শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৮

পুলিশ অ্যাক্ট ১৮৬১ পুলিশের জন্য আইন

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশ অ্যাক্ট ১৮৬১ পুলিশের জন্য আইন

পুলিশ কি সরকার? সবাই একমত যে পুলিশ সরকার নয়। পুলিশ সরকারি প্রতিষ্ঠান। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, বর্ডার গার্ড রেজিমেন্ট, গণপূর্ত বিভাগ, শিক্ষা অধিদফতর, সেতু ও সড়ক বিভাগ ইত্যাদি কেউই সরকার নয়। সব সরকারি প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের জন্য বিধিবদ্ধ আইন আছে। পুলিশের জন্য আছে বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাক্ট, ১৮৬১ যা ২০০৭ পর্যন্ত সংশোধিত। পুলিশ অ্যাক্ট, ১৮৬১-এর ২ ধারা মোতাবেক The entire police-establishment under 4 [the] Government shall, for the purposes of this Act, be deemed to be one police-force, and shall be formally enrolled; and shall consist of such number of officers and men, and shall be constituted in such manner, as shall from time to time be ordered by the government.

Subject to the provisions of this Act the pay and all other conditions of service of members of the subordinate ranks of any police force shall be such as may be determined by the Government. তার মানে পুলিশ সরকারের অধীনে একটি পুলিশপ্রতিষ্ঠান, যা পুলিশ ফোর্স হিসেবে পরিচিত হবে। অতএব আইনগতভাবেই পুলিশ সরকার নয় এবং পুলিশের সাংবিধানিক কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। সংসদ পুলিশ আইন করে সরকারের অধীনে সরকারের বিভিন্ন সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা পূর্ণ করার জন্য একটি পুলিশ ফোর্স প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছে। সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনা করার জন্য কিছু নীতি ও জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারকে সাংবিধানিক দায়িত্ব বেঁধে দিয়েছে। সেগুলো নিশ্চিত করার জন্য সময় সময় সরকারের জন্য আইন-কানুন সংসদ করে দিয়েছে, যা প্রতিপালন করার জন্য আইনগতভাবে পুলিশ ফোর্স পুলিশ অ্যাক্টের মাধ্যমে করে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ একটি আইনগত সরকারি প্রতিষ্ঠান। পুলিশ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নয়। সংবিধান কতগুলো প্রতিষ্ঠান সাংবিধানিকভাবে তৈরি করেছে। সংবিধানের চতুর্থ ভাগে নির্বাহী বিভাগ যার প্রথম অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি, দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা, তৃতীয় অনুচ্ছেদে স্থানীয় শাসন, চতুর্থ অনুচ্ছেদে প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ এবং পঞ্চম অনুচ্ছেদে অ্যাটর্নি জেনারেল, পঞ্চম ভাগে আইন সভা যার প্রথম অনুচ্ছেদে সংসদ, ষষ্ঠ ভাগে বিচার বিভাগ যার প্রথম অনুচ্ছেদে সুপ্রিম কোর্ট, দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে অধস্তন আদালত, তৃতীয় অনুচ্ছেদে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, সপ্তম ভাগে নির্বাচন, অষ্টম ভাগে মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশের কর্মবিভাগ যার প্রথম অনুচ্ছেদে কর্মবিভাগ, দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে সরকারি কর্মকমিশন, নবম ভাগে জরুরি বিধানাবলি, দশম ভাগে সংবিধান-সংশোধন, একাদশ ভাগে বিবিধ, এভাবে সংবিধান বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে। কাজেই সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান কোনো অবস্থাতেই এক নয়, তা আমাদের পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে। অধস্তন আদালতের একজন বিজ্ঞ বিচারক, সামরিক বাহিনীর একজন সদস্য, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের একজন আইনজীবী, উপজেলা থেকে সচিবালয় পর্যন্ত নিয়োগপ্রাপ্ত সব প্রশাসনিক ক্যাডারের কর্মকর্তা, মহাহিসাব নিরক্ষক ও নিয়ন্ত্রক অফিসের সব কর্মকর্তা তথা সরকারের কর্মবিভাগের সব কর্মকর্তা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা যাদের ওপর সরকারের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ বা আধিপত্য নেই।

পুলিশ ও বিভিন্ন সেবা ও কর্ম করার জন্য নিয়োজিত বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান যেমন পুলিশ, আনসার ভিডিপি, বিজিবি, কোস্টগার্ড, গণপূর্ত বিভাগ, সেতু ও সড়ক বিভাগ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর, ওয়াসা, ডেসা, বিদ্যুৎ বিভাগ, সেচ ও পানি উন্নয়ন বিভাগ, শিক্ষা বিভাগ, স্বাস্থ্য বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংক ইত্যাদি আরও বহুবিধও প্রতিষ্ঠান। এগুলো সব সরকারি প্রতিষ্ঠান কিন্তু কোনো অবস্থাতেই সরকার নয়। কাজেই তাদের বিধিবদ্ধ আইনের বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা নেই; যা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আছে। যেমন একজন ডিসি জনস্বার্থে বা রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন কিন্তু একজন এসপি বা সরকারি প্রতিষ্ঠানের বড় কর্তারাও তা নিতে পারেন না। যদি তারা এ ধরনের কোনো কাজ করেন তাহলে তা অবশ্যই ক্ষমতা ও আইন -বহির্ভূত কাজ বলে গণ্য হবে বলে সচেতন জনগণ মনে করে।

পুলিশ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও কাজের জন্য যা পুলিশ অ্যাক্ট, ১৮৬১-তে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে। পুলিশ অ্যাক্টের ৪-এ আইজিপির ক্ষমতায় বলা হয়েছে,  The administration of the police throughout a general police-district shall be vested in an officer to be styled the Inspector-General of Police and in such Deputy Inspectors-General and Assistant Inspectors-General as to the Government shall seem fit.

The administration of the police throughout the local jurisdiction of the Magistrate of the district shall, under the general control and direction of such Magistrate, be vested in a District Superintendent and such Assistant District Superintendents as the Government shall consider necessary. এ আইনে জনগণের ওপর খবরদারি করার ক্ষমতা পুলিশকে দেওয়া হয়নি তা আমাদের পরিষ্কার করে বুঝতে হবে। পুলিশ অ্যাক্টের ৫ ধারায় বলা হয়েছে

, The Inspector-General of Police shall have the full powers of Magistrate throughout the general police-district; but shall exercise those powers subject to such limitation as may from time to time be imposed by the government. তার মানে পুলিশ সরকারের নিয়ন্ত্রণে তার ক্ষমতা প্রয়োগ করবে।

পুলিশ অ্যাক্টের ১২-তে বলা হয়েছে, The Inspector-General of Police may, from time to time, subject to the approval of the government, frame such orders and rules as he shall deem expedient relative to the organization, classification and distribution of the police-force, the places at which the members of the force shall reside, and the particular services to be performed by them; their inspection, the description of arms, accoutrements and other necessaries to be furnished to them; the collecting and communicating by them of intelligence and information; and all such other orders and rules relative to the police-force as the Inspector-General, shall, from time to time deem expedient for preventing abuse or neglect of duty, and for rendering such force efficient in the discharge of its duties. এখানেও দেখা যাচ্ছে সরকারের অনুমতি না নিয়ে এমনকি অধস্তনদের ক্ষমতার অপব্যবহার, দায়িত্বে অবহেলা রোধ ও আরও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্যও আইজিপি কোনো বিধিবিধান বা আদেশ-নির্দেশ প্রদান করতে পারেন না।

পুলিশ অ্যাক্টের ২০-এ বলা হয়েছে, Police-officers enrolled under this Act shall not exercise any authority, except the authority provided for a police-officer under this Act and any Act which hereafter be passed for regulating criminal procedure. পুলিশকে আইনবহির্ভূত কোনো কাজ করার বিধান দেওয়া হয়নি। পুলিশকে নিজের মতো করে কোনো কাজ করার বৈধতা নেই। পুলিশকে অবশ্যই আইনগত কার্যক্রম চালাতে হবে বলেই জনগণ মনে করে।

অ্যাক্টের ২৩ ধারায় বলা হয়েছে, It shall be the duty of every police-officer promptly to obey and execute all orders and warrants lawfully issued to him by any competent authority; to collect and communicate intelligence affecting the public peace; to prevent the commission of offences and public nuisances; to detect and bring offenders to justice and to apprehend all persons whom he is legally authorized to apprehend, and for whose apprehension sufficient ground exists: and it shall be lawful for every police-officer, for any of the purposes mentioned in this section, without a warrant, to enter and inspect any drinking-shop, gamming-house or other place of resort of loose and disorderly characters. এখানে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে পুলিশ চটজলদি যে আইনগত বৈধ আদেশ পাবে তা পালন করবে এবং সব বৈধ তলব

 (warrants) কার্যকর করবে। অর্থাৎ পুলিশ হুকুম তামিল এবং সব তলব কার্যকর করবে কিন্তু পুলিশ অফিসার কোনো হুকুম দিতে পারবে না বা কাউকে তলব করতে পারবে না। এখন পুলিশ যে বিভিন্ন লোককে থানায় বা পুলিশ ক্যাম্পে ডেকে এনে তদন্ত করে বা বিভিন্ন সময়ে এটা করা যাবে না, ওটা করা যাবে না বলে হুকুম জারি করে তা কি অন্যায় এবং অবৈধ নয়? ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও জনগণকে তা ভাবা উচিত। তা ছাড়া পুলিশ যে কোনো ব্যক্তির ঘরে প্রবেশ করে— তার কি কোনো বৈধতা আইনের কোথাও আছে, কারণ আইন কী বলে তা তো আগেই উল্লেখ করা হয়েছে।

পুলিশ আইনের ৩০-এ বলা হয়েছে, (১) The District Superintendent or Assistant District Superintendent of Police may, as occasion requires, direct the conduct of all assemblies and processions on the public roads, or in the public streets or thoroughfares, and prescribe the routes by which, and the times at which, such processions may pass.

(২) He may also, on being satisfied that it is intended by any persons or class of persons to convene or collect an assembly in any such road, street or thoroughfare, or to form a procession which would, in the judgment of the Magistrate of the district, or of the sub-division of a district, if uncontrolled, be likely to cause a breach of the peace, require by general or special notice that the persons convening or collecting such assembly or directing or promoting such procession shall apply for a license.

 (৩) On such application being made, he may issue a license specifying the names of the licensees and defining the conditions on which alone such assembly or such procession is to be permitted to take place and otherwise giving effect to this section: Provided that no fee shall be charged on the application for, or grant of, any such license. এ আইনে পরিষ্কারভাবে লেখা রয়েছে, যদি প্রয়োজন পড়ে তাহলে এসপি বা এএসপি গণসড়ক বা স্ট্রিট বা চলাচলের পথে কোনো জনসমাবেশ বা মিছিল থাকলে তা অন্য পথে পাঠাতে পারে (ফরত্বপঃং) বা কোন পথে যাবে তা বলে দেবে। কিন্তু শান্তিপূর্ণ কোনো জনসমাবেশ বা মিছিল হতে দেবে না এ রকম নির্দেশ পুলিশ দিতে পারে কিনা তা জনমনে প্রশ্ন। তা ছাড়া কোনো মাঠে-ময়দানে শান্তিপূর্ণ জনসমাবেশের ব্যাপারে পুলিশের পূর্বানুমতি নেওয়ার কোনো বিধিবিধানই পুলিশ আইনে নেই। অথচ পুলিশ শান্তিভঙ্গের আওয়াজ তুলে অবৈধভাবে জনসমাবেশে বাধা দিয়ে আসছে। পুলিশ আইনের ৩০ ক-তে শান্তিভঙ্গের আশঙ্কা থাকলে কী করণীয় তাও স্পষ্টভাবে লেখা আছে যে, ১) Any Magistrate or District Superintendent of Police or Assistant District Superintendent of Police or Inspector of Police or any police officer in charge of a station may stop any procession which violates the conditions of a license granted under the last foregoing section, and may order it or any assembly which violates any such conditions as aforesaid to disperse.

(২) Any procession or assembly which neglects or refuses to obey any order given under the last preceding sub-section shall be deemed to be an unlawful assembly. বিদ্যমান আইনে বলা হয়েছে যেসব শর্তে সড়কে বা রাস্তায় বা জনপথে মিছিল বা জনসমাবেশ করার জন্য লাইসেন্স বা অনুমতি নেওয়া হয়েছিল তা যদি কেউ ভঙ্গ করে তাহলে পুলিশ ব্যবস্থা নিতে পারবে। এ ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই কিন্তু শান্তিপূর্ণ জনসমাবেশে লাইসেন্স নিতে হবে যদি তা প্রথমত কোনো গণসড়ক, পথ বা জনপথে হয় এবং সেখানে শান্তিভঙ্গের আশঙ্কা থাকে। কিন্তু মাঠে-ময়দানে বা চত্বরে জনসমাবেশের জন্য পুলিশের অনুমতি লাগবে বলে তো কোনো নির্দেশনা পুলিশ আইনে নেই। তাহলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে যেভাবে জনসমাবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে তার যে কোনো আইনগত ভিত্তি নেই তা বিদ্যমান আইন বিশ্লেষণ করলেই যে কেউ বুঝতে পারবে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম