শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৬

শতবর্ষ পর কি মুক্তিযুদ্ধের অস্তিত্বই থাকবে না?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শতবর্ষ পর কি মুক্তিযুদ্ধের অস্তিত্বই থাকবে না?

গত পর্বে এমন কী লিখেছিলাম ঠিক বুঝতে পারিনি। যা চোখে দেখি তাই লিখি, তাই আলোচনা করি। প্রতিদিন রাস্তায় এত মানুষ মারা যাওয়ায় বড় অসহায়বোধ করছি। প্রিয় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী সংসদে দুঃখ প্রকাশ করতে গিয়ে বলেছেন, আমি গাড়ির ড্রাইভারও না, মালিকও না। তবু দুঃখ প্রকাশ করছি। কথাটা সত্য। জনাব ওবায়দুল কাদের সত্যিই গাড়ির মালিক-চালক কোনোটাই নন। কিন্তু গাড়ির মালিক-চালকদের তিনি চালক। কোনোমতেই হাল ছেড়ে দিলে চলবে না, শক্ত হাতে হাল ধরতে হবে এবং মানুষকে বাঁচাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা হাল ছেড়ে দিলে স্বাধীনতা আসত না। হাল ছাড়িনি বলেই দুঃখ-কষ্ট, আনন্দ-বেদনা যা কিছুই থাক আমরা এখনো আছি। তাই হাল ছাড়লে চলবে না। যত কষ্টই হোক প্রতিনিয়ত সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।

এমন কিছু কথা কদিন আগে সৈয়দ আশরাফ বলেছিলেন। তার পরই দেখছি আওয়ামী লীগের মুখপাত্র খোঁজা হচ্ছে। সৈয়দ আশরাফ প্রতিপক্ষকে নাকি তেমন চাঁচাছোলা, রসকষহীন জবাব দিতে পারছেন না বা দিচ্ছেন না। তাই অন্য কাউকে দরকার। রুচিশীল ভালো মানুষ কেন অন্যকে অকারণ আঘাত করতে যাবেন? তার যুক্তি হবে সাবলীল। যুক্তির কাছে লাঠিসোঁটা সব ভেঙে খান খান হয়ে যাবে। গায়ের জোরের চেয়ে মনের জোর কত শক্তিশালী তা যাদের মনের জোর নেই তারা বুঝতে পারেন না। জনাব আশরাফ সত্য বলেছেন। দেশ যদি জঙ্গিবাদী ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয় তখন আমাদের কারোর কোনো অবস্থান থাকবে না। সেজন্য একটি জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন এবং সেই জাতীয় ঐক্য সৃষ্টিতে প্রধান ভূমিকা রাখতে হবে সরকার ও আওয়ামী লীগকে। তারা তা না করলে বা না করতে পারলে ভাবীকালে মারাত্মক অপরাধী বলে চিহ্নিত হবেন। অন্যদিকে বিরোধীদেরও দলমত-ধর্মবর্ণনির্বিশেষে দেশের কল্যাণে একজোট হতে হবে। কে ক্ষমতায় আছে কে নেই তা পরের কথা। দেশের সার্বভৌমত্ব ও সম্মান রক্ষাই প্রথম এবং প্রধান। এখানে ভারতের কথা বিবেচনায় আনা যেতে পারে। তাদের কত মত কত পথ, কিন্তু যেই পাকিস্তানের দিক থেকে আঘাত এসেছে কোনো দলমত নেই। সরকার, সরকারবিরোধী সবাই একজোট, একপ্রাণ। আমরা তাদের কাছে শিক্ষা নেব, নাকি তারা আমাদের কাছে শিক্ষা নেবেন? কোনোকালে দেশপ্রেমে আমরা কারও পেছনে ছিলাম না। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে সারা ভারত একত্র করলেও বাঙালির ত্যাগের কাছে কারও কোনো তুলনা হয় না। বর্তমানেও তো আমাদের পেছনে থাকার কথা নয়। অভাব শুধু আন্তরিকতার। অভাব শুধু পারস্পরিক সহমর্মিতা ও বিশ্বাসের। কেন যেন আমরা কেউ কাউকে বিশ্বাস করি না। কেউ কাউকে সম্মান করি না। নিজেরা সম্মানের জন্য লালায়িত হলেও পদে পদে তিলে তিলে অকারণ অন্যের সম্মান নষ্ট করি। যে কোনো রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব যে ইবাদতের মতো পবিত্র তা আমরা অনেকেই ভাবী না, বিশ্বাস করি না। আমাদের শত্রু আমরাই। আমাদের শত্রু নৈতিক দুর্বলতা। এ থেকে পরিত্রাণ বা মুক্তি পেতে হলে আমাদের মনুষ্যত্বের পরীক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। মনুষ্যত্বহীন বিবেকবর্জিত কোনো মানুষই সফল হতে পারে না। আমরাও তেমন করলে সফল হব না। তাই সেদিন সৈয়দ আশরাফের সময়োপযোগী বক্তব্য আমাকে আকৃষ্ট করেছিল। অকপটে সে কথাটি বলার চেষ্টা করেছি। গত পর্বের লেখায় যে পরিমাণ ফোন, চিঠি ও সামনাসামনি সাধুবাদ পেয়েছি তা বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখা শুরু করার পর আর কখনো পাইনি। বিশ্ববাসী জানে অনেক বড় বড় নেতা-উপনেতা যখন দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন তাদের তেমন কোনো আশা ছিল না। অনেকটা বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন, ঠিক সে সময় জীবনের মায়া ত্যাগ করে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে সফলতা পেয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুকেও দেশে ফিরিয়ে এনেছিলাম। স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু না ফিরলে যে কী হতো বলতে পারি না। কিন্তু বাংলাদেশে ফিরে পাকিস্তানি হানাদারদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিছু বাঙালি মিলিটারির হাতে নিহত হওয়ার পর আমাদের কী দুর্দশা হয়েছিল বিশেষ করে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের তা আজ কেউ ভাবতেও পারবে না। কারণ যে কোনো ভাবনা বা কল্পনার একটা সীমা থাকে। কিন্তু আমাদের সে সময়ে দুর্দশার কোনো সীমা ছিল না। আজ জঙ্গিরা যেমন ধিকৃত তার চেয়ে অনেক বেশি ধিকৃত, নির্যাতিত ও নিন্দিত ছিলাম আমরা বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরা। তার মধ্যেও প্রতিবাদ করেছিলাম। প্রতিবাদে আমরা যারা ঘর ছেড়েছিলাম তারা ভালো ছিলাম। কিন্তু যারা না ঘরকা না ঘাটকা তারা নিদারুণ কষ্টে ছিল। কাদেরিয়া বাহিনীর নাম ধরে ধরে মারা হয়েছে। কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়েছে।

শত ঘাত-প্রতিঘাতের পর ’৯০-এ দেশে ফিরে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা নিয়ে তর্কবিতর্ক দেখি। মুক্তিবার্তা, ভারতীয় গেজেট আরও কত কী? ওসবে কাদেরিয়া বাহিনী নাম লেখাতে পারেনি। নাম লেখা ছাড়াই গ্রেফতার! আর নাম লিখলে তো উপায়ই থাকত না। দেশে ফিরে দেখলাম কাদেরিয়া বাহিনীর কোনো অস্তিত্ব নেই। লেখা হয়েছে টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনী। টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনী নামে কোনো মুক্তিযোদ্ধা দল মুক্তিযুদ্ধে ছিল না। শুধু আমাকে আড়াল করার জন্য অথবা আমার নাম মুছে ফেলার জন্য এ রকম করা হয়েছে, যেমনটা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে করা হয়। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর খন্দকার মোশতাক, তারপর সায়েম, জিয়াউর রহমান, অনেক হাত ঘুরে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। যেহেতু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে ছিলেন সেহেতু ক্ষমতা দখল করেই মুক্তিযোদ্ধাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান আখ্যা দিয়ে একটা হাততালি পাওয়ার ব্যবস্থা করেন। ঠিক সেই হাততালিতে কাদেরিয়া বাহিনীর কিছু সদস্যও অংশ নেন। যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছিলাম, সেহেতু বেশিসংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা সেই হাততালি থেকে দূরে থাকেন। যারা সেদিন হাততালি দিয়েছিলেন তাদের কোনো অসুবিধা নেই। তারা কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা নন। তারা টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনী। এরশাদ গিয়ে খালেদা এসেছেন। বেগম খালেদা জিয়া গিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা এসেছেন। কখনো তাদের কারও কোনো অসুবিধা হয়নি। যত অসুবিধা তাদের যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আমার পথ চেয়ে বসেছিল।

তাদের দুই ধরনের ভাবনা ছিল। এক. কাদেরিয়া বাহিনীর তালিকা সরকারের কাছে আছে। অবস্থা অনুকূল হলে আপনাআপনি সেই তালিকা অনুসারে ব্যবস্থা হবে। দুই. কাদের সিদ্দিকী দেশে ফিরলে তার সঙ্গে যারা যুদ্ধ করেছেন তাদের তালিকা তিনি নিজ দায়িত্বে করবেন। ’৯০-এ নির্বাসন থেকে দেশে ফিরে মোটামুটি চেষ্টা করেছি। মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা মুক্তিযুদ্ধের বিশ্বব্যাপী সম্মান প্রসারের জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার দাবি তুলেছিলাম। কেন জানি স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ আমার প্রস্তাব গ্রহণ করেনি বরং গালমন্দ করেছে। পরে অবশ্য বিএনপি সরকার এসে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছে। সেজন্য অবশ্যই বিএনপি সাধুবাদ পাবে। কিন্তু মন্ত্রণালয় গঠনের পরপরই মুসলিম লীগ ঘরানার একজনকে প্রতিমন্ত্রী করে মন্ত্রণালয়টিকে একেবারে খেলো বানিয়ে ফেলেছিল। মন্ত্রণালয় গঠনের পরপরই যদি একজন প্রতিমন্ত্রীর হাতে দায়িত্ব না দিয়ে পূর্ণমন্ত্রীর হাতে দেওয়া হতো তাহলে মন্ত্রণালয়টি আরও অনেক বেশি গুরুত্ব পেত। আর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কাজ শুধু তালিকা করা নয়, বিশ্বব্যাপী আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে তুলে ধরে মুক্তিযুদ্ধের ত্যাগ-তিতিক্ষাকে মহিমান্বিত করা। যুদ্ধের বিশেষ বিশেষ স্থানকে রক্ষণাবেক্ষণ করা। রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকলেও স্বাধীনতা নিয়ে আমার সঙ্গে কোনো সরকারের বিরোধ থাকার কথা নয়। হ্যাঁ, যদি প্রত্যক্ষ স্বাধীনতাবিরোধীদের সরকার হয় তাহলে সে কথা আলাদা। কিন্তু যারা স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের সঙ্গে মতের মিল না হলেও চেতনার অমিলের সুযোগ কোথায়?

ভারতীয় বাহিনী প্রথম প্রথম ঢাকা দখলের তেমন ভরসা পায়নি। ঘরে ঘরে যুদ্ধ হলে তারা শক্তিসামর্থ্যে পেরে উঠত কিনা এবং বহু প্রাচীন শহরটি ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। তাই মিত্রবাহিনীর পরিকল্পনায় তেমন জোরেশোরে ঢাকা দখলের কথা ছিল না। জেনারেল জ্যাকব বলেছেন, তিনি ঢাকা দখলের পরিকল্পনা করেছেন। কোনো জেনারেল খুব একটা তেমন কিছু করার ক্ষমতা রাখেন না। যে কোনো পরিকল্পনা জেনারেল হেডকোয়ার্টার পছন্দ করলে এবং সরকারের অনুমোদন পেলে তবেই নিয়মিত বাহিনী তা আমল করে বা করতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা ছিলাম অনেকটাই স্বাধীন। কাদেরিয়া বাহিনী বলতে পারে ঢাকা দখলের সিংহভাগ কৃতিত্ব তাদের। ১২ তারিখ গভীর রাতে প্রথম জানতে পারি উত্তর দিক থেকে এগিয়ে যাওয়া মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর লক্ষ্য যতটা সম্ভব পশ্চিম দিক থেকে ঢাকার গলা টিপে ধরা। নবীনগর-নয়ারহাট ফেরি কব্জা করতে পারলেই হলো। উত্তরের বাহিনীর দায়িত্ব শেষ। যদি ঢাকা দখল করতেই হয় বা করা যায় তাহলে তা করবে আখাউড়ার দিক থেকে আসা বাহিনী। যে কারণে তাদের ভীষণ শক্তিশালী করে সাজানো হয়েছিল। কিন্তু আখাউড়া থেকে আসা বাহিনী তখনো মেঘনা পার হতে পারেনি। অথচ আমরা তখন একদিকে সাভার, অন্যদিকে বোর্ডবাজার-চেরাগ আলী মার্কেটের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। ঢাকা দখলের দায়িত্ব আমাদের নয়। এটা জেনে খুবই হতাশ হই। অন্যদিকে মিত্রবাহিনীর উত্তরের কলাম ছিল সবচেয়ে দুর্বল। উত্তর দিকে আসা নানা জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সেনাদের কুড়িয়ে গঠন করা হয় অপূর্ণাঙ্গ ব্রিগেড; যা সানসিং বাবাজির নেতৃত্বে হালুয়াঘাটের দিক থেকে এসেছিল। আর কামালপুর-শেরপুর-জামালপুর হয়ে ক্লেরের ব্রিগেড। সবচেয়ে দুর্বল সেনাদল সবচেয়ে কম ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে ঢাকার উত্তর এবং পশ্চিমে ২০-২৫ কিলোমিটারের মধ্যে পৌঁছে যাওয়ার কৃতিত্ব অনেকটাই কাদেরিয়া বাহিনীর। কথাগুলো মিত্রবাহিনীর অনেক জেনারেলও অকপটে স্বীকার করেছেন। আমরা অন্যকে কৃতিত্ব দিয়ে গর্ব করি কিন্তু নিজেদের কৃতিত্ব স্বীকার করি না। ১৬ ডিসেম্বর হেমায়েতপুরের যে জায়গায় জেনারেল নাগরা, ব্রিগেডিয়ার সানসিং বাবাজি, ব্রিগেডিয়ার ক্লেরসহ হেলিকপ্টারে নেমেছিলাম সেই জায়গা ঘরদোর, কল-কারখানায় ঢেকে যাচ্ছে। কদিন পর হয়তো কোনো চিহ্নই থাকবে না। হেমায়েতপুর সেতুর পাশে জিপের বনেটের ওপর এক টুকরো কাগজে লেখা মিত্রবাহিনীর পক্ষ থেকে আত্মসমর্পণের যে বার্তা জেনারেল নিয়াজির ১৪ ডিভিশন হেডকোয়ার্টারে আমাদের দূতেরা নিয়ে গিয়েছিল তারা ফেরার পথে আমিনবাজারে তিনজন ভারতীয় ও একজন মুক্তিযোদ্ধা আচমকা গুলিতে নিহত হয়েছিলেন। ওপরে লাল টকটকে পলাশের রং নিচে পিচঢালা কালো রাজপথ রক্তের কাছে হার মেনেছিল। জেনারেল জামসেদ নিয়াজির হয়ে প্রথম সেখানে আত্মসমর্পণ করেছিলেন, সেই পলাশঢাকা রক্তরাঙা পিচঢালা রাজপথ কোথায় হারিয়ে গেছে। যে সেতুর ওপর দিয়ে আমরা ঢাকা দখল করেছিলাম সেই সেতু মানে স্বাধীনতা সেতু, এখন আমিনবাজার বড় সেতুর আড়ালে ঢাকা পড়ে গেছে। কোনো কিছু সংরক্ষণ হলো না। জানি সরকার মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক কিছু করেছে এবং অভাবনীয় আরও অনেক কিছু করবে। সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৫০ হাজার টাকা সম্মানী চেয়েছি, বর্তমান সরকার হয়তো তার চেয়েও বেশি সম্মানী একদিন দেবে। কারণ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা লাখ টাকা। মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান তাদের মর্যাদা তো আর কর্মচারীদের নিচে হতে পারে না? তাই শতবর্ষ পর যাতে মুক্তিযুদ্ধের অস্তিত্ব কোনো হুমকিতে না পড়ে সেজন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ, মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থানগুলো সংরক্ষণ করুন, জাতির সামনে তুলে ধরুন। বিশেষ করে আমিনবাজার স্বাধীনতা সেতু ধ্বংস হতে, হারিয়ে যেতে দেবেন না।

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা