শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

আঁতুড়ঘর

সেলিনা হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আঁতুড়ঘর

আঁতুড়ঘরে ঢোকার আগে কর্ত্রী বলেছেন, আজ বৈশাখের পঁচিশ তারিখ। মনে রেখো।

দাইবুড়ি মাথা নাড়ে।

আঁতুড়ঘর ঠিক করার আগে কর্তাও তাকে একই কথা বলেছেন। বলেছেন, ছেলে হোক, মেয়ে হোক জন্ম তারিখ ঠিকমতো মনে রাখতে হয়। আজ পঁচিশে বৈশাখ।

দাইবুড়ি মাথা নেড়েছে একই ভঙ্গিতে। প্রত্যেক মাসের তারিখের হিসাব তার খুব মনে থাকে। কত ছেলে মেয়ে জন্ম হয় তার হাতে। তারিখ মনে না থাকলে তার চলবে কেন?

কর্ত্রীর জন্য বিছানা গোছাতে গোছাতে দাইবুড়ি ভাবল, ব্যথা উঠলেই সঙ্গে সঙ্গে প্রসব হয়ে যাবে, এমনতো কথা নেই। কত জনেরইতো দেখেছে, ব্যথা ওঠার পরেও দুদিন গড়িয়ে গেছে। যাকগে।

দাইবুড়ি ভুরু কুঁচকে ভাবল, কর্তা গিন্নি দুজনেই এবারে একটু অস্থির। কেন? তারা কি ভাবছেন? এই নিয়ে গিন্নির চৌদ্দবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা হলো। প্রসবতো প্রথম না। তাহলে অস্থিরতা কেন?

বাইরে বটের ডালে বসে থাকা নিশাচর পাখি টিউ করে শব্দ করল। দাইবুড়ির বুকের ভিতর শব্দ তরঙ্গ তুলল। বুড়ি ভীষণ খুশি হয়ে নিজেকে বলল, নিশ্চয় ভাগ্যবান সন্তান হবে। ঠাকুরবাড়ির মঙ্গল হবে। জোড়াসাকোর মুখ উজ্জ্বল হবে।

রাত বাড়ে। যেন গরম পড়েছে।

ছোট ঘরটির ভিতরে বাতাস চলাচল নেই। দরজা বন্ধ। দাইবুড়ি গরম পানির গামলা, পরিষ্কার কাপড়, মধুর শিশি ইত্যাদি গুছিয়ে রেখেছে। এখন অপেক্ষা করা ছাড়া তেমন কিছু করার নেই। দাইবুড়ি মাঝে মাঝে পায়ের পাতায় হাত বুলিয়ে দেয়।

মাথার কাছে বসে গিন্নিমাকে বাতাস করছে ক্ষণদা। তালের পাখা একই লয়ে নড়ছে। মাঝে মাঝে জোর বাতাস দেয়। গিন্নিমা মাঝে মাঝে মাথা এপাশ ওপাশ করেন। তার মুখে ঘামের বিন্দু জমেছে। পাখার বাতাসে গরম তেমন কাটে না। তার ওপর প্রসবের বেদনায় শরীর নেতিয়ে আসে।

দাইবুড়ি মনে মনে বলে, শরীরতো নেতিয়ে পড়বেই। আর কতবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা। আহা বেচারী। তারওপর এমন ছোট একটি আঁতুড়ঘর। দুজন মানুষ ঢুকলে তিনজনের আর জায়গা থাকে না। গিন্নিমাও একই কথা বলেন, এই ছোট ঘরটা আর কোনোদিন বড় হবে না। এভাবেই জীবন যাবে রে ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি আবার পায়ের পাতায় হাত রাখে। কেঁপে ওঠে শরীর। প্রসববেদনা বাড়ছে। রাত কত হয়েছে কে জানে। বটের ডালে নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটায়। দাইবুড়ি কান পাতে। মনে হয় চারদিক থেকে কারা বুঝি আসছে। না, ঠিক পায়ের শব্দ নয়। কেমন যে শব্দ বুঝতে পারে না। তবে আনন্দধ্বনি। ঢোল মাদল বাজিয়ে নয়, তবে গান করতে করতে আসছে বুঝি।

কোথায় আসছে? কারা আসছে? ওরা কি জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে আসছে?

গিন্নিমা উত্ফুল্ল কণ্ঠে বললেন, আজ কৃষ্ণা ত্রয়োদশীয় রাত।

হ্যাঁ, মা। মনে হয় শেষ রাতের প্রথম প্রহরে ঢুকেছি আমরা। তাহলে তো রাত পোহানোর আর বেশি সময় নাই। কি বলিস?

আমার মনে হয় প্রসবের আগে রাত পোহাবে না। প্রসব হয়ে যাবে।

আমারও মনে হয় শেষ রাতেই বোধ হয় বাচ্চাটা পৃথিবীতে আসবে। এখনই টের পাচ্ছি।

তখন প্রবল ব্যথার ধাক্কায় তিনি ঠোঁট কামড়ে ধরেন। তারপরও মৃদু শব্দ বেরিয়ে আসে মুখ থেকে।

দাইবুড়ি সতর্ক হয়ে যায়। খানিকটুকু উৎকণ্ঠিতও হয়। সে সময়ের অপেক্ষা করে। আর ব্যথার সঙ্গে লড়ছে মা। ছোট্ট আঁতুড়ঘরে প্রদীপের মৃদু শিখায় আলোছায়ার খেলা। চারদিকে নিস্তব্ধ রাত। ঠাকুরবাড়ির কোনো কোনো ঘরে কেউ জেগে বসে আছেন। একটি জন্মের খবর শোনার জন্য তাদের রাত জেগে প্রহর গোনার সময় এখন। ঘুম তাদের চোখে নামবে না, যতক্ষণ না খবরটি পাওয়া হবে। ঘরের ভিতরে প্রদীপের মৃদু আলোয় প্রসববেদনায় কাতর মায়ের ঘেমে ওঠা মুখের স্বেদবিন্দু স্পষ্ট দেখা যায় না।

দাইবুড়ি ভাবছেন যে কোনো সময় একটা কিছু হয়ে যেতে পারে।

তখন শিশুটির নাড়ি কাটতে হবে।

গর্ভফুল বেরিয়ে আসার অপেক্ষা করতে হবে।

শিশুটিকে পরিষ্কার করতে হবে।

আর কি, আর কি করতে হবে? যেন দাইবুড়ির ধাত্রীজ্ঞান হারিয়ে গেছে। সে কোথাও কিছু খুঁজে পাচ্ছে না। নিজেকে খুব অসহায় লাগছে। আকাশ সমান উঁচু একটি ছেলের জন্ম হলে তাকে কীভাবে ধরতে হবে সেই জ্ঞানইতো তার নেই। এই ছোট্ট ঘরে তাকে কীভাবে রাখতে হবে সেই জ্ঞানইবা সে কোথায় পাবে? ও বিড়বিড় করে, বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর রাত উত্তর দাও।

দাইবুড়ি দু’হাত নিজের বুকের কাছে জড়ো করে।

ওহ, করে অস্ফুুট শব্দ করেন গিন্নিমা। প্রাণপণ চেষ্টায় তিনি প্রসববেদনাকে মোকাবিলা করেছেন। এই বেদনার অনুভব তো নতুন নয়, কিন্তু চমকে যাচ্ছে শরীর। আনন্দে আপ্লুত হচ্ছে মন। দাইবুড়ি বুঝতে পারে যে গিন্নিমার অস্থিরতা ফুরোয় না।

তিনি আবার শব্দ করেন। এবার বেশ জোরে।

গিন্নিমা আপনার সময় হয়ে এসেছে।

ওহ, চারদিকে কে কথা বলে কে?

কথা? কই কোথাও কেউ নেই।

আমি তো কথা শুনতে পাচ্ছি।

ঘরে তো শুধু আমি আর ক্ষণদা গিন্নিমা।

কর্ত্রী চোখ বোজেন। ব্যথা কমে এসেছে। বুঝতে পারেন এরপরে হয়তো প্রবল একটি ধাক্কা আসবে। সেই ধাক্কায় মাথা ঠেলে বেরিয়ে আসবে বাচ্চাটি।

ওহ্, বাচ্চা বাচ্চা! চৌদ্দতম বাচ্চা। ব্যথার কষ্ট ও আনন্দ। এ ব্যথাতো কষ্ট পাওয়ার ব্যথা নয়। গিন্নিমার বুকে স্নিগ্ধ হাসি জেগে থাকে। এ জীবনে যতটি শিশু তিনি পৃথিবীতে এনেছেন, তারা সবাই তার জীবনে নতুন চাঁদ। এবার যে আসবে, তার সঙ্গে বুঝি নতুন সূর্যও উঠবে। গিন্নিমা একটি প্রবল ব্যথা সামলানোর জন্য দাইবুড়ির হাত আঁকড়ে ধরেন। ব্যথা আবার স্তিমিত হয়ে যায়। দাইবুড়ি পেটের ওপর হাত রেখে বুঝতে পারে বাচ্চার মাথা নিচের দিকে নেমে গেছে।

যে কোনো মুহূর্তের সময় ঘনিয়েছে।

গিন্নিমা চোখ বুজে বলেন, বাইরে যেন কারা শব্দ করছে।

দাইবুড়ি কান খাড়া করে বলে, হ্যাঁ, আমিও শুনতে পাচ্ছি। আমার মনে হচ্ছে যে বাচ্চাটি জন্ম নেবে তাকে আশীর্বাদ করার জন্য ওরা দাঁড়িয়ে আছে।

ওহ্, মাগো।

প্রবল ব্যথায় বেরিয়ে আসে শিশুর মাথা। তারপর পুরো শরীর। দাইবুড়ির মুখে আনন্দের হাসি। উজ্জ্বল চোখে তাকিয়ে বলে, গিন্নিমা আপনার পুত্র হয়েছে। মায়ের ক্ষীণ কণ্ঠে কিছু একটা উচ্চারিত হওয়ার আগেই ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে শিশুর চিৎকার। ছোট ঘরটির মিটমিটে আলোয় শিশুটিকে ঠিকমতো দেখতে পান না মা। দু কান ভরে ওর চিৎকার শোনেন। ও পৃথিবীকে বলে যাচ্ছে, আমি এসেছি। ক্ষণদা আঁতুড়ঘরের দরজা খুলে দেয়। বলে, ঠাকুরবাড়ির সবাই জানুক যে ছেলেটির জন্ম হয়েছে। বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর শেষ রাতে।  দাইবুড়ি নাড়ী কাটে।

মায়ের থেকে আলাদা হয়ে যায় শিশুটি। এখন এই পৃথিবীতে ও একা। পৃথিবীকে নিজের আগমন জানানো শেষ হয়েছে। ও এখন নিশ্চুপ। কেউ একজন দরজার কাছে এসে দাঁড়ায়। বলে, মহর্ষি জানতে চেয়েছেন কি বাচ্চা হয়েছে?

ছেলে। ছেলে হয়েছে।

ক্ষণদা দরজা বন্ধ করে দেয়।

আবার ছোট আঁতুড়ঘর একাকার হয়ে যায়। কিন্তু আকস্মিকভাবে গিন্নিমার মনে হয় আঁতুড়ঘরটা ছোট নয়। আগের মতোও না। যে ঘরটিতে বারবার ঢুকে তিনি বিরক্ত বোধ করতেন এর হাঁফধরা গুমোট অস্বস্তির জন্য, সেটি এখন বিশাল। অনেক বড়। দরজা জানালাগুলো এতই বড় যে চাঁদ সূর্য ঢুকে যেতে পারে কিংবা ঢুকতে পারে পুরো দেশটা এমনকি পৃথিবীও। তার বুকের ভিতরের হাঁসফাঁস কেটে যায়। তিনি এক টুকরো কাপড় দিয়ে মুখের ঘাম মোছেন। মৃদুকণ্ঠে দাইবুড়িকে বলেন, ক্ষান্তি ওর মুখটা আমাকে দেখাও।

ক্ষণদা প্রদীপটা উঁচু করে ধরে। দাইবুড়ি পুরনো কাপড়ে জড়ানো শিশুটিকে সামনে এনে মাকে দেখায়। দিগন্ত বিস্তৃত হাসি মায়ের মুখে ভর করে। মা বলেন, বেঁচে থাকো বাবা।

শিশুটির নির্মীলিত চোখের তারায় আশ্চর্য বিভা। এক মাথা কালো চুল। প্রশান্তি থিতু করে মাকে। মা ভাবেন, চৌদ্দটি সন্তানের জন্ম দিয়ে সার্থক জীবন তার। এ জীবনে আর কিইবা চাইবার আছে। যে আতুড়ঘরের ছোট জায়গা তাকে কষ্ট দিয়েছে, সে দুঃখ আজ ভুলে গেলেন। আজ তিনি বিশাল আঁতুড়ঘরের দেখা পেয়েছেন। তার আর কোনো দুঃখ নেই।

তিনি অল্পক্ষণে ঘুমিয়ে পড়েন।

বাইরে রাতের প্রহর শেষ হয়ে যাচ্ছে। অল্পক্ষণে দেখা দেবে দিনের প্রথম আলো।

তখন সিঁড়ি দিয়ে উঠতে থাকে পিঁপড়ের সারি। বলে, আমরা শিশুর জন্মের খবর শুনে মিষ্টি এনেছি।

ঝাঁক বেঁধে উড়ে আসে মৌমাছি বলে, আমরা শিশুটির জন্য মধু এনেছি। একতলার স্যাঁতসেঁতে কোনা থেকে উড়ে আসে বাদুড়। বলে, আমরা ওর মুখে জল দিতে এসেছি।

নাচতে নাচতে আসে ঠাকুরবাড়ির আশেপাশে ফুটে থাকা বুনোফুল। বলে, আমরা ওর জন্য সৌরভ এনেছি।

বটের ডালে বসে ছেলেটির জন্মের অপেক্ষায় ছিল ব্যাঙমা আর ব্যাঙমি। ব্যাঙমি বলে, ছেলেটার জন্ম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাড়া পড়ে গেছে চারদিকে। বাচ্চা ছেলেটার জন্য এতকিছু।

হবেই তো। সাড়াতো পড়বেই। ছেলেটির বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যে জোরাসাঁকোর ঠাকুরবাড়িও বড় হতে থাকবে।

ব্যাঙমি হা-হা শব্দে চারদিক সচকিত করে বলে, এত্ত ছোট্ট আঁতুড়ঘরে কত্ত বড় একটি ছেলে জন্মালো।

ব্যাঙমির কথায় ব্যাঙমা আমোদিত হয়। দরজায় টুকটুক শব্দ করে বলে, দরজাটা খুলে দাও দাইবুড়ি।

কেন দরজা খুলব?

দিনের প্রথম আলো এই ঘরটাকে ভরে দিতে চাইছে।

ব্যাঙমি তড়িঘড়ি বলে, সূর্যের কি এত আলো আছে ব্যাঙমা? আজ ভোরে এই ঘরটা এত্তবড় যে সূর্য তার সবটুকু আলো দিলেও ঘরটি ভরবে না।

তাহলেও আলোকে ঢুকতে দাও। ছেলেটাকে ছুঁয়ে এলে আলোর পুণ্যি হবে।

ব্যাঙমি আর ব্যাঙমা মিলে দরজায় শব্দ করে।

গিন্নিমা আচমকা জেগে ওঠে বলেন, কারা যেন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। দরজাটা খুলে দাও ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি দরজা খুলে দেয়।

ছোট দরজার বড় ফাঁক দিয়ে দিনের প্রথম আলো প্রবেশ করে। উজ্জ্বল হয়ে ওঠে আঁতুড়ঘর।

গিন্নিমা মৃদু হেসে বলেন, আজ আমার বড় পুণ্যির দিন রে ক্ষান্তি।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা