শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

পলিথিনের খনি পুরান ঢাকা

কারখানায় অভিযানের ঘোষণাতেও বন্ধ হয়নি
শামীম আহমেদ
পলিথিনের খনি পুরান ঢাকা

পুরান ঢাকার দেবীদাস ঘাট লেন। শত শত কারখানায় কোথাও প্লাস্টিক পণ্য রিসাইকেল করে তৈরি হচ্ছে প্লাস্টিক দানা, কোথাও পলিথিনের রোল, কোথাও পলিথিনের শপিং ব্যাগ। আবার একই কারখানার ভিতরে এক পাশে হচ্ছে প্লাস্টিক দানা, অপর পাশে পলিথিন ব্যাগ। পুরো এলাকা যেন পলিথিনের খনি। শুধু এই এলাকাই নয়, গত দুই দিনে সরেজমিন পুরান ঢাকার চকবাজার, লালবাগ, ইসলামবাগ, কামালবাগ, চানখাঁরপুল, সোয়ারীঘাট এলাকা ঘুরেও একই চিত্র দেখা গেছে। এখান থেকে তৈরি হওয়া নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যাগ কয়েক হাত ঘুরে ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে।

পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি পলিথিন ব্যাগ বন্ধে আগামী ১ নভেম্বর থেকে বাজার ও কারখানাগুলোতে অভিযানের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বাকি আছে ১৪ দিন। তবে এখন পর্যন্ত কারখানাগুলোতে পলিথিন ব্যাগ উৎপাদন বন্ধের কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। সরানো হয়নি মেশিনারিজ। পলিথিন ব্যাগ বিক্রির পাইকারি ও খুচরা দোকানগুলোও চলতে দেখা গেছে আগের মতোই। গতকাল চকবাজার ও আশপাশের এলাকার দোকান-শপিং মল বন্ধ থাকলেও পলিথিন কারখানাগুলো ঠিকই চালু ছিল। চকবাজার টাওয়ারের পেছনে পলিথিন বিক্রির কয়েকটি পাইকারি দোকানও খোলা দেখা যায়। একই স্থানে পলিথিন ব্যাগ বিক্রির কয়েক শ দোকান গড়ে ওঠায় লোকমুখে জায়গাটির নাম হয়ে গেছে ‘পলিথিন পট্টি’। ঢোকার মুখেই একটি দোকানে ক্রেতা সেজে দরদাম শেষে দোকানদারের কাছে জানতে চাওয়া হয়- আগামী মাসে পলিথিন ব্যাগ বন্ধ হলে কি ব্যবসা করবেন? জবাবে তিনি বলেন, এ দেশে পলিথিন কখনো বন্ধ হবে না। বন্ধই যদি হতো, এই মার্কেটের কয়েক শ দোকানদার এত দিনে নতুন ব্যবসা শুরু করত। কোনো কারখানায় উৎপাদন থামেনি। তার সঙ্গে কথা বলার পর নিকট দূরত্বে দেবীদাস ঘাট লেনে গিয়ে দেখা যায় মূল সড়ক, শাখা সড়ক, অলিগলিতে, বাড়ির ছাদে ছাপড়া তুলে, ফ্ল্যাটবাসায় মেশিন বসিয়ে তৈরি হচ্ছে নিষিদ্ধ পলিথিন। প্লাস্টিক দানা তৈরির কারখানাগুলোর দরজা খোলা থাকলেও অনেক কারখানার দরজা ছিল বন্ধ। সাংবাদিক পরিচয়ে কয়েকটি কারখানার দরজা ঠেলে ঢুকতে গেলে বাধার মুখে পড়তে হয়। পরবর্তীতে গ্রামে কারখানা দেওয়ার জন্য পলিথিন তৈরির পুরনো মেশিনের ক্রেতা সেজে ঢোকার সুযোগ হয় কয়েকটি কারখানায়। দরজা বন্ধ করে ভিতরে তৈরি হচ্ছিল পলিথিনের ব্যাগ। কেউ পুরনো মেশিন বিক্রি করবেন কি না এমন প্রশ্নে অধিকাংশই জানান, এখন পর্যন্ত কোনো মালিক মেশিন বিক্রির সিদ্ধান্ত নেননি। প্রতিদিনই কয়েক হাজার পাউন্ড করে পলিথিন ব্যাগের অর্ডার আসছে। কামালবাগে গিয়েও একই চিত্র দেখা যায়। সেখানকার এক কারখানার কর্মচারী তিন ধরনের পলিথিন ব্যাগের জন্য পুরনো দেশি মেশিন ১৫ লাখ টাকায় ও চায়না মেশিন ৩০ লাখ টাকায় জোগাড় করে দিতে পারবেন বলে জানান। সারা দেশে এমন পলিথিন কারখানা কতগুলো আছে তার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান কোথাও মেলেনি। তবে ঢাকা মহানগরী প্লাস্টিক কারখানা কর্মচারী ও শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হাজী মো. জাকির হোসেন মৃধা জানান, শুধু ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকায় ৩ হাজারের বেশি কারখানা আছে। তবে এর মধ্যে অনেকগুলো আবার শুধু প্লাস্টিক দানা তৈরি করে। ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন কারখানার বিরুদ্ধে অভিযানের ঘোষণার পরও উৎপাদন বন্ধ না প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২২ বছর আগে আইন করে এগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এত বছরে কেউ বন্ধ করতে পারেনি, দেড়-দুই বছরে এই সরকার কীভাবে করবে? তিনি বলেন, নিষিদ্ধ করায় কয়েকটা শ্রেণির লাভ হয়। আগে শুধু শ্রমিক বেতন আর বিদ্যুৎ বিল দিলে কারখানা চালানো যেত। নিষিদ্ধের পর বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়মিত টাকা দিতে হয়েছে, রাজনৈতিক নেতাদের দিতে হয়েছে, বিভিন্ন এনজিওকে দিতে হয়েছে। এতে খরচ বাড়ায় ডাস্টবিন থেকে মল-মূত্রযুক্ত প্লাস্টিক তুলে এনেও পলিথিন ব্যাগ বানাতে হচ্ছে। পলিথিন বন্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, এটা হলে আমরাও সরকারের পাশে আছি। কিন্তু সরকার গেজেট করে সব ধরনের প্লাস্টিক বন্ধের জন্য তালিকা করেছে। এটা সম্ভব নয়। এ খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৩০-৪০ লাখের বেশি মানুষের রিজিক জড়িত।

তবে সব ধরনের প্লাস্টিক বন্ধ নিয়ে সৃষ্টি হওয়া বিভ্রান্তি দূর করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শুরুতেই আমরা সব ধরনের প্লাস্টিক বন্ধ করে দেওয়ার কথা বলছি না। এত বড় ইন্ডাস্ট্রি একবারে তো বন্ধ করে দেওয়া যাবে না। ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রাথমিকভাবে আমরা পলিথিন শপিং ব্যাগ বন্ধ করতে চাচ্ছি। এটার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হবে। প্লাস্টিকের ব্যাগের বদলে আমরা পাটের ব্যাগের ব্যবহার বাড়াতে চাচ্ছি। এটা নিয়ে শপিং ব্যাগ উৎপাদনকারীদের সঙ্গেও আলোচনা হয়েছে। তারা এক মাস সময় চেয়েছিল, সেটা তাদের দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্লাস্টিক পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ হুমকি। গর্ভবতী মায়ের দেহে মাইক্রোপ্লাস্টিক মিলছে। মাটি, পানি, সার্বিকভাবে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় প্লাস্টিকের ব্যবহার থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। এ ছাড়া সামনে তো প্লাস্টিক দিয়ে প্যাকেজিং করে পণ্য রপ্তানিও করা যাবে না। তাই আগে থেকেই আমাদের বিকল্পের দিকে যেতে হবে। প্লাস্টিকের মোড়কে চিপস, বিস্কুটসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য, কসমেটিক্স বিক্রি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোম্পানিগুলোকে প্যাকেজিংয়ের ডিজাইন বদলাতে হবে। প্যাকেটে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আনতে হবে। একই সঙ্গে রিসাইকেলে গুরুত্ব দিতে হবে। পর্যায়ক্রমে আমরা সেদিকে যাব। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫ এর ভিত্তিতে ২০০২ সালে পলিথিনের তৈরি ব্যাগের ব্যবহার, উৎপাদন, বিপণন ও পরিবহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। আইনের ১৫ ধারায় বলা হয়, যদি কোনো ব্যক্তি নিষিদ্ধ পলিথিনসামগ্রী উৎপাদন করে তাহলে ১০ বছরের কারাদন্ড বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা, এমনকি উভয় দন্ডও হতে পারে। পলিথিন বাজারজাত করা হলে ছয় মাসের জেল ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা। কিন্তু বাস্তবে আইনের সর্বোচ্চ ব্যবহারের নজির এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। উল্টো বেড়েছে আইন নিষিদ্ধ এ পলিথিন ব্যাগের যথেচ্ছ ব্যবহার।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
বেতন বন্ধ রেলের ৭৫৩ গেটকিপারের
বেতন বন্ধ রেলের ৭৫৩ গেটকিপারের
স্বর্ণালংকারসহ প্রতারক প্রেমিক গ্রেপ্তার
স্বর্ণালংকারসহ প্রতারক প্রেমিক গ্রেপ্তার
২০২৩-এ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হামলা হয়নি
২০২৩-এ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হামলা হয়নি
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
মায়ের বিরুদ্ধে দুই বছরের ছেলেকে হত্যার অভিযোগ
মায়ের বিরুদ্ধে দুই বছরের ছেলেকে হত্যার অভিযোগ
সাদপন্থিদের বিচার দাবিতে সড়ক অবরোধ
সাদপন্থিদের বিচার দাবিতে সড়ক অবরোধ
শীতকালীন সবজি চারার বাণিজ্যিক উৎপাদন
শীতকালীন সবজি চারার বাণিজ্যিক উৎপাদন
একই জমিতে মাল্টা চাষ ও কম্পোস্ট সার উৎপাদন
একই জমিতে মাল্টা চাষ ও কম্পোস্ট সার উৎপাদন
অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি
অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
সর্বশেষ খবর
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১
রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা
গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন
বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন
জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'
'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের সামনে কি?
আসাদ পরিবারের সামনে কি?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার
সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সুশাসন নিশ্চিত না হলে অন্তর্বর্তী সরকার জনপ্রিয়তা হারাবে : মঞ্জু
সুশাসন নিশ্চিত না হলে অন্তর্বর্তী সরকার জনপ্রিয়তা হারাবে : মঞ্জু

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!
পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা
আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা