শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

তক্‌দির নেহি খুলতি! মমতাজ নেহি মিলতি!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তক্‌দির নেহি খুলতি! মমতাজ নেহি মিলতি!

শিরোনামটি আমি নিয়েছি বিখ্যাত একটি উর্দু উপকথা থেকে। কাহিনীর নায়ক অসম্ভব রকম লাজুক। অলস এবং অকৃতজ্ঞ প্রকৃতির মানুষ। সে অনেক কিছু পেতে চায়— কিন্তু বিনিময়ে পরিশ্রম করতে একেবারেই নারাজ। সে সীমাহীন লজ্জার কারণে নিজের প্রয়োজনের কথা যেমন মুখ ফুটে বলতে পারে না তেমনি কারও দয়া-দাক্ষিণ্য কিংবা করুণার কারণে কোনো কিছু পেয়ে গেলে সে সঙ্গে সঙ্গে অকৃতজ্ঞ হয়ে ওঠে। মানব মন এবং চরিত্রের এ জটিল বিষয় নিয়েই উপকথাটি রচিত হয়েছে। উপকথার নায়কের খুব শখ জেগেছে অপরূপ সুন্দরী কোনো নারীর সঙ্গে প্রেম এবং পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হওয়ার জন্য। সে অনেক ভেবেচিন্তে ঠিক করল সম্রাট শাহজাহানের প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজ মহলের মতো সুন্দরী মেয়ে হলেই তার মোটামুটি চলবে।

নায়ক মমতাজ মহলের অনেক ছবি সংগ্রহ করল এবং রাত জেগে সেসব ছবি দেখতে গিয়ে বার বার উত্তেজিত হতে থাকল। কিন্তু সমস্যা হলো— মমতাজের মতো অনিন্দ্য সুন্দরী মেয়ের দেখা কীভাবে এবং কোথায় গেলে পাবে তার কোনো কূলকিনারা সে করতে পারল না দুটি কারণে। প্রথমত, লজ্জার কারণে কাউকে মনের গোপন অভিলাষ প্রকাশ করতে পারল না। দ্বিতীয়ত, কাজটি করার জন্য যে পরিশ্রম করা দরকার তা সে কিছুতেই করতে রাজি নয় নিজের অকর্মন্য এবং কুঁড়ে স্বভাবের জন্য। অনেক চিন্তাভাবনা করে সে সিদ্ধান্ত নিল যে, মনের সুপ্ত বাসনার জন্য একমাত্র সৃষ্টিকর্তাই তাকে সাহায্য করতে পারেন। সুতরাং নিজের আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য উপকথার নায়ক অভিনব কায়দায় ইবাদত বন্দেগিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে গিয়ে নায়ক তার স্বভাবজাত লজ্জার কারণে কিছুতেই বলতে পারল না যে, সে মমতাজের মতো সুন্দরী একটি মেয়েকে খুঁজছে প্রেম করার জন্য। এ অবস্থায় সে বিকল্প এক বুুদ্ধি বের করল। প্রার্থনার সময় বলল— ‘ইয়া আল্লাহ! আমার খুব ইচ্ছা জেগেছে একটি তাজমহল বানাবার। কিন্তু আমার বদ নসিবের কারণে ‘তকিদর নেহি খুলতি! মমতাজ নেহি মিলতি।’ মমতাজ ছাড়া তো তাজমহল বানানো সম্ভব নয়। বিধাতা তার ইচ্ছা পূরণ করলেন। ফলে দৈবক্রমে সে অনিন্দ্য সুন্দরী এক রমণীকে প্রেমিকা হিসেবে পেয়ে গেল। তার দৈনন্দিন জীবন প্রেমময়তার কারণে অনাবিল আনন্দ ও প্রশান্তিতে ভরে উঠল। হঠাৎ তার মনে পড়ল তাজমহল বানানোর ব্যাপারে অঙ্গীকারের কথা।

নায়ক পুনরায় নিজের তকিদরকে দায়ী করে আহাজারি শুরু করে দিল। বলল— ইয়া আল্লাহ! কীভাবে তাজমহল বানাব— মমতাজ তো মিলল কিন্তু তকিদর তো খুলল না। কারণ আমাদের এখনো শাদি হয়নি। বিধাতা এবারও তার ইচ্ছা পূরণ করলেন। ফলে মহা ধুমধামে নায়কের সঙ্গে তার প্রেমিকার শাদি মোবারক সম্পন্ন হয়ে গেল। বিয়ের পর নায়ক তো মহাখুশি। দাম্পত্যের সুখ-শান্তি, শ্বশুরবাড়ির আরাম-আয়েশ এবং সকাল-সন্ধ্যায় স্ত্রীর রূপ দর্শন করতে করতে বেশ কয়েক বছর চলে গেল। এরই মধ্যে তার মনে পড়ে গেল তাজমহল বানানোর অঙ্গীকারের কথা। চিন্তায় সে অস্থির হয়ে পড়ল এবং কীভাবে আল্লাহকে ফাঁকি দেওয়া যায় তা নিয়ে দিন-রাত গবেষণা শুরু করে দিল। তার গবেষণা বিফলে গেল না। চমৎকার একটি ফাঁকিবাজির শয়তানি বুদ্ধি তাকে নতুন পথ দেখাল। সে কপাল চাপড়াতে চাপড়াতে বলল, তাজমহল কীরূপে বানাই— ‘তকিদর নেহি খুলতি— মমতাজ নেহি মরতি’ অর্থাৎ আমার ভাগ্যও খুলছে না এবং মমতাজও মরছে না। মমতাজের কবর না হলে তাজমহল কীসের ওপর নির্মাণ করব?

গল্পের শেষ অংশটুকুই আজকের নিবন্ধের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। অর্থাৎ তকিদর নেহি খুলতি— মমতাজ নেহি মরতি’ শব্দমালার মাধ্যমে মানুষের ফাঁকিবাজির মনোবৃত্তির নির্মম ও নিষ্ঠুর পরিণতির যে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনার চেষ্টা করব। প্রথমত, বিষয়টি যদি নেহাত কৌতুক হিসেবে নেই তবে বলা যেতে পারে একজন মানুষ কোনো একটি বিষয় লাভের জন্য যতটা না উদগ্রীব থাকে পরবর্তীতে তা ভোগের পর লব্ধ বস্তু পরিত্যাগের জন্য সে পাগল হয়ে যায়। উপকথার নায়ক প্রাণপণে একজন সুন্দরী প্রেমিকা খুঁজছিল। কিন্তু বিয়ের পর স্ত্রীর প্রতি সে তার পূর্বেকার আবেগ-উচ্ছ্বাস ধরে রাখতে পারেনি। ফলে স্ত্রীর মৃত্যু কামনা করতে তার সামান্যতম সংকোচবোধ হয়নি।

বিষয়টি যদি একটু অন্যভাবে ব্যাখ্যা করি তবে বলা যেতে পারে যে, নেহাত ফাঁকিবাজি অথবা ছলচাতুরি কিংবা বিনোদনের জন্য মানুষ তার অতি আপনজনকে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে ত্যাগ করতে, বিসর্জন করতে অথবা মেরে ফেলতে দ্বিধা করে না। আমাদের গল্প-সাহিত্য, সিনেমা-নাটক এবং প্রাত্যহিক জীবনে এ ধরনের ঘটনা হরহামেশা ঘটে থাকে। জুয়াড়ি স্বামী কর্তৃক জুয়ার কোটে স্ত্রীকে বন্ধক রাখা, পাষণ্ড পিতা কর্তৃক শিশুসন্তান হত্যা, পাষণ্ড মা কর্তৃক যুবতী কন্যাকে দেহ ব্যবসায় উদ্বুদ্ধ করা, স্ত্রী কর্তৃক স্বামী-শিশুসন্তান হত্যা, সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতা হত্যার মতো জঘন্য এবং অমানবিক ঘটনাসমূহ ইদানীং প্রায়ই পত্র-পত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। মানুষের অমানবিক মনোবৃত্তি এবং নির্মম-নিষ্ঠুর চাহিদার কারণে পুরো সমাজ-সংসার-রাষ্ট্র অস্থির হয়ে পড়েছে। অনাচার, ব্যভিচার, পাপাচার, পরকীয়া, বিশ্বাস ভঙ্গ, দুর্নীতি, জুলুম, অত্যাচার রাহাজানি ইত্যাদি অপরাধ জ্যামিতিক হারে বেড়ে যাচ্ছে।

মানুষের লোভ, কাজ না করে বিকল্প উপায়ে উপার্জনের ধান্ধা এবং পরিশ্রম-ত্যাগ-তিতিক্ষা ব্যতিরেকে পদ-পদবি লাভের আকাঙ্ক্ষার কারণে ব্যক্তি-সমাজ-সংসার এবং রাষ্ট্রে দুর্বৃত্তায়ন রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। মানুষের মান-সম্মানবোধ যেমন মারাত্মকভাবে লোপ পেয়েছে তেমনি অপমানিত, লাঞ্ছিত, নিগৃহীত এবং নিপীড়িত হওয়ার ধৈর্যসহ্য বহুগুণে বেড়ে গেছে। সমাজ এখন কোনো কিছু দেখেই আশ্চর্য হয় না— কোনো কিছুকে ভালোবাসে না আবার কোনো কিছুকে ঘৃণাও করে না। আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে কোনো পুরুষ যদি পরনারীতে আসক্ত হতো অথবা কোনো কুলবধূর ওপর চরিত্রহীনতার অভিযোগ থাকত তবে পুরো সমাজ ছি ছি রব তুলত। ফলে অভিযুক্ত নর-নারীকে তার পরিচিত সমাজ ছেড়ে নিরাপদ দূরত্বে বসবাস করতে হতো। কেউ যদি ঘুষ-দুর্নীতিতে যুক্ত হতো সেক্ষেত্রে সমাজের কেউ তাদের ভালো চোখে দেখত না।

আজকের সমাজে পরকীয়া একটি প্রচলিত ঘটনা। বাইরের লোকজন তো দূরের কথা পরিবারের একান্ত আপনজনও পরকীয়ার মতো ভ্রষ্টতার জন্য তিরস্কার করে না। প্রায় সবাই মেনে নিচ্ছে। কেউ কেউ তো রীতিমতো প্ররোচনা দিচ্ছে এবং অনেকে আবার নিজেদের কুকর্মের জন্য গর্ব করে বেড়াচ্ছে। এক ভদ্রলোক তার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে বললেন, কি হে নাদের! ভাবীর খোঁজখবর রাখ কিছু! নাদের নির্লিপ্তভাবে জবাব দিল— কীসের খবর! ভদ্রলোক বললেন— ওই যে বল্টুর সঙ্গে ভাবীর সম্পর্ক নিয়ে কীসব শুনছি। তারা নিয়মিত ডেটিং করে একসঙ্গে বিদেশে যায়। নাদের হাসতে হাসতে বলল— যাওগগা! করুকগা, এতে আর এমন কী ক্ষতি, আমার জিনিস তো ঠিকই থাকবে, উঠিয়ে তো আর নিতে পারবে না।

পরকীয়ার মতো দুর্নীতি এবং লুটপাট পুরো সমাজকে গ্রাস করে ফেলেছে। আজকের দিনে মানুষের ওপর দুর্নীতিবাজ এবং কর্মের ওপর কুকীর্তি জগদ্দল পাথরের ওপর চেপে বসেছে। দুর্নীতিবাজরা দুর্নীতির উল্লাসকে সার্বজনীন করার জন্য নিজ পরিবারের ছেলেমেয়ে, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, পিয়ন, ড্রাইভার, কাজের মেয়ে— সবার সঙ্গে দুর্নীতির অর্থসংক্রান্ত সন্ত্রাস, অশ্লীলতা, উগ্রতা, নিষ্ঠুরতা এবং দম্ভ ভাইরাসের মতো ছড়িয়ে দিচ্ছে। সবাই মিলেমিশে ভাগযোগে এমন সব কর্ম করছে যা দেখে রাক্ষস-রাক্ষুসী তাদের হাঁ বন্ধ করে দিচ্ছে— পিশাচরা পর্যন্ত লজ্জায় চোখ বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে এবং হায়েনার দলেরা আফসোস করতে করতে আত্মহত্যার পথ খোঁজা শুরু করে দিয়েছে।

কিছুদিন আগে রাজধানীর নামকরা একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের রুমে বসার দুর্ভাগ্য হয়েছিল। দুর্ভাগ্য বললাম এই কারণে যে— ওইদিন যা দেখলাম এবং শুনলাম তা আমার মনোমস্তিষ্ক ইতিপূর্বে কল্পনাও করতে পারেনি। সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া কয়েকটি বখাটে ছেলের বিচার চলছিল। ছেলেরা সত্তর/আশি হাজার টাকা দামের মোবাইল সেট হাতে নিয়ে ক্লাসে ঢোকে এবং পড়াশোনা বাদ দিয়ে হৈচৈ করে ও ক্লাসের শিক্ষিকাকে উদ্দেশ্য করে আজেবাজে মন্তব্য করে। দুজন শিক্ষিকার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বিচার চলছিল। তার ক্লাসের শিক্ষার্থী অর্থাৎ সপ্তম শ্রেণির ছেলেরা শিক্ষিকাদের দেখে পেছন থেকে শিস দেয়— উহ! আহ! শব্দ করে। শিক্ষিকাদের মধ্যে যিনি একটু ফর্সা তাকে ছাত্ররা সানিলিয়ন এবং অপেক্ষাকৃত কালো বর্ণের শিক্ষিকাকে কালিলিয়ন বলে ইভ টিজিং করে থাকে। শিক্ষিকারা যখন অশ্রুসজল নয়নে এসব অভিযোগ করছিলেন তখন সেখানে উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষকের মতো আমিও লজ্জা-অপমান এবং বেদনায় ভারাক্রান্ত হয়ে মাথা নিচু করে রেখেছিলাম।

স্কুলটির প্রধান শিক্ষক অত্যন্ত ভালো মানুষ। তিনি ছেলেদের বিরুদ্ধে যথাসম্ভব কড়া ব্যবস্থা নিলেন। কিন্তু আফসোস করে বললেন— নিজের হাজারো সীমাবদ্ধতার কথা। অভিভাবক, সমাজ, রাষ্ট্র, আকাশ সংস্কৃতি এবং প্রযুক্তির কুফল সর্বনাশ ঘটাতে ঘটাতে এমন নিম্নস্তরে চলে এসেছে যে দশ-এগারো বছরের বালক-বালিকা পর্যন্ত যৌন সন্ত্রাসে নেমে পড়েছে। অনেক কুলাঙ্গার পিতা-মাতা আধুনিকতার নামে নিজেরা যেমন বহুগামিতায় জড়িয়ে পড়েছে তেমনি নিজেদের কুকীর্তিকে সহনীয় এবং মোহনীয় করার জন্য ছোট ছোট ছেলেমেয়েদেরও অবাধে চলাফেরা করতে উৎসাহ দিচ্ছে। ফলে মানুষের স্বাভাবিক সৌন্দর্য, আকর্ষণ, ভক্তি, শ্রদ্ধা ইত্যাদি নষ্ট হয়ে গেছে। অন্তর থেকে শ্রদ্ধা করা যায় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। নির্ভরযোগ্য মানুষ দিনকে দিন বিরল হয়ে যাচ্ছে। জ্ঞানী-সৎ ও সজ্জন মানুষ বিলুপ্ত প্রাণীর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে এবং জাতিসংঘের বিশ্ব ঐতিহ্য রক্ষা কর্মসূচির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়েছে।

একটি নিকৃষ্ট প্রাণীর মাথা ও লেজ নিয়ে বাংলাদেশে একটি কৌতুক চালু হয়েছিল। বলা হতো আগে প্রাণীটির মাথা লেজ নাড়াত আর এখন নাকি লেজে মাথা নাড়ায়। সময়ের বিবর্তনে কৌতুকটি পুরনো এবং অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ইদানীং কৌতুক হলো— প্রাণীটির বমিকৃত উচ্ছিষ্ট এবং বর্জ্য দ্বারা এখন তার মস্তিষ্ক পরিচালিত হচ্ছে। পুরো সমাজব্যবস্থাই উলটপালট হয়ে গেছে। কেউ কাউকে মানছে না, কেউ কাউকে শ্রদ্ধা করছে না এবং বিশ্বাসও করছে না। স্নেহ-মায়া-মমতা, বিশ্বাস এবং ভালোবাসা সমাজ থেকে উঠে গিয়ে বইয়ের পাতায় স্থান নিয়েছে এবং এসব গুণাবলি বর্জিত হন্যে হয়ে ওইসব বইপত্র ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে, সেখানে ভালো ভালো নীতিকথা লিখিত রয়েছে।

আমরা আজকের নিবন্ধের একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। যদি প্রশ্ন করা হয়— কেন এই অধঃপতন? সেক্ষেত্রে আমাদের পুনরায় ফিরে যেতে হবে আজকের শিরোনামের ভাবার্থে। মানুষের অকৃতজ্ঞতাবোধ তার চিন্তা-চেতনা ও কর্মে অভিশাপের বিষবাষ্প ডেকে নিয়ে আসে। মানুষের অলসতা তার শরীর-মন-মস্তিষ্ক দুর্বল থেকে দুর্বলতর করে ফেলে। অলস ব্যক্তি কোনোদিন জ্ঞানী হয় না। অন্যদিকে জ্ঞানহীন মানুষ সবসময় চালাকি করার চেষ্টা করে এবং সারাক্ষণ বাঁকা পথের ফাঁকফোকর খুঁজে বেড়ায়। ফাঁকিবাজি করা এবং ফাঁকি দেওয়ার প্রবল নেশা তাকে পেয়ে বসে। লোভ-লালসা, ভোগবিলাস এবং সন্দেহ অবিশ্বাস তখন তার প্রধান বাহন হয়ে দাঁড়ায়। এ অবস্থায় দুটো পরিণতি তার জন্য অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে। প্রথমত, নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সে নিজেকে পশুর চেয়েও নীচু পর্যায়ে নিয়ে যায়। দ্বিতীয়ত, স্বার্থসিদ্ধিতে সফলতা পেলে সে দাম্ভিকতা, জুলুম-অত্যাচার এবং অন্যকে খোটা দিয়ে অপমান করতে করতে নিজেকে ফেরাউন বানিয়ে ফেলে।

 

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম