শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

আঁতুড়ঘর

সেলিনা হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আঁতুড়ঘর

আঁতুড়ঘরে ঢোকার আগে কর্ত্রী বলেছেন, আজ বৈশাখের পঁচিশ তারিখ। মনে রেখো।

দাইবুড়ি মাথা নাড়ে।

আঁতুড়ঘর ঠিক করার আগে কর্তাও তাকে একই কথা বলেছেন। বলেছেন, ছেলে হোক, মেয়ে হোক জন্ম তারিখ ঠিকমতো মনে রাখতে হয়। আজ পঁচিশে বৈশাখ।

দাইবুড়ি মাথা নেড়েছে একই ভঙ্গিতে। প্রত্যেক মাসের তারিখের হিসাব তার খুব মনে থাকে। কত ছেলে মেয়ে জন্ম হয় তার হাতে। তারিখ মনে না থাকলে তার চলবে কেন?

কর্ত্রীর জন্য বিছানা গোছাতে গোছাতে দাইবুড়ি ভাবল, ব্যথা উঠলেই সঙ্গে সঙ্গে প্রসব হয়ে যাবে, এমনতো কথা নেই। কত জনেরইতো দেখেছে, ব্যথা ওঠার পরেও দুদিন গড়িয়ে গেছে। যাকগে।

দাইবুড়ি ভুরু কুঁচকে ভাবল, কর্তা গিন্নি দুজনেই এবারে একটু অস্থির। কেন? তারা কি ভাবছেন? এই নিয়ে গিন্নির চৌদ্দবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা হলো। প্রসবতো প্রথম না। তাহলে অস্থিরতা কেন?

বাইরে বটের ডালে বসে থাকা নিশাচর পাখি টিউ করে শব্দ করল। দাইবুড়ির বুকের ভিতর শব্দ তরঙ্গ তুলল। বুড়ি ভীষণ খুশি হয়ে নিজেকে বলল, নিশ্চয় ভাগ্যবান সন্তান হবে। ঠাকুরবাড়ির মঙ্গল হবে। জোড়াসাকোর মুখ উজ্জ্বল হবে।

রাত বাড়ে। যেন গরম পড়েছে।

ছোট ঘরটির ভিতরে বাতাস চলাচল নেই। দরজা বন্ধ। দাইবুড়ি গরম পানির গামলা, পরিষ্কার কাপড়, মধুর শিশি ইত্যাদি গুছিয়ে রেখেছে। এখন অপেক্ষা করা ছাড়া তেমন কিছু করার নেই। দাইবুড়ি মাঝে মাঝে পায়ের পাতায় হাত বুলিয়ে দেয়।

মাথার কাছে বসে গিন্নিমাকে বাতাস করছে ক্ষণদা। তালের পাখা একই লয়ে নড়ছে। মাঝে মাঝে জোর বাতাস দেয়। গিন্নিমা মাঝে মাঝে মাথা এপাশ ওপাশ করেন। তার মুখে ঘামের বিন্দু জমেছে। পাখার বাতাসে গরম তেমন কাটে না। তার ওপর প্রসবের বেদনায় শরীর নেতিয়ে আসে।

দাইবুড়ি মনে মনে বলে, শরীরতো নেতিয়ে পড়বেই। আর কতবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা। আহা বেচারী। তারওপর এমন ছোট একটি আঁতুড়ঘর। দুজন মানুষ ঢুকলে তিনজনের আর জায়গা থাকে না। গিন্নিমাও একই কথা বলেন, এই ছোট ঘরটা আর কোনোদিন বড় হবে না। এভাবেই জীবন যাবে রে ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি আবার পায়ের পাতায় হাত রাখে। কেঁপে ওঠে শরীর। প্রসববেদনা বাড়ছে। রাত কত হয়েছে কে জানে। বটের ডালে নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটায়। দাইবুড়ি কান পাতে। মনে হয় চারদিক থেকে কারা বুঝি আসছে। না, ঠিক পায়ের শব্দ নয়। কেমন যে শব্দ বুঝতে পারে না। তবে আনন্দধ্বনি। ঢোল মাদল বাজিয়ে নয়, তবে গান করতে করতে আসছে বুঝি।

কোথায় আসছে? কারা আসছে? ওরা কি জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে আসছে?

গিন্নিমা উত্ফুল্ল কণ্ঠে বললেন, আজ কৃষ্ণা ত্রয়োদশীয় রাত।

হ্যাঁ, মা। মনে হয় শেষ রাতের প্রথম প্রহরে ঢুকেছি আমরা। তাহলে তো রাত পোহানোর আর বেশি সময় নাই। কি বলিস?

আমার মনে হয় প্রসবের আগে রাত পোহাবে না। প্রসব হয়ে যাবে।

আমারও মনে হয় শেষ রাতেই বোধ হয় বাচ্চাটা পৃথিবীতে আসবে। এখনই টের পাচ্ছি।

তখন প্রবল ব্যথার ধাক্কায় তিনি ঠোঁট কামড়ে ধরেন। তারপরও মৃদু শব্দ বেরিয়ে আসে মুখ থেকে।

দাইবুড়ি সতর্ক হয়ে যায়। খানিকটুকু উৎকণ্ঠিতও হয়। সে সময়ের অপেক্ষা করে। আর ব্যথার সঙ্গে লড়ছে মা। ছোট্ট আঁতুড়ঘরে প্রদীপের মৃদু শিখায় আলোছায়ার খেলা। চারদিকে নিস্তব্ধ রাত। ঠাকুরবাড়ির কোনো কোনো ঘরে কেউ জেগে বসে আছেন। একটি জন্মের খবর শোনার জন্য তাদের রাত জেগে প্রহর গোনার সময় এখন। ঘুম তাদের চোখে নামবে না, যতক্ষণ না খবরটি পাওয়া হবে। ঘরের ভিতরে প্রদীপের মৃদু আলোয় প্রসববেদনায় কাতর মায়ের ঘেমে ওঠা মুখের স্বেদবিন্দু স্পষ্ট দেখা যায় না।

দাইবুড়ি ভাবছেন যে কোনো সময় একটা কিছু হয়ে যেতে পারে।

তখন শিশুটির নাড়ি কাটতে হবে।

গর্ভফুল বেরিয়ে আসার অপেক্ষা করতে হবে।

শিশুটিকে পরিষ্কার করতে হবে।

আর কি, আর কি করতে হবে? যেন দাইবুড়ির ধাত্রীজ্ঞান হারিয়ে গেছে। সে কোথাও কিছু খুঁজে পাচ্ছে না। নিজেকে খুব অসহায় লাগছে। আকাশ সমান উঁচু একটি ছেলের জন্ম হলে তাকে কীভাবে ধরতে হবে সেই জ্ঞানইতো তার নেই। এই ছোট্ট ঘরে তাকে কীভাবে রাখতে হবে সেই জ্ঞানইবা সে কোথায় পাবে? ও বিড়বিড় করে, বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর রাত উত্তর দাও।

দাইবুড়ি দু’হাত নিজের বুকের কাছে জড়ো করে।

ওহ, করে অস্ফুুট শব্দ করেন গিন্নিমা। প্রাণপণ চেষ্টায় তিনি প্রসববেদনাকে মোকাবিলা করেছেন। এই বেদনার অনুভব তো নতুন নয়, কিন্তু চমকে যাচ্ছে শরীর। আনন্দে আপ্লুত হচ্ছে মন। দাইবুড়ি বুঝতে পারে যে গিন্নিমার অস্থিরতা ফুরোয় না।

তিনি আবার শব্দ করেন। এবার বেশ জোরে।

গিন্নিমা আপনার সময় হয়ে এসেছে।

ওহ, চারদিকে কে কথা বলে কে?

কথা? কই কোথাও কেউ নেই।

আমি তো কথা শুনতে পাচ্ছি।

ঘরে তো শুধু আমি আর ক্ষণদা গিন্নিমা।

কর্ত্রী চোখ বোজেন। ব্যথা কমে এসেছে। বুঝতে পারেন এরপরে হয়তো প্রবল একটি ধাক্কা আসবে। সেই ধাক্কায় মাথা ঠেলে বেরিয়ে আসবে বাচ্চাটি।

ওহ্, বাচ্চা বাচ্চা! চৌদ্দতম বাচ্চা। ব্যথার কষ্ট ও আনন্দ। এ ব্যথাতো কষ্ট পাওয়ার ব্যথা নয়। গিন্নিমার বুকে স্নিগ্ধ হাসি জেগে থাকে। এ জীবনে যতটি শিশু তিনি পৃথিবীতে এনেছেন, তারা সবাই তার জীবনে নতুন চাঁদ। এবার যে আসবে, তার সঙ্গে বুঝি নতুন সূর্যও উঠবে। গিন্নিমা একটি প্রবল ব্যথা সামলানোর জন্য দাইবুড়ির হাত আঁকড়ে ধরেন। ব্যথা আবার স্তিমিত হয়ে যায়। দাইবুড়ি পেটের ওপর হাত রেখে বুঝতে পারে বাচ্চার মাথা নিচের দিকে নেমে গেছে।

যে কোনো মুহূর্তের সময় ঘনিয়েছে।

গিন্নিমা চোখ বুজে বলেন, বাইরে যেন কারা শব্দ করছে।

দাইবুড়ি কান খাড়া করে বলে, হ্যাঁ, আমিও শুনতে পাচ্ছি। আমার মনে হচ্ছে যে বাচ্চাটি জন্ম নেবে তাকে আশীর্বাদ করার জন্য ওরা দাঁড়িয়ে আছে।

ওহ্, মাগো।

প্রবল ব্যথায় বেরিয়ে আসে শিশুর মাথা। তারপর পুরো শরীর। দাইবুড়ির মুখে আনন্দের হাসি। উজ্জ্বল চোখে তাকিয়ে বলে, গিন্নিমা আপনার পুত্র হয়েছে। মায়ের ক্ষীণ কণ্ঠে কিছু একটা উচ্চারিত হওয়ার আগেই ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে শিশুর চিৎকার। ছোট ঘরটির মিটমিটে আলোয় শিশুটিকে ঠিকমতো দেখতে পান না মা। দু কান ভরে ওর চিৎকার শোনেন। ও পৃথিবীকে বলে যাচ্ছে, আমি এসেছি। ক্ষণদা আঁতুড়ঘরের দরজা খুলে দেয়। বলে, ঠাকুরবাড়ির সবাই জানুক যে ছেলেটির জন্ম হয়েছে। বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর শেষ রাতে।  দাইবুড়ি নাড়ী কাটে।

মায়ের থেকে আলাদা হয়ে যায় শিশুটি। এখন এই পৃথিবীতে ও একা। পৃথিবীকে নিজের আগমন জানানো শেষ হয়েছে। ও এখন নিশ্চুপ। কেউ একজন দরজার কাছে এসে দাঁড়ায়। বলে, মহর্ষি জানতে চেয়েছেন কি বাচ্চা হয়েছে?

ছেলে। ছেলে হয়েছে।

ক্ষণদা দরজা বন্ধ করে দেয়।

আবার ছোট আঁতুড়ঘর একাকার হয়ে যায়। কিন্তু আকস্মিকভাবে গিন্নিমার মনে হয় আঁতুড়ঘরটা ছোট নয়। আগের মতোও না। যে ঘরটিতে বারবার ঢুকে তিনি বিরক্ত বোধ করতেন এর হাঁফধরা গুমোট অস্বস্তির জন্য, সেটি এখন বিশাল। অনেক বড়। দরজা জানালাগুলো এতই বড় যে চাঁদ সূর্য ঢুকে যেতে পারে কিংবা ঢুকতে পারে পুরো দেশটা এমনকি পৃথিবীও। তার বুকের ভিতরের হাঁসফাঁস কেটে যায়। তিনি এক টুকরো কাপড় দিয়ে মুখের ঘাম মোছেন। মৃদুকণ্ঠে দাইবুড়িকে বলেন, ক্ষান্তি ওর মুখটা আমাকে দেখাও।

ক্ষণদা প্রদীপটা উঁচু করে ধরে। দাইবুড়ি পুরনো কাপড়ে জড়ানো শিশুটিকে সামনে এনে মাকে দেখায়। দিগন্ত বিস্তৃত হাসি মায়ের মুখে ভর করে। মা বলেন, বেঁচে থাকো বাবা।

শিশুটির নির্মীলিত চোখের তারায় আশ্চর্য বিভা। এক মাথা কালো চুল। প্রশান্তি থিতু করে মাকে। মা ভাবেন, চৌদ্দটি সন্তানের জন্ম দিয়ে সার্থক জীবন তার। এ জীবনে আর কিইবা চাইবার আছে। যে আতুড়ঘরের ছোট জায়গা তাকে কষ্ট দিয়েছে, সে দুঃখ আজ ভুলে গেলেন। আজ তিনি বিশাল আঁতুড়ঘরের দেখা পেয়েছেন। তার আর কোনো দুঃখ নেই।

তিনি অল্পক্ষণে ঘুমিয়ে পড়েন।

বাইরে রাতের প্রহর শেষ হয়ে যাচ্ছে। অল্পক্ষণে দেখা দেবে দিনের প্রথম আলো।

তখন সিঁড়ি দিয়ে উঠতে থাকে পিঁপড়ের সারি। বলে, আমরা শিশুর জন্মের খবর শুনে মিষ্টি এনেছি।

ঝাঁক বেঁধে উড়ে আসে মৌমাছি বলে, আমরা শিশুটির জন্য মধু এনেছি। একতলার স্যাঁতসেঁতে কোনা থেকে উড়ে আসে বাদুড়। বলে, আমরা ওর মুখে জল দিতে এসেছি।

নাচতে নাচতে আসে ঠাকুরবাড়ির আশেপাশে ফুটে থাকা বুনোফুল। বলে, আমরা ওর জন্য সৌরভ এনেছি।

বটের ডালে বসে ছেলেটির জন্মের অপেক্ষায় ছিল ব্যাঙমা আর ব্যাঙমি। ব্যাঙমি বলে, ছেলেটার জন্ম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাড়া পড়ে গেছে চারদিকে। বাচ্চা ছেলেটার জন্য এতকিছু।

হবেই তো। সাড়াতো পড়বেই। ছেলেটির বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যে জোরাসাঁকোর ঠাকুরবাড়িও বড় হতে থাকবে।

ব্যাঙমি হা-হা শব্দে চারদিক সচকিত করে বলে, এত্ত ছোট্ট আঁতুড়ঘরে কত্ত বড় একটি ছেলে জন্মালো।

ব্যাঙমির কথায় ব্যাঙমা আমোদিত হয়। দরজায় টুকটুক শব্দ করে বলে, দরজাটা খুলে দাও দাইবুড়ি।

কেন দরজা খুলব?

দিনের প্রথম আলো এই ঘরটাকে ভরে দিতে চাইছে।

ব্যাঙমি তড়িঘড়ি বলে, সূর্যের কি এত আলো আছে ব্যাঙমা? আজ ভোরে এই ঘরটা এত্তবড় যে সূর্য তার সবটুকু আলো দিলেও ঘরটি ভরবে না।

তাহলেও আলোকে ঢুকতে দাও। ছেলেটাকে ছুঁয়ে এলে আলোর পুণ্যি হবে।

ব্যাঙমি আর ব্যাঙমা মিলে দরজায় শব্দ করে।

গিন্নিমা আচমকা জেগে ওঠে বলেন, কারা যেন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। দরজাটা খুলে দাও ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি দরজা খুলে দেয়।

ছোট দরজার বড় ফাঁক দিয়ে দিনের প্রথম আলো প্রবেশ করে। উজ্জ্বল হয়ে ওঠে আঁতুড়ঘর।

গিন্নিমা মৃদু হেসে বলেন, আজ আমার বড় পুণ্যির দিন রে ক্ষান্তি।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন