প্রতিহিংসার পাত্র নন। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড ও তাদের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের আমার যে অভিজ্ঞতা এবং বঙ্গবন্ধুর অকাল শাহাদাতে আমার হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ ঘটে, তার নিরিখে এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে বারবার বলে সতর্ক করা আমি দায়িত্ব বলে মনে করি।     

বিরোধী জোটের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুযোগ পেলেই বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে, ব্যক্তিগতভাবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে দ্বিধাবোধ করেন না। এখানে তিনি বিবেক-বিবর্জিত দেশপ্রেমহীন, ক্ষমতা অভিলাষী একটি রাজনৈতিক কঙ্কাল ছাড়া আর কিছু নন। ভাগ্যিস, উনার রাজনৈতিক শক্তি আজ ভঙ্গুর, না হলে দেশের অবস্থা হলি আর্টিজানের ঘটনার পরে কোথায় গিয়ে দাঁড়াত আল্লাহপাকই জানেন। আমি শেখ হাসিনার সমর্থকও নই, শত্রুও নই; বরং কঠিন সমালোচক। তাই আমার নিরবচ্ছিন্ন ও নিষ্কলুষ প্রার্থনা, দেশ গণতান্ত্রিক পথে চলতে শুরু করুক। তাহলে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো অনেক সহজ হবে। অগণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় কোনো টেকসই ও সুদূরপ্রসারী অর্জন সম্ভব হয় না। আমার এ কথাগুলো অপ্রিয় হলেও ক্ষমতাসীন নেত্রী বিবেচনায় রাখবেন বলেই আশা করি। 

     লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা