ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তিতে শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য পোষ্য কোটা ও খেলোয়াড় কোটা বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে হাই কোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। গতকাল হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার। এর আগে ৫ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্টদের ইমেইলে আইনি নোটিস দেওয়া হয়। নোটিস পাওয়ার পর যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় একটি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান, একজন অভিভাবক, একজন সাধারণ নাগরিক ও সুপ্রিম কোর্টের সাতজন আইনজীবীর পক্ষে আজ রিট দায়ের করা হয়। রিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রো-ভিসি (প্রশাসন), প্রো-ভিসি (শিক্ষা) ও রেজিস্ট্রারকে বিবাদী করা হয়েছে। রিটকারীরা হলেন- মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান ল’ অ্যান্ড ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষারসহ অন্যরা।
, ব্যারিস্টার মাহদী জামান (বনি), অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন, অ্যাডভোকেট নাঈম সরদার, অ্যাডভোকেট শাহেদ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট খায়রুল বাশার, অ্যাডভোকেট লোকমান হাকিম, একজন ছাত্রের অভিভাবক মো. হোসেন আলী ও ব্যবসায়ী মাহফুজুল ইসলাম। রিটের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতি কোটা বাতিল করা হলেও শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ছেলে-মেয়েদের জন্য পোষ্য কোটা সংরক্ষণ রাখাটা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আর খেলোয়াড় কোটায় স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতির সুযোগ রয়েছে। এ জন্য এসব কোটা বাতিলের জন্য নোটিস দেওয়া হয়েছিল। কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় হাই কোর্টে রিট করা হয়েছে।