শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৭, বৃহস্পতিবার, ০৮ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

'সময় সব সময় নারীর ছিল, এখনো অাছে'

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'সময় সব সময় নারীর ছিল, এখনো অাছে'

আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে 'সময় এখন নারীর' শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচনায় মেতে উঠেন সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের সফল নারীরা। ছিলেন শিক্ষক থেকে শুরু করে আলোকচিত্রী, গণমাধ্যমকর্মী, ডাক্তার, ফুটবলার, ক্রিকেটার, ছিলেন নারী রাজনীতিবিদও। 'সময়টা এখন নারীর না নারীর নয়' বিষয়টি নিয়ে নিজস্ব প্রেক্ষাপট থেকে তারা বক্তব্য দিয়েছেন। বুধবার সকালে ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের কনফারেন্স কক্ষে ওই বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে সঞ্চালনা করেন লেখক ও সাংবাদিক শাহনাজ মুন্নী। ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ টোয়েন্টিফোর ওই বৈঠকের আয়োজন করে।

এতে কবি শামীম আজাদ বলেন, সময় সব সময় নারীর ছিল, এখনো অাছে। নারীর সাধ্য আছে, মায়ের সাধ্য আছে। প্রবাদ আছে, 'তোর বাপের সাধ্য নাই'। বাপের সাধ্য না থাকলেও মায়ের সাধ্য ঠিকই আছে। শিশু জন্মের পরেই তার মাকে দেখে। ৬৬ বছরের জীবনে কোনও শূন্যস্থান রাখিনি। সবকিছু ন্যায়ের ভিত্তিতে করেছি।

ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক উত্তর বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রহিমা আক্তার লাকি বলেন, সময় শুরু হয়ে গেছে, নারীর লড়াই শুরু হয়ে গেছে। নারীকে এখনও প্রমাণ দিয়ে কাজ করতে হয়। কারণ ছেলেদের ক্ষেত্রে আগেই ভাবা হয়, সে ছেলে সে পারবে। মেয়েদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউটের শিক্ষক রূপা চক্রবর্তী বলেন, নারী ভুলে গেছে যে সে মানুষ। পৃথিবীর সমস্ত শক্তির আধার নারী। কিন্তু আমাদের নারীরা নিজেদের মতো করে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। আর এজন্যই বলছি সময় এখন নারীর নয়। তার স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হচ্ছে পরিবারের চাপেই। পেশাগত ক্ষেত্রে নারীর বিচরণ আগে সংক্ষিপ্ত ছিল। আগে তারা হয় ডাক্তার নয়, শিক্ষক হতো। এখন সবক্ষেত্রে নারীর বিচরণ। কিন্তু পুরুষের সমান নয়।

জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের সাবেক সহ-অধিনায়ক জেসি বলেন, আমার বাবা-মা যদি সমর্থন না দিতো তাহলে আমি কখনো এত দূর আসতে পারতাম না। আমার এই উঠে আসার পেছনে আমার বাবা-মায়ের অনেক ভূমিকা রয়েছে। আমি আমার সন্তানকে মেয়ে নয়, মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। খেলাধূলা শুরুর পর আমাকে অনেক কথা শুনতে হয়েছে। তবে যখন  দেশ-বিদেশ অনেক সম্মান পাচ্ছিলাম তখন তারাই বাহ্ববা দিয়েছে। আমি মনে করি আমরাও একদিন ছেলেদের সব অর্জনকে ছুঁয়ে ফেলতে পারব।

ইউনাইটেড হাসপাতালের ডিরেক্টর ও চিফ অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডা. সাগুফা আনোয়ার আরও বলেন, নারী স্বাস্থ্য সচেতন নয়, নিজের ব্যাপারে স্বাস্থ্য সচেতন নয়, কিন্তু স্বামী- সন্তান ও পরিবারের অন্য সবার ব্যপারে স্বাস্থ্য সচেতন। আসলে সে স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন হওয়ার সময়ই খোঁজে পায় না।এ ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারের তালিকায় সবার নিচে স্থান হয় নারীর। তাই পরিবারের সহযোগিতা দরকার। নারী প্রতি বৈষম্য, ব্যক্তির বৈষম্য। মা-বাবার নয়, পরিবারের নয়। এটা ব্যক্তিভেদে বিভিন্ন রকম হয়।

ফুটবলার পিংকী সানোয়ার বলেন, আমি যে প্রেরণা পেয়েছি তার পেছনে ছিলেন বাবা। বাবাই আমাকে জোর করে ফুটবল মাঠে নিয়ে গিয়েছিলেন। দুঃখের বিষয় হলো সেই খেলাটা আমাকে ছেড়ে দিতে হয়েছে। যার পেছনে মূল কারণ ফুটবল কর্তৃপক্ষের অবহেলা। ২০১০ সালে ফুটবল ছেড়ে দিয়েছি। নারীদের ক্রিকেটা এগিয়েছে সেভাবে ফুটবলটা এগিয়ে যায়নি। খেলোয়াড়দের কাছে কর্তৃপক্ষের প্রত্যাশা অনেক। কিন্তু নারী ফুটবলারদের তারা ঠিকমতো প্রশিক্ষণ দেয় না। যা হয় লোকদেখানো।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জিনাত হুদা বলেন, যে নারীকে আপনি সফল বলছেন তার সাফল্যের পিছনেই অনেক কাঁটা-নুড়ি বিছানো। এর মধ্য দিয়েই নারী এগিয়েছে। সমাজে যেসব নারী এগিয়ে গিয়েছেন তাদের লক্ষ্য করে পুরুষরা অনেক বক্র কথা বলে। আমি নারী-পুরুষের বিভাজনে বিশ্বাসী নই। আমার মতো অনেকেই আছেন। কিন্তু এটাই বাস্তব চিত্র নয়। একটি কন্যা শিশুর মা হয়ে আমি গর্বিত। কিন্তু অনেক জায়গাতেই আছে যে ভ্রুনটা নারীর হলে তাকে জন্মই দেয়া হচ্ছে না। 

সংসদ ভবনের জনসংযোগ কর্মকর্তা লাবণ্য আহমেদ বলেন, প্রতিবন্ধকতা থাকে। সমাজে এগিয়ে যেতে হলে প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠতে হবে। তাহলে সাফল্য এসে ধরা দেবে। তবেই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার যে স্বপ্ন আমরা দেখছি সেটি বাস্তব হয়ে ধরা দেবে। 

আলোকচিত্রী কাকলী প্রধান বলেন, একদিন হয়তো মানুষ দিবস হবে। পুরুষ দিবস হবে। সময়টা এখনো নারীর নয়। তাহলে এত নির্যাতিতা নারীর ছবি তুলতে আমাদের বার্ন ইউনিটে দৌড়াতে হতো না। 

সংসদ সদস্য নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন, গ্রামে প্রবাদ আছে, 'ভাগ্যবানের বউ মরে অভাগার মরে গরু'। উপমহাদেশে এটিই ছিল নারীদের অবস্থা। যে জায়গায় পরিবর্তন এসেছে। 'সময় এখন নারীর' এটা জোরগলায় বলতে চাই। সময় আগেও নারীর ছিল কিন্তু সেই সময়ের স্রোতে নারীরা ভাসতে পারেনি। কিন্তু তাতে এখন পরিবর্তন এসেছে। নারীর ক্ষমতায়নকে মানুষ ইতিবাচকভাবে নিচ্ছে। তবে গণমাধ্যম কতটা নারীবান্ধব সেটা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। রাজনীতিবিদ হিসেবে মিছিল-মিটিং করতে গিয়ে ঝামেলায় পড়তে হয়। সেটি গণমাধ্যমে আসে না। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও নিউজ টোয়েন্টিফোরের হেড অব কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সামিয়া রহমান বলেন, আমি নারীবাদ-পুরুষবাদে বিশ্বাসী নয়। মানুষের অধিকারে বিশ্বাসী। এগিয়ে থাকা গোষ্ঠীই কেবল বলতে পারে সময়টা এখন নারীর। কিন্তু বাকিরা এখনো পিছিয়ে। অনেকেই বিশ্বাস করেন নারী পুরুষের গুণাবলী আলাদা। নারী গর্ভধারণ করতে পারে। আর নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষমতা কেবল পুরুষের। কিন্তু বাস্তবতা হল নারী ছাড়া যেমন পুরুষ চলতে পারে না তেমনি পুরুষ ছাড়াও নারী চলতে পারে না। নারী-পুরুষ সমানতালে এগিয়ে গেলেই এ সমাজ এগিয়ে যাবে। 

সাবেক ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়ন কামরুন নাহার ডানা বলেন, প্রথমেই পরিবার থেকে আসতে হবে। ছেলে -মেয়ে উভয়কেই মানুষ হিসেবে বড় করতে হবে। তাদের শেখাতে হবে ছেলে-মেয়ে এক। সম্পত্তির বণ্টনটাও যেন সমান হয়। এটিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। 

সাবেক এমপি নিলুফার চৌধুরী মণি বলেন, বাবার অনুপ্রেরণা না থাকলে আপনাদের সামনে আসতে পারতাম না। একজন নারী হওয়ার জন্যই অনেক সময় প্রতিযোতিতায় নামতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হয়েছি। দলের মধ্যে ধাক্কা খেয়েছি। স্থানীয় সরকার প্রশাসনে নারীরা এখনো পিছিয়ে। যারা নির্বাচিত হয়ে প্রশাসনে যোগ দেন তাদের ক্ষমতা থাকে না। পরবর্তীতে নির্বাচনে দাঁড়াতে তারা উৎসাহ পান না। ক্ষমতার অভাবে জনগণের জন্য কিছু করতে পারেন না বলে ভোটাররাও তাদের চায় না।

রাজনৈতিক জীবনের নানা চড়াই উতরাইয়ের উদাহরণ তুলে ধরে বিএনপির সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, শিক্ষা জীবনের রাজনীতিতে আমার এমনও মনে হয়েছে, যদি আমি সংগঠনের কোনো পদের জন্য নির্বাচন করি, তাহলে আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধুও আমাকে ভোট দেবে না। আর তার কারণ আমি একজন নারী। 

প্রখ্যাত লেখক ও কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, 'সময় এখন নারীর'- এ কথার সঙ্গে আমি পুরোপুরি একমত নই। বিশ্বজুড়ে নারীর প্রতি মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। মানুষের সভ্যতা সাইকেলের মতো। এই সভ্যতাকে এগিয়ে নিতে নারী-পুরুষ উভয়কেই দরকার। প্রত্যন্ত গ্রাম ও নিম্নবর্গের নারীদের অবস্থা শোচনীয়। নারী ও শিশুরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবারের কাছেই নিরাপদ নয়। সমাজকে বদল করতে হবে। এ বদলের দায়িত্ব নিতে হবে শিক্ষক-রাজনীতিবিদসহ সবাইকে। তৃণমূল থেকেই পরিবর্তনের শুরুটা করতে হবে। এজন্য আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে। তবে পুরুষের সমান জায়গায় নারীকে আসতে আরও কতটা সময় পাড়ি দিতে হবে সেটিই এখন ভাববার বিষয়। তবে আশার দিক হচ্ছে অনেক মা আছে যারা সন্তানের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। একজন মা তার একার চেষ্টাতেই অনেক কিছু করছেন। আমরা আসলে অন্ধকার জগতে বাস করছি। নারী এ-ই করতে পারবে, পুরুষ তা করতে পারবে। এই অসম চিন্তা দূর করতে হবে। অন্ধকারে কিছু আলো আছে সেটি আরও বাড়বে। তবেই নারী পুরুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যাবে। 

বিডি প্রতিদিন/৮ মার্চ, ২০১৮/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?
সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা
কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা
উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা
ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার
ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি
কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা
দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে
ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি
৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫
লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুলের যত্নে প্রতিদিন
চুলের যত্নে প্রতিদিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো
আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়