শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

তক্‌দির নেহি খুলতি! মমতাজ নেহি মিলতি!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তক্‌দির নেহি খুলতি! মমতাজ নেহি মিলতি!

শিরোনামটি আমি নিয়েছি বিখ্যাত একটি উর্দু উপকথা থেকে। কাহিনীর নায়ক অসম্ভব রকম লাজুক। অলস এবং অকৃতজ্ঞ প্রকৃতির মানুষ। সে অনেক কিছু পেতে চায়— কিন্তু বিনিময়ে পরিশ্রম করতে একেবারেই নারাজ। সে সীমাহীন লজ্জার কারণে নিজের প্রয়োজনের কথা যেমন মুখ ফুটে বলতে পারে না তেমনি কারও দয়া-দাক্ষিণ্য কিংবা করুণার কারণে কোনো কিছু পেয়ে গেলে সে সঙ্গে সঙ্গে অকৃতজ্ঞ হয়ে ওঠে। মানব মন এবং চরিত্রের এ জটিল বিষয় নিয়েই উপকথাটি রচিত হয়েছে। উপকথার নায়কের খুব শখ জেগেছে অপরূপ সুন্দরী কোনো নারীর সঙ্গে প্রেম এবং পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হওয়ার জন্য। সে অনেক ভেবেচিন্তে ঠিক করল সম্রাট শাহজাহানের প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজ মহলের মতো সুন্দরী মেয়ে হলেই তার মোটামুটি চলবে।

নায়ক মমতাজ মহলের অনেক ছবি সংগ্রহ করল এবং রাত জেগে সেসব ছবি দেখতে গিয়ে বার বার উত্তেজিত হতে থাকল। কিন্তু সমস্যা হলো— মমতাজের মতো অনিন্দ্য সুন্দরী মেয়ের দেখা কীভাবে এবং কোথায় গেলে পাবে তার কোনো কূলকিনারা সে করতে পারল না দুটি কারণে। প্রথমত, লজ্জার কারণে কাউকে মনের গোপন অভিলাষ প্রকাশ করতে পারল না। দ্বিতীয়ত, কাজটি করার জন্য যে পরিশ্রম করা দরকার তা সে কিছুতেই করতে রাজি নয় নিজের অকর্মন্য এবং কুঁড়ে স্বভাবের জন্য। অনেক চিন্তাভাবনা করে সে সিদ্ধান্ত নিল যে, মনের সুপ্ত বাসনার জন্য একমাত্র সৃষ্টিকর্তাই তাকে সাহায্য করতে পারেন। সুতরাং নিজের আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য উপকথার নায়ক অভিনব কায়দায় ইবাদত বন্দেগিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে গিয়ে নায়ক তার স্বভাবজাত লজ্জার কারণে কিছুতেই বলতে পারল না যে, সে মমতাজের মতো সুন্দরী একটি মেয়েকে খুঁজছে প্রেম করার জন্য। এ অবস্থায় সে বিকল্প এক বুুদ্ধি বের করল। প্রার্থনার সময় বলল— ‘ইয়া আল্লাহ! আমার খুব ইচ্ছা জেগেছে একটি তাজমহল বানাবার। কিন্তু আমার বদ নসিবের কারণে ‘তকিদর নেহি খুলতি! মমতাজ নেহি মিলতি।’ মমতাজ ছাড়া তো তাজমহল বানানো সম্ভব নয়। বিধাতা তার ইচ্ছা পূরণ করলেন। ফলে দৈবক্রমে সে অনিন্দ্য সুন্দরী এক রমণীকে প্রেমিকা হিসেবে পেয়ে গেল। তার দৈনন্দিন জীবন প্রেমময়তার কারণে অনাবিল আনন্দ ও প্রশান্তিতে ভরে উঠল। হঠাৎ তার মনে পড়ল তাজমহল বানানোর ব্যাপারে অঙ্গীকারের কথা।

নায়ক পুনরায় নিজের তকিদরকে দায়ী করে আহাজারি শুরু করে দিল। বলল— ইয়া আল্লাহ! কীভাবে তাজমহল বানাব— মমতাজ তো মিলল কিন্তু তকিদর তো খুলল না। কারণ আমাদের এখনো শাদি হয়নি। বিধাতা এবারও তার ইচ্ছা পূরণ করলেন। ফলে মহা ধুমধামে নায়কের সঙ্গে তার প্রেমিকার শাদি মোবারক সম্পন্ন হয়ে গেল। বিয়ের পর নায়ক তো মহাখুশি। দাম্পত্যের সুখ-শান্তি, শ্বশুরবাড়ির আরাম-আয়েশ এবং সকাল-সন্ধ্যায় স্ত্রীর রূপ দর্শন করতে করতে বেশ কয়েক বছর চলে গেল। এরই মধ্যে তার মনে পড়ে গেল তাজমহল বানানোর অঙ্গীকারের কথা। চিন্তায় সে অস্থির হয়ে পড়ল এবং কীভাবে আল্লাহকে ফাঁকি দেওয়া যায় তা নিয়ে দিন-রাত গবেষণা শুরু করে দিল। তার গবেষণা বিফলে গেল না। চমৎকার একটি ফাঁকিবাজির শয়তানি বুদ্ধি তাকে নতুন পথ দেখাল। সে কপাল চাপড়াতে চাপড়াতে বলল, তাজমহল কীরূপে বানাই— ‘তকিদর নেহি খুলতি— মমতাজ নেহি মরতি’ অর্থাৎ আমার ভাগ্যও খুলছে না এবং মমতাজও মরছে না। মমতাজের কবর না হলে তাজমহল কীসের ওপর নির্মাণ করব?

গল্পের শেষ অংশটুকুই আজকের নিবন্ধের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। অর্থাৎ তকিদর নেহি খুলতি— মমতাজ নেহি মরতি’ শব্দমালার মাধ্যমে মানুষের ফাঁকিবাজির মনোবৃত্তির নির্মম ও নিষ্ঠুর পরিণতির যে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনার চেষ্টা করব। প্রথমত, বিষয়টি যদি নেহাত কৌতুক হিসেবে নেই তবে বলা যেতে পারে একজন মানুষ কোনো একটি বিষয় লাভের জন্য যতটা না উদগ্রীব থাকে পরবর্তীতে তা ভোগের পর লব্ধ বস্তু পরিত্যাগের জন্য সে পাগল হয়ে যায়। উপকথার নায়ক প্রাণপণে একজন সুন্দরী প্রেমিকা খুঁজছিল। কিন্তু বিয়ের পর স্ত্রীর প্রতি সে তার পূর্বেকার আবেগ-উচ্ছ্বাস ধরে রাখতে পারেনি। ফলে স্ত্রীর মৃত্যু কামনা করতে তার সামান্যতম সংকোচবোধ হয়নি।

বিষয়টি যদি একটু অন্যভাবে ব্যাখ্যা করি তবে বলা যেতে পারে যে, নেহাত ফাঁকিবাজি অথবা ছলচাতুরি কিংবা বিনোদনের জন্য মানুষ তার অতি আপনজনকে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে ত্যাগ করতে, বিসর্জন করতে অথবা মেরে ফেলতে দ্বিধা করে না। আমাদের গল্প-সাহিত্য, সিনেমা-নাটক এবং প্রাত্যহিক জীবনে এ ধরনের ঘটনা হরহামেশা ঘটে থাকে। জুয়াড়ি স্বামী কর্তৃক জুয়ার কোটে স্ত্রীকে বন্ধক রাখা, পাষণ্ড পিতা কর্তৃক শিশুসন্তান হত্যা, পাষণ্ড মা কর্তৃক যুবতী কন্যাকে দেহ ব্যবসায় উদ্বুদ্ধ করা, স্ত্রী কর্তৃক স্বামী-শিশুসন্তান হত্যা, সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতা হত্যার মতো জঘন্য এবং অমানবিক ঘটনাসমূহ ইদানীং প্রায়ই পত্র-পত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। মানুষের অমানবিক মনোবৃত্তি এবং নির্মম-নিষ্ঠুর চাহিদার কারণে পুরো সমাজ-সংসার-রাষ্ট্র অস্থির হয়ে পড়েছে। অনাচার, ব্যভিচার, পাপাচার, পরকীয়া, বিশ্বাস ভঙ্গ, দুর্নীতি, জুলুম, অত্যাচার রাহাজানি ইত্যাদি অপরাধ জ্যামিতিক হারে বেড়ে যাচ্ছে।

মানুষের লোভ, কাজ না করে বিকল্প উপায়ে উপার্জনের ধান্ধা এবং পরিশ্রম-ত্যাগ-তিতিক্ষা ব্যতিরেকে পদ-পদবি লাভের আকাঙ্ক্ষার কারণে ব্যক্তি-সমাজ-সংসার এবং রাষ্ট্রে দুর্বৃত্তায়ন রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। মানুষের মান-সম্মানবোধ যেমন মারাত্মকভাবে লোপ পেয়েছে তেমনি অপমানিত, লাঞ্ছিত, নিগৃহীত এবং নিপীড়িত হওয়ার ধৈর্যসহ্য বহুগুণে বেড়ে গেছে। সমাজ এখন কোনো কিছু দেখেই আশ্চর্য হয় না— কোনো কিছুকে ভালোবাসে না আবার কোনো কিছুকে ঘৃণাও করে না। আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে কোনো পুরুষ যদি পরনারীতে আসক্ত হতো অথবা কোনো কুলবধূর ওপর চরিত্রহীনতার অভিযোগ থাকত তবে পুরো সমাজ ছি ছি রব তুলত। ফলে অভিযুক্ত নর-নারীকে তার পরিচিত সমাজ ছেড়ে নিরাপদ দূরত্বে বসবাস করতে হতো। কেউ যদি ঘুষ-দুর্নীতিতে যুক্ত হতো সেক্ষেত্রে সমাজের কেউ তাদের ভালো চোখে দেখত না।

আজকের সমাজে পরকীয়া একটি প্রচলিত ঘটনা। বাইরের লোকজন তো দূরের কথা পরিবারের একান্ত আপনজনও পরকীয়ার মতো ভ্রষ্টতার জন্য তিরস্কার করে না। প্রায় সবাই মেনে নিচ্ছে। কেউ কেউ তো রীতিমতো প্ররোচনা দিচ্ছে এবং অনেকে আবার নিজেদের কুকর্মের জন্য গর্ব করে বেড়াচ্ছে। এক ভদ্রলোক তার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে বললেন, কি হে নাদের! ভাবীর খোঁজখবর রাখ কিছু! নাদের নির্লিপ্তভাবে জবাব দিল— কীসের খবর! ভদ্রলোক বললেন— ওই যে বল্টুর সঙ্গে ভাবীর সম্পর্ক নিয়ে কীসব শুনছি। তারা নিয়মিত ডেটিং করে একসঙ্গে বিদেশে যায়। নাদের হাসতে হাসতে বলল— যাওগগা! করুকগা, এতে আর এমন কী ক্ষতি, আমার জিনিস তো ঠিকই থাকবে, উঠিয়ে তো আর নিতে পারবে না।

পরকীয়ার মতো দুর্নীতি এবং লুটপাট পুরো সমাজকে গ্রাস করে ফেলেছে। আজকের দিনে মানুষের ওপর দুর্নীতিবাজ এবং কর্মের ওপর কুকীর্তি জগদ্দল পাথরের ওপর চেপে বসেছে। দুর্নীতিবাজরা দুর্নীতির উল্লাসকে সার্বজনীন করার জন্য নিজ পরিবারের ছেলেমেয়ে, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, পিয়ন, ড্রাইভার, কাজের মেয়ে— সবার সঙ্গে দুর্নীতির অর্থসংক্রান্ত সন্ত্রাস, অশ্লীলতা, উগ্রতা, নিষ্ঠুরতা এবং দম্ভ ভাইরাসের মতো ছড়িয়ে দিচ্ছে। সবাই মিলেমিশে ভাগযোগে এমন সব কর্ম করছে যা দেখে রাক্ষস-রাক্ষুসী তাদের হাঁ বন্ধ করে দিচ্ছে— পিশাচরা পর্যন্ত লজ্জায় চোখ বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে এবং হায়েনার দলেরা আফসোস করতে করতে আত্মহত্যার পথ খোঁজা শুরু করে দিয়েছে।

কিছুদিন আগে রাজধানীর নামকরা একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের রুমে বসার দুর্ভাগ্য হয়েছিল। দুর্ভাগ্য বললাম এই কারণে যে— ওইদিন যা দেখলাম এবং শুনলাম তা আমার মনোমস্তিষ্ক ইতিপূর্বে কল্পনাও করতে পারেনি। সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া কয়েকটি বখাটে ছেলের বিচার চলছিল। ছেলেরা সত্তর/আশি হাজার টাকা দামের মোবাইল সেট হাতে নিয়ে ক্লাসে ঢোকে এবং পড়াশোনা বাদ দিয়ে হৈচৈ করে ও ক্লাসের শিক্ষিকাকে উদ্দেশ্য করে আজেবাজে মন্তব্য করে। দুজন শিক্ষিকার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বিচার চলছিল। তার ক্লাসের শিক্ষার্থী অর্থাৎ সপ্তম শ্রেণির ছেলেরা শিক্ষিকাদের দেখে পেছন থেকে শিস দেয়— উহ! আহ! শব্দ করে। শিক্ষিকাদের মধ্যে যিনি একটু ফর্সা তাকে ছাত্ররা সানিলিয়ন এবং অপেক্ষাকৃত কালো বর্ণের শিক্ষিকাকে কালিলিয়ন বলে ইভ টিজিং করে থাকে। শিক্ষিকারা যখন অশ্রুসজল নয়নে এসব অভিযোগ করছিলেন তখন সেখানে উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষকের মতো আমিও লজ্জা-অপমান এবং বেদনায় ভারাক্রান্ত হয়ে মাথা নিচু করে রেখেছিলাম।

স্কুলটির প্রধান শিক্ষক অত্যন্ত ভালো মানুষ। তিনি ছেলেদের বিরুদ্ধে যথাসম্ভব কড়া ব্যবস্থা নিলেন। কিন্তু আফসোস করে বললেন— নিজের হাজারো সীমাবদ্ধতার কথা। অভিভাবক, সমাজ, রাষ্ট্র, আকাশ সংস্কৃতি এবং প্রযুক্তির কুফল সর্বনাশ ঘটাতে ঘটাতে এমন নিম্নস্তরে চলে এসেছে যে দশ-এগারো বছরের বালক-বালিকা পর্যন্ত যৌন সন্ত্রাসে নেমে পড়েছে। অনেক কুলাঙ্গার পিতা-মাতা আধুনিকতার নামে নিজেরা যেমন বহুগামিতায় জড়িয়ে পড়েছে তেমনি নিজেদের কুকীর্তিকে সহনীয় এবং মোহনীয় করার জন্য ছোট ছোট ছেলেমেয়েদেরও অবাধে চলাফেরা করতে উৎসাহ দিচ্ছে। ফলে মানুষের স্বাভাবিক সৌন্দর্য, আকর্ষণ, ভক্তি, শ্রদ্ধা ইত্যাদি নষ্ট হয়ে গেছে। অন্তর থেকে শ্রদ্ধা করা যায় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। নির্ভরযোগ্য মানুষ দিনকে দিন বিরল হয়ে যাচ্ছে। জ্ঞানী-সৎ ও সজ্জন মানুষ বিলুপ্ত প্রাণীর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে এবং জাতিসংঘের বিশ্ব ঐতিহ্য রক্ষা কর্মসূচির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়েছে।

একটি নিকৃষ্ট প্রাণীর মাথা ও লেজ নিয়ে বাংলাদেশে একটি কৌতুক চালু হয়েছিল। বলা হতো আগে প্রাণীটির মাথা লেজ নাড়াত আর এখন নাকি লেজে মাথা নাড়ায়। সময়ের বিবর্তনে কৌতুকটি পুরনো এবং অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ইদানীং কৌতুক হলো— প্রাণীটির বমিকৃত উচ্ছিষ্ট এবং বর্জ্য দ্বারা এখন তার মস্তিষ্ক পরিচালিত হচ্ছে। পুরো সমাজব্যবস্থাই উলটপালট হয়ে গেছে। কেউ কাউকে মানছে না, কেউ কাউকে শ্রদ্ধা করছে না এবং বিশ্বাসও করছে না। স্নেহ-মায়া-মমতা, বিশ্বাস এবং ভালোবাসা সমাজ থেকে উঠে গিয়ে বইয়ের পাতায় স্থান নিয়েছে এবং এসব গুণাবলি বর্জিত হন্যে হয়ে ওইসব বইপত্র ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে, সেখানে ভালো ভালো নীতিকথা লিখিত রয়েছে।

আমরা আজকের নিবন্ধের একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। যদি প্রশ্ন করা হয়— কেন এই অধঃপতন? সেক্ষেত্রে আমাদের পুনরায় ফিরে যেতে হবে আজকের শিরোনামের ভাবার্থে। মানুষের অকৃতজ্ঞতাবোধ তার চিন্তা-চেতনা ও কর্মে অভিশাপের বিষবাষ্প ডেকে নিয়ে আসে। মানুষের অলসতা তার শরীর-মন-মস্তিষ্ক দুর্বল থেকে দুর্বলতর করে ফেলে। অলস ব্যক্তি কোনোদিন জ্ঞানী হয় না। অন্যদিকে জ্ঞানহীন মানুষ সবসময় চালাকি করার চেষ্টা করে এবং সারাক্ষণ বাঁকা পথের ফাঁকফোকর খুঁজে বেড়ায়। ফাঁকিবাজি করা এবং ফাঁকি দেওয়ার প্রবল নেশা তাকে পেয়ে বসে। লোভ-লালসা, ভোগবিলাস এবং সন্দেহ অবিশ্বাস তখন তার প্রধান বাহন হয়ে দাঁড়ায়। এ অবস্থায় দুটো পরিণতি তার জন্য অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে। প্রথমত, নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সে নিজেকে পশুর চেয়েও নীচু পর্যায়ে নিয়ে যায়। দ্বিতীয়ত, স্বার্থসিদ্ধিতে সফলতা পেলে সে দাম্ভিকতা, জুলুম-অত্যাচার এবং অন্যকে খোটা দিয়ে অপমান করতে করতে নিজেকে ফেরাউন বানিয়ে ফেলে।

 

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম