শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

আঁতুড়ঘর

সেলিনা হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আঁতুড়ঘর

আঁতুড়ঘরে ঢোকার আগে কর্ত্রী বলেছেন, আজ বৈশাখের পঁচিশ তারিখ। মনে রেখো।

দাইবুড়ি মাথা নাড়ে।

আঁতুড়ঘর ঠিক করার আগে কর্তাও তাকে একই কথা বলেছেন। বলেছেন, ছেলে হোক, মেয়ে হোক জন্ম তারিখ ঠিকমতো মনে রাখতে হয়। আজ পঁচিশে বৈশাখ।

দাইবুড়ি মাথা নেড়েছে একই ভঙ্গিতে। প্রত্যেক মাসের তারিখের হিসাব তার খুব মনে থাকে। কত ছেলে মেয়ে জন্ম হয় তার হাতে। তারিখ মনে না থাকলে তার চলবে কেন?

কর্ত্রীর জন্য বিছানা গোছাতে গোছাতে দাইবুড়ি ভাবল, ব্যথা উঠলেই সঙ্গে সঙ্গে প্রসব হয়ে যাবে, এমনতো কথা নেই। কত জনেরইতো দেখেছে, ব্যথা ওঠার পরেও দুদিন গড়িয়ে গেছে। যাকগে।

দাইবুড়ি ভুরু কুঁচকে ভাবল, কর্তা গিন্নি দুজনেই এবারে একটু অস্থির। কেন? তারা কি ভাবছেন? এই নিয়ে গিন্নির চৌদ্দবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা হলো। প্রসবতো প্রথম না। তাহলে অস্থিরতা কেন?

বাইরে বটের ডালে বসে থাকা নিশাচর পাখি টিউ করে শব্দ করল। দাইবুড়ির বুকের ভিতর শব্দ তরঙ্গ তুলল। বুড়ি ভীষণ খুশি হয়ে নিজেকে বলল, নিশ্চয় ভাগ্যবান সন্তান হবে। ঠাকুরবাড়ির মঙ্গল হবে। জোড়াসাকোর মুখ উজ্জ্বল হবে।

রাত বাড়ে। যেন গরম পড়েছে।

ছোট ঘরটির ভিতরে বাতাস চলাচল নেই। দরজা বন্ধ। দাইবুড়ি গরম পানির গামলা, পরিষ্কার কাপড়, মধুর শিশি ইত্যাদি গুছিয়ে রেখেছে। এখন অপেক্ষা করা ছাড়া তেমন কিছু করার নেই। দাইবুড়ি মাঝে মাঝে পায়ের পাতায় হাত বুলিয়ে দেয়।

মাথার কাছে বসে গিন্নিমাকে বাতাস করছে ক্ষণদা। তালের পাখা একই লয়ে নড়ছে। মাঝে মাঝে জোর বাতাস দেয়। গিন্নিমা মাঝে মাঝে মাথা এপাশ ওপাশ করেন। তার মুখে ঘামের বিন্দু জমেছে। পাখার বাতাসে গরম তেমন কাটে না। তার ওপর প্রসবের বেদনায় শরীর নেতিয়ে আসে।

দাইবুড়ি মনে মনে বলে, শরীরতো নেতিয়ে পড়বেই। আর কতবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা। আহা বেচারী। তারওপর এমন ছোট একটি আঁতুড়ঘর। দুজন মানুষ ঢুকলে তিনজনের আর জায়গা থাকে না। গিন্নিমাও একই কথা বলেন, এই ছোট ঘরটা আর কোনোদিন বড় হবে না। এভাবেই জীবন যাবে রে ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি আবার পায়ের পাতায় হাত রাখে। কেঁপে ওঠে শরীর। প্রসববেদনা বাড়ছে। রাত কত হয়েছে কে জানে। বটের ডালে নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটায়। দাইবুড়ি কান পাতে। মনে হয় চারদিক থেকে কারা বুঝি আসছে। না, ঠিক পায়ের শব্দ নয়। কেমন যে শব্দ বুঝতে পারে না। তবে আনন্দধ্বনি। ঢোল মাদল বাজিয়ে নয়, তবে গান করতে করতে আসছে বুঝি।

কোথায় আসছে? কারা আসছে? ওরা কি জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে আসছে?

গিন্নিমা উত্ফুল্ল কণ্ঠে বললেন, আজ কৃষ্ণা ত্রয়োদশীয় রাত।

হ্যাঁ, মা। মনে হয় শেষ রাতের প্রথম প্রহরে ঢুকেছি আমরা। তাহলে তো রাত পোহানোর আর বেশি সময় নাই। কি বলিস?

আমার মনে হয় প্রসবের আগে রাত পোহাবে না। প্রসব হয়ে যাবে।

আমারও মনে হয় শেষ রাতেই বোধ হয় বাচ্চাটা পৃথিবীতে আসবে। এখনই টের পাচ্ছি।

তখন প্রবল ব্যথার ধাক্কায় তিনি ঠোঁট কামড়ে ধরেন। তারপরও মৃদু শব্দ বেরিয়ে আসে মুখ থেকে।

দাইবুড়ি সতর্ক হয়ে যায়। খানিকটুকু উৎকণ্ঠিতও হয়। সে সময়ের অপেক্ষা করে। আর ব্যথার সঙ্গে লড়ছে মা। ছোট্ট আঁতুড়ঘরে প্রদীপের মৃদু শিখায় আলোছায়ার খেলা। চারদিকে নিস্তব্ধ রাত। ঠাকুরবাড়ির কোনো কোনো ঘরে কেউ জেগে বসে আছেন। একটি জন্মের খবর শোনার জন্য তাদের রাত জেগে প্রহর গোনার সময় এখন। ঘুম তাদের চোখে নামবে না, যতক্ষণ না খবরটি পাওয়া হবে। ঘরের ভিতরে প্রদীপের মৃদু আলোয় প্রসববেদনায় কাতর মায়ের ঘেমে ওঠা মুখের স্বেদবিন্দু স্পষ্ট দেখা যায় না।

দাইবুড়ি ভাবছেন যে কোনো সময় একটা কিছু হয়ে যেতে পারে।

তখন শিশুটির নাড়ি কাটতে হবে।

গর্ভফুল বেরিয়ে আসার অপেক্ষা করতে হবে।

শিশুটিকে পরিষ্কার করতে হবে।

আর কি, আর কি করতে হবে? যেন দাইবুড়ির ধাত্রীজ্ঞান হারিয়ে গেছে। সে কোথাও কিছু খুঁজে পাচ্ছে না। নিজেকে খুব অসহায় লাগছে। আকাশ সমান উঁচু একটি ছেলের জন্ম হলে তাকে কীভাবে ধরতে হবে সেই জ্ঞানইতো তার নেই। এই ছোট্ট ঘরে তাকে কীভাবে রাখতে হবে সেই জ্ঞানইবা সে কোথায় পাবে? ও বিড়বিড় করে, বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর রাত উত্তর দাও।

দাইবুড়ি দু’হাত নিজের বুকের কাছে জড়ো করে।

ওহ, করে অস্ফুুট শব্দ করেন গিন্নিমা। প্রাণপণ চেষ্টায় তিনি প্রসববেদনাকে মোকাবিলা করেছেন। এই বেদনার অনুভব তো নতুন নয়, কিন্তু চমকে যাচ্ছে শরীর। আনন্দে আপ্লুত হচ্ছে মন। দাইবুড়ি বুঝতে পারে যে গিন্নিমার অস্থিরতা ফুরোয় না।

তিনি আবার শব্দ করেন। এবার বেশ জোরে।

গিন্নিমা আপনার সময় হয়ে এসেছে।

ওহ, চারদিকে কে কথা বলে কে?

কথা? কই কোথাও কেউ নেই।

আমি তো কথা শুনতে পাচ্ছি।

ঘরে তো শুধু আমি আর ক্ষণদা গিন্নিমা।

কর্ত্রী চোখ বোজেন। ব্যথা কমে এসেছে। বুঝতে পারেন এরপরে হয়তো প্রবল একটি ধাক্কা আসবে। সেই ধাক্কায় মাথা ঠেলে বেরিয়ে আসবে বাচ্চাটি।

ওহ্, বাচ্চা বাচ্চা! চৌদ্দতম বাচ্চা। ব্যথার কষ্ট ও আনন্দ। এ ব্যথাতো কষ্ট পাওয়ার ব্যথা নয়। গিন্নিমার বুকে স্নিগ্ধ হাসি জেগে থাকে। এ জীবনে যতটি শিশু তিনি পৃথিবীতে এনেছেন, তারা সবাই তার জীবনে নতুন চাঁদ। এবার যে আসবে, তার সঙ্গে বুঝি নতুন সূর্যও উঠবে। গিন্নিমা একটি প্রবল ব্যথা সামলানোর জন্য দাইবুড়ির হাত আঁকড়ে ধরেন। ব্যথা আবার স্তিমিত হয়ে যায়। দাইবুড়ি পেটের ওপর হাত রেখে বুঝতে পারে বাচ্চার মাথা নিচের দিকে নেমে গেছে।

যে কোনো মুহূর্তের সময় ঘনিয়েছে।

গিন্নিমা চোখ বুজে বলেন, বাইরে যেন কারা শব্দ করছে।

দাইবুড়ি কান খাড়া করে বলে, হ্যাঁ, আমিও শুনতে পাচ্ছি। আমার মনে হচ্ছে যে বাচ্চাটি জন্ম নেবে তাকে আশীর্বাদ করার জন্য ওরা দাঁড়িয়ে আছে।

ওহ্, মাগো।

প্রবল ব্যথায় বেরিয়ে আসে শিশুর মাথা। তারপর পুরো শরীর। দাইবুড়ির মুখে আনন্দের হাসি। উজ্জ্বল চোখে তাকিয়ে বলে, গিন্নিমা আপনার পুত্র হয়েছে। মায়ের ক্ষীণ কণ্ঠে কিছু একটা উচ্চারিত হওয়ার আগেই ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে শিশুর চিৎকার। ছোট ঘরটির মিটমিটে আলোয় শিশুটিকে ঠিকমতো দেখতে পান না মা। দু কান ভরে ওর চিৎকার শোনেন। ও পৃথিবীকে বলে যাচ্ছে, আমি এসেছি। ক্ষণদা আঁতুড়ঘরের দরজা খুলে দেয়। বলে, ঠাকুরবাড়ির সবাই জানুক যে ছেলেটির জন্ম হয়েছে। বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর শেষ রাতে।  দাইবুড়ি নাড়ী কাটে।

মায়ের থেকে আলাদা হয়ে যায় শিশুটি। এখন এই পৃথিবীতে ও একা। পৃথিবীকে নিজের আগমন জানানো শেষ হয়েছে। ও এখন নিশ্চুপ। কেউ একজন দরজার কাছে এসে দাঁড়ায়। বলে, মহর্ষি জানতে চেয়েছেন কি বাচ্চা হয়েছে?

ছেলে। ছেলে হয়েছে।

ক্ষণদা দরজা বন্ধ করে দেয়।

আবার ছোট আঁতুড়ঘর একাকার হয়ে যায়। কিন্তু আকস্মিকভাবে গিন্নিমার মনে হয় আঁতুড়ঘরটা ছোট নয়। আগের মতোও না। যে ঘরটিতে বারবার ঢুকে তিনি বিরক্ত বোধ করতেন এর হাঁফধরা গুমোট অস্বস্তির জন্য, সেটি এখন বিশাল। অনেক বড়। দরজা জানালাগুলো এতই বড় যে চাঁদ সূর্য ঢুকে যেতে পারে কিংবা ঢুকতে পারে পুরো দেশটা এমনকি পৃথিবীও। তার বুকের ভিতরের হাঁসফাঁস কেটে যায়। তিনি এক টুকরো কাপড় দিয়ে মুখের ঘাম মোছেন। মৃদুকণ্ঠে দাইবুড়িকে বলেন, ক্ষান্তি ওর মুখটা আমাকে দেখাও।

ক্ষণদা প্রদীপটা উঁচু করে ধরে। দাইবুড়ি পুরনো কাপড়ে জড়ানো শিশুটিকে সামনে এনে মাকে দেখায়। দিগন্ত বিস্তৃত হাসি মায়ের মুখে ভর করে। মা বলেন, বেঁচে থাকো বাবা।

শিশুটির নির্মীলিত চোখের তারায় আশ্চর্য বিভা। এক মাথা কালো চুল। প্রশান্তি থিতু করে মাকে। মা ভাবেন, চৌদ্দটি সন্তানের জন্ম দিয়ে সার্থক জীবন তার। এ জীবনে আর কিইবা চাইবার আছে। যে আতুড়ঘরের ছোট জায়গা তাকে কষ্ট দিয়েছে, সে দুঃখ আজ ভুলে গেলেন। আজ তিনি বিশাল আঁতুড়ঘরের দেখা পেয়েছেন। তার আর কোনো দুঃখ নেই।

তিনি অল্পক্ষণে ঘুমিয়ে পড়েন।

বাইরে রাতের প্রহর শেষ হয়ে যাচ্ছে। অল্পক্ষণে দেখা দেবে দিনের প্রথম আলো।

তখন সিঁড়ি দিয়ে উঠতে থাকে পিঁপড়ের সারি। বলে, আমরা শিশুর জন্মের খবর শুনে মিষ্টি এনেছি।

ঝাঁক বেঁধে উড়ে আসে মৌমাছি বলে, আমরা শিশুটির জন্য মধু এনেছি। একতলার স্যাঁতসেঁতে কোনা থেকে উড়ে আসে বাদুড়। বলে, আমরা ওর মুখে জল দিতে এসেছি।

নাচতে নাচতে আসে ঠাকুরবাড়ির আশেপাশে ফুটে থাকা বুনোফুল। বলে, আমরা ওর জন্য সৌরভ এনেছি।

বটের ডালে বসে ছেলেটির জন্মের অপেক্ষায় ছিল ব্যাঙমা আর ব্যাঙমি। ব্যাঙমি বলে, ছেলেটার জন্ম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাড়া পড়ে গেছে চারদিকে। বাচ্চা ছেলেটার জন্য এতকিছু।

হবেই তো। সাড়াতো পড়বেই। ছেলেটির বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যে জোরাসাঁকোর ঠাকুরবাড়িও বড় হতে থাকবে।

ব্যাঙমি হা-হা শব্দে চারদিক সচকিত করে বলে, এত্ত ছোট্ট আঁতুড়ঘরে কত্ত বড় একটি ছেলে জন্মালো।

ব্যাঙমির কথায় ব্যাঙমা আমোদিত হয়। দরজায় টুকটুক শব্দ করে বলে, দরজাটা খুলে দাও দাইবুড়ি।

কেন দরজা খুলব?

দিনের প্রথম আলো এই ঘরটাকে ভরে দিতে চাইছে।

ব্যাঙমি তড়িঘড়ি বলে, সূর্যের কি এত আলো আছে ব্যাঙমা? আজ ভোরে এই ঘরটা এত্তবড় যে সূর্য তার সবটুকু আলো দিলেও ঘরটি ভরবে না।

তাহলেও আলোকে ঢুকতে দাও। ছেলেটাকে ছুঁয়ে এলে আলোর পুণ্যি হবে।

ব্যাঙমি আর ব্যাঙমা মিলে দরজায় শব্দ করে।

গিন্নিমা আচমকা জেগে ওঠে বলেন, কারা যেন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। দরজাটা খুলে দাও ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি দরজা খুলে দেয়।

ছোট দরজার বড় ফাঁক দিয়ে দিনের প্রথম আলো প্রবেশ করে। উজ্জ্বল হয়ে ওঠে আঁতুড়ঘর।

গিন্নিমা মৃদু হেসে বলেন, আজ আমার বড় পুণ্যির দিন রে ক্ষান্তি।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে