শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

আঁতুড়ঘর

সেলিনা হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আঁতুড়ঘর

আঁতুড়ঘরে ঢোকার আগে কর্ত্রী বলেছেন, আজ বৈশাখের পঁচিশ তারিখ। মনে রেখো।

দাইবুড়ি মাথা নাড়ে।

আঁতুড়ঘর ঠিক করার আগে কর্তাও তাকে একই কথা বলেছেন। বলেছেন, ছেলে হোক, মেয়ে হোক জন্ম তারিখ ঠিকমতো মনে রাখতে হয়। আজ পঁচিশে বৈশাখ।

দাইবুড়ি মাথা নেড়েছে একই ভঙ্গিতে। প্রত্যেক মাসের তারিখের হিসাব তার খুব মনে থাকে। কত ছেলে মেয়ে জন্ম হয় তার হাতে। তারিখ মনে না থাকলে তার চলবে কেন?

কর্ত্রীর জন্য বিছানা গোছাতে গোছাতে দাইবুড়ি ভাবল, ব্যথা উঠলেই সঙ্গে সঙ্গে প্রসব হয়ে যাবে, এমনতো কথা নেই। কত জনেরইতো দেখেছে, ব্যথা ওঠার পরেও দুদিন গড়িয়ে গেছে। যাকগে।

দাইবুড়ি ভুরু কুঁচকে ভাবল, কর্তা গিন্নি দুজনেই এবারে একটু অস্থির। কেন? তারা কি ভাবছেন? এই নিয়ে গিন্নির চৌদ্দবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা হলো। প্রসবতো প্রথম না। তাহলে অস্থিরতা কেন?

বাইরে বটের ডালে বসে থাকা নিশাচর পাখি টিউ করে শব্দ করল। দাইবুড়ির বুকের ভিতর শব্দ তরঙ্গ তুলল। বুড়ি ভীষণ খুশি হয়ে নিজেকে বলল, নিশ্চয় ভাগ্যবান সন্তান হবে। ঠাকুরবাড়ির মঙ্গল হবে। জোড়াসাকোর মুখ উজ্জ্বল হবে।

রাত বাড়ে। যেন গরম পড়েছে।

ছোট ঘরটির ভিতরে বাতাস চলাচল নেই। দরজা বন্ধ। দাইবুড়ি গরম পানির গামলা, পরিষ্কার কাপড়, মধুর শিশি ইত্যাদি গুছিয়ে রেখেছে। এখন অপেক্ষা করা ছাড়া তেমন কিছু করার নেই। দাইবুড়ি মাঝে মাঝে পায়ের পাতায় হাত বুলিয়ে দেয়।

মাথার কাছে বসে গিন্নিমাকে বাতাস করছে ক্ষণদা। তালের পাখা একই লয়ে নড়ছে। মাঝে মাঝে জোর বাতাস দেয়। গিন্নিমা মাঝে মাঝে মাথা এপাশ ওপাশ করেন। তার মুখে ঘামের বিন্দু জমেছে। পাখার বাতাসে গরম তেমন কাটে না। তার ওপর প্রসবের বেদনায় শরীর নেতিয়ে আসে।

দাইবুড়ি মনে মনে বলে, শরীরতো নেতিয়ে পড়বেই। আর কতবার আঁতুড়ঘরে ঢোকা। আহা বেচারী। তারওপর এমন ছোট একটি আঁতুড়ঘর। দুজন মানুষ ঢুকলে তিনজনের আর জায়গা থাকে না। গিন্নিমাও একই কথা বলেন, এই ছোট ঘরটা আর কোনোদিন বড় হবে না। এভাবেই জীবন যাবে রে ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি আবার পায়ের পাতায় হাত রাখে। কেঁপে ওঠে শরীর। প্রসববেদনা বাড়ছে। রাত কত হয়েছে কে জানে। বটের ডালে নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটায়। দাইবুড়ি কান পাতে। মনে হয় চারদিক থেকে কারা বুঝি আসছে। না, ঠিক পায়ের শব্দ নয়। কেমন যে শব্দ বুঝতে পারে না। তবে আনন্দধ্বনি। ঢোল মাদল বাজিয়ে নয়, তবে গান করতে করতে আসছে বুঝি।

কোথায় আসছে? কারা আসছে? ওরা কি জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে আসছে?

গিন্নিমা উত্ফুল্ল কণ্ঠে বললেন, আজ কৃষ্ণা ত্রয়োদশীয় রাত।

হ্যাঁ, মা। মনে হয় শেষ রাতের প্রথম প্রহরে ঢুকেছি আমরা। তাহলে তো রাত পোহানোর আর বেশি সময় নাই। কি বলিস?

আমার মনে হয় প্রসবের আগে রাত পোহাবে না। প্রসব হয়ে যাবে।

আমারও মনে হয় শেষ রাতেই বোধ হয় বাচ্চাটা পৃথিবীতে আসবে। এখনই টের পাচ্ছি।

তখন প্রবল ব্যথার ধাক্কায় তিনি ঠোঁট কামড়ে ধরেন। তারপরও মৃদু শব্দ বেরিয়ে আসে মুখ থেকে।

দাইবুড়ি সতর্ক হয়ে যায়। খানিকটুকু উৎকণ্ঠিতও হয়। সে সময়ের অপেক্ষা করে। আর ব্যথার সঙ্গে লড়ছে মা। ছোট্ট আঁতুড়ঘরে প্রদীপের মৃদু শিখায় আলোছায়ার খেলা। চারদিকে নিস্তব্ধ রাত। ঠাকুরবাড়ির কোনো কোনো ঘরে কেউ জেগে বসে আছেন। একটি জন্মের খবর শোনার জন্য তাদের রাত জেগে প্রহর গোনার সময় এখন। ঘুম তাদের চোখে নামবে না, যতক্ষণ না খবরটি পাওয়া হবে। ঘরের ভিতরে প্রদীপের মৃদু আলোয় প্রসববেদনায় কাতর মায়ের ঘেমে ওঠা মুখের স্বেদবিন্দু স্পষ্ট দেখা যায় না।

দাইবুড়ি ভাবছেন যে কোনো সময় একটা কিছু হয়ে যেতে পারে।

তখন শিশুটির নাড়ি কাটতে হবে।

গর্ভফুল বেরিয়ে আসার অপেক্ষা করতে হবে।

শিশুটিকে পরিষ্কার করতে হবে।

আর কি, আর কি করতে হবে? যেন দাইবুড়ির ধাত্রীজ্ঞান হারিয়ে গেছে। সে কোথাও কিছু খুঁজে পাচ্ছে না। নিজেকে খুব অসহায় লাগছে। আকাশ সমান উঁচু একটি ছেলের জন্ম হলে তাকে কীভাবে ধরতে হবে সেই জ্ঞানইতো তার নেই। এই ছোট্ট ঘরে তাকে কীভাবে রাখতে হবে সেই জ্ঞানইবা সে কোথায় পাবে? ও বিড়বিড় করে, বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর রাত উত্তর দাও।

দাইবুড়ি দু’হাত নিজের বুকের কাছে জড়ো করে।

ওহ, করে অস্ফুুট শব্দ করেন গিন্নিমা। প্রাণপণ চেষ্টায় তিনি প্রসববেদনাকে মোকাবিলা করেছেন। এই বেদনার অনুভব তো নতুন নয়, কিন্তু চমকে যাচ্ছে শরীর। আনন্দে আপ্লুত হচ্ছে মন। দাইবুড়ি বুঝতে পারে যে গিন্নিমার অস্থিরতা ফুরোয় না।

তিনি আবার শব্দ করেন। এবার বেশ জোরে।

গিন্নিমা আপনার সময় হয়ে এসেছে।

ওহ, চারদিকে কে কথা বলে কে?

কথা? কই কোথাও কেউ নেই।

আমি তো কথা শুনতে পাচ্ছি।

ঘরে তো শুধু আমি আর ক্ষণদা গিন্নিমা।

কর্ত্রী চোখ বোজেন। ব্যথা কমে এসেছে। বুঝতে পারেন এরপরে হয়তো প্রবল একটি ধাক্কা আসবে। সেই ধাক্কায় মাথা ঠেলে বেরিয়ে আসবে বাচ্চাটি।

ওহ্, বাচ্চা বাচ্চা! চৌদ্দতম বাচ্চা। ব্যথার কষ্ট ও আনন্দ। এ ব্যথাতো কষ্ট পাওয়ার ব্যথা নয়। গিন্নিমার বুকে স্নিগ্ধ হাসি জেগে থাকে। এ জীবনে যতটি শিশু তিনি পৃথিবীতে এনেছেন, তারা সবাই তার জীবনে নতুন চাঁদ। এবার যে আসবে, তার সঙ্গে বুঝি নতুন সূর্যও উঠবে। গিন্নিমা একটি প্রবল ব্যথা সামলানোর জন্য দাইবুড়ির হাত আঁকড়ে ধরেন। ব্যথা আবার স্তিমিত হয়ে যায়। দাইবুড়ি পেটের ওপর হাত রেখে বুঝতে পারে বাচ্চার মাথা নিচের দিকে নেমে গেছে।

যে কোনো মুহূর্তের সময় ঘনিয়েছে।

গিন্নিমা চোখ বুজে বলেন, বাইরে যেন কারা শব্দ করছে।

দাইবুড়ি কান খাড়া করে বলে, হ্যাঁ, আমিও শুনতে পাচ্ছি। আমার মনে হচ্ছে যে বাচ্চাটি জন্ম নেবে তাকে আশীর্বাদ করার জন্য ওরা দাঁড়িয়ে আছে।

ওহ্, মাগো।

প্রবল ব্যথায় বেরিয়ে আসে শিশুর মাথা। তারপর পুরো শরীর। দাইবুড়ির মুখে আনন্দের হাসি। উজ্জ্বল চোখে তাকিয়ে বলে, গিন্নিমা আপনার পুত্র হয়েছে। মায়ের ক্ষীণ কণ্ঠে কিছু একটা উচ্চারিত হওয়ার আগেই ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে শিশুর চিৎকার। ছোট ঘরটির মিটমিটে আলোয় শিশুটিকে ঠিকমতো দেখতে পান না মা। দু কান ভরে ওর চিৎকার শোনেন। ও পৃথিবীকে বলে যাচ্ছে, আমি এসেছি। ক্ষণদা আঁতুড়ঘরের দরজা খুলে দেয়। বলে, ঠাকুরবাড়ির সবাই জানুক যে ছেলেটির জন্ম হয়েছে। বোশেখ মাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীর শেষ রাতে।  দাইবুড়ি নাড়ী কাটে।

মায়ের থেকে আলাদা হয়ে যায় শিশুটি। এখন এই পৃথিবীতে ও একা। পৃথিবীকে নিজের আগমন জানানো শেষ হয়েছে। ও এখন নিশ্চুপ। কেউ একজন দরজার কাছে এসে দাঁড়ায়। বলে, মহর্ষি জানতে চেয়েছেন কি বাচ্চা হয়েছে?

ছেলে। ছেলে হয়েছে।

ক্ষণদা দরজা বন্ধ করে দেয়।

আবার ছোট আঁতুড়ঘর একাকার হয়ে যায়। কিন্তু আকস্মিকভাবে গিন্নিমার মনে হয় আঁতুড়ঘরটা ছোট নয়। আগের মতোও না। যে ঘরটিতে বারবার ঢুকে তিনি বিরক্ত বোধ করতেন এর হাঁফধরা গুমোট অস্বস্তির জন্য, সেটি এখন বিশাল। অনেক বড়। দরজা জানালাগুলো এতই বড় যে চাঁদ সূর্য ঢুকে যেতে পারে কিংবা ঢুকতে পারে পুরো দেশটা এমনকি পৃথিবীও। তার বুকের ভিতরের হাঁসফাঁস কেটে যায়। তিনি এক টুকরো কাপড় দিয়ে মুখের ঘাম মোছেন। মৃদুকণ্ঠে দাইবুড়িকে বলেন, ক্ষান্তি ওর মুখটা আমাকে দেখাও।

ক্ষণদা প্রদীপটা উঁচু করে ধরে। দাইবুড়ি পুরনো কাপড়ে জড়ানো শিশুটিকে সামনে এনে মাকে দেখায়। দিগন্ত বিস্তৃত হাসি মায়ের মুখে ভর করে। মা বলেন, বেঁচে থাকো বাবা।

শিশুটির নির্মীলিত চোখের তারায় আশ্চর্য বিভা। এক মাথা কালো চুল। প্রশান্তি থিতু করে মাকে। মা ভাবেন, চৌদ্দটি সন্তানের জন্ম দিয়ে সার্থক জীবন তার। এ জীবনে আর কিইবা চাইবার আছে। যে আতুড়ঘরের ছোট জায়গা তাকে কষ্ট দিয়েছে, সে দুঃখ আজ ভুলে গেলেন। আজ তিনি বিশাল আঁতুড়ঘরের দেখা পেয়েছেন। তার আর কোনো দুঃখ নেই।

তিনি অল্পক্ষণে ঘুমিয়ে পড়েন।

বাইরে রাতের প্রহর শেষ হয়ে যাচ্ছে। অল্পক্ষণে দেখা দেবে দিনের প্রথম আলো।

তখন সিঁড়ি দিয়ে উঠতে থাকে পিঁপড়ের সারি। বলে, আমরা শিশুর জন্মের খবর শুনে মিষ্টি এনেছি।

ঝাঁক বেঁধে উড়ে আসে মৌমাছি বলে, আমরা শিশুটির জন্য মধু এনেছি। একতলার স্যাঁতসেঁতে কোনা থেকে উড়ে আসে বাদুড়। বলে, আমরা ওর মুখে জল দিতে এসেছি।

নাচতে নাচতে আসে ঠাকুরবাড়ির আশেপাশে ফুটে থাকা বুনোফুল। বলে, আমরা ওর জন্য সৌরভ এনেছি।

বটের ডালে বসে ছেলেটির জন্মের অপেক্ষায় ছিল ব্যাঙমা আর ব্যাঙমি। ব্যাঙমি বলে, ছেলেটার জন্ম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাড়া পড়ে গেছে চারদিকে। বাচ্চা ছেলেটার জন্য এতকিছু।

হবেই তো। সাড়াতো পড়বেই। ছেলেটির বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যে জোরাসাঁকোর ঠাকুরবাড়িও বড় হতে থাকবে।

ব্যাঙমি হা-হা শব্দে চারদিক সচকিত করে বলে, এত্ত ছোট্ট আঁতুড়ঘরে কত্ত বড় একটি ছেলে জন্মালো।

ব্যাঙমির কথায় ব্যাঙমা আমোদিত হয়। দরজায় টুকটুক শব্দ করে বলে, দরজাটা খুলে দাও দাইবুড়ি।

কেন দরজা খুলব?

দিনের প্রথম আলো এই ঘরটাকে ভরে দিতে চাইছে।

ব্যাঙমি তড়িঘড়ি বলে, সূর্যের কি এত আলো আছে ব্যাঙমা? আজ ভোরে এই ঘরটা এত্তবড় যে সূর্য তার সবটুকু আলো দিলেও ঘরটি ভরবে না।

তাহলেও আলোকে ঢুকতে দাও। ছেলেটাকে ছুঁয়ে এলে আলোর পুণ্যি হবে।

ব্যাঙমি আর ব্যাঙমা মিলে দরজায় শব্দ করে।

গিন্নিমা আচমকা জেগে ওঠে বলেন, কারা যেন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। দরজাটা খুলে দাও ক্ষান্তি।

দাইবুড়ি দরজা খুলে দেয়।

ছোট দরজার বড় ফাঁক দিয়ে দিনের প্রথম আলো প্রবেশ করে। উজ্জ্বল হয়ে ওঠে আঁতুড়ঘর।

গিন্নিমা মৃদু হেসে বলেন, আজ আমার বড় পুণ্যির দিন রে ক্ষান্তি।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ