শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৬

শতবর্ষ পর কি মুক্তিযুদ্ধের অস্তিত্বই থাকবে না?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শতবর্ষ পর কি মুক্তিযুদ্ধের অস্তিত্বই থাকবে না?

গত পর্বে এমন কী লিখেছিলাম ঠিক বুঝতে পারিনি। যা চোখে দেখি তাই লিখি, তাই আলোচনা করি। প্রতিদিন রাস্তায় এত মানুষ মারা যাওয়ায় বড় অসহায়বোধ করছি। প্রিয় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী সংসদে দুঃখ প্রকাশ করতে গিয়ে বলেছেন, আমি গাড়ির ড্রাইভারও না, মালিকও না। তবু দুঃখ প্রকাশ করছি। কথাটা সত্য। জনাব ওবায়দুল কাদের সত্যিই গাড়ির মালিক-চালক কোনোটাই নন। কিন্তু গাড়ির মালিক-চালকদের তিনি চালক। কোনোমতেই হাল ছেড়ে দিলে চলবে না, শক্ত হাতে হাল ধরতে হবে এবং মানুষকে বাঁচাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা হাল ছেড়ে দিলে স্বাধীনতা আসত না। হাল ছাড়িনি বলেই দুঃখ-কষ্ট, আনন্দ-বেদনা যা কিছুই থাক আমরা এখনো আছি। তাই হাল ছাড়লে চলবে না। যত কষ্টই হোক প্রতিনিয়ত সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।

এমন কিছু কথা কদিন আগে সৈয়দ আশরাফ বলেছিলেন। তার পরই দেখছি আওয়ামী লীগের মুখপাত্র খোঁজা হচ্ছে। সৈয়দ আশরাফ প্রতিপক্ষকে নাকি তেমন চাঁচাছোলা, রসকষহীন জবাব দিতে পারছেন না বা দিচ্ছেন না। তাই অন্য কাউকে দরকার। রুচিশীল ভালো মানুষ কেন অন্যকে অকারণ আঘাত করতে যাবেন? তার যুক্তি হবে সাবলীল। যুক্তির কাছে লাঠিসোঁটা সব ভেঙে খান খান হয়ে যাবে। গায়ের জোরের চেয়ে মনের জোর কত শক্তিশালী তা যাদের মনের জোর নেই তারা বুঝতে পারেন না। জনাব আশরাফ সত্য বলেছেন। দেশ যদি জঙ্গিবাদী ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয় তখন আমাদের কারোর কোনো অবস্থান থাকবে না। সেজন্য একটি জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন এবং সেই জাতীয় ঐক্য সৃষ্টিতে প্রধান ভূমিকা রাখতে হবে সরকার ও আওয়ামী লীগকে। তারা তা না করলে বা না করতে পারলে ভাবীকালে মারাত্মক অপরাধী বলে চিহ্নিত হবেন। অন্যদিকে বিরোধীদেরও দলমত-ধর্মবর্ণনির্বিশেষে দেশের কল্যাণে একজোট হতে হবে। কে ক্ষমতায় আছে কে নেই তা পরের কথা। দেশের সার্বভৌমত্ব ও সম্মান রক্ষাই প্রথম এবং প্রধান। এখানে ভারতের কথা বিবেচনায় আনা যেতে পারে। তাদের কত মত কত পথ, কিন্তু যেই পাকিস্তানের দিক থেকে আঘাত এসেছে কোনো দলমত নেই। সরকার, সরকারবিরোধী সবাই একজোট, একপ্রাণ। আমরা তাদের কাছে শিক্ষা নেব, নাকি তারা আমাদের কাছে শিক্ষা নেবেন? কোনোকালে দেশপ্রেমে আমরা কারও পেছনে ছিলাম না। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে সারা ভারত একত্র করলেও বাঙালির ত্যাগের কাছে কারও কোনো তুলনা হয় না। বর্তমানেও তো আমাদের পেছনে থাকার কথা নয়। অভাব শুধু আন্তরিকতার। অভাব শুধু পারস্পরিক সহমর্মিতা ও বিশ্বাসের। কেন যেন আমরা কেউ কাউকে বিশ্বাস করি না। কেউ কাউকে সম্মান করি না। নিজেরা সম্মানের জন্য লালায়িত হলেও পদে পদে তিলে তিলে অকারণ অন্যের সম্মান নষ্ট করি। যে কোনো রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব যে ইবাদতের মতো পবিত্র তা আমরা অনেকেই ভাবী না, বিশ্বাস করি না। আমাদের শত্রু আমরাই। আমাদের শত্রু নৈতিক দুর্বলতা। এ থেকে পরিত্রাণ বা মুক্তি পেতে হলে আমাদের মনুষ্যত্বের পরীক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। মনুষ্যত্বহীন বিবেকবর্জিত কোনো মানুষই সফল হতে পারে না। আমরাও তেমন করলে সফল হব না। তাই সেদিন সৈয়দ আশরাফের সময়োপযোগী বক্তব্য আমাকে আকৃষ্ট করেছিল। অকপটে সে কথাটি বলার চেষ্টা করেছি। গত পর্বের লেখায় যে পরিমাণ ফোন, চিঠি ও সামনাসামনি সাধুবাদ পেয়েছি তা বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখা শুরু করার পর আর কখনো পাইনি। বিশ্ববাসী জানে অনেক বড় বড় নেতা-উপনেতা যখন দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন তাদের তেমন কোনো আশা ছিল না। অনেকটা বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন, ঠিক সে সময় জীবনের মায়া ত্যাগ করে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে সফলতা পেয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুকেও দেশে ফিরিয়ে এনেছিলাম। স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু না ফিরলে যে কী হতো বলতে পারি না। কিন্তু বাংলাদেশে ফিরে পাকিস্তানি হানাদারদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিছু বাঙালি মিলিটারির হাতে নিহত হওয়ার পর আমাদের কী দুর্দশা হয়েছিল বিশেষ করে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের তা আজ কেউ ভাবতেও পারবে না। কারণ যে কোনো ভাবনা বা কল্পনার একটা সীমা থাকে। কিন্তু আমাদের সে সময়ে দুর্দশার কোনো সীমা ছিল না। আজ জঙ্গিরা যেমন ধিকৃত তার চেয়ে অনেক বেশি ধিকৃত, নির্যাতিত ও নিন্দিত ছিলাম আমরা বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরা। তার মধ্যেও প্রতিবাদ করেছিলাম। প্রতিবাদে আমরা যারা ঘর ছেড়েছিলাম তারা ভালো ছিলাম। কিন্তু যারা না ঘরকা না ঘাটকা তারা নিদারুণ কষ্টে ছিল। কাদেরিয়া বাহিনীর নাম ধরে ধরে মারা হয়েছে। কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়েছে।

শত ঘাত-প্রতিঘাতের পর ’৯০-এ দেশে ফিরে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা নিয়ে তর্কবিতর্ক দেখি। মুক্তিবার্তা, ভারতীয় গেজেট আরও কত কী? ওসবে কাদেরিয়া বাহিনী নাম লেখাতে পারেনি। নাম লেখা ছাড়াই গ্রেফতার! আর নাম লিখলে তো উপায়ই থাকত না। দেশে ফিরে দেখলাম কাদেরিয়া বাহিনীর কোনো অস্তিত্ব নেই। লেখা হয়েছে টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনী। টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনী নামে কোনো মুক্তিযোদ্ধা দল মুক্তিযুদ্ধে ছিল না। শুধু আমাকে আড়াল করার জন্য অথবা আমার নাম মুছে ফেলার জন্য এ রকম করা হয়েছে, যেমনটা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে করা হয়। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর খন্দকার মোশতাক, তারপর সায়েম, জিয়াউর রহমান, অনেক হাত ঘুরে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। যেহেতু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে ছিলেন সেহেতু ক্ষমতা দখল করেই মুক্তিযোদ্ধাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান আখ্যা দিয়ে একটা হাততালি পাওয়ার ব্যবস্থা করেন। ঠিক সেই হাততালিতে কাদেরিয়া বাহিনীর কিছু সদস্যও অংশ নেন। যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছিলাম, সেহেতু বেশিসংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা সেই হাততালি থেকে দূরে থাকেন। যারা সেদিন হাততালি দিয়েছিলেন তাদের কোনো অসুবিধা নেই। তারা কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা নন। তারা টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনী। এরশাদ গিয়ে খালেদা এসেছেন। বেগম খালেদা জিয়া গিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা এসেছেন। কখনো তাদের কারও কোনো অসুবিধা হয়নি। যত অসুবিধা তাদের যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আমার পথ চেয়ে বসেছিল।

তাদের দুই ধরনের ভাবনা ছিল। এক. কাদেরিয়া বাহিনীর তালিকা সরকারের কাছে আছে। অবস্থা অনুকূল হলে আপনাআপনি সেই তালিকা অনুসারে ব্যবস্থা হবে। দুই. কাদের সিদ্দিকী দেশে ফিরলে তার সঙ্গে যারা যুদ্ধ করেছেন তাদের তালিকা তিনি নিজ দায়িত্বে করবেন। ’৯০-এ নির্বাসন থেকে দেশে ফিরে মোটামুটি চেষ্টা করেছি। মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা মুক্তিযুদ্ধের বিশ্বব্যাপী সম্মান প্রসারের জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার দাবি তুলেছিলাম। কেন জানি স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ আমার প্রস্তাব গ্রহণ করেনি বরং গালমন্দ করেছে। পরে অবশ্য বিএনপি সরকার এসে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছে। সেজন্য অবশ্যই বিএনপি সাধুবাদ পাবে। কিন্তু মন্ত্রণালয় গঠনের পরপরই মুসলিম লীগ ঘরানার একজনকে প্রতিমন্ত্রী করে মন্ত্রণালয়টিকে একেবারে খেলো বানিয়ে ফেলেছিল। মন্ত্রণালয় গঠনের পরপরই যদি একজন প্রতিমন্ত্রীর হাতে দায়িত্ব না দিয়ে পূর্ণমন্ত্রীর হাতে দেওয়া হতো তাহলে মন্ত্রণালয়টি আরও অনেক বেশি গুরুত্ব পেত। আর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কাজ শুধু তালিকা করা নয়, বিশ্বব্যাপী আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে তুলে ধরে মুক্তিযুদ্ধের ত্যাগ-তিতিক্ষাকে মহিমান্বিত করা। যুদ্ধের বিশেষ বিশেষ স্থানকে রক্ষণাবেক্ষণ করা। রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকলেও স্বাধীনতা নিয়ে আমার সঙ্গে কোনো সরকারের বিরোধ থাকার কথা নয়। হ্যাঁ, যদি প্রত্যক্ষ স্বাধীনতাবিরোধীদের সরকার হয় তাহলে সে কথা আলাদা। কিন্তু যারা স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের সঙ্গে মতের মিল না হলেও চেতনার অমিলের সুযোগ কোথায়?

ভারতীয় বাহিনী প্রথম প্রথম ঢাকা দখলের তেমন ভরসা পায়নি। ঘরে ঘরে যুদ্ধ হলে তারা শক্তিসামর্থ্যে পেরে উঠত কিনা এবং বহু প্রাচীন শহরটি ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। তাই মিত্রবাহিনীর পরিকল্পনায় তেমন জোরেশোরে ঢাকা দখলের কথা ছিল না। জেনারেল জ্যাকব বলেছেন, তিনি ঢাকা দখলের পরিকল্পনা করেছেন। কোনো জেনারেল খুব একটা তেমন কিছু করার ক্ষমতা রাখেন না। যে কোনো পরিকল্পনা জেনারেল হেডকোয়ার্টার পছন্দ করলে এবং সরকারের অনুমোদন পেলে তবেই নিয়মিত বাহিনী তা আমল করে বা করতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা ছিলাম অনেকটাই স্বাধীন। কাদেরিয়া বাহিনী বলতে পারে ঢাকা দখলের সিংহভাগ কৃতিত্ব তাদের। ১২ তারিখ গভীর রাতে প্রথম জানতে পারি উত্তর দিক থেকে এগিয়ে যাওয়া মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর লক্ষ্য যতটা সম্ভব পশ্চিম দিক থেকে ঢাকার গলা টিপে ধরা। নবীনগর-নয়ারহাট ফেরি কব্জা করতে পারলেই হলো। উত্তরের বাহিনীর দায়িত্ব শেষ। যদি ঢাকা দখল করতেই হয় বা করা যায় তাহলে তা করবে আখাউড়ার দিক থেকে আসা বাহিনী। যে কারণে তাদের ভীষণ শক্তিশালী করে সাজানো হয়েছিল। কিন্তু আখাউড়া থেকে আসা বাহিনী তখনো মেঘনা পার হতে পারেনি। অথচ আমরা তখন একদিকে সাভার, অন্যদিকে বোর্ডবাজার-চেরাগ আলী মার্কেটের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। ঢাকা দখলের দায়িত্ব আমাদের নয়। এটা জেনে খুবই হতাশ হই। অন্যদিকে মিত্রবাহিনীর উত্তরের কলাম ছিল সবচেয়ে দুর্বল। উত্তর দিকে আসা নানা জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সেনাদের কুড়িয়ে গঠন করা হয় অপূর্ণাঙ্গ ব্রিগেড; যা সানসিং বাবাজির নেতৃত্বে হালুয়াঘাটের দিক থেকে এসেছিল। আর কামালপুর-শেরপুর-জামালপুর হয়ে ক্লেরের ব্রিগেড। সবচেয়ে দুর্বল সেনাদল সবচেয়ে কম ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে ঢাকার উত্তর এবং পশ্চিমে ২০-২৫ কিলোমিটারের মধ্যে পৌঁছে যাওয়ার কৃতিত্ব অনেকটাই কাদেরিয়া বাহিনীর। কথাগুলো মিত্রবাহিনীর অনেক জেনারেলও অকপটে স্বীকার করেছেন। আমরা অন্যকে কৃতিত্ব দিয়ে গর্ব করি কিন্তু নিজেদের কৃতিত্ব স্বীকার করি না। ১৬ ডিসেম্বর হেমায়েতপুরের যে জায়গায় জেনারেল নাগরা, ব্রিগেডিয়ার সানসিং বাবাজি, ব্রিগেডিয়ার ক্লেরসহ হেলিকপ্টারে নেমেছিলাম সেই জায়গা ঘরদোর, কল-কারখানায় ঢেকে যাচ্ছে। কদিন পর হয়তো কোনো চিহ্নই থাকবে না। হেমায়েতপুর সেতুর পাশে জিপের বনেটের ওপর এক টুকরো কাগজে লেখা মিত্রবাহিনীর পক্ষ থেকে আত্মসমর্পণের যে বার্তা জেনারেল নিয়াজির ১৪ ডিভিশন হেডকোয়ার্টারে আমাদের দূতেরা নিয়ে গিয়েছিল তারা ফেরার পথে আমিনবাজারে তিনজন ভারতীয় ও একজন মুক্তিযোদ্ধা আচমকা গুলিতে নিহত হয়েছিলেন। ওপরে লাল টকটকে পলাশের রং নিচে পিচঢালা কালো রাজপথ রক্তের কাছে হার মেনেছিল। জেনারেল জামসেদ নিয়াজির হয়ে প্রথম সেখানে আত্মসমর্পণ করেছিলেন, সেই পলাশঢাকা রক্তরাঙা পিচঢালা রাজপথ কোথায় হারিয়ে গেছে। যে সেতুর ওপর দিয়ে আমরা ঢাকা দখল করেছিলাম সেই সেতু মানে স্বাধীনতা সেতু, এখন আমিনবাজার বড় সেতুর আড়ালে ঢাকা পড়ে গেছে। কোনো কিছু সংরক্ষণ হলো না। জানি সরকার মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক কিছু করেছে এবং অভাবনীয় আরও অনেক কিছু করবে। সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৫০ হাজার টাকা সম্মানী চেয়েছি, বর্তমান সরকার হয়তো তার চেয়েও বেশি সম্মানী একদিন দেবে। কারণ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা লাখ টাকা। মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান তাদের মর্যাদা তো আর কর্মচারীদের নিচে হতে পারে না? তাই শতবর্ষ পর যাতে মুক্তিযুদ্ধের অস্তিত্ব কোনো হুমকিতে না পড়ে সেজন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ, মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থানগুলো সংরক্ষণ করুন, জাতির সামনে তুলে ধরুন। বিশেষ করে আমিনবাজার স্বাধীনতা সেতু ধ্বংস হতে, হারিয়ে যেতে দেবেন না।

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা