শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বামদের ভ্রান্তিবিলাস আজও অব্যাহত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনা আমেরিকা সফরে গেছেন। এ ধরনের অধিবেশনে আনুষ্ঠানিক বক্তৃতা বিবৃতির বাইরেও অন্যান্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক আলাপচারিতার সুযোগ অনন্ত ও সীমাহীন।  শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ প্রদানের পর বাকি সময়টুকু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাংলাদেশের  স্বার্থ ও অনেক দেশের সঙ্গে অনেক অমীমাংমিত বিষয় কূটনৈতিক দক্ষতায় সুরাহা করতে পারেন। এই অদম্য প্রচেষ্টায় যদি কোনো রাষ্ট্রের অহমিকা ও দাম্ভিকতা আমাদের ন্যায্য প্রাপ্যে পর্বতপ্রমাণ বাধা সৃষ্টি করে, সে বিষয়গুলো কূটনৈতিক লবিতে উল্লেখ করার সুযোগ নিতে পারেন।

বর্তমানে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩। এর মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে সর্বোচ্চ চীন, দ্বিতীয় ভারত। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। যদিও ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এ দেশ, তবুও ভৌগোলিক অবস্থানের বিবেচনায় বাংলাদেশের গুরুত্ব আজ অপরিসীম। এ কথাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সর্বসম্মতভাবে স্বীকৃত। খনিজ, বনজ, সামুদ্রিক সব সম্পদের ঊর্ধ্বে জনসম্পদ। জনশক্তির ওপর এমন অন্য কোনো শক্তি পৃথিবীতে নেই। আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া, প্রায় এক কোটি বাঙালি পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন দেশে আজকে কর্মরত রয়েছে। কী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে, কী অন্য যে কোনো ক্ষেত্রে— বাঙালিরা যেখানেই কর্মরত রয়েছে, সেখানেই তাদের সততা, দক্ষতা, শৃঙ্খলা ও পরিশ্রম দিয়ে প্রতিভা-প্রদীপ্ত দ্যুতি ছড়িয়েছে। জনসংখ্যা আজ দেশের জন্য বোঝা তো নয়ই, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের নিমিত্ত বা উপলক্ষই নয়, বিশ্বসভায় সততা ও শৃঙ্খলায় অভিষিক্ত, মধ্যাহ্নের সূর্যরশ্মির মতো প্রদীপ্ত ও ভাস্বর। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স আজ (পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতার মাঝেও) বাংলাদেশের অর্থনীতিকে একটা শক্ত পাদপীঠে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এখানে উল্লেখ করা অপ্রাসঙ্গিক হবে না, সৌদি আরবে জাকি ইয়ামেনি যখন তেলমন্ত্রী ছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে তো বটেই, পৃথিবীজোড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন। তার সফলতা ও ব্যর্থতার চুলচেরা বিশ্লেষণে না গিয়েও শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি, আমাদের দেশের শ্রম মন্ত্রণালয় আমাদের কর্মজীবী ভাইদের সর্বক্ষেত্রে প্রচণ্ড সুনাম ও দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনতা অর্জনের ৪৫ বছর পরও তাদের অযোগ্যতা, অদক্ষতা ও অদূরদর্শিতার কারণে বিশ্ব শ্রমবাজারে তেমন আধিপত্য ও সম্ভাব্য সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। আর পারবেই বা কেমন করে! নতুন শ্রমবাজার খুঁজে বের করা তো দূরে থাক, যেখানে আমাদের সুখ্যাতি, সম্মান আমাদের শ্রমিকদের প্রচণ্ড চাহিদা— সেখানেও আমাদের বৈদেশিক দূতাবাসগুলো ব্যস্ত সময় কাটান রাজনৈতিক, প্রশাসনিক হোমরা-চোমরাদের তুষ্ট করার অভিপ্রায়ে। তারা এতটাই ব্যস্ত থাকে যে, ক্ষেত্রবিশেষে প্রবাসী শ্রমিকদের দুঃখদুর্দশা মোচন করা তো দূরে থাক, কর্ণপাত করারও সময় পান না।

উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, আমেরিকার সঙ্গে আমাদের বৈরিতা না থাকলেও সম্পর্কটা ক্রমেই শীতল হচ্ছে। শেখ হাসিনা যখন আমেরিকায় সফররত, তখন আমেরিকাতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা তুঙ্গে এবং হিলারি ক্লিনটন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার কখনো উঠছে, কখনো নামছে। শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে কাকে পছন্দ করেন সেটা আমি সম্যক নিশ্চিত নই। তবে বাংলাদেশের রাজনীতি সচেতন অধিকাংশ মানুষই ডেমোক্রেটিক দলের সমর্থক। আর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলির কারণে গ্রহণযোগ্যতা ভিন্নমাত্রার হবেই। যদিও ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকানদের অনেক ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা ওঠে আসে, তবুও ওদের একটা নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা নির্ধারিত নীতি ও সিদ্ধান্ত অনুসরণে সব রাষ্ট্রপতিকে রাষ্ট্র চালাতে হয়। সেখানে প্রেসিডেন্টের রাজনৈতিক বিচক্ষণতা ও যোগ্যতার প্রভাবে পার্মানেন্ট ব্যুরোক্রেসির গৃহীত সিদ্ধান্ত অনেকটা পরিমার্জিত ও পরিশীলিত হয়ে প্রেসিডেন্টের শাসন পরিচালিত হয়।

শেখ হাসিনার এ সফরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব- যদি আমেরিকার সঙ্গে শীতল সম্পর্কের আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হয়, তাহলে ড. ইউনূসকে কার্যকরীভাবে কাজে লাগানো। যিনি বিশ্ব অলিম্পিকে মশালবাহী, প্রতিনিয়তই যার খ্যাতি, অর্জন ও সফলতা বিশ্বনন্দিত হচ্ছে— তাকে যথাযথ সম্মান দিয়ে জাতীয় স্বার্থে কাজে লাগালে তাতে দেশের ও সরকারেরই লাভ। আমি আমার অপর এক নিবন্ধে লিখেছিলাম— সোনার বাংলা গড়ে তুলতে ড. ইউনূসের মেধা, প্রতিভা ও বিশ্বনন্দিত সুনামকে কার্যকরিভাবে কাজে লাগাতে হবে। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে তিনি অবশ্যই ড. ইউনূসকে মূল্যায়ন করতেন এবং তার প্রতিভা ও প্রজ্ঞাকে দেশের কাজে লাগাতেন।

শেখ হাসিনার স্তাবক ও বন্দনাকারীদের একটা বিরাট অংশ সমস্ত অন্তর কাঁদিয়ে কায়মনোবাক্যে আমেরিকার সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টির কামনা করে এবং এ ব্যাপারে তারা সার্বক্ষণিক সচেষ্ট। অথচ এদের শতকরা ৯৫ ভাগের সন্তানই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করে অথবা স্থায়ীভাবে বসবাস করে। তাদের কুমন্ত্রণায় শেখ হাসিনা প্রভাবান্বিত হবেন না বলে দেশবাসী আশা করে। জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং গণতান্ত্রিক মুক্তবিশ্ব যখন স্পষ্টত আমেরিকার নিয়ন্ত্রণে, তখন সেই আমেরিকাকে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছাকৃত বৈরী বানিয়ে আমাদের কী লাভ! বরং ক্ষতির পরিমাণটা আশঙ্কাজনক। পোশাক শিল্পের মূল ক্রেতা তারা। অক্লান্ত প্রচেষ্টায় মুক্তবিশ্বের অন্যান্য জায়গায় পোশাক শিল্পের কিছু বাজার সৃষ্টি হলেও আমেরিকার একটা ইঙ্গিতেই ক্রেতারা কেটে পড়তে পারেন। আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক ধরে রাখতে হলে ড. ইউনূসের সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আর শেখ হাসিনা ইচ্ছে করলে অনায়াসেই তা করতে পারেন। আমার এই মতটির সঙ্গে সম্মানিত পাঠকদের অধিকাংশই একমত হবেন বলে আমার ধারণা।

এই সফরের প্রাক্কালে বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতের একটা ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে নৈতিক দায়িত্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধিদের। কিন্তু অতীব গুরুত্বপূর্ণ হলেও বাস্তবে তা হয়নি। এটা হয় তাদের অযোগ্যতা অথবা তারাও চান না সম্পর্কের শীতলতা কাটিয়ে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসুক। প্রসঙ্গত, আমাকে নৈতিকতার খাতিরে শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দিতে হচ্ছে যে, বঙ্গবন্ধু যখন প্রথম জাতিসংঘের অধিবেশনে ভাষণ দিতে আমেরিকায় যান, তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে এক ঘণ্টার শীর্ষপর্যায়ের একান্ত বৈঠকের নিশ্চিত ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের বাম কুচক্রী মহল কূটিল ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সেই বৈঠকটি হতে দেয়নি। সে সময় একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আলেন্দেকে ক্ষমতাচ্যুত করে হত্যা করা হয়। সেই অভ্যুত্থানে পৃষ্ঠপোষকতার দায়ভার আমেরিকা নির্লজ্জের মতো স্বীকার করে। এটাকে কেন্দ্র করে আলেন্দেকে নিয়ে বাংলাদেশে যে বাড়াবাড়ি করা হয় তা ছিল কল্পনাতীত। গোটা ঢাকা শহর আলেন্দের ছবিতে পরিপূর্ণ হয়ে গেল। যেদিকে তাকাই শুধুই আলেন্দের ছবি ও আমেরিকার মুণ্ডুপাত। তখনকার আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আমাকে জানালেন, প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত সামিটটি হবে না। তিনি কৌতুক করে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরে আলেন্দে বিষয়ে কোনো অধিদফতর খুলেছেন কিনা! ওই সময় প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে সামিটটি হলে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বিশ্বমানবতার পক্ষে বাংলায় যে তেজোদ্দীপ্ত ভাষণটি দিয়েছিলেন, তাতে নোবেল প্রাইজ তো বটেই, পৃথিবীর সব সম্মানজনক পুরস্কার তাঁর জন্য অবধারিত ছিল। নেলসন ম্যান্ডেলার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলতে হয়, তিনি বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, দীর্ঘ ২৭ বছর কারাবরণ করেছেন এবং বর্ণবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বজনমতকে সচেতন করে তুলেছেন। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু নিরবচ্ছিন্নভাবে বাঙালি জাতিকে সংগ্রামের দীর্ঘ পথপরিক্রমণ, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসির মঞ্চ থেকে ফিরে আসা, মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানের কারাগারে মৃত্যুর মুখোমুখি সময় কাটানো— এটিরও আন্তর্জাতিক গুরুত্ব ও সম্মান আদৌ খাটো করে দেখা যায় না। এটা ভেবে আমার রক্তক্ষরণ হয় যে, বঙ্গবন্ধুকে সরকারের ভিতরে ও বাইরে বাম কুচক্রীদের গড়ে তোলা প্রাচীরে এমনভাবে অবরুদ্ধ করা হয় যে, একমাত্র জুলিও কুরি ছাড়া আর কোনো পদক তাঁর ভাগ্যে জোটেনি। তথাকথিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের রমেশ দত্ত জুলিও কুরির ক্রেস্টটি ঢাকায় একটি শান্তি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেন। এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া আমি আমার কর্তব্য মনে করি। কিন্তু এতে তিনি কতটা কর্ণপাত করবেন, আমি জানি না।

মুক্ত অর্থনীতি ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ভ্রান্ত বামদের দুষ্টু চক্রের খেলা আজও শেষ হয়নি। বঙ্গবন্ধুকেও তারা সিআই-এর দালাল, ভারতের চর, সংকীর্ণতাবাদী বলে কটাক্ষ করেছে। ৭০-এর নির্বাচনের আগে সশস্ত্র বিপ্লবের কল্পনাবিলাসীরা স্বাধীনতা আন্দোলনকে বিচ্ছিন্নতাবাদের দিকে ঠেলে দেওয়ার পাঁয়তারা করেছিলেন এবং স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে গণবাহিনী ও সিরাজ শিকদার থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, ঈদের জামাতে কুষ্টিয়ার সংসদ সদস্য কিবরিয়া সাহেব ও রাজবাড়ির সংসদ সদস্য কাজী হেদায়েতকে হত্যাসহ যে তাণ্ডবলীলা চালিয়েছে তা বর্ণনাতীত। ৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা জেনারেল জিয়াকে খালকাটাসহ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন, এমনকি ট্যাংকের ওপর উঠে বিজয় উল্লাস করেছেন, তারাই তো আজ ক্ষমতার প্রাণকেন্দ্র। তারাই এখন শেখ হাসিনার নিত্য সহচর। ভ্রান্ত বামদের যত সমালোচনাই করি, ব্যক্তিগতভাবে তারা কেউই আমার শত্রু বা প্রতিহিংসার পাত্র নন। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড ও তাদের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের আমার যে অভিজ্ঞতা এবং বঙ্গবন্ধুর অকাল শাহাদাতে আমার হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ ঘটে, তার নিরিখে এ কথাগুলো শেখ হাসিনাকে বারবার বলে সতর্ক করা আমি দায়িত্ব বলে মনে করি।     

বিরোধী জোটের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুযোগ পেলেই বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে, ব্যক্তিগতভাবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে দ্বিধাবোধ করেন না। এখানে তিনি বিবেক-বিবর্জিত দেশপ্রেমহীন, ক্ষমতা অভিলাষী একটি রাজনৈতিক কঙ্কাল ছাড়া আর কিছু নন। ভাগ্যিস, উনার রাজনৈতিক শক্তি আজ ভঙ্গুর, না হলে দেশের অবস্থা হলি আর্টিজানের ঘটনার পরে কোথায় গিয়ে দাঁড়াত আল্লাহপাকই জানেন। আমি শেখ হাসিনার সমর্থকও নই, শত্রুও নই; বরং কঠিন সমালোচক। তাই আমার নিরবচ্ছিন্ন ও নিষ্কলুষ প্রার্থনা, দেশ গণতান্ত্রিক পথে চলতে শুরু করুক। তাহলে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো অনেক সহজ হবে। অগণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় কোনো টেকসই ও সুদূরপ্রসারী অর্জন সম্ভব হয় না। আমার এ কথাগুলো অপ্রিয় হলেও ক্ষমতাসীন নেত্রী বিবেচনায় রাখবেন বলেই আশা করি। 

     লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন