শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৫, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

সাভারে যার হাত ধরে জঙ্গল থেকে এখন গোলাপের গ্রাম

নাজমুল হুদা, সাভার
অনলাইন ভার্সন
সাভারে যার হাত ধরে জঙ্গল থেকে এখন গোলাপের  গ্রাম

রাজধানীর উপকণ্ঠ সাভার উপজেলার বিরুলিয়া। ৩০ বছর আগেও তুরাগ নদ ঘেঁষা এই ইউনিয়নের ৩২  থেকে ৫৩  গ্রামের প্রায় ৩৩শ হেক্টর জমি পতিত ছিল।

ঝোঁপঝাড় আর জঙ্গলে ভরা এসব জমি অপেক্ষাকৃত উঁচু হওয়ায় সেচ সুবিধা তেমন ছিল না। এ কারণে এসব জমিতে চাষাবাদ হতো না বললেই চলে। নব্বই দশকের শেষ দিকে এই জমিতে ফুলের চাষ শুরু করেন রাজধানীর মিরপুরের নবাবেরবাগ এলাকার সাবেদ আলী। পেশায় মালী সাবেদের ছিল গোলাপের প্রতি অকৃত্রিম টান। সেখান থেকেই ওই এলাকায় তিনি গড়ে তোলেন গোলাপের বাগান।

সাবেদের শুরুর ১০ বছর পর বিরুলিয়া ওই গ্রামগুলোর পতিত জমিতে ঘটে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। একে একে ফুল চাষে উৎসাহী হয়ে ওঠেন স্থানীয়রা। গ্রামগুলো পরিচিতি পায় ‘গোলাপ গ্রাম’ হিসেবে।

প্রথমদিকে মানুষ সাদুল্ল্যাপুরকে গোলাপ গ্রাম নামে চিনলেও বর্তমানে শ্যামপুর, মোস্তাপাড়া, বাগনীবাড়ী, কাকাবো, ছোট ও বড় কালিয়াকৈরসহ পাশে ইউনিয়নের বনগাঁও ৩২ থেকে ৫৩ গ্রামই এ নামে পরিচিত।

এক সময়কার নির্জন জঙ্গলের জনপদ সাবেদের কল্যাণে হয়ে উঠেছে সৌন্দর্যের লীলাভূমি। প্রতিদিনই দূর-দুরান্ত থেকে অকৃত্রিম সৌন্দর্য উপভোগ করতে এসব গোলাপ গ্রামে যান ও হাজার হাজার দর্শনার্থী। বাগান থেকে ফুল তুলছেন চাষীরা।

সাভার উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বিরুলিয়ার লাল মাটিতে প্রায় নয় শত হেক্টর জমিতে এখন চাষ হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির ফুল। যার সিংহভাগই গোলাপ। এসব গ্রামে চাষ হয় চায় না গোলাপ, মিরিন্ডা গোলাপ, ইরানি গোলাপ, জারবেরা, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাস, চন্দ্রমল্লিকাসহ নানা জাতের ফুল।

প্রথম দিকে ঝাঁকা বোঝাই করে তুরাগ নদে খেয়া পার হয়ে রাজধানীর কাঁটাবনে ভোররাতে ফুল নিয়ে যেতেন চাষিরা। আর সেই সাথে  ২০১১ সালের পর থেকে বিরুলিয়ার ছোট কালিয়াকৈরে প্রতি রাতে বসে বিশাল ২টি ফুলের হাট। এক বাজারে সম্ভব না হওয়ায় পরে কয়েক কিলোমিটার দূরে মোস্তাপুর গ্রামে শুরু হয় আরেকটি হাট।

সারা বছর নানা আয়োজনে চাহিদা থাকলেও ফুল বিক্রির অন্যতম মৌসুম পয়লা ফাল্গুন থেকে পয়লা বৈশাখ পর্যন্ত। ভালো লাভের আশায় ফুল চাষিরা এ সময়টির জন্য অপেক্ষা করেন।

উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, গত বছর এই মৌসুমে বিরুলিয়া থেকে ২০০ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু করোনার প্রকোপে এ বছর ১০০ থেকে ১২০ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হতে পারে।

রাজধানীর মিরপুরের নবাবেরবাগ এলাকার সাবেদ আলী প্রথম বিরুলিয়ায় এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ফুলের চাষ শুরু করেন।
১৯৭৯ সালে ১৬ বছর বয়সে সাবেদ জাতীয় চিড়িয়াখানার এক পরিচালকের বাসভবনের সহকারী মালি হিসেবে কাজ শুরু করেন। সেখানে সব ধরনের ফুল গাছের পরিচর্যা করতেন সাবেদ। তবে গোলাপের প্রতি ছিল তার বাড়তি আকর্ষণ। রপ্ত করেন গোলাপ চাষ ও পরিচর্যার পদ্ধতি। সেই থেকে নিজের বাড়িতে একটি গোলাপ বাগানের স্বপ্ন দেখতেন সাবের। তার সেই স্বপ্ন পূরণ হয় ১৯৮৯ সালে বিরুলিয়ার সাদুল্ল্যাহপুর গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে গোলাপ চাষ শুরুর মধ্য দিয়ে।

সাবেদ আলী জানান, ১৯৮৯ সালে সাদুল্ল্যাহপুর এলাকায় ২০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে বাণিজ্যিকভাবে গোলাপ চাষ শুরু করেন তিনি। তবে প্রথম স্থানীয়দের এ বিষয়ে তেমন ধারণা না থাকায় অনেকেই তাকে উপহাস করতেন। কিন্তু যখন তার বাগানের প্রচুর গোলাপ ফুটতে শুরু করে এবং তা রাজধানীর শাহবাগের পাইকারি বাজারে ভাল দামে বিক্রি করেন, এরপরই টনক নড়ে সবার।


তিনি আরও জানান, পরের বছর আরও ৩০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে বাগানের পরিধি বাড়ান তিনি। তার দেখাদেখি স্থানীয় কৃষকরাও ফুল চাষে আগ্রহী হন। তিনিও স্থানীয় চাষিদের ফুল চাষ সম্পর্কে ধারণা দেয়া ও সহযোগিতা করেন।
সাবেদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সাদুল্ল্যাহপুরে প্রত্থম আমি পরায় (প্রায়) ২০ শতাংশ জমি পত্তন (ইজারা) নিয়া চাষ শুরু করছি। তখন আমার দেখাদেখি আশপাশের লোকজন তারা এই কাজ শুরু করে। ওনারা (স্থানীয় চাষি) আমার কাছ থাইকা চারা কিন্না নিতো। পরে ওনারা নিজেরাই তৈয়ার করত।

‘আমি গোলাপ, গ্লাডিওলা, চন্দ্রমল্লিকাসহ কয়েকটা আইটেম নিয়া পাকি চারেক জমিনে এখন চাষ করতাছি। মিরপুর থাইকা এখানে আইসা চাষ করতাছি। হাজারের ওপর চাষি এখন এই সাভারে চাষ করতাছে।’

স্থানীয় বনগাও এলাকার চন্ডিপাড়া  গোলাপ চাষি মো. হান্নান মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনেক  বলেন, ‘আমি প্রায় ১৬ বছর আগে এহানে গোলাপ চাষ শুরু করছি। সাবেদ ভাইরে দেইখায় এই এলাকায় সবাই গোলাপ বাগান করছে। আমিও তার দেখাদেখিই করছি।

‘এহন ৬০ পাখি (শতাংশ) জমিতে আমি গোলাপ চাষ করতাছি। আগে আমার ফ্যামিলিতে অভাব আছিল। গোলাপ চাষ শুরু করার পরে এহন আল্লার রহমতে আমি ভালো আছি।’

সোহেল হোসেন নামে আরেক চাষি বাংলাদেশ প্রতিদিন বলেন, ‘আমাদের এলাকায় সব ধরনের ফুল চাষ হয়। কিন্তু আমরা ওই রকম সুবিধা পাইতাছি না। আমাদের ফুল কাইটা শাহবাগে নিয়া বেচতে হয়। ‘আমাদের এখান থাইকা এয়ারপোর্ট কাছে। যদি আমাদের ফুলডা বাগান থাইকা সরাসরি বিদেশে রপ্তানি করা যাইতো, তাহলে আমর বেশি লাভবান হতাম।’

সাভার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাজিয়াত আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনেক বলেন, ‘এই বছর করোনার কারণে মাঝখানে ফুল বিক্রি হয়নি। এখন আবার বিক্রি হচ্ছে। তবে স্কুল, কলেজ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিক্রিটা আগের বছরের মতো এতটা হবে না। জাতীয় প্রোগ্রামগুলোও ওইভাবে হচ্ছে না। গত বছর এই মৌসুমে ২০০ কোটি টাকার মতো ফুল বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু এ বছর আমরা আনুমানিক হিসাব করেছি ১০ থেকে ১২০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন
চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন
পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা জব্দ
পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা জব্দ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
সর্বশেষ খবর
গুরুতর অসুস্থ পরিচালক প্রভাত রায়
গুরুতর অসুস্থ পরিচালক প্রভাত রায়

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম
সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং : বাসদ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং : বাসদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার
ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা
‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার
রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র
মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!
গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’
এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন
চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক
পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন
ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা