শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

নামতে শুরু করেছে পানি ♦ মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭ ♦ দুর্গম এলাকায় পৌঁছায়নি ত্রাণ

ঘুরে দাঁড়ানোর কঠিন লড়াই

নিজস্ব প্রতিবেদক
ঘুরে দাঁড়ানোর কঠিন লড়াই

আকস্মিক বন্যায় বিপর্যয়কর অবস্থায় পড়েছে বিপুলসংখ্যক মানুষ। অনেকেরই ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। সহায়সম্বল হারিয়ে অসহায় তুলনামূলক সচ্ছলরাও। বন্যার পানি নামতে শুরু করায় জেগে উঠছে ক্ষত। বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন অনেকে। কিন্তু ঘুরে দাঁড়ানোর কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি তারা। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেছেন, দেশে চলমান বন্যায় ১১ জেলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৫৬ লাখ ১৯ হাজার ৩৭৫ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ২৭ জন। গতকাল সচিবালয়ে চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। ত্রাণ উপদেষ্টা বলেন, এখন পর্যন্ত বন্যা আক্রান্ত জেলার সংখ্যা ১১টিই আছে। ১১ জেলায় মোট ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৫৬ লাখ ১৯ হাজার ৩৭৫ জন। পানিবন্দি পরিবার ১২ লাখ ৭ হাজার ৪২৯টি। ৭৪ উপজেলা বন্যা প্লাবিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন/পৌরসভা ৫৪১টি। এদিকে কুমিল্লা প্রতিনিধি দুর্গত এলাকার বানভাসিদের বরাতে জানিয়েছেন- ‘যাদের বাড়ি সড়কের পাশে তারা একাধিকবার সহায়তা পাচ্ছেন। প্রত্যন্ত এলাকায় ত্রাণ নিয়ে কেউ যাচ্ছেন না। এমন পরিস্থিতি বন্যাদুর্গত প্রতিটি এলাকার চিত্র।’ অপরদিকে ফেনীসহ অন্যান্য প্রতিনিধিও দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলে একই খবর জানিয়েছেন। গতকাল পর্যন্ত বহু স্থানে ত্রাণ পৌঁছেনি বলে জানিয়েছেন লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।

সচিবালয়ে উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বন্যায় মোট ২৭ জন মারা গেছে উল্লেখ করে বলেন, এর মধ্যে কুমিল্লায় ১০ জন, ফেনীতে একজন, চট্টগ্রামে পাঁচজন, খাগড়াছড়িতে একজন, নোয়াখালীতে পাঁচজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন, লক্ষ্মীপুরে একজন এবং কক্সবাজারে তিনজন মারা গেছেন। এ সময় ফারাক্কা ব্যারাজ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে চলমান ভয়াবহ বন্যার মধ্যেই ভারত যে ফারাক্কা ব্যারাজের ১০৯টি গেট খুলে দিয়েছে, তাতে এখন পর্যন্ত নতুন করে কোনো এলাকা প্লাবিত হয়নি। ত্রাণ বিতরণের বিষয়ে তিনি বলেন, সরকার সবাইকে সমন্বিত করে ত্রাণের কাজ করছে। যে স্থান থেকে পানি নেমে যাচ্ছে সেখানে যে সব জায়গায় ত্রাণ পরিবহন করা যায় সেই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে আরও দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনী ও অন্যান্য বাহিনী হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ত্রাণ পৌঁছাচ্ছে। এখন পর্যন্ত দূরবর্তী সব উপজেলায় ত্রাণ পৌঁছানো গেছে। উপজেলা স্তরে ত্রাণ মজুত করা গেছে এবং চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা গেছে। ক্রমান্বয়ে এগুলো ধারাবাহিকভাবে হচ্ছে। ফারুক-ই-আজম বলেন, দুর্গম এলাকা এখন আর নেই। সব জায়গায় ত্রাণ পৌঁছাতে পেরেছি। অধিকাংশ এলাকায় পানি নেমে যাচ্ছে। যেসব এলাকায় নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে সেগুলোর পানি দ্রুত নেমে যাবে বলে আশা করছি। ত্রাণ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারব। জনগণের স্বেচ্ছাসেবা ও মানুষের উদ্যম আমাদের শক্তি জোগাচ্ছে।

বন্যাকবলিত এলাকা নিয়ে প্রতিনিধিদের পাঠানোর খবর-

কুমিল্লা দক্ষিণের পাঁচ উপজেলায় সহায়তা দাবি : কুমিল্লার ১৭ উপজেলার মধ্যে ১০টি উপজেলা বেশি বন্যাকবলিত। বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। বিপৎসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে গোমতী নদীর পানি। সড়কের ক্ষত চিহ্ন ভেসে উঠছে। আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য উপজেলাগুলো হলো- বুড়িচং, আদর্শ সদরের একাংশ, ব্রাহ্মণপাড়া, দেবিদ্বারের একাংশ, তিতাস, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, চৌদ্দগ্রাম ও সদর দক্ষিণের একাংশ। এদিকে সহায়তা চেয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণের পাঁচ উপজেলা লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, চৌদ্দগ্রাম ও সদর দক্ষিণের বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ। এদিকে বানভাসিরা জানিয়েছেন, যাদের বাড়ি সড়কের পাশে তারা একাধিকবার সহায়তা পাচ্ছেন। প্রত্যন্ত এলাকায় ত্রাণ নিয়ে কেউ যাচ্ছেন না। এমন পরিস্থিতি বন্যাদুর্গত প্রতিটি এলাকার চিত্র।

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, মনোহরগঞ্জ ও লাকসামে সড়কের পাশে ত্রাণের গাড়ি থেমে আছে। সেখান থেকে সড়কের পাশে দাঁড়ানো মানুষজন ত্রাণ নিয়ে যাচ্ছেন। সড়কে হাঁটু কিংবা কোমর সমান পানি থাকায় গ্রামের ভিতর যাচ্ছেন না তারা। মনোহরগঞ্জ উপজেলার লক্ষণপুর ইউনিয়নের গাজিয়াপাড়া গ্রামের আবদুল বাকী মিলন ও বড় কেশতলা গ্রামের আবুল বাশার বলেন, আমাদের গ্রাম প্রত্যন্ত এলাকায়। এখানে কোনো সহায়তা আসেনি।

মনোহরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার উজলা রানী চাকমা জানান, মনোহরগঞ্জে ১০ হাজার মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে আছে। লক্ষাধিক বাসিন্দা পানিবন্দি অবস্থায়। চাহিদার তুলনায় ত্রাণ একেবারেই কম পাচ্ছেন। যে কারণে সব গ্রামে সমানভাবে বিতরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। গত ২১ আগস্ট থেকে শুকনো খাবার ও ২০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করেছেন। তিনি আরও ২০ মেট্রিক টন চালের জন্য জেলা প্রশাসনকে জানিয়েছেন। কুমিল্লা লাকসাম উপজেলার মনপাল, তপৈয়া, রাজাপুর, রামপুর, ষোলদনা, মামীশ্বর, নাড়িদিয়া এলাকায় ঘুরে দেখা যায় পানিবন্দি হাজারো পরিবার। উপজেলা প্রশাসন থেকে কিছু মুড়ি ও বিস্কুট ছাড়া আর কিছুই পাননি বন্যাদুর্গতরা। লাকসাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবদুল হাই সিদ্দিকী জানান, ১৫ হাজার মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে আছে। তাদের গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বেশি। তাছাড়া উপজেলার ৮৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি। উপজেলা প্রশাসন থেকে সাধ্যমতো ত্রাণ সরবরাহ করা হয়েছে। নাঙ্গলকোটেও ত্রাণ বিতরণ অপ্রতুল। সেখানে বেসরকারি উদ্যোগে যাওয়া গাড়িগুলো সড়কের পাশে ত্রাণ বিতরণ করে চলে যায়। দুর্গম গ্রামগুলোতে ত্রাণ পৌঁছাচ্ছে না। নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুরাইয়া আক্তার লাকি বলেন, নাঙ্গলকোটে এখনো পৌনে ২ লাখ মানুষ পানিবন্দি। ৩০ হাজারের মতো মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছেন। এখানে গেল কদিন ৩০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। তবে চাহিদা ৫০ মেট্রিক টনের।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী জানান, কুমিল্লায় যে পরিমাণ বন্যার্ত আছে সে তুলনায় ত্রাণ অপ্রতুল। এখন পর্যন্ত ৩৯ লাখ টাকার ত্রাণ বিতরণ হয়েছে। আরও ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ চেয়েছেন।

এদিকে কুমিল্লা গত ২৪ ঘণ্টায় বন্যার পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আশ্রয় কেন্দ্রে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান একজন। সোমবার দুপুর থেকে রাতের মধ্যে জেলার বুড়িচং, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ ও লাকসাম উপজেলায় এসব প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এর আগের দিন রবিবার জেলার তিতাস ও বুড়িচং উপজেলায় মারা যান আরও তিনজন। বন্যার শুরু থেকে পৃথক পৃথক সময়ে মারা যান আরও ছয়জন। এর মধ্যে সোমবার দুপুরে বুড়িচং উপজেলা সদর ও পশ্চিমসিংহ এলাকায় পানিতে ডুবে হাসিবুল (১০) ও ইব্রাহিম (৪) নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়। বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাহিদা আক্তার উপজেলায় বন্যার পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

সোমবার বিকালে নাঙ্গলকোট উপজেলার গোরকমুড়া এলাকায় সেরাজুল এবং রাতে মনোহরগঞ্জের মির্জাপুর এলাকায় বন্যার পানিতে ডুবে আরও দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুরাইয়া আক্তার লাকী ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার আউশপাড়া আশ্রয় কেন্দ্রে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান মুনিরুল হকের স্ত্রী মাকসুদা বেগম (৫৫)। বিষয়টি নিশ্চিত করেন লাকসাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা নাজিয়া বিনতে আলম।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লার বিভিন্ন উপজেলায় পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি।

ফেনীর দুর্গম এলাকায় ত্রাণ পৌঁছেনি : ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতি অনেকটা উন্নতির দিকে রয়েছে। পরশুরাম, ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়ার উঁচু স্থান থেকে পানি অনেকটা নেমে গেছে। ফেনী শহরের প্রধান প্রধান সড়ক থেকে পানি প্রায় নেমে গেলেও শহরের নিম্নাঞ্চল এখনো বন্যার পানিতে তলিয়ে আছে। ফেনী সদর, সোনাগাজী ও দাগনভূঞার বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির দিকে রয়েছে। তবে পুরো জেলার গ্রামীণ সড়ক ও নিম্নাঞ্চল এখনো তলিয়ে রয়েছে। অপেক্ষাকৃত বেশি দুর্গতদের উদ্ধারের তৎপরতায় ঘাটতি এবং ত্রাণ না পাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ফেনী শহরসহ বিভিন্ন উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় পানি বাড়ির ছাদ ছুঁয়েছে। কোথাও কোথাও পানি ছাদের ওপর দুই তলায় উঠে পড়ে। বন্যায় জেলার প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়। কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রায় ৮ লাখ মানুষ। মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর ২৩টি স্থানের বাঁধ ভেঙে ১৯ আগস্ট দিবাগত রাতে ফেনীর পরশুরাম ও ফুলগাজি উপজেলা প্লাবিত হয়। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে পানি প্রায় ৮ থেকে ১০ ফুট উচ্চতায় উঠে যায়। বাসিন্দারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুটি উপজেলা পুরোপুরি প্লাবিত হয়। প্রচণ্ড স্রোতে নিমিষে মানুষের ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে সব তলিয়ে যায়। বন্যার পানি খুব দ্রুত জেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়কের ৭ থেকে ৮ ফুট উচ্চতায় উঠে পড়ে। পুরো জেলা পরিণত হয় নদীতে। যে সড়কে সব সময় চলত বিভিন্ন ধরনের গাড়ি সেখানে টানা পাঁচ থেকে ছয় দিন ধরে চলছে বড় বড় নৌকা ও স্পিডবোট।

বন্যার পর পুরো দেশ থেকে হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবক হাজার খানেক বোট ও পর্যাপ্ত ত্রাণ নিয়ে দুর্গত এলাকায় যান। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো উদ্ধার তৎপরতা ও ত্রাণ বিতরণ শুরু করে। বেশি ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকেই উদ্ধার তৎপরতা ও ত্রাণ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

নোয়াখালীতে পল্লী বিদ্যুতের লাইনম্যানসহ তিনজনের মৃত্যু : নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে পৃথক ঘটনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পল্লী বিদ্যুতের দুই লাইনম্যানসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন, নোয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লাইনম্যান মো. জাকির হোসেন (২৮) ও মো. ইব্রাহিম (২২) এবং বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটের দশম শ্রেণির ছাত্র সাব্বির আহমেদ (১৭)। সাব্বির উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর গ্রামের মো. সালাউদ্দিনের ছেলে। লাইনম্যান মো. জাকির হোসেন লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা এবং মো. ইব্রাহিম চট্রগ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। সোমবার দুপুরে উপজেলার পৃথক স্থানে আমিন বাজার এলাকা ও মীরওয়ারিশপুর এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানায়, লাইনম্যান জাকির সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার আমিনবাজার এলাকায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের কাজ করতে যায়। ওই সময় পানিতে পড়ে থাকা ছেঁড়া তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. জাকির হোসেন ঘটনাস্থলে মারা যান। অপরদিকে, বিকাল ৫টার দিকে একই উপজেলার মীরওয়ারিশপুর এলাকায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন চালু করতে যায় লাইনম্যান মো. ইব্রাহিম। সেখানে তিনি অসাবধানতাবশত বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। গত কয়েক দিন ধরে ইনস্টিটিউটে আশ্রয় নেওয়া বন্যার্তদের সেবা দিয়ে যাচ্ছিল শিক্ষার্থী সাব্বির। তার বসতঘরের মালামাল বন্যার পানিতে নষ্ট হওয়ার খবর পেয়ে সোমবার সকালে বাড়িতে যায়। পরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঘরের মালামাল সরানোর সময় মাল্টিপ্লাগের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যায়।

মৌলভীবাজারে নদীর পানি কমছে, বাড়ছে হাওরে : ভারতের উজানে বৃষ্টিপাত না থাকায় মৌলভীবাজারের সবকটি নদীর পানি এখন বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে মৌলভীবাজার জেলায় উপরি অংশের বন্যার পানি কমে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও হাওর-পাড়ের গ্রামগুলোতে দেখা দিয়েছে বন্যা। জেলায় মনু ও ধলাই নদীর বেশ কয়েকটি ভাঙনের কারণে জেলাব্যাপী বন্যা দেখা দেয়। বন্যার পানি ক্রমান্বয়ে প্রবাহিত হয়ে জেলার হাকালুকি ও কাউয়াদিঘি হাওরে পড়ছে। ফলে চরম বিপাকে পড়েছেন হাওর-পাড়ের দিনমজুর ও প্রান্তিক কৃষকেরা।

হবিগঞ্জের নিম্নাঞ্চল থেকে নেমে গেছে পানি : টানা কয়েকদিন স্থির থাকার পর অবশেষে হবিগঞ্জের নিম্নাঞ্চল থেকে নেমে গেছে বন্যার পানি। বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় নিজ নিজ ঘরবাড়িতে ফিরেছে বন্যায় আক্রান্ত বেশির ভাগ লোক। যদিও এখনো একেবারে নিচু এলাকায় পানি রয়ে গেছে। একই সঙ্গে আশ্রয় কেন্দ্রেও রয়েছে বেশ কিছু নারী পুরুষ।

দ্রুত ডুবছে লক্ষ্মীপুর

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫

এই মাত্র | নগর জীবন

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৮ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৬ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন