শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০১৬

তুকা, জয়া আর উরজের গল্প

জাহিদুল হক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তুকা, জয়া আর উরজের গল্প

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি ঘেঁষা এলাকার একটি গাছের নিচে তুকা ঘাসের ওপর বসে আছে। ওর পাশে জয়া। তুকা ইউনিভার্সিটির মুহসীন হলের ছাত্র। আর জয়া রোকেয়া হলের। নির্জন দুপুরের ভ্যাপসা গরমেও গাছের ছায়ায় কিছুটা স্বস্তি আর শান্তির স্পর্শ পাচ্ছিল তুকা আর জয়া দুজনই।

তুকার মনে এখন একটা অস্বস্তির কাঁটা বিঁধছে। জয়াকে আজও কথাটা বলবে ভেবেও বলতে পারছে না। কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছে না কথাটা মুখ ফুটে বলতে। বেশ কিছুদিন ধরে তুকা শুধু মাঝে মাঝে জয়াকে একটি সংলাপের পুনরাবৃত্তি করে বলছে, জয়া, তোমাকে একটি কথা বলবো।

জয়া হেসে বলে, কী কথা? বলো।

তুকা বলে, বলবো।

যৌবন মাতাল বাতাসের মতো। সেই মাতাল বাতাসের মধ্যে তুকা ও জয়ার হাসি সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো ভেঙে ভেঙে পড়ে। দুজনেই প্রাণ খুলে হাসে। দুজনই দুজনার স্পর্শের মধ্যে উথাল-পাথাল করতে থাকে। তারপর এক সময় আর সেই বলবার কথাটি আর বলা হয় না তুকার। এই কথা সেই কথার ভিতর দিয়ে তারা দুজনই অন্য হাজার কথার ভিড়ে হারিয়ে যেতে থাকে। যৌবনের কথা অনেক। যৌবনের কথার আর শেষ হয় না।

একটা সিগারেট ধরিয়ে জোরে একটা টান মারে তুকা। ধোঁয়া ছাড়ে বাতাসের মধ্যে। মুহূর্তে বাতাস গিলে ফেলে ধোঁয়ার কুণ্ডুলি।

: দিবি এক টান। তুকা জয়াকে বলে। হাসে।

: না, বাবা, কাশি পায়। তুই খা।

: খাচ্ছি তো। চানাচুরঅলাকে ডাকি?

: ডাক। কিন্তু সিগারেট ছেড়ে দে তুকা।

: দেবো। তোকে একটা কথা বলি, জয়া?

দুর শালা! জয়া এবার হঠাৎ গম্ভীর হয়ে ওঠে। আচ্ছা, তুকা, তুমি কিন্তু অনেকদিন ধরেই ‘তোমাকে একটি কথা বলবো’, ‘তোমাকে একটি কথা বলবো’ বলে কলের গানের ভাঙা রেকর্ড বাজিয়ে যাচ্ছো। কী কথা, তুকা? আচ্ছা কোনো খারাপ কথা না তো। আজকে কিন্তু বলতেই হবে। এই তুকা, বুঝতে পারছো কী বললাম? আমি কিন্তু আজ তোমাকে ছাড়ছি না। এই তুকা, কাল কিন্তু ‘টুয়েন্টি ফার্স্ট ফিল্ম’-এর ফেস্টিবেল শুরু। দুপুরে দুজনে মিলে চাইনিজ খাবো। এটা আমি খাওয়াবো। আর তুমি কিনবে সোফিয়া লরেনের ফিল্ম-এর টিকিট। এই চানাচুর, এই চানাচুর...

তুকা হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। কীভাবে সে বলবে এই কথা। জয়া, কষ্ট পাবে, হয়তো কাঁদবে। দেখা হলেও কোনোদিন কথা বলবে না। তুকা একটু বিষণ্ন হয়।

তুকা তারপরও বললো, বলি?

: হাসে জয়া।

: তোমাকে যে একটা কথা বলবো বলেছিলাম!

: বলো। সোফিয়া লোরেনের ছবিটার নাম যেন কী?

: সানফ্লাওয়ার।

: না। ‘টু উইমেন’ না কী যেন নাম!

: যাই হোক, দেখবো। সোফিয়া লোরেন আমারও প্রিয়।

: অদ্ভুত ফিগার। ভারি সুন্দর।

: হ্যাঁ। যেন কঙ্কালের ওপরে পেলব চামড়া বসানো।

: ঠিক বলেছো। হাসে জয়া।

: তোমার মতো। হাসে তুকা।

: পাগল নাকি। কোথায় সোফিয়া আর কোথায় খোফিয়া।

: বাহ্, ভালো মিল দিয়েছো তো। খোফিয়া অর্থ জানো?

: ধুর, জেনে বলেছি নাকি? মুখ দিয়ে বেরিয়ে এলো।

: তবু এটা অর্থ বহন করা একটা শব্দ। বোধহয় উর্দু।

: উর্দু?

: হ্যাঁ।

: খোফিয়া অর্থ কী?

: বলতে পারবো না। মনে হয় ‘গুপ্ত’, গোপন।

: বাহ্, সুন্দর তো। এই আমাকে তুমি ফোফিয়া বলে ডাকবে।

: ডাকবো। খোফিয়া। এই খোফিয়া।

: হুঁ। আবার বলো।

: এই গুপ্ত, এই গোপন।

: সত্যিকার যা কিছু তা-ই গোপন। না?

: ভালোবাসাকে কি আমরা দেখি?

: না। সে বুকের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।

: ফুলের গন্ধকে কি আমরা দেখতে পাই?

: না। সে ফুলের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।

: আমরা স্রষ্টাকেও দেখি না।

: তিনি তাঁর সৃষ্টির মধ্যে লুকিয়ে থাকেন।

: তোমার জন্য আমার যা কিছু আমি তোমার বুকে লুকিয়ে রেখেছি।

: আমিও। হাসে তুকা।

জয়াও হাসে। জয়া আরও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। কিন্তু কেমন যেন ম্লান হয়ে ওঠে তুকা। তুকা জয়ার চোখ থেকে তার দুটো চোখকে সরিয়ে নেয় দূর আকাশের দিকে। গাছের ডালপাতার ফাঁক দিয়ে এক মুহূর্ত আকাশটাকে শূন্য মনে হয় তুকার কাছে। অন্যদিকে তুকার দৃষ্টি অনুসরণ করে জয়াও তাকায় দূর আকাশের দিকে। জয়ার কাছে আকাশটাকে আরও ঘন নীল বলে মনে হলো।

২.

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জয়ার সঙ্গে তুকার এক নির্জন দুপুর কাটাবার পর দিন ওরা দুজন ‘টুয়েন্টি ফার্স্ট ফিল্ম’-এর ফেস্টিভেলে সোফিয়া লরেন অভিনীত একটি মুভি দেখছিল। জয়ার সঙ্গে তুকার এই দিনটাও চমৎকার কেটেছিল। তারা অনেক বকবক করেছে, অজস্র হেসেছে সারা দুপুর। তারা কোল্ড ড্রিঙ্কস খেয়েছে, চানাচুর আর চিপস খেয়েছে, তুকা সিগারেট টেনেছে, জয়া তুকাকে সিগারেট ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছে এবং আরও কত কী! জয়া আর তুকা হাতে হাত রেখেছে এবং তারা প্রাণে প্রাণ রেখে উদযাপন করেছে আরও কিছু নতুন সময়। কিন্তু এই দিন মুভি দেখার জন্য হোক কিংবা অন্য কারণেই হোক তুকা তার বিশেষ সংলাপটি উচ্চারণ করার কথা বোধ হয় ভুলে গিয়েছিল। ‘আমি তোমাকে একটি কথা বলবো’ বাক্যটি তুকার মুখ থেকে একবারও বের হয়নি। আর এই কথাটি কী কথা সেটা নিয়ে জয়াও খুব একটা মাথা কখনোই ঘামায়নি। কখনো কখনো এক আধটু সিরিয়াস হলেও পর মুহূর্তেই জয়া প্রসঙ্গান্তরে চলে গেছে অনায়াসে।

৩.

জয়ার সঙ্গে তুকার মুভি দেখার পর দিন। তুকা শামসুন নাহার হলের সামনে একটি গাছের নিচে দাঁড়িয়ে সিগারেট খাচ্ছে। ভ্যাপসা অপরাহ্ন। বাতাস নেই। তুকা সিগারেটের ধোঁয়ায় সুন্দর কুণ্ডুলি তৈরি করতে পারে। বাতাস না থাকার জন্য রিংগুলো অনেকক্ষণ ধরে শূন্যে ভাসতে ভাসতে তবেই মিলিয়ে যাচ্ছিল। তুকার পরনে জিন্সের ট্রাউজার এবং শার্ট। উরজ এখন বেরুবে।

উরজ হল থেকে বেরিয়ে এসে তুকার মুখোমুখি দাঁড়ালো। তুকা হাসলো।

: এই, ছাড়বিনা তুই সিগারেট টানা? উরজ বললো।

: কী করে ছাড়বো? তুকা উরজের মুখের ওপর ধোঁয়া ছাড়লো।

: কেন? উরজ হাত নেড়ে ধোঁয়া তাড়ালো।

: তুইও তো টানিস মাঝে মধ্যে।

: তাও কথা। তবে আমি তো শখ করে করি।

: খাবি এখন? তুকা হেসে অর্ধপোড়া সিগারেটা আগিয়ে দিল।

: দুর, তোর উচ্ছিষ্ট তুই খা। নতুন একটা দে।

তুকা হাসলো। একটি গভীর দৃষ্টি প্রসারিত করলো উরজের মুখের ওপর, চোখের ওপর। উরজকে খুব অদ্ভুত লাগা শুরু করেছে তুকার। কী আছে উরজের মধ্যে যা আর কারোর মধ্যে নেই? তুকা ভাবে। অবশ্য প্রথম প্রথম পরিচয়ের পর যখন উরজ তার দিকে ঘেঁষা শুরু করেছিল তখন খুব একটা পাত্তা দেয়নি তুকা। একদিন ঘোর বৃষ্টির মধ্যে সায়েন্স ফ্যাকাল্টির প্রায় নির্জন হয়ে ওঠা বারান্দায় তুকা হঠাৎ করে খুঁজে পেল সত্যিকার উরজকে। বিষণ্ন, ম্লান আর সুন্দর। সাধারণত সুন্দর মেয়েরা সুন্দরই। ওরা বিষণ্ন হয় না। ওরা ম্লান হয় না। উরজ একই সময় এর সবকটা। আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিল তুকা। যদিও তুকা জানে তুকা বিষণ্ন নয়, ম্লান নয়, ব্যথা কিংবা বেদনার কেউ নয় সে। তুকার বুকের মধ্যে মাঝেমধ্যে ব্যথা হয় বটে। কিন্তু সেই ব্যথার চাপ শেষ পর্যন্ত তার সিগারেটের ধোঁয়ার রিং-এর মতোই বাতাসে মিলিয়ে যায়। তুকার ম্লান মুখ মুহূর্তের মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।

: তুকা উরজকে বললো, উচ্ছিষ্ট না, আমার ঠোঁট ছুঁয়েছে সে।

খিলখিল করে হেসে ওঠে উরজ।

: তাহলে দে। কিন্তু শেষই তো হয়ে গেছে।

: যা কিছু মধুর তাই দ্রুত ফুরিয়ে যায়।

তুকা আর উরজ হাঁটতে হাঁটতে অনেক দূর চলে যায়। তখন আকাশটা খুব উজ্জ্বল হতে থাকে। গোধূলি রঙিন হতে শুরু করে। ওরা একটি সুন্দর রেস্টুরেন্ট দেখতে পায়। ওরা কিছু গাছপালার দুলে ওঠা দেখতে পায়। আজকের বিকেলের এই শহরটাকে যথেষ্ট পাতলা বলে মনে হতে থাকলো। এটা হয়। মন ভালো থাকলে প্রকৃতি ও শহরও ভালো হতে শুরু করে। শহর যদি সুন্দর হয়, প্রকৃতি যদি অনুকূলে থাকে তখন মন উত্ফুল্ল হতে শুরু করেছে। হঠাৎ করে শহরটার ভিড়ভাট্টা কোথায় যেন হারিয়ে গেল।

রেস্টুরেন্টের একটি নির্জন কোনায় তুকা আর উরজ বসে আছে। খাবারের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।

উরজ এবারে হঠাৎ করে সিরিয়াস হয়ে উঠলো।

উরজ বললো, তুকা!

: বলো।

: কয়েকদিন ধরে তুমি কী একটা কথা বলবো বলে বলছো। কিন্তু বলছো না। আজকে বলতেই হবে। কী কথা, তুকা? সিরিয়াস কোনো কথা?

: হ্যাঁ, সিরিয়াসই বটে। কিন্তু সিরিয়াসটা কী? খুবই গুরুত্বপূর্ণ?

: বলো তাহলে।

: বলবো, আজ না।

: কী আশ্চর্য, তুকা। আমি খুব চাপ বোধ করছি।

: না, চাপ তৈরি হবার মতো কিছু না।

: তারপরও চাপ তৈরি হয়। বিশেষ করে ঘুমুতে যাওয়ার আগে।

: যাহ! আচ্ছা উরজ। তুমি কি এখনো তোমার হলের পেছনের ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়াও। অনেক রাত্রিতে? পৃথিবী ঘুমিয়ে গেলে? পৃথিবী কি ঘুমিয়ে যায়? তখন?

: হ্যাঁ। তখন তোমার এই না-বলা কথাটি আমার মধ্যে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। তুমি আজ আমাকে বলো, কী সেই কথা? তুকা। রাত্রির নির্জন ব্যালকনিতে আমি একজন উজ্জ্বল নারী হয়ে উঠতে চাই, তোমার জন্য। তুমি তখন আমাকে একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দাও।

: আর দেবো না, বলবো।

: কবে বলবে?

: তুমি যখন রাতের ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়াও, উরজ তখন আমি কোথায় থাকি? আমি থাকি ঠিক নিচে। শামসুন নাহার হলের পাঁচিল ডিঙিয়ে ঢুকে যাই। গোপনে। দারোয়ান আমাকে দেখতে পায় না, প্রভোস্ট আমাকে দেখতে পায় না। শুধু চাঁদ আমাকে দেখতে পায় সেই এনভিয়াস মুন।

: মাঝে মাঝে তুমি খুব গভীর হয়ে উঠতে পারো। তুমি সারাক্ষণই এতো চঞ্চল আর ছলকে পড়া মানুষ। মেলাতেও পারি না।

: আচ্ছা উরজ, তখন কি তুমি আমার বিস্ময়ভরা ফিসফিস করে ওঠা কথাগুলো শুনতে পাও? ইট ইজ দ্য ইস্ট, অ্যান্ড জুলিয়েট ইজ দ্য সান। এরাইজ ফেয়ার সান অ্যান্ড কিল দ্য এনভিয়াস মুন। শুনতে পাও? তুমি তো ইংরেজি পড়ো।

উরজ তুকার কথায় আর ভঙ্গিতে খিলখিল করে হেসে ওঠে। তারপর হাসি থামিয়ে হাসিও বিস্ময়ভরা দুটো চোখ মেলে তাকিয়ে থাকে তুকার চোখের দিকে। কোনো কথা বলে না।

তুকাও কোনো কথা বলে না। দুজনের মধ্যেই একটা নিশ্চুপতা। এখন দুজনই অনুভব করছে এবং শুনতে পারছে কিছু নিঃশব্দ কথার শব্দকে। এই শব্দগুলো কী। সেটা তুকা ভাবে। এই শব্দগুলো তাহলে কী, উরজও সেই কথা ভাবে।

উরজ আবার গম্ভীর হয়ে যায়। তার গম্ভীর হয়ে ওঠা মুখের দিকে তাকিয়ে তুকাও খানিকটা উসখুস করে ওঠে।

: কী, বলবে না?

: কী বলবো?

: আশ্চর্য, তুমিই তো কয়েকদিন ধরে কী কথা বলবে বলে ছটফট করছো। এই তুকা, কোনো খারাপ কথা না তো। কোনো দুঃসংবাদ নয়, তো?

: না। তবে এ জীবনে কি মানুষের জন্য কোনো সুসংবাদ আছে?

: তুকা!

: কী?

: দার্শনিকতা রাখো। তুই খুব শয়তান। তুই দুষ্টু, তুকা।

: তাই? হাসে তুকা। আবার মুখখানা ওর ম্লানও হয়ে ওঠে।

: তাহলে বল। এই তুকা বল।

তারপর রেস্টুরেন্টে তুকা আর উরজের টেবিলে একটি নিস্তব্ধতা নামে। সেই নিস্তব্ধতার মধ্যে কাঁটা চামচের টং টাং শব্দ ওঠে। সূর্য ওঠে। এনভিয়াস মুন ওঠে। আরও কতো কী যে, উঠে আসে। বৃষ্টি ওঠে। সমুদ্র ওঠে। আশ্চর্য নদীসমূহের ধসগুলো ওঠে।

৪.

তারপর দিন। অপরাহ্ন। গোধূলি তখন নির্মিলিত হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে পশ্চিম আকাশে গাঢ় গোলাপি রংগুলোর অপরূপ মৌনতা। তুকা এখন টিচার্স-স্টুডেন্ট সেন্টারের লাগোয়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের একটি গাছের নিচে একা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সিগারেট খাচ্ছে। অনেক একাকী মানুষ আর অনেক যুগলকে বসে থাকতে আর পায়চারি করতে দেখে তুকা। তুকা এক সময় হাঁটতে হাঁটতে টিএসসি ছাড়িয়ে শামসুন নাহার হলের সামনে এসে দাঁড়ায়। কিছুক্ষণ ওখানে দাঁড়িয়ে থেকে তুকা রোকেয়া হলের দিকে হাঁটতে থাকে।

এখন দুটো প্রকৃতি ছড়িয়ে আছে চারদিকে। একটি প্রকৃতিতে গোধূলি গাঢ় হচ্ছে ধীরে ধীরে। গোধূলি সাধারণত একটু বিধুর। কিন্তু আজকের এই গোধূলিটা খুব উজ্জ্বল। গোধূলিটা যেন নেচে উঠতে চাইছে। গোধূলি কি নাচে? গোধূলি তো কেমন মলিন হতে থাকে তার রঙিন ছড়ানো আঁচলটাকে গোটাতে গোটাতে। কিন্তু এখন তুকার মনের ভিতরে এবং প্রকৃতির মধ্যে একটি যে গোধূলি দৃশ্যমান হয়ে আছে সেটা খুবই বিষণ্ন, খুবই মলিন। তুকা কী করবে এখন সেটা সে নিজেই ভাবতে পারছে না। এতো কিসিমের গোধূলি আছে পৃথিবীতে আকাশে আর মনে, সেটা, ধুর ছাই, তুকা কি এর আগে আর কখনো জেনেছিল। তুকা ভাবলো, বরং এখন আর একবার ভোর হলেই হতো। কলরব করে উঠতো পাখিরা!

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন
বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান
কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে
পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত
বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২

২০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন
বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি
অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী
ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান
হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন
গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও
গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ
র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ
ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব
চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে